নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাণ সখিরে ঐ শোন কদম্বতলে বাঁশি বাজায় কে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫১





বাংলা লোকসংগীতের কয়েকটি বিশেষ ধারা



কবিগান বাংলা লোকসংগীতের একটি বিশেষ ধারা। এই ধারায় লোককবিরা প্রতিযোগিতামূলক গানের আসরে অংশগ্রহণ করে থাকেন। গাযককে কবি হতে হয়। তিনি মুখে মুখে পদ রচনা করেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে সুরারোপ করে গেয়ে থাকেন। কবিগান পরিবেশনকারীদের বলা হয় কবিয়াল।কবিগান সাধারণত দুটি দলের দ্বারা গীত হয়। প্রত্যেকটি দলের নেতৃত্বে থাকেন একজন "কবিয়াল" বা "সরকার"। তাঁর সহকারী গায়কদের বলা হয় "দোহার"। এঁরা সাধারণত নেতার কথাগুলিই পুণরাবৃত্তি করেন।কবিগানের আসরে এই অংশটিকে "কবির লড়াই"-ও বলা হয়। এই অংশে একজন গীতিকার-সুরকার মুখে মুখে গান বেঁধে অপর গীতিকার-সুরকারকে আক্রমণ করেন এবং তিনিও গানের মাধ্যমে সেই আক্রমণের প্রত্যুত্তর দেন।কবিওয়ালাদের প্রকৃত বিকাশকাল হল ১৭৬০ থেকে ১৮৩০ সালের মধ্যবর্তী সময়।এই সময় বাংলা কাব্যের ধর্মীয় ও আনুষ্ঠানিক উপাদানগুলি ফিকে হয়ে আসতে শুরু করেছিল। বাংলা কাব্যও বৈষ্ণব কবিতার ধারা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছিল। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে মুদ্রণযন্ত্রের আবির্ভাব এই বেরিয়ে আসার প্রচেষ্টাকে সার্থক করে তোলে।এঁরা ছিলেন সমাজের নিচু তলার মানুষ। সমাজের নিচু তলার মানুষদের মধ্যেই ছিল এঁদের জন্ম ও বিচরণ। তাই এই সমাজের চিন্তাভাবনা অনুভূতিগুলি তাঁরা ভালই বুঝতেন। আধুনিক সাহিত্যকার সমাজের যে অংশকে অশিক্ষিত মনে করে আত্মতৃপ্তি লাভ করেন, সেই অংশে এঁদের জনপ্রিয়তা ছিল অবিসংবাদী।



মুখে মুখে রচিত হতো কবিগান যা পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি শ্রোতাদেরকে চমক লাগানো ও মনোঃসংযোগের লক্ষ্যে এতে শব্দ-ব্যবহারের কলা-কৌশলও বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়।



একই শব্দ একাধিকবার অল্প ব্যবধান বা ব্যবধান ছাড়াই ব্যবহার করে ধ্বনিতরঙ্গ সৃষ্টি করা।



একই শব্দ বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করা।



ছন্দভঙ্গীর পরিবর্তন করা।







একাধিক সংখ্যক কবিয়াল বা কবিওয়ালা জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। অষ্টাদশ থেকে বিংশ শতাব্দীর মধ্যবর্তীকালে কেবলমাত্র বীরভূম জেলাতেই শ তিনেক খ্যাতনামা কবিয়াল বিদ্যমান ছিলেন। এঁদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন কবিয়াল ছিলেন গোঁজলা গুঁই। তিনি ও তাঁর সমসাময়িক লালু–নন্দলাল, রঘু ও রামজি অষ্টাদশ শতাব্দীতে বিদ্যমান ছিলেন।স্বাধীনতা সংগ্রামে চারণকবি কবিয়ালমুকুন্দ দাসের গান জনসাধারণকে প্রভাবিত করেছিলঊনবিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় কবিয়াল ভোলা ময়রা গায়ক হিসেবে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তাঁর গানে শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধের মতো হয়ে থাকত। এই জাতীয় জনপ্রিয় বিনোদন অনুষ্ঠানের গুরুত্ব অনুধাবন করে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভোলা ময়রার বিশেষ প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, "বাংলাকে জাগাতে যেমন রামগোপাল ঘোষের মতো বাগ্মী, হুতোম প্যাঁচার মতো আমুদে লোকের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন ভোলা ময়রার মতো লৌকিক গায়কদের।"কবিওয়ালাগণ মুখে মুখে কবিতা বলেছেন ঠিকই; কিন্তু কখনোই এগুলো লিখে রাখেননি। লক্ষ্যণীয় যে, ঐসময় কোন ছাপাখানাও ছিল না। তাছাড়াও তাদের সমর্থক কিংবা পৃষ্ঠপোষকগণও কখনো কবিগান সংগ্রহ করার কথা ভাবেননি বা চিন্তা করেননি। তৎকালীন সমাজ জীবনে উৎসব-আনন্দের প্রয়োজনে কবিগানের আসর বসতো। এবং এ আসর বসার মাঝেই ছিল কবিগানের স্বার্থকতা ও সফলতা।





১৮৫৪ সালে সর্বপ্রথম কবি ঈশ্বর গুপ্ত কবিগান সংগ্রহ করা আরম্ভ করেন। এগুলো পরবর্তীতে তিনি সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার পাতায় প্রকাশ করতে শুরু করেন। উল্লেখ্য, প্রাচীন সংবাদ প্রভাকর পত্রিকাটি ছিল কবি ঈশ্বর গুপ্তেরই সংবাদপত্র। এভাবেই পত্রিকাটির মাধ্যমে কবিগানের বিস্তৃতি ঘটতে শুরু করে।



ময়মনসিংহের মুগ ভালো, খুলনার ভালো কই।

ঢাকার ভালো পাতাক্ষীর, বাঁকুড়ার ভালো দই।।

কৃষ্ণনগরের ময়রা ভালো, মালদহের ভালো আম।

উলোর ভালো বাঁদর পুরুষ, মুর্শিদাবাদের জাম।।

রংপুরের শ্বশুর ভালো, রাজশাহীর জামাই।

নোয়াখালির নৌকা ভালো, চট্টগ্রামের ধাই।।

দিনাজপুরের কায়েত ভালো, হাবড়ার ভালো শুঁড়ি।

পাবনা জেলার বৈষ্ণব ভালো, ফরিদপুরের মুড়ি।।

বর্ধমানের চাষী ভালো, চব্বিশ পরগণার গোপ।

গুপ্তিপাড়ার মেয়ে ভালো, শীঘ্র-বংশলোপ।।

হুগলির ভালো কোটাল লেঠেল, বীরভূমের ভালো বোল।

ঢাকের বাদ্য থামলেই ভালো, হরি হরি বোল।।

−ভোলা ময়রা










ঘাটু গান বাংলাদেশের হাওড় অঞ্চলের একটি বিলুপ্ত প্রায় পল্লী সংগীত বিশেষ। ঘাটে নৌকা ভিরিয়ে এই গান গওয়া হয় বলে একে ঘাটু গান বলে। অঞ্চলভেদে ‘ঘাটু’ শব্দটির উচ্চারণগত ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়; এই শব্দটি "ঘাঁটু", "ঘেটু", "ঘেঁটু", "গেন্টু", "ঘাডু", "গাড়ু", "গাঁটু", "গাডু" প্রভৃতি বলা হয়। যেমন: নেত্রকোনা অঞ্চলে এটি ‘গাডু’ নামেই পরিচিত, তবে শিক্ষিতজনরা ‘ঘাটু’ বলেন; আবার, সুনামগঞ্জ অঞ্চলে একে ‘ঘাডু’ বলে।



ষোড়শ শতকের শেষের দিকে ঘাটু গানের প্রচলন হয় বলে মনে করা হয়। অধিকাংশ গবেষকের ধারণা, শ্রীকৃষ্ণের প্রেম-মগ্ন কোন এক ভক্ত রাধা সেজে কৃষ্ণের অপেক্ষায় ছিলো, তখন তার কিছু ভক্ত গড়ে ওঠে; তখন এই ভক্তদের মধ্য হতে ছেলেশিশুদের রাধার সখী সাজিয়ে নেচে নেচে বিরহ সংগীত পরিবেশন করা হয় এবং এভাবেই প্রচলন ঘটে ঘাটু গানের।ঘাট শব্দটি থেকে 'ঘাটু' শব্দটি এসেছে বলে মনে করা হয়; কারণ গান পরিবেশন ঘাটে নৌকা ভিড়িয়ে পরিবেশন করা হতো। একে অনেকে 'ঘাটের গান'-ও বলে।এটি বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের গান বলে পরিচিত।এই গান বৃহত্তর ময়মনসিংহের পূর্বাঞ্চল, বৃহত্তর কুমিল্লার উত্তরাঞ্চল ও সিলেট বিভাগের হাওর এলাকায় প্রচলিত।

· বালকদের পরিবেশনা: নারীবেশে সুদর্শী কিশোর বালক নৃত্য করে ঘাটু গান পরিবেশন করে।

· বংশ পরস্পরার পরিবেশক; এই গানের শিল্পীরা বংশ-পরম্পরায় ঘাটু গান গেয়ে থাকে।

· বর্ষাকালীন পরিবেশনা; এই গান বর্ষাকালে পরিবেশন করা হয়।

· নৌকা সংশ্লিষ্ট পরিবেশনা; এই গানের আসর নৌকায় বসতো।



একটি জনপ্রিয় ঘাটু গান



আমার মনের বেদনা

সে বিনে কেউ জানে না

কালা যখন বাঁজায় বাঁশি

তখন আমি রান্তে বসি

বাঁশির সুরে মন উদাসী

ঘরে থাকতে পারি না

আমার মনের বেদনা

সে বিনে কেউ জানে না।










বাংলাদেশের দিনাজপুর ও রংপুর জেলায় জাগের গান শোনা যায়। চৈত্রমাসে মদনচতুর্দশী উপলক্ষে জাগের গান প্রচলিত। জাগের গান মূলত দুই প্রকার – কৃষ্ণলীলা বিষয়ক কানাই-ধামালী ও অশ্লীল আদিরসাত্মক মোটাজাগের গান।জাগের গান উৎসব অনুষ্ঠিত হয় ফাল্গুন মাসের মদন চতুর্দশী উপলক্ষে। কোনো কোনো অঞ্চলে এই উৎসব চৈত্র মাসের শুক্ল ত্রয়োদশী তিথিতেও উদযাপিত হয়ে থাকে। মাসাধিক কাল ধরে চলে এই উৎসব। ছেলেরা বাড়ি বাড়ি ঘুরে মাগন করে ও গান গেয়ে অর্থ সংগ্রহ করে থাকে।জাগের গান গাওয়ার সময় মূল গায়ক হাতে চামর ধরে গান করেন এবং দোয়াররা মন্দিরা বাজিয়ে ধুয়ো ধরেন। এই গানের দ্বারা কামকে জাগরিত করা হয় বলে এর নাম জাগের গান। জাগের গান মূলত দুই প্রকার। যথা –(১) মোটাজাগ ও (২) কানাই ধামালী বা লীলা জাগ। এছাড়াও কখনও কখনও বীররসাত্মক জাগের গানও শুনতে পাওয়া যায়।মোটাজাগ অশ্লীল আদিরসাত্মক গান। তাই এই গান কারোর বাড়িতে গীত হয়না। হয় মাঠে ঘাটে। তবে জাগের গানে এই ধরনের আদিরসাত্মক গানের প্রাধান্য বিশেষভাবে লক্ষিত হয়।



সুশীলকুমার ভট্টাচার্য এক জমিদারের পৌরুষবর্ণনাত্মক একটি বীররসাত্মক গান সংগ্রহ করেছেন। গানটি এইরূপ





মাঠের মতন, কেমন ওসার পাঠার মতন বুক

সে কঠিন বুক দেখিয়া, শত্রুর শুকায় মুখ।








ধামাইল গান ও ধামাইল নাচ সিলেট অঞ্চলে প্রচলিত একজাতীয় কাহিনী সম্বলিত নৃত্য যা এই অঞ্চলের লোকসাহিত্যের একটি অংশ। যে কোন মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানেই এই গীত-নৃত্য পরিবেশনা স্বাভাবিক বিষয় হলেও বর্তমানে সাধারণতঃ সনাতন ধর্মীদের বিয়ের অনুষ্ঠানেই এর অধিক প্রচলন দেখা যায়।"ধামা" শব্দটি থেকে "ধামাইল" শব্দটির উৎপত্তি; এর অর্থ আবেশ / ভাব। আবার, আঞ্চলিক / কথ্য হিসেবে এর অর্থ উঠোন।এই গান / নাচ বাংলাদেশের বৃহত্তর সিলেট (সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার জেলা) অঞ্চলের লোকসংগীত হিসেবেই পরিচিত। বৃহত্তর সিলেট ছাড়াও এর পাশ্ববর্তী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, কুমিল্লা, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ জেলার কিছু অংশে ধামাইল গানের প্রচলন রয়েছে।



এই গান / নাচের কিছু বিশেষত্ব রয়েছে; যেমন:

· এটি নৃত্য সম্বলিত গান; অর্থ্যাৎ, এতে গানের তালে তালে নাচও হয়।

· এটি কাহিনীমুলক পরিবেশনা; অর্থ্যাৎ, এতে এক একটি বিষয় / কাহিনী নিয়ে তার বিভিন্ন অংশ পর্যায়ক্রমে পরিবেশন করা হয়।

· মঙ্গলিক আচার; অর্থ্যাৎ, এটি কেবলমাত্র শুভ কোনো কাজের পূর্বে পরিবেশন করা হয়।

· পুরুষ বর্জিত আচার; অর্থ্যাৎ, এটি কেবলমাত্র স্ত্রী-সমাজেই সীমাবদ্ধ।





একটি জনপ্রিয় ধামাইল গান





প্রাণ সখিরে

ঐ শোন কদম্বতলে বাঁশি বাজায় কে।

বাঁশি বাজায় কে রে সখি, বাঁশি বাজায় কে ॥

এগো নাম ধরিয়া বাজায় বাঁশি, তারে আনিয়া দে।

অষ্ট আঙ্গুল বাঁশের বাঁশি, মধ্যে মধ্যে ছেদা

নাম ধরিয়া বাজায় বাঁশি, কলঙ্কিনী রাধা ॥

কোন বা ঝাড়ের বাঁশের বাঁশি, ঝাড়ের লাগাল পাই।

জড়ে পেড়ে উগরাইয়া, সায়রে ভাসাই ॥

ভাইবে রাধারমণ বলে, শুন গো ধনি রাই।

জলে গেলে হবে দেখা, ঠাকুর কানাই ॥










পাঁচালি গান বাংলার প্রাচীন লৌকিক সংগীতগুলোর অন্যতম। এই গান প্রধাণতঃ সনাতন ধর্মীদের বিভিন্ন আখ্যান বিষয়ক বিষয়বস্তু সম্বলিত ও তাদের তুষ্টির জন্য পরিবেশিত হয়।

"প্যাঁচাল" শব্দটি থেকে "পাঁচালি" শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে বলে ধারনা করা হয়।এই গান / নাচ বাংলাদেশের বৃহত্তর কুষ্টিয়া, যশোর অঞ্চলেই অধিক পরিচিত। এই গানের বিশেষত্বগুলো হলো:

· আখ্যানমূলক; এখানে কোনো ঘটনা বর্ননা করা হয়।





একটি জনপ্রিয় পাঁচালি গান





"এক ব্রহ্ম বিনে আর দুই ব্রহ্ম নাই ।

সকলের কর্তা এক নিরঞ্জন গোঁসাই ।।

ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর যার নাম জপে ।

অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড যার এক লোমকূপে ।।

যেই নিরঞ্জনের নাম বিসমিল্লা কয় ।

বিষ্ণু আর বিসমিল্লা কিছু ভিন্ন নয় ।।"

---কৃষ্ণহরি (সত্যপীরের পাঁচালি)।




মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

s r jony বলেছেন: অনেক সময় ও গবেষণা করে এই রকম পোস্ট দেন বলে আপনাকে ধন্যবাদ।
আমরাও অনেক কিছু জানতা পারলাম।
২য় ভাললাগা ও ++++++++

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জনি ভাই আজ কি দেখা হবে ?

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

রুদ্রনীল আর নীলকষ্ট বলেছেন: অসাধারণ ভাই কাণ্ডারি। ব্লগে দাওয়াত রইল।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই আমি কিন্তু বহু আগে থেকেই আপনার ব্লগের একজন নিয়মিত অনুসারি

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

ইসলাম রফিকুল বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট, লেখককে ধন্যবাদ ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাই

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা....
মুগ্ধ হলাম।
পোষ্টে ভালোলাগা...

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাইবে রাধারমণ বলে, শুন গো ধনি রাই।
জলে গেলে হবে দেখা, ঠাকুর কানাই ॥

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

অনীনদিতা বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা।:)প্রিয় করে নিলাম


বরিশালের কথাযে লিখলেইননা।
হেতেরাকি কোনহান দিয়াই ভালানা? :P :P

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনীনদিতা বলেছেন: বরিশালের কথাযে লিখলেইননা।
হেতেরাকি কোনহান দিয়াই ভালানা?

ইহা বরিশালের কেহ থেকে থাকলে উনাদের কাছে জানতে হইবেক ? ;) ;) ;)

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

রাইসুল নয়ন বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লে আসলে অনেক কিছু জানতে পারি ।।
এই রকম শিক্ষা মূলক পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।।

একটা অভিযোগ- প্রেম কবিতাটা কিন্তু পোস্ট করেন নি !!

বিকেলে ব্যস্ত না থাকলে ফোন দিবেন আস করি !!

আমি আর নিশাচর মনে হয় ব্যস্ত থাকবোনা,
জনি ভাই এর সাথেও দেখা হয়ে যাবে তবে,

যদি আপনাদের সমস্যা না থাকে !!

ভালো থাকুন প্রতি মাইক্রো সেকেন্ড ।।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আর পোস্টের কথা বইলেন নারে ভাই শুধুই আফসুস

প্রেম কবিতা সামনেই আমার লেখা একটি গল্পের ভিতর পেয়ে যাবেন আশা করি

খুব ভাল হয় যদি বিকালে একবার আপনি আমাকে ফোন দিয়ে খোজ নেন কারন আপনি আমাকে এখনও আপনার নাম্বার দেন নাই ।

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

অনীনদিতা বলেছেন: আপনার বয়ফ্রেন্ডের কাছে জানতে চান :P :P ;) ;)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার বয়ফ্রেন্ড মানে ? সেটা আবার কি ?

৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

রাইসুল নয়ন বলেছেন: অনীনদিতা'র সাথে সহমত !!

মোরা কি ভাইসসা আইচি নি মেয়া !!
এতপর অ্যাটটা পোস্ট দেচেন, বেমালা কষ্ট হইররা পরছি কিন্তু বরিশালের কতা কোনহানে নাই !!

এডিট করেন নাইলে রেশমি ভাবীর ধারে নালিশ দিমু !!! :)

নাম্বার দিছিলাম ভাইয়া, হয়তো ভুলে সেইভ করেন নি !!!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ওই মিয়া আমি কি বরিশালের পোলা নি ? যেতে বরিশালের পোলা হেতে হেগর অঞ্চল নিয়া পোস্ট দিব আমারে কথা দেছে । আইচ্ছা দেহি আপনার নাম্বার কুন হানে খুইজা পাইনি

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: 'কবিগান', যা সিলেটে 'পালাগান' বা 'মালজোড়া গান' হিসাবে খুব প্রচলিত ও জনপ্রিয় ছিল। বাউল শাহ আবদুল করিম, অন্নদা দাস, ক্বারী আমীর উদ্দিন, শফিকুন্নুর সহ অনেক গুণী শিল্পীরা বিভিন্ন এলাকায় আয়োজিত মালজোড়ার আসরে রাতভর গান গাইতেন।
ক্বারী আমীর উদ্দিন'র-
"এ বিশাল পৃথিবীতে কয়দিন চলিবে পথে
একদিন হইবে রে তোর চলার অবসান" বা
শেষ রাতে গাওয়া শফিকুন্নুরের-
"রাত্রিতো পোহাইয়া যায় রে, কোকিলায় করে রাও
উঠো উঠো প্রাণের বন্ধু আঁখি মেলে চাও"--- এগুলোর আবেদন অসাধারণ।

সিলেট বেতারে আশির দশকে প্রতি মাসে প্রচারিত"পানকৌড়ী" নামে পালাগানের অনুষ্ঠানও খুব জনপ্রিয় ছিল। এসব গান সংগৃহতীত/সঙ্কলিত/সংরক্ষিত হওয়া দরকার।

আপনার পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানলাম। আরো জানতে চাই।

'গাজীর গান' বা 'গাজীর গীত' সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী রইলাম।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আশা রাখি আপনার এই আগ্রহ ইনশাল্লাহ পুরন করতে পারব । তবে কিছু সময় লাগবে দোয়া করবেন আর অনেক ধন্যবাদ আপনার এত মূল্যবান কিছু মন্তব্যের জন্য । আপনার জন্য রইল ভালো লাগা

১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: খুব ভালো বিশ্লেষন। :D

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হাসেন কেন ? হাসির কি হইল !

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট পড়লাম । এই রকম পোস্ট লিখটে প্রচুর খাটতে হয় । আপনার পরিশ্রম কে ধন্যবাদ জানাই ।


পোস্টে সপ্তম ভালো লাগা :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

মামুন ভাই জানিনা কি বোলে ধন্যবাদ দিব আসলে কি জানেন এমন কিছু অনুপ্রেরনা পেলে কষ্ট যা করি সেগুলো তখন আনন্দে পরিনত হয়। আমি ঋণী আপনার কাছে ।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০

এস এম লুৎফুল্লাহ মাহমুদ বলেছেন: ভালো লাগা থাকল।

যেদিনে শুন্যছিরে বন্দু তুমার ঐ না বাঁশী
রাজ্যধন ছাইড়া বন্দু হইছি তুমার দাশী।

বনের শারী নাহি চায় সোনার পিঞ্জরা
ভোগে কি করিব বন্দু হইলাম উদতরা।

তুমি আছো বাঁশী আছে রাজ্য নাহি চাই
তুমার সঙ্গে থাইক্যা বন্দু যত সুখ পাই।

হাত বান্দিরে পাও বান্দিরে নাগরিয়া লোকে
মনকি বান্দিবে তারা কাকনার বাকে।

বনেতে বনের ফল সুখেতে ভঞ্জিব
গাছের বাকল অঙ্গেতে টানিয়া পরিব।

রজনীতে বিক্ক তলে তুমায় বুকে লইয়া
ঘুমাইব বন্দু তুমার ঐ না বাশী সুর শুনিয়া।

জাগিয়া শুনিব বন্দু তুমার ঐ না বাঁশী
কিসের রাজ্য কিসের সুখ হইয়াছি উদাসী।

রাজ্য সুখে সুখ দেহার কথা মনে নাহি চায়
দেহ মন ভিন্ন হইলে পরান রাখা দায়।।


আন্ধাঁ বন্ধ পালা গান, নেত্রকোনা।
সংগ্রহ করেছিলেন চন্দ্র কুমার দে (১৯৩০ সালে!!)

মাত্রাতে কিছু গড়-মিল থাকলেও সুরে কোন সমস্যা নেই, সুর ধরা, ছাড়া তে এমন অদ্ভুদ কাজ করা হয় যে, সুরে অতিরিক্ত সৌন্দর্য যোগ হয়ে যায়!!

যেমনঃ ঘুমাইব বন্দু তুমার ঐ না বাশী সুর শুনিয়া।

এক্ষেত্রেঃ
ঘুমা বলে একটু থেমে,
ইব বন্দু তুমার ঐ না বাশী সুর শুনিয়া।


এরকম আরো আরো পোস্ট চাই।
যদিও অনেক পরিশ্রমের ব্যাপার!!! তবুও চাই।

আমি ইনেক অলস, তাই অনেক কিছু কাছে থাকলেও দিতে পারি না!!!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি শুরু করে দিলাম আপনি আমার সাথে থেকে চলুন এই অজানা গুলকে সবার সাথে শেয়ার করি । আপনার কাছে যদি আরও তথ্য থাকে তবে দিন আমি না হয় কষ্ট করে লিখব। আমার লিখতে খুব শান্তি লাগে এসব ইতিহাস

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
আজ হারিয়ে গেছে কবিগান
হারিয়ে গেছে কবিয়াল।
ব্যান্ডের ঝংকারে
সবাই আজ মাতাল!!
আজ বাঙালি ভুলে গেছে
সোনালি অতীত।
অতীত ভুলে বাঙালি হয়েছে
পথহারা পথিক।
জ্যোৎস্না রেখে বাঙালি খুঁজছে
সেতারা।
অমূল্য সম্পদ রেখেও বাঙালি
সর্বহারা।

ভালো লাগল+++++

অসাধাণ একটি পোস্ট
তাই খান চা আর টোস্ট।


ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসাধাণ একটি পোস্ট
তাই খান চা আর টোস্ট।

আর সিগারেট

আমি আবার চেইন সিগারেট খোর কিনা ।

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১

একজন আরমান বলেছেন:
গবেষণামূলক পোস্ট এ ভালো লাগা। আজকে সমসাময়িক একটা পোস্ট দিলাম। কিন্তু অন্য একটা পোস্ট দেবার ইচ্ছা ছিল। বরিশাল নিয়ে একটা পোস্ট তৈরি করেছি। আপনি যেমন মিসর নিয়ে লিখছেন সেই রকমটা। আপনার থেকেই অনুপ্রেরণা পেয়েছি খানিকটা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তোমার পোষ্ট পড়ছি, তোমার সাথে আছি আর জলদি করে বরিশালের পোষ্ট দাও কারন আমার প্রিয় হচ্ছে এমন ধরনের পোষ্ট আর আমি তোমাকে অনুপ্রেরনা দিয়েছি জেনে খুব ভাল লাগছে । ভাইয়া তুমি করে বোলে ফেললাম মনে কিছু নিয়না না হলে আপন মনে হয়না আর আজ থেকে তুমিও আমাকে তুমি করেই বইল এতে হৃদ্যতা বাড়ে ।

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৫

একজন আরমান বলেছেন:
পোস্ট আমার রেডি। শুধু কিছু ছবি অ্যাড করতে হবে। আর ছবিও তোলা আছে। যেহেতু পোস্ট টা আপনার কাছ থেকে অনুপ্রানিত হয়ে লেখা তাই চাচ্ছিলাম যে আপনাকে একবার দেখিয়ে নিতে পোস্ট দেবার আগে। আর ক্যাটাগরির নাম কি হবে? ইতিহাস নাম দিলে কেমন হয়?

আপনারে তো আমি কবেই তুমি কইরা বলতে বলছি। কিন্তু আমি আমি কিভাবে তুমি বলি? আমি তো ছোটো।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঠিক আছে তাহলে এই বিষয়ে পরে কথা হবে

১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২

সুখ নাইরে পাগল বলেছেন:
কবিগান সম্পর্কে স্মভবত প্রথম জেনেছিলাম তারাশঙ্করের কবি উপন্যাসটা পড়ে। ঘাটু গান সম্পর্কেও জানতাম।

বাকিগুলার আগে নামও শুনিনি কখনো
+++++++++++++++++++++++
পোস্ট প্রিয়তে

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ, অনেক দিন পর দেখলাম ,আছেন কেমন ?

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

শের শায়রী বলেছেন: ভাই কি আর বলব। আপনার লেখা পড়তে পারাও অসাধারন একটা অভিজ্ঞতা, ভাললাগা জানবেন

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তবে যাই বলেন আমি আপনার পোস্টের কিন্তু দারুন ভক্ত

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

নীলঞ্জন বলেছেন: ভালোলাগা রইল, কান্ডারী।+++++++

শুভ কামনা।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলঞ্জন

১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১১ তম ভালোলাগা ভ্রাতা ।

দারুন একটা পোস্ট +++++ অনেক কিছু জানলাম :)

ভালো থাকবেন সবসময় :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভ্রাতা আগে আমার সালাম নেন তারপর নেন ধন্যবাদ । কেমন আছেন ? মনে হয় খুব একটা ভালো নাই কারন কিহু কমন কারনে আমিও ভালো নাই ।

২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৬

সুখ নাইরে পাগল বলেছেন:
আমি আছি কোনরকম
আপনি ভালআতছেনতো?

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুখ নাইরে পাগল ভাই সুখ নাই

২১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৭

আরজু পনি বলেছেন:

এই লিংকটা দেখুন Click This Link

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপু আপনি সত্যি গ্রেট । ব্লগিং পরিবেশ এবং মন্তব্যের ধরন ঠিক এমনই গঠন মূলক হওয়া উচিত কারন ইদানিং আমরা কেবল কিছু হলেই ক্যাচালে জড়িয়ে পরি । আপনার এমন একটি সুন্দর উপ্সথাপনার জন্য আমি আপনাকে আইডল হিসাবে মেনে নিলাম । অনেক অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য । ভালো থাকবেন নিরন্তর ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.