নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরবীয় ধর্মবিশ্বাস অন্ধকার থেকে দীনের আলোকে

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫

নাসর বা শকুন এবং আওফ বা বড় পাখি এর মত নিকৃষ্ট ধর্মের অন্যান্য দেবতাগুলিও প্রাণীর নাম বহন করে এবং তা স্বাভাবিকভাবেই টোটেম জাতীয় উৎসবের কথাই আমাদের মনে করিয়ে দেয়। আনন্দবাদী সেসময়ের আরবিয়রা জীবনের আশু বিষয়গুলোতে এমনভাবে মগ্ন হয়েছিল যে অন্য বিষয়ে তারা বিশেষ চিন্তা করতে পারেনি। এ ব্যাপারে একজন চারনকবি গেয়েছেন ;



আমরা চরকা কাটি এবং জীবনের পথে পথে ঘুরে বেড়াই

তারপর, ধনী ও দরিদ্র সকলেই অবশেষে বিশ্রাম নিই

মাটির নীচে স্লেট – পাথরে ঢাকা ফাঁকা গহবরে

আমরা বাস করি।








জাহিলিয়া যুগের বেদুঈন উপজাতির ধর্ম বলে প্রায় কিছুই ছিলনা। আরবে একটি গল্প প্রচলিত আছে যে ইমরু-আল-কায়িস নামে এক বেদুঈন তার বাবার হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেবার জন্য পথে বেড়িয়ে তিনি তীর এঁকে দৈব শক্তির সঙ্গে আলোচনা করার জন্য জু-আল-খালাসা নামক মন্দিরে থেমেছিলেন। বারতিনেক আকার চেষ্টার পর হাল ছেড়ে দিয়ে তিনি ভাঙা তীরগুলি দেবমূর্তির দিকে ছুঁড়ে দিয়ে চিৎকার করে বলেছিলেন, “ হতভাগা তোমার বাবাকে যদি হত্যা করা হত তাহলে তুমি আমাকে প্রতিশোধ নিতে বারণ করতে না “



বেদুঈনদের ধর্ম বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে সেমেটিক ধর্মমতের সবচেয়ে প্রাচীন ও আদিম রূপের প্রতিফলন দেখতে পাওয়া যায়। নাক্ষত্রিক বৈশিষ্ট্য , অতিমাত্রায় সজ্জিত মন্দির, ব্যাপক ধর্মীয় আচার – অনুষ্ঠান ও দেব – দেবীর উদ্দেশ্যে বলি – সমন্বিত আরব সংস্কৃতি ছিল প্রধান ধর্মীয় চিন্তাধারার সূচক। পেটরা ও পালমিরা সম্প্রদায়ের মধ্যে সূর্য পূজার ওপর গুরুত্ত দেয়া হত। সে সময় ধর্ম বিশ্বাস ছিল মূলত সর্বপ্রাণবাদমূলক। চাষ যোগ্য জমির উর্বরতার জন্য যে দেবতার ভূমিকা ছিল, তাকে তারা উপকারী দেবতা মনে করে পূজা করত; পক্ষান্তরে চাষহীন জমির জন্য দায়ী দৈব শক্তিকে তারা অপদেবতা বা শয়তান বলে গন্য করত এবং তাকে তারা ভয় করত। দেবতা সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট ধারনা গড়ে ওঠার পরেও গাছ, কূপ, গুহা, পাথর ইত্যাদি প্রাকৃতিক শক্তিগুলো তাদের কাছে পবিত্র বস্তু হয়েই রইল। সৌরজগৎ সংক্রান্ত বেদুঈন উপজাতির ধারনাটি ছিল চন্দ্রকেন্দ্রিক, কারন চাঁদের আলোতেই তারা তাদের গবাদি পশুদের তৃণক্ষেত্রে চরিয়ে বেড়াত। চাঁদের পূজা পশুপালন সমাজকে বুঝায় আর সূর্যের পূজা নির্দেশ করে পরবর্তীকালে কৃষিভিত্তিক সভ্যতার স্তর। তারা মনে করত তাদের জীবন চাঁদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় আর সূর্য বেদুঈন সহ সমস্ত প্রাণী ও উদ্ভিদকে ধ্বংস করতে চায়। মিনাইয়ান সর্ব দেবতার মন্দিরের মাথায় চন্দ্র দেবতা ‘অয়াদ’ বিরাজ করত। তারা খেজুর গাছের উদ্দেশ্যে অর্ঘ্য হিসেবে অস্ত্র, পোশাক, ও কম্বল দিত এবং ওই গাছে ঝুলিয়ে দিত। মক্কার অধিবাসীরা প্রতি বছরেই জাত-আনয়াত যার উপর জিনিষ ঝুলিয়ে দেয়া হত এর কাছে যেত এবং এর সঙ্গে নাখলাতে অবস্থিত আল-উজ্জার একটি গাছের কাছে যেত উপাসনা করতে। একটি বর্গাকার পাথর আল-তাইফ এ অবস্থিত আল-লাত এর প্রতিনিধিত্ত করত। আবার চার ফুট লম্বা ও দুই ফুট চওড়া একটি অখণ্ড ও চতুর্ভুজ আকারের কাল পাথর ছিল পেটরাতে অবস্থিত জু-আল-সারার প্রতিনিধি। এই সমস্ত দেবতাদের অধিকাংশেরই একটি করে সংরক্ষিত হিমা বা চারন ক্ষেত্র ছিল।







আল-কোরআন - সূরা আন-নাজম (মক্কায় অবতীর্ণ) এর আয়াত নং ১৯ - ২০

১৯) তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও ওযযা সম্পর্কে।



২০) এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্পর্কে?







আল-হিজাজের শহুরে মানুষ ও মোট জনসংখ্যার মাত্র ১৭ শতাংশের মধ্যে প্রথমদিকে ধর্ম বিশ্বাস হীন আমলের নক্ষত্রকেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা ছিল। তিনটি দেবী আল-উজ্জা, আল-লাত ও মানাহ এর উপাসনার জায়গা ছিল সেসব অঞ্চল । আল-লাতের নিজের পবিত্র এলাকা হিমা ও হারাম ছিল আল-তাইফের কাছাকাছি এবং মক্কা ও অন্যান্য এলাকার অধিবাসীরা তীর্থ যাত্রা ও বলিদানের জন্য সেই পবিত্র অঞ্চলে জমায়েত হত। এই ঘেরা জায়গার মধ্যে গাছ কাঁটা, শিকার করা ও মানুষের রক্তপাত ঘটান ছিল নিষিদ্ধ। ওই এলাকায় যে দেবতা ছিল সন্মানিত , উদ্ভিদ ও প্রাণী ছিল সেই দেবতার অলঙ্ঘনীয় মর্যাদার অংশবিশেষ । ইজরাইলের উদ্বাস্তুদের শহরগুলো ছিল একই উৎসে সৃষ্ট। মক্কার পূর্বদিকে অবস্থিত নাখলা ছিল আল-উজ্জার আরাধনার কেদ্র। কুরাইশদের মধ্যে তিনিই ছিলেন সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় দেবী। তার উপাসনার জায়গাতে তিনটি গাছ ছিল। মানুষকে বলি দেয়া ছিল তার আরাধনার অঙ্গবিশেষ। মানাহ ছিলেন ভাগ্যের দেবী এবং সেই অর্থে তিনি ছিলেন ধর্মীয় জীবনের প্রথম দিকের প্রতিনিধি। তার মুল উপাসনাস্থল ছিল একটি কাল পাথর এবং মক্কা ও ইয়াস্রিব এর মধ্যকার রাস্তার মাঝামাঝি কুদাইদ নামে একটি জায়গায়। আওস ও খাজ্রাজ উপজাতির মধ্যে তিনি ছিলেন বিশেষভাবে জনপ্রিয়। জু-আল-সারার সঙ্গে একজন স্বাধীন দেবী হিসেবে তার নাম আল-হিজর এ অবস্থিত নাবাতিয়ান শিলালিপিতে দেখতে পাওয়া যায়। যেহেতু বাবার তুলনায় মায়ের রক্তই সেমেটিক উপজাতিগুলোর মধ্যে আত্মীয়তার বন্ধন গড়ে তুলেছিল এবং যেহেতু আদিম পরিবারগুলি ছিল মাতৃ কেন্দ্রিক তাই আরাধনার পাত্র হিসেবে দেবতাদের তুলনায় আরবিয় দেবীরা অনেক বেশী গুরুত্ত পেত।







আল-কাবার প্রধান দেবতা হুবাল এর ছিল মানবিক রূপ এর পাশে ছিল ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তাদের ভবিষ্যৎ কথনের প্রতীকরূপে ধর্মীয় তীর এবং এই ভবিষ্যৎ বানীর মাধ্যমে তারা প্রচুর অর্থ উপার্জন করত। নবী হযরত মোহাম্মদ (সা) যখন মক্কা বিজয় করেন তখন কাবা ঘরে রক্ষিত ৩৬০ টি দেবদেবীর সাথে হুবালের মূর্তিটি ধ্বংস করা হয়। এই কাবা ঘর ছিল আদিম সারল্যে ভরপুর ঘন আকারের একটি ঘর। মূলত এর মাথার উপর কোন ছাদ ছিল না এবং এটি একটি কালো উল্কাপিণ্ডের আশ্রয়স্থল বলে গন্য হত। আর এই কাল উল্কাপিণ্ডকে ভক্তিযোগ্য রূপে শ্রদ্ধা করা হত। ইসলাম ধর্মের পুনরায় আবির্ভাবের পর ৬০৮ খ্রিস্টাব্দে ওই কাঠামোটির পুনর্গঠন করা হয়। এর চারিদিকে ছড়িয়ে থাকা অঞ্চলকে পবিত্র অঞ্চল হারাম বলে গন্য করা হয়। এখানেই হাজ্জ সংঘটিত হয় এবং কোরবানি করা হয়।







যেহেতু বেদুঈনরা তাদের পন্যের আদান-প্রদানের জন্য স্থায়ী শহরগুলিতে প্রায়ই আনাগোনা করত এবং বিশেষ করে পবিত্র যুদ্ধের সাময়িক বিরতির চার মাসে তারা শহরের অগ্রণী চিন্তাভাবনার দ্বারা প্রভাবিত হত এবং তার ফলে তারা কাবার ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে এবং কোরবানি দিতে অভ্যস্ত হয়ে যেত। মক্কা ও অন্যান্য স্থানের বিভিন্ন পাথরগুলি বিশেষত যেগুলি মুরতি রূপে গন্য হত তাদের নিকট উত ও মেষ বলি দেওয়া হত। যাযাবর উপজাতির সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ ধর্মীয় অনুশীলন ছিল কোন বড় তীর্থস্থানের উদ্দেশ্যে শহরে আরব্দের তীর্থযাত্রা। পবিত্র যুদ্ধের সাময়িক বিরতির চারটি মাস মুসলিম পঞ্জিতে যথাক্রমে প্রতি বছরের একাদশ , দ্বাদশ ও প্রথম (জু-আল-কাদা, জু-আল-হিজ্জা ও মুহাররাম) এবং মধ্যভাগে চতুর্থ মাস (রাজাব) হিসেবে অন্তর্ভুক্ত । প্রথম তিন মাস বিশেষভাবে ধর্মীয় আচরনের জন্য সংরক্ষিত এবং চতুর্থ মাসটি ছিল বানিজ্যের জন্য মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান। সহজে প্রবেশ করার সুযোগ এবং উত্তর ও দক্ষিনের মধ্যে মুল মরু যাত্রীদের পথে অবস্থিত হবার ফলে আল-হিজাজ ধর্মীয় ও বাণিজ্যিক কার্যকলাপের ক্ষেত্রে অতুলনীয় সুযোগ – সুবিধা প্রদান করত। এভাবেই উকাজ মেলা ও তার পাশাপাশি কাবা ঘরের বিকাশ ঘটে।







স্বর্গীয় আদিরূপের অনুকরণে নবী হযরত আদম (আঃ) এই কাবা ঘর তৈরি করেছিলেন। নবী হযরত নূহ (আঃ) এর মহাপ্লাবনের পর নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এবং তার পুত্র নবী হযরত ইসমাইল (আঃ) এটি পুনর্নির্মাণ করেন। এটির তত্ত্বাবধানের ভার ছিল ইসমাইল (আঃ) এর বংশধরদের হাতে যতক্ষণ না গর্বিত বানু-জুরহাম ও পরবর্তী সময়ে মূর্তিপূজার উদ্ভাবক বানু-খুজাহ এর দখল নিয়েছিলেন। তারপর এল কুরাইশ উপজাতি তারা প্রাচীন ইসমাইলিয় আদর্শই অনুসরন করত। পুনর্নির্মাণ কাজে যখন ইব্রাহীম (আঃ) ব্যাস্ত ছিলেন তখনই ফেরেশতা জিব্রাইল (আঃ) এর কাছ থেকে ইসমাইল (আঃ) কাল পাথরটি পেয়েছিলেন। ওই কাঠামোর দক্ষিন – পূর্ব কোনে এই এখনো রক্ষিত আছে এবং হাজ্জের জন্য তিনি মহান আল্লাহ তাআলার কাছ থেকে বিশেষ নির্দেশ পেয়েছিলেন।

মন্তব্য ১১০ টি রেটিং +২৮/-০

মন্তব্য (১১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫

নিয়েল হিমু বলেছেন: অন্নেক ভাল লাগল ভাই । অসাধারন ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ হিমু ভাই।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

নিয়েল হিমু বলেছেন: ১ম প্লাস :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্লাসের জন্য আরেকবার ধন্যবাদ ।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৯

মামুন রশিদ বলেছেন: সেমেটিক ধর্মমত গুলোর প্রাচীন ইতিহাস পড়ে ভালো লাগলো । অনেক আগে হিট্টি'র বইয়ে সেমেটিক ধর্ম আর সংস্কৃতি নিয়ে পড়েছিলাম ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মামুন ভাই হিট্টি'র সেই বইয়ে অনেক ইসলাম ধর্ম বিরোধী কথা আছে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে নিচু করে দেখান হয়েছে। তাই সেই বইটি আমার কাছে একটি বিতর্কিত বই বলেই মনে হয় তবে কিছু আদি আরব ইতিহাস জানার জন্য খুব ভাল একটা বই।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬

ধমাধম বলেছেন: পরঠোম চোবিটা কার?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রথম ছবিটা দেবী লাত এর।

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৭

শের শায়রী বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে। আরো লেখা চাই ব্রো। মুগ্ধ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, চেষ্টা করব আরবদের নিয়ে আরও কিছু পোষ্ট দেয়ার।

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

বাবুরাম সাপুড়ে বলেছেন: অসাধারন তথ্যভিত্তিক পোস্ট । পোস্টে +++++

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এবার আমি চেষ্টা করব আরবদের কিছু ইতিহাস তুলে ধরার জন্য। আমার মিশর নিয়ে লেখা গুলো দেখতে পারেন ।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: দাড়ুন পোষ্ট দিছেন । শুনেন এমন পোষ্টই আশা করি আপ্নার কাছ থেকে ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি সবসময় চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ আপনার এই আশা পূর্ণ করার। সাথে থাকলে অনুপ্রাণিত হই অনেক। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ পাইলট ভাই।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

রাইসুল নয়ন বলেছেন: দারুণ পোস্ট,

আপনার থেকে আরও এই ধরণের তথ্য সম্বলিত লেখা চাই ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইনশাল্লাহ আমি চেষ্টা করব। তবে ইচ্ছা আছে আরবদের উপর আরও কিছু পোষ্ট দেয়ার।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১

একজন আরমান বলেছেন:
শেষে এসে একটু কম কম মনে হয়েছে।
পর্ব করলে ভালো হবে। এইটা পড়ে মজা পাবো মনে হচ্ছে।
করবেন পরের পর্ব?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরমান ভাই এবার আর কোন পর্ব করব না। তবে নিয়মিত আরবদের ইতিহাস নিয়ে আরও কিছু পোষ্ট দিব আশা রাখি। পরের পোষ্ট গুলোতে আরও অনেক চমৎকার কিছু জানতে পারবেন সাথে থাকুন। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু বিতর্ক থেকে দূরে থাকতে চাই বলে ধর্মীয় কিছু কাহিনী হয়ত লিখবনা। কারন আরবদের নিয়ে লিখলেই ইসলাম ধর্ম চলে আসবে আর আমার ধর্ম নিয়ে বিতর্ক সহ্য হবে না।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫

স্বপনবাজ বলেছেন: অনেক জানলাম ! প্লাসের বন্যা হয়ে যাক ! +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই এত প্লাস আমার এই ছোট হৃদয়ে হয়ত স্থান দিতে হলে খুসির বন্যায় আত্মহারা হয়ে যাবে। আপনাকে তাই শুধু ধন্যবাদ দিয়ে ফিরিয়ে দিতে চাইনা। অনেক ভালোবাসা জানবেন ।

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮

আমি মুখতার বলেছেন: ইমন ভাইয়ের সাথে তুলনা করবো না, সে অন্য গ্রহের। তবে আপনার মত মানুষরা তার শূন্যতা ইনশাল্লাহ পুরন করতে পারবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এমন একজন মানুষের কথা বললেন যাকে আমি আমার ব্লগ জীবনে কখনো ভুলতে পারবনা। যিনি আমার ভালবাসায় থাকবেন অনন্তকাল। ইমন ভাইয়ের লেখগুলো আমাদের সকলের ব্লগিং জীবনের অনুপ্রেরনা হয়ে থাকে চিরকাল।

১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮

আমি মুখতার বলেছেন: ইমন ভাইয়ের সাথে তুলনা করবো না, সে অন্য গ্রহের। তবে আপনার মত মানুষরা তার শূন্যতা ইনশাল্লাহ পুরন করতে পারবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালথাকুন নিরন্তর এই শুভকামনায় ।

১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

নেকড়ে বলেছেন: প্লাস

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৯

একজন আরমান বলেছেন:

হুম। তা ঠিক বলেছেন।
চালিয়ে যান আপনার মতো করে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগল আমার কথাগুলো বুঝতে পেরেছেন জেনে ।

১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

ধমাধম বলেছেন: দেবী লাত কে চিল?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আল-হিজাজের শহুরে মানুষ ও মোট জনসংখ্যার মাত্র ১৭ শতাংশের মধ্যে প্রথমদিকে ধর্ম বিশ্বাস হীন আমলের নক্ষত্রকেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা ছিল। তিনটি দেবী আল-উজ্জা, আল-লাত ও মানাহ এর উপাসনার জায়গা ছিল সেসব অঞ্চল । আল-লাতের নিজের পবিত্র এলাকা হিমা ও হারাম ছিল আল-তাইফের কাছাকাছি এবং মক্কা ও অন্যান্য এলাকার অধিবাসীরা তীর্থ যাত্রা ও বলিদানের জন্য সেই পবিত্র অঞ্চলে জমায়েত হত। এই ঘেরা জায়গার মধ্যে গাছ কাঁটা, শিকার করা ও মানুষের রক্তপাত ঘটান ছিল নিষিদ্ধ। ওই এলাকায় যে দেবতা ছিল সন্মানিত , উদ্ভিদ ও প্রাণী ছিল সেই দেবতার অলঙ্ঘনীয় মর্যাদার অংশবিশেষ ।

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

শূন্য পথিক বলেছেন: অনেক সময় নিয়ে পড়লাম। ভালো লাগলো। এমন লেখা আরও পাবো আশা করি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক সময় নিয়ে পড়ার জন্য অনেকগুলো ধন্যবাদ ভাই। আশা করতে পারেন ইনশাল্লাহ আরও কিছু পোষ্ট দিব।

১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৯

এম এম ইসলাম বলেছেন: হুম, ভালইতো লেখলেন। তথ্য বহল পোস্ট। সম্ভব হলে ধারাবাহিক লিখে ফেলুন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই আরও কিছু পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে তবে হয়ত ধারাবাহিক ভাবে সেটা হবেনা।

১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

আহসান২২ বলেছেন: thanks.

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ

১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: তথ্যবাহী পোস্ট। লিখতে থাকুন।
প্লাস

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়েরা।

২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। দারুন তথ্যবহুল পোষ্ট্ ।
১০তম ভালো লাগা রইল।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

ভালোবাসার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অনুভূতিগুলো যেন হৃদয়কে এভাবেই ছুয়ে যায়।

২১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৫

ভিয়েনাস বলেছেন: আরব্য ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধশালী ইতিহাস। সব কিছু এক সাথে জানা বা মনে রাখা সম্ভবপর না। সুতরাং ছোট ছোট এমন পোস্ট আকারে আসলে পাঠকদের বুঝতে ই জানতে অনেক সুবিধা হবে। আশা করছি লেখা চালিয়ে যাবেন :)

পোস্টে প্লাস

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই , নিয়মিত আরবদের ইতিহাস নিয়ে আরও কিছু পোষ্ট দিব আশা রাখি। পরের পোষ্ট গুলোতে আরও অনেক চমৎকার কিছু জানতে পারবেন সাথে থাকুন।

২২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১১

তারছেড়া লিমন বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই । নিয়মিত আরবদের ইতিহাস নিয়ে আরও কিছু পোষ্ট দিব আশা রাখি।

২৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭

আশিক মাসুম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সুন্দর পোস্ট
সুকেসে রাখলাম ;) B-)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভালোবাসার আড়ালে লুকিয়ে থাকা অনুভূতিগুলো যেন হৃদয়কে এভাবেই ছুয়ে যায়।

২৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১

রাইসুল সাগর বলেছেন: আবার পড়তে হইবো মনোযোগ দিয়া ।

তয় যতদূর পড়লাম অনেক ভালো লাগছে ভাই। ঘুপা ভাইয়ের সাথে একমত এরকম পোস্টই চাই আপনার কাছ থেইকা।

+ পুরাডা আবার পইড়া দিমু...।


আইতাছি একটু পর আবার।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমরা চরকা কাটি এবং জীবনের পথে পথে ঘুরে বেড়াই
তারপর, ধনী ও দরিদ্র সকলেই অবশেষে বিশ্রাম নিই
মাটির নীচে স্লেট – পাথরে ঢাকা ফাঁকা গহবরে
আমরা বাস করি।

২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: ভালো লাগার ডজন ফিল করলাম।+++++

সাথে পোস্ট প্রিয়তে। :D

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদের কয়েক ডজন বেশী দিলাম ভাই। ভালথাকবেন অনেক শুভকামনা রইল।

২৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১০

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: একটা ধর্ম বিশ্বাস কে অন্ধকার বলার আপনি কে ?আমিই বা কে ?
আপনার ধর্ম কে আমি যদি এখন "অন্ধকার" বা "নিকৃষ্ট" বলি তাহলে তো আপনার ধর্মানুভুতি জাগ্রত হবে !!আবার ভেবে বসবেন না আমি বেদুইন ধর্মের লোক ।
মনে রাখবেন ,পাহাড়ে ,জঙ্গলে ,এখনো অনেক আদিম ধর্মের লোক বাস করে যারা আমাদের থেকে অনেক বেশী মানবিক ।যেমন -জারোয়া ।
আরো মনে রাখবেন বেদুইন রা এখনো বিলুপ্ত হয় নি ।
সম্পাদক রাও যে এমন সাম্প্রদায়িক তা তো জানা ছিল না ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জাহিলিয়া যুগ বলতে অন্ধকার যুগ বোঝায়। আর আমার এই পোষ্ট কোন রকম সাম্প্রদায়িক পোষ্ট নয় তাই সম্পাদক দের উপর দোষ চাপানর কোন যৌক্তিকতা নেই। এখানে শুধু আরবের তৎকালীন ধর্মান্ধতা থেকে কি করে আজকের কাবা ঘর নবী আদম (আঃ) থেকে যুগে যুগে নানা ভাবে ধর্মীয় বিবর্তনের মাধ্যমে নবী হযরত মোহাম্মাদ (সা) এর দ্বারা ইসলাম ধর্ম কাবার মর্যাদা সুপ্রতিষ্ঠিত করেছিলেন তারই কিছু ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। এখানে কারো ধর্মকে ছোট করে দেখা হয়নাই। এই পোষ্ট শুধুমাত্র আরব ইতিহাস তুলে ধরার প্রয়াস মাত্র। আপনি চাইলে আমার মিশর বিষয়ক পোষ্ট গুলো পড়ে আসতে পারেন। তবে সাম্প্রদায়িকতার যে কথা আপনি বলেছেন তা যে কোন ভাবেই সমর্থন যোগ্য নয় সেটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। আরব রাষ্ট্র গুলোর ইতিহাস তুলে ধরলে যে সেটা সাম্প্রদায়িক হতে পারে সেটা জেনে আমি সত্যি অবাক হলাম। আমি যদি এর পর শ্রীলংকা কিংবা চীনের ইতিহাস নিয়ে লেখা শুরু করি এবং সেখানে গৌতম বুদ্ধের কথা চলে আসে তবে নিশ্চয় সেটাকেও আপনি সাম্প্রদায়িক বলবেন। তাই আপনার কাছে আমার অনুরধ পোষ্ট পুনারায় পাঠ করুন এবং আমাকে দেখিয়ে দিন কোথায় সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দেয়া হয়েছে কিংবা কোথায় কোন ধর্ম কে হেও করা হয়েছে।

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছেন যে , "ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। এতদ্বিষয়ে সীমা লঙ্ঘনের কারণে তোমাদের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে। মনে রেখো! তোমাদের সবাইকেই আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হতে হবে। তাঁর কাছে এসব কথার জবাবদিহি করতে হবে। সাবধান, তোমরা আমার পরে পথভ্রষ্ট হয়ে যেয়ো না, খোদাদ্রোহী হয়ে পরস্পরে রক্তপাতে লিপ্ত হয়ো না।"

আমি সেই মোতাবেক জীবন ধারন করি। কারন এর চেয়ে অসাম্প্রদায়িক এবং আধুনিক ধর্ম বিশ্বাস আর কিছু হতে পারেনা।

ধন্যবাদ ভালথাকুন জীবনের প্রতিটি চলার পথে।

২৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

আমিভূত বলেছেন: অনেক তথ্য জানলাম ,শুকরিয়া :)
আপনার ব্লগ পড়া শুরু করলাম পেছন থেকে দেখা যাক কদ্দুর যেতে পারি ,শুভ কামনা :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার সাথে তবে আমার দেখা হবে বেলা অবেলার যাপিত জীবনে। ধন্যবাদ ভালথাকুন জীবনের প্রতিটি চলার পথে।

২৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মাতৃরূপে দেবীর আরাধনা শুধু আরবদের নয় বরং প্রায় সব আদি ধর্মেরই একটি সাধারণ রূপ। যুগে যুগে ধর্ম বিবর্তিত। তাছাড়া আদি ধর্মের বহুদেবতা তত্ত্ব থেকে ইসলাম নিজেও তেমন ভাবে বেরিয়ে আসেনি বরং বহুদেবতা তত্ত্বকে বেশ ভালোভাবেই সমর্থন দিয়েছে এবং প্রতিষ্ঠিত করেছে। শুধু বাতিল হয়েছে দেবতাদের উপাসনা প্রথার। আদি পৌত্তলিকতার সাথে ইসলামের মৌলিক পার্থক্যটা হচ্ছে, এক আল্লাহর উপাসনা যিনি অদৃশ্য এবং আল্লাহ ভিন্ন অন্য কারো উপাসনা না করা এবং কারো মুর্তি না তৈরী করা।

চমৎকার পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা কুনোব্যাঙ ভাই।

২৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি অযথা অনেক গুলি বাক্য খরচা করেছেন ।স্পষ্ট করে বলুন-- কোনো একটি ধর্ম কে "নিকৃষ্ট" কিম্বা "অন্ধকার " বলা কি ঠিক?হ্যা অথবা না ।
যদি আপনার উত্তর "না " হয় তবে "নাসর বা শকুন এবং আওফ বা বড় পাখি এর মত নিকৃষ্ট ধর্মের অন্যান্য দেবতাগুলিও প্রাণীর নাম বহন করে এবং তা স্বাভাবিকভাবেই টোটেম জাতীয় উৎসবের কথাই আমাদের মনে করিয়ে দেয়।"
এই লাইন থেকে "নিকৃষ্ট" কথাটা বাদ দিয়ে দিন ।

"আরবীয় ধর্মবিশ্বাস অন্ধকার থেকে দীনের আলোকে" এই লাইন থেকে অন্ধকার কথাটা বাদ দিয়ে দিন ।

মনে করুন স্পেনের কোনো ক্রিস্টান পাদ্রী স্পেনের ধর্মীয় ইতিহাস লিখার হেডিং দিলেন "স্পেনীয়
ধর্মবিশ্বাস অন্ধকার থেকে জেসাস এর আলোকে"

এখানে অন্ধকার বলতে উনি ইসলাম কে মিন করলেন ।আপনার কেমন লাগবে ?

ভালো লাগবে না ।আমারো ভালো লাগবে না ।কারণ উনি(ক্রিস্টান পাদ্রী) সাম্প্রদায়িক ।আশা করি বোঝাতে পেরেছি ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য । দেখুন আপনার সাথে আমি কোনরূপ বিতর্কে জড়াতে চাই না। তবে আপনাকে কিছু প্রশ্ন করি ,

১। ধর্ম কি ?
২। প্রার্থনা কি ? কেন এবং কাকে আমরা সেজদা করি ?
৩। কে আমাদের সৃষ্টি করেছেন ? কেনই বা সৃষ্টি করেছেন ?
৪। স্রষ্টা যিনি তার কোন রূপ কি সৃষ্টি করা সম্ভব ?
৫। তাওরাত, যাবুর, ইনজিল, কোরআনের মধ্যে পার্থক্য কোথায় ?
৬। মানুষ মরে গেলে কি হয় ?
৮। পৃথিবী কি সত্যি একদিন ধ্বংস হবে ?
৯। সত্যি কি স্বর্গ এবং নড়ক বলে কিছু আছে ?
১০। আদম এবং হাওয়া নামে কেউ কি সত্যি পৃথিবীতে সৃষ্ট প্রথম মানুষ ?
১১। শয়তান নামে আসলেই কি কিছু আছে ?
১২। জীন জাতির কথা কি আসলেই সত্যি ?
১৩। মিশরে ফেরাউনের লাশ এর পেছনের কাহিনী গুলো কি ?
১৪। পৃথিবীতে নাকি কোন এক কালে মহাপ্লাবন হয়েছিল সেটা কি সত্যি ?
১৫। সাত জন ঘুমন্ত যুবকের সেই গুহার রহস্য কি ?
১৬। সডম এবং গোমরাহ আসলে কি হয়েছিল ?

৩০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
১৭ নং প্লাসটা আমার দেয়া।

পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইনশাল্লাহ খুব শীঘ্রই পরবর্তী পোষ্ট দিব। প্লাস পেয়ে সত্যি খুব ভাল লাগছে। অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

৩১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার প্রশ্ন গুলোর জন্য ধন্যবাদ ।
কিন্তু দেখুন আমি প্রচলিত ধর্মীয় আচার গুলো কে বিশ্বাস করি না ।তবে নিজেকে বিশ্বাস করি ।তাই আস্তিক ।
আপাতত আপনার একটা প্রশ্নের উত্তর দিলাম ।যদিও জানি না কেন প্রশ্ন গুলো করলেন ।
১)ধর্ম একটা সংকৃত শব্দ ।ধৃত ধাতু থেকে এসেছে ।এর মানে হলো ধারন করা ।অর্থাত যা আমরা আমাদের জীবনে ধারণ করি ।প্রত্যেক মানুষের নিজের নিজের আলাদা ধর্ম আছে ।

ধন্যবাদ ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আসলে কি জানেন ধর্ম নিয়ে তর্ক বা বিতর্ক হতে পারেনা । কারন ধর্ম সকল বিতর্কের বাইরে। যে কোন ধর্মের মুল মন্ত্রই হল শান্তি । কিন্তু কুসংস্কার কখনো ধর্ম বিশ্বাস হতে পারেনা। আর যে কোন ধর্মেই কুসংস্কার গুলো জাহেলি বা অন্ধকার বলেই বিবেচিত হবে। আপনি যদি আরব দেশের ইতিহাস পরেন দেখবেন সেখানে একটা যুগই ছিল যাকে আক্ষায়িত করা হয়ছে জাহেলি বা অন্ধকার যুগ হিসাবে। আরব দেশের ভাষায় জাহেলি যার বাংলা অর্থ দাড়ায় অন্ধকার। আর যেহেতু আমি আরব দেশের ইতিহাস নিয়ে লিখছি তাই অনুবাদ করে দিলাম বাংলায়। এর বেশী কিছু না । আমি কোন নিজের মত এই পোস্টে দেই নাই। শুধু ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কোন ধর্মের প্রতি আমার কোন বিদ্বেষ নাই এবং আমি নিজেও সাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাস করিনা । আশা করি আমার কথাগুলো বোঝার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ আমি আবারো বলছি এই পোষ্ট কোন ধর্মীয় পোষ্ট নয় শুধু ইতিহাস ভিত্তিক একটি পোষ্ট এবং আশা করি সামনের পর্বগুলোতে আপনাকে পাব এবং আপনার ধারনা বদলে যাবে।

৩২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭

যুবায়ের বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন....
পোষ্টে ভালোলাগা....

এমন কিছু ভালো লেখা পড়তে সামুতে অপেক্ষা করি।
আশা করি আমরা আপনার দ্বারা এই ধরনের ঐতিহাসিক লেখা পাবো।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যুবায়ের ভাই এই আরবের ইতিহাসের উপর একটা সিরিজ লেখার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আমার পূর্ববর্তী কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতার কারনে এবার আর সিরিজ করবনা। খণ্ড খণ্ড করে কিছু পোষ্ট দিব আশা করি। যদি সেগুলো এলোমেলো লাগে তবে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।

৩৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩

যুবায়ের বলেছেন: আইয়্যমে জাহেলিয়্যাহ মানে অজ্ঞতার যুগ।
আরবরা তখন অজ্ঞ ছিলনা তবে তাদের বিবেক বুদ্ধি এত নিচে নেমে গিয়েছিল যে পশুর মত তাদের আচরন ছিল। তারা মূর্তি পূজা করতো এবং বিভিন্ন দেব দেবীর নামে মানব হত্যা করে উৎসর্গ করতো এজন্য অজ্ঞতার যুগ বলা হয়।

সাফা পর্বতে ছিল নায়িলা দেবীর মুর্তি এবং মারওয়া পর্বতে ছিল ঈসাফের মুর্তি।
তৎকালীন আরবদের বিয়েতে নব দম্পতি সাফা ও মারওয়ার গিয়ে ঈসাফ এবং নায়িলার মুর্তিকে চুম্বনের মাধ্যমে তাদের বিয়ে সম্পন্ন করতো।

পবিত্র কুরানে বলা হয়েছে “ইন্নাস সাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন সায়ায়িরিল্লাহ”
নিঃসন্দেহে সাফা ও মারওয়া আল্লাহ তা’আলার নিদর্শন গুলোর অন্যতম। সুতরাং যারা কা’বা ঘরে হজ্ব বা ওমরাহ পালন করে, তাদের পক্ষে এ দুটিতে প্রদক্ষিণ করাতে কোন দোষ নেই। বরং কেউ যদি স্বেচ্ছায় কিছু নেকীর কাজ করে, তবে আল্লাহ তা’আলার অবশ্যই তা অবগত হবেন এবং তার সে আমলের সঠিক মুল্য দেবেন।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই । আরবের ইতিহাস লিখতে গেলেই ধর্মের কথা চলে আসে। আমার ধর্ম সম্পর্কে জানা আছে খুব কম। আমি যদি আপনার কাছে ধর্মীয় কিছু তথ্য পেতাম তবে আরও ভাল করে কিছু পোষ্ট দিতে পারতাম। আপনার সাথে পরের পোষ্টগুলো দেয়ার আগে কিছু তথ্য নিব। জানি আপনি মোটেও বিরক্ত হবেন না।

৩৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৬

শিপন মোল্লা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট অনেক তথ্য বহুল। ভাল লাগলো খুব

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ আবুশিথি ভাই এইরকম উৎসাহ দিলে কষ্ট করলেও তৃপ্তি পাই খুব।

৩৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০১

রাইসুল সাগর বলেছেন: পুরাডা পড়লাম। চরম পোষ্ট ভাই। + এর বন্যা। আপনে এই টাইপ এর পোস্ট বেশি দিবেন প্লিজ।

শুভকামনা নিরন্তর।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই চেষ্টা করব আপনার কথা রেখে চলার।

৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৫

ধমাধম বলেছেন: েরা নাকি াললার মেয়ে চিল?

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু বুঝলাম না ভাই।

৩৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: দারুন পোস্ট।

অনেক আগে পি কে হিট্টি আর হিস্ট্রী অব স্যারাসিন্স বই থেকে জেনেছিলাম, ভুলেও গিয়েছিলাম। চমৎকার লেখায় কিছু জ্ঞান ফিরে এল আবার।

+++++++++++++++

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই । হিট্টি'র সেই বইয়ে অনেক ইসলাম ধর্ম বিরোধী কথা আছে কিংবা অনেক ক্ষেত্রে নিচু করে দেখান হয়েছে। তাই সেই বইটি আমার কাছে একটি বিতর্কিত বই বলেই মনে হয় তবে কিছু আদি আরব ইতিহাস জানার জন্য খুব ভাল একটা বই।

৩৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

কামরুল হাসান তুহিন বলেছেন: ;) ;) ;)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
:( :( :(

৩৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

অনীনদিতা বলেছেন: অসাধারন তথ্যভিত্তিক পোস্ট । ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ।

৪০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

দৃঢ় মানুষ বলেছেন: + + + + +

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।

৪১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

সালমাহ্যাপী বলেছেন: বাহ !!!!

অনেক সুন্দর পোস্ট।

ভালো লাগা :)

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।

৪২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

এহসান সাবির বলেছেন: তথ্যভিত্তিক দারুন পোস্ট ভাই। ভালো লাগা, ++++++ রইলো।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।

৪৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯

তুহিন সরকার বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট প্রিয়তে রাখলাম।
শুভকামনা রইল।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।

৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২

দিশার বলেছেন: আপনার লেখার হাত ভালো। আমার যে অংশ তা ভালো লাগে নি তা হচ্ছে, আপনি ইতিহাস থেকে (neutral ) পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে এক টানে , একজন মুসলিম(খ্রীষ্টান)(আব্রাহামিক) এর পয়েন্ট অফ ভিউ তে চলে এসেছেন . এবং আমি জানি না কিন্তু আপনে মনে হয় বিসসাস করেন, কোরানিক সব গল্প, যেমন নুহ এর প্লাবন ইত্যাদি এগুলা সত্যি । যদিও এগুলা কোনো সাইন্টিফিক ভিত্তি নাই, এবং অসম্ভব . ( যদি না আপনি এভিডেন্স ছাড়া "বিশসাস" য়ে বিসসাস করে থাকেন।)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ এক এবং আমার প্রভু। এর বেশী কিছু না।

৪৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

লোনলিফাইটার বলেছেন: +++ দিছি ব্রো।কিপ ইট আপ :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার লেখাটি পড়তে দেরি হয়ে গেলো বলে দুঃখিত।
এই পোষ্টটি পড়ার সময় প্রয়াত ব্লগার ইমন ভাইয়ের কথা মনে পড়লো।

নিয়মিত এরকম তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্টের আশা রাখি।
শুভকামনা কান্ডারী ভাই!!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ। তবে ইমন ভাইয়ের কথা বললে বলব উনার সমকক্ষ কেউ হতে পারবেনা।

৪৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৮

চয়নিকা আহমেদ বলেছেন:

তথ্যবহুল সুন্দর পোস্ট!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

৪৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯

অনিক আহসান বলেছেন: একটু খেয়াল করলে বুঝা যাবে ইসলাম ধর্ম মুলত প্রাচীন আরব প্যাগান কাল্টের একটা সংস্কার করা বর্ধিত ভার্সন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মানুষ জাতি সৃষ্টির বহু আগে আল্লাহ সৃষ্টি করেছিলেন ফেরেশতা তারপর জীন জাতি এবং তারপর মানুষ। কিন্তু শুনেছি জীন জাতিদের মধ্যে ধর্ম প্রচলিত ছিল। এবং যারা তখন আল্লাহর পথ থেকে দূরে ছিটকে যেত তখন হেদায়েতের জন্য আল্লাহ সেখানে জীনদের মাঝে একজন ইমানদার জীন নিজুক্ত করে দিতেন যেন সে তার জাতিকে আল্লাহর পথে ফিরিয়ে আনতে পারে। আল্লাহর ইবাদত করাই হল ইসলাম ধর্ম। সুতরাং দেখা যাচ্ছে ইসলাম ধর্ম পৃথিবীর সবচেয়ে আদি এবং প্রথম ধর্ম বাকি গুলো এসেছে মানুষ সৃষ্টির অনেক পরে ।

৪৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৪

বিপদেআছি বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ

৫০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৭

দিশার বলেছেন: আমি ও বহুত কিসু "শুনেছি" শুনার উপর ভিত্তে করে কিসু আসে যায় না, এভিডেন্স এবং প্রমান হচ্ছে এক মাত্র মাপ কাঠি সত্যর ! গল্প কিচ্ছা দিয়ে দাদা , দাদী , বাচ্চা ভুলাইতে পারবে, কিন্তু সবাই কে না

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্য এমন এক নির্মম বাস্তবতা যার কোন প্রমান দরকার হয়না সে নিজেই একটা প্রমান শুধু মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠা করতে অনেক প্রমান দরকার হয়।

৫১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

দিশার বলেছেন: কেও আমারে ধর, হাসতে হাসতে পৈরা গেলাম। মিথ্যা প্রতিষ্ঠা করতে "প্রমান" লাগে? আর আপনে রা যা যা বলেন সব সত্য? তাই কোনো প্রমান লাগবেনা? তাল গ্যাস আপনেরই দেখা যায়। বিচার এর কি দরকার?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অহেতুক মন্তব্য এড়িয়ে চলুন ধন্যবাদ ।

৫২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০২

পোসেইডন বলেছেন: দিশার কোরানিক সব গল্পের যে সাইন্টিফিক ভিত্তি নাই এইডা তুমি কই পাইলা?
আদ সামুদ নুয়াহ মোসেস এর সব কাহীনীই ঐ্তিহাসিক সত্য,
আদ সামুদের নি্দর্শণ স্টিল বিদ্যমান
মোসাসের সময়কার ফিরাউন এর পিরামিড সব বাইচ্চা আছে বহালে, আর মোসেস যে ইসরাঈলীদের নবী সেই হিব্রু পূরানেও কিন্তু তার স্পষ্ট বর্ননা আছে।
মিয়াহ তুমি সাইন্সের জানডা কদ্দুর যে সাইন্স মারাইতে আইছ?

আদ সামুদের এভিডেন্স খজলেই এভেইলেবল পাইবা।

আর তোমরা কও বহুদেব্তা থেকে বিবর্তিত হয়ে একশ্বরবাদী ধর্ম আসছে,
জিনিসটা তো উলটাও হতে পারে, একঈশ্বরবাদীতা থেকে ধর্ম চেইঞ্জ হয়ে বহু দেবতা আসছে।

এর উদাহরণ তুমি হিন্দু ধর্মের দিকে তাকাইলেই পাইবা, হিনু বেদ পূরান বলে
নইয় ্দ্বিতীয় ন ৩য়
ন ৪র্থ ন পশ্চাতে
ন ৫ম ন ৭ম
ন ৮ম ন ১০ম পশ্চাতে
ঈশ্বরং স্বয়ন ১ম পশ্চাতে

তো বেদের এই একশ্বরবাদ কালের পরিক্রমায় পুরহিতরা চেইঞ্জ করে আনছে বহু দেব দেবীতা, ইভেন দেব দেবী বাড়তে বাড়তে এখন দাড়াইছে ৩৩ কোটিতে।

তো এটাও তো হতে পারে এডাম যে একশ্বরবাদ প্রচার করে গেছেন তা তার সন্তানদের একটা অঙ্গশ চেইঞ্জ করে পেলছে (যা হাদীসেই বলে এডামের সন্তান কাবীলই প্রথম দেবতার পূজা শুরু করে)।

শো?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দারুন বলেছেন ধন্যবাদ।

৫৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

দিশার বলেছেন: @posidon ভাই, কোন একটা পুরাতন আরব জাতির কথা আসে তাতে কি প্রমান হইলো ? এমন হইত যে অস্ট্রেলিয়ান অবর্জিনিদের কথা ছিল !তারা পরে আবিষ্কার হইসে তাইলে মোজেজা প্রমাণিত হইত .

আর নোয়া এর নৌকা সত্যি ? কি বলব ভাই গল্পের গরু গাছে চর নোয়া এর নৌকা নিয়ে একটা পোস্ট আছে আমার দেখে আসেন .

পিরামিড আসে এতে কি প্রমান হলো ভাই? বুঝলাম না .

০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এখানে ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করবেন না। এটা কোন বিতর্কের বিষয় নয়। ধর্ম নিয়ে বিতর্ক হতে পারেনা।

৫৪| ০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:১০

আহসান২২ বলেছেন: দিশার সে মুসলমান নয় কারন তার প্রোপিকই প্রমান। তাই তার এলার্জি থাকা স্বাভাবিক।
দাদা বারত থেকে এসেছেন।

০৯ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হুম বুঝলাম :( :( :(

৫৫| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ইতিহাস জানা দরকার !!

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। অবশ্যই আমাদের ইতিহাস জানা দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.