![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
বার্ট্রান্ড আর্থার উইলিয়াম রাসেল ছিলেন একজন ব্রিটিশ দার্শনিক, যুক্তিবিদ, গণিতবিদ, ইতিহাসবেত্তা, সমাজকর্মী, অহিংসাবাদী, এবং সমাজ সমালোচক যদিও তিনি ইংল্যান্ডেই জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন, তার জন্ম হয়েছিল ১৮৭২ সালে মনমাউথশায়ার, ওয়েল্স, যুক্তরাজ্য এবং সেখানেই তিনি ৯৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।
রাসেল ১৯০০ সালের শুরুতে ব্রিটিশদের আদর্শবাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে নেতৃত্ব প্রদান করেন। তাকে বিশ্লেষণী দর্শনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বিবেচনা করা হয়, তাকে ২০ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠতম যুক্তিবিদদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। রাসেল এবং হোয়াইটহেড একত্রে প্রিন্কিপিয়া ম্যাথমেটিকা নামে একটি গ্রন্থ রচনা করেন, যাতে তারা গণিতকে যুক্তির ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেন। তার দার্শনিক নিবন্ধ "অন ডিনোটিং" দর্শনশাস্ত্রে মডেল হিসেবে বিবেচিত হয়। দুটো গ্রন্থই যুক্তি, গণিত, সেট তত্ত্ব, ভাষাতত্ত্ব এবং দর্শনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে।
তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত যুদ্ধবিরোধী ব্যক্তিত্ব এবং জাতিসমূহের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্যে বিশ্বাস করতেন। তিনি ছিলেন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী। রাসেল তার অহিংস মতবাদ প্রচারের জন্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জেলবন্দী হন, তিনি হিটলারের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালান, সোভিয়েতটোটালিটারিয়ানিজম এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধে আমেরিকার অংশগ্রহণের সমালোচনা করেন এবং পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে ছিলেন সর্বদা সোচ্চার।
রাসেল ১৯৫০ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন, যা ছিল "তার বহুবিধ গুরুত্বপূর্ণ রচনার স্বীকৃতিস্বরূপ যেখানে তিনি মানবতার আদর্শ ও চিন্তার মুক্তিকে ওপরে তুলে ধরেছেন।"
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধবিরোধীর ভূমিকা নেন, ফলস্বরূপ তাঁকে ছ'মাস কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। সেই সঙ্গে কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজের অধ্যাপক পদ থেকে বরখাস্ত হন। ১৯৫০ সালেপারমানবিক নিরস্ত্রীকরণের পক্ষে আন্দোলন সংগঠিত করার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এই কারণে ১৯৬১ সালে তাঁকে আবার কারাদনণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
রাসেলের চায়ের কেতলি বা মহাজাগতিক চায়ের কেতলি বার্ট্রান্ড রাসেল দ্বারা উদ্ভাবিত একটি রুপক যা ব্যবহার করে তিনি দেখিয়েছিলেন যে দার্শনিক বিতর্কে প্রমাণের দায়ভার সংশয়ীর উপর বর্তায় না। ধর্মীয় বিতর্কেই এই রুপকের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।
ইলাস্ট্রেটেড পত্রিকা দ্বারা কমিশনকৃত কিন্তু অপ্রকাশিত “ইজ দেয়ার এ গড?” শিরোনামের একটি প্রবন্ধে ১৯৫২ সালে রাসেল লিখেন,
আমি যদি বলি যে পৃথিবী ও মঙ্গল গ্রহের মাঝখানে একটি চীনা চায়ের কেতলি, যা এতই ছোট যে আমাদের সবচেয়ে শক্তিশালী দূরবিন দিয়েও দেখা যাবে না, একটি ডিম্বাকার কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করছে তবে কেউই তা ভুল প্রমাণ করতে পারবে না। কিন্তু আমি যদি বলি যে প্রমাণ করা যাবে না বলে এই চায়ের কেতলির অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় পোষণ করা অচিন্তনীয়, তবে আমাকে সঙ্গত কারণেই পাগল হিসেবে অভিহিত করা হবে। এরকম কোন কেতলির কথা যদি প্রাচীন গ্রন্থে লিপিবদ্ধ হত, প্রতি রবিবারে পবিত্র সত্য হিসেবে শিক্ষা দেওয়া হত, বিদ্যালয়গুলোতে ছোট বাচ্চাদের মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হত, তবে এহেন বস্তুর অস্তিত্বে অবিশ্বাসকে উন্মাদনার সামিল করা হত এবং আধুনিক যুগের মনোবিজ্ঞানী বা প্রাচীন যুগের ইনকুইজিশনকে তলব করা হত।
রিচার্ড ডকিন্স তাঁর ২০০৩ সালের বই “এ ডেভিলস চ্যাপলেইন” এ এই রুপকটি ব্যবহার করে ঈশ্বরের অস্তিত্বের ক্ষেত্রে সংশয়বাদের সমালোচনা করেন। বিজ্ঞান ঈশ্বরের অস্তিত্ব বা অনস্তিত্ব সম্পর্কে কিছু বলতে পারে না। অতএব, একজন ধর্মীয় সংশয়বাদী বিশ্বাস করেন যে বিশ্বাস-অবিশ্বাস মানুষের ব্যক্তিগত রুচির ব্যাপার এবং দু’টোই সমপরিমাণ গুরুত্বের দাবিদার। ডকিন্স এখানেই এই রুপকের অবতারনা করেন: একজন সংশয়বাদী যদি বিশ্বাস-অবিশ্বাসকে একই পাল্লায় মাপতে চান, তবে তাকে চায়ের কেতলীতে বিশ্বাসকেও সমপরিমাণ সম্মান দেখাতে হবে কারণ এটির অস্তিত্ব ঈশ্বরের অস্তিত্বের থেকে কোনক্রমেই বেশি সম্ভাব্য নয়।
সংশয়বাদ শব্দটি অনেক বৃহৎ পরিসরে ব্যবহৃত হয়। যেকোন কিছুকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মনোভাবকেই সংশয়বাদ বলা যেতে পারে। সাধারণ্যে বহুল প্রচলিত কোন ধারণাকে সন্দেহ করা অর্থে সংশয়বাদ শব্দটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কোনকিছুর নিদর্শন পেলে তাকে বিনা বাক্যবয়ে মেনে না নিয়ে বরং সেই নিদর্শনটিকেই প্রশ্নবিদ্ধ করাই সংশয়বাদ। যারা সংশয়বাদের প্রতি আস্থা রাখেন বা সংশয়বাদ চর্চা করেন তাদেরকে সংশয়বাদী বলা হয়।
চিরায়ত দর্শন থেকেই সংশয়বাদের ইংরেজি প্রতিশব্দ, স্কেপ্টিসিজম শব্দটি এসেছে। প্রাচীন গ্রিসে কিছু দার্শনিক ছিলেন যারা "কোনকিছুকেই নিশ্চিত বলে ঘোষণা দিতেন না বরং সবকিছুতেই তাদের নিজস্ব মতামত ব্যক্ত করতেন"।
পিটার এটকিন্স বলেন যে রাসেলের উপমার মূল প্রতিপাদ্য হল একজন বিজ্ঞানী কোন নেতিবাচকতাকে প্রমাণ করতে পারেন না, তাই অক্কামের ক্ষুরের সাহায্যে একটি সহজতর তত্ত্ব সবসময়ই একটি জটিল তত্ত্বের উপরে প্রাধান্য পাবে। তিনি লক্ষ্য করেন যে এই যুক্তি ধার্মিকদের উপর ভাল খাটে না, কারণ ধর্মবিশ্বাস ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দ্বারা চালিত, একে বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের সাথে একই পাল্লায় মাপা যায় না। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গী ওসব ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাপ্রসূত দাবিসমূহকে সংশয়ী দৃষ্টিতে দেখে।
এরিক রিটান এই উপমার বিরুদ্ধে যুক্তি দেখান যে চায়ের কেতলি একটি বস্তু জাগতিক অবভাস এবং একারণে এটি যাচাইযোগ্য, কিন্তু ঈশ্বর বস্তুজগতের উর্ধ্বে। তাছাড়া আমরা বস্তুজগত সম্পর্কে যা জানি, তার আলোকে রাসেলের চায়ের কেতলিতে বিশ্বাস মোটেই সমর্থনযোগ্য নয়।
রাসেলের উপমাকে পরবর্তীতে পরে বিভিন্ন ব্যঙ্গমূলক ধর্মে সম্প্রসারিত করা হয়েছে, যেমন- অদৃশ্য, গোলাপী পঙ্খীরাজ ঘোড়া, উড়ন্ত স্প্যাগেটি দানব এবং গ্যারেজে বসবসকারী ড্রাগন।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইদানীং দেখা যায় যেকোন কিছুতেই মানুষ সংশয় পোষণ করে তাই ভাবলাম সংশয় বাদের উপর একটা পোষ্ট দেই। এই পোস্টে সংশয় দূর হবার জন্য নয় শুধু সংশয় নিয়ে যারা গবেষণা করেছেন তাদের কিছু আলোচনা তুলে ধরেছি মাত্র।
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ অসাধারন কিছু নিশ্চয় ? পড়তেছি , একটু পরে
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে হিমু ভাই এত ব্যাস্ত হবার কিছু নাই। আগে আপনার কাজ করে নিন তারপর না হয় পড়বেন ।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
প্রিয়তমেষূ বলেছেন: ++++++
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্লাস গুলো সংশয়ের সাথে আমার সিন্দুকে রেখে দিলাম।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩
shfikul বলেছেন: দারুন পোস্ট।আসধারণ।কিছু জানতে পারলাম।প্লাস
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পোস্টে আলোচিত যুক্তিগুলো একটু খেয়াল করবেন আশা করি সংশয় থাকবেনা।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: +++++
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সংশয় হচ্ছে প্লাস গুলো কি আসলেই দিয়েছেন নাকি ফেক প্লাস দিলেন
মজা করলাম অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭
shfikul বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব ভাই,অসাবধানতা বশত একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে।রেটিং এ যে মাইনাসটা দেখছেন সেটা আমার আঙুলের খোচা লেগে চলে গেছে।আমি প্লাস দিতে গিয়ে সামান্য ডান দিকে চাপ পরে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।আমি থামানোর জন্য ধ্রুত ক্রস বাটনেও চাপ দিয়েছিলাম কিন্তু তার আগেই বন্দুকের গুলির মতো মাইনাসটা চলে গেছে।এটা সম্পুর্ন আমার অনিচ্ছা কৃত ভুল।এতো সুন্দর একটা পোস্টে মাইনাস সাইন দেখে আমি মর্মাহত এবং লজ্জিত।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে ভাই রাখেন পোস্টে প্লাস হোক আর মাইনাস হোক এইসব নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। প্লাস, মাইনাস দিয়ে কি হয় ? আপনাদের মাঝে কিছু শেয়ার করতে পারছি এটাই বড় তৃপ্তি। আর আপনি মাইনাস দিয়েছেন ভুল বসত সেটা আরও মজার ভাই দুঃখিত হয়ে আমাকে লজ্জা দিয়েন নাত ভাই।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
শের শায়রী বলেছেন: এতক্ষন খেয়াল করিনি, এই মাত্র নজরে আসল। চুম্বকের মত আটকে থাকলাম শেষ না হওয়া পর্যন্ত।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চারিদিকে শুধু সংশয় আর সংশয় আমরা যেকোনো কিছুতেই শুধু সংশয় খুঁজে ফিরি সকালের চায়ের কাপ থেকে শুরু করে স্রষ্টা পর্যন্ত আমাদের মনে শুধু সংশয় বিরাজ করে যার ফলস্রুতিতে সংশয়বাদ নিয়ে এই পোষ্ট দিলাম দেখেন এইখানেও সামনে নানা সংশয় হয়ত সৃষ্টি হতে পারে।
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭
একজন আরমান বলেছেন:
চমৎকার তথ্য বহুল পোস্ট।
কিন্তু আপনার এই পোস্টেও এন্টেনা দেওয়ার দরকার ছিল।
এই পরিবেশে অনেকেই আপনার এই পোস্ট কে আস্তিক-নাস্তিক ক্যাচাল পোস্ট মনে করতে পারে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নাও তাহলে এন্টেনা দিয়ে দিলাম। সাথে কিছু চা পাতা দিলাম কেতলিতে করে চা বানিয়ে খেয়ে নাও
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১১
একজন আরমান বলেছেন:
এন্টেনা আমার লাগবে না। ছাগুদের লাগবে।
আর টি-ব্যাগ দিয়ে কি করবো? আমার কাছে আছে। কিন্তু চিনি শেষ। তাই চা খেতে পারছি না আজকে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বেশী চিনি চিনি কইর না মিয়া মাঝে মাঝে লবন খাইতে হয় কি বুঝলা ?
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৮
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
"সোভিয়েতটোটালিটারিয়ানিজম" কি এইটা ?
যাই হোক
আমি শেষ খবর পেলাম বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাস করতে শুরু করেছে সকল ঘটনাই পূর্ব নির্ধারিত এর মানে কি এটা না ইশ্বর have ?
সে যাই হোক আমার ইশ্বর আমার কাছে পোষ্ট অসাধারন ভাল্লাগছে । তবে শফিক ভাইয়ের অভিনব প্লাস দেয়া দারুন হাসির খোড়াক জুগাইছে । তবে আমি কিন্তু + ই দিছি ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হিমু ভাই আমার কি মনে হয় জানেন সকল সংশয় বাদীরা হচ্ছে ভণ্ড । বিপদে ঠিকই দেখবেন তার স্রষ্টাকে স্মরণ করে।
১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৯
বাংলার হাসান বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ অসাধারন
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
১২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
আশিক মাসুম বলেছেন: স্বপনবাজ বলেছেন: আপনার পোষ্ট মানেই নতুন কিছু জানা ! ধন্যবাদ ভাই !
++++
সহমত।
কোন সময় পোষ্ট দেন একটু আওয়াজ ও দেন্না মিয়া।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আসলে মাসুম ভাই পোস্ট দিয়ে বলতে সরম করে। তাই চুপ চাপ নীরবে পোস্ট দেই তবে আপনাদের ভাল লাগলে অথবা না লাগলেও তৃপ্তি পাই।
১৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
একজন আরমান বলেছেন:
আপনারা মধু খাইতে পারেন আর আমি চিনি চাইলেই দোষ?
আমি তো লবন কেন এখন শুধু তেঁতো জিনিস খাচ্ছি !
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি মধু খাইতে পারিনা খাইলেই প্রেসার বাইরা যায় ।
১৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
একজন আরমান বলেছেন:
@ মাসুম ভাইঃ
এতো কাহিনীর কি আছে?
যাদের ভালো লাগে তাদের অনুসরণে রাখলেই হয় !
সোজা বুদ্ধি !
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ আরমান ।
১৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যদি সংশয় নিয়া কারো সংশয় থাকে তাদের জন্য এই পোস্ট কাজে লাগতে পারে।
১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: চারিদিকে এত সংশয়ের মধ্যে আবার সংশয়বাদ নিয়ে পোস্ট !! মিয়া, আপনেরা যা করেন না !!!!
কঠীণ বিষয়, কঠিণ লেখনী।
++++++++++++++++
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হা হা হা দারুন বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
স্বপনবাজ বলেছেন: আপনার পোষ্ট মানেই নতুন কিছু জানা ! ধন্যবাদ ভাই !
++++