নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

“ওয়ালাকুমুসসালাম” - উত্তাল মার্চ – প্রথম পর্ব

০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮









বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম স্বপ্নদ্রষ্টা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী বিংশশতকী ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম তৃণমূল রাজনীতিবিদ ও গণআন্দোলনের নায়ক, যিনি জীবদ্দশায় ১৯৪৭-এ সৃষ্ট পাকিস্তান ও ১৯৭১-এ প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। দেশের মানুষের কাছে 'মজলুম জননেতা' হিসাবে সমধিক পরিচিত। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট গঠনকারী প্রধান নেতাদের মধ্যে অন্যতম। স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেন। তিনি রাজনৈতিক জীবনের বেশীরভাগ সময় মাওপন্থী কম্যুনিস্ট তথা বামধারা রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তাঁর অনুসারীদের অনেকে এজন্য তাঁকে "লাল মওলানা" নামেও ডাকতেন। তিনি ছিলেন একজন দূরদর্শী নেতা এবং পঞ্চাশের দশকেই নিশ্চিত হয়েছিলেন যে পাকিস্তানের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ একটি অচল রাষ্ট্রকাঠামো। ১৯৫৭ সালে কাগমারী সম্মেলনে তিনি পাকিস্তানের পশ্চিমা শাসকদের 'ওয়ালাকুমুসসালাম' বলে সর্বপ্রথম পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতার ঐতিহাসিক ঘণ্টা বাজিয়েছিলেন।



পটভূমি



১৯৫০ সালে সরকার কর্তৃক রাজশাহী কারাগারের খাপরা ওয়ার্ড এর বন্দীদের উপর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অনশন ধর্মঘট পালন করেন এবং ১৯৫০ সালের ১০ ডিসেম্বর তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে ১৯৫২-র ৩০ জানুয়ারি ঢাকা জেলার বার লাইব্রেরী হলে তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ গঠিত হয়। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে সহযোগিতার কারণে গ্রেফতার হয়ে ১৬ মাস কারানির্যাতনের শিকার হন। অবশ্য জনমতের চাপে ১৯৫৩ সালের ২১ এপ্রিল মওলানা ভাসানীকে জেল থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পূর্ববঙ্গের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ১৯৫৩ সালের ৩ ডিসেম্বর কৃষক-শ্রমিক পার্টির সভাপতি শের-এ-বাংলা এ.কে. ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দীকেসঙ্গে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট নামক নির্বাচনী মোর্চা গঠন করেন। নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট বিপুল বিজয় অর্জন করে এবং পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদে ২৩৭ টির মধ্য ২২৮ টি আসন অর্জনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফজলুল হকের নেতৃত্বে সরকার গঠন করার পর ২৫শে মে ১৯৫৪ মাওলানা ভাসানী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে যান এবং সেখানে বক্তব্য প্রদান করেন। ৩০ মে পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভা ভেঙ্গে দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানে গভর্ণরের শাসন জারি করে এবং মাওলানা ভাসানীর দেশে প্রত্যাবর্তনের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেন। ১১ মাস লন্ডন, বার্লিন, দিল্লী ও কলকাতায় অবস্থান করার পর তার উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হলে ১৯৫৫-র ২৫ এপ্রিল দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। পূর্ব বাংলায় খাদ্যজনিত দুর্ভিক্ষ রোধের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে ৫০ কোটি টাকা আদায়ের দাবিতে ১৯৫৬-র ৭ মে ঢাকায় অনশন ধর্মঘট শুরু করেন। সরকার দাবি মেনে নিলে ২৪ মে অনশন ভঙ্গ করেন। একই বছর ১২ সেপ্টেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ-রিপাবলিকান পার্টির কোয়ালিশন সরকার গঠিত হলে মাওলানা ভাসানী সরকারের পররাষ্ট্রনীতির বিরোধিতা করে নিরপেক্ষ নীতি অবলম্বন করার জন্য সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করেন। ১৯৫৬তে পাকিস্তান গণপরিষদে যে খসড়া শাসনতন্ত্র বিল পেশ করা হয় তাতে পাকিস্তানকে ইসলামিক রিপাবলিক বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল,তখন মাওলানা ভাসানী পল্টনের জনসভায় তার বিরোধিতা করে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছিলেন৷



পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠীকে মাওলানা ভাসানীর 'ওয়ালাকুমুসসালাম'



কাগমারী সাংস্কৃতিক সম্মেলন ১৯৫৭ সালে অনুষ্ঠিত একটি বিশেষ তাৎপর্যবাহী জাতীয় সম্মেলন যা পরবর্তীতে পাকিস্তানের বিভক্তি এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যূদয়ে বিশেষ ইঙ্গিতবহ ভূমিকা রেখেছিল। ১৯৫৭ সালের ৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টাঙ্গাইল জেলার কাগমারী নামক স্থানে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ৮ই ফেব্রুয়ারি ডক্টর কাজী মোতাহার হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি আরম্ভ হয়।







এই সভায় মওলানা ভাসানী তাঁর বক্তৃতায় অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে বলেন, পূর্ববাংলা পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শাসকদের দ্বারা শোষিত হতে থাকলে পূর্ববঙ্গবাসী তাদের ওয়ালাকুমুসসালাম জানাতে বাধ্য হবে। এছাড়া কাগমারী সম্মেলনে ভাসানী পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তি বাতিলের দাবি জানান। কাগমারী সম্মেলনে প্রদত্ব বক্তব্যে মওলানা ভাসানী শেষ পর্যায়ে রেগে উঠে শহীদ সোহরাওয়ার্দী কে লক্ষ্য করে বলেছিলেন ,'শহীদ, তুমি আজ আমাকে পাক-মার্কিন সামরিক চুক্তি সমর্থন করতে বলছো। তুমি যদি আমাকে বন্দুকের নলের সামনে দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞাস করো, আমি বলবো, 'না'! তুমি যদি আমাকে কামানের সামনে দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞাস করো আমি বলবো 'না'! 'না'! তুমি আমাকে যদি আমার কবরে গিয়েও জিজ্ঞাস করো সেখান থেকে আমি চিৎকার করে বলবো, 'না'! 'না'!'





প্রধানমন্ত্রী সোহ্‌রাওয়ার্দী সেই দাবি প্রত্যাখান করলে ১৮ই মার্চ আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেন। একই বছর ২৫শে জুলাই তার নেতৃত্বে ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে 'ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি' (ন্যাপ) গঠিত হয়। ন্যাপ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ভাসানী প্রকাশ্যে বামপন্থী রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন এবং এর পর থেকে সবসময় বাম ধারার রাজনীতিএর সাথেই সংশ্লিষ্ট ছিলেন। ১৯৫৭-র ৭ই অক্টোবর দেশে সামরিক শাসন জারি হলে আইয়ুব খান ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে সকল রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১২ই অক্টোবর মাওলানা ভাসানীকে কুমুদিনী হাসপাতাল থেকে গ্রেফতার করা হয়। ঢাকায় ৪ বছর ১০ মাস কারারুদ্ধ থাকেন।







পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ



বন্দী অবস্থায় ১৯৬২-র ২৬ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত বন্যাদুর্গতদের সাহায্য ও পাটের ন্যায্যমূল্যসহ বিভিন্ন দাবিতে অনশন ধর্মঘট পালন করেন। ৩ নভেম্বর মুক্তিলাভ করেন এবং ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট-এর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত হন। ১৯৬৪-র ২৯ ফেব্রুয়ারি ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি পুনরুজ্জীবিত করে দলের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এবং একই বছর ২১ জুলাইসম্মিলিত বিরোধী দল (কপ) গঠনে ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৫-র ১৭ জুলাই আইয়ুব খানের পররাষ্ট্র নীতির প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেন।







১৯৬৬-তে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থাপিত ছয় দফা কর্মসূচীর বিরোধিতা করেন। ১৯৬৭-র ২২ জুন কেন্দ্রীয় সরকার রেডিও এবং টেলিভিশন থেকে থেকে রবীন্দ্র সঙ্গীত প্রচার বন্ধ করার নির্দেশ জারি করলে এর প্রতিবাদ করেন। ১৯৬৭-র নভেম্বর-এ ন্যাপ দ্বি-খন্ডিত হলে চীনপন্থি ন্যাপের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৬৯ সালে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে মাওলানা ভাসানী বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামীদের মুক্তি দাবি করেন। ৮ মার্চ ১৯৬৯ পশ্চিম পাকিস্তানে গিয়ে সেখানে পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টোর সাথে সাক্ষাত করে গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র কায়েমের লক্ষ্যে একমত হন। ২৬শে ফেব্রুয়ারি আইয়ুব খান কর্তৃক আহুত গোলটেবিল বৈঠক প্রত্যাখান করে শ্রমজীবীদের ঘেরাও কর্মসূচী পালনে উৎসাহ প্রদান করেন। আইয়ুব খান সরকারের পতনের পর নির্বাচনের পূর্বে ভোটের আগে ভাত চাই, ইসলামিক সমাজতন্ত্র কায়েম ইত্যাদি দাবি উত্থাপন করেন। ১৯৭০ সালের ৬-৮ আগস্ট বন্যা সমস্যা সমাধানের দাবিতে অনশন পালন করেন। অতঃপর সাধারণ নির্বচনে অংশ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। ১২ নভেম্বর ১৯৭০ পূর্ব পাকিস্তানে প্রলয়ঙ্কারী ঘুর্ণিঝড় হলে দুর্গত এলাকায় ত্রান ব্যবস্থায় অংশ নেয়ার জন্য ন্যাপ প্রার্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান। ১৯৭০ সালের ৪ ডিসেম্বর ঢাকার পল্টন ময়দানে এক জনসভায় 'স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তান' দাবি উত্থাপন করেন।







১৯৭১ এর মার্চ মাসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি সমর্থন প্রদান করেন এবং ১৮ জানুয়ারি ১৯৭১ পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত জনসভায় স্বাধীনতার ঘোষণা প্রদানের জন্য তার প্রতি আহবান জানিয়েছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারত যান এবং মুজিবনগর সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হন। ২৫ মার্চ রাতে মওলানা ভাসানী সন্তোষে তার গৃহে অবস্থান করছিলেন। তিনি পাকিস্তান বাহিনীর দৃষ্টি এড়িযে টাঙ্গাইল ছেড়ে তার পিতৃভূমি সিরাজগঞ্জে চলে যান। পাকিস্তান বাহিনী তার সন্তোষের বাড়িটি পুড়িয়ে দেয়।







১৯৭১ সালের ২৩ এপ্রিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে মওলানা ভাসানী একটি বিবৃতি প্রদান করেন যা ভারতীয় বাংলা ও ইংরেজি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এছাড়া মাওলানা ভাসানী চীনের নেতা মাও সে তুং, চৌ এন লাই এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের কাছে তার বার্তা পাঠিয়ে তাদের অবহিত করেন যে পূর্ববঙ্গে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাপকহারে গণহত্যা চালাচ্ছে। সেজন্য তিনি প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে অনুরোধ করেন এই মর্মে যে, তিনি যেন পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ না করেন। উপরন্তু মওলানা ভাসানী প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেবার আহ্বান জানান। ১৯৭১ সালের ২৫ এপ্রিল মাওলানা ভাসানী সোভিয়েত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কাছে পাকিস্তান বাংলাদেশের জনগণের ওপর যে বর্বরোচিত অত্যাচার চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন। ৩১ মে মাওলানা ভাসানী এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষ দখলদার বাহিনীর সঙ্গে জীবনমরণ সংগ্রামে লিপ্ত। তারা মাতৃভূমি রক্ষার জন্য বদ্ধপরিকর। তারা এই সংগ্রামে জয়লাভ করবেই। ৭ জুন মওলানা ভাসানী এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের সব অঞ্চল আজ দশ লাখ বাঙালির রক্তে স্নাত এবং এই রক্তস্নানের মধ্য দিয়েই বাংলার স্বাধীনতা আসবে।







সত্যি রক্তস্নানের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছিলো কিন্তু হে আমার প্রান প্রিয় নেতা বাংলাদেশের সব অঞ্চল আজো যে রক্তে স্নাত এবং এই মুহূর্তে বড় বেশী প্রয়োজন ছিল আপনাকে হে মহান, আমাদের প্রাণপ্রিয় জননেতা। তাইত আপনাকে বার বার জানাই আমার সস্রদ্ধ লাল সালাম।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪১

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:





পিশাচের অত্যাচারে সারা বাংলা আজ ছারকার
দেশে আজ ভাসানীর মত দরদি নেতার দরকার!
ভাসানীই প্রথম দিয়েছিলেন স্বাধীনতার ঘোষণা
আমরা আজ ভুলে গেছি তাঁর আদর্শ ও চেতনা।

মহামতি ভাসানী হলো আওয়ামী লীগের জনক
তবু ভাসানী পাইনি আজো কোন স্বীকৃতি ও পদক।
ভাসানী সারাজীবন বলেছেন মজুলুমের কথা
ভাসানী নাই: তাই দেশে জ্বলছে মরণ-চিতা!!

আমরা অকৃতজ্ঞ বলে দিতে পারিনি ভাসানীর দাম
ধরা যতদিন থাকবে ততদিন থাকবে ভাসানীর নাম।
হে মহামতি ভাসানী তোমাকে আমার বিপ্লবী সালাম
তোমার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে শেষ করছি আমার কলাম।



ভাসানী আমার আদর্শ।ভারতীয় উপমহাদেশে ভাসানীর মত নেতা একটাও নাই।ভাসানীর তুলনা শুধু ভাসানী্ই।


শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।


ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!


০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাসানী আমার আদর্শ।ভারতীয় উপমহাদেশে ভাসানীর মত নেতা একটাও নাই।ভাসানীর তুলনা শুধু ভাসানী্ই।


সহমত ।

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:

ভাসানী কে নিয়ে লেখা আমার কয়েকটি কবিতা:।।“ইতিহাস কাঁপানো মহামতি ভাসানী”!!!।।(ভাসানীর ১৩২ তম জন্মদিন স্বরণে)

০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এই কবিতা আমার আজো মনে আছে যেদিন আপনি পোষ্ট দিয়েছিলেন সেদিন থেকেই।

৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হে ভাসানি মজলুম কাণ্ডার
বাংলায় আবার তোমাদের দরকার
অহেতুক দাঙ্গা মরে সাধারন মানুষ
কেন এত মৃত্যু নেই স্বাধীনতার জুস
এক হওয়ার বারতায় হে কাণ্ডারি মজলুম
জাতীর হাল ধরার নাই কেহ নিঝুম

০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সত্যি রক্তস্নানের মধ্য দিয়েই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছিলো কিন্তু হে আমার প্রান প্রিয় নেতা বাংলাদেশের সব অঞ্চল আজো যে রক্তে স্নাত এবং এই মুহূর্তে বড় বেশী প্রয়োজন ছিল আপনাকে হে মহান, আমাদের প্রাণপ্রিয় জননেতা। তাইত আপনাকে বার বার জানাই আমার সস্রদ্ধ লাল সালাম।

৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭

স্বপনবাজ বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হে ভাসানি মজলুম কাণ্ডার
বাংলায় আবার তোমাদের দরকার
অহেতুক দাঙ্গা মরে সাধারন মানুষ
কেন এত মৃত্যু নেই স্বাধীনতার জুস
এক হওয়ার বারতায় হে কাণ্ডারি মজলুম
জাতীর হাল ধরার নাই কেহ নিঝুম

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ স্বপনবাজ।

৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: পেলাচ দিছি।
দারুণ লিখছেন দাদা :D

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমাদের ইতিহাস ভুলে গেলে চলবেনা।

৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩২

বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++++ খুব ভাল পোষ্ট

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ হাসান ভাই।

৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:০২

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানিকে তুলে ধরার জন্য । সত্যি আমাদের দলের মাইনকার চিপায় মজলুম জননেতাকে আমরা ভূলতে বসেছি । পাঠ্যপুস্তক থেকেও এই মহান নেতার জীবনী বাদ দেওয়া হয়েছে !!!

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এর কারন জানতে চাই ? ইতিহাস নিয়ে যারা লুকোচুরি করে তাদের ঘৃণা করি।

৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২২

তুহিন সরকার বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
অগ্নিঝরা মার্চে বজ্রকন্ঠে আওয়াজ তুলুন
একাত্তেরর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার।
কসাই কাদের সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি।
জয়বাংলা।

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জয় বাংলা।

৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২৪

বাতাসের রূপকথা বলেছেন: প্রেসিডেন্টের অদ্ভুত মূল্যায়নের পর আপনি আসছেন তাকে নিয়ে। যে কোন সময় নাই হয়ে যেতে পারেন। জানেন না দেশটা এখন কে চালায়?

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই এইটা কি আমাকে ভয় দেখালেন, সত্যের জন্য আমি কোন রকম ভয় পাইনা।

১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব ভাই , অনেক যত্নে লেখা পোস্ট
+++++

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দোয়া করবেন।

১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

আমিনুর রহমান বলেছেন: আপনাকে দিয়ে এমন একটি পোষ্ট আশা করছিলাম এই মার্চ মাসে। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় মাওলানা ভাসানীর অবদান অনেক।


এপিক পোষ্ট +++

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

শুধু ভাই স্বাধীনতা নয় স্বাধীনতার পরেও উনার অবদান অনেক। লাল সালাম এই মহান নেতার প্রতি।

১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

শের শায়রী বলেছেন: ভাষানীর সমকক্ষ নেতা এই উপমহাদেশে একজন ও নেই। অসাধারন লেখা ভাই। দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায়

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

শেষ পর্যন্ত যদি থাকেন তবে দেখবেন অনেক কিছু পাবেন হতাশা মূলক।

১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
আরেকজন ভাষানী দরকার এখন বাংলাদেশে।

লেখায় প্লাস।

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সহমত আরেকজন ভাষানী দরকার এখন বাংলাদেশে।

১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


প্রিয়তে +++

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ শোভন ভাই।

১৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

সোডিয়াম ক্লোরাইড বলেছেন: পোস্ট
+++++

০১ লা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ সোডিয়াম ক্লোরাইড।

১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১০

অনীনদিতা বলেছেন: ++++
অসাধারন:)

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ অনীনদিতা।

১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

ঝটিকা বলেছেন: ভাসানীকে স্বশ্রদ্ধা সালাম। সিরিজটা পড়ব

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হয়ত দেখা যাবে পরের পর্ব আর ভাল লাগছে না।

১৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৭

একজনা বলেছেন:
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানিকে তুলে ধরার জন্য । সত্যি আমাদের দলের মাইনকার চিপায় মজলুম জননেতাকে আমরা ভূলতে বসেছি । পাঠ্যপুস্তক থেকেও এই মহান নেতার জীবনী বাদ দেওয়া হয়েছে !!!

সহমত। কান্ডারী ভাই, অনেক ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দোয়া করবেন পরবর্তী পর্ব গুলোর জন্য।

১৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৯

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: পুরোটা পড়লাম , অনেক ভালো লেগেছে ...

ভাসানী নিয়ে আওয়ামীলীগের মধ্যে কিছুটা মত পার্থক্য রয়েছে , ঠিক কি কারনে জানি না ।

ভাসানী যে ন্যাপ করতেন সেটা কিন্তু চীন পন্থী ন্যাপ ছিলো । এই চীন কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতার অন্যতম বৈদেশিক বিরোধী শক্তি ছিলো ।

আরেকটা জিনিস,যতটুকু জানি ভাসানী ভারত বিরোধী ছিলেন। উনি চান নাই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে সহযোগিতা করুক । এ জন্য মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে উনি বন্দি ছিলেন ।

জানা থাকলে এই ব্যপারে কিছু বলুন , আমি জানতে চাই এই সব কারনেই কি সরকার পাঠ্যবই থেকে ভাসানীকে নিয়ে প্রবন্ধটা মুছে ফেলেছে ??

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


খুব দুঃখ লাগে যখন দেখি খুব সুক্ষভাবে কিছু সুবিধা বাদী মহল তাদের নিজেদের স্বার্থে বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস নিয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে বিশেষ করে আমাদের জাতীয় নেতাদের জন্য যেটা একটা হতাশা মূলক কাহিনী হয়ে দাড়ায় । তাই আমাদের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে সে যেই হোক তাকে আমাদের প্রাপ্য সন্মান টুকু দিতে হবে।

জাতি আর কতকাল অন্ধকার এর আড়ালে থাকবে জানতে চাই আমিও। আমার দেশের সকল ইতিহাস বোদ্ধাদের কাছে।

২০| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

রাইসুল নয়ন বলেছেন: এই মুহূর্তে বড় বেশী প্রয়োজন ছিল আপনাকে প্রাণপ্রিয় জননেতা। তাইত আপনাকে বার বার জানাই আমার সশ্রদ্ধ লাল সালাম।

দারুণ পোস্ট ।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমিও লাল সালাম জানাই হে মহান নেতা আপনাকে ।

২১| ০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: স্যার! আমি এরকম পড়তে চেয়েছিলাম! অনেক ধন্যবাদ। :)

এবং প্লাস!

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমি আবার স্যার হলাম কবে ?

২২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

ডানাহীন বলেছেন: মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানি সেই অল্প সংখ্যক রাজনীতিবিদদের একজন যারা স্বার্থ নয় আদর্শের জন্য রাজনীতি করতেন ...

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ।

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পুরোপুরি সহমত।

২৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেলো। থ্যাংকু ভাইয়া

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ আপু।

২৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাসানীর সততা দেশপ্রেম অতুলনীয় আজ থেকে ১০০ বছর পর যদি মুাক্তযুদ্ধের ইতিহাস লেখা হয় যা হবে নিরপেক্ষ দেখবেন ভাসানী থাকবেন সবার উপরে।স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন সবার আগে দেখেছিলেন ভাসানী তার কৃতিত্ব গুলো অন্যরা ভাগকরে নিয়ে গেছে।লাল সালাম লাল ভাসানী।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হয়ত ১০০ বছর পর অনেক ইতিহাস বদলে জেতেও পারে।

২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২

shfikul বলেছেন: দারুণ পোস্ট।জানা ছিলনা অনেক কিছু।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই।

২৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

s r jony বলেছেন:
দারুন পোস্ট বস।++++++++++++++++++++

দেরিতে পড়লাম বলে মাইন্ড খাইয়েন না।
এই কয়দিন খুব ব্যাস্ত আছি। তাই নিয়মিত সামুতে আসা হয় না।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই আপনাকে সত্যি খুব মিস করেছি এতদিন ব্লগে।

২৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

একজন আরমান বলেছেন:
সেই রকম পোস্ট।
দারুন।
ব্লগ তো সত্যি ই গরম করে ফেলবেন।


বাকিগুলো ঢাকা এসে পড়বো।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তোমার জন্য কিন্তু একটা পোস্ট দিচ্ছিনা। তাড়াতাড়ি আস।

২৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

একজন আরমান বলেছেন:
ভাই আমি আগামীকাল রাতে ইনশাআল্লাহ্‌ লঞ্চে রওনা দিবো।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তুমি আসলে কেক খাব তারপর পোস্ট দিব ।

২৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

একজন আরমান বলেছেন:
কিসের কেক?

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তোমার জন্ম দিনের।

৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আমার প্রিয় এই মানুষ টি সম্পর্কে পড়া ছিল অনেক আগে। এতদন পর চমৎকার সুলেখনীতে অনেক কিছুই জানা হোল আবার !!

অসাধারণ পোস্ট।

+++++++++++++++++++++

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই। লাল সালাম জানাই এই মহান নেতার প্রতি।

৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

বোকামন বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় .........

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চারটি পর্ব প্রকাশিত হয়েছে এই পর্যন্ত । ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.