নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

“ভিনদেশী মুক্তিবাহিনী” আমরা তোমাদের ভুলব না – উত্তাল মার্চ – দ্বিতীয় পর্ব

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩০





“ওয়ালাকুমুসসালাম” - উত্তাল মার্চ – প্রথম পর্ব



১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত ছাড়াও সে সময়কার অন্যতম পরাশক্তি সোভিয়েত ইউনিয়নও এগিয়ে আসে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে। ভারতের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে সব প্রকার নৈতিক ও কূটনৈতিক সমর্থন প্রদান করে। এ সময় তারা বঙ্গোপসাগরে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন প্রেরণ করে।







পাকিস্তানের মিত্র রাষ্ট্র হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধের প্রশ্নে শুরম্নতে পাকিস্তানকে সমর্থন করে। কিন্তু মার্কিন পত্র-পত্রিকায় বাংলাদেশে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞের চিত্র ফুটে ওঠে। বাংলাদেশের জন্য তহবিল গঠনের উদ্দেশ্যে ভারতের বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ পণ্ডিত রবি শঙ্করের উদ্যোগে আমেরিকার মেডিসন স্কয়ারে আয়োজন করা হয় 'কনসার্ট ফর বাংলাদেশ' নামে এক বিশাল ব্যান্ড সঙ্গীতের অনুষ্ঠান, যেখানে বিশ্ববিখ্যাত ব্যান্ড তারকা জর্জ হ্যারিসন সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এক পর্যায়ে মার্কিন যুদ্ধরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণও সভা, র্যা লি এবং শ্লোগানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে মার্কিন সরকারকে বাধ্য করে।







যুদ্ধপীড়িত বাংলাদেশের শরণার্থীদের সাহায্যে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ার গার্ডেনে আয়োজন করেছিলেন অসাধারণ সেই আসরের। অনেকেরই হয়তো জানা নেই ঠিক মাস দেড়েক পর ১৮ সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডের কেনিংটন ওভালে হয়েছিলো এমনই আরেকটি রক কনসার্ট। আর সেটার উদ্দেশ্যও ছিলো বাংলাদেশের জন্য তহবিল সংগ্রহ।







‘গুডবাই সামার’ নাম দিয়ে এই কনসার্টের টিকেট ধরা হয়েছিলো দেড় পাউন্ড। বিজ্ঞাপনে স্পষ্ট লেখা ছিলো বাংলাদেশের শরণার্থীদের কথা। এসবের মধ্যে আলাদা করে বলতেই হয় রড স্টুয়ার্টের কথা। চিতা বাঘের সঙ্গে মিলিয়ে হলুদ ফোঁটা কাটা জ্যাকেট আর প্যান্ট পড়ে গান গেয়েছেন তিনি। এক পর্যায়ে জ্যাকেটটি খুলে দেন নিলামে বিক্রি করতে। আর সে বাবদ ৫০০ পাউন্ড যোগ হয় তহবিলে।







বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য বৃহৎ রাষ্ট্রসমূহের পাশাপাশি প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের অবদানও অনস্বীকার্য। এদের মধ্যে ভুটানের নাম আমাদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে হয়। বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের সারিতে ভারতের পরই যোগ দেয় ভুটান, যা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে সহায়তা করেছে।







বাংলাদেশে যখন পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞ চলছিল, তখন বিশ্ব নেতৃবৃন্দও নিরব ছিলেন না। ভারত সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রভৃতি বন্ধুরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রশ্নে একযোগে কাজ করেছে। যুদ্ধ শুরু হলে তা নিয়ে জাতিসংঘে তুমুল তর্ক-বিতর্ক শুরু হয় এবং প্রস্তাব উঠে যুদ্ধবিরতির। এ প্রস্তাবের বিপক্ষে একাধিকবার ভোটো প্রদান করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। কারণ যুদ্ধে সে সময় পাকিস্তানের পরাজয় ছিল সময়ের ব্যাপার। ব্রিটেন এবং ফ্রান্সও ভোট দানে বিরত থাকে।







বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে জানবাজী রেখে চীন শাসিত তিব্বতের একদল সাহসী তিব্বতি মানুষও লড়েছিলেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মুখ সমরে।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হবার পর প্রথম যে বিদেশী বাহিনীটি এতে বাংলাদেশের পক্ষে অংশ নিতে কাজ শুরু করে সেটি হচ্ছে এসএফএফ। আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধীনে নয়, ভারতের সহযোগিতায় তাদের পাশাপাশি যুদ্ধ করেছে তিব্বতি গেরিলারা।







১৯৫৯ সালে বিপর্যয়ের মুখে চীনা শাসনের বিরুদ্ধে তিব্বতিদের নিজেদের লড়াই এর স্বাধীনতাকামীদের নেতা ও ধর্মগুরু দালাইলামা’কে দলবলসহ ভারতে চলে আসতে সাহায্য করে এ গেরিলারা। গেরিলারা নিজেরাও অনেকে আশ্রয় নেন ভারতে।



১৯৬২ সালে তাদের নিয়ে গঠিত হয় একটি রেজিমেন্ট- স্পেশাল ফ্রন্টিয়ার ফোর্স বা এসএফএফ। উত্তর প্রদেশের দেরাদুন-এর কাছে অবস্থিত ছিল এর সদর দফতর।



১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসএফএফ। কিন্তু তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের ইতিহাস আজ পর্যন্ত আড়ালে পড়ে আছে। বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের স্বাধীন দেশ পেয়েছে। কিন্তু ওই তিব্বতিরা আজও ভারতে ‘আশ্রিত’। যুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ভারতেও কোনো স্বীকৃতি মিলেনি এ দেশহীন মানুষদের।



আর সব যুদ্ধে যেমন হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধেও তিব্বতিদের শত্রু-মিত্রের হিসাব-নিকাশ পাল্টে গিয়েছিল সব। কথা ছিল চীনা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে এসএফএফ’কে সাহায্য করবে ভারতীয় সরকার। কিন্তু কূটনৈতিক আলোচনার মধ্যে চীন-ভারত যুদ্ধ খুব দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় মাতৃভূমির দখলদারদের বিরুদ্ধে লড়া হয়নি তিব্বতিদের।



পরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হলে ভারতের ‘র’ বা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিকাল উইয়েংর পরামর্শ অনুযায়ী তিব্বতিদের এক বিশেষ অভিযানে নামানোর উদ্যোগ নেয় দেশটির সরকার। ভারতের প্রস্তাবের পর ব্রিগেডিয়ার রাতুক নগোয়ানের ভাষায়, তিব্বতের নির্বাসিত সরকারের দিল্লিস্থ সদর-দফতর থেকে গেরিলাদের বলা হয় ‘এ যুদ্ধে যাবার কোনো বিকল্প নেই’।







ব্রিগেডিয়ার রাতুক এনগোয়ান এক সাক্ষাৎকারে মন্তব্য করেছেন, ‘‘যদিও গেরিলা যুদ্ধে চীনের বিরুদ্ধে লড়ার কথা ছিল আমাদের, কিন্তু বাংলাদেশের যুদ্ধের সময় আমাদের প্রথম প্রধান শত্রু হলো মিজোরা। তিব্বতিদের যেমন ভারত প্রশিক্ষণ দিয়েছে, মিজো যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে পাকিস্তান।’’



প্রসঙ্গত, ভারত শাসিত সাতবোন অঞ্চলের স্বাধীনতাকামী গেরিলাদের তখনকার পূর্ব-পাকিস্তান ভূখণ্ডে বিশেষত পার্বত্য এলাকায় আশ্রয় ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা দিত পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠি। মিজো যোদ্ধারা তখন স্বাধীন মিজোরাম দেশ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে লিপ্ত।



ব্রিগেডিয়ার রাতুকের বিবরণ থেকে জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্তবর্তী মিজোরামের দেমাগিরি ঘাঁটিতে মোতায়েন হবার পর পাকিস্তানের বাহিনীর বিরুদ্ধে নয়- তিব্বতি কমান্ডোরা প্রথম ও প্রধান লড়াইটা করেছে মিজো গেরিলাদের বিরুদ্ধেই।



চীনের শাসনের বিরুদ্ধে মাতৃভূমি তিব্বতের অধিকার আদায়ের লড়াই করার জন্যই ভারতের সহযোগিতা নিয়েছিলেন রাতুক আর সহকর্মীরা। কিন্তু ভারতের হয়ে তাদের এমন এক শত্রুর বিরুদ্ধে প্রথমেই লড়তে হলো, যে মিজো যোদ্ধারাও লড়ছিল মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য। অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামে শেষ পর্যন্ত পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে তিব্বতি গেরিলাদের বিজয় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথ প্রশস্ত করে।



একাত্তরের নভেম্বর মাসে মিজোরাম সীমান্ত দিয়ে ঢুকে তিব্বতি বাহিনী পাকিস্তানি ঘাঁটিগুলো জয় করতে শুরু করে। পার্বত্যাঞ্চলে প্রচুর সম্মুখ যুদ্ধ হয়। প্রধানত বিভিন্ন সেতু ধ্বংস করার কাজ করে তিব্বতি বাহিনী। কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র এবং কাপ্তাই বাঁধে আক্রমণ করে।



যুদ্ধের শেষের দিকে পাকিস্তানি বাহিনীর ৯৭ নম্বর ব্রিগেড ও দ্বিতীয় কমান্ডো ব্যাটালিয়ন পার্বত্য পথ ধরে বার্মায় পিছু হটতে চাইলে তিব্বতি বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে তাদের প্রতিরোধ করে।



যুদ্ধে এসএফএফ’র মোট ৫৬ জন সদস্য শহীদ হয়। বিগ্রেডিয়ার রাতুকের সম্প্রতি প্রকাশিত স্মৃতিকথা ছাড়াও এ যোদ্ধাদের কর্মকাণ্ডের আংশিক বিবরণী পাওয়া যায় বাহিনীটির আনুষ্ঠানিক কমান্ডার জেনারেল এসএস উবান-এর ‘দি ফ্যান্টমস অফ চিটাগং: ফিফথ আর্মি ইন বাংলাদেশ’ নামের বইতেও।



যুদ্ধ শেষে ৫৮৪ জন্য যোদ্ধাকে নগদ অর্থ উপহার দেয় ভারত সরকার। কোনো সম্মাননা মেলেনি। আইনগতভাবে প্রকাশ্যে ভারতে আশ্রিত তিব্বতিদের কোনো ‘রাজনৈতিক’ বা ‘সামরিক’ কর্মকাণ্ডে জড়ানো নিষেধ। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক ‘ঝামেলা’ এড়াতে ভারত সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিব্বতি এ বাহিনীর পরিচয় দিতো ‘মুক্তি বাহিনী’ হিসেবেই। ‘মুক্তি বাহিনী’র ছদ্মাবরণেই আজো ঢেকে আছে।



বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেসব বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র ও স্বাধীনতাকামী ব্যাক্তিবর্গ আমাদের সহযোগিতা দিয়েছিলেন, তাঁদের আমাদের অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করা উচিত। তাহলেই আমরা একটি উদার মন মানসিকতাসম্পন্ন জাতি হিসেবে নিজেদের প্রমাণ করতে পারব। এ জন্য আমাদের প্রত্যেকেরই মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানা প্রয়োজন।







মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

আশিক মাসুম বলেছেন: +++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ মাসুম ভাই।

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অসাধারন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আরও কিছু দেয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু সময় পাচ্ছিনা।

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৭

আশিক মাসুম বলেছেন: বাকি গুলা আমারে দেন ভাই । আপনারা সবাই এত তথ্য বহুল পোষ্ট দেন কই করে :( হিংসে হয় :P :P

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

একটা পোস্ট আছে ফেবুতে নক করেন দিচ্ছি আপনি পোস্ট দেন । ;) ;) ;)

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১

তারছেড়া লিমন বলেছেন: অসাধারন বেশ কিছু তথ্য পেলাম ভাই..............

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ লিমন ভাই।

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

বাবুরাম সাপুড়ে বলেছেন: অসাধারণ ! শুভকামনা..

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


গুহা থেকে বের হয়েছেন তবে ? ;)

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: চমৎকার স্যার! :)







স্যার সম্মান করে বলি। লেখাগুলো আমার পড়া দরকার ছিলো। দরকারী পড়া স্যারের কাছেই পাওয়া যায়। :)

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বালিকা আমাকে কিন্তু এভাবে খুব লজ্জা দেয়া হচ্ছে। :#>

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার কান্ডারী ভাই।

আরো কিছু ভিনদেশী মানুষ যাদের অবদান অনস্বীকার্য। আবার আসতেছি আপনার পোষ্টে একটু ব্যস্ত।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অপেক্ষায় থাকলাম ভাইয়া যদি আরও কিছু তথ্য থাকে তবে আমার জন্য ভাল হত আমি পোস্টে আপডেট করে দিব।

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

বাংলার হাসান বলেছেন: কান্ডারী ভাই। আরো কিছু ভিনদেশী মানুষ যাদের অবদান অনস্বীকার্য। আশা করি ধীরে ধীরে আপনি সেগুলোও তুলে আনবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার অসাধারন পোষ্টির জন্য।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ইনশাল্লাহ চেষ্টা করব।

৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: পোস্ট টা মিস করেছিলাম ...

এখন পড়লাম । চালিয়ে যান ...

++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই । ভাললাগা ভালবাসায়।

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++






প্রিয়তে....

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন

১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১০

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
অনেকগুলা প্লাস।

স্যালুট টু দেম।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

স্যালুট টু দেম।

১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট দারুন ভোগ্য কান্ডারি ভাই আপনি তো দেখি ইতিহাসবেত্তা।
ভালো থাকবেন সবসময়।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সেলিম ভাই দারুন বলেছেন ইতিহাসবেত্তা। :#> :#> :!> :!>

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

s r jony বলেছেন:
চিনের জনগন শুরু থেকেই বাংলাদেশের পাশে।

কিন্তু ৭১এ যেহেতু সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া) ও ভারত সরাসরি আমাদের সাপর্টে তখন আবার চিন সরকারের সাথে এই দুই দেশের "হিমশীতল" সম্পর্ক ছিলা তাই চিন সরকার সরাসরি আমাদের যুদ্ধে সাহায্য করতে পারে নাই, তথাপি তাদের জনগন ও সেনাবাহিনি আমাদের নৈতিক সাপর্ট করেছেন।
যেমন কথিত আছে যে, যখন ভারত আমাদের সরাসরি যুদ্ধে সাহায্য শুরু করল তখন আমেরিকার মদদে পাকিস্তান চিনের সেনাবাহিনির কাছে সরাসরি "সোলজার" দিয়ে সাহায্য চায় কিন্তু তৎকালীন চিনের সেনা প্রধান জানান তার বাহিনি বাংলাদেশে "জনগনের" সাথে "রক্তক্ষয়ি" যুদ্ধে যেতে অনিচ্ছুক।

চিন সরকার আমাদের পক্ষে সেটার আরো একটা উদাহরন হল, স্বাধীনতার পরে আমাদের সেনাবাহিনি সাজাতে সবচাইতে বেসি "অস্ত্/ গোলাবারুদ" দিয়ে সাহায্য করে চিন।

যাইহোক, আমি যতটুক জানি সেটা কইলাম। ভুল হইলেও হইতে পারে।

পোস্টে অনেক অনেক ভাল লাগা।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ জনি ভাই দারুন একটা সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১১

একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: সাহেব কেউ মাগনা কারউই হেল্প করে না, একটা লেন দেন সম্পর্ক থাকে , কিছু করতে হবে বা দিতে হবে বিনিময়ে আরেকটা পাবে এইরকম । :(

তবে সেলুট তাদের ।

ভারতও যা করেছে তাও তাদের অবস্থা বুঝেই , কিন্তু ধন্যবাদ তবু্ও প্রাপ‌্য ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখুন যদি ভারতের বিষয়ে এ কথা শুধু বলেন তাহলে ঠিক আছে । অন্যদের বেলায় কথাগুলো ঠিক যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.