নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

“কালানুক্রম” – উত্তাল মার্চ – চতুর্থ পর্ব

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৪





“ওয়ালাকুমুসসালাম” - উত্তাল মার্চ – প্রথম পর্ব

“ভিনদেশী মুক্তিবাহিনী” আমরা তোমাদের ভুলব না – উত্তাল মার্চ – দ্বিতীয় পর্ব

“ভিনদেশী মুক্তিবাহিনী” আমরা তোমাদের ভুলব না – উত্তাল মার্চ – তৃতীয় পর্ব



যুদ্ধের পূর্বে



মার্চ ১: ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদ-এর অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেন।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একে ষড়যন্ত্র আখ্যা দিয়ে ৩রা মার্চ দেশের সব জায়গায় হরতাল আহ্বান করেন।গভর্ণর আহসানকে পদচ্যুত করে লে: জেনারেল সাহেবজাদা ইয়াকুব খানকে পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব দেয়া হয়।







মার্চ ২: শেখ মুজিবুর রহমান সংসদ স্থগিতের সিদ্ধান্ত না মানার ঘোষণা দিয়ে ৭ মার্চ রেসকোর্সের ময়দানে গণ জমায়েতের আহ্বান জানান।ঢাকায় হরতাল পালিত হয় পূর্ব ঘোষণা অনুসারে।ঢাকা বিমানবন্দরে সামরিক বাহিনীর প্রবেশকে বাধা দেয়ার সময় সেনাবাহিনীর গুলিতে দু'জন নিহত হন।৩ মার্চ থেকে ৬ মার্চ দেশব্যাপী হরতালের কর্মসূচী অপরিবর্তিত রাখা হয়।অপরদিকে সামরিক জান্তা সংবাদপত্রের উপর বিধি-নিষেধ আরোপ করে নতুন আদেশ জারি করে।







মার্চ ৩: সারা দেশে পূর্ণ হরতাল পালিত হয়। চট্টগ্রামে বহু লোক সেনাবাহিনীর গুলিতে মারা যায়।বঙ্গবন্ধু দেশব্যাপী অহিংস অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।অন্যদিকে সামরিক সরকার কার্ফু্ জারি করে।প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ১০ মার্চ জাতীয় পরিষদের নেতাদের বৈঠক আহ্বান করেন । শেখ মুজিব একে প্রত্যাখ্যান করেন।







মার্চ ৪: সেনাবাহিনীর সাথে জনসাধারণের সংঘর্ষে শতাধিক লোক হতাহত হন যার ফলশ্রুতিতে ঢাকাসহ পূর্ব পাকিস্তানের প্রধান প্রধান শহরে কার্ফু জারি করা হয়।নুরুল আমিন ইয়াহিয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন। সামরিক বাহিনী ব্যারাকে ফিরে না গেলে তাদের প্রতিহত করা হবে বলে শেখ মুজিব ঘোষণা দেন। স্টেট ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংক হরতালের সময় শুধু বেতন দেয়ার জন্য দু'ঘণ্টা খোলা রাখার জন্য তিনি নির্দেশ দেন।







মার্চ ৫: ইয়াহিয়ার সঙ্গে ভুট্টোর আলোচনা চলে।অন্যদিকে ঢাকা ও টঙ্গীতে বিক্ষুব্ধ জনতার উপর গুলিবর্ষণে শতাধিক লোক নিহত এবং আরও অনেকে আহত হন।







মার্চ ৬: ইয়াহিয়া বেতার ভাষণে ২৫ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করেন।ভুট্টোর পিপলস পার্টি অধিবেশনে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানায়।অন্যদিকে সামরিক জান্তা পূর্ব পাকিস্তানে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর শক্তি বৃদ্ধি করছে বলে আওয়ামী লীগ অভিযোগ করে।ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার ভেঙ্গে কয়েদিরা পালানোর সময় রক্ষীদের গুলিতে ৭ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়।এদিকে জেনারেল টিক্কা খানকে একই সাথে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর ও সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্বে নিযুক্ত করা হয়।







মার্চ ৭: শেখ মুজিবুর রহমান - নির্বাচনে সদ্য জয়ী হওয়া আওয়ামী লীগ এর নেতা, রেস কোর্সের ময়দানে ঘোষণা করেন , "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম ".



মার্চ ৮: দেশব্যাপী অসহযোগ আন্দোলন নতুন উদ্যমে শুরু হয়।জায়গায় জায়গায় কালো পতাকা উত্তোলন আর সংগ্রাম কমিটি গঠন করা হয়।সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পশ্চিম পাকিস্তানের লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়।ঢাকা হাইকোর্টের সব বিচারপতি টিক্কা খানের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান পরিচালনায় অস্বীকৃতি জানান।







মার্চ ৯: পূর্ব বাংলার স্বাধীনতা স্বীকার করে নেয়ার জন্য মওলানা ভাসানী উদাত্ত আহ্বান জানান।তিনি ১৪ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনের ডাক দেন।সামরিক বাহিনীর পশ্চিম পাকিস্তানি অফিসারদের পরিবারবর্গকে পশ্চিম পাকিস্তানে পাঠানো শুরু হয়।







মার্চ ১০: সরকারের এক ঘোষণায় জানায় যে, সাম্প্রতিক বিভিন্ন সংঘর্ষে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়।



মার্চ ১১: সাড়ে সাত কোটি মানুষের মানবিক অধিকার আদায়ের সপক্ষে সমর্থন দান করার জন্য শেখ মুজিব জাতিসংঘের মহাসচিব উথান্টের কাছে আহ্বান জানান।







মার্চ ১২: শেখ মুজিবের সাথে আলোচনা শেষ করে এয়ার ভাইস মার্শাল(অব.) আজগর খান করাচিতে বলেন যে, শেখ মুজিব হচ্ছেন পূর্ব আর পশ্চিমের ক্ষীয়মান সম্পর্কের শেষ সংলাপ।তিনি ঢাকায় কোনো পাকিস্তানের পতাকা দেখেননি বলে জানান।







মার্চ ১৩: মওলানা ভাসানী রাজবন্দীদের মুক্ত করার জন্য 'জেল ভাঙ্গা' নামে এক আন্দোলনের ডাক দেন।ইয়াহিয়া লাহোরে সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বান করেন।কিন্তু ঢাকায় বৈঠক হলে তাতে যোগ দেবেন বলে শেখ মুজিব সম্মতি প্রদান করেন।



মার্চ ১৪: সামরিক আইন লংঘন করে মিছিল সভা চলতে থাকে। বেসামরিক প্রশাসন পশ্চিম পাকিস্তানি নীতি অনুযায়ী কাজ করা থেকে বিরত থাকে।







মার্চ ১৫: শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতার দাবিতে বাংলাদেশের শাসন নিজ হাতে নেয়ার ঘোষণা দেন এবং কাজ-কর্ম পরিচালনার জন্য ৩৫ টি বিধি জারি করেন। মাত্র দুটি ব্যাংকে সরকারকে দেয় কর প্রদানের নির্দেশ দেন।সামরিক প্রহরায় প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া ঢাকায় আসেন।জাতির উদ্দেশ্যে ২৩ মার্চ ভাষণ প্রদানের ঘোষণা দেন।







মার্চ ১৬: প্রথম দফায় শেখ মুজিবের সাথে ইয়াহিয়ার আড়াই ঘণ্টা বৈঠক হয়।চট্টগ্রাম বন্দরের শ্রমিক-কর্মচারীরা চীন থেকে আমদানি করা সমরাস্ত্রবাহী জাহাজের মাল খালাসে অস্বীকৃতি জানায়।স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ এক বিবৃতিতে পূর্ব পাকিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার দাবি করে।



মার্চ ১৭: মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক দ্বিতীয় দফায় চলে । বেসামরিক প্রশাসনকে সাহায্য করার জন্য কোন অবস্থার প্রেক্ষিতে ২ মার্চ থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত সামরিক বাহিনী তলব করা হয়েছিল, সে সম্পর্কে তদন্ত করার জন্য সামরিক কর্তৃপক্ষের কমিশন নিয়োগ করা হয়।



যুদ্ধের ঘটনাবলি







মার্চ ২৫: পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকা সহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে, রাজনৈতিক কর্মী,ছাত্র, এবং সেনাবাহিনী ,পুলিশ ও সশস্ত্র বাহিনীর বাংলাদেশী সদস্যদের হামলা করার মধ্য দিয়ে ।



মার্চ ২৬: দিনের প্রথম প্রহরে পাকিস্তান সেনাবাহিনী শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে। সন্ধ্যা ৭টায় পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসার মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে নিজনামে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালিত হয়।







মার্চ ২৭: মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে সকাল ১১টায় স্বাধীনতার আরেকটি ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।



মার্চ ৩০: পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশের গণহত্যা রোধে এগিয়ে আসার জন্য জাতিসংঘ এ বৃহৎ শক্তিবর্গের প্রতি মেজর জিয়াউর রহমান আহ্বান জানান।







মার্চ ৩১: কুষ্টিয়া প্রতিরোধ শুরু।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: এতগুলা পর্ব লিখে ফেলেছো ভাইয়া?


অনেক অনেক কিছু জানা হবে এই লেখা থেকে।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপু চেষ্টা করব অনেক ইতিহাস তুলে আনতে তবে একটু ভিন্ন আঙ্গিকে। ধন্যবাদ অনেক শুভ কামনা রইল।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

আমিনুর রহমান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

২য় ভালো লাগা রইল।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমিন ভাই এর পরের পর্বের জন্য দাওয়াত রইল।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

s r jony বলেছেন:
অপেক্ষায় রইলাম।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আবার দেখা হবে ইনশাল্লাহ।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

অনীনদিতা বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার :)
+++

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ অনীনদিতা আপু।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: দুর্দান্ত পোষ্ট।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া চেষ্টা করছি একটু অন্যভাবে মুক্তিযুদ্ধের সত্য ইতিহাস তুলে ধরতে।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এক্সিলেন্ট!!!++++++++শেয়ার্ড।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পোস্ট শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ভাললাগা রইল।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল উপভোগ্য সুন্দর পোস্ট। খুবভালো লাগলো।

এদেশ স্বাধীন করলো যারা
তাদের জানাই লাল সালাম।

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখন আমাদের একটাই দায়িত্ত সেই স্বাধীনতা রক্ষা করা দেশ থেকে সব রাজাকার আর শত্রুদের পতন নিশ্চিত করা।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পরিবেশনা ।।

+++++++ :)

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমি খুব চিন্তায় আছি পরের পর্ব গুলো কিভাবে লিখব বা সাজাব !!!

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: চমৎকার +++++

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চেষ্টা চলবে ভাল কিছু দেয়ার।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

ইখতামিন বলেছেন: +++++++++++
অনেক ভালো লাগলো

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ইখতামিন ।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৬

ঝটিকা বলেছেন: পড়লাম, অনেক কিছু যা খন্ড খন্ড জানতাম তা তারিখ সহ জানতে পারলাম।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার অনুপ্রেরনা আমার ভাল লাগছে ভীষণ রকম।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৮

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আপনার ধারাবাহিক লেখাগুলো পড়ছি--এটাও বরাবরের মত তথ্যসমৃদ্ধ।২রা মার্চ আর ২৫শে মার্চ এর বিবরনে আরও কিছু তথ্য কি যুক্ত করা যায়?যেমন ধরুন- ২রা মার্চে প্রথম পতাকা উড়ানোর বিবরন ,২৫শে মার্চ এর ক্ষেত্রে ছবিসহ আরও একটু বিস্তারিত বর্ননা।স্বাধীনতা সংগ্রাম প্রত্যক্ষ ভাবে শুরুর ক্ষেত্রে এ দুটো তারিখ অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন ।অনধিকার চর্চা হলো কিনা জানিনা।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


মোটেও অনধিকার চর্চা হয়নি , আমি সত্যি ঠিক ভেবে পাচ্ছিলাম না শুরু করেছি কিন্তু সামনে কিভাবে এগুব আপনার নির্দেশনা এখন আমার খুব কাজে লাগবে ধন্যবাদ অনেক। ভাল থাকবেন জীবনের প্রতিটি চলার পথে। শুভ কামনা রইল।

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

আমিনুর রহমান বলেছেন: ২রা মার্চ ৭১ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা প্রদর্শিত হয়। ২রা মার্চ ’৭১ পূর্বাহ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলাভবনের মূল ভবনের মূল প্রবেশদ্বারে গাড়ি বারান্দাকে পূর্ব নির্ধারিত সভা মঞ্চ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ছাত্র জনতার উপস্থিতি ছিল প্রচুর। সভায় সভাপতিত্ব করেন বঙ্গবন্ধুর চার খলিফা খ্যাত ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন অন্য তিন নেতা আঃ কুদ্দুস মাখন, আঃ স. ম. রব, শাহাজাহান সিরাজসহ বেশ কয়েকজন ছাত্র নেতৃবৃন্দ। প্রথমে সভায় প্রথম বক্তব্য ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক আবদুর রশিদ। দ্বিতীয় বক্তব্য শাজাহান সিরাজ ভাষণ দানরত অবস্থায় একটি মিছিলে থেকে আওয়ামী লীগের জনৈক ছাত্র নজরুল (মুক্তিযুদ্ধে শহীদ) জয় বাংলার একটি পতাকা নিয়ে মঞ্চের দিকে এগিয়ে আসেন। নতজানু হয়ে পতাকাটি ডায়াসে তুলে নেন আ স ম রব কিন্তু সে সময় মঞ্চে উপবিষ্ট অন্য তিন ছাত্র নেতৃবৃন্দসহ অন্যরাও দাঁড়িয়ে যান এবং সমবেতভাবে পতাকাটি উর্ধে তুলে ধরেন।

৩রা মার্চ '৭১ এ রমনা রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) 'স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ' এর পক্ষ থেকে 'স্বাধীনতার ইস্তেহার' পাঠ করা হয়। এই ইস্তেহারে 'আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি' গানটিকে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ইস্তেহার পাঠ করেন তৎকালীন ছাত্র নেতা শাহজহান সিরাজ।

২৩শে মার্চ পূর্ব বাংলার প্রতিটি শহরে পাকিস্তান দিবসের অনুষ্ঠান বর্জিত হয় এবং পাকিস্তানের পতাকার পরিবর্তে বাংলাদেশের পতাকা উড়তে দেখা যায়।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাইয়া আমি ইচ্ছা করেই পতাকা নিয়ে পোষ্ট দেই নি তবে আপনি অনুমতি দিলে একটা পোষ্ট দিতে পারি ভেবেছিলাম এটা নিয়ে আপনি হয়ত পোষ্ট দিবেন তাই বিরত থেকেছি।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:

খুব ভালো লাগল কান্ডারী ভাই
মন্তব্য করার ভাষা জানা নাই!!
++++++++++++++++++

প্রথম ভালো লাগা দিলাম:
এত সুন্দর লেখার জন্য..
আপনাকে বিপ্লবী সালাম।


ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ বাঁধনহারা, কিন্তু আপনার উপর আমার অনেক অভিমান রয়েছে আপনি কেন আপনার কবিতাগুলো ড্রাফ্‌ট করলেন ??!!

১৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৫

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চমৎকার।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ মুবিন ভাই।

১৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৩

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এবার পর্ব গুলো পাবেন তারিখ অনুসারে।

১৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

িনহাজ রিমন বলেছেন: সরি ভাইজান আগের পোস্টগুলো মিস করার জন্য ভার্সিটিতে এক্সাম চলছিল তাই সময় দিতে পারি নাই ব্লগে।কেমন আছেন।প্রথম থেকে পড়া শুরু করেছি তাই এই পর্বে আসতে একটু টাইম লাগবে।এইরকম পোস্ট লিখতে অনেক সময়ের বেপার।আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পরীক্ষা কেমন হল ?

১৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

আমিনুর রহমান বলেছেন: আমি সময় পাই নাই। আপনি আপডেট করে দিয়েন পোষ্টে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

একজন আরমান বলেছেন:
চালিয়ে যান।

জয় বাংলা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জয় বাংলা।

২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

পিনিকেন্দ্র বলেছেন: রাত জেগে এই ‍"উত্তাল মার্চ"-এর সবগুলো পোষ্ট পড়লাম। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোষ্টের জন্য। আমি আপনার কাছ থেকে আরো দুইটা ব্যাপারে তথ্য নির্ভর বা তথ্য-সহ পোষ্ট আশা করছি-----
১. মাওলানা ভাষানির "ফারাক্কা গণ-মিছিল"বা "ফারাক্কা মহ-মিছিল"
২. সিরাজ শিকদার এবং তার সর্বহারা বাহিনী---এই ব্যাপারে একেকজন এর কাছ থেকে একেক রকম করে ছিন্ন-ভিন্ন করে শোনা, তাই জানতে চাচ্ছি।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

Click This Link


ভাই আপাতত এই লেখাটি পড়ে দেখতে পারেন আপনার ২ নং টি আশা করি পেয়ে যাবেন তবে ১ নং নিয়ে আমি অবশ্যই একটি পোষ্ট দেব আপনাকে উৎসর্গ করে। আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল।

২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৮

সরকার৮৪ বলেছেন: সংগ্রহে রাখলাম

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনেক ধন্যবাদ।

২২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭

আমি ভূমিপুত্র বলেছেন: ++

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.