![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
আতা গাছে তোঁতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন বৌ !!!
শুনেছি তোঁতা পাখি নাকি খুব ভাল কথা বলতে পারে। একবার তাকে যে কথা শিখিয়ে দেয়া হয় হুবুহু সেই কথা সে বলে যেতে পারে নিরন্তর। যেমন তাকে শিখিয়ে দেয়া হল “ভাত চাই, ভাত খাব” দেখা যাবে তোঁতা পাখি ঠিক সুন্দর ভাবে অবিরত বলে যাচ্ছে “ভাত চাই, ভাত খাব”......... এখন তার আসলেই ভাত খেতে হবে কিনা সেটা বড় কথা নয় কিংবা ভাত কি সেটাও তার জানার কথা নয় কিন্তু যেহেতু তাকে শিখিয়ে দেয়া হয়েছে তাই সে সেটাই বলে যাবে নিরন্তর। কেউ যদি ভেবে বসে যে আহারে তোঁতা পাখিটা খাঁচায় বন্দী থেকে খুধার জ্বালায় কি আকুল ভাবে ভাত চাইছে তবে সেটা ভাবাটা ভুল হবে। যাই হোক আমার তাই সাধ হল একটা তোঁতা পাখি পোষার জন্য। এখন আমি তোঁতা পাখি কোথায় যে পাই নাকি নিজেই তোঁতা পাখি হয়ে যাব সেটাই ভাবছি। তবে খুব ছোট বেলা থেকে যে আমি একেবারেই তোঁতা পাখি নই সেটাই বা ভুলে যাই কি করে !
ছোট বেলায় স্কুলের শিক্ষকদের কাছে শিখেছি সদা সত্য কথা বলিবে আর মিথ্যা বলা মহা পাপ কিন্তু সত্য কথা বলা হত না। কেন সত্য কথা বলা হত না সেটার একটা ঘটনা বলি। আমার বাবার এক বন্ধু ছিলেন তিনি আর বাবা খুব আড্ডা দিতে পছন্দ করতেন। কিন্তু আমার মায়ের আবার এই আড্ডা দেয়া পচ্ছন্দ হত না তাই তিনি বাবাকে বারণ করলেন আড্ডা দেবার জন্য। আমার বাবা আবার খুব আমার মায়ের ভক্ত ছিলেন। মায়ের ভালোবাসায় তিনি তার সব কথা শুনতেন । তো এর পর থেকে যখনই তার বন্ধু আসতেন আমার বাবা আমাকে পাঠাতেন যে যেয়ে বলার জন্য তিনি বাসায় নেই। আমি বলতাম বাবা কিন্তু স্কুলে যে স্যারেরা শিখিয়েছেন সত্য কথা বলার জন্য, মিথ্যা বলা মহা পাপ সেটার কি হবে ? বাবা বলতেন ভাল কিছুর জন্য মাঝে মাঝে মিথ্যা বলা যায়। আর এটা মিথ্যা হয়না। এটাকে বলে সত্য গোপন করা। আমিও বাবার শেখান কথা অনুযায়ী যেয়ে তার বন্ধুকে দরজায় বলে আসতাম বাবা বলেছেন তিনি বাসায় নেই। তিনিও হেসে বলতেন তোমার বাবাকে যেয়ে বল আমি বাইরে আছি তিনি যেন আসেন। তারপর বাবা আমাকে যে কেন কানে ধরে চড় দিতেন সেটা আমি আজো বুঝতে পারিনা। মঙ্গল গ্রহের একটা গল্প বলি জানিনা এটা কতটা প্রাসঙ্গিক গল্প হবে ? তবে লিখে ফেলেছি যখন তখন প্রকাশ করতে আমার কোন দ্বিধা নেই।
মঙ্গল গ্রহের একটি গ্রামের নাম বাং-এইচ-৭১ । ঘনবসতিপূর্ণ এই গ্রামের একটি সুনাম আছে যে এই গ্রামে গ্রহের অন্যান্য গ্রামগুলোর তুলনায় পানির তেমন কোন অভাব নেই কারন গ্রহের বেশ কিছু হ্রদ এই গ্রামের সীমানায় পরেছে। গ্রামের মোড়ল খুব ভাল লোক নাম তেরেঞ্জা। ধর্ম কর্ম নিয়ে তার তেমন মাথা ব্যাথা নেই। সব ধর্মকেই তিনি খুব শ্রদ্ধার সাথে দেখেন। তাই বোলে তাকে নাস্তিক ভাবার কোন অবকাশ নেই। দেখা গেছে যে কোন ধর্মের বেলাতেই তিনি বেশ সমান আগ্রহের সাথে সেখানে উপস্থিত হন। কোথাও মঙ্গলের দেবী চন্দ্রার মন্দির গড়া হয়েছে দেখা যাবে যে তেরেঞ্জা সেখানে যেয়ে ফুলের মালা দিয়ে এসেছেন অথবা কোথাও দেবতা রবির একটি উপাসনালয় হয়েছে সেখানে তিনি দুই হাত তুলে প্রার্থনা করে এসেছেন। তেরেঞ্জা তার এমন অভূতপূর্ব ধার্মিকতার কারনে শুধু নিজ গ্রামেই নয় বরং পাশের গ্রামের কাছেও বেশ সমাদৃত। কিন্তু দেখা যায় যে এই গ্রামেই আবার মাঝে মাঝে মন্দিরগুলোর উপর কতিপয় উস্রিংখল জনতা হামলা করে ভেঙে দেয় দেবী চন্দ্রা অথবা দেবতা রবির মূর্তি। তাতে তেরেঞ্জা বিচলিত হয়ে উঠেন ঠিকই কিন্তু কোন প্রতিকারের ব্যাবস্থা নেন না। শুধু একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হিসেবে বিব্রিতি দিয়েই খান্ত হন আর পাশের গ্রাম থেকে চলে তীব্র নিন্দা গ্যাপন। যাই হোক তেরেঞ্জার এই অভূতপূর্ব ধর্ম প্রেম নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে তেমন কোন আগ্রহ নেই বরং আছে সহমর্মিতা বোধ।
তেরেঞ্জার প্রাসাদে একজন পাহারাদার নিযুক্ত আছে নাম অসান। খুব ভাল মনের এই অসান। গ্রামের মানুষের সুখ দুঃখে এগিয়ে যেতে তার কোন বিকল্প নেই। সবাই অসান কে খুব ভালবাসে। তবে এই অসান আবার দেবী চন্দ্রার খুব অনুসারী । যেদিন চন্দ্রার মন্দির ভেঙে ফেলা হয় তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেছিল সে। কিন্তু তার সেই আন্দোলন বেশী দিন স্থায়ী হলনা কেন সেটা গ্রামের অনেকের কাছেই রহস্য হয়ে থেকে গেল। অসানের পরিবার খুব গরীব তাই তারপক্ষে এই পরিবারের মুখে অন্য জোগাড় করার জন্য তার এই চাকরীর প্রতি ভীষণ মায়া। যে কোন মুল্যেই হোক তার এই চাকরী টিকিয়ে রাখতে সদা সচেষ্ট থাকে অসান যদিও তার পরিবার এবং গ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে অনেকবার তাকে তার এই চাকরী নিয়ে কটাক্ষ শুনতে হয়েছে তবু কেন যেন অসান ভীষণ নিরুপায়।
তেরেঞ্জার মাথায় হঠাৎ একদিন এক ভুত চেপে বসল যে তার স্বপ্নে নাকি দেবী ভারিয়া এসেছিলেন। তাকে বলেছেন দেবীর স্নানের জন্য একটা বড় পুকুর খনন করতে হবে। দেবী ভারিয়া রোজ রাতে সেখানে স্নান করবেন আর সেই পানি খেলে নাকি সকল রোগের উপশম হয়ে যাবে। যদিও এই ভারিয়া নামক দেবীর কথা গ্রামবাসী এই প্রথম শুনতে পেল তবুও তেরেঞ্জার মতন এমন ধার্মিক মোড়লের কথা একেবারে ফেলেও দিতে পারলনা। খুব অবাক করে দিয়ে দেখা গেল অসান যে কিনা দেবী চন্দ্রার অনুসারী সেই অসান নিজে গাঁয়ে গতরে খেটে দেবী ভারিয়ার জন্য একটি মন্দির তৈরি করছে আর সেই মন্দিরে অপরূপ রূপ দিয়ে দেবী ভারিয়ার একটি মূর্তি সে নিজে তৈরি করেছে। কি সুনিপুণ সেই মূর্তির কারুকার্য সত্যি মুগ্ধ করে দেয়ারই মত হয়েছে। এর সম্পূর্ণ খরচ অবশ্য দিয়েছেন মোড়ল নিজেই। যথারীতি পুকুর খনন কাজ শেষ হয়েছে । এত ছোট গ্রামে এত বড় পুকুর খনন করতে যেয়ে মোড়লকে গ্রামের অনেক বসতি উচ্ছেদ করে দিতে হয়েছে। কিছু করার নাই দেবী ভারিয়ার আদেশ বোলে কথা। গ্রামবাসী কেন যেন এর বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ করতে পারেনি এত বসতি উচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার পরেও। এখন তারা বাস্তুহারা হয়ে দিন যাপন করছে তবু তাদের ভেতর কোন প্রকার প্রতিবাদ করার বাসনা দেখা গেলনা। যাই হোক পুকুর খনন শেষ হয়েছে ঠিকই কিন্তু তাতে পানির কোন ব্যাবস্থা হয়নি। মোড়ল ভীষণ অস্থির হয়ে পরেছেন এখন পানির ব্যাবস্থা হবে কি করে ! দেবীর পুন্য স্নানের কি হবে ? দুই দিন পরে তেরেঞ্জা গ্রামবাসীকে ডেকে এক বিশাল জনসভার আয়োজন করে ভাষণ দিলেন বললেন যে দেবী ভারিয়া তার স্বপ্নে আবার দেখা দিয়েছেন এবং বলেছেন যে এই গ্রামের যত হ্রদ আছে সেখান থেকে সব পানি এনে এই পুকুরে ভরাট করতে হবে এবং এই পুকুরের নাম হবে দেবীর নাম অনুসারে ভারিয়া। কিন্তু এই কাজ করতে হলে প্রয়োজন প্রচুর অর্থের কারন এতগুলো হ্রদ থেকে পানি এনে পুকুর ভরাট করতে হলে যে পরিমান পাম্পের প্রয়োজন তার জন্য খরচ লাগবে কারন এই গ্রামে নাকি ভাল টেকনিশিয়ান নাই আর ভাল টেকনিশিয়ান আছে পাশের গ্রামে। শুরু হল চাঁদা তোলা গ্রামবাসীর কাছ থেকে। তবে সবচ্যেয়ে আশার কথা হল পাশের গ্রামের মোড়ল সেনেরা নিজে এসে এই পুকুরের জন্য বেশ মোটা অংকের অর্থ দিয়ে সাহায্য করে গেছেন। তেরেঞ্জা তাই ঠিক করলেন যে পুকুর যথাসময় ভরাট হয়ে গেলে পাশের গ্রামের মোড়ল সেনেরা কে দিয়ে উদ্ভদোন করাবেন তবে একটা সমস্যা দেখা দিল সেনেরা বলেছেন তাকে এই পুকুর থেকে পানি সাপ্লাই দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। একটা বড় পাইপ লাইন করা হল এই পুকুরের সাথে সেনেরার গ্রামে তার প্রাসাদ পর্যন্ত। সেই পাইপ লাইনে বাঁধ দেয়া হল যেন যখন সেনেরার পানির প্রয়োজন হয় তখন বাঁধ খুলে দেয়া হয় তারপর আবার বাঁধ বন্ধ করে দেয়া হয়। এই পাইপ লাইন এবং পুকুরে হ্রদ থেকে পানি আনতে যেহেতু প্রায় সর্বচ্চ খরচ সেনেরা দিয়েছেন তাই বাঁধের কলকাঠি সব সেনেরার কাছেই থাকল।
এদিকে গ্রামে দেখা দিয়েছে তীব্র পানির সঙ্কট। সব হ্রদ এখন পানির অভাবে মরুভূমি হয়ে গেছে। সেখানে উচ্ছেদ কৃত বসতীদের বাস্তুসংস্থান হিসেবে এখন পরিপূর্ণ। মোড়ল তাতে খুব খুসি যে যাক এতদিন পরে পুকুর খনন করতে যেয়ে যাদের বসতী উচ্ছেদ করতে হয়েছিল তাদের থাকার জন্য একটা ভাল ব্যাবস্থা হয়েছে। এর সম্পূর্ণ কৃতিত্ত মোড়ল খুব কৌশলের সাথে নিয়ে নিল নিজের উপর। যদিও তেরেঞ্জা নিজেও অল্প পরিমান পানি পাচ্ছেন সেই ভারিয়া থেকে তবু তিনি বেশ খুসি কারন রোজ রাতে দেবী ভারিয়া এসে সেই পুকুরে স্নান করে যায়। তবে এই পুকুর থেকে গ্রামবাসী আর পানি পাচ্ছেনা মোড়লের কঠিন নির্দেশে তাতে করে নাকি ধর্মের উপর বিরুপ প্রভাব পরতে পারে। পুকুরের পানি সব অপবিত্র হয়ে যাবে। গ্রামের সাদাসিধা ধর্মপ্রাণ মানুষগুলো সেটাও মেনে নিল। একদিনের ঘটনা, অসানের একটি শিশু সন্তান আছে একরাতে পানির তৃষ্ণায় খুব কাঁদছিল। অসানের স্ত্রী তার স্বামীর কাছে ছুটে এলো তেরেঞ্জার প্রাসাদে ওই সময় অসান পাহারায় নিযুক্ত ছিল বোলে। সব শুনে অসান বলল দেখ বউ তুমি পাশের ঘরে যেয়ে দেখ পানি পাও কিনা এখান থেকে পানি দেয়া যাবেনা। অসানের স্ত্রী বলল তুমি কেমন বাবা হয়েছ যে তোমার নিজের সন্তান পানির তৃষ্ণায় কাঁদছে আর তুমি নিরুপায় হয়ে বলছ যে এই পুকুর থেকে একটুকু পানি তুমি দিতে পারবেনা। আর শোন তোমার মোড়ল কি এভাবে গ্রাম বাসীকে পানির অভাবে রেখে মেরে ফেলে খুব ধর্মকর্ম করে স্বর্গে চলে যাবে নাকি। অসান শুধু বলল যা বোঝনা সেটা নিয়ে তর্ক করনা। মোড়ল যেটা করছে সেটাই ঠিক না হলে আমরা কি করে স্বর্গে যাব দেবী ভারিয়া যদি একবার অভিশাপ দেয় আমরা সবাই ভস্মীভূত হয়ে যাবে শোননি মোড়লের এই কথা। শুনেছি তুমি থাক তোমার মোড়লের স্বর্গীয় বানী নিয়ে আমি চললাম আর কখনো তুমি আমাকে তোমার স্ত্রী হিসেবে পাবেনা। অসান নির্বাক দাড়িয়ে রইল শুধু একদৃষ্টিতে তার স্ত্রীর চলে যাওয়া পথের দিকে চেয়ে। বাড়িতে ফিরে অসানের স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পরল তার সন্তানটি আর বেঁচে নেই।
শুধু ভাবি অসান কি তবে তোঁতা পাখি হয়ে গেছে ! আমি, আমরা সবাই কি অসানের মতই তোঁতা পাখি হয়ে গেছি! আমরা কবে এই তোঁতা পাখির মত শেখানো কথার বাইরে এসে বন্দী খাঁচা থেকে মুক্তি পেয়ে আমরা সবাই স্বাধীন ভাবে আকাসে উড়তে পারব, বলতে পারব আমাদের মনের যত কথা।
কথা ছিল দেখা হবে, দেখা হল না !
হৃদয়ের কথা তার বোঝা গেলো না ?
হায় শুধুই আফসোস !!!!!!!!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কি সমস্যা আপনার ঠিক বুঝলাম না ?
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: আমরা সবাই তোতা পাখি।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঠিক যেন তাই।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমরা কবে এই তোঁতা পাখির মত শেখানো কথার বাইরে এসে বন্দী খাঁচা থেকে মুক্তি পেয়ে আমরা সবাই স্বাধীন ভাবে আকাসে উড়তে পারব, বলতে পারব আমাদের মনের যত কথা।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমারও জানা নেই তবে জানার চেষ্টা করছি।
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
s r jony বলেছেন:
আমরা সবাই তোতা পাখি
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনিও তোতা পাখি জনি ভাই খুব কষ্ট পাইলাম।
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রথম অংশ জান বাঁচান ফরজ আর পরের অংশে আমরা সবাই তোতাপাখী! ভাল লাগল।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল বলেছেন জান বাচান ফরজ আর ঠিক তাই আমরা কি সবাই তোতা পাখি হয়ে গেলাম।
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো...+++
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আমার এই গল্পটি বোঝার জন্য।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
আশিক মাসুম বলেছেন: ঘোম চোখে, কমেন্ট কইরা গেলাম পরে আইসা পড়ুম।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
না পইড়া কমেন্ট করা ঠিক না মাসুম ভাই।
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
s r jony বলেছেন: ১)স্কুলে তোতাপাখির মত পড়া মুখাস্ত করানো হত, পরিক্ষা হলে নিজের মত করে লিখা যাবে না।
২) বাসায় ভদ্রতা নামক "শিক্ষা"তোতাপাখির মত বলতে হয়, বড়দের উলটা পালটা প্রশ্ন করা যাবে না।
৩) অফিসের বসেরা তাদের অধিনস্ত কর্মচারিদের "তোতাপাখির মত" বুলি বা কাজ শিখায়, ক্রিয়েটিভিটি দেখান যাবে না।
৪)মিডিয়া তাদের মালিকের সার্থ রক্ষা করে তোতাপাখির মত নিউজ পরিবেশন করে, সত্য সঠিক ভাবে বলে না।
৫) সরকার জনগণকে তোতাপাখির মত "উন্নয়নের জোয়ারের বুলি শিখায়", এর বাহিরে কিছু বলা যাবে না।
এরকম হাজার হাজার উধাহরন আছে।
তাইলে এবার কন, আমি কোন জাগার লাটসাহেব যে তোতাপাখি হমু না??
১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ জনি ভাই আপনি সবসময় বলতেন যে আমার লেখা মাথার উপর দিয়ে যায় এন্টেনার ছবি দিতে এই প্রথম বারের মত আমার পোস্ট আপনার মাথার উপর দিয়ে যায়নাই দেখে খুব খুসি লাগছে যে আমি যেই বিষয়টাকে তুলে ধরতে চেয়েছি আপনি ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছেন শুধু তাই নয় ভাল একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমি ইচ্ছে করেই পোস্টে ব্যাখ্যা এড়িয়ে গিয়েছি যে বোঝার বুঝবে আর যে বুঝবেনা তাকে একটু কষ্ট করতে হবে। আমার এই লেখার পুরোপুরি ব্যাখ্যা সহ তর্জমা করে দিয়েছেন বোলে আপনাকে ধন্যবাদ সহ স্যালুট জানাই।
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
s r jony বলেছেন: তবে একটা সত্যি কথা কই, একদম মন থেকে বলব, বিশ্বাস করেন আর নাই করেন।
আমি এখনো রাজনৈতিক নেতাদের মত "পা চাটা" তোতাপাখির হতে পারি নাই।
যে দিন হতে পারব সেদিন আর সামুতে লিখব না, হয় বাড়ি-গাড়ি নিয়ে আরাম আয়েসে দিন কাটাব, নতুবা দেশপ্রেমিক উপাধি পাব অথবা "নফল রোজা" রাখব।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ জনি ভাই আপনি সবসময় বলতেন যে আমার লেখা মাথার উপর দিয়ে যায় এন্টেনার ছবি দিতে এই প্রথম বারের মত আমার পোস্ট আপনার মাথার উপর দিয়ে যায়নাই দেখে খুব খুসি লাগছে যে আমি যেই বিষয়টাকে তুলে ধরতে চেয়েছি আপনি ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছেন শুধু তাই নয় ভাল একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমি ইচ্ছে করেই পোস্টে ব্যাখ্যা এড়িয়ে গিয়েছি যে বোঝার বুঝবে আর যে বুঝবেনা তাকে একটু কষ্ট করতে হবে। আমার এই লেখার পুরোপুরি ব্যাখ্যা সহ তর্জমা করে দিয়েছেন বোলে আপনাকে ধন্যবাদ সহ স্যালুট জানাই।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
shfikul বলেছেন: আমিও তোতা পাখি।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমরা সবাই দেখি তোতা পাখি ভাবছিলাম খালি আমি একলাই তোতা পাখি।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
স্বপনবাজ বলেছেন: প্রাণীদের ভিতর উপর ওয়ালা এই মনস্তবাত্বিক ব্যাপার গুলা দিয়ে দিয়েছেন ! আমরা সবাই তোতা পাখি !
১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
s r jony বলেছেন: ১)স্কুলে তোতাপাখির মত পড়া মুখাস্ত করানো হত, পরিক্ষা হলে নিজের মত করে লিখা যাবে না।
২) বাসায় ভদ্রতা নামক "শিক্ষা"তোতাপাখির মত বলতে হয়, বড়দের উলটা পালটা প্রশ্ন করা যাবে না।
৩) অফিসের বসেরা তাদের অধিনস্ত কর্মচারিদের "তোতাপাখির মত" বুলি বা কাজ শিখায়, ক্রিয়েটিভিটি দেখান যাবে না।
৪)মিডিয়া তাদের মালিকের সার্থ রক্ষা করে তোতাপাখির মত নিউজ পরিবেশন করে, সত্য সঠিক ভাবে বলে না।
৫) সরকার জনগণকে তোতাপাখির মত "উন্নয়নের জোয়ারের বুলি শিখায়", এর বাহিরে কিছু বলা যাবে না।
এরকম হাজার হাজার উধাহরন আছে।
তাইলে এবার কন, আমি কোন জাগার লাটসাহেব যে তোতাপাখি হমু না??
১২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সবাই দেখি তোতা পাখি... মানুষ দেখতে কি চিড়িয়াখানা যেতে হবে নাকি ?
পোস্টে ভালোলাগা।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একদিন মানুষ দেখতে ঠিকই চিড়িয়াখানা যেতে হবে ।
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
রাইসুল নয়ন বলেছেন: আমরা তোতা না কাউয়া, চোখ বন্ধ করে সাবান গুজাই মনে করি দুনিয়ার সবার চোখ বন্ধ !!!!
আমাদের দেশ প্রেম ভার্চুয়াল ,আমরা রাজনীতি(কুত্তানিতি) করি আবেগ দিয়ে বিবেক সেখানে মূল্যহীন
ব্যক্তিগত ভাবে আমরা সবাই পরিবর্তন চাই, একত্রিত হতে পারিনা কেনও?
আমি জানিনা, জানলে জানাবেন ।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কারন টা আমার পোস্টেই আছে একটু খেয়াল করে পড়লেই বোঝা যাবে।
১৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
অনীনদিতা বলেছেন: স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সবাই দেখি তোতা পাখি... মানুষ দেখতে কি চিড়িয়াখানা যেতে হবে নাকি ?
ভালো বলেছেন।
আসলেই আমরা তোতা পাখি
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মানুষ আমি আমার কেন পাখির মত ঠোঁট
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
বাংলার হাসান বলেছেন: শুধু ভাবি অসান কি তবে তোঁতা পাখি হয়ে গেছে ! আমি, আমরা সবাই কি অসানের মতই তোঁতা পাখি হয়ে গেছি! আমরা কবে এই তোঁতা পাখির মত শেখানো কথার বাইরে এসে বন্দী খাঁচা থেকে মুক্তি পেয়ে আমরা সবাই স্বাধীন ভাবে আকাসে উড়তে পারব, বলতে পারব আমাদের মনের যত কথা। অসাধারন।
কিন্তু ভাই আপনি এই গল্পের ছলে যা বুঝাতে চেয়েছৈন তা কি আমরা বুঝবো? মনে হয় না।
আর যদি বুঝেও থাকি কিন্তু নিজ নিজ দলের বৃত্ত থেকে কি কেউ বের হব?
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আর যদি বুঝেও থাকি কিন্তু নিজ নিজ দলের বৃত্ত থেকে কি কেউ বের হব?
উত্তর কি কেউ দিতে পারবে ? আছে কি কারো সৎ সাহস ?
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
আশিক মাসুম বলেছেন: ভাই তখন কমেন্ট পড়েই করেছিলাম , তবে ঘুম চোখে থাকায় গুছিয়ে লিখতে পারছিলাম না
কথা ছিল দেখা হবে, দেখা হল না !
হৃদয়ের কথা তার বোঝা গেলো না ?
হায় শুধুই আফসোস !!!!!!!!
আসলেই আমরা সবাই পাখি হয়ে গেছি , আর সে জন্যই আমাদের চোখের সামনে নিজের ঘর ভেঙ্গে গেলেও চেয়া থাকা ছাড়া কিছুই করার থাকেনা। আমাদের দেহে সব কিছু সহ্য হওয়ার এক অচেনা টনিক দুকিয়ে দিয়েছে আমাদের ভয়। পৃথিবীতে বাঙ্গালীর মতো সহনশীল জাতী আর কোন দেশে আছে বলে আমার মনে হয়না।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আছে ভাই মঙ্গল গ্রহে আছে !!!!
১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আশিক মাসুম বলেছেন: আসলেই আমরা সবাই পাখি হয়ে গেছি , আর সে জন্যই আমাদের চোখের সামনে নিজের ঘর ভেঙ্গে গেলেও চেয়া থাকা ছাড়া কিছুই করার থাকেনা। আমাদের দেহে সব কিছু সহ্য হওয়ার এক অচেনা টনিক দুকিয়ে দিয়েছে আমাদের ভয়। পৃথিবীতে বাঙ্গালীর মতো সহনশীল জাতী আর কোন দেশে আছে বলে আমার মনে হয়না।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আছে ভাই মঙ্গল গ্রহে আছে !!!!
১৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
পেন্সিল চোর বলেছেন: আমি কিন্তু তোতা পাখি না। আমি হলাম পেন্সিল চোর
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যাক একজন পেলাম যে কিনা তোঁতা পাখি না সাবাস।
১৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: খাইছে পোস্ট কই থেইক্কা কই ঘুরাইছেন!!!
পোস্টে ভালো লাগা।
কিন্তু তারপরও বলতে হয়,
আমরা সবাই তোতাপাখি!!!!!!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছুটা ভিন্নভাবে স্যাটায়ার করে লেখার চেষ্টা করেছি তবে সত্যি যে আমরা সবাই তোতাপাখি!!!!!!
২০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: আমরা সবাই তোতা
আমাদের এই
ভোঁতা রাজত্বে.........
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমরা সবাই তোতা
আমাদের এই
ভোঁতা রাজত্বে
২১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
ভালো লাগল।
+++++++++
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
২২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬
একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত।
স্যাটায়ার খুব ভালো হইছে।
আমরা সবাই তোতা পাখি।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চেষ্টা করেছি, ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
২৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: আমরা আসলেই সবাই তোতাপাখি ।
গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে । তোতাপাখির ছড়াটা প্রথমে না থাকলে মূলভাব ধরা খুব কঠিন হতো, এটা অস্বীকার করার উপায় নাই ।
পোস্টে প্লাস আর জনি ভাইয়ের মন্তব্যে ঝাঁঝা
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জনি ভাই রক্স। ধন্যবাদ মামুন ভাই চেষ্টা করেছি কিছুটা ভিন্নতা আনতে।
২৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: 13 tom ++++
১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
২৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি চাই আশরাফুলের ডাবল সেঞ্চুরী ত্রিপল সেঞ্চুরী করতে পারলে আর ও ভালো্
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিও চাই, জয় আশরাফুল , জয় বাংলাদেশ।
২৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৪
এম হুসাইন বলেছেন: আগে অর্ধেক পরেছিলাম, এখন পুরো টা পরলাম।
১৪তম ভাললাগা ভাই।
প্রিয় শিল্পির দুটি কথা আপনার জন্যে-
আমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া, সন্ধানও করিয়া,
সপ্নের ওই পাখি ধরতে চাই,
আমার অন্তরের কথা বলতে চাই...
আমার স্বপ্নেরই কথা বলতে চাই...
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি ঘুরিয়া ঘুরিয়া, সন্ধানও করিয়া,
সপ্নের ওই পাখি ধরতে চাই,
আমার অন্তরের কথা বলতে চাই...
আমার স্বপ্নেরই কথা বলতে চাই...
২৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: একটা বড় পাইপ লাইন করা হল এই পুকুরের সাথে সেনেরার গ্রামে তার প্রাসাদ পর্যন্ত। সেই পাইপ লাইনে বাঁধ দেয়া হল যেন যখন সেনেরার পানির প্রয়োজন হয় তখন বাঁধ খুলে দেয়া হয় তারপর আবার বাঁধ বন্ধ করে দেয়া হয়। এই পাইপ লাইন এবং পুকুরে হ্রদ থেকে পানি আনতে যেহেতু প্রায় সর্বচ্চ খরচ সেনেরা দিয়েছেন তাই বাঁধের কলকাঠি সব সেনেরার কাছেই থাকল।
চমৎকার স্যাটায়ার।
শুধু ভাবি অসান কি তবে তোঁতা পাখি হয়ে গেছে ! আমি, আমরা সবাই কি অসানের মতই তোঁতা পাখি হয়ে গেছি! আমরা কবে এই তোঁতা পাখির মত শেখানো কথার বাইরে এসে বন্দী খাঁচা থেকে মুক্তি পেয়ে আমরা সবাই স্বাধীন ভাবে আকাসে উড়তে পারব, বলতে পারব আমাদের মনের যত কথা।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
থেঙ্কু বালিকা স্যাটায়ার ধরতে পারার জন্য।
২৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯
তারছেড়া লিমন বলেছেন: কথা ছিল দেখা হবে, দেখা হল না !
হৃদয়ের কথা তার বোঝা গেলো না ? এই আক্ষেপ টুকু না হয় একাই থাকল মনে...
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
থাকুক তাহলে মনে
২৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
ফারজানা শিরিন বলেছেন: যাক বাবার প্রশিক্ষণ তাহলে বৃথা গেছে । আলহামদুলিল্লাহ্ ।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
Being silent is a great way to let someone know they did something wrong
৩০| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
ফারজানা শিরিন বলেছেন: এত কমেন্ট যে ! প্লাস ক্লিক করতে ১০ মিনিট পেজ লোড দেয়া লাগলো । জীয়ও । আরও বড় লেখক হন ।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
Being silent is a great way to let someone know they did something wrong
৩১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অনেক ভাল লাগা,,,,,,,
অনেক দিন পর শুনলাম,,
''আতা গাছে তোঁতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন বৌ ''
১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
''আতা গাছে তোঁতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ
এত ডাকি তবু কথা
কও না কেন বৌ ''
৩২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
হাসি .. বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লিখেছেন সন্দেহ নেই।
++++
১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৩৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
লেখার প্যাটার্নটা ভালোলেগেছে।
স্যাটায়ারধর্মী লেখা বেশ লাগে পড়তে।
শুভকামনা কান্ডারীভাই!!
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চেষ্টা করেছি আসলে এইধরনের লেখায় অভ্যস্ত নই।
ভালথাকবেন জীবনের প্রতিটি চলার পথে
৩৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
ফারজানা শিরিন বলেছেন: আমি কি করলাম ?!!!!!!!!!!!!!!!!!! কাইন্দা দিম কিন্তু !!!
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিত আপু আপনার সাথে সহমত দিলাম থাক এইযে কানে ধরছি আর হবে না।
৩৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
একজন নিশাচর বলেছেন: আমরা সবাই তোতা
আমাদের এই তোতার রাজত্বে
নইলে মোরা তোতার সাথে
মিলব কি শর্তে...
আমরা সবাই তোতা... আমরা সবাই অসান...
১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমরা সবাই তোতা
আমাদের এই তোতার রাজত্বে
নইলে মোরা তোতার সাথে
মিলব কি শর্তে...
আমরা সবাই তোতা... আমরা সবাই অসান...
৩৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০০
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: অনেক কঠিন উদাহারণ দিয়ে দিলেন ভাই।
আসলেই কী আমরা সবাই তোতাপাখি?
১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জাতি জানতে চায় ?
৩৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
ধানি মরিচ বলেছেন: মঙ্গল গ্রহের গল্পটি একটু পেচিয়ে গেছে, আরেকটু সরল কি করা যেত ভাই? তবে লেখার উদ্দেশ্যটি খুব ভাল। বেদনাদায়ক সত্য প্রতিষ্ঠা পেয়েছে লেখায়।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মঙ্গল গ্রহের গল্প বলে কথা তাই একটু প্যাঁচালোত হবেই।
আসলে সত্য কি মিথ্যা আমি বুঝিনা শুধু বুঝি আমরা যেন শেখানো বুলিতে অভ্যস্ত হয়ে না পরি। শুধু এতটুকুই কাম্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
অনিক রহমান বলেছেন: ধুর গাধা তোরে দিয়া হবে নারে।