![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
আমি প্রায় একমাস সেই যাত্রা দলের সাথে ছিলাম। অন্যান্য যাত্রা দলে কি ঘটে জানা নেই তবে এখানে দেখেছি শিল্পী - কলাকুশলীদের জীবনযাত্রার জন্য কতটা ত্যাগ, কতটা বেঁচে থাকার তাগিদে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হতে হয়। একদিকে যেমন রয়েছে সমাজের মানুষদের অবজ্ঞা অন্যদিকে সঠিক মূল্যায়নের অভাব কিংবা সঠিক পারিশ্রমিকের অভাব তাদের জীবনযাত্রাকে করে তুলেছে অমানবিক। হয়ত এই কারনে তাদের অনেক কেই আমি বেছে নিতে দেখেছি অনৈতিক পথ বিশেষ করে নারী শিল্পীদের বেলায় অনেকটা জোড় করেই মূল্য দিতে হয় তাদের নারী হবার।
আমার সকল প্রকার মাদক দ্রব্য যেমনঃ গাঁজা, মদ, হেরোইন, ফেন্সিডিল ইত্যাদির সাথে পরিচয় হয় এই যাত্রা দলের সাথে। আমি দেখতাম এইসব মাদকদ্রব্য নারী অথবা পুরুষ সবাই খুব অনায়াসেই সেবন করত। যেন তাদের সব দুঃখ কষ্টের একমাত্র পরিত্রান রয়েছে তাতে। আমাকে প্রথম যূথী এগুলো সেবনের জন্য অনুপ্রেরনা দেয়। আমিও যূথীর সাথে থেকে ভালই রপ্ত করে ফেলি মাদকদ্রব্য সেবনের মহিমা। খুব বিরক্ত লাগত যে কিছু মেয়ে ছিল তাদের ন্যাকামি ছিল চরম মাত্রায়। কথা বলতে বলতে গায়ের উপর হেলে পরা অথবা কথার মাঝে গাঁয়ে চিমটি কাঁটা। উফ চরম অসহ্যকর ছিল সেইসব ন্যাকামি। একদিন আমার এইধরনের ন্যাকামির প্রতি অনীহা দেখে শ্রাবণী বাকি মেয়েদের সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে দিল। তারপর থেকে দেখতাম কোন মেয়ে আমার কাছে আর ভিড়ত না। বেশ ভাল হয়েছিলো সেদিনের ঘটনায়। শ্রাবণী অবশ্য একদিন নিষেধ করেছিলো যেন আমি যূথী মেয়েটির সাথে না মিশি কারন ওর চরিত্রে নাকি দোষ আছে। আমি অবশ্য তেমন দোষ খুঁজে পাইনি এক মাদকদ্রব্য সেবন ছাড়া। এমন মাদকদ্রব্য যেমন দেখেছি দাদাকে নিতে, সোহাগ, নিতাই কে নিতে তেমনি দেখেছি শ্রাবণীও মাদকদ্রব্য সেবন করছে। সবাইত মাদক দ্রব্য সেবন করছে তাতে করে যূথীর চরিত্র কি করে খারাপ হয়েগেল সেটা অবশ্য বুঝেছি এক রাতে। দেখলাম মাঝরাতে প্রায় নগ্ন হয়ে কোথা থেকে যেন ফিরছে যূথী তাও আবার সম্পূর্ণ মাতাল অবস্থায়। আমার আর সেই রাতে তার চরিত্র নিয়ে বুঝতে বাকি রইল না। কিন্তু এখানেই আমি ভুল করেছিলাম কারন যূথীকে সেই রাতে তার নারী হবার মূল্য দিতে হয়েছিলো বস্তীর মালিকের কাছে। এর সবই দাদা অবশ্য জানতেন কিন্তু তিনি নিরুপায় ছিলেন তার দলের মঙ্গলের স্বার্থে। নাহলে এখান থেকে আপাতত উচ্ছেদ হলে হঠাত করেই তাদের পথে নামতে হবে। এমনিতেই তখন তেমন কাজ হাতে ছিলনা। আমাকে শ্রাবণী কেন যূথী সম্পর্কে খারাপ ধারনা দিয়েছিলো সেটা পরিষ্কার হয়ে যায় একরাতে আমি অতিমাত্রায় গাঁজা খেয়ে ঘরে ধুঁকতেই শ্রাবণী আমাকে কেঁদে কেঁদে বলল, “তুমি আবার যূথীর সাথে বসে গাঁজা খেয়েছ, কেন আমার সাথে ঘরে বসে গাঁজা ক্ষেতে তোমার আপত্তি কোথায় ? আরে আমিত তোমাকে আমার ঘরে আশ্রয় দিয়েছি নাকি ওই যূথী দিয়েছে । আজ যূথী তোমার আপন হয়ে গেলো আর আমি তোমার কেউ না ! আমার ভালোবাসায় কি অপূর্ণতা রয়ে গেছে” আমি বললাম, “দেখ শ্রাবণী আমি আজ মোটেও যূথীর সাথে বসিনি। আজ আমাকে নিতাই গাঁজা সেবন করিয়েছে” কাঁদতে কাঁদতে শ্রাবণী আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, “আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি কেন তুমি বোঝনা” আমি শুধু মনে মনে কাঁদলাম হায়রে ভালোবাসা যার জন্য আজ আমার এই দশা সেত আমাকে সেই দিন এভাবে জড়িয়ে ধরে বললনা এই কথা আর যার কাছে এই কথা আশাও করিনা সেই কিনা বলে আমায় ভালোবাসে আর আমি কেন বুঝিনা ! এই কি তোমার নীতি হে আমার ভাগ্যবিধাতা !
যাত্রা
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন, সেইত সেই অচেনা ভূবনের কোন গোধূলী বেলা;
অচেনা পথে আশাহত কিশোরের ফেরারি পথ চলা।
পরিচয়হীন নামনাজানা ব্যাথাতুর সেত,
ছোটেনি কভু কোন নষ্ট নারীর মোহে।
অশালীন ধরণীর পথে – পথে
যাযাবর সে ঘাম ঝরা দেহে,
চলেছে বিজয়ের রাজমুকুট পেতে।
তবু, অবিরাম দীপ্তিমান
কিশোরের যাত্রার যত জ্বালা –
যাত্রা ।।
আঁধার রাতে সবই যেন তার প্রেমে পূর্ণিমার চাঁদ;
ক্ষয়ে যাওয়া নক্ষত্রেরা যেন তার হৃদয়ের স্বাদ।
ঠিকানা বিহীন কলিযুগে একাকী সেত,
পায়নি কভু কোন পরমা নারীর প্রেম।
একটাই ঠিকানা তার যেতে – যেতে
মৃত্যুর পরে পরপারের অখণ্ড দীনে,
যেখানে সে জীবনের শেষ মুকুট পাবে।
তবু, অবিরাম দীপ্তিমান
কিশোরের যাত্রার যত জ্বালা –
যাত্রা ।।
মানুষ, সেইত সেই অচেনা কিশোরের একমাত্র পরিচয়;
অচেনা পথে আশাহত কিশোরের তবু অবিরাম হৃদয়ের ক্ষয়।
তবু, অবিরাম দীপ্তিমান
কিশোরের যাত্রার যত জ্বালা –
যাত্রা ।।
এর কিছুদিন পর আমাদের যাত্রাদল কুমিল্লায় একটি যাত্রাপালা করার ডাক পেল। আমরা তিন – চার দিনের জন্য কুমিল্লা এলাম যাত্রাপালা করতে। আমি তখনও যাত্রায় অভিনয় করার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। তাই আমাকে দাদা শুধু কাজ দিলেন পোশাক মাস্টার হিসেবে সকলের পোশাক পরিধানের তদারকি করার জন্য। আমিও আপন মনে অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে আমার কাজ শেষ করলাম। যাত্রাপালা শুরু হল সন্ধ্যায়। দুটি নাটক শেষ হতেই শুরু হল নাচের পর্ব। আমি শুধু সেই রাতে চোখ বন্ধ করে কাঁদছিলাম নাচের নামে অশ্লীলতা দেখে। শুধু মনে হতে লাগল আমার পায়ের নীচ থেকে যেন কেউ মাটি কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমি মাটির অতল গহীনে তলিয়ে যাচ্ছি। আমার সামনে পুরো অর্ধনগ্ন হয়ে গেল শ্রাবণী তার মাতাল করে দেয়া নাচ নাচতে নাচতে। আর দর্শকদের মুখ থেকে উচ্চারিত হচ্ছে কুরুচিকর অশ্লীল ইঙ্গিতসূচক সব হাস্য ধ্বনি। আমি সেই রাতেই সেখান থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে এলাম।
বাড়িতে ফিরে এসে দেখি পুরো বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। আমার বাবা – মা দুজনেই বিছানায় শয্যায় পরে আছেন অসুস্থ নির্বাক হয়ে। আমাকে কাছে পেয়ে যেন বকাঝকা করা ভুলে গিয়ে স্বর্গ হাতে ফিরে পেলেন। দুজনেই আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরলেন। আমি আমার কান্না ধরে রাখতে পারলাম না। তাদের পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়ে বললাম, “আমি সুবোধ ছেলের মত এখন থেকে পড়াশোনা করে তাদের মুখ সমাজের মানুষের কাছে উজ্জ্বল করব, আমি তাদের মনের মতন একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়ে দেখাব” তারাও আমার সব ভুল ক্ষমা করে দিলেন। আমার ম্যাট্রিক পরীক্ষার আর মাত্র একমাসের মতন বাকি ছিল। বাবার স্কুলে যেয়ে বন্ড দিতে হলনা। হেডমাস্টার সাহেবের মতিভ্রম হবার কারনে যারাই আমার মতন টেস্ট পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি সবাইকে তিনি পরীক্ষা দেবার সুযোগ করে দিলেন গ্রেস দিয়ে পাস করিয়ে। আমিও এই একমাসের জন্য সব কিছু ভুলে গিয়ে শুধু পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। আর ভাবলাম যদি পরীক্ষায় ভাল রেজাল্ট করতে পারি তবেই রেশমির কাছে যেয়ে আমার প্রেমের অধিকার আদায় করব। এর আগে আমি এখন রেশমিকে নিয়েও ভাব্বনা । আমার ভাবনায় এখন শুধুই আমার বাবা – মা ও তাদের স্বপ্ন পূরণের হাতছানি। যাই হোক আমি এই একমাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে ঠিকই সাতটি লেটার নিয়ে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় স্টারমার্ক নিয়ে পাস করলাম হয়ত আর কিছু নাম্বার বেশী পেলে স্ট্যান্ড করতে পারতাম নাকি ! এটা অবশ্য আমার স্কুলের হেডমাস্টারের কথা। তিনি আমার এহেন রেজাল্ট দেখে এতই হতবাক হলেন যে শেষে নিজেই মিষ্টি কিনে এনে আমাকে মিষ্টিমুখ করালেন। আমি সেইদিন শুধু আমার বাবা – মায়ের চোখে যে পরিতৃপ্তি দেখতে পেয়েছিলাম মনে হয়েছিলো পৃথিবীর আসল ভালোবাসার মহিমা এখানেই গাঁথা রয়েছে। কিন্তু নারীর প্রতি আসক্তি প্রেমের টান হয়ত সৃষ্টির আদি থেকেই বিধায় আমি আবারো সেই আদিম পথে পা বাড়ালাম।
যে নিয়তি হৃদয়ের আঁধারে
------------------------------------------------------------
তার চোখে সেই মায়া আছে,
যত ব্যথা আমার স্মৃতির পাতালে।
তার ঠোঁটে সেই হাসি আছে,
যত ব্যথা আমার হাসির আড়ালে।
পথের ধূলিতে মিশে যায়
আমাদের সকল পায়ের চিহ্ন;
তবু বেঁচে আছি এক স্বপ্নিল আঁধারে।
এই রাতের আকাশে সেই জোছনা আছে,
যত বাসর পৃথিবীর নিয়তির ভূমিতে।
এই জীবনের নিশ্বাসে সেই অনুশোচনা আছে,
যত বিষাদ জীবনের নিশ্বাসের ভীতিতে।
কবরের মাটিতে মিশে যায়
আমাদের সকল দেহের চিহ্ন;
তবু বেঁচে আছি এক নিখিল আঁধারে।
কিন্তু বুঝলাম এই অথর্ব যেদিকেই যায় কান্নাও তার সকল অশ্রু শুকিয়ে ফেলে। আমাকে রেশমির এক বান্ধবী জানাল যে রেশমি নাকি তার মনের মানুষটিকে খুঁজে পেয়েছে। খুব সুখেই তার দিনরাত যাপিত হচ্ছে সেই যুবকের সাথে। আর আমি এই বেচারা কান্ডারী শেষ পর্যন্ত কিনা অথর্বই থেকে গেলাম। তারপর আমার কলেজ জীবনের দুটি বছর বলতে গেলে কেটেছে নেশার নড়কের ঘরে বন্দী অবস্থায় কিন্তু বাবা – মায়ের অগাধ ভালোবাসার টানে পড়াশোনায় ঠিকই মন দিয়েছিলাম কিন্তু ইন্টার পরীক্ষা চলাকালীন সময় তিনটি পরীক্ষার পর শরীরে বাসা বাঁধল টাইফয়েড এর মরন নাশক ব্যাধি। আমি প্রায় মরতে মরতে বেঁচে গেলাম। সবাই আমাকে বাকি পরীক্ষাগুলো চালিয়ে যেতে বারণ করেছিলো কিন্তু মনের অদম্য ইচ্ছাশক্তির কারনে আমি পরীক্ষা দেয়া চালিয়ে গেলাম কিন্তু রেজাল্ট তেমন ভাল করতে না পারলেও সেকেন্ড ডিভিশনে কোন রকম পাস করতে পেরেছিলাম। যেন একটি যুদ্ধ জয় করলাম মরতে মরতে বেঁচে গিয়ে। কিন্তু ধরা ছোঁয়ার বাইরেই থেকে গেলো আমার ভালোবাসা, আমার হৃদয়ের একমাত্র প্রান রেশমি।
(চলবে...............)
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ১ম পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ২য় পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ৩ য় পর্ব
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি আজো তাই মনে প্রানে বিশ্বাস করি।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৫
বাংলার হাসান বলেছেন: আমি শুধু মনে মনে কাঁদলাম হায়রে ভালোবাসা যার জন্য আজ আমার এই দশা সেত আমাকে সেই দিন এভাবে জড়িয়ে ধরে বললনা এই কথা আর যার কাছে এই কথা আশাও করিনা সেই কিনা বলে আমায় ভালোবাসে আর আমি কেন বুঝিনা ! এই কি তোমার নীতি হে আমার ভাগ্যবিধাতা ! হয়তো এটাই নিয়তীর খেলা। পরের পর্বের অপেক্ষায়
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোবাসায় সিক্ত হোক জীবনের প্রতিটা চলার পথ এই শুভ কামনা রইল।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৬
বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++ ও ভাল লাগা রইল
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২২
সানড্যান্স বলেছেন: ভাই এগুলা সত্য?
ব্যাপক হইতেছে
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হায়রে কবি এখানেই নীরব ব্রাদার।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৪
আশিক মাসুম বলেছেন: চরম চরম চরম
+++++++++++
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইরে মন্ত্যব্যের জবাব দেবার আর ভাষা নাই এরপর।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
একজন আরমান বলেছেন:
ভাই আপনার এই পোস্ট পড়ে আমার চোখ ভিজে গেছে।
আপনার জীবনে আপনি যে এতো কিছু সামলে এতোদূর এসেছেন, ভাবলেই কেমন যেন গায়ে শিহরণ জাগে।
আমি আপনার এই পোস্টটা পড়ে নতুন করে বাঁচার অনুপ্রেরণা পেলাম। জীবন যে অনেক কঠিন হতে পারে তা আপনার এই পোস্ট না পড়লে বুঝতে পারতাম না।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
আমি শুধু মনে মনে কাঁদলাম হায়রে ভালোবাসা যার জন্য আজ আমার এই দশা সেত আমাকে সেই দিন এভাবে জড়িয়ে ধরে বললনা এই কথা আর যার কাছে এই কথা আশাও করিনা সেই কিনা বলে আমায় ভালোবাসে আর আমি কেন বুঝিনা ! এই কি তোমার নীতি হে আমার ভাগ্যবিধাতা !
২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তোমাকে আর কি বলব আমি যখন এই পোষ্ট লিখছিলাম আমি নিজেও কাঁদছিলাম খুব।
তবে তুমি এখনো আসল জীবন সংগ্রামের পর্ব এখনো না পড়েই অনুপ্রেরনা পাচ্ছ জেনে অবাক হলাম সামনের পোষ্ট গুলোতে তাহলে কি করবে ?
একটা কথা মনে রাখবে যদি কাউকে সত্যি ভালোবেসে থাকো এবং যদি তুমি তোমার ভালোবাসার কাছে সৎ থাকো দেখবে তোমার হৃদয়ের ক্ষত থেকে যে দোয়া করবে আল্লাহ ইনশাল্লাহ সেই দোয়া কবুল করবেন একদিন না একদিন নিশ্চয়।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৭
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: মাত্রই আমার লেখা শেষ করে আপনার ব্লগে ঢুকেছি।আপনি পোস্ট দিয়েছেন দেখেই বাটন টিপে দিলাম।:>
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিন্তু আপনার যে শেষ পর্ব দিয়ে দিলেন ভেবেছিলাম পর্বটি আরও চলবে কয়েক পর্ব তাই মনটা খারাপ হয়েছিলো ভাবছি আপনার পোস্ট আবার একবার পড়ব।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:০১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: আমি বাকরুদ্ধ।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে ভাই বাকরুদ্ধ হচ্ছেন কেন ? এভাবে বললে কি আর ভাল লাগে !
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:০১
না পারভীন বলেছেন: না কাঁদছিনা , চোখে কি যেন পড়েছে ।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
উদাস হতে চাইনাত আমি, আমাকে উদাস করে দেবার নিমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছে।
ভালবাসতে চাইনাত আমি, আমাকে ভালোবাসার আমন্ত্রন জানানো হয়েছে।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩০
মামুন রশিদ বলেছেন: আমার মনে হয়না এইরকম অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়ে অন্য কেউ যেতে পেরেছে ।
এটাকে এই সিরিজের মাদক পর্বও বলা যায়
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চলেন তবে এই পর্বে নাহয় কিছু মাদক সেবন করা যাক, ভালোবাসার ক্ষতগুলো পুনরায় পূরণ করা যাক।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যতটুকু পড়েছি ভাল লেগেছে.....বাকিটা পরে পড়ব..পোস্টে +++
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অপেক্ষায় থাকলাম কিন্তু সেলিম ভাই।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: এতদিন শুধু ভালবাসার উপন্যাসে পড়েছি যা আপনার হৃদয়ছোয়া লেখার থেকে অনেক ভিন্ন...... এই সিরিজটা, উপন্যাস পড়ে যে মজা পাই তার চেয়ে ভিন্ন মজার...প্রাকৃতিক প্রেমের গন্ধ পুরা লেখা জুরে... কান্ডারী ভাই সিরিজটা চলবে কিন্তু ....
অনেক ভাল থাকবেন..... ধন্যবাদ .....শুভকামনা রইলো.....।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আঁধার রাতে সবই যেন তার প্রেমে পূর্ণিমার চাঁদ;
ক্ষয়ে যাওয়া নক্ষত্রেরা যেন তার হৃদয়ের স্বাদ।
ঠিকানা বিহীন কলিযুগে একাকী সেত,
পায়নি কভু কোন পরমা নারীর প্রেম।
ভাই যেভাবে বললেন আমি একান্ত অপারগ হলেও এই সিরিজ চালাব ইনশাল্লাহ।
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
শের শায়রী বলেছেন: নীরবে শুনে যাচ্ছি।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই জায়গায় হবে নীরবে পড়ে যাচ্ছি
১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: হুটহাট ব্লগে ঢুকি, স্কিমিং করে চলে যাই, কত কিছু যে মিস করি কল্পনাও করতে পারিনা।
মাঝখান থেকে এক পর্ব পড়লাম, আর বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম !!
সব গুলো পড়তে হবে।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইদানিং নিয়মিত আপনাকে ব্লগে দেখা যায় না, হয়ত ব্যাস্ত আছেন। তবে ব্যাস্ততা শেষ হলে আবার নিয়মিত হবেন আশা করি।
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
খান সাব বলেছেন: ক্লিক হেয়ার
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জী ভাই দেখছি।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
সিয়ন খান বলেছেন: ভাই আপনার এই পোস্ট থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। কিভাবে জীবনে ঘুরে দাড়াতে হয়, অদম্য ইচ্ছা থাকলে আবার সঠিক পথে ফিরে আসা সম্ভব। আপনার জন্য শুভ কামনা ভাই।
পোস্টে +++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্যি মানুষের ইচ্ছা শক্তিটাই বড় শক্তি। আর এটাই বেঁচে থাকার প্রেরনা।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
s r jony বলেছেন: আমাকে রেশমির এক বান্ধবী জানাল যে রেশমি নাকি তার মনের মানুষটিকে খুঁজে পেয়েছে। খুব সুখেই তার দিনরাত যাপিত হচ্ছে সেই যুবকের সাথে।
কিছুই বুঝলাম না!! মাথায় কিছুই ঢুকলা না
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে জনি ভাই এক কথায় আমি তখন ছ্যাকা খেলাম।
১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
যুবায়ের বলেছেন: বরাবরের মত চমৎকার....
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০১
একজন আরমান বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
একটা কথা মনে রাখবে যদি কাউকে সত্যি ভালোবেসে থাকো এবং যদি তুমি তোমার ভালোবাসার কাছে সৎ থাকো দেখবে তোমার হৃদয়ের ক্ষত থেকে যে দোয়া করবে আল্লাহ ইনশাল্লাহ সেই দোয়া কবুল করবেন একদিন না একদিন নিশ্চয়।
সত্যিই অনেক বেশি ভালোবাসি, সৎ ছিলাম-আছি।
আপনার কথাটা আমার মনে থাকবে।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আশা করি সৎ থাকবে।
২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
শিপু ভাই বলেছেন:
যাত্রার অংশটা ভয়াবহ লাগলো!!!
খুব ইন্টারেস্টিং স্টোরী!!!
আপনার তখনকার অনুভুতিটা অনুভব করার চেষ্টা করছি।
++++++++++++++
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিশোর বয়সের অনুভূতি ভাই সত্যি ভয়াবহ ছিল বয়স অনুসারে।
২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
নেক্সাস বলেছেন: খুব চমৎকার লিখনী
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালথাকবেন জীবনের চলার পথে ভালোবাসায় সিক্ত থেকে, শুভ কামনা রইল।
২২| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: আসলে আপনার লেখাটা যখন পরলাম তখন মাত্রই আমার লেখটা শেষ করেছি যা আপাত দৃষ্টিতে হ্যাপি এন্ডিং ছিল। এলো মেল মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মাঝে হয়ত আমার রয়ে যাওয়া একটি সিরিজ শেষ করব তারপর আবার এই সিরিজটি লেখা শুরু করব তার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি আশা করি আমার রয়ে যাওয়া সিরিজটিও ভাললাগবে।
২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
এ অব্দি তো খুব সুন্দর এবং একটা বিষ্ময়কর টান অনুভব করছি লেখাটাতে..............
শুভকামনা।।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পরের গুলোর জন্য আমি নিজেও খুব শঙ্কিত।
২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: কস্ট পেলাম ...
দুঃখের দিক দিয়ে আপনি অনেককেই ছাড়িয়ে গেলেন ...
লেখনী নিয়ে কোন মন্তব্য করার প্রয়োজন দেখছি না ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সামনে আরও দুঃখ আছেরে ভাই, জীবনে দুঃখ কম পেলাম না।
২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
আমিভূত বলেছেন: মাঝে কিছুদিন অনুপস্থিতির জন্য আপানার ৩য় পর্ব মিস করেছি আজ একিসাথে সবগুলো পড়লাম
ভালো লাগলো আপনার সেই অনুভূতি দেখে ,আমি সুবোধ ছেলের মত এখন থেকে পড়াশোনা করে তাদের মুখ সমাজের মানুষের কাছে উজ্জ্বল করব, আমি তাদের মনের মতন একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান হয়ে দেখাব”
এরপরের অপেক্ষায় রইলাম ,ভালো থাকুন ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জানেন আমি মনে করি এটাই সত্যিকারের ভালোবাসা।
২৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২০
পথের পাঁচ . .. বলেছেন: প্রেম !!! আহহ কি মধুউউউউ
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কখনো আবার চিরতার রস।
২৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
স্বপনবাজ বলেছেন: আসলেই ??
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নারে ভাই নকলেই
কেমন আছেন ?
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অসাধারন ভাই, ভক্তে পরিণত হয়ে যাচ্ছি.....
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২
একজন আরমান বলেছেন:
ইনশাআল্লাহ্।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইনশাল্লাহ।
৩০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০২
স্বপনবাজ বলেছেন: সিরাম আছি কিন্তু কিঞ্ছিত টেনশনে !
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেন কেন টেনশন কেন ভাই ?
৩১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ চমৎকার। এক সাথে সংকলিত করবেন। একটা পিডিএফ করবেন।
আমি পরে এক সাথে পড়ব। কারন এই ধরনের প্রমাখ্যান পর্বে পর্বে পড়ে মজা পাওয়া যায় না। এক সাথে দম বন্ধ করে একটানা পড়ে যেতে হয়।
শুভ কামনা রইল।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এত কষ্ট করতে হবে ভাই , পি ডি এফ করতে হবে খাইছেরে আমার কি হবে ?
৩২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১০
এম হুসাইন বলেছেন: কি মন্তব্য করবো, বুঝতে পারছি না......
আসলে জীবন, বাস্তবতা, স্বপ্ন এই শব্দ গুলোর মানেই অন্য রকম হয়ে যখন দাঁড়ায়... তখন.........
মনখারাপ করা ভাললাগা।
অনেক অনেক শুভকামনা।
পরের কাহিনির অপেক্ষায়।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই তবে আমাকে দেবদাস ভাবার কোন অবকাশ নাই কিন্তু ।
৩৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভাল লাগলো!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
৩৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১০
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া পর্ব।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হৃদয় এমনই ভাই।
৩৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
পেন্সিল চোর বলেছেন: ভাইয়া মন্তব্য কি করবো?????
++++++++++++ দিলাম।বলার নাই কিছুই।
তবে চলুক...
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্লাসের জন্য ধন্যবাদ ভাই।
৩৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: প্রথমে পড়ে তারাশংকের কবির কথা মনে পড়ে যাচ্ছিল ।
কি ভয়াবহ অভিজ্ঞটা !
বাস্তবতা আসলে ফ্যান্টাসি কে হার মানায় ।
আপনার ফিরে আসাটা অনেক ভাল লাগছে । বাবা মায়ের ভালবাসা আসলেই আনকন্ডিশনাল ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাস্তবতা আসলেই ফ্যান্টাসি কে হার মানায় ।
৩৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: আগের পর্ব আর এই পর্বটা বেশি ভালো লাগছে ।
খুব সুন্দর ইতিহাস ।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
৩৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
িনহাজ রিমন বলেছেন: আগের তিনটা পর্ব পড়ে আজকে ৪র্থ পর্ব পড়লাম।
এই পর্বটা বেস্ট লাগছে...
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সবাই দেখি একই কথা বলছে। এখন সমস্যা হবে পরের পর্ব গুলো লিখতে।
৩৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
খুব সুন্দর তব প্রেমের ইতিহাস:
তব প্রেম সার্থক হোক...
তব জীবনে আসুক নব উল্লাস।
তব প্রতিটি দিন হোক সুখময়
তব প্রেম-কাহিনী ছড়িয়ে যাক,
বাংলাদেশ সহ সারা জগৎময়।।
শুভ কামনা রইল নিরন্তর...
প্রেমের আলোয়...
উদ্ভাসিত হোক তব অন্তর..।
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভ কামনা রইল নিরন্তর...
প্রেমের আলোয়...
উদ্ভাসিত হোক তব অন্তর..।
৪০| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০২
এহসান সাবির বলেছেন: চলুক.. সাথে আছি...
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই কেমন আছেন ?
৪১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭
নূর আদনান বলেছেন: vai ai porbo pore amar anek kotha mone pore gelo, chokhe jol ase gelo. bises kore baba- ma r jonno ami tader onek kosto diyesi janina khoma pabo kina. tobe apnar motoi broto koresi tader mukh ujkol korbo. kintu ami nijer sathei pere uthte passi na. doya korben.
tobe ei porbe ase ami ar doirjo daron korte passina porer porber jonno. taratari den vai. amar diler vetor kemon akta bedona onuvob hosse apnader dujonri jonno.
ar onek prosno jagtese....
jahok segulo porer porbo gulotei jante parbo. tai taratari post chai.....
vai apni ato sohoj sorol vabe lekhen je porte khub valo lage... ar apna kobita....! kivabe je lekhen vai agula...!!!!
suvo kamona roilo apnader duijoner jonno...
ar opekkhay thaklam......
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি আপনার মন্তব্যে হতবাক হলাম।
৪২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২২
মৃন্ময় বলেছেন: আপনের কাহিনি নিয়া স্ক্রিপ্ট এর কাজে বিজি আচিলাম,পুরা কইরে আপনের কাছে পাটামু চাইন কইর্রা দিয়েন.......রেসমি আপার পরানের প্রেমিকের খোজটা দিয়েন ,......।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইরে মজা নিলেন।
৪৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২০
নূর আদনান বলেছেন: vaiya mrinmoy bolesen : "resmi apar poraner premiker khojta deyen"
hotobak holen keno vaiya? kisu bolleo to soto vai hisebe kisu gian bare...
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি আসলে আপনার মন্তব্য পরে খুব আবেগে আপ্লুত হয়েছি।
৪৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৭
মাক্স বলেছেন: দাগাইয়া রাখলাম। সময় করে বসে পড়তে হবে!!
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পড়বেন কিন্তু ভাই, অপেক্ষায় রইলাম।
৪৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
ফারজানা শিরিন বলেছেন: আমি শুধু মনে মনে কাঁদলাম হায়রে ভালোবাসা যার জন্য আজ আমার এই দশা সেত আমাকে সেই দিন এভাবে জড়িয়ে ধরে বললনা এই কথা আর যার কাছে এই কথা আশাও করিনা সেই কিনা বলে আমায় ভালোবাসে আর আমি কেন বুঝিনা ! এই কি তোমার নীতি হে আমার ভাগ্যবিধাতা !
এই কথাটা অনেকের কাছে শোনা । ঃ (
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই কথাটা অনেকের কাছে শোনা ঠিক বুঝলাম না।
৪৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
ফারজানা শিরিন বলেছেন: মানে ! এই কথাটা কেন অনেকে বলে ? ভালোবাসা কাদায় । কখনো না পাওয়ার যন্ত্রণায় । কখনো উপযাজকতায় ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যে ভালোবাসে সেই বোঝে।
৪৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৮
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: পুরাই সিনেমাটিক একটা ব্যাপার ঘটে গেল!!!
অনেকটা দেবদাসের মত। আজ থেকে পাঁচ সাত বছর আগে যখন দেবদাস শেষ করেছিলাম তখন প্রায়ই ভাবতাম প্রেমের জন্য মানুষ এরকম পাগলামি করে নাকি?
বিশ্বাস করবেন না কান্ডারী ভাই গত কিছুদিন আগে ক্লাস নাইনে পড়ুয়া আমাদের গ্রামের এক ছেলেও সেইম ঘটনা ঘটায়। একদম ঘর বাড়ি ছেড়ে তিন মাসের জন্য ঢাকায়। তাও আবার তার বাবার সাইকেল চালিয়ে।
আপনার কাহিনী দেখে ঐ ঘটনাটা মনে পড়ে গেল।
আসলে মানুষ যখন প্রেমে বুঁদ হয়ে থাকে তখন সে যে কি পাগলামী করে বোধ করি সে নিজেও জানে না।
লেখায় প্লাস++++
পরের পর্বে গেলাম।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাকে দেবদাস কইলেন ভাই, যাক বড়ই গর্বিত হইলাম এবং প্রীত হইলাম।
পরের পর্বে দেখা হচ্ছে।
৪৮| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
আরমিন বলেছেন: এক মাস পড়াশোনা করেই সাতটা লেটার পেয়েছেন?
স্যালুট আপনাকে!
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
:#> :#> :#> :#> :#> :#> :#>
৪৯| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
আমি ইহতিব বলেছেন: জীবনের একটা তিক্ত কঠিন দিক আপনি দেখেছেন ভাইয়া, সেখান থেকে ফিরে এসেছেন বলে অভিনন্দন। আর সত্যিই বাবা মায়ের ভালবাসার কাছে দুনিয়ার সবকিছুই তুচ্ছ মনে হয়। বাবা মাকে ছেড়ে শশুরবাড়ী আসার পর এটা এখন আরও ভালভাবে বুঝতে পারি।
অটঃ আমি টেস্ট পরীক্ষায় ৬২১ নম্বর পেয়েছিলাম, সেই আমি মনের দুঃখে এমন পড়া শুরু করেছিলাম যে এস এস সি তে ৮০১ (৫টি লেটার) নম্বর পেয়েছিলাম। আমারও পরীক্ষার আগে এমন বড় একটি ধাক্কা খাওয়ার ইতিহাস আছে
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তখন বয়স টাই এমন ছিল।
আপনার প্রতি রইল চিমটি মিলে গেল যে কাহিনী তাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাবা – মায়ের চোখে যে পরিতৃপ্তি দেখতে পেয়েছিলাম মনে হয়েছিলো পৃথিবীর আসল ভালোবাসার মহিমা এখানেই গাঁথা রয়েছ

চরম সত্যি