![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
আমাকে নরকের আগুনে পোড়ার শাস্তি দেয়া হয়েছে। আমি তীব্র প্রতিবাদ জানালাম যে আমিত নরকের কীট পতঙ্গ নই তবে আমি কেন সেখানে যেয়ে আগুন পোহাব ? আমার দৃষ্টির মতিভ্রম হল যেন তাৎক্ষনিক। আমার সামনে ভীষণ রকম আলোক জ্যোতির বিচ্ছুরন হল। আমি বুঝতে পারলাম তবে এবার নরকে যেতেই হবে। আমি আর কালবিলম্ব না করে নরকের পথে রওনা হলাম। সেখানে পৌছতে আমার প্রায় কয়েক কিলো পথ পারী দিতে হল। যখন আমি পৌছাই দেখা গেল আগুনের প্রলয়ঙ্কারি শিখা নিভু নিভু জ্বলছে। প্রহরী আমাকে জানাল এতে খুসি হবার কোন কারন নেই। এখানে এমনই রাত হলে আগুন নিভে যেতে থাকে পুনরায় সকাল হতেই আগুনের উত্তাপ বাড়তে থাকে। আমাকে আমার কক্ষ দেখিয়ে দেয়া হল। আমি সেই রাতে আর ঘুমাতে পারি নাই। তাই মাঝ রাতে এদিকটায় একটু ঘুরে দেখতে বের হলাম আমার কক্ষ হতে। সামনে একটি উনুন দৃষ্টিগোচর হল। আমি দেবী চন্দ্রাকে দেখে অবাক হলাম যে উনুনের ভেতর কয়লার নিভু নিভু আগুন হয়ে শীতল ধোঁয়া ছড়াচ্ছে তার শরীর ছাই হয়ে। আমি কাছে গিয়ে বসলাম। একসময় অনন্ত যৌবনা যে দেবীর শরীরে আমি দেখতে পেতাম মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকার অনুপ্রেরনা আজ তার একি দশা ! আমাকে খুব হতাশ করে দিয়ে সে বলল যে আমাকে সে চিনতে পারেনি। আমি আমার পরিচয় দেয়ার পরেও চিনতে বেশ কষ্ট হল দেবীর। যে দেবীর চরনে মাথা ঠুকে ঠুকে কত প্রসাদ বিলিয়েছি একসময় জীবনের পুণ্যের আশায় আজ কিনা সেই দেবী আমাকে চিনতে পারছেনা ! তবে এতকাল যে আমি অজস্র প্রসাদ বিলিয়েছি সেসব তবে কি বৃথাই আমার পুন্যের তপস্যার কাছে ! কিন্তু একটি সমাধান কিছুতেই মেলাতে পারছিলাম না দেবীকে কেন নড়কের জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে ? আমি ফিরে এলাম আমার কক্ষে। সেখানে এরই মধ্যে দেখলাম আরও একজনকে ইতিমধ্যে এনে রাখা হয়েছে। তাকেও বেশ চেনা চেনা বোলেই মনে হল কিন্তু ঠিক যেন মনে করতে পারলামনা তার পরিচয়। আমার সহ কক্ষবাসি নিজ থেকেই পরিচয় দিল তার নাম দেবতা রবি। এবার তাহলে আমি তাঁকে চিনতে পারলাম এই সেই রবি যার মন্দিরের দেয়ালে আমি একদা লিখেছিলাম মৃত্যুর মন্ত্র। তার চোখের মনির ভেতর আমি আমার মুখের অবয়ব দেখতে পেয়ে নিজের অস্তিত্তের উপর আমার নর্দমার কালো কালো রঙের আঠাল একধরনের ঘৃণা বোধ হতে লাগল। আমি আর তখন নিজেকে সামলে রাখতে না পেরে ছ্যাপ ফেললাম তার মুখে। সেও ঠিক একই ভঙ্গিমায় আমার মুখের উপর ছ্যাপ ফেলল। আমরা দুজনেই আর সে রাতে ঘুমাতে পারলামনা। আমাকে দেবতা রবি খুব অবাক করে দিয়ে বলল যে আমার শরীর থেকে নাকি মৃত মানুষের গন্ধ ছড়াচ্ছে। কিন্তু আমি কিছুতেই সেই গন্ধ পেলামনা। আমার অনুভবে ছিল শুধু সেই নর্দমার কালো কালো রঙের আঠাল একধরনের ঘৃণা বোধ।
সকাল হতেই আমাদের দুজনকে নিয়ে সেই উনুনের ভেতর শরীরের চামড়া সব ছিলে দিয়ে পোড়ান হল। লাকড়ি হিসেবে আবারো ব্যাবহার করা হল দেবী চন্দ্রাকে। চন্দ্রার চোখে দেখলাম একধরনের হতাশা মূলক দৃষ্টি। সেই দৃষ্টিতে কোন এক অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য অপেক্ষার প্রহর গোনা ছাড়া যেন আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। রাতে আবারো আমাদের ফিরিয়ে আনা হল কক্ষের ভেতর এবার আমরা পুরোপুরি সেই আগের শরীরে চামড়া ফিরে পেলাম। এ যেন পবিত্র গোসলের প্রারম্ভে পোশাক খুলে রেখে সাগরে নামা তারপর গোসল শেষে আবার সাগরের তীরে ফিরে এসে পোশাক পরে নেয়ার এক বিরতিহীন যাত্রা শুরু হল আমাদের নতুন জীবনের। জানিনা কবে পবিত্র হতে পারব শেষবারের মত। এমনই যখন চলছে সময়ের বহমান স্রোতের ধারা ঠিক সেই সময় কিছুকাল পর লক্ষ করলাম রোজ রাতে একটি কালো কাক পাখি এসে আমাদের কক্ষের সামনে দাড়িয়ে থাকতে। আমার খুব ভয় হতে লাগল কিন্তু রবিকে দেখলাম কোন রকম কোন কৌতূহল নেই এই অসঙ্গতিতে। আমি ভাবছি এত রাতে কোথা হতে এই কাকটি আসে আর কেনই বা আসে। রাতে কি কাক সচরাচর দেখতে পাওয়া যায় নাকি এটা আমার কাছে একধরনের মরীচিকা হয়ে মস্তিষ্কের সাথে বেঈমানি করছে। তবে যে রাত থেকে এই কাক আমার সামনে এসে চুপচাপ দাড়িয়ে থাকছে সেই রাত থেকে আমি ঘুমের অবচেতনে শুধু রক্তের স্বপ্ন দেখছিলাম। রোজ রাতে সেই একই স্বপ্ন আমি একটি সাদা রঙের বিড়ালের গলা ছুড়ি দিয়ে কেটে জবাই করছি কসাইয়ের মত তারপর আমার পুরো কক্ষটি ডুবে যাচ্ছে পানিতে আর আমি সেই পানির অতলে তলিয়ে যাচ্ছি। আমাকে উদ্ধার করার জন্য আমার কক্ষে আমার সাথে ঘুমিয়ে থাকা দেবতা রবিও এগিয়ে আসছেনা। এভাবে সময় তার বয়ে চলা গতি পথ বদলে নিল একসময়। তারপর আর কখনো সেই কাক পাখিটিকে দেখা যায়নি। তবে আমাদের কক্ষের বদল হল। এবার যে কক্ষে নিয়ে রাখা হল সেখানে শুধু কাঁটা আর কাঁটা। সেই কাঁটায় আমরা দুজনে বার বার ক্ষত বিক্ষত হতে থাকলাম আর রক্তে ভেসে যেতে থাকল আমাদের কক্ষটি। আমরা দুজনে আমাদের নিজেদের শরীর হতে নির্গত রক্তের অতলে তলিয়ে যেতে থাকলাম।
হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল আমার। সূর্য এখনো দেখতে পাইনি কিন্তু আকাশটা এরই মাঝে হালকা হালকা ফর্সা হয়ে উঠেছে। ভোরের স্নিগ্ধ আলো এসে পরেছে আমার ঘরের জানালা দিয়ে। সেই আলোতে কিছু ধুলো বালি উড়ছে। কিছুক্ষন পূর্বেই হয়ত আযান হয়েছিলো মসজিদে তার মূর্ছনা যেন এখনো বাতাসে ভেসে আছে। আমি টেবিলের উপর থেকে মাথা উঠিয়ে দেখি আমার কম্পিউটারের মনিটরে এখনো চলছে রাতে দেখতে থাকা নীল চলচিত্রটি। আমি খুব ক্লান্তি নিয়ে চেয়ারে বসে থেকেই বাসি মুখে একটি সিগারেটের মুখে আগুন দিলাম। আমার মুখের চারিদিকে একধরনের উৎকট গন্ধময় ধোঁয়ায় ভরে গেল মুহূর্তের মধ্যে।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোলাগা পেয়ে ভালো লাগছে খুব কিন্তু কিছু বলার নেই কেন ?
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১১
শায়েরী বলেছেন: /++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ভাললাগা রইলো।
++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২
নীল আকাশে স্বপ্নডানা বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোলাগা হৃদয়ে নিলাম।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৪
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: আমি কথা কম বলি
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম তুমিও আমার মত কোথা কম বল ?
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ৪র্থ প্লাস..ভালো লাগলো ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি প্লাস দিয়েছেন আমার মন ভরে গেছে ভাই।
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৮
একজন আরমান বলেছেন:
ভাই আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুধু পড়লাম গল্পটি।
দুইটা জিনিস আমি খেয়াল করেছি আপনার গল্পে।
আমাদের পরকাল নিয়ে ভাবা উচিৎ আসলেই।
আর আপনাকে মাইনাচ। সিরিজ বন্ধ রেখেছেন কেন?
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আগে তোমাকে মাইনাচ দিয়ে নেই তুমি বললে তুমি দুইটা জিনিষ খেয়াল করছ কিন্তু লিখলা একটা জিনিষ তাহলে আরেকটা লিখলে না কেন কি জিনিষ?
এটা আমার এক ধরনের পরীক্ষা মূলক লেখা । কিছু আবিষ্কার করার প্রয়াস মাত্র।
আর সিরিজ কি লিখবরে ভাই লিখতে গেলে চোখে খালি পানি আসে। তবে লিখব শীঘ্রই পেয়ে যাবে সিরিজের বাকি লেখা গুলো আশা করি।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০২
একজন আরমান বলেছেন:
আমার মনে হয় বাকি জিনিসটা আর বলার দরকার হবে না। আপনি বুঝে গেছেন।
প্রয়াস সার্থক হয়েছে।
আর ওই সব কাহিনী বুঝি না, সিরিজ পুরা চাই ই চাই।
এক দফা এক দাবি।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
না আমি বুঝিনি তুমি বুঝিয়ে দাও।
প্রয়াস এখনো সার্থক কিনা সেটা আরও সময় নিয়ে বুঝতে হবে !!!
সিরিজের জন্য হরতাল ডাক তাহলে লিখব
৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৫
এম হুসাইন বলেছেন: অসাধারণ, অসাধারণ, অসাধারণ......
বিশেষ করে শেষের অংশ টুকু...... এক বিষণ্ণতাময় আবেস, অন্য রকম ভালো লাগা...
++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই একধরনের পরীক্ষা চলছে জীবন আর লেখার দ্বৈরথে; দেখি কিছু আবিষ্কার করতে পারি কিনা !
১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩১
বাংলার হাসান বলেছেন: ++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৭
একজন আরমান বলেছেন:
আমি টেবিলের উপর থেকে মাথা উঠিয়ে দেখি আমার কম্পিউটারের মনিটরে এখনো চলছে রাতে দেখতে থাকা নীল চলচিত্রটি।
আমি বুঝেছিলাম আপনি এই ষড়যন্ত্রটা করবেন।
এইবার খুশি। আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলাম।
হরতাল ! হরতাল !! হরতাল !!!
এর পরের পর্ব অবশ্যই কান্ডারী-রেশমির প্রেমের সিরিজ দেখতে চাই।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাও যদি আমরা কিছু শিখতে পারি সেটাই কি মন্দ নয় কারন পরকালে আমাদের সবাইকে একদিন যেতেই হবে।
তোমার কথা শিরোধার্য।
১২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৯
একজন আরমান বলেছেন:
তাও যদি আমরা কিছু শিখতে পারি সেটাই কি মন্দ নয় কারন পরকালে আমাদের সবাইকে একদিন যেতেই হবে।
সহমত।
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালথেক ভাই।
১৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৬
নষ্ট শয়তান বলেছেন: আপফনের লিকা ভালা পাই
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি ধইন্য।
১৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
পিপাসুক বলেছেন: মনোযোগ দিয়ে পড়লাম
আর অবশেষে পোস্ট ++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাহ বাহ এতগুলো প্লাস অনেক ভাল লাগছে ধন্যবাদ।
১৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ভাই ভয় করেতো।
এই সব কি নিল ছবি দেখার জরিমানা?
কানে ধরি আর........
এক দফা এক দাবির সাথে কিন্তু আমিও আছি ভুলি নাই।
ঐ ছিরিছ টা শেষ হইলে আপনেরে কি কয়ার আছে তাও ভুলি নাই।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম কানে ধরতেই হবে যে
ভাই মাফ করে দেন সিরিজটা লিখব।
১৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০০
আশিক মাসুম বলেছেন: ভাই দিন দিন আপনার চরম পান্কখা হইয়া যাচ্ছি
+
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাই নাকি, পাঙ্খায় রেগুলেটর আছেত ?
১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সুপার্ব! দারুণ লিখেছেন!
টপিকটা পছন্দ হয়েছে খুব।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
১৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
ফারজানা শিরিন বলেছেন: লেখাটা পড়া শেষ হওয়ার পড় দেখলাম মাথা ফাঁকা !!!?
মন্তব্য করার কিছু নাই মাথায় । কিন্তু কিছু একটা লিখার জন্য নিজের অবস্থান পরিষ্কার করলাম ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এবার তবে আপনি নতুন করে মাথার ভেতর পুনরায় সব কিছু লোড করে নিতে পারেন।
কিছু মানুষ মন্তব্য না করলেও বুঝে নিতে হয় পোস্ট পড়েছে । আবার কারো মন্তব্যের জন্য মন ব্যাকুল হয়ে থাকে।
আপনার অবস্থান কি সেটা আমি জানি, কিছু কথা না বললেও বুঝতে পারা যায়।
১৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার । বিবেক পোড়ার ধোঁয়াটে গন্ধ ।
গল্পে একরাশ ভালোলাগা
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটি পরীক্ষামূলক প্রয়াস। ধন্যবাদ মামুন ভাই।
২০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
নেক্সাস বলেছেন: আমার মুখের চারিদিকে একধরনের উৎকট গন্ধময় ধোঁয়ায় ভরে গেল মুহূর্তের মধ্যে।
সুন্দর ইঙ্গিতপূর্ন সমাপ্তি।
ভাল লাগলো অনেক
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মনে হচ্ছে প্রয়াস সফল হতে চলেছে
২১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: ভাগ্যিস এটা স্বপ্ন ছিলো!!
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম না হলে পোস্ট দিলাম কি করে
২২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার লেখা। ভাল লাগল।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই চেষ্টা করছি ভাল কিছু লেখার তবে আমি মোটেও ভাল লিখতে পারিনা।
২৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
পেন্সিল চোর বলেছেন: ফিনিশিংটা জোস!
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ পেন্সিল চোর।
২৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: দাড়ুন লাগলো ।
বিষন্নতার অনুভুতি ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পাপবোধ বলতে পারেন ।
২৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: সাবলীল লেখাটা মুগ্ধতার আঁচ দিল । প্লাস টিপে দেখলাম ওটা তেরোতম । আরেকটা কথা, আপনার লিখাটাতে বানানটা নড়ক এর পরিবর্তে বোধহয় নরক হবে ।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম কিছুটা সম্পাদনার প্রয়োজন রয়েছে সম্পাদন করা হবে । ধন্যবাদ।
২৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:
+++++++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি ধন্য আপনার এতগুলো প্লাস পেয়ে।
২৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
রুদ্র মানব বলেছেন: চমৎকার , পুরো লেখা পরে আমি মুগ্ধ । ++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এটি একটি পরীক্ষা মূলক লেখা যদি বলেন তবে এমন লেখা লেখার প্রচেষ্টা করে দেখতে পারি সামনে আর না হলে লিখবনা।
২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
ফারজানা শিরিন বলেছেন: : D
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু একটা বলেন ।
২৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩১
আশিক মাসুম বলেছেন: না রেগুলেটর ছাড়া পাঙ্খা
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনুপ্রাণিত হলাম।
৩০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরীক্ষা মূলক লেখায় অনেক গুলি ++++++++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তবে কি আরও এমন কিছু লেখা লিখতে পারি।
৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫
ফালতু বালক বলেছেন: গল্পে তো ভাই মুগ্ধ হইয়া গেলাম।
খুব ভালো।
অথর্ব ভাই, গল্পে ভালো লাগা হাজারো।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুসি হলাম অনুপ্রাণিত হলাম।
৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হুম, সুন্দর। ভালো লাগলো, অনেক।
গল্পে নন-স্পেসিং কেন জানি আমার খুব ভালো লাগে; এইকারণে আরেকটু বেশি ভাল্লাগলো বোধহয়
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
৩৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৩
নিশীপাখি বলেছেন: ভালো লাগলো গল্প
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বেশি আর কি বলব ধন্যবাদ
৩৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৫
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
গল্প ভাল্লাগছে
লেখনী এবং থিম দুটোই চমৎকার।
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই কৃতজ্ঞতা রইল
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা.............
বলার নেই কিছু