নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মনের দহনে প্রজ্বলিত রাখি পহেলা বৈশাখ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৮









আমাদের বাংলাদেশীদের প্রানের মেলা বৈশাখ এলেই কেন যেন পহেলা বৈশাখ এর প্রথম প্রহরে নিজের মনের অজান্তেই গেয়ে উঠি রবি ঠাকুরের সেই অমোঘ গানটি; এসো হে বৈশাখ, এসো এসো......... আর মাকসুদ ভাইয়ের সেই অসাধারন সৃষ্টি; বছর ঘুরে এলো আরেক প্রভাত.........এ যেন বৈশাখ এলেই শুনি.........বখাটে ছেলেদের ভিড়ে ললনাদের রেহাই নাই......... মেলা যাইরে, মেলা যাইরে......







তোমার ওই খোঁপার বাঁধনে জড়িয়ে আমাকে তুমি দাও;

লাজের আবিরে রাঙা নতুন একটি প্রভাত,

অধরে তুলে নাও তোমার প্রভাত ফেরির গুঞ্জন,

আমি আর পারছিনা; জনান্তি তোমাকেই ভালোবেসে,

আমার এই বৈশাখ শুধু তোমাকেই ভালোবেসে।








পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। বিশ্বের সকল প্রান্তের সকল বাঙালি এ দিনে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, ভুলে যাবার চেষ্টা করে অতীত বছরের সকল দুঃখ-গ্লানি। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সমৃদ্ধ ও সুখময় হয়। বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা একে নতুনভাবে ব্যবসা শুরু করার উপলক্ষ্য হিসেবে বরণ করে নেয়। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসারে ১৪ই এপ্রিল অথবা ১৫ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালিত হয়। আধুনিক বা প্রাচীন যে কোন পঞ্জিকাতেই এই বিষয়ে মিল রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ই এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত আধুনিক পঞ্জিকা অনুসারে এই দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে।







বাংলা দিনপঞ্জীর সঙ্গে হিজরী ও খ্রিস্টীয় সনের মৌলিক পার্থক্য হলো হিজরী সন চাঁদের হিসাবে এবং খ্রিস্টীয় সন ঘড়ির হিসাবে চলে। এ কারণে হিজরী সনে নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনে। ইংরেজি দিন শুর হয় মধ্যরাতে। আর বাংলা সনের দিন শুরু হয় ভোরে, সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে। কাজেই সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে শুর হয় বাঙালির পহেলা বৈশাখের উৎসব।









আমি তব প্রেমহীন শূন্য সাগর পারি দিয়ে এসেছি,

এতটা কাল - এতটা বছর ধরে শুধু তোমাকেই দেখব বোলে,

শুধু তোমাকেই দেখাব বোলে,

জনান্তি আমার মনের যত জ্বালা; আজ তুমি এই নব প্রভাতে,

আমাকে একটু সুখি কর লাজুক হেসে।








ইতিহাস



এখন যেমন নববর্ষ নতুন বছরের সূচনার নিমিত্তে পালিত একটি সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে, এক সময় এমনটি ছিল না। তখন নববর্ষ বা পহেলা বৈশাখ আর্তব উৎসব তথা ঋতুধর্মী উৎসব হিসেবে পালিত হত। তখন এর মূল তাৎপর্য ছিল কৃষিকাজ। প্রাযুক্তিক প্রয়োগের যুগ শুরু না হওয়ায় কৃষকদের ঋতুর উপরই নির্ভর করতে হত।







ভারতবর্ষে মুঘল সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর সম্রাটরা হিজরী পঞ্জিকা অনুসারে কৃষি পণ্যের খাজনা আদায় করত। কিন্তু হিজরি সন চাঁদের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় তা কৃষি ফলনের সাথে মিলত না। এতে অসময়ে কৃষকদেরকে খজনা পরিশোধ করতে বাধ্য করতেহত। খাজনা আদায়ে সুষ্ঠুতা প্রণয়নের লক্ষ্যে মুঘল সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। তিনি মূলত প্রাচীন বর্ষপঞ্জতে সংস্কার আনার আদেশ দেন। সম্রাটের আদেশ মতে তৎকালীন বাংলার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবি হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম বিনির্মাণ করেন। ১৫৮৪ সালের ১০ই মার্চ বা ১১ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে এই গণনা পদ্ধতি কার্যকর করা হয় আকবরের সিংহাসন আরোহণের সময় ৫ই নভেম্বর, ১৫৫৬ থেকে। প্রথমে এই সনের নাম ছিল ফসলি সন, পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিত হয়।







আকবরের সময়কাল থেকেই পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপন শুরু হয়। তখন প্রত্যেককে চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সকল খাজনা, মাশুল ও শুল্ক পরিশোধ করতে হত। এর পর দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখে ভূমির মালিকরা নিজ নিজ অঞ্চলের অধিবাসীদেরকে মিষ্টান্ন দ্বারা আপ্যায়ন করতেন। এ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হত। এই উৎসবটি একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয় যার রুপ পরিবর্তন হয়ে বর্তমানে এই পর্যায়ে এসেছে। তখনকার সময় এই দিনের প্রধান ঘটনা ছিল একটি হালখাতা তৈরি করা। হালখাতা বলতে একটি নতুন হিসাব বই বোঝানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হল বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাঠের হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া। গ্রাম, শহর বা বাণিজ্যিক এলাকা, সকল স্থানেই পুরনো বছরের হিসাব বই বন্ধ করে নতুন হিসাব বই খোলা হয়। হালখাতার দিনে দোকনদাররা তাদের ক্রেতাদের মিষ্টান্ন আপ্যায়ন করে থাকে। এই প্রথাটি এখনও অনেকাংশে প্রচলিত আছে, বিশেষত স্বর্ণের দোকানে।

আধুনিক নববর্ষ উদযাপনের খবর প্রথম পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে। প্রথম মহাযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্ত্তণ ও পূজার ব্যবস্থা করা হয়। এরপর ১৯৩৮ সালেও অনুরূপ কর্মকান্ডের উল্লেখ পাওযা যায়। পরবর্তী সময়ে ১৯৬৭ সালের আগে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালনের রীতি তেমন একটা জনপ্রিয় হয় নি।







কোন বিহনে তুমি হেটে চলেছ ওভাবে পথে কোমরের অশ্লীল মাদকতায়,

আমাকে তুমি আর রহস্যে রেখনা তোমার ওই খোঁপার ভঙ্গিমায়,

আমি বাতাসে স্বর্গের ঘ্রাণ পাই ঢের,

তবে হোলে হোক কালবৈশাখী; তবু আমাকে তুমি এবার আপন কর,

আবিরে রাঙা অধরের সিক্ততায় ভেসে।










বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উৎযাপন




নতুন বছরের উৎসবের সঙ্গে গ্রামীণ জনগোষ্টীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতির নিবিড় যোগাযোগ। গ্রামে মানুষ ভোরে ঘুম থেকে ওঠে, নতুন জামাকাপড় পড়ে এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে বেড়াতে যায়। বাড়িঘর পরিষ্কার করা হয় এবং মোটমুটি সুন্দর করে সাজানো হয়। বিশেষ খাবারের ব্যবস্থাও থাকে। কয়েকটি গ্রামের মিলিত এলাকায়, কোন খোলা মাঠে আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলার। মেলাতে থাকে নানা রকম কুঠির শিল্পজাত সামগ্রীর বিপণন, থাকে নানারকম পিঠা পুলির আয়োজন। অনেক স্থানে ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এই দিনের একটি পুরনো সংস্কৃতি হলো গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন। এর মধ্যে থাকে নৌকাবাইচ, লাঠি খেলা কিংবা কুস্তির।







ঢাকায় রমনার বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ ও মঙ্গল শোভাযাত্রা



ঢাকা শহরে পহেলা বৈশাখের মূল অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু সাংস্কৃতিক সংগঠনছায়ানট-এর গানের মাধ্যমে নতুন বছরের সূর্যকে আহবান। পহেলা বৈশাখ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ছায়ানটের শিল্পীরা সম্মিলত কন্ঠে গান গেয়ে নতুন বছরকে আহবান জানান। স্থানটির পরিচিতি বটমূল হলেও প্রকৃত পক্ষে যে গাছের ছায়ায় মঞ্চ তৈরি হয় সেটি বট গাছ নয়, অশ্বত্থ গাছ । ১৯৬০-এর দশকে পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠির নিপীড়ন ও সাংস্কৃতিক সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ১৯৬৭ সাল থেকে ছায়ানটের এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সূচনা।







ঢাকার বৈশাখী উৎসবের একটি আবশ্যিক অঙ্গ মঙ্গল শোভাযাত্রা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে পহেলা বৈশাখে সকালে এই শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চারুকলা ইনস্টিটিউটে এসে শেষ হয়। এই শোভাযাত্রায় গ্রামীণ জীবণ এবং আবহমান বাংলাকে ফুটিয়ে তোলা হয়। শোভাযাত্রায় সকল শ্রেণী-পেশার বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রার জন্য বানানো নয় রং-বেরঙের মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি। ১৯৮৯ সাল থেকে এই মঙ্গল শোভাযাত্রা পহেলা বৈশাখের উৎসবের একটি অন্যতম আকর্ষণ।







বউমেলা



ঈশা খাঁর সোনারগাঁয় ব্যতিক্রমী এক মেলা বসে, যার নাম 'বউমেলা'। জয়রামপুর গ্রামের মানুষের ধারণা, প্রায় ১০০ বছর ধরে পয়লা বৈশাখে শুরু হওয়া এই মেলা পাঁচ দিনব্যাপী চলে। প্রাচীন একটি বটবৃক্ষের নিচে এই মেলা বসে, যদিও সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সিদ্ধেশ্বরী দেবীর পুজো হিসেবে এখানে সমবেত হয়। বিশেষ করে কুমারী, নববধূ, এমনকি জননীরা পর্যন্ত তাঁদের মনস্কামনা পূরণের আশায় এই মেলায় এসে পূজা-অর্চনা করেন। সন্দেশ-মিষ্টি-ধান দূর্বার সঙ্গে মৌসুমি ফলমূল নিবেদন করে ভক্তরা। পাঁঠাবলির রেওয়াজও পুরনো। বদলে যাচ্ছে পুরনো অর্চনার পালা। এখন কপোত-কপোতি উড়িয়ে শান্তির বার্তা পেতে চায় ভক্তরা দেবীর কাছ থেকে। বউমেলায় কাঙ্ক্ষিত মানুষের খোঁজে কাঙ্ক্ষিত মানসীর প্রার্থনা কিংবা গান্ধর্ব প্রণয়ও যে ঘটে না সবার অলক্ষে, তা কে বলতে পারবে।







ঘোড়ামেলা




এ ছাড়া সোনারগাঁ থানার পেরাব গ্রামের পাশে আরেকটি মেলার আয়োজন করা হয়। এটির নাম ঘোড়ামেলা। লোকমুখে প্রচলিত জামিনী সাধক নামের এক ব্যক্তি ঘোড়ায় করে এসে নববর্ষের এই দিনে সবাইকে প্রসাদ দিতেন এবং তিনি মারা যাওয়ার পর ওই স্থানেই তাঁর স্মৃতিস্তম্ভ বানানো হয়। প্রতিবছর পহেলা বৈশাখে স্মৃতিস্তম্ভে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা একটি করে মাটির ঘোড়া রাখে এবং এখানে মেলার আয়োজন করা হয়। এ কারণে লোকমুখে প্রচলিত মেলাটির নাম ঘোড়ামেলা। এ মেলার অন্যতম আকর্ষণ হচ্ছে নৌকায় খিচুড়ি রান্না করে রাখা হয় এবং আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবাই কলাপাতায় আনন্দের সঙ্গে তা ভোজন করে। সকাল থেকেই এ স্থানে লোকজনের আগমন ঘটতে থাকে। শিশু-কিশোররা সকাল থেকেই উদগ্রীব হয়ে থাকে মেলায় আসার জন্য। এক দিনের এ মেলাটি জমে ওঠে দুপুরের পর থেকে। হাজারো লোকের সমাগম ঘটে। যদিও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কারণে এ মেলার আয়োজন করা হয়। তথাপি সব ধর্মের লোকজনেরই প্রাধান্য থাকে এ মেলায়। এ মেলায় শিশু-কিশোরদের ভিড় বেশি থাকে। মেলায় নাগরদোলা, পুতুল নাচ ও সার্কাসের আয়োজন করা হয়। নানারকম আনন্দ-উৎসব করে পশ্চিমের আকাশ যখন রক্তিম আলোয় সজ্জিত উৎসবে, যখন লোকজন অনেকটাই ক্লান্ত, তখনই এ মেলার ক্লান্তি দূর করার জন্য নতুন মাত্রায় যোগ হয় কীর্তন। এ কীর্তন হয় মধ্যরাত পর্যন্ত। এভাবেই শেষ হয় বৈশাখের এই ঐতিহ্যবাহী মেলা।







তুমি লাজ রাঙা প্রভাত নিয়ে আঁচল বিছিয়ে দিয়েছ যখন

আমার বুকের উপর ভিজে থাকা ঘাসের মায়াডোরে,

আমি তখন সুখ ব্যাঞ্জনা খুঁজে ফিরি,

জীবনের নানা রঙের মেলায়; জনান্তি আমি মনের দহন ভুলতে চাই,

প্রণয়ের হালখাতায় শুধু লিখে – লিখে তোমারই নাম অবশেষে।










চট্টগ্রামে বর্ষবরণ



বন্দরনগরী চট্টগ্রামে পহেলা বৈশাখের উৎসবের মূল কেন্দ্র ডিসি পাহাড় পার্ক। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে এখানে পুরোনে বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করার জন্য দুইদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মুক্ত মঞ্চে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি থবকে নানা প্রামীণ পন্যের পশরা। থাকে পান্তা ইলিশের ব্যবস্থাও।







চট্টগ্রামে সম্মিলিত ভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের উদ্যোগ ১৯৭৩, ১৯৭৪ ও ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিকগণের চেষ্টায়। ইস্পাহানী পাহাড়ের পাদদেশে এই অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। ১৯৭৮ সালে এই উৎসা এখনকবর ডিসি হিল পার্কে সরিয়ে নেওযা হয়। ১৯৭৮ সালের উদ্যোগের সয্গে জড়িত ছিলেন ওয়াহিদুল হক, নির্মল মিত্র, মিহির নন্দী, অরুন দাশ গুপ্ত, আবুল মোমেন সুভাষ দে প্রমূখ। প্রথম দিকে প্রত্যেক সংগঠন থেকে দুইজন করে নিয়ে একটি স্কোয়াড গঠন করা হত। সেই স্কোয়াডই সম্মিলিত সঙ্গীত পরিবেশন করতো। ১৯৮০ সাল থেকে সংগঠনগুলো আলাদাভাবে গাণ পরিবেশন শুরু করে। পরে গ্রুপ থিয়েটার সমন্বয় পরিষদ যুক্ত হওয়ার পর অনুষ্ঠানে নাটকও যুক্ত হয়েছ। নগরীর অন্যান্য নিয়মিত আয়োজনের মধ্যে রয়েছে শিশু সংগঠন ফুলকীর তিনদিন ব্যাপী উৎসা যা শেষ হয় বৈশাখের প্রথম দিবসে। নগরীর মহিলা সমিতি স্কুলে একটি বর্ষবরণ মেলা হয়ে থাকে।







পার্বত্য জেলায়, আদিবাসীদের বর্ষবরণ



বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার প্রধান তিনটি ক্ষুদ্রজাতিস্বত্তা রয়েছে যাদের প্রত্যেকেরই বছরের নতুন দিনে উৎসব আছে। ত্রিপুরাদের বৈশুখ, মারমাদের সাংগ্রাই ও চাকমাদের বিজু উৎসব। বর্তমানে তিনটি জাতিস্বত্ত্বা একত্রে এই উৎসবটি পালন করে। যৌথ এই উৎসবের নাম বৈসাবি। উৎসবের নানা দিক রয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো মার্মাদের পানি উৎসব।







বাংলা বছরের শেষ দুদিন ও নতুন বছরের প্রথম দিন এ উৎসব পালন করা হয়। বাংলা বছরের প্রথম দিনকে বলা হয় ফুল বৈসাবি এবং শেষ দিনকে বলা হয় চৈত্র সংক্রান্তি বা মূল বৈসাবি। ফুল বৈসাবি দিন সকাল বেলা ঘর-বাড়ি পরিষ্কার করে ফুল দিয়ে সাজায়, বুড়ো-বুড়িদের গোসল করায়, নতুন কাপড় দেয়। রাতে বসে পরের দিনের পাচন তরকারি রান্নার জন্য সব্জি কাটতে বসে যা কমপক্ষে ৫টি এবং বেশি হলে ৩২ রকম সব্জির মিশেলে রান্না করা হয়। পরের দিন মূল বৈসাবি, এদিন তরুণ-তরুণীরা খুব ভোরে উঠে কলা পাতায় করে কিছু ফুল পানিতে ভাসিয়ে দেন। তারপর সবাই বিশেষ করে ছোটোরা নতুন জামা-কাপড় পরে বাড়ি বাড়ি ঘুরতে থাকে। তবে গ্রাম গুলোতে প্রাচীনকালের মতোন করে ঘিলা খারা খেলা হয়। পরের দিন নতুন বছর বা গয্যে পয্যে, নতুন বছরের দিন সবাই মন্দিরে যায়, খাবার দান করে, ভালো কাজ করে, বৃদ্ধদের কাছ থেকে আশীষ নেয়।







তুমি বেদনার নদী বইবেনা জানি,

জানি তব আমার প্রেম রবেনা তোমার মনের দহনে;

আমার মনের মত তোমার মনের প্রেম নয় জানি,

জনান্তি প্রিয়া আমার; তবু সুখি হতে চাই আমি আজ এই প্রভাতে,

অশ্রুকে দুচোখের কাজল রেখায় গোপন করে শুধু তোমাকেই ভালোবেসে।


মন্তব্য ৯৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৯৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্টে প্রথম ভাল লাগা।অসাধারন লিখেছেন কান্ডারী। ইউ আর গ্রেট।আপনার লেখনিতে মুগ্ধ আমি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা রইল সেলিম ভাই আর নিমন্ত্রন রইল আমার বাড়ি।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

একজন আরমান বলেছেন:
দারুন পোস্ট।

আপনি ভাই প্রত্যেকটা ইভেন্ট কে সামনে রেখে কতো সুন্দর করে পোস্ট দেন। আমি পারি না কেন? :(( :(( :((

আপনার সাথে এতো থাকলাম, এতো ঘুরলাম তাও আপনার মতো হইতে পারি না কেন?
এখন শুধু আপনার কপালের সাথে ঘষা দেওয়াটাই বাকি আছে।


বউ মেলা দেইখাই মনে করছিলাম ওইখানে বুঝি বউ কিনতে পাওয়া যায়। ! B-)) B-)) B-))
কিন্তু পরে দেখি অন্য কেইস। /:) /:) /:)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাই আমি হলাম জগা খিচুড়ি টাইপ ব্লগার তাই আমার কপালের সাথে কপাল ঘষা মানেই হল খাল কেটে কুমির আনা। B-)

এত বৌ বৌ করনা ভাই একদিন ঠিকই লক্ষ্মী একটা বৌ পাবা দোয়া রইল।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

এম হুসাইন বলেছেন: ৪র্থ ভাললাগা দিলাম।

তথ্যবহুল পোস্ট, এক কথায় অসাধারন ভাই।


নববর্ষের শুভেচ্ছা নিবেন।
ভালো থাকুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম! অনেক তথ্যবহুল পোস্ট।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

আশিক মাসুম বলেছেন: প্রিয়তে রাখাছারা উপায় নাই।



+++++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পরে আমি খুঁজে পাবত আমার পোষ্ট ;) ;)


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

সাহিদা আশরাফি বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট, এক কথায় অসাধারণ!!

পোস্ট প্রিয়তে :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কৃতজ্ঞতা জানবেন।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
৭ম ভালোলাগা। ৫তম প্রিয়তে ।


পোস্টে +++++++++++++++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

খুসি আজ আমার দুঃখের দিনের একটু আশা।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: এসো হে বৈশাখ এসো এসো .......+++

দেখা হবেরে হবে, দেখা হবেই হবে পহেলা বৈশাখে..... বৈশাখি শুভেচ্ছা রইলো ...।

ধন্যবাদ .....ভাল থাকবেন ভ্রাতা....।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখা হবেরে হবে, দেখা হবেই হবে পহেলা বৈশাখে..... বৈশাখি শুভেচ্ছা রইলো ...।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখা হবেরে হবে, দেখা হবেই হবে পহেলা বৈশাখে..... বৈশাখি শুভেচ্ছা রইলো ...।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: তুমি লাজ রাঙা প্রভাত নিয়ে আঁচল বিছিয়ে দিয়েছ যখন
আমার বুকের উপর ভিজে থাকা ঘাসের মায়াডোরে,
আমি তখন সুখ ব্যাঞ্জনা খুঁজে ফিরি,
জীবনের নানা রঙের মেলায়; জনান্তি আমি মনের দহন ভুলতে চাই,
প্রণয়ের হালখাতায় শুধু লিখে – লিখে তোমারই নাম অবশেষে।


চমতকার।~~~:)

পহেলা বৈশাখে
গাছের ঐ শাখে~~
কাক- কোকিলে দ্বন্দ!! :):)

নববর্ষের শুভেচ্ছা~~

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

লজ্জিত এবং খুসিত। :)


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

মামুন রশিদ বলেছেন: দুর্দান্ত ;) ;)


কাব্য-তথ্য-ছবি-লেখনি সব কিছু ।


শুভ নববর্ষ ভাই !:#P !:#P

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সার্থক জন্ম আমার এই ব্লগে মামুন ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে।


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

shfikul বলেছেন: সুন্দর।ভালো লেগেছে।+++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

রাইসুল সাগর বলেছেন: ভাই ২য় ছবিটা কি ভাবির নাকি..? :P :P :P :P



লিখায়+। শুভকামনা সব সমু। ভালু থাইক্কেন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হায় হায় ভাই এইসব কি বলেন জন সন্মুখে ;)


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: অসাধরন পোষ্ট

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

মৃন্ময় বলেছেন: banglai likte partecina,mner vabta asompurna roye gelo.
tobuo valobasai valolaga reke gelam,
athorbo hoileo.............bakita buijja lan.
apnera pantha r ilish kan r ami media te deikka deikka feel kormu,aei cara kicu korar nai.

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভালোবাসায় ভালোলাগা রেখে দিলাম মনের গহীনে।

কিছু কথা না বললেও বুঝে নিতে পারি।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:

অনন্য +++

ছোটবেলায় ঘোড়ামেলায় আমি যেতাম। ভাইজান প্রিয়তে আপনার পোষ্ট ছাড়াতো আর কারো পোষ্ট দেখি না।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমিও কয়েকবার গিয়েছি মেলায়। ধন্যবাদ ভাই।

কিন্তু ভাই আমার ব্লগে যে আমার কোন পোষ্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখিনি তাহলে আর কেমন ব্লগার হলাম এবার বুঝে দেখেন।


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।


১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

শায়মা বলেছেন: শুভ নববর্ষ!!!!


ভাইয়া আমিও আমার স্কুলের বেবিদের জন্য একটা পহেলা বৈশাখী লেখা লিখেছি।

তোমার পোস্টটা দেখে ভাবছি সেটা এইখানে পাবলিশ করে দেবো।:)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপু তোমার কাছে আমি কৃতজ্ঞ তোমার এমন মহানুভবতায়।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল আপু।

১৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

টুম্পা মনি বলেছেন: তোমার ওই খোঁপার বাঁধনে জড়িয়ে আমাকে তুমি দাও;
লাজের আবিরে রাঙা নতুন একটি প্রভাত,
অধরে তুলে নাও তোমার প্রভাত ফেরির গুঞ্জন,
আমি আর পারছিনা; জনান্তি তোমাকেই ভালোবেসে,
আমার এই বৈশাখ শুধু তোমাকেই ভালোবেসে।

খুবই সুন্দর লেখা। শুভকামনা লেখক।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অজস্র ধন্যবাদ।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল।


২০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাহ ! পুরা বৈশাখ দেখি এক পোষ্টে !

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নারে ভাই কিছু বাকি রয়ে গেছে ভেবে দেখেন।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

স্বপনবাজ বলেছেন: মনের দহনে প্রজ্বলিত রাখি পহেলা বৈশাখ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:




পোস্টে প্লাস:+++++++++++++

ভালো লাগল!!মন ছঁয়ে গেল!!
তারপর কী হল জানি না!!
সর্বদা ভালো থাকুন মিতা
মন থেকে করছি এ প্রার্থনা।



ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভালো লাগল!!মন ছঁয়ে গেল!!
তারপর কী হল জানি না!!
সর্বদা ভালো থাকুন মিতা
মন থেকে করছি এ প্রার্থনা।

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪০

এহসান সাবির বলেছেন: অসাধারন লেখা ভাইয়া... !!! শুভ নববর্ষ!!!!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

ফারজানা শিরিন বলেছেন: মেহেদীর ছবি কই ? >_<

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তাইত !!!!!


নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল

২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩০

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: বউ মেলায় গেলে কি বউ পাওয়া যাইবে ??
বিয়া করতাম চাই । =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

একদিন চলে আসেন দেখি ব্যাবস্থা করা যায় কিনা ;)

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০০

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা
অসাধরন পোষ্ট + + + + + + + + + + +

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৪

shfikul বলেছেন: ওটা বট গাছ নয়,অশ্বথ গাছ,আপনি কি নিশ্চিত?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হুম নিশ্চিত।

২৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৯

তারছেড়া লিমন বলেছেন: শুভ নববর্ষ............।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

২৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৭

ফালতু বালক বলেছেন: valo lagse...othorbo vai

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নববর্ষের সালাম ও শুভেচ্ছা রইল ভাই।

৩০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পুরাই উইকি ভাইয়া ............

প্লাসায়িত .........।। :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তারপরেও প্লাস এটা কিন্তু ঠিক হল না। :(

৩১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

একজন আরমান বলেছেন:
ঐ মি খিচুড়ি টাইপ ব্লগার আমি। আর এই ডায়লগও আমার কপি রাইট করা।
কিন্তু আপনার প্রতিভা যে আমার থেকে হাজার গুন বেশী এইটার জন্য কপালে ঘষা দিতে হবে।

আর বউ !!! /:) /:) /:)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আইচ্ছা বাবা তালগাছ তোমার। :)

৩২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত আরমানা..কান্ডারী হল আমাদের রত্ন।...শুভনববর্ষ কান্ডারী।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সেলিম ভাই হবেনা কিন্তু খেলব না কিন্তু আমি। :| :|

৩৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩

একজন আরমান বলেছেন:
আমার নাম আরমানা হল কবে দিয়া সেলিম ভাই? B:-) B:-) B:-)

আমার একটা মাত্র নাম বাপ মায় একটা গরু কাইটা নাম টা রাখলো আর আপনে নামডা চেঞ্জ কইরা দিলেন? /:) /:) /:)

হুম।
এখন থেকে সব সময় তাল গাছ আমার।
আমি যা বলবো তাই। অন্তত আপনার কাছে ! ঠিক আছে?
আমার সাথে কোন তর্ক হবে না। B-) B-)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নাহ বাবা তোমার সাথে তর্ক করার সাধ্য কি আমার আছে ?

৩৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫০

না পারভীন বলেছেন: ১২ তম ভাল লাগা । পরিশ্রমী পোস্ট ।
শুভ নববর্ষ ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখা হল অনেক দিনের পর।শুভ নববর্ষ ।

৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪

সায়েম মুন বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই।

শুভ নববর্ষ ।

৩৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই পরিশ্রমী ও তথ্য বহুল পোস্টটি স্টিকি করার দরকার ছিল ++++

নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ লিটন ভাই।


সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৩৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হে কবি
বৈশাখ এলে
কার ছবি এঁকে বুকে
আজি এ উৎসবে নিজেকে রাঙালে
শুভেচ্ছা অসীম
আকা রবে দিলে

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেটা বলা যাবেনা। গোপন থাকুক।


সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৩৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

সিরাজ সাঁই বলেছেন: অনন্যসাধারণ পোস্টে ১৩ তম প্লাস।

আজ নববর্ষের দিনে পোস্টটি স্টিকি হলে ভালো হত, যথার্থ হত।

শুভ নববর্ষ !

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই।


সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৩৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

িনহাজ রিমন বলেছেন: ++++++++
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো ভাইজান।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

শের শায়রী বলেছেন: আর একটি কান্ডারী ট্রেডমার্ক লেখা।

আমি গর্বিত আমার ভাই আপনি।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হা হা হা কান্ডারী ট্রেডমার্ক দারুন বলছেন


সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , খুব ভাল লাগল পড়তে ।

শুভ নববর্ষ ভাইয়া । :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের ধন্যবাদ আপু।

৪২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট! অনেক ভালো লাগা রেখে গেলাম।
:)
শুভ নববর্ষ। :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৯

মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: বাহ!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

মনোহারী দোকান বলেছেন: সেই মধ্যযুগের বর্বরতা আপনার লেখায় চমত্‍কার ভাবে ফুটে উঠেছে। নারীর দুর্ভাগ্য যে একজন নারী । তাকে ভোগের জন্য পাষণ্ড পুরুষ কত রকমই না ছলা কলা করে থাকে । অবশেষে এই অঘোষিত পাশণ্ড ভণ্ড পুরুষেরাই আবার উপাধী দেবে বেশ্যা বলে। এই পহেলা বৈশাখে যে কত নারী ভোগের আর নির্যাতনের শিকার হয়েছে তার খবর আমরা কী রাখী? পুরো ভারত বাংলাদেশ জুরে মনে হয় নারী মানুষের অন্তর্ভূক্ত নয়, তারা পুরুষের যৌন দাসী। এই কাট্টা হারাম আর চরম নির্যাতনের পথ যারা সাধারণের কাছে সহজ সাধ্য করেছে , মানুষকে হিস্র পশুতে পরিণত করছে তাদের কোন ক্ষমা নেই । এই আকাশ ঐ সাগর , তরুলতা, সবকিছুই একদিন চরম প্রতিশোধ নেবেই ।আর কুফরি মতবাদকে যারা স্বহাস্যে গ্রহণ করেছে এই জগতে তাদের চরম বিপর্যয় অপেক্ষা করছে। এখনো এই পাপিষ্ঠ মানুষের তাওবা করে ফিরে আসার সময় আছে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হিদায়েত দান করুন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম যথাযোগ্য বলেছেন।


সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

মুশাসি বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা, অসাধারন পোষ্ট

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

পেন্সিল চোর বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়া

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

৪৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০১

এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম... অসাধারণ পোস্ট।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সালাম ও শুভেচ্ছা রইল নববর্ষের

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.