![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
সামহোয়্যার ইন ব্লগের আমি একজন অতি সাধারন মানের পাঠক তবে মনের তৃষ্ণা মেটাতে মাঝে মাঝে একান্তই নিজের কিছু লেখা প্রকাশ করার দুঃসাহস দেখিয়ে ফেলি। এতে করে আমাকে ব্লগার বলা যায় কিনা তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। তবে এই ব্লগটির কল্যাণে দেশের জন্য কিছু হিতকর কাজ করতে যেয়ে কিছু সাদা মনের অসাধারন মানুষের সাথে ভার্চুয়াল জগত ছেড়ে বাস্তবে সম্পর্ক হয়েছে। পেয়েছি তাদের অকৃত্রিম ভালোবাসা যা নিয়ে জীবনের শেষ কয়েকটা দিন খুব সুখের কিছু স্মৃতি নিয়ে কাটিয়ে দেয়া যাবে। তাইত এই ব্লগটির প্রতি আমার মনের অজান্তে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা গড়ে উঠেছে। আর এ কারনেই হয়ত যখন কাউকে দেখি ব্লগটির বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে তখন প্রতিবাদের ঝড় তুলি। এ কারনে তথাকথিত ফেসবুক কনফেশন পেজে অনেকে আমাকে নিয়ে সমালোচনা করেছেন। তাতে অবশ্য আমি দুঃখ পাইনি বরং যারা এমনটি করেছে তাদের প্রতি করুনাই হয়েছে আমার হৃদয়ে। আমাকে হয়তবা খুব বড় বড় পোস্ট দেয়ার জন্য পাঠকদের মনে বিরক্তির কারন হতে হয় তবে আজকের এই পোস্টটি পড়ে দয়া করে কেউ বিরক্ত হবেন না আশা করি। এই সিরিজটি যখন শুরু করেছিলাম ভেবেছিলাম চালিয়ে যাব কিন্তু মাঝে আর লেখা চালিয়ে যাওয়া একান্ত কিছু ব্যাক্তিগত কষ্ট থেকে বিরত ছিলাম কিংবা ভেবেছিলাম আর এই সিরিজটি শেষ করব না। কিন্তু ব্লগার একজন আরমান, ব্লগার s r jony, ব্লগার কাল্পনিক_ভালোবাসা, ব্লগার বাংলাদেশী দালাল, ব্লগার স্বপনবাজ, ব্লগার আশিক মাসুম, ব্লগার শের শায়রী, ব্লগার মনিরা সুলতানা ও ব্লগার আমিনুর রহমান উনাদের মনের তীব্র অসন্তুষ্টির জন্য মত পাল্টে সিরিজের শেষ পর্ব প্রকাশ করছি। যদিও এই পর্বে সবটুকু শেষ করা হয়ত সম্ভব হবেনা। তবু সংক্ষেপে যতটুকু প্রকাশ করা যায় চেষ্টা করছি। পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করা আর ব্লগে লেখা প্রকাশ করার মাঝে যে পার্থক্য সেটা হল পত্রিকায় যদিও কোটি কোটি পাঠক সেই লেখা পড়ে ব্লগের তুলনায় কিন্তু সেখানে পাঠকের সমালোচনা সরাসরি পাওয়া যায় না যা একমাত্র ব্লগেই সম্ভব। তাই ব্লগেই লেখালেখি করে সত্যিকারের তৃপ্তি পাওয়া যায় আর যদি সেটা হয় বাংলাদেশের একমাত্র বহুল প্রচলিত ব্লগ সামহোয়্যার ইন ব্লগ যা পৃথিবীতে বাংলা ভাষাকে দিয়েছে এক নতুন পরিচিতি তখন মনের আনন্দ বেড়ে যায় বহুগুন।
ভালোবাসা এমন এক অনুভুতি যা নিয়ে আমার খুব প্রিয় একটি গান গাইতে ইচ্ছে করে আমি প্রেম কি জানিনা......আমি প্রেম কি বুঝিনা.........তবু ধিকি ধিকি মন যায় পুড়ে............কে জানে হায় কোন আগুনে......... মরিগো আমি এই ফাগুনে.........
যদিও এখন ফাগুনের আগুন ঝরা সেই দিন নয় এখন বাংলাদেশ উত্তপ্ত রয়েছে মহাসেন, শাপলা চত্তর, শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ আর সাভার ট্র্যাজিডি নিয়ে আর আমি এতসব ঝামেলার মাঝে বসে বসে লিখছি আমার প্রেম কাহিনী।
অতপর কাণ্ডারী অথর্ব তার সকল প্রেমে ব্যর্থ হয়ে সিদ্ধ্যান্ত নিল যে আর নয় কোন মানবী প্রেম এবার পশু পাখির প্রতি তার সবটুকু ভালোবাসা দান করে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিবে সুখে শান্তিতে। অথর্ব মস্তিষ্ক হতে নির্গত চেতনা নিয়ে একদিন এই কাণ্ডারী অথর্ব অর্থাৎ স্বয়ং এই আমি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিলাম। দেখি একটি কুকুরের বাচ্চা (দয়া করে কেউ একে গালি মনে করবেন না) পরে রয়েছে। প্রথমে ভাবলাম বুঝি মরে গেছে কিন্তু আমার ধারনা ভুল প্রমান করে আমি কাছে যেতেই জিহবা বের করে উঠে বসল। আমার সদ্য ছ্যাকা প্রাপ্ত বিষাদ মনে দারুন এক মায়ার উদয় হল। আমি বাচ্চাটিকে কোলে তুলে নিয়ে বাসায় চলে এলাম। তারপর বাসার ছাদে নিয়ে সাবান শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করিয়ে ঘরে নিয়ে এলাম। রোজ আমি নিজের সিগারেটের খরচ কমিয়ে দিয়ে শুরু করলাম কুকুরের জন্য বাজার হতে গোশত আর বিস্কুট কেনা। দেখতে দেখতে অতীব যত্নের কারনে রাস্তার সেই নেড়ি কুকুরের বাচ্চাটি বেশ নাদুস-নুদুস আর বড় হয়ে উঠল যেন বিদেশী কোন কুকুর। আমার কেবলই মনে হল হায়রে এতদিন যদি আমি কোন মানবীকে এভাবে যত্ন নিতাম তবে তার মনেও আমার প্রতি ভালোবাসা এমন নাদুস-নুদুস হয়ে উঠত। আমি আদর করে আমার পোষা কুকুরটিকে ডাকতাম তুফান বোলে। যেমন ভাবে ডাকতে চেয়েছিলাম আমার ভালোবাসার মানুষটিকে জান বোলে। কিন্তু অথর্ব যাকেই তার হৃদয় দান করে তার হৃদয়ে কোন প্রতিক্রিয়া না হলেও আমার হৃদয়ে ঠিকই তুফান বয়ে চলে। ঠিক সেই সময়ে রাজনীতি করতাম বোলে পুরষ্কার হিসেবে একটি পিস্তল পেয়েছিলাম। একদিনের ঘটনা। আমি আমার ভালোবাসার অতি আদরের কুকুরটিকে কোনরকম বাঁধন ছাড়াই খোলা ছেড়ে দিয়েই পালতাম আর সেই সুযোগ নিয়ে তুফান একদিন সন্ধ্যায় আমার প্রানের প্রিয়া রেশমিকে রাস্তায় একা পেয়ে কামড়ে দিল পায়ে। আমার মাথায় আগুন জ্বলে উঠল তৎক্ষণাৎ। আমি তুফানকে আমাদের বাড়ি হতে অনেক দূরের একটি খোলা মাঠে নিয়ে গিয়ে হাতের পিস্তলটি দিয়ে গুলি করলাম। তারপর তুফান আর বেঁচে ছিল কিনা পেছনে ফিরে দেখি নাই। সোজা বাড়ি ফিরে এলাম। সেই রাতেই সিদ্ধ্যান্ত নিলাম অনেক হয়েছে আর নয় এবার তাহলে আমিও একেবারে না ফেরার দেশেই ফিরে যাব। একটি ধারাল বলাকা ব্লেড দিয়ে বাম হাতের শিরা কেটে ফেললাম। দেখলাম রক্তে ভেসে যাচ্ছে পুরো মেঝে তারপর আর কিছু মনে নেই শুধু সাদা হয়ে গেল আমার চারদিকের সবকিছু মুহূর্তের মধ্যে। কিন্তু ঐযে বললাম আমি অথর্ব তাই ভুল করে শিরা না কেটে শিরার একটু উপরে ব্লেড চালিয়ে দেয়ার কারনে বেঁচে ফিরলাম সেই যাত্রায়। বন্ধুরা সবাই সাজেশন দিল বহুত হয়েছে আমি নাকি জীবনে কখনো রেশমিকে ভুলতে পারবনা তাই আমি যেন রেশমিকে যেয়ে সরাসরি সব কিছু পুনরায় বোলে দেই। আর যদি সে প্রত্যাক্ষান করে তবে যেন ছিনিয়ে নিয়ে আসি আমার রেশমিকে।
আমি রেশমির মোবাইল নাম্বার জোগাড় করলাম। একের পর এক মোবাইলে পরিচয় গোপন করে এস এম এস পাঠাতে শুরু করলাম। এস এম এসের ধরনগুলো ছিল অনেকটা এই রকম যে আজ তোমাকে সাদা সালোয়ার কামিজে ভীষণ সুন্দর লাগছে, এখন তুমি আছো বাবুলের দোকানের সামনে ওখানে তোমার কি কাজ মানে কড়া নজরদারি করছিলাম ওর উপর। এর মাঝে কয়েকবার রেশমি আমাকে ফোন দিয়েছিল। কিন্তু আমি ইচ্ছে করেই ফোন রিসিভ করি নাই। কিন্তু খুব বেশী দিন নিজেকে গোপন করে রাখতে পারি নাই। একদিন রেশমি আমাকে এস এম এস পাঠাল যে আমি এখন বারান্দায় বসে বসে কেন এত রাতে সিগারেট ফুঁকছি। ব্যাস ধরা খেয়ে গেলাম। শুরু হল এস এম এস আর ফোনের সাথে রাত্রি যাপন দুটি পোড় খাওয়া হৃদয়ের। এর মাঝে রেশমির একটি ভাল বিয়ের প্রস্তাব এলো। বিয়ের দিন তারিখও পাকাপাকি হয়ে গেল। রেশমি আমাকে আমার সিদ্ধ্যান্ত জানিয়ে দিতে বলল। সেই দিন এক বোতল মদ কিনে নিয়ে এসে বসলাম মনের সকল জ্বালা মেটাতে। মদ গিলছি আর ভাবছি আমার আরও ছয় মাস বাকি রয়েছে সেমিস্টার শেষ হতে আমি বেকার এই মুহূর্তে আমার কিবা করার আছে। বাসায় জানিয়েছি কিন্তু সব শুনে বাবা মায়ের কড়া রোষানলে পরতে হল। অতএব অবশেষে রেশমিকে পেয়েও পুনরায় শেষবারের মত হারাতে হবে রেশমিকে। হায় অথর্ব ! সারা রাত বসে বসে ভেবে পরদিন রেশমিকে দেখা করতে বললাম। সিদ্ধ্যান্ত নিলাম এখন কাজী অফিসে গোপনে বিয়ে করে রাখব আমার পরীক্ষা শেষ হলেই দুজনে দুজনের পরিবারকে জানাব আমরা বিয়ে করেছি। আর ততদিনে রেশমি ওর পরিবারের কাছে জানিয়ে দেবে যে তার পরিবার যে ছেলের সাথে বিয়ে ঠিক করেছে সে ওই ছেলের সাথেই বিয়ে করবে কিন্তু ছয় মাস পরে। প্ল্যান মোতাবেক আমরা পরদিন কাজী অফিসে বিয়ে করি। সাক্ষী হিসেবে ছিল আমার কিছু বন্ধু আর রেশমির এক বান্ধবী। আমরা বিকেলে কাজী অফিসে বিয়ে করলাম আনন্দে মিষ্টি খেলাম তারপর বন্ধুদের বিদায় দিয়ে একটি রিক্সা নিলাম ঘুরব বোলে। রিক্সা চলছে আমি আর রেশমি আমাদের সামনের রঙিন দিনগুলো নিয়ে কথা বলছি। এর মাঝে শুরু হয়ে গেল প্রচণ্ড বৃষ্টি। রিক্সায় ভিঝলাম যেন মধুচন্দ্রিমা আজ রিক্সায় সেরে নিবে অনেক দিনের পোড় খাওয়া দুটি জীবন নতুন করে প্রান ফিরে পেয়ে। আমি রেশমিকে জড়িয়ে ধরে ঠোঁটে চুমু খেলাম। আমার জান কাঁদল কিনা ঠিক বুঝতে পারিনি বৃষ্টিতে ভিজে থাকার কারনে তবে রেশমি আমাকে শুধু কান্না ভরা আবেগ নিয়ে বলল এই একটি চুমুর কারনে সেইদিন সন্ধ্যায় রেশমি ওদের ছাদে আমার জন্য অপেক্ষা করছিল তার জন্মদিনের উপহার হিসেবে চেয়ে যা সে সারা জীবন ধারন করে বেঁচে থাকতে চেয়ে ছিল। কিন্তু অথর্ব সেই দিন সেটা বুঝতে পারেনি। আর এই অথর্বের কারনেই আজ এতটা বছর দুটি জীবন ক্ষয়ে ক্ষয়ে নষ্ট হয়ে গেছে বার বার।
একটি একটি করে দিন চলে যায় ছটি মাস মনে হতে থাকে অনন্ত কাল। আমার পরীক্ষা শেষে হাতে সার্টিফিকেট পাই। দুজনে মিলে সিদ্ধ্যান্ত নেই বাড়ি ছেড়ে পালাব। কারন দুজনের পরিবার আমাদের বিয়ের জন্য রাজী ছিল না। আর থাকবেই বা কি করে আমিত সদ্য বেকার। আর ওদিকে রেশমির জন্য উপযুক্ত পাত্র পেয়ে কিছুতেই হাত ছাড়া করতে রাজী নয় ওর পরিবার আর আমার বাবা মা রাজী নয় এই মুহূর্তে আমার বিয়ে নিয়ে। ব্যাস দুজনে রাতের আঁধারে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলাম কক্সবাজারে। কক্সবাজারে যে হোটেলে উঠলাম আমি ম্যানেজার কে বললাম সব কিছু বিস্তারিত। ম্যানেজার এত চমৎকার মনের একজন মানুষ যে সাথে সাথে আমাদের সেই হোটেলের সবচেয়ে দামী রুমটি ভাড়া দিল অত্যন্ত সস্তায়। আমি তখন সম্পূর্ণ বেকার ছিলাম তাই হাতে কোন টাকা ছিল না। যা টাকা ছিল সবই রেশমি তার বাড়ি হতে চুরি করে সাথে নিয়ে এসেছিল। আর আমি আমার এক বন্ধুর কাছ হতে বেশ মোটা অংকের টাকা ধার করে নিয়ে এসেছিলাম। রেশমিকে নিয়ে গেলাম একটি পার্লারে বউ সাঁজাতে। হোটেলে ফিরে দেখি আমাদের রুমের বিছানাটি পুরো বাসর রাতের বিছানার মতই সুন্দর করে ফুল দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে ম্যানেজার। আর সেই কৃতজ্ঞতা বোধ থেকেই আজো কক্সবাজার বেড়াতে গেলে আমরা সেই হোটেলেই যেয়ে উঠি। টেলিভিশনে তখন একটি গান হচ্ছিল। কিভাবে যেন সময় আর পরিস্থিতির সাথে প্রকৃতির নিয়মে গানটি মিলে গেল।
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
ও তুমি ছাড়া বল ওগো
কে আর আমার আছেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
আমায় তুমি নাও রাঙ্গিয়ে
রংধনুকের রঙে
মনের ময়ূর ছড়াক পাখা
তোমার চলার ঢঙে
আমার খুসির ঝিলিক তোমার
জল চুড়িগো কাঁচের কন্যা
থাকো আমার কাছে
এক চোখে সূর্য তুমি
চন্দ্র আরেক চোখে
তোমার বাঁশী নেয় যে ডেকে
আমায় স্বপ্ন লোকে
ও প্রথম প্রেমের কলি তুমি
আমার কদম গাছেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
একই সুরে সুর মিলিয়ে
তুমি আমি দুজন
সারা জীবন প্রেমের নীড়ে
করব কুহ কূজন
আমার মনের নীল সাগরে
সুখেরই ঢেউ নাচেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
ও তুমি ছাড়া বল ওগো
কে আর আমার আছেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
আমরা আমাদের প্রনয় অভিসার শেষে যখন ঢাকায় ফিরে এলাম দুই পরিবারের মাঝে তখন এক যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থা বিরাজমান। আমাদের দুজনকে কোন পরিবারই মেনে নিতে পারেনি। তাই ভাগ্যের নির্মম কষাঘাঁত মেনে নিয়ে দুজন হাতে হাত রেখে পথে নামি এক অনিশ্চয়তার পথে। ঢাকা শহরে কিছু এক তালা টিনের বাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়। কয়েকটি এক রুমের ঘর নিয়ে একটি বাড়ি হয় সেগুলো। এক একটি ঘরে থাকে এক একটি পরিবার। সেগুলোতে থাকে একটি মাত্র রান্না ঘর যেখানে সবাই একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে রান্না করে। কেউ চাইলেই এক কাপ চাও পর্যন্ত আগে অথবা পরে রুটিনের বাইরে চুলায় বসাতে পারেনা। থাকে একটি মাত্র টয়লেট কাম গোসল খানা যেখানে টয়লেট করার জন্যও লম্বা লাইনে দাড়িয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়। আবার নিয়ম করে সেই টয়লেট পরিষ্কার করতে হয় সবাইকে। সাধারনত এসব বাড়িতে ভাড়া থাকে সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষ জন। আমি আর রেশমি এমনই একটি বাড়ি ভাড়া নেই। ঘর ভাড়া ছয় শত টাকা বিদ্যুৎ, পানি আর গ্যাস বিল সহ। আমি তখন বাংলাদেশ রেডিওতে স্ক্রিপ্ট রাইটারের কাজ পাই তাও এক বন্ধুর কারনে। বেতন মাত্র তিন হাজার টাকা। আমার স্ত্রী তখন পড়া শোনা করে । আমি চাই নাই ওর পড়াশোনা বন্ধ হোক। তাই আমার এই স্বল্প আয়েই ওর পড়াশোনা আর আমাদের ছোট্ট সুখের সংসার কেটে যায় প্রায় ছয়টি মাস। ঘরের আসবাব বলতে একটি মাত্র মেলামাইন বোর্ডের আলমিরা আর একটি তোষক আর একটি মাত্র বালিশ যাতে আমরা দুইজন ঘুমাতাম দারুন চমৎকার শান্তির ঘুম যেন জান্নাতের কোন হাসনাহেনা ফুলের বাগানে আমাদের ছোট্ট সুখের সংসার পাতা হয়েছে। এমনও দিন গেছে কখনো একবেলা না খেয়েই কাটিয়ে দিয়েছি। আর যখন খেয়েছি শুধু ভাত আর আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েই খুদা নিবারন করেছি। আমার আজো মনে পরলে চোখে অশ্রু চলে আসে যে সকালে চায়ের বদলে ভাতের মাড় খেয়ে কাটাতাম চা মনে করে। অথচ আজ আমার ঘরে জীবন যাপনের আধুনিক সব কিছুই মহান আল্লাহ দিয়েছেন। দিয়েছেন ভোগ বিলাসের সব কিছুই। আর চা মাঝে মাঝে অল্প একটু পান করে বিস্বাদ মনে করে ফেলেও দেই। কেন জানি না এত সুখের মাঝে থেকেও এখন আমরা আর দুজনে সুখে নেই। আমাদের সেই ঘরের ডান দিকের ঘরে থাকত একটি গার্মেন্টসে চাকরী করা মেয়ে একা, বাম দিকের ঘরে থাকত স্বামী- স্ত্রী আর একটি মেয়ে, ভদ্র লোক একটি জেনারেল ষ্টোরের সেলস ম্যান এর কাজ করত। আরও কয়েকটি পরিবার ছিল তাদের কেউ ছিল রিক্সা চালক আর কেউ মিশুকের ড্রাইভার। আমার আর রেশমির মত যারা সারা জীবন থেকেছে বলা যেতে পারে রাজপ্রাসাদে কখনো কষ্ট কি সেটা বুঝতেও পারেনি আর এই আমরাই কিনা এমন একটি পরিবেশে এমন একটি জীবন কাটিয়ে দিয়েছিলাম প্রায় ছয়টি মাস ভাবতেই আজো সত্যি চোখে অশ্রু ধারা নেমে আসে। একদিন রেশমির সাথে আমার কি এক বিষয় নিয়ে যেন রাতে প্রচণ্ড ঝগড়া হয়। পরদিন সকালে রেশমি আমাকে ছেড়ে চলে যায়। আমি সারাদিন খুঁজেও যখন আর রেশমিকে কোথাও পাই নাই তখন প্রায় পাগলের মতন রাস্তায় রাস্তায় রেশমিকে খুঁজতে থাকি। সেদিন সারাদিন ধরে ঝড় হচ্ছিল। পুরো রাস্তা ঘাট কোমর সমান পানিতে ডুবে গিয়েছিল। আমি সেই কোমর সমান পানিতে আমার রেশমিকে কোথাও খুঁজে না পেয়ে শুধু হেটেই চলেছি সারাবেলা সেই ঝড়ের তাণ্ডবে ভিজে ভিজে। ঠিক সন্ধ্যা বেলায় কোন এক পথের মোড়ে এসে দুজনার দেখা হয়। দুজন দুজনাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলি। অথচ আজত ঝগড়া হয় ঝড় হয় কিন্তু সেই আবেগ যেন কোথায় হারিয়ে গেছে আমি তার কোন হিসেব মেলাতে পারিনা।
তারপর একে একে কেটে যায় দিনগুলো। আমারও উন্নতি হতে থাকে আয় রোজগারের। আর বদলে যেতে থাকে যাপিত জীবনের স্রোত ধারা। দুই বছর পর রেশমি আর আমার ভালোবাসার প্রথম স্মৃতি চিহ্ন হিসেবে দুজনার মনের শত কষ্ট মুছে দিয়ে জন্ম নেয় আমাদের প্রথম পুত্র সন্তান। আমার মনে আছে আমার ছেলে যখন তার মায়ের পেটে আর যখন জন্ম নিল তার পরের এক মাস আমি অফিস শেষে বাসায় ফিরে রান্না করতাম। ঠিক সেই সময় আমার প্রায় সকল প্রকার রান্নার চর্চা হয়ে উঠে। এভাবে যখন কেটে যায় আরও চারটি বছর আমাদের দুই পরিবার আমাদের মেনে নেয়। আমি আমার নিজ বাসায় ফিরে আসি কিন্তু সে ফেরা আর স্বাভাবিক কোন ফেরা নয় যেন। অমীমাংসিত একটি সমাধান দুই পরিবারের মাঝে আজো। নিজ বাড়িতে থেকেও যেন আশ্রিত আমরা কোন এক অচেনা ভাড়াটিয়া পরিবার। তারপর জন্ম নেয় আমাদের দ্বিতীয় পুত্র সন্তান। আমি যখন সারা দিনের কাজ শেষে বাড়ি ফিরি আমার মাত্র এক বছর বয়সের ছোট ছেলেটি যার মুখে এখনো কথা ফুটে নাই যখন শুধু পাপা পাপা করে হামাগুড়ি দিয়ে আমার দরজা দিয়ে ঘরে প্রবেশের সময় ছুটে আসে অস্থির এক পাগল করা হাসি দিয়ে আমি যেন সত্যি তখন জীবনের সকল গ্লানিগুলো মুহূর্তেই ভুলে যাই। মনে হয় এইত জীবন। এইত বেঁচে থাকার আমার যাপিত জীবন। এরই নাম ভালোবাসা এরই নাম বুঝি প্রেম।
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ১ম পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ২য় পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - ৩ য় পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - চতুর্থ পর্ব
কান্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান - পঞ্চম পর্ব
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাকে ক্ষমা করবেন আমি আর এই সিরিজটি শেষ করতে চাইছিলাম না কিন্তু খুব প্রিয় কিছু মানুষের বিশেষ অণুরোধে এক পর্বেই বাকিটা শেষ করে দিলাম।
২| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:০০
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
শুরু থেকেই শুরু করি--
আপনার দেয়া কনফেশনেও আমি কনফেশন দেই নি হয়ত সত্য বলার
সত্সাহস ছিল না। আড় যারা সামুর কনফেশন ফেবুতে দিয়েছে তারা কতটা সততা অবলম্বন করেছে তা স্পষ্ট।
আপনাকে সরাসরি লেখা শেষ করতে অনেক বার বলতে চেয়েছি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বলা হয়নি। আকার ইঙ্গিত বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
সন্তান হওয়ার পরে উপলব্ধি গুল মনে হয় এমনি হয়।
আমি বলেছিলাম আগের পর্বে "আমার বিশ্বাস কান্ডারী অথর্ব নয়"।
আমি এতেই খুশি। লেখাটা পরতে পরতে ঠোঁটের কোনে হাসি ফুটে উঠে ছিল যা এখনও বর্তমান।
শুভ কামনা অফুরন্ত ।
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আজ খুব বৃষ্টি হচ্ছে অফিসে আসার সময় বৃষ্টিতে ভিজে গেলাম। এখন সেই ভেজা কাপড় পরেই অফিস করছি। যদিও এমন অভিজ্ঞতা আমার জন্য নতুন নয়। বৃষ্টি হলেই এভাবে ভিজে অফিস করতে হয় আমাকে। কারণ আমি ছাতা ব্যাবহার করতে পছন্দ করিনা। আমার কাছে বৃষ্টি হল শুধুই ভেজার অনুপ্রেরণা।
প্রতিটা মানুষের এমনই কিছু ভাল লাগা থাকে থাকে এমনই কিছু প্রেম। হয়ত আমার প্রেমও এমনই। তবে বেশী বৃষ্টিতে ভিজলে শেষে জ্বর হয়। তাই বেশী বেশী বৃষ্টিতে ভেজা কখনই উচিত নয়।
৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:০২
এম হুসাইন বলেছেন: ভাই... শেষ পর্বে কাঁদিয়েই ছাড়লেন..... তবে জানি না এই কান্না আনন্দের নাকি যন্ত্রণা কিংবা দহনের....
যদিও খুব সহজে আমাকে কেউ কাঁদাতে পারে না... কিন্তু কিছু দিন আগে সুপ্রিয় ব্লগার "বাংলাদেশী দালাল" -এর একটি লেখা পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি নি......
আর আজ আপনি......
(এই উপাখ্যান আমার অন্যতম একটি প্রিয় লেখা হিসেবে থাকবে, আজীবন। পারলে সহস্র + দিতাম...... প্রিয়তে নিলাম।)
আচ্ছা আমাকে বলতে পারেন, মানুষের জীবন কেন এমন হয়?
কেন সৃষ্টিকর্তা আমাদের হৃদয়ে ইমোশন দিলেন, আর দিলেনই যখন কেন এর নিয়ন্ত্রণ আমাদের থেকে দূরে রাখলেন?
অনেক কিছু আপনাকে বলতে ইচ্ছে করছে... তবে লিখতে পারছি না... ঝাপসা চোখে......
আপনাকে অন্তর থেকে সালাম ভাই, জীবনের পরিপূর্ণ স্বাদ আপনি ভোগ করেছেন... সালাম সেই ভাগ্যবান নারী "রেশমি" কে, যারা শুধু মরীচিকার পেছনে পড়ে না থেকে বাস্তবতা কে নিরীক্ষণ করতে পেরেছেন, তাড়না অনুভব করেছেন অতৃপ্ত আত্মার...... যে আত্মা পূর্ণতা পায়নি দুজনের বিচ্ছেদে......
একটি অবচেতন কিংবা দংশিত হৃদয়ের হাহাকার কে অনুধাবন করতে পেরেছেন...... দুরের দিগন্তে না তাকিয়ে থেকে নিজে কে বিচার করতে শিখেছেন চিরন্তন সত্যের মাপকাটি তে...
এমন মানুষ আজকের দুনিয়ায় খুব... খুবই বিরল... যারা সত্যের আয়নায় নিজের প্রতিচ্ছবি দেখতে ভয় পায় না......
এমন মানুষ আসলেই বড় বেশি ভাগ্যবান ভাই......
শুধু হাহাকার উঠে এ বুকে এই কথা ভেবে যে আজকের পৃথিবী তে মানুষ নামের মানুষ গুলোকে এই কথা গুলো ভাবিয়ে তুলে না, কিংবা অবসর হয় না তা ভেবে দেখার......
আপনাদের জন্যে আমার অযুত লক্ষ শ্রদ্ধা। দোয়া আর শুভেচ্ছা থাকলো... সৃষ্টিকর্তা আপনাদের ভালো রাখুন, প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ; সুস্থ ও সুন্দর রাখুন এই কামনা থাকবে।
(কথা গুলো বলতে খুব ইচ্ছে হলো ভাই, তাই বলে ফেলাম, বিরক্তির জন্যে ক্ষমা চাচ্ছি......)
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিরক্ত হবার কোন কারন দেখছি না।
আমি মাঝে মাঝে ভাবি আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন ভাল, তাকে একটি হৃদয় দিয়েছেন সেটাও ভাল কিন্তু কেন সেই হৃদয় পাথর না হয়ে মোমের মত সৃষ্টি করে দিলেন। একটি তাপেই গলতে থাকে। গলতে গলতে একসময় জমাট বেধে ভিন্ন রূপ ধারন করে। একসময় আবার কঠিন মোম এ পরিনত হয়।
তবে যদি সত্যি কাউকে ভালোবাসেন তবে চুপচাপ বসে না থেকে তাকে ছিনিয়ে নেয়ার জন্য যুদ্ধ করুন।
৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
না পারভীন বলেছেন: অপেক্ষায় ছিলাম , কবে আবার লিখবেন এই অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী ।
কিন্তু একেবারে শেষ পর্ব চলে আসবে ভাবিনি ।
ধৈর্য আর সহ্য নিয়ে পুরো পরিবার খুব সুখ শান্তিতে থাকুন এই প্রার্থনা করি । রেশমী ভাবীকে আমার পক্ষ থেকে আলাদা ভাবে মনে করে শুভ কামনা জানাবেন , এই অনুরোধ রইল ।
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই লেখা পড়লে সে নিজেই জেনে যাবে আপনার অনুরোধ।
এই পর্বটি যখন শুরু করেছিলাম তখন আপনাকে উৎসর্গ করেছিলাম। তাই আর নতুন করে শেষ পর্বে আপনাকে নিয়ে কিছু লেখা হয়নি। কারন এই পুরো সিরিজটি আপনাকে উৎসর্গ করে লেখা।
আমাকে ক্ষমা করবেন আমি আর এই সিরিজটি শেষ করতে চাইছিলাম না কিন্তু খুব প্রিয় কিছু মানুষের বিশেষ অণুরোধে এক পর্বেই বাকিটা শেষ করে দিলাম।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন জীবনের প্রতিটি চলার পথে প্রতিটি যুদ্ধে।
৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
মরু বালক বলেছেন:
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
ও তুমি ছাড়া বল ওগো
কে আর আমার আছেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এক চোখে সূর্য তুমি
চন্দ্র আরেক চোখে
তোমার বাঁশী নেয় যে ডেকে
আমায় স্বপ্ন লোকে
৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:২০
ভিটামিন সি বলেছেন: গল্প কি শেষ? না আরো পর্ব আসবে? ভালো লেগেছে ভালোবাসার পরিপূর্ণতা দান করণ অতি কষ্টে যাপিত দিনের কথা মালা।
কান্ডারী ভাই, আপনি তো কম্পুর মেকার, তাইলে স্ক্রিপ্ট রাইটিং এর কাজ করতেন??
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নারে ভাই আর পর্ব আসবেনা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য। ভাই মানুষ যখন ঠেকায় পরে তখন অনেক কিছু করতেই বাধ্য হয়।
৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:২০
একজন আরমান বলেছেন:
পড়তে পড়তে কেন জানিনা আমার চোখ ভিজে গেলো।
দুঃখিত ভাই আপনাকে জোর করে শেষ করানোর জন্য।
এতদিন যদি আমি কোন মানবীকে এভাবে যত্ন নিতাম তবে তার মনেও আমার প্রতি ভালোবাসা এমন নাদুস-নুদুস হয়ে উঠত।
আমার কাছে তা মনে হয় না।
আর নিজেকে অথর্ব বলেন ! আপনি অথর্ব হলে আমি কি? আপনার থেকে আমি হাজার গুনে অথর্ব। প্রমান চাইলে দিতে পারবো।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শোন তোর সবচেয়ে বড় সমস্যা হল তুই খুব সাদা সিধা টাইপ। আর পৃথিবীতে সাদা সিধা মানুষগুলো বেশী কষ্ট পায়। তবে দোয়া করি যেন সুখি হতে পারিস যাকে ভালবাসিস তাকে নিয়ে।
৮| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
স্বপনবাজ বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন! সত্যি কিছু বলার ভাষা খুজেঁ পাচ্ছিনা, মাত্র চোখের কোণের পানি মুছলাম!
সাদা মনের মানুষ গুলো যখন নিজের পকেটের টাকা খরচ করে ছুটাছুটি করে তখন সেখানে কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের কটু কথায় আসলেই খারাপ লাগে, সত্যি খারাপ লাগে, কখনোই তর্কে যাইনি, কারণ তর্ক করা যায় একমাত্র যুক্তির ছায়ায়! যাই হোক পর্ব টি খুব তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলেন! কুকুরের ঘটনাটি খুব দাগ কেটেছে! আমার ইদানিং মনে হয় সত্যিকারের প্রেম যাদের মনে আছে তাদের আল্লাহ রাব্বুল পছন্দ করেন! আপনি তাদের একজন! ভাবী আর আপনার প্রতি অনেক দোয়া, শুভকামনা রইলো! আল্লাহ আমাদের প্রতি সহায় হোন!
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুঃখিত হবার কোন কারন দেখছি না। ভালবাসা মানুষকে বাচতে শেখায় আবার ভালবাসা মানুষকে মরতে আকুল করে তোলে। আর যারা এমন ভালবাসার মাঝে কুৎসা রটায় তাদের সাথে কেবল শয়তানের তুলনা চলে। কারন শয়তান ভালবাসতে পারেনা। ভালবাসার সাথে তার শত্রুতা জীবন ভর। দোয়া করি ভালবেসে সুখি হও ।
৯| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: মনে দাগ কাটল।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু দাগ থেকে যাওয়া ভাল।
১০| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: আচ্ছা প্রথমে যে ভালবাসা থাকে পড়ে কেন তা আর থাকেনা? আমি খুব কাছের মানুষদের দেখেছি প্রেম করে বিয়ে করে সুখে নেই। কারো কারো ঘর ভেঙ্গে গেছে।
যাক, ভাইয়া ভাল লাগল জীবনের গল্প। শুভকামনা থাকল আপনার জন্য। আল্লাহ তায়ালা সবার মনেই শান্তি দিক।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যে ঘর গড়তে দুই দিন ভাঙতে একদিন এমন ঘর না বাধাই ভাল। ঠিক তেমনি হল ভালবাসা। যে ভালবাসা মিথ্যের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে সেটা ভাঙবেই যেভাবে ভেঙ্গে পরেছে সাভারের রানা প্লাজা।
১১| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
আমিভূত বলেছেন: অনেকদিন পর পেলাম প্রিয় লেখা যে লেখার শেষ জানার অপেক্ষায় ছিলাম ,আমিতো ভেবেছিলাম বোধহয় আর লেখা পাবই না । অবশেষে পেলাম এবং খুব দ্রুতই যেন শেষ হয়ে গেল । ভালোবাসার এতো সুন্দর বর্ণনা খুব কমই শুনেছি ।
আপনাদের জন্য প্রার্থনা করি যেন আপনাদের আল্লাহ্ সুখী রাখেন সবসময় ,যদি আজও কোন মনমালিন্য থেকে থাকে সেটা যেন দূর হয়ে যায় ।
ভালো থাকবেন শুভ কামনা ।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালবাসা প্রেম হল স্বর্গীয় ব্যাপার স্যাপার। তাই ভালবাসা আর প্রেম এর সাধ দুটি প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রয়োজন। নতুবা একটি স্বর্গীয় পাওয়া হতে বঞ্চিত হতে হয়।
শুভকামনা রইল ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে।
১২| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: মনে হয় এইত জীবন। এইত বেঁচে থাকার যাপিত জীবন। এরই নাম ভালোবাসা এরই নাম বুঝি প্রেম।
চোখ বুজে প্রার্থনা রইলো আপনাদের জন্য।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চক্ষু বুঝলে দুনিয়া আন্ধার গানটির কথা মনে পরে গেল। আমি সবসময় মৃত্যু কে আলিঙ্গন করার অপেক্ষায় থাকি। এই ক্ষেত্রে আমি মৃত্যুকে ভালবাসি। আমার মনে হয় মৃত্যু খুব উপভোগ করার মতই কিছু ।
প্রার্থনা আপনার জন্য রইল যেন প্রেম নিয়ে বেচে থাকেন আজীবন।
১৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুই দিন আগে ব্লগ এ একটা এক মিনিটের গল্প পড়লাম
ভালোবাসা, উন্মত্ততা আর লাল গোলাপ.........।
আক্ষরিক গল্প টার বাস্তব রুপ পেলাম ,এই প্রেমের উপাখ্যান এ
বহমান জীবনের স্রোত আমাদের কে বার বার সপ্ন থেকে দূরে ঠেলে দেয় , ভাগ্যবান দের একজন আপনি স্বপ্ন ছুঁতে পেরেছেন ...।
শুভকামনা ............
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কামনা বাসনা মিলন বেদনা সব কিছুর অনেক উপরে প্রেম। ভালবাসা কোন সীমা কোন পরিধী অথবা বয়স মানেনা। প্রেম হতে পারে গোলাপ ফুল, কৃষ্ণচূড়া, শিউলি অথবা বেলী ফুলের সাথেও। তবে প্রেম যেহেতু একটি স্বর্গীয় ব্যাপার তাই সত্যি সেটা স্বপ্ন এবং এই স্বপ্ন যারা ছুতে পেরেছে তারাই সার্থক। দোয়া করি এই স্বপ্ন নিয়ে বেচে থাকুন সুন্দর করে আপনার স্বামী সন্তানদের সাথে।
১৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন:
কান্দাইয়া দিলেন কান্ডারীংকেল
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাছা প্রেম করলে কাঁদতে হবেই।
১৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
না পারভীন বলেছেন: ইভান ভাই , আমার স্মৃতি শক্তি প্রিয়জনদের ব্যাপারে খুব কাজ করে । আর আমার মনেও আছে । তবুও আজ আবার শুনে মনে ব্যাপক আনন্দ অনুভূত হল । আবারো নাম লেখা দেখলে কি হত বলা যাচ্ছেনা ।
রেশমী ভাবী আর আপনি দুজনেই এক কিসিমের এটাই আমার ডায়াগ্নোসিস । দুজনের জন্য আর জুনিয়র দুটির জন্য অনেক দোয়া রইল ।
এইবার আমি আরেক অনুরোধ নিয়ে হাজির হলাম , আমাদের দেশে যারা নতুন মা হতে যান , তারা ভয়াবহ কিছু দিন পার করেন (বমি ) এই সময় ছেলেরা প্রায় দেখা যায় বিরক্তি প্রকাশ করে । আসলে তাদের যেঁ হেল্প করা উচিত , এই লেখনি নিয়ে আপনি এগিয়ে আসলে আমার কাজ কমে ।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার ধারনা একদম ঠিক আমরা একই কিসিমের। তাইত একসাথে ঘর করতে পারছি। আপনার দোয়া আমার সন্তানদের চলার পথের পাথেয় হয়ে থাকবে। সাথে আপনার জন্য ভালবাসা ভরা অনেক অনেক দোয়া রইল।
অনুরোধ কেন বলছেন আদেশ করেন তাহলেই আপনার সাথে কাজ করব।
আই মিন লিখব। দারুণ আইডিয়া দিয়েছেন। অবশ্যই লিখব তবে আপনাকে সাহায্য করতে হবে প্রচুর তথ্য দিয়ে।
১৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
না পারভীন বলেছেন: ঠিক বুঝতে পারলাম না কেন মানুষ এত সুন্দর একটা সিরিজ শেষ করার অনুরোধ জানিয়েছে । :-&
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু সবাই চেয়েছিল যেন আমি এই সিরিজ চালিয়ে যাই কিন্তু নিজের একান্ত অপারগতার কারনে বন্ধ করে ছিলাম কিন্তু সবার অণুরধে পর্বটি শুধু শেষ করে দিলাম।
১৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
"বেশী বেশী বৃষ্টিতে ভেজা কখনই উচিত নয়।"
দুটি সন্তানের পিতার তো অবশ্যই নয়।
জীবন কেন জানি সব সময়ই কিছু দেয়ার বিনিময়ে কিছু কেরে নেয়।হিসেবটা কখনও সমান সমান হয় কখনও একেবারেই বেমানান।
তাই প্রাপ্তিটা নিয়েই "আলহামদুলিল্লাহ" ।
"জীবনের আনন্দ ভোলা যায়
ভোলা যায়না দুঃখ,
দুঃখকে বুকে নিয়ে,
আজও বেচে আছি আমি "
ও মনে পরে গেল সুরকার সাহেব সূর কই?????
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুর পাবেন অবশ্যই।
ভাই আপনি কি আমাকে খুব বেশী বুড়ো ভাবেন সেটা নিশ্চয় নয়।
জীবনে কিছু চাওয়ার না থাকলে প্রাপ্তির তৃপ্তি খুব বেশী করে পাওয়া যায়।
১৮| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:০২
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
@না পারভীন শেষ করার অনুরোধ আমি অন্তত জানাইনি, চালিয়ে যাওয়ার
অনুরোধ জানিয়ে ছিলাম শুধু
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চালিয়ে গেলেইত সিরিজ শেষ হয়ে যেত
১৯| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
নারে ভাই তা বুঝাই নাই।
অনেক দায়িত্ব এখনও বাকি সেটা বুঝাতে চেয়েছিলাম।
আপনে বুড়া হইলে তো আমিও এক বছরের ছোট বুড়া
বুড়া হইল আরমান দাদু
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই দায়িত্ব বোধ থেকে এখন আর সরে দাঁড়ানোর কোন উপায় নেই।
বুড়ায় বুড়ায় ভাই ভাই।
আরমান দাদু কই গেলেন ?
২০| ১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: "কাণ্ডারী অথর্ব ও রেশমির প্রেমের উপাখ্যান – শেষ পর্ব -চলবে………………।"
আমি জানি আপনি চলবে কথাটা লিখতে ভুলে গ্যাছেন।যখন সময় হবে এবং কোনো মজার কিংবা দুঃখের ঘটনা ঘটবে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনি আপনার পরিবারের ভাল মন্দের সাথে, আমারাদেরকে পরিচিত করেছেন। দায়িত্ব অনেক বাড়লো বই কি ! আমরাও জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
“ যেতে পারি কিন্তু কেন যাব?
তোমাদের ও সংগে নিয়ে যাব।
একাকী যাব না অসময়ে।“…………।।আমার খুব প্রিয় কবিতার কিছু লাইন।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু চলবে তবে সেটা আর উপাখ্যান থাকবেনা সেটা হয়ে যাবে সাংসারিক খুঁটি নাটির কথন।
নিজের কথা লিখতে দ্বিধা নেই আমার তাই এই পর্ব গুলো চালিয়ে গেছি।
যেতে পারি কিন্তু কেন যাব?
তোমাদের ও সংগে নিয়ে যাব।
একাকী যাব না অসময়ে।
আপনি সবসময় আমার সঙ্গেই ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন।
২১| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
শীলা শিপা বলেছেন: প্রথম পর্ব পড়েছিলাম। আর আজ শেষ পর্ব পড়লাম। মন খারাপ হয়ে গেল। আপনাদের জন্য অনেক দোয়া রইল।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মাঝের পর্ব গুলো তাহলে পড়ে ফেলুন। আমাকে তাহলে চিনবেন এবং জানবেন। মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য দুঃখিত। দোয়া করি যাকেই ভালবাসেন না কেন সুখি হন আপনার প্রিয় মানুষটির সাথে ।
২২| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
একজন আরমান বলেছেন:
আমি আপনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে উত্তর টা কি হবে। আপনি বলেছিলেন শেষ পর্বে উত্তর আছে। আমি এই উত্তর টা পেয়েছি এই পর্বে। তবে আমি যখন জিজ্ঞেস করেছিলাম তখনই সন্দেহ করেছিলাম যে এইটাই হবে। কারণ ঐ সময়ে অন্য কিছু চাওয়ার থাকতে পারে না।
আর আমি সাধা সিধা কিনা জানি না। শুধু জানতে ইচ্ছে হয় আমার কষ্টগুলোর শেষ কোথায় ? !!!
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তুই ঠিক ধরেছিস। উত্তরটা এটাই।
তুই সত্যি খুব সাধা সিদা। তোর জন্য দোয়া করি যেন তোর কষ্ট গুলো আল্লাহ আমাকে দিয়ে হলেও তোকে সুখি করে।
২৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
শিপু ভাই বলেছেন:
যাক, তবুও শেষ করলেন। অনেক ধন্যবাদ।+++++++++
আপনাদের সুখি সুন্দর জীবনের কামনায়!!!
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই শেষ করার কোন ইচ্ছেই ছিল না । কিন্তু আমাকে বাধ্য করা হয়েছে শেষ করার জন্য। ভাবি আর ভাতিজাকে আমার সালাম দিয়েন। ভালোবাসা আপনার পরিবারের জন্য।
২৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
আশিক মাসুম বলেছেন: এইত বেঁচে থাকার আমার যাপিত জীবন। এরই নাম ভালোবাসা এরই নাম বুঝি প্রেম।
কান্ডারি ভাই সেলুট জানিয়ে গেলাম ।
এই ভালবাসা চির সবুজ হোক...... বেচে থাকুক অনন্ত কালের তরে।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তোমার দেখা পাই না কেন ? আগে সেটা বল
তারপর অন্য কথা হবে তোমার সাথে।
২৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: নিজের সমন্ধে নিঃশঙ্কচে যে লিখতে পারে তার প্রতি আমার সম্মান আার ভালবাসা রইলো।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মাথা পেতে নিলাম ভাই। যদি কাউকে ভালোবাসেন দোয়া করি বীণা কষ্টে ভাল থাকুন।
২৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাললাগা রইল ভাই। অনেক ভাললাগল প্রেম উপ্যাখ্যান।++++++++++++++
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি তাড়াতাড়ি বিয়ে করুন না হলে প্রেমের মজা বুঝবেন কেমন করে ?
২৭| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আপনার লেখা আগে খুব একটা পরিনি বলে এই সিরিজের লেখা গুলো চোখ এড়িয়ে গেছে। সময় করে সব পড়ব।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমার অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৮| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:২৮
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: থাকো আমার কাছে
ও তুমি ছাড়া বল ওগো
কে আর আমার আছেগো সুজন
থাকো আমার কাছে
ছেঁড় না ছেঁড় না হাত
দেবনা দেবনাগো যেতে
থাকো আমার কাছে
আপনার পরিবারের প্রতি ভালো লাগা রইলো
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এক চোখে সূর্য তুমি
চন্দ্র আরেক চোখে
তোমার বাঁশী নেয় যে ডেকে
আমায় স্বপ্ন লোকে
ভাই প্রেম এমন একটা জিনিষ কখনো কাঁদায় কখনো হাসায়।
২৯| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫২
বাংলার হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই। শেষ পর্বটি দেয়ার জন্য।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মিয়া আপনাদের ঘ্যান ঘ্যান প্যান প্যান এর জন্যই শেষ করলাম।
৩০| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: মাঝখানে মনে হয় কিছু পর্ব মিস হইছে আমার ।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই ভাবি আর ভাতিজীকে নিয়ে একদিন চলে আসেন অনেক মজা হবে।
৩১| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ২:০৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
ভাই কিছু বলার নেই।
শুভ কামনা থাকবে সবসময়।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুঃখিত ভাই মন খারাপ করিয়ে দেয়ার জন্য।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
৩২| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
সত্যি সত্যি জ্বর বাঁধালেন নাকি?
ভালো থাকুন দোয়া করি।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নারে ভাই জ্বর কে আমি পাত্তা খুব একটা দেই না। একটু ব্যাস্ত ছিলাম তাই উত্তর দিতে দেরী হল।
৩৩| ১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আজকের পর্বটির শুরু বিনয় এবং ভালোবাসা দিয়ে। সুন্দর একটি প্রস্তাবনা।
আপনি তো সব সেক্টরের ভালো লিখেন। তবে আমার ব্যক্তিগত ভাবে আপনার ফিচার গুলো বেশি দূর্দান্ত লাগে। একটা থেকে একটা অসাম শালা। যেমন গতবার যেটা লিখলেন, হার্প নিয়ে, সেটা আসলেই চমৎকার একটা বিষয় ছিল।
যাই হোক, সমসামইয়িক সময়ে আপনাকে কাছ থেকে দেখেছি, আর ভালোবাসা এবং প্রেমের সাথে আবেগের যে বহিঃপ্রকাশ শিখেছি, সেটা আসলে দূর্দান্ত। ভালো থাকেন, আনন্দে থাকেন, আর থাকেন প্রিয় মানুষের প্রার্থনায়।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই কিছুদিন ধরেই নানা প্রকার কটু কথা শুনেই এভাবেই পর্বটি শুরু করলাম। কারন এখন সামু আমার জীবনের একটি অংশ। তাই ভালাবাসার উপাখ্যানের সাথে এবং আমার সংসার জীবনের সাথে সামু জড়িয়ে গেছে। সেটা নিশ্চয় বোঝানর অপেক্ষা রাখেনা।
আর কারো না হোক আপনার গঠন মুলক মন্তব্য আমার সবসময়ের জন্য অনুপ্রেরনা হয়ে থাকে।
দোয়া করি অনেকের ভালোবাসায় ভরে থাকুক আপনার এমন সদা হাস্য উজ্জ্বল জীবন।
৩৪| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
কালোপরী বলেছেন:
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৩৫| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
একজন আরমান বলেছেন:
আপনার শেষের কথাটার উত্তর আমার কাছে নেই।
শুধু শুভকামনা এক রাশ।
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার কাছে উত্তর আছে।
ভাল থাকিস।
৩৬| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
বোকামন বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
ইদানীংকালে খুবই কম চোখে পড়ছে এ ধরনের লেখাগুলো। সহজ-সরল-প্রাঞ্জল উপস্থাপন তবু পাঠককে ভাবতে বাধ্য করে লেখকের সুখ-দু:খ, প্রেম -ভালোবাসার
আড়ালের মানুষটি সম্পর্কে.....
আপনার ছোট ছেলেটির পাগল করা হাসি আমি হৃদয় দিয়ে দেখতে পেলাম।
আল্লাহর কাছে দোয়া করি, অমীমাংসিত বিষয়গুলো যেন তিনি সমাধান করে দেন। দু:খ আসুক কিন্তু তা যেন সুখের নীড়ে বাসা বাধতে না পারে।
আপনার পুরো পরিবারের প্রতি আমার সালাম রইলো....
আস সালামু আলাইকুম
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওয়ালাইকুম আসসালাম।
ভাই আপনি আমার সত্যি একজন প্রিয় ভাই। প্রিয় এই ভাইটির জন্য অনেক ভালোবাসা রইল।
৩৭| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
আরমিন বলেছেন: মন্ত্রমুগ্ধের মত সবগুলি পর্ব পড়লাম।
অনেক দোয়া করছি, আপনারা ভাল থাকুন!
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জীবনের আনন্দ ভোলা যায়,ভোলা যায়না দুঃখ, দুঃখকে বুকে নিয়ে, আজও বেচে আছি আমি। দোয়া করি ভালোবাসা নিয়ে সুন্দর একটি জীবন হোক আপনার।
৩৮| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
প্রিয় কান্ডারী ভাই, মনটা ভিজে গেলো
এই সবকিছুর মাঝেই তো জীবনের বসবাস।।
শুভকামনা আপনার জন্যে.........
১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইত বেঁচে থাকার আমার যাপিত জীবন। এরই নাম ভালোবাসা এরই নাম বুঝি প্রেম। দোয়া করি এমন প্রেম নিয়ে বেচে থাকুন সুন্দর করে আপনার প্রিয়ার সাথে।
৩৯| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৩
মুনসী১৬১২ বলেছেন: কতদিন হাঁটা হয়নি প্রিয় পথে
ঝরা পাতায় ঢেকে যায় ফেলে আসা পদচিহ্ন
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাকে নেবেন ভাই সেই পথে
চলুন দুজনে মিলে একসাথে আবার হেটে আসি সেই পথে
৪০| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০০
আশিক মাসুম বলেছেন: তোমার দেখা নাইরে তোমার দেখা নাই
কোন শহরে কোথায় গেলে বলো তোমায় খুঁজে পাই
ভাই জীবনের মারপ্যাঁচে পড়ে গেছি। প্যাঁচ থেকে বের হলেই দেখা পাবেন। চরম সময় পার করছি।
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দোয়া করি সকল মুশকিল আল্লাহ দূর করে দিক
৪১| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২২
সিয়ন খান বলেছেন: খুব ভাল লাগছে যে আপনি যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে আনছেন। আপনি একজন বিজয়ী সৈনিক। সবসময় ভাল থাকবেন। দোয়া করি ভাই।
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই এই বিজয় যদি কারো প্রেমের অনুপ্রেরনা হয় তবেই আমি এবং আমার লেখা সার্থক।
৪২| ১৮ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
ভিয়েনাস বলেছেন: সব প্রব তো পড়া হয়নি... আশা করছি ব্লগে নিয়মিত হলে পড়ে শেষ করে ফেলবো
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দোয়া করি আপনি ব্লগে নিয়মিত হন আপনার পোস্ট মিস করি।
৪৩| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: হয় আমি অনেক সেনসিটিভ কিংবা আপনি অতিমাত্রায় ভালও লিখেন। অল্প একটু কেঁদে ফেললাম।
১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তুমি অনেক বেশী সেনসিটিভ আর আমি মোটেও ভাল লিখিনা
৪৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
সািহদা বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন । আপনার গল্পের সাথে আমার জীবনের গল্প কোথাও কোথাও যেন মিল খোঁজে পেয়েছি। আমার অজান্তেই আমার চোখে কোণে পানি চলে এসেছে ।
ভালো থাকবেন ভাইয়া দুই ছেলে ও ভাবীকে নিয়ে।।
১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোবেসে কি এভাবেই আমারই মতন ঘর ছেরে ছিলেন বড় জানতে সাধ জাগে অনুভূতির কথা একটু মিলিয়ে দেখতাম আমার সাথে মিলে কিনা।
আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা রইল।
৪৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
s r jony বলেছেন:
অনুরোধ রাখার জন্যে আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কারন ভালোবাসি আপনাদের
৪৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২২
সানফ্লাওয়ার বলেছেন: খুব সুন্দর একটা লেখা। মনকে নাড়া দিয়ে গেল।
১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি আমার জীবনে অনেক উত্থান পতন দেখেছি তারই নিরিখে লেখা আমার জীবন কাহিনী। নিশ্চয় আপনিও কাউকে ভালোবাসেন সেটা আপনার লেখায় প্রতিফলিত হয় খুব বেশী
৪৭| ২০ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শুরু হল এস এম এস আর ফোনের সাথে রাত্রি যাপন দুটি পোড় খাওয়া হৃদয়ের।
এই লাইনটুকুতে এসে নিজের মধ্যেই বেশ ভালো একটা রোম্যান্টিক অনুভূতি হলো। এটাকেই হয়তো বলে লেখনির গুণ।
যাইহোক, দুর্বার দুরন্ত কিছু মুহুর্তে পারিপার্শিক পরিবেশের কিছু অংশ কিছু শব্দ কিছু গানও হয়ে যায় চির আপন।
সপ্তদশ ভালোলাগা
২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি আপনার জন্য আমার অন্তর থেকে দোয়া করছি যেন খুব শীঘ্রই আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে খুঁজে পান।
৪৮| ২১ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
নূর আদনান বলেছেন: vai ki bolbo, apnar kahinir sate amarta akdom mile jasse..
oirokom basay amrao silam, seki obostha. tarpor onek jhor pari deyar mene nilo amader kintu akhono kemon akta omimansito somporko dui family r majhe.
ar ager diner abeg onuvutir kotha bolsen ! asolei segulo onnorokom silo, kintu sei abeg onuvuti akhon ar ager moto nei....
ei porbo pore amar jiboner onek kisu mone pore gelo
jahok...
ei porber opekkhay silam
sese apnader milon hoyese dekhe khub khusi khusi lagse. sotti khub valo laglo. apnar o resmi vabir jonno onek onek suvo kamona roilo sei sathe vatijader jonno.
valo thakben, dowa korben
২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালোবাসা নিয়ে বেচে থাকতে পারাটাই সুখের। আপানার জন্য দোয়া করি যেন সুখে থাকেন ভালোবাসার এমন কমিটমেন্ট নিয়ে সারাটা জীবন।
৪৯| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
s r jony বলেছেন: আবারো পড়লাম লেখাটা,
আবারো উপলব্দধি করলাম ভালবাসা কি জিনিস।
স্যালুট আপনাকে, স্যালুট রেশমি ভাবীকে
২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিয়ে করেন জলদি আর দাওয়াত দিতে ভুল করলেও আমি যেতে ভুল করবনা।
৫০| ২১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
মৃন্ময় বলেছেন: রেশমী আপা কমু না ভাবী কমু সেটা নিইয়্যা সংশয়ে আছি,
তবে যাই বলি.....ভালো থাকুন দুজনেই......
লেখাটা আমি এইমাত্র পড়লাম,কি বলব ভাই আপনি নিজেরে অর্থব বলে আমার মত মানুষকে অপমান করলেন।
আপনি যদি অর্থব হোন তাহলে আমাকে বিশেষায়িত করার জন্য নতুন শব্দ সংযোজন করতে হবে,
আসলে আমি এত্ত বেশী অর্থব যেটা প্রকাশ করার সৎ সাহসি নাই।
দাওয়াত কি শুধু ঘুপা'র জন্য,আমি ও আমরা কি পাপ করছিলাম???
(কান্দনের ইমো হইবে)
এই পোস্টের জন্য অনেকদিন অপেক্ষা করাইলেন তাও তাড়াতাড়ি শেষ কইরে দিলেন।
ভালো লাগলো ভালো থাকুন।
২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যেটা খুসি সেটা ডাকতে পারেন কোন আপত্তি থাকার কথা নয়।
আমি সত্যি অথর্ব ভাই প্রমান চাইলেও পাবেন।
ঘুপাকে দাওয়াত দেয়ার পেছনে লুকিয়ে রয়েছে এক ষড়যন্ত্র। হা হা হা হা
অপেক্ষার প্রহর তবে শেষ হল এবার।
একদিন আসুন জমিয়ে আড্ডা দেয়া যাবে।
৫১| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: শেষ দিয়েই হল শুরু । সব গুলো পর্ব পড়ে একবারে এসে মন্তব্য জানিয়ে যাব
২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অপেক্ষায় রইলাম কৃতজ্ঞতা বলার জন্য।
৫২| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: অসাধরণ একটা সিরিজ পড়লাম । ভালই হয়েছে এই সিরিজ প্রথম দিকে চোখে পড়ে নাই ,ধারাবাহিক কোন কিছু আমার ভাল্লাগে না (কেমন যেন অস্থির অস্থির লাগে শেষে কি হল সেটা জানার জন্য)।
আপনি তো জীবনের সব রুপ দেখে ফেলেছেন আপনার কাছ থেকে শেখার আছে অনেক কিছু ।
বাসা থেকে পালানো আর হাত কাটাকুটির ব্যাপার গুলো খুবই জঘন্য লাগলো ,ওই যুগেও মানুষ এইসব আতলামি করতো ??
ভাল থাকবেন কাঅ ভাই ।
২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধারাবাহিক ভাবে না দিলে অনেক বড় হয় পোস্ট তখন অনেকে পড়ে বিরক্ত হয় তাই ধারাবাহিক আয়োজন করতে বাধ্য হয়েছিলাম।
আসলে মানুষ ভালবাসলে আবল তাবল কাজ কর্ম বেশী বেশী করে কেন সেটা প্রেম করে বুঝেছি।
৫৩| ২৪ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
আমি ইহতিব বলেছেন: চোখগুলোকে কেন বুঝাতে পারছিনা ভাইয়া? কেন বোকা চোখগুলো আপনার লেখাকে বার বার ঝাপ্সা করে দিচ্ছিল?
ভালো থাকুন আপনি ও আপনার পরিবার। নিখাদ ভালোবাসায় আবৃত থাকুক আপনাদের সুন্দর ঘর।
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হয়ত আল্লাহ আমার সহায় হবেন তবে দোয়া করি আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য যেন ভালোবাসায় ভরে থাকে এবং সুস্থ ও সুন্দর থাকে আপনাদের জীবন।
৫৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
ফারজানা শিরিন বলেছেন: অনেকদিন পর কারো হাত ধরে ঘর ছাড়তে ইচ্ছা করছে !!!
অনেকদিন পর অন্তর থেকে হাসলাম ভার্চুয়াল জগতের কারো কাহিনী পড়ে । ভাইয়া ভালো থাক পিচ্চি ২টা তাদের বাবা মায়ের ছায়ায় ।
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কারো হাত ধরে তখনই বের হবেন যখন আপনাকে সে ভালবাসবে বিনা শর্তে।
দোয়া করি এমন কেউ আসুক আপনার জীবনে।
আপনার দোয়া কবুল হোক আমিন ।
৫৫| ২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: যাক!!! কথা রাখলাম। শেষ পোস্টটা যে এমন সুন্দর ইন্ডিং হবে বুঝতেই পারি নি। গত পাঁচটা পর্বে আপনি মিয়া পাঠক ঠকাইছে।
অসাম কাহিনী ঘটছে ভাই আপনার জীবনে। সফল প্রেমিকও বটে!! আপনারে হিংসিত। প্রচুর প্রচুর পরিমাণে হিংসা। ভাবীরে লাল সেলাম। :!> :!> :!>
মিস করলাম!! ক্যান যে বাংলাদেশ ব্যাংকে পরীক্ষা দিতে আইস্যা ভাবীর হাতের রান্না খেয়ে গেলাম না। আগাম দাওয়াত নিয়ে রাখলাম।
শুভময়, মঙ্গলময় হোক আপনাদের পথ চলা। অনেক অনেক শুভ কামনা কান্ডারী ভাই এবং রেশমি ভাবীর জন্য।
২৬ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হবেনা বহু আগেই দাওয়াত দিয়েছিলাম কিন্তু আপনি আমাকে নিরাশ করেছেন। এবার আসলে যদি নিরাশ করেন আবার আমি আপনাকে মাইনাস দিয়ে দিব কিন্তু।
অনেকটা সিনেমার সাথে মিল রয়েছে তবে সিনেমাত বাস্তব থেকেই নেয়া।
আপনার জীবনে কেউ আসুক দোয়া করি তবে যেন সেই কাহিনী এমন না হয় শুভকামনা রইল।
৫৬| ২৭ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: হেহ! মুই মূর্খ হইবার পারি! তয় অতো না!!
এবার ঢাকা আইলে আপনার বাসায় আইতাছি। কুনু কথা নাই।
আমার জীবনে আবার কেউ আইতাছে!!! হাহ!!! (কঠিন দীর্ঘঃশ্বাস ফেলার ইমু হইবে)
২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আপনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম।
আসবে ভাই আপনার জীবনেও আসবে কেউ।
৫৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
ভুং ভাং বলেছেন: যত বার পড়ি ততবারই ভালো লাগে ।আমার প্রেম কাহিনিও পুরা ফ্লিমের মতো । কোন একদিন হয়তো লিখবো ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার কাহিনীর জন্য অপেক্ষায় রইলাম। মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৩:৫১
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলেন ভাই .....