নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সডোম ও গোমরাহঃ লুত সম্প্রদায়ের উপর আজাব এবং সমকামীতা

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৪









সকল নবী-রাসূলই এক সৃষ্টিকর্তার উপাসনা করার আহ্বান জানিয়েছেন। যারা নবী-রাসূলদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছে তারাই নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। এ ধরণের ঈমানদার মানুষ সব সময় সমাজের কল্যাণের কাজেই নিজেকে নিয়োজিত রাখে। আল্লাহর এবাদত বলতে শুধু নামাজ, রোযা বা দোয়া দরুদই বুঝায় না মানুষের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে আল্লাহর বিধান মেনে চলা, আল্লাহ প্রদত্ত আইন বাস্তবায়ন করা এবাদতের অন্তর্ভুক্ত।







লুত (আ)ছিলেন হযরত ইব্রাহীম(আ)এর ভ্রাতুষ্পুএ।আল্লাহ সুবহানাতাআলা তাকে নবুয়ত দান করে জর্ডান ও বায়তুল মোকাদ্দাসের মধ্যবর্তী সাদূমের অধিবাসীদের পথ প্রদর্শনের জন্য প্রেরণ করেন।এখানকার ভূমি ছিল উর্বর ও সর্বপ্রকার শস্য ও ফলের প্রচুর্য ছিল।তারা ধনৈশ্বর্যের নেশায় মত্ত হয়ে বিলাস-ব্যসন,কাম প্রবৃত্তি ও লোভ লালসার জালে এমনভবে আবদ্ব হয়ে পড়ে যে,ভাল মন্দ,লজ্জা শরমের পার্থক্যও ভূলে যায়।তারা ছিল সমকামীতে বিশ্বাসী।পবিএ কোরআনে যিনা তথা ব্যভিচার এর চাইতেও এহেন কাজকে কঠোর অপরাধ বলা হয়েছে। সুরা আরাফের ৮০ ও ৮১ নং আয়াতে বলা হয়েছে:এবং আমি লুতকে প্রেরণ করেছি।যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বলল তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ,যা তোমাদের আগে সারা বিশ্বের কেউ করেনি?তোমরা তো কামবশত পুরুষদের কাছে গমণ কর নারীদের ছেড়ে।বরং তোমরা সীমা ছাড়িয়েছ। এর জবাবে তারা পরষ্পর বলাবলি করতে লাগল এরা বড় পবিএ ও পরিছন্ন বলে দাবী করে।এদের চিকিত্সা এই যে,এদের বস্তি থেকে বের করে দাও।পরিস্হিতি এমন দাড়িয়ে ছিল যে,লুত(আ)ও তার ২টি কন্যা ছাড়া কেউ মুসলমান ছিল না।শেষে আল্লাহর শাস্তি তাদের জন্য অবধারিত হলো এভাবে-ফেরেশতারা প্রথমে মানব আকৃতিতে লুত(আ)এর গৃহে যান ও তার কন্যাদের সালাম দেন ও বলেন আমরা বিদেশী মুসাফির ও আজ রাত এখানে থাকতে চাই।লুত(আ)ইবাদতে ব্যস্ত ছিলেন।ইবাদত শেষে তিনি দেখলেন,বার জন কম বয়সী দাড়িবিহীন সুদর্শন যুবক অপেক্ষমাণ।এবার তিনি শংকিত হলেন,আল্লাহ না করুন,এ সম্পরদায়ের লোকেরা যদি মেহমানদের সাথে অশোভন কোন আচরণ করে বসে!সুরা হুদে ৭৭-৭৮ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন’’এবং আমার প্রেরিত ফেরেশতা লুতের নিকট পৌছিল,তাদের আগমনে তিনি শংকিত,বললেন,আজকের দিনটি বড়ই কঠিন ও লুতের কওম হন্তদন্ত হয়ে দৌড়ে তাদের কাছে এল,এরা পূর্ব থেকেই দুষ্কর্র্মশীল কওম।’’ লুত (আ)এর বধু ছিল কাফের। সে কওমের কাছে এই মেহমানদের সংবাদ জানিয়ে দিয়েছিল।যথারীতি ওরা হাজির হল ও মেহমানদেরকে তাদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবী করল। লুত(আ)যখন দেখলেন,তাদেরকে প্রতিরোধ করা দুষ্কর তখন তিনি সর্দারদের নিকট স্বীয় কন্যাদের বিবাহের প্রস্তাব দেন ও আল্লাহকে ভয় করতে বলেন।কিন্ত তারা মেহমানদেরই দাবী করল।পাপিষ্ঠরা দেয়াল টপকে ভিতরে প্রবেশ ও কপাট ভাংতে যখন উদোগী হল তখন ফেরেশতারা তাদের আসল পরিচয় প্রকাশ করলেন লুত (আ)এর কাছে এবং দরজা খুলে দিতে বললেন। হযরত জীবরাঈল(আ)তার পাখার ঝাপতা দিলেন।ফলে ওরা অন্ধ হয়ে গেল ও ভাগতে লাগল। তখন ফেরেস্তাগণ আল্লাহর নির্দেশে লুত(আ)কে বললেন-আপনি কিছুটা রাত থাকতে লোকজনসহ এখান থেকে অন্যএ সরে যান ও সবাইকে সতর্ক করে দেন যে,তাদের কেউ যেন পিছনে না তাকায়,তবে আপনার নিজ বধু ব্যতীত।কারণ অন্যদের মত তাকেও আযাব গ্রাস করবে।সুরা হিজরের আয়াতে এ আযাবের বর্ণনার পুর্বে বল হয়েছে:সুর্যোদয়ের সময় বিকট নাদ তাদেরকে পাকরাও করল।সুরা হুদে ৮২-৮৩নং এ বলা হয়েছে:যখন আমার আযাব এসে গেল,তখন আমি বস্তিটিকে উল্টে দিলাম ও তাদের উপর স্তরে স্তরে প্রস্তর বর্ষণ করলাম যা আপনার প্রতিপালকের কাছে চিহ্নযুক্ত ছিল।সে বসতিটা এ কাফেরদের থেকে বেশীদুরে নয়।তফসিরকারীরা বলেন প্রত্যেক পাথরে ঐ ব্যক্তির নাম লিখিত ছিল,যাকে খতম করার জন্যে পাথরটি নিক্ষিপ্ত হয়েছিল। বর্ণিত আছে,জীবরাইল(আ)তার পাখা যমীনের তলদেশে প্রবিষ্ট করত এমনভাবে মহাশুন্যে উত্তোলন করলেন যে,সবকিছু নিজ নিজ স্হানে স্হির ছিল।এমনকি পানি ভর্তি পাএ হতে এক বিন্দু পানিও পড়ল না।তখন পশু ও মানুষের বিকট ধ্বনি ভেসে আসছিল।তারপর ঐসব জনপদকে উল্টিয়ে যথাস্হানে নিক্ষেপ করা হল।(পৃষ্টা নং৬৪০)সুরা আরাফে ৮৪ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন:অতএব দেখ,গোনাগারদের পরিণতি কেমন হয়েছে।’’ আজও এ ভুখন্ডটি লুত সাগর বা ডেড সী বা মৃত সাগর নামে পরিচিত।এর ভুভাগ সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে অনেক নীচে অবস্হিত।এর একটি বিশেষ অংশে নদীর আকারে আশ্চর্য ধরণের পানি বিদ্যমান।এ পানিতে কোন মাছ,ব্যাঙ জীবিত থাকতে পারে না।এমনকি কোন মানুষ সেই পানিতে ডুবেও না, বরং ভাসতে থকে।







কোরআনের ৭৯ থেকে ৮৩ নম্বর আয়াত পর্যন্ত আলোচনা করবো। প্রথমেই ৭৯ ও ৮০ নম্বর আয়াত নিয়ে আলোচনা করা যাক। এ দুটি আয়াতে বলা হয়েছে, অর্থাৎ "(লুত সম্প্রদায়) বললো, তুমি নিশ্চয়ই জান, তোমার কন্যাদের প্রতি আমাদের কোন আগ্রহ নাই, আমরা কি চাই তা তুমি ভালোভাবেই জান। হযরত লুত (আঃ) বললেন, হায় তোমাদের উপর যদি আমার শক্তি থাকতো অথবা আমি কোন সুদৃঢ় আশ্রয় গ্রহণ করতে সক্ষম হতাম।"







এই আয়াতেও লুত (আঃ) এর সম্প্রদায়ের বিকৃত মানসিকতার বর্ণনা দেয়া হচ্ছে এবং তাদের পরিণতির কথাও পরে ব্যক্ত করা হবে। ঘটনাটি ছিল, কয়েকজন ফেরেশতা মানব আকৃতিতে হযরত লুত (আঃ)এর বাড়ীতে আসেন। হযরত লুত (আঃ) প্রথমে বুঝতে পারেন নি যে তারা ফেরেশতা। হযরত লুত (আঃ)এর বাড়ীতে কয়েকজন সুন্দর লাবণ্যময় চেহারার যুবক অবস্থান করছে এই খবর ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে, কওমে লুতের লোকেরা তাদের অবৈধ ও বিকৃত যৌন লিপ্সা চরিতার্থ করার জন্য পয়গম্বরের বাড়ীর চারদিকে ভীড় জমায়। আল্লাহর নবী হযরত লুত (আঃ) অনন্যোপায় হয়ে তাদেরকে বললেন, আমি আমার কন্যাদেরকে তোমাদের সাথে বিয়ে দিতে পারি। কিন্তু এই যুবকদেরকে তোমাদের কাছে কখনও সোপর্দ করবো না। হযরত লুত (আঃ)এর আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে কওমে লুতের লোকেরা বলেছিল, তুমি তো ভালো করেই জানো যে, তোমার কন্যাদের প্রতি আমাদের কোন আগ্রহ নেই। আমরা চাই তোমার মেহমান যুবকদেরকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হোক। এই অবস্থায় হযরত লুত (আঃ) আক্ষেপ করে বলেছিলেন, হায় আমার যদি শক্তি থাকতো বা মোমিন সহচর থাকতো তাহলে এই পাপাচারী জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পারতাম।







এবারে সূরা হুদের ৮১ নম্বর আয়াত নিয়ে আলোচনা করবো। এ আয়াতে বলা হয়েছে, অর্থাৎ "ফেরেশতারা বললো, হে লুত ! আমরা তোমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রেরিত ফেরেশতা। ওরা কখনই তোমার নিকট পৌঁছতে পারবে না। সুতরাং তুমি রাতের কোন এক সময়ে তোমার পরিবারবর্গসহ বেরিয়ে পড় এবং তোমাদের মধ্যে কেউ যেন পেছন দিকে না তাকায়। কিন্তু তোমার স্ত্রী যাবে না। তাদের যা ঘটবে তারও তাই হবে। প্রভাব তাদের জন্য নির্ধারিত কাল, প্রভাব কি নিকটবর্তী নয় ?"







হযরত লুত (আঃ) পাপাচারী জনগোষ্ঠীর চাপ ও হঠকারী আচরণে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলেন। ফেরেশতারা তখন নিজেদের পরিচয় ও আগমনের উদ্দেশ্য খুলে বললেন ও পয়গম্বরকে উদ্বেগ থেকে রক্ষা করলেন। তারা হযরত লুত (আঃ) কে জানালেন খুব সকালেই আল্লাহর গজবে এই পাপাচারী সম্প্রদায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে, তাই তারা রাতের মধ্যেই পয়গম্বরকে তার পরিবারবর্গসহ শহর ত্যাগ করতে বললেন। তবে ফেরেশতারা এটাও জানালেন যে, হযরত লুত (আঃ)এর স্ত্রী আল্লাহর গজবের অন্তর্ভূক্ত হবে। কারণ তিনি পয়গম্বরকে সমর্থন না করে পাপিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর পক্ষাবলম্বন করেছিলেন।



এই আয়াত থেকে এটা বোঝা যায় যে, পয়গম্বরের স্বজন বা পরিবারের সদস্য হওয়া মুক্তির মাপকাঠি নয়। ঈমান ও সৎকর্ম হচ্ছে মুক্তি লাভের একমাত্র উপায়। হযরত লুত (আঃ)এর স্ত্রী ঈমান না আনার কারণে পাপাচারী জনগোষ্ঠীর দলভুক্ত বিবেচিত হয়েছে।



এবারে এই সূরার ৮২ ও ৮৩ নম্বর আয়াত নিয়ে আলোচনা করবো। এই দুই আয়াতে বলা হয়েছে, অর্থাৎ "অত:পর যখন আমার আদেশ এল, তখন আমি নগরগুলোকে উল্টিয়ে দিলাম এবং তাদের উপর ক্রমাগত কংকর বর্ষণ করলাম। যা তোমার প্রতিপালকের নিকট চিহ্নিত ছিল। এই শাস্তি অন্যান্য সীমালঙ্ঘনকারীদের হতে দূরে নয়।"



এই দুই আয়াতে কওমে লুতের শেষ পরিণতির বর্ণনা দেয়া হয়েছে। প্রলয়ংকরী ভূমিকম্প এবং কংকর বর্ষণের ফলে লুত সম্প্রদায়ের গোটা জনপদ উলট-পালট হয়ে যায়। সব কিছুই ঐশী শাস্তিতে নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়ে। পবিত্র কোরআনে এই ঘটনার বর্ণনার উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে সতর্ক করে দেয়া। শুধু কওমে লুত নয়, যে কোন সম্প্রদায়, ব্যক্তি বা জাতি পাপের নির্দিষ্ট সীমানা অতিক্রম করবে, বিকৃতির তলানীতে গিয়ে ঠেকবে তাদেরও পরিণতি হবে কওমে লুতের অনুরুপ।



যখন আমার প্রেরিত ফেরেশতাগণ লুতের কাছে আগমন করল,

তখন তাদের কারণে তিনি বিষন্ন হয়ে পড়লেন এবং তার মন

তাদের (রক্ষার) ব্যাপারে সংকীর্ণ হয়ে গেল। তারা বলল, ভয়

করবেন না এবং দুঃখ করবেন না। আমরা আপনাকে এবং

আপনার পরিবার বর্গকে রক্ষা করবই। আপনার স্ত্রী ব্যাতীত, সে

ধ্বংসপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আমরা এই জনপদের

অধিবাসীদের ওপর আকাশ থেকে আজাব নাজিল করব তাদের

পাপাচারের কারণে। আমি (আল্লাহ) তাতে বুদ্ধিমান সম্প্রদায়ের

জন্যে একটি স্পষ্ট নিদর্শন রেখে দিয়েছি। (আনকাবুত, ২৯ :

৩৩-৩৫)



এই আয়াতসমূহে লুত আলাইহিস সালাম-এর সম্প্রদায়ের ওপর নাজিলকৃত

আযাবের উল্লেখ রয়েছে। তারা সমকামিতার মত জঘণ্য অপরাধে অভ্যস্ত

ছিল। ফলে আল্লাহু তাআলা তাদের জনপদকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে

দেন।



আয়াতগুলিতে স্পষ্ট নিদর্শন বলতে ‘সামুদ’ ও ‘গোমরাহ’ সম্প্রদায়ের

জনপদগুলির ধ্বংসাবশেষকে বুঝানো হয়েছে, যা সম্প্রতি মৃত সাগরের

কাছে আবিষ্কৃত হয়েছে। ভৌগলিকরা দেখতে পেয়েছেন, অঞ্চলটি প্রচুর

পরিমাণে গন্ধকে ভর্তি। ফলে সমগ্র অঞ্চলটিতে প্রাণী বা উদ্ভিদ কোনো

ধরনের জীবনের অস্তিত্ব নেই। পুরো এলাকা সর্বাঙ্গীন ধ্বংসের একটি

নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এভাবে এটি সকল যুগের মানুষের জন্য আল্লাহ্‌র

শাস্তির একটি উজ্জ্বল নিদর্শন হয়ে আছে। বলাবাহুল্য, নবী

সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো অঞ্চলটি পরিদর্শন করেন নি।

জনপদগুলির ধ্বংসের তথ্য জানার মতো তার কোনো মাধ্যম ছিল।



আপনার প্রাণের কসম (হে নবী,) নিশ্চয় তারা (লুত সম্প্রদায়)

আপন নেশায় উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরপাক খাচ্ছিল। অতঃপর

সূর্যোদয়ের প্রাক্কালে একটি বিকট আওয়াজ তাদেরকে পাকড়াও

করল। অতঃপর আমি (আল্লাহ) তাদের (সাদুম গোত্রের)

জনপদগুলিকে উল্টে দিলাম এবং তাদের ওপর বষর্ণ করলাম

পোড়ামাটির পাথর। নিশ্চয় এতে পর্যবেক্ষণকারীদের জন্য

নিদর্শনাবলি রয়েছে। আর নিশ্চয় তা (জনপদগুলি) রাজপথের

পাশেই বিদ্যমান। নিশ্চয় এতে ঈমানদের জন্য নিদর্শনাবলি

রয়েছে। (হিজর, ১৫ : ৭২-৭৭)



এই আয়াতগুলিতে কুরআন মাজিদ ধ্বংসপ্রাপ্ত জনপদগুলির অধিক সুনিশ্চিত

অবস্থানস্থলের নির্দেশনা প্রদান করে। এতে বর্ণিত হয়েছে সেগুলি

রাজপথের পাশে অবস্থিত।



ভৌগলিকরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছে, জনপদগুলি মৃত সাগরের দক্ষিণ

পূর্বে, মক্কা থেকে সিরিয়া পর্যন্ত একটি রাজপথের পাশে অবস্থিত। নবী

মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যার ভূগোল সম্পর্কে তেমন

কোনো জ্ঞান ছিল না, তথাপি এই আয়াতগুলি এমন এক বাস্তবতার কথা

বলে যা কেবল সাম্প্রতিক ভূগোল বিশারদদের দ্বারাই আবিষ্কৃত হয়েছে।







“বাইবেল কেমন করে বলতে পারে যে হযরত লুত (আঃ) তার আপন মেয়েদের সঙ্গে সহবাস করলেন? সেটা অপমানজনক এবং লজ্জাজনক”



তিনি এবং তার দুই মেয়ে সহ সডোম এবং গোমরাহ ধ্বংসে বেঁচে থাকার একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন। এই ধ্বংসের পর তারা যোর শহরের মধ্যে বসবাস শুরু করেন। যাইহোক কিছু কারণে তাদের অনেক অবিরত ভয় ছিল, তার কন্যাদের সঙ্গে একটি গুহার মধ্যে বাসস্থান গ্রহণ করেন। আমাদের পিতা পুরানো জমির একটি মানুষ এবং সমগ্র পৃথিবীর পথ অনুযায়ী আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক আছে (Gen. 19:30) তারপর তার ছোট বোন বলেন আসুন আমাদের পিতার কাছ থেকে আমাদের ভবিষ্যত সন্তানসন্ততি সংরক্ষণ করতে এবং আমাদের তাঁর সঙ্গে শোয়া যাক এবং আমাদের পিতাকে ওয়াইন পান দিতে থাকি। (Gen.19:31, 32)







তারা তাদের পিতাকে মত্ত পেতে চাওয়া যে তারা তিনি একটি প্রশান্ত অবস্থায় তাদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করতে সম্মত হয়েছে হবে বুঝতে পেরেছি যে প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু পরিস্থিতির অধীন, তারা এই অনেক পরিবার বিলুপ্ত হয়ে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় ছিল অনুভূত। তারা জমির এলিয়েন্স ছিল এবং তারা বিবাহ প্রবেশ এবং এইভাবে পরিবার লাইন সংরক্ষণ পারে যাদের সাথে তাদের কিন্দ্রেদ কোন এক ছিল। তাদের নিজের হৃদয় ও মন জয় কর্মের তাদের অবশ্যই ন্যায্যতা জন্য এই উপাদানগুলির ভিউতে, এটা কঠিন করা হবে না।







King James Version Bible





2 Peter Chapter 1



2. Grace and peace be multiplied unto you through the knowledge of God, and of Jesus our Lord,





Genesis Chapter 19



23. The sun was risen upon the earth when LOT entered into Zoar.



24. Then the LORD RAINED upon Sodom and upon Gomorrah BRIMSTONE AND FIRE from the LORD out of heaven;



26. But HIS WIFE looked back from behind him, and she BECAME A PILLAR OF SALT.



27. And Abraham gat up early in the morning to the place where he stood before the LORD:



28. And HE LOOKED TOWARD SODOM AND GOMORRAH, and toward all the land of the plain, and beheld, and, lo, the smoke of the country went up as the smoke of a furnace.



29. And it came to pass, when God destroyed the cities of the plain, that God remembered Abraham, and sent Lot out of the midst of the overthrow, when he overthrew the cities in the which Lot dwelt.



30. And Lot went up out of Zoar, and dwelt in the mountain, and his two daughters with him; for he feared to dwell in Zoar: and he dwelt in a cave, he and his two daughters.



31. And the firstborn said unto the younger, Our father [is] old, and [THERE IS] NOT A MAN IN THE EARTH to come in unto us after the manner of all the earth:



32. Come, LET US MAKE OUR FATHER DRINK WINE, AND WE WILL LIE WITH HIM, that we may preserve seed of our father.





Isaiah Chapter 5



22. WOE UNTO [THEM THAT ARE] MIGHTY TO DRINK WINE, and men of strength to mingle strong drink:





Ephesians Chapter 5



18. And BE NOT DRUNK with wine, wherein is excess; but be filled with the Spirit;





James Chapter 1



13. LET NO MAN SAY when he is tempted, I AM TEMPTED OF GOD: for God cannot be tempted with evil, neither tempteth he any man:



14. But every man is tempted, when he is drawn away of his own lust, and enticed.





Genesis Chapter 19



33. And they made their father drink wine that night: and the firstborn went in, and lay with her father; and HE PERCEIVED NOT WHEN SHE LAY DOWN, nor when she arose.



34. And it came to pass on the morrow, that the firstborn said unto the younger, Behold, I lay yesternight with my father: let us make him drink wine this night also; and go thou in, [and] lie with him, that we may preserve seed of our father.



35. And they made their father drink wine that night also: and the younger arose, and lay with him; and HE PERCEIVED NOT WHEN SHE LAY DOWN, nor when she arose.



36. Thus were both the daughters of Lot with child by their father.





Jeremiah Chapter 17



7. Blessed [is] the man that trusteth in the LORD, and whose hope the LORD is.



9. The heart [is] deceitful above all [things], and desperately wicked: who can know it?





Mark Chapter 7



21. For from within, out of the heart of men, proceed evil thoughts, adulteries, fornications, murders,



22. Thefts, covetousness, wickedness, deceit, lasciviousness, an evil eye, blasphemy, pride, foolishness:



23. All these evil things come from within, and defile the man.





Jeremiah Chapter 17



10. I the LORD search the heart, [I] try the reins, even to give every man according to his ways, [and] according to the fruit of his doings.





James Chapter 1



5. If any of you lack wisdom, let him ask of God, that giveth to all [men] liberally, and upbraideth not; and it shall be given him.



6. But let him ask in faith, nothing wavering. For he that wavereth is like a wave of the sea driven with the wind and tossed.



7. For let not that man think that he shall receive any thing of the Lord.



8. A double minded man [is] unstable in all his ways.





1 Timothy Chapter 6



3. If any man teach otherwise, and consent not to wholesome words, [even] the words of our Lord Jesus Christ, and to the doctrine which is according to godliness;



4. He is proud, knowing nothing, but doting about questions and strifes of words, whereof cometh envy, strife, railings, evil surmisings,



5. Perverse disputings of men of corrupt minds, and destitute of the truth, supposing that gain is godliness: from such withdraw thyself.





1 Corinthians Chapter 4



14. I write not these things to shame you, but as my beloved sons I warn [you].





James Chapter 1



16. Do not err, my beloved brethren.







এটা অবশ্যই একটি জঘন্য অত্যন্ত খারাপ ঘটনার ইতিহাস। আমরা যখন এই অধ্যায় পড়ি আমাদের কাছে এগুলো অবিস্বাস্য এবং বিশ্রী লাগে, কিন্তু তাও আসল বিষয়টা ভালভাবে বুঝে নেয়া প্রয়োজন।



প্রথম প্রশ্ন হল, লুত কতটুকু দায়ী ছিল? প্রথমত, মাতাল হওয়া অবশ্য তার একটি গুনাহ্‌ ছিল, কিন্তু তখনও মদের বিরুদ্ধে কোন বিধান দেওয়া হয় নি। দ্বিতীয়ত, এই ব্যভিচার গুনাহের জন্য প্রধানত লুত দায়ী নন কারণ “কখন সে শুলো আর কখনই বা উঠে গেল লুত তা টেরও পেলেন না” (৩৩ আয়াত)। সজ্ঞান অবস্থায় লুত এমন জঘন্য কাজ কখনও করত না, এইজন্য তার মেয়েরা ষড়যন্ত্র করে তাকে অচেতন করার জন্য তাকে মদ খাওয়ালো। এতে বোঝা যায় যে এই জঘন্য ঘটনার জন্য লুত দায়ী ছিলেন না।



কিতাবুল মোকাদ্দসে ক্খনও বলা হয় নি যে লুত একজন ‘নবী’ ছিলেন বরং তিনি শুধু নবী ইবরাহিম (আঃ) এর ভাইপো ছিলেন।



অনেকের ভুল ধারণ থাকে যে সকল নবী নিষ্পাপ, কিন্তু আসলে কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস উভয়ই সুস্পষ্টভাবে বিপরীত শিক্ষা দেয়। কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস বলে যে হযরত দাউদ (আঃ), হযরত মূসা (আঃ) এবং হযরত সোলায়মান (আঃ) বড় পাপের দোষে পড়েছে। আসলে এতে আমাদের বিচলিত হওয়া উচিত না, কারণ পাপ করার পর যেভাবে এরা নম্রভাবে গুনাহ্‌ স্বীকার করে তওবা করেছিলেন সেটা আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ এবং শিক্ষা।







প্রগতিবাদীরা নারী মুক্তি আর নারী অধিকারের কথা বলে তাদের কে পোষাক থেকে মুক্তি দিয়েছে সেই কবেই। নারী ভোগে তাদের তৃপ্তি না মেটায় শুরু করেছে সমকামীতার সাওগাঁত। সে দিন আর দুরে নয় মানুষের সাথে জৈবিকতায় তাদের স্বাদ মিটবে না। পশুদের সাথে জৈবিকতা শুরু করবে আর সেখানে ও থাকবে উদারপন্থীদের সমর্থন যারা মুসলমান হয়ে মনে করে ” লেইসবিয়ান রা এমন ঘৃন্য কিছু না ….তারা তোমার আমার মতই মানুষ ।পুরুষদের কাছ থেকে যে কোন রকম ডিজহার্টেড হবার পরেই বেশীর ভাগ লেসবিয়ান নারীর জন্ম …তেমনি জন্ম গেয়ে সম্প্রদায়ের .. ” আর তাদের প্রশংসায় গদগদ হবে।



আমি মনে করি একজন মুসলমান হয়ে এমন যে কোন বিষয়ে মৌন, মৌখিক অথবা লিখিত মতামত দানের পূর্বে খোদা প্রদত্ত জ্ঞান দিয়ে ভেবে দেখা উচিত যে, আমার মতামত আল্লাহ্ তালার বিধানের লঙ্ঘন কিনা। যে শিক্ষা কোরআন কে জানে না, যে শিক্ষা ধর্মীয় মূল্যবোধকে জলাঞ্জলী দেয় সে শিক্ষা নিয়ে কি আত্মদম্ভ করা উচিত? জীবন এবং ধর্মকে অলাদা করে কোন মতবাদ উদারপন্থীরা প্রতিষ্ঠা করতে চায়? কোরআন কে কাপড় দিয়ে বেঁধে রেখে আর কতকাল ভক্তি করবো আমরা?







আজকে না হয়ে আমার জ্ঞানের স্বল্পতার কারনে উদারপন্থীদের যুক্তির কাছে আমি হেরে গেলাম, কিন্তু যখন একি বিষয়ে আল্লাহ্ উদারপন্থীদের জবাব দিবেন তখন তাদের এই যুক্তি কি শেষ রক্ষা করতে পারবে?







পবিত্র কোরআন কয়েক হাজার বছর আগের এই ঘটনার বিবরণ তুলে ধরেছে এবং লুত সম্প্রদায়ের পরিণতি সম্পর্কে মানব জাতিকে সতর্ক করে দিয়েছে। কিন্তু দু:খের বিষয় হচ্ছে, যে বিকৃত মানসিকতার জন্য কওমে লুত নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল, বর্তমান সভ্য যুগে বিশ্বের অনেক জায়গায় তা অবাধে চলতে দেখা যাচ্ছে। এমনকি সভ্যতার দাবীদার অনেক পশ্চিমা দেশ সমকামীতার মত নিকৃষ্ট পাপাচারকে বৈধতা দিয়েছে। পাপ মানুষকে অন্ধ করে ফেলে, অতিরিক্ত পাপের ফলে মানুষের বিবেক ও বোধশক্তি লোপ পায়। পরিণতিতে মানুষ ভালোকে খারাপ ও খারাপকে ভালো মনে করতে থাকে।

মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৩

সাঈদ হাসান মনির বলেছেন: "তারা তাদের পিতাকে মত্ত পেতে চাওয়া যে তারা তিনি একটি প্রশান্ত অবস্থায় তাদের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করতে সম্মত হয়েছে হবে বুঝতে পেরেছি যে প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু পরিস্থিতির অধীন, তারা এই অনেক পরিবার বিলুপ্ত হয়ে প্রতিরোধ করার একমাত্র উপায় ছিল অনুভূত। তারা জমির এলিয়েন্স ছিল এবং তারা বিবাহ প্রবেশ এবং এইভাবে পরিবার লাইন সংরক্ষণ পারে যাদের সাথে তাদের কিন্দ্রেদ কোন এক ছিল। তাদের নিজের হৃদয় ও মন জয় কর্মের তাদের অবশ্যই ন্যায্যতা জন্য এই উপাদানগুলির ভিউতে, এটা কঠিন করা হবে না। "






গুগল ট্রান্সলেটের এমন অপ ব্যবহার করলেন?

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নেটে বাইবেল এর অসংখ্য বই আপনি পাবেন। আমি আমার বাইবেল থেকে নেয়া এই অংশ টুকু প্রথমে গুগল ট্রান্সলেটর দিয়ে অনুবাদ করে দেখি যে অনুবাদ ভাল হয়নি। কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং অলসতার কারণে এভাবেই রেখে দিয়েছি। পরবর্তীতে একই রেফারেন্স ইংরেজিতে সরাসরি তুলে দিয়েছি বিধায় আর ওই অংশটুকু ইচ্ছে করেই এডিট করি নাই শুধু মাত্র গুগল ট্রান্সলেটরের দুর্দশার প্রমান রেখে দেয়ার জন্য। আর এই ধরনের ফিচার গুলো লিখতে হলে ইংরেজি বই ছাড়া সম্ভব নয় এবং যেহেতু এখন প্রায় সব বই নেটেই পাওয়া যায় তাই সেখান থেকে নিয়েই অনুবাদ করে এক একটি ফিচার তৈরি করি। এই প্রথম গুগল ট্রান্সলেটর ব্যাবহার করে দেখলাম আসলে কেমন দাড়ায়। যা বুঝলাম অলসতা না করে নিজে কষ্ট করে অনুবাদ করে নেয়াই মঙ্গলজনক।

২| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৩

একজনা বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এধরণের পোষ্ট পেয়ে ভালো লাগল ভাইয়া। আপনি আসলেই বৈচিত্রময় পোষ্ট দেন। এইজন্যই আপনার ব্লগিং ভালো লাগে। আজকের টপিকটা দুর্দান্ত। পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

ডেড সী এর ব্যাপারটা জানা ছিল। আপনার পোষ্ট পড়ে আরো কিছু জানা হল।

পারলে পোষ্টটাতে একবার ফাইনাল টাচ দিয়েন। ভালো থাকবেন সবসময়। :)

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার পরামর্শ অনুযায়ী ফাইনালি একটু এডিট করব। অনেক ধন্যবাদ। জীবনের চলার পথ হোক সুন্দর এবং শালীন। তবে ব্লগে নিত্য নতুন কিছু নিয়ে লিখতে তৃপ্তি পাই এভাবে অনুপ্রেরনা দেন বোলেই।

৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৮

অমৃত সুধা বলেছেন: এক সেকেন্ডেই মুভি ডাউনলোড!
http://dhakajournal.com/?p=7686

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ

৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪২

একজনা বলেছেন: আপনার কাছ থেকে এধরণের পোষ্ট পেয়ে ভালো লাগল ভাইয়া। আপনি আসলেই বৈচিত্রময় পোষ্ট দেন। এইজন্যই আপনার ব্লগিং ভালো লাগে। আজকের টপিকটা দুর্দান্ত। পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

ডেড সী এর ব্যাপারটা জানা ছিল। আপনার পোষ্ট পড়ে আরো কিছু জানা হল।

পারলে পোষ্টটাতে একবার ফাইনাল টাচ দিয়েন। ভালো থাকবেন সবসময়। :)

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক দিন পর ব্লগে আপনাকে পেয়ে খুসি হলাম

৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোরআনএকমাত্র অবিকৃতআসমানীকিতাব। অন্যগুলোর নতুন নতুন সংস্করণ বের হয়আর সংস্কার করে মানুষ।মানুষরা তাদের মনগড়া কথাবার্তা ঢোকানোর কারণে যখন সেটি বেশিমাত্রায় বিকৃতি লাভ করেছে তখনই নতুন নবী ওআসমানী কিতাবএসেছে।লুত নবী সম্পর্কে এগুলো মনগড়া নোংরামী। নবীরা নিশ্পাপ তিনি ও তাই ছিলেনএর ভিন্ন কিছু বলা মহাপাপ।সুন্দরপোস্ট। ভাল লাগলো ।

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

খ্রিষ্টান, ইহুদী আর মুসলমান ধর্মের ধর্ম গ্রন্থের আলোকে চেষ্টা করেছি বিস্তারিত তুলে ধরতে। তবে এ কথা নিশ্চিত যে নবী রাসুল গন ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু তবু তারা সবসময় ছিলেন আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থী।

৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট। অনেক নতুন কিছু জানলাম। কিছু ব্যাপার আছে অবশ্যই বিতর্কিত। যদিও উপযুক্ত তথ্য প্রমান বা সরাসরি রেফারেন্স আপনি উল্লেখ্য করেছেন। তারপরও আরো কিছু ডিসক্লেইমার দিলে ভালো হয়।

যেমন, প্রথম কমেন্টে যে মন্তব্য এসেছে, তার উত্তর যা বললেন, তা কিন্তু পরিষ্কার করে বুঝলাম না আপনি ঠিক বুঝাতে চেয়েছেন। গুগল ট্রান্সলেশন দিয়ে আপনি কি গসপেল ট্রান্সলেশন করেছেন??

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

গসপেল অর্থ হল যীশুর ভাল সংবাদ। চারজন প্রত্যক্ষ দর্শী যাদের লিখিত অংশ গুলোই চারটি গসপেল নামে পরিচিত এবং সবগুলোই একক ভাবে বাইবেল নামে পরিচিত যা ইসলাম ধর্মে ইনজিল নামে পরিচিত।

নেটে বাইবেল এর অসংখ্য বই আপনি পাবেন। আমি প্রথম মন্তব্যে বলেছি যে আমি আমার বাইবেল থেকে নেয়া এই অংশ টুকু প্রথমে গুগল ট্রান্সলেটর দিয়ে অনুবাদ করে দেখি যে অনুবাদ ভাল হয়নি। কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং অলসতার কারণে এভাবেই রেখে দিয়েছি। পরবর্তীতে একই রেফারেন্স ইংরেজিতে সরাসরি তুলে দিয়েছি বিধায় আর ওই অংশটুকু ইচ্ছে করেই এডিট করি নাই শুধু মাত্র গুগল ট্রান্সলেটরের দুর্দশার প্রমান রেখে দেয়ার জন্য। আর এই ধরনের ফিচার গুলো লিখতে হলে ইংরেজি বই ছাড়া সম্ভব নয় এবং যেহেতু এখন প্রায় সব বই নেটেই পাওয়া যায় তাই সেখান থেকে নিয়েই অনুবাদ করে এক একটি ফিচার তৈরি করি। এই প্রথম গুগল ট্রান্সলেটর ব্যাবহার করে দেখলাম আসলে কেমন দাড়ায়। যা বুঝলাম অলসতা না করে নিজে কষ্ট করে অনুবাদ করে নেয়াই মঙ্গলজনক।

৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৪২

স্বপনবাজ বলেছেন: মৃত সাগরের ইতিহাস টা পরিস্কার হলো!
ধন্যবাদ sir কান্ডারী অথর্ব! আপনি সামু ব্লগের কান্ডারী! সন্ধ্যা থেকে পড়ার মত কিছু পাচ্ছিলাম না!
একটা জায়গা আমার কাছে অসচ্ছ থেকে গেল...
বাইবেলে যা বলা হয়েছে তা কি সত্যি নাকি মিথ্যা?
কুরআন বা হাদীস এ কি এ ব্যাপারে কোন ব্যাখ্যা আছে? আল্লাহ আমাদের তওবা করার মত শক্তি ও ঈমান দান করুক!

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মানুষের দ্বারা লিখিত বাইবেলের অনেক বার পরিবর্তন, সংশোধন এবং সম্পাদনা হয়েছে। বাইবেলে যা লেখা হয়েছে সেটা কোরআন কখনই সমর্থন করে না। একমাত্র কোরআন এখনও অবিকৃত রয়েছে আর যেটার দ্বায় স্বয়ং আল্লাহ নিয়েছেন যদিও বাকি তিনটি আসমানি কিতাব আল্লাহ'র বানী কিন্তু সেগুলো কোরআন নাযিলের পর আল্লাহ বাতিল করে দিয়েছেন। এবং সেগুলোর বর্তমান রূপ বাইবেল যার অনেক অংশ বিকৃত করা হয়েছে। আমাদের শুধু মনে রাখতে হবে যে নবী রাসুল গন ছিলেন নিষ্পাপ। কিন্তু তবু তারা সবসময় ছিলেন আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থী।

৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০২

আমিনুর রহমান বলেছেন:

SIR কান্ডারী ... চমৎকার পোষ্ট +++

আপাতত সময় নাই কমেন্টস পড়ে এসে করবো ।

১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নামের আগে SIR উপাধী পেয়ে দারুন একটা অনুভূতি হল। ধন্যবাদ ভাই। ভাইয়া অপেক্ষায় থাকলাম আপনার মন্তব্যের।

৯| ১৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

রংটাণর্ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট এবং অনেক কিছু জানতে পারলাম

ধন্যবাদ ভাইয়া

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার নিকটা উচ্চারন করতে পারছিনা। এর অর্থ কি?

ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়েছেন।

১০| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

রুপ।ই বলেছেন: ভাল লেগেছে কিন্তু মাঝখানে বাজে অনুবাদগুলো ছন্দপতন ঘটিয়েছে, আশা করি এডিট করে দিবেন।

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটি অংশেই এমন হয়েছে এবং যার ব্যাখ্যা আমি দিয়েছি। ধন্যবাদ।

১১| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০১

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: বেশ সমৃদ্ধ একটি লিখা....বিশাল গবেষনা!! :)

কংগ্রাটস....:)

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মাথা পেতে নিলাম। ধন্যবাদ এর বদলে কি বলা যেতে পারে ভাবছি ?

১২| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

s r jony বলেছেন:
খাইছে আমারে :-* অনেক নতুন কিছু জানলাম।

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিরে ভাই ভয় পেলেন নাকি। জান্নাত পেতে হলে এগুলো জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে গড়তে হবে।

১৩| ১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: কোরআন কে কাপড় দিয়ে বেঁধে রেখে আর কতকাল ভক্তি করবো আমরা?

১৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাদের সকলের এটা বোঝার তৌফিক আল্লাহ আমাদের দান করুন আমিন।

১৪| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক অজানা কিছু জানলুম।

১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই সবচেয়ে বড় কথা হল আমি নিজেও অনেক শিখছি। ধন্যবাদ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

১৫| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

ছািব্বর বলেছেন: "অনেকের ভুল ধারণ থাকে যে সকল নবী নিষ্পাপ, কিন্তু আসলে কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস উভয়ই সুস্পষ্টভাবে বিপরীত শিক্ষা দেয়। কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস বলে যে হযরত দাউদ (আঃ), হযরত মূসা (আঃ) এবং হযরত সোলায়মান (আঃ) বড় পাপের দোষে পড়েছে। আসলে এতে আমাদের বিচলিত হওয়া উচিত না, কারণ পাপ করার পর যেভাবে এরা নম্রভাবে গুনাহ্‌ স্বীকার করে তওবা করেছিলেন সেটা আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ এবং শিক্ষা। ".... নাউযুবিল্লাহ। কি কথা কইলেন ভাই ? ঈমানে মুজাম্মাল পড়েছেন ? সেখানে ঈমানের একটি হল নবী-রাসুলদের প্রতি বিস্বাশ ।

নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা কোনো ভুলই করেননি
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আক্বীদা হলো- ‘কোনো নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা কখনো কখনো ভুল করেননি। ইচ্ছাকৃত তো নয়ই, অনিচ্ছাকৃতও নয়।’ অর্থাৎ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা কোনো ভুলই করেননি। (শরহে আক্বাইদে নসফী, ফিক্বহে আকবর, তাকমীলুল ঈমান, আক্বাইদে হাক্কাহ)। অর্থাৎ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনারা সকলেই হলেন মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ ও মনোনীত বান্দাহগণের অন্তর্ভুক্ত। উনারা প্রত্যেকেই ওহীর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

কুরআন শরীফ-এর একাধিক স্থানে ইরশাদ হয়েছে, “আমি উনাদের (নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের) প্রতি ওহী পাঠাতাম।” (সূরা ইউসূফ : আয়াত শরীফ- ১০৯, নহল : আয়াত শরীফ- ৪৩, আম্বিয়া : আয়াত শরীফ- ৭) অর্থাৎ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের যাবতীয় কার্যাবলীই ওহীর দ্বারা (মহান আল্লাহ পাক উনার কর্তৃক) পরিচালিত হতো।

আক্বাইদের কিতাবে বর্ণিত হয়েছে, “সকল আম্বিয়া আলাইহিমুস সালামগণ উনারা মা’ছূম বা নিষ্পাপ।” তিনি আরো বলেন, “আম্বিয়া আলাইহিমুস সালামগণ উনারা সকলেই ছগীরা, কবীরা, কুফরী, শিরকী এবং অপছন্দনীয় কাজ হতেও পবিত্র।” যারা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের ভুল সম্পর্কে বলে থাকে, আক্বাইদ সম্পর্কে অজ্ঞতা ও সঠিক ইতিহাস না জানার কারণেই তারা তা বলে থাকে।

মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারীদেরকে রাবী বলা হয়। এই রাবীগণ উনাদের মধ্যে যাঁরা প্রথম শ্রেণীর, উনাদেরকে বলা হয় ছিক্বাহ রাবী। হাদীছ বিশারদগণ উনারা, ছিক্বাহ রাবী হওয়ার জন্য যে মানদণ্ড নির্ধারণ করেছেন, তার মধ্যে মূল বিষয় হচ্ছে- (১) আদালত ও (২) জবত। জবত হচ্ছে- প্রখর স্মরণশক্তি। তা এমন যে, একবার শুনলে আর ভুলে না।

আর আদালত-এর মধ্যে চারটি শর্ত রয়েছে। তার মধ্যে প্রধান হলো দুটি। যথা- (ক) তাক্বওয়া, (খ) মুরুওওয়াত।
(ক) তাক্বওয়া হচ্ছে- কুফরী, শিরকী, বিদয়াতী, ফাসিকী মিথ্যা কথা ও মিথ্যা বলা ইত্যাদি কাজ থেকে বেঁচে থাকার সাথে সাথে কবীরা গুনাহ থেকে, এমনকি ছগীরাহ গুনাহও বার বার করা থেকে বেঁচে থাকা। (খ) আর মুরুওওয়াত হচ্ছে- অশালীন, অশোভনীয়, অপছন্দনীয়, এমনকি দৃষ্টিকটু কাজ ও কথা থেকে বিরত থাকা। যেমন- রাস্তায় হেঁটে হেঁটে খাদ্য খাওয়া, রাস্তায় অট্টহাস্য করা, চিৎকার করা, রাস্তা-ঘাটে যেখানে সেখানে ইস্তিঞ্জা করা ইত্যাদি। (তাদরীবুর রাবী, মুকাদ্দামাতুশ শায়খ, মীযানুল আখবার)

এখন ফিকিরের বিষয় এই যে, হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী ছিক্বাহ রাবী যদি এত গুণ ও যোগ্যতাসম্পন্ন এবং তাক্বওয়াধারী হন অর্থাৎ হাদীছ বিশারদ উম্মতে হাবীব উনার নিকট যদি ছিক্বাহ রাবী হিসেবে হাদীছ বর্ণনাকারী হওয়ার জন্য ছগীরাহ গুনাহ বার বার না করা ও দৃষ্টিকটু সাধারণ অপছন্দনীয় কাজ করা ও কথাও না বলা শর্ত হয়, তাহলে যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হবেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম বর্ণনা করবেন, উনাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি কি মানদণ্ড নির্ধারণ করেছেন বা উনাদের ক্ষেত্রে কতটুকু মা’ছূম ও মাহফুজ হওয়া নির্দিষ্ট করেছেন তা অনুধাবনীয়।

১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সহমত আপনার সাথে কিন্তু ভাইয়া আপনি কি মুসা (আ) এর ৪০ দিন রোজা রাখার কাহিনী, সলায়মান (আ) এর সাদা ঘোড়া পালের কাহিনী জানেন ? সেগুলো কোন পাপ বা গুনাহ ছিলনা কিন্তু সেগুলো তাঁদের নজরে ছিল অনেক বড় গর্হিত কাজ যা আমাদের মত মহা পাপীদের মাথায় আসবেনা। আপনার গঠন মূলক মন্ত্যব্যে আমি গর্বিত কিন্তু আপনি আমার মুল বক্তব্য হয়ত বুঝতে পারেন নাই। আমিও আপনার মন্তব্যের কথা গুলো জানি এবং মানি।

১৬| ১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

সায়েম মুন বলেছেন: ঘটনাটা জানা ছিল। আপনার পোস্টে আরও বিস্তরিত কিছু দেখলাম। অনেক কষ্ট করেছেন। ভাললাগা রইলো।

১৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এই পোষ্টে কিছু কষ্ট কম করতে যেয়ে বুঝেছি আরও বেশী কষ্ট করতে হবে পোস্ট দিতে আর আরাম করে পোস্ট দেয়া যাবেনা। যদিও আমি কখনও ফাকি ঝুঁকি করে পোস্ট দেই না।

সবচেয়ে বড় কথা আপনাদের অনুপ্রেরণা আমার ব্লগিং জীবনের পাথেয়।

ভাল থাকবেন।

১৭| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

ভিয়েনাস বলেছেন: আধো আধো জানাগুলো বেশ বিস্তারিত জানা হলো। অনেক কিছু ধর্মীয় রীতিনীতি হয় আমরা শুনে শুনে পালন করি নয়তো অনুমান করে মানি। সঠিক টা সঠিক ভাবে পালন এখনও আমরা করতে পারনি বা সঠিক টা সঠিক ভাবে জানিনা। সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট।

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাদের প্রিয় নবী বলেগেছেন যে আমাদের মাঝে তিনি কোরআন এবং হাদিস রেখে যাচ্ছেন আমরা তার উম্মত যত দিন এই দুটি কিতাব আমাদের জীবনে আঁকড়ে ধরে থাকব আমরা ততদিন পথ ভ্রষ্ট হব না ঠিক যেন তাই যতই এই দুটি কিতাব থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি ততই আমরা বিপদ গ্রস্ত হয়ে পরছি।

১৮| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

রাইসুল সাগর বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোষ্ট। ++++ অনেক কিছু জানলাম। শুভকামনা আপনার জন্য রেখে গেলাম।

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার শুভ কামনা আমার জন্য সবসময় দোয়া হিসেবে কাজ করে। দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে জলদি সুস্থ করে তুলুন আমিন

১৯| ১৯ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

রাতুল রেজা বলেছেন: ডেড সির ব্যাপারটা কোরআনে আছে এটা জানতাম। পোস্ট থেকে আরো পরিষ্কার হলাম। ধন্যবাদ এরকম তথ্যবহুল পোস্টের জন্যে।

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এমন আর পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে ছিল এখন সাহস বেড়ে গেল পোস্ট দেয়ার অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন

২০| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ তথ্যবহুল পোস্ট।

ডেড সি সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা পেলাম।




আশা করবো গুগল ট্রান্সলেটের ব্যাপারটা খুব তাড়াতাড়ি সমাধান হবে। তখন এসে আরেকবার পড়ব।





কোরআন কে কাপড় দিয়ে বেঁধে রেখে আর কতকাল ভক্তি করবো আমরা?

সত্যি কথা বলেছেন ভাই।


আমার মতে কোরআনকে সঠিক ভাবে বুঝা ও কুরআনের আলোকে জীবন গড়াটাই কোরআনের প্রতি সত্যিকারে ভক্তি।





পোস্টে+++++++++++


আপনার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানা হচ্ছে যা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা কখন ছিলোনা।


শুভকামনা থাকবে সবসময়।


১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কোরআনকে সঠিক ভাবে বুঝা ও কুরআনের আলোকে জীবন গড়াটাই কোরআনের প্রতি সত্যিকারে ভক্তি।


গুগল কে বলেছি যেন আর একটু সচেতন হয়। না হলে গুগল বাদ দিয়ে আবার কষ্ট করা শুরু করে দিব।

আপনাকে নতুন করে কি আর ধন্যবাদ দিব শুধু জানবেন আমার ভালবাসা সবসময় আপনার জন্য রয়েছে।

আমি নিজে যাই যখন শিখি বা জানি চেষ্টা করি সবার সাথে সেগুলো শেয়ার করতে এর বেশী কিছু নয় এতেই আমি তৃপ্তি পাই

২১| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০০

তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোষ্ট। ++++ অনেক কিছু জানলাম।

১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার বিশেষ বিশেষ বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন লিমন ভাই।

২২| ২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩০

অদৃশ্য বলেছেন:




কান্ডারী ভাই

আপনার এই লিখাটি গতকালকেই পড়েছিলাম... ভাবছিলাম পরে মন্তব্য করি ঠিক তার কিছুটা পর আমার ওখানে আপনার আরও একটি মন্তব্য পাই... পরে আর এখানে মন্তব্য করা হয়নি...

গত রোযায় ইফতারির আগে কোন একদিন চ্যানের আইয়ের একটি প্রোগ্রামে লুত সম্প্রদায়ের ঘটনাটা সংক্ষিপ্তকারে জেনেছিলাম আর ঐ মূর্তি ও ডেড সি দেখেছিলাম... জেনেছিলাম...

যদিও ডেড সির ছবি আগেই দেখেছিলাম... কোন এক প্রোগ্রামে এর ভিডিও ফুটেজও দেখেছিলাম...

ভালো লাগা পোষ্ট...

শুভকামনা...

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আশা করছি ইসলামের এমন ঘটনা গুলো নিয়ে সামনে আরও কিছু পোস্ট দিব। কারণ এগুলো আমাদের সকলের জানা উচিত যেন আমাদের মাঝে হেদায়েত আসে আল্লাহর তরফ থেকে। ধন্যবাদ নয় আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৩| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

নস্টালজিক বলেছেন: খুব ভালো লিখসেন!

লুত (আঃ) এর এবং তার সামুদ গোত্র সম্পর্কে ভাসা ভাসা জানতাম! আপনার সুলিখিত পোস্ট পড়ে অনেক কিছু ক্লিয়ার হলো!


শুভেচ্ছা নিরন্তর, কান্ডারী!

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কিছু স্থানে অনুবাদের সমস্যা রয়ে গেছে। তবু যে ভাল লেগেছে তাতে আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৪| ২০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার তথ্য বহুল একটা পোষ্ট।

২১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ হাসান ভাই। শুভ কামনা রইল।

২৫| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:১৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: এরপরও নাস্তিক গুলানে কইবো ইসলাম সইত্য না X( X((

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দোয়া করি সব নাস্তিকদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুক, আমিন।

২৬| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: পরে পড়ব ...........

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অপেক্ষায় রইলাম

২৭| ২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১

মৃন্ময় বলেছেন: ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: এরপরও নাস্তিক গুলানে কইবো ইসলাম সইত্য না

২১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দোয়া করি সব নাস্তিকদের আল্লাহ হেদায়েত দান করুক, আমিন।

২৮| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৮

একজন আরমান বলেছেন:
স্বপনবাজ বলেছেন: মৃত সাগরের ইতিহাস টা পরিস্কার হলো!
ধন্যবাদ sir কান্ডারী অথর্ব! আপনি সামু ব্লগের কান্ডারী!


আমার আর নতুন করে কিছু বলার নাই।

২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ আরমান।

২৯| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:২১

শিপু ভাই বলেছেন:
ব্যাপক পোস্ট ভাই!!!++++++++++++++
অনেক কষ্ট করেছেন বোঝা যাচ্ছে!!! ধন্যবাদ!!!

কোরআন ছাড়া আর কিছুই নিঃসন্দেহে বিশ্বাস করি না।

২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কোরআন ছাড়া আর কিছুই নিঃসন্দেহে বিশ্বাস করি না।

সহমত ভাই।

৩০| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্লাস, প্রিয়তে, অনুসারিত।
ফাটায়া ফেলছেন ভাইডি। :|

২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

লিসানি ভাই আপনার কাছ থেকে এমন পোস্ট দেয়ার অনুপ্রেরনা পেয়েছি। আপনার কাছে কৃতজ্ঞ।

৩১| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

এরিস বলেছেন: আবার পড়ে যেতে হবে। ক্লিয়ার বুঝতে পারিনি। অনেকক্ষণ থেকে অনেক লেখা পড়ছি, মগজে জ্যাম লেগে গেছে। হুট করে এই ভিন্ন লেখা তাই মাথায় সেট হচ্ছেনা। মন্তব্যের জন্যে আবার আসবো কাণ্ডারী ভাই। এরকম একটি পোস্টের জন্যে অনেক শ্রম দিতে হয়। নিজে কষ্ট করে আমাদের জানার সুযোগ করে দিয়েছেন। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কৃতজ্ঞ আমি আপনার কাছে অপেক্ষায় রইলাম।

৩২| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১২

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
পোস্টটা পরে পড়ব বলে রেখেছিলাম আজ মনে পরল।

পড়ে ভাল লাগলো তবে লুত(অঃ) এর কৃত পাপাচার টা পরিস্কার হল না।
আবার পড়ে দেখতে হবে মনে হয়।

অসংখ ধন্যবাদ। +++++

২৪ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কিছু কথা আছে সরাসরি লেখা যায় না একটু বুঝে নেবেন। ধন্যবাদ ও পাঠে কৃতজ্ঞতা।

৩৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

অনিক্স বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। মেলা জিনিস জানতে পারলাম, বিশেষ করে ডেড সী সম্পর্কে। সোজা প্রিয়তে। :)

০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ অনিক্স আমার কৃতজ্ঞতা রইল নিরন্তর।

৩৪| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৫

ব্যান্ড পার্টি বলেছেন: +++++ অনেক আগেই পড়ছিলাম ।

২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা ব্যান্ড পার্টি।

৩৫| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

শের শায়রী বলেছেন: তোমার লেখাগুলো ভাই পড়লে নিজের ক্ষুদ্রতা ভাল ই বুজি। কি অসাধারন পোষ্টগুলো। আবারো প্রিয়তে। বিষয়টা নিয়ে আমার আরো কিছু পড়াশুনা করতে হবে।

২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাইয়া আপনি দেখি আমাকে লজ্জায় ফেলে দিলেন।

আমার নিজের কাছেও বিষয়টি এখনো ঘোলাটে তবে আপনি যদি ভালো কোন তথ্য পান তবে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

৩৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

রিয়ান৯১১ বলেছেন: আগেই জানতাম। তবু ও ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জানার পরেও এত্ত প্লাস । খুসিতে মন হারালো ।

৩৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

ডাব্বা বলেছেন: "অনেকের ভুল ধারণ থাকে যে সকল নবী নিষ্পাপ, কিন্তু আসলে কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস উভয়ই সুস্পষ্টভাবে বিপরীত শিক্ষা দেয়। কোরআন এবং কিতাবুল মোকাদ্দস বলে যে হযরত দাউদ (আঃ), হযরত মূসা (আঃ) এবং হযরত সোলায়মান (আঃ) বড় পাপের দোষে পড়েছে।"

I am a bit startled here. Are you sure you know what did you say? Clarification with authentic references will be much appreciated. Thank you.

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনি পুরো প্যারাটা দেখছি না পড়েই মন্তব্য করলেন। আগে পুরো পোস্ট কয়েকবার পড়ুন অনেক রেফারেন্স দিয়েই পোস্ট দেয়া হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকেও অনেক অনেক।

৩৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

ডাব্বা বলেছেন: "কিতাবুল মোকাদ্দসে ক্খনও বলা হয় নি যে লুত একজন ‘নবী’ ছিলেন বরং তিনি শুধু নবী ইবরাহিম (আঃ) এর ভাইপো ছিলেন।"

আপনি কিসের আলোকে এই লেখাটি লিখলেন ব্রাদার? কোরান না অন্যকিছু?

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

লুত (আঃ) আল্লাহর প্রেরিত একজন নবী ছিলেন এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। কারণ কোরআনেই সেটার প্রমান দেয়া আছে। আর রিসালাত মানা আমাদের তাওহীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পোস্ট এর মুল কথা হয়ত আমি বোঝাতে সক্ষম হয়নি তাই দুঃখিত।

৩৯| ১২ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: "পাপ মানুষকে অন্ধ করে ফেলে, অতিরিক্ত পাপের ফলে মানুষের বিবেক ও বোধশক্তি লোপ পায়। পরিণতিতে মানুষ ভালোকে খারাপ ও খারাপকে ভালো মনে করতে থাকে।"

কি যে হবে মাঝে মাঝে নিজের মনের মধ্যে আতংক ঝড় তৈরি করে !!!

আল্লাহ আমাদের ও আমাদের পরিবারকে এই পাপ এবং অন্য সকল পাপ থেকে বাঁচিয়ে রাখুন !!! (আমিন)

১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানুন এভাবে খুঁজে খুঁজে কষ্ট করে আমার পুরানো পোস্টগুলো পড়ার জন্য। ভাই এতো ভালোবাসা রাখব কোথায় ?

আল্লাহ আমাদের ও আমাদের পরিবারকে এই পাপ এবং অন্য সকল পাপ থেকে বাঁচিয়ে রাখুন !!! (আমিন)

৪০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: ধন্যবাদ অাপনাকে শেয়ার করার জন্য।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপনাকেও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.