![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
সিলেট রেল স্টেশন। ট্রেন আসার অপেক্ষায় বসে আছে রুপম। সময় খুব কম। আজকে সন্ধ্যার আগেই তাকে ঢাকায় পৌছাতেই হবে নতুবা কেয়ার সাথে তার আর এই জীবনে হয়ত কখনোই দেখা হবেনা। আজ সন্ধ্যায় কেয়ার বিয়ের অনুষ্ঠান। বর কানাডা প্রবাসী। বিয়ে করে কেয়াকে সাথে নিয়ে যাবার কথা এক সপ্তাহের মধ্যে। রুপমের সাথেই কেয়া একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছে কম্পিউটার বিজ্ঞানে। এরপর বিয়ে ঠিক হয়ে যাওয়াতে কেয়াকে ঢাকায় চলে যেতে হল কিছুদিন আগেই। রেল স্টেশনে বসে থেকে ভীষণ অস্থির সময় কাটছে। সিগারেটের বাজে অভ্যাস তার নেই। তাই চুইঙ্গাম চিবিয়ে চিবিয়ে মনের অস্থিরতা দূর করার একটি ব্যর্থ চেষ্টায় মগ্ন রয়েছে রুপম। এরই মাঝে তার বন্ধু সুমন এসেছে। একটার পর একটা সিগারেট টেনে যাচ্ছে সুমন। যেন বন্ধুর চেয়ে তার নিজের মনের অস্থিরতা অনেক বেশী।
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস। স্টেশন মাস্টার কিছুক্ষন পর এসে জানিয়ে গেলেন আজ সিলেট থেকে কোন ট্রেন ছেরে যাবেনা। কুলাউড়া জংশনের কাছে ভীষণ গণ্ডগোল বেঁধেছে। স্থানীয় দুটি রাজনৈতিক দলের মাঝে বিরোধ থেকেই এই গণ্ডগোল বেঁধেছে। পুলিশ এসেও সমাধান করতে পারছেনা। ভীষণ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। ইতিমধ্যে চারজন নিহত হয়েছেন তাদের মধ্যে একজন আবার পুলিশ অফিসার রয়েছেন। খবরটি শোনার পর রুপমের খুব কান্না পেল। সুমন সান্তনা দেবার চেষ্টা করছে। এরই মাঝে সুমনের ফোন পেয়ে ওদের বড় ভাই মামুন কোথা হতে যেন একটি মাইক্রো নিয়ে হাজির হল স্টেশনে। মাইক্রোতে মামুনের সাথে ওদের আরও এক বন্ধু শুভও এসেছে। মামুন ওদের দুইজনকে গাড়িতে উঠতে বলল।
এমন একজন বড় ভাই পেয়ে রুপমের আজ খুসির সীমা রইল না। এইত জীবন বন্ধুর চেয়েও আজ যে উপকার করেছে তার ভাই সেই ঋণ জীবন দিয়েও শোধ করা যাবেনা ভাবল রুপম। মামুন উচ্চ হাসি দিয়ে বলল আরে তোর ভাইয়েরা আছে কেন রে ? এভাবে ভেঙ্গে পরলে কি আর চলে ? মনে রাখবি আমি শুধু তোদের বড় ভাই না একজন ভাল বন্ধু সবার আগে। এই কথা শোনার পর রুপমের চোখে পানি চলে এলো। এই অশ্রুর মূল্য পৃথিবীর সবটুকু ভালোবাসার বিনিময়েও শোধ করা সম্ভব নয়। মামুনের চোখেও পানি এলো কিন্তু সেটা সে এভাবে সবার সামনে বের করতে পারলনা। গাড়ির স্টেয়ারিং হাতে বসে মামুন একটি সিগারেট ধরাল। যেন ধোঁয়ার সাথে বের হয়ে যাচ্ছে চোখের কোনে জমে থাকা অশ্রু কণাগুলো।
গাড়ি ছুটে চলেছে হাওয়ার বেগে। আজ কোন বাঁধা মানবেনা, মানবেনা কোন গতিসীমা এই গাড়ি। যে গাড়িতে রয়েছে দুটি চোখে নতুন জীবনের স্বপ্ন। নতুন এক প্রেমের সুচনা হাতছানি দিয়ে ডাকছে এই সাদা রঙের মাইক্রোটিকে। এরই মাঝে ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। এই এক সমস্যা দেশটিতে। কখনো কখনো সারাদিন আকাশ থাকে রোদ ঝলমলে; কোথা হতে হঠাত করে যেন চারিদিক অন্ধকার করে বৃষ্টি শুরু হয়ে যায়। অন্তত আজকের দিনটিতে এমনটি না হলেও পারত। এখন গাড়ি চালাতে হচ্ছে ধীর গতিতে। কারন সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশী মামুনের কাছে। বেঁচে থাকলে অনেক স্বপ্ন পূরণ হবে কিন্তু কোন ভাবে এক্সিডেন্ট হলে মৃত্যু না হয়ে শেষে দেখা যাবে চিরদিনের জন্য পঙ্গু হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকতে হচ্ছে। যেটা মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে ভয়ংকর।
শুভ গান ধরল। রুপমের ঠিক মনের মত না হলেও শুভর সুরের সাথে হারিয়ে গেল তার মন অজানার মায়াডোরে। মামুন আরেকটি সিগারেট ধরাল। এবার একদম নিরুপায় হয়ে ভদ্রতার মাথা খেয়ে সুমন শুধু বলল মামুন ভাই আমি আর পারছিনা আমাকে একটি সিগারেট খাওয়ার টানার অনুমতি দেন। অনুমতি পাবার আগেই সুমন সিগারেট ধরাল। ব্যাক ভিউয়ার মিরর দিয়ে সুমন দেখতে পেল তার বড় ভাইয়ের ঠোঁটে মৃদু হাসি লেগে আছে। অর্থাৎ মৌনতাই সন্মতির লক্ষন। এবার আর বাঁধ মানা নেই। একের পর এক সিগারেট টেনে যাচ্ছে সুমন। আচ্ছা সুমন সমস্যা তোর না রুপমের জানতে চাইল মামুন। এবার গাড়ির ভেতরের গুমোট পরিবেশ ভেঙ্গে হাসির ধুম পরে গেল। শুরু হল সবাই মিলে সুমনকে পচান। সুমনের সাথে কেয়াকে মিলিয়ে প্রেমের গান ধরল শুভ। এতে করে রুপমের মনে কোন রকম হিংসা হল না। কারন সে জানে সবাই তাকে কতটা ভালোবাসে। আসলে ওদের চারজনের মাঝে ভালোবাসার সম্পর্কটাই অন্যরকম। এখানে কারো প্রতি কারো কোনরকম হিংসা বোধ কাজ করেনা। যেটা কাজ করে একে অপরের প্রতি দ্বায়বদ্ধতা। এই দ্বায়বদ্ধতা নিজেদের বন্ধুত্বের বন্ধনের। এবার শুভকে থামিয়ে দিয়ে মামুন একটি কবিতা আবৃত্তি শুরু করল সিগারেট মুখে রেখেই। এই ছবিটি তুলে রাখা গেলে হয়ত পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ফটোগ্রাফি হয়ে শোভা পেত প্যারিসের কোন চিত্র প্রদর্শনীতে।
কোথায় যেন শুনেছিলাম
একটি মনের মতন নাম;
আজতা আর মনে পরেনা।
কোথায় যেন দেখেছিলাম
একটি মনের মতন মুখ;
আজতা আর মনে পরেনা।
যখন তোমাকে পেয়েছি
অনন্ত প্রণয়ের ভিড়ে;
তুমি আর আমি
আজ একই সুখের নীড়ে
বন্দী দুজনে।
আজ এই ছয়টি বছর পরে
যখন ক্ষয়ে গেছে অনেক
কেঁচোর মাটির ঘর,
হারিয়েছে চড়ুই তার নীড়,
মিশে গেছে মাটিতে সুরমা নদী –
সুরমার ঐতিহ্য ভরা মান;
তখন তুমি এলে
বধূ হয়ে আমার নীড়ে,
অনন্ত প্রনয়ের ভিড়ে।
স্মৃতি থেকে মুছে দিলে তুমি
সেই নাম – সেই মুখ
যা আমি কোথায় যেন পেয়েছিলাম,
হৃদয়ের মোহনায়;
আজতা আর মনে পরেনা।
হঠাত করে গাড়ি ব্রেক করল মামুন। গাড়ির ভেতর সবাই চিৎকার করে উঠল কি ব্যাপার ভাই কোন সমস্যা !!! মামুন কোন কথা না বাড়িয়ে বৃষ্টির মাঝেই গাড়ি থেকে নামল। কেউ কিছু বুঝতে পারল না কি ঘটতে চলেছে। সবাই শুধু একে অপরের দিকে মুখ চাওয়া চাওয়ি করে নিল। মামুন একটি মেয়েকে নিয়ে হাজির হল গাড়িতে। মেয়েটি নীল রঙের একটি শাড়ি পরে রয়েছে। ভিজে একাকার অবস্থা। নীল শাড়িটি যেন ভিজে আরও গাড় নীল রং ধারন করেছে। সেই নীলিমায় মেয়েটির গায়ের রং অদ্ভুত সুন্দর দেখাচ্ছে। কেউ কোন কথা বলার সাহস পেল না। আসলে সাহস না সবাই লজ্জায় একে অপরের মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগল বারবার। খুব গম্ভীর মুখে এবার মামুন গাড়ি চালাচ্ছে। যেন সে কোন মস্ত বড় এক পাহাড় তুলে এনেছে গাড়িতে। এখন এক অপরাধ বোধ তাকে তাড়া করে ফিরছে। সিগারেট শেষ হয়ে যাওয়াতে নিজেই লজ্জার মাথা খেয়ে সুমনের কাছে সিগারেট চাইল। সুমন নিজে থেকে সিগারেট ধরিয়ে এগিয়ে দিল তার কাছে।
বৃষ্টি ঝরছে আপন ধারায়। এবার বৃষ্টির বেগ বেড়েছে আগের চেয়ে দিগুন। এই দুপুর বেলাতেও যেন মনে হচ্ছে সন্ধ্যা বেলায় গাড়ি চলছে সামনের আর পেছনের আলো জ্বালিয়ে পাছে পথ ভুল করে যেন হারিয়ে যেতে না হয় সেই সচেতনতায়। নীরবতা ভেঙ্গে দিয়ে মামুন নিজেই বলতে শুরু করল পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি ইনি হলেন কেয়া। মানুষ ভুত দেখলে যেভাবে চমকে উঠে ঠিক যেন সবাই চমকে উঠল কোন ভুত দেখল ভেবে। অবাক হবার কিছু নেই। ইনি রুপমের সেই কেয়া নয়। মেয়েটি কান্না জড়ান কণ্ঠে বলল থাক মামুন আর কিছু বলনা প্লিজ। আমাকে নামিয়ে দিয়ে না হয় তুমি ওদের সাথে তোমার কথাগুলো শেয়ার কর প্লিজ। এবার মামুন আগের চেয়ে আরও বেশী গম্ভীর হয়ে গাড়ি চালাতে লাগল। তবে এবার গাড়ির গতি সীমা আর ধীর রইল না। জীবনের আদর্শ বদলে গেল মুহূর্তেই। এই মুহূর্তে জীবনে বেঁচে থাকা মূল্যহীন। এই যাত্রা যদি শেষ যাত্রা হত পৃথিবীর চলার পথে তবেই সার্থকতা খুঁজে পাওয়া যেত। গাড়ির গতি আরও কিছু বেড়ে গেল। সুমন এবার নিজ থেকেই আর একটি সিগারেট ধরিয়ে তার ভাইয়ের হাতের কাছে এগিয়ে দিল। এবার শুভ আবার তার সেই গানটি ধরল;
Riders on the storm
Riders on the storm
Into this house we're born
Into this world we're thrown
Like a dog without a bone
An actor out alone
Riders on the storm
There's a killer on the road
His brain is squirmin' like a toad
Take a long holiday
Let your children play
If ya give this man a ride
Sweet memory will die
Killer on the road, yeah
Girl ya gotta love your man
Girl ya gotta love your man
Take him by the hand
Make him understand
The world on you depends
Our life will never end
Gotta love your man, yeah
Yeah!
Riders on the storm
Riders on the storm
Into this house we're born
Into this world we're thrown
Like a dog without a bone
An actor out alone
Riders on the storm
Riders on the storm
Riders on the storm
Riders on the storm
Riders on the storm
Riders on the storm
কেয়া গাড়ির জানালা দিয়ে তাকিয়ে খুব দ্রুত পেছনে ছুটে চলা অবারিত সবুজের মাঠ, গাছ আর ছোট ছোট ঘরগুলোর মায়ায় নিজের মনকে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টায় মগ্ন হয়ে রইল। এতক্ষণ সুমন গাড়ির সামনের সিটে ভাইয়ের পাশেই বসে ছিল। কিন্তু শুভর গান থামিয়ে দিয়ে বলল মামুন ভাই গাড়ি থামান আমি পেছনের সিটে যেয়ে একটু সটান হয়ে শুয়ে ঘুম দিব। মামুন সুমনের এই চতুরতা টের পেয়ে গাড়ি থামাল।
গাড়ি একটি চায়ের দোকানের সামনে থামাল মামুন। সবাই চা খেয়ে নিল যাত্রা বিরতির এই মাঝ পথে। শুভ অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল চায়ের দোকানি ছোট মেয়েটির দিকে। শুভ জানতে চাইল বাবু তোমার নাম কি ? মেয়েটি বলল জী সুমি। সুমির কাছে জানতে পারল তার বয়স আট বছর। বাবা তার মা ও তাদেকে ছেরে চলে গিয়ে আরেকটি বিয়ে করেছে। ঘরে মা আছে আর একটি পাচ বছরের ছোট ভাই আছে। তাদের জীবন সংগ্রামে টিকে থাকার জন্যই তার এই বয়সে কাজে নামা। মা বাড়িতে বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে কিন্তু এতে যা আয় হয় তা দিয়ে তাদের তিনজনের সংসার কোনরকম চলে গেলেও তার পড়াশোনার খরচ চালিয়ে যাওয়া যায় না বিধায় তার এই চায়ের দোকানে কাজ নেয়া। দোকানটি তার এক দূর সম্পর্কের মামার। মাস শেষে যা পায় এই দোকানে কাজ করে তা দিয়ে তার নিজের লেখাপড়ার খরচ চলে যায়। সব শুনে শুভর মন কেঁদে উঠল। জীবনের আরেক রুপের সাথে তার পরিচয় হল। মানুষ যে শুধু মাত্র টাকার কারনে এভাবে নিজ স্ত্রী আর সন্তান ত্যাগ করে চলে যেতে পারে আজই শুভ জানতে পারল জীবনের এমন একটি অধ্যায় সম্পর্কে। ওদিকে কেয়া আর মামুনের সাথে দাড়িয়ে সুমন জানতে পারল তাদের সব ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে। সবই যে তার ভাই মামুন আর এই মেয়ে কেয়ার পরিকল্পিত সব জেনেও রুপমকে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য সেও চুপচাপ থাকার জন্য প্রতিজ্ঞা করল বড় ভাইয়ের অনুরোধে।
গাড়িতে উঠে বসল সবাই আবার । সুমন পেছনে চলে গেল ঠিকই কিন্তু না ঘুমিয়ে বসে রইল আর সামনে তার ভাইয়ের পাশে বসিয়ে গেল কেয়াকে। রুপম হ্যান্ডশেক করে নিল গোপনে সুমনের সাথে যেন এতক্ষনে একটি কাজের কাজই সে করেছে যার সাধুবাদ সে পেল।
কেয়া মামুনের দিকে বার বার তাকাল যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ক্লাসে বসে থেকে লুকিয়ে তাকাত ঠিক সেই ভাবে। অনেক বদলে গেছে খুব চেনা তার এই ভালোবাসার মানুষটি। মনের ভেতর হাহাকার করে উঠল পুরনো কিছু স্মৃতি। যেন অনেক কথা না বলেও সব কথাই বলে দিচ্ছে এই গাড়িতে উপস্থিত সকলের মাঝে। সেদিন যদি মামুনের সাথে এমন কিছু বন্ধু থাকত যারা তার জন্য এভাবে একটি গাড়ি নিয়ে ছুটে চলত তার প্রেমিকাকে ছিনিয়ে আনতে তবে জীবনটা আজ হয়ত অন্যরকম হত মামুনের। কেয়াকে হারাতে হতনা তার। ভালোবাসা পেত পূর্ণতা। সব ভালোবাসা পূর্ণতা পায়না। সব ভালোবাসা পূর্ণতা পাবার আশাও করতে হয়না। একদিন কেয়ার কাছেই কথাগুলো শুনতে হয়েছিল তার।
গাড়ি যখন ঢাকায় বিয়ে বাড়িতে এসে পৌঁছল তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। বিয়ে তখনও হয়নি। গাড়িতে থেকে কেয়া নেমে এসে জানাল যে সে তার খালাত ছোট বোন কেয়াকে নিয়ে আসছে। ওরা যেন এখানেই অপেক্ষা করতে থাকে গাড়িতে বসে। কেয়াকে নিয়ে হাজির হল তার বড় বোন কেয়া। বধূ বেশে লাল শাড়িতে অপরূপ লাগছে কেয়াকে রুপমের কাছে। যেন স্বর্গের কোন মায়াবিনী দেবী এইমাত্র পৃথিবীতে নেমে এসে গাড়িতে বসল তার পাশে। রুপম কেয়ার হাতে হাত রাখল। মামুন তার কেয়ার কাছে দূর থেকে কৃতজ্ঞতা স্বরূপ হাত নাড়িয়ে বিদায় নিল। একটি সিগারেট মুখে ধরিয়ে স্টেয়ারিং এর উপর হাত রাখল মামুন। গাড়ি আবার ছুটে চলল সিলেটের পথে। পেছনে দাড়িয়ে রইল কেয়া। ভেজা আঁচলে চোখের নোনা অশ্রু মুছে নিল। গাড়ি ছুটে চলেছে সফল প্রেমের নতুন স্বপ্নকে সাথে নিয়ে পেছনে ফেলে সব বিষাদের স্মৃতিকে। রুপমের হাতে কেয়ার হাত। অবিরত বৃষ্টি ঝরছে প্রেমের সুর হয়ে। সেই সুরের সাথে শুভ গান গাইছে;
Girl ya gotta love your man
Girl ya gotta love your man
Take him by the hand
Make him understand
The world on you depends
Our life will never end
Gotta love your man, yeah
Yeah!
Riders on the storm
Riders on the storm
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: সিন্ডিকেটেড গল্পে মাইনাচ
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই গল্পের মাঝে সিন্ডিকেট কোথায় খুঁজে পেলেন ঠিক বুঝলাম না।
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
মামুন রশিদ বলেছেন: বাহ এটাও বুঝলেন না
গল্পের নায়ক রুপমের প্রেমিকা 'কেয়া'
নায়কের বন্ধু সুমন/শুভ'র ভবিষ্যত প্রেমিকার নাম 'কেয়া'
বড়ভাই মামুনের হারানো প্রেমিকার নাম 'কেয়া'
----------------
গল্পকারের প্রাণপ্রিয়ার নাম 'কেয়া'
রীতিমত 'কেয়া' সিন্ডিকেট
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাহলে দেখছি,
আমরা সবাই কেয়ার প্রেমিক আমাদের এই কেয়ার সিন্ডিকেটে। নইলে মোদের ভালোবাসার সাধ মিলবে কি শর্তে। আমরা সবাই কেয়া সিন্ডিকেট।
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: সিন্ডিকেটের নাম "কেয়া" সেকাল একাল ও বলা যেতে পারে। এক কেয়ার হয় নাই দেখে সে আরেক কেয়ার জন্য আগায়ে আসলো? কেয়াদের মাঝে আবার খালাতো বোন সিন্ডিকেটের সুবাশ পাওয়া জাচ্ছে...
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কারো কারো ক্ষেত্রে মামাত সিন্ডিকেটের সুবাশ পাওয়া গেলেও যেতে পারে তাতে কোন ভাবেই কিন্তু কেয়াকে দ্বায়ী করা চলবে না। কারন কেয়া নির্দোষ।
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: ভালো হইছে।
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ মেহেদী ভাই।
৬| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো পাইলাম পোস্ট।
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই গল্প নিতান্তই একটি গল্প ইহাকে ভালো পাইয়া আমাকে শরমিন্দা করা অনুচিত।
৭| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: বাহ! বাহ! আহ!
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাহ ! বাহ ! বোঝা গেল কিন্তু এই আহ ! কেনরে ভাই ?
৮| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
নিষ্কর্মা বলেছেন: গল্পের আগা মাথা নাই, এক নাম বেবহার করে সব গুলায়ে দিছেন গো ভাইডি।
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কোন নাম গো ভাইডি ? গত কয়েকদিন যাবত সামুতে এত সিরিয়াস সিরিয়াস টাইপ গল্প আসছে যে নিজেই ভীষণ সিরিয়াস হয়ে গেছি। তাই ভাবলাম এত সিরিয়াসনেসের ভেতর যদি একটু আগা মাথা ছাড়া নিছক বিনোদন মূলক কিছু করা যায় তবে ক্ষতি কি ? তাই এই গল্পের প্রকাশ।
জয়তু ভালোবাসা !!! জয়তু প্রেম !!!
৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: সিন্ডিকেটেড গল্পে মাইনাচ
সহমত সহমত !!!
১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি কি এই সিন্ডিকেটের একজন কেট নাকি ? আপনি মাইনাচ দিচ্ছেন কেন ?
১০| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
সিয়ন খান বলেছেন: চরম হইছে ++
১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
১১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
নস্টালজিক বলেছেন: ডোরস! রাইডার্স অন দ্য স্টোর্ম!
লেখা ভালো লাগলো!
শুভেচ্ছা, কান্ডারী!
১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার সবচেয়ে প্রিয় ব্যান্ড এর সবচেয়ে প্রিয় একটি গানের জন্যই পোস্টের অবতারনা।
ভালোবাসা জানবেন।
১২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাহ ! মিলনাত্মক গল্প দেখি , সাথে বৃষ্টি , ভ্রমণ আর গান !
লেখালেখির মৌসুম যাচ্ছে দেখি আপনার ! হিংসাইলাম
১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু নিতান্তই বেকার সময় অতিবাহিত করছি। তাই অবসর পেয়ে লিখছি। তবে সামনের দিনগুলোতে এত বেশী ব্যাস্ত হয়ে যাব যে তখন আর লেখালিখির সময় পাওয়া যাবেনা আর এভাবে পোস্ট দিয়ে বিরক্ত করা হবেনা।
আমাকে তখন খুব মিস করবেন জানি।
১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
আমিনুর রহমান বলেছেন:
হায় রে কেয়া !!!
গল্প পড়ে মজা পাইছি তা গল্পের কারনে নয় গল্পের চরিত্রগুলোর নাম দেখে
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইয়া দেশে এত এত সমস্যা দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে গেছি। নির্মল বিনোদন খুঁজে পাইনা। একটু বিনোদন খোঁজার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম। চরিত্রগুলো সব কাল্পনিক। আবার ব্লগার কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়ের নাম ভেবে ভুল করবেন না যেন
১৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: এইটা কিছু হইলো কান্ডারী ভাই ?? এইভাবে সবার গারলফ্রেন্ডের নাম গণহারে কেয়া রাখার তীব্র প্রত্তিব্বাদ জানাই ।
যাই হুক,যে কামটা করলেন মিয়া নিজেরে চরম সম্মানিত বোধ করছি । ঋণী করে ফেললেন ।
ভালো লাগা জানালাম অজস্র ।
আর হ্যাঁ, কেউ একজন এই পোস্ট দেখলে আমারে খুনও করতে পারে :!> :!>
সো খেয়াল কইরা
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হরতাল ডাকা হবে নাকি আবার কেয়া কে নিয়ে বড়ই শঙ্কায় আছি।
মন্ত্রী সাহেব কে যদি সন্মান দিতে নাই জানি তবে আর সাধারন প্রজা হবার যোগ্যতা আমার থাকার কথা না।
কে সে ঝাতি জানতে চায় ?
১৫| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: দুরন্ত গল্প ! কেন জানি খুব হাসি পাচ্ছে ! রুপম একদিন মন্ত্রী হবে বলে কেন জানি আমার অবচেতনমন বলছে ! পোষ্টে ++ !
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি রম্য লিখতে জানিনা। জীবনে অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু রম্য লিখতে পারিনাই। কেন জানি সবকিছুতেই সিরিয়াস হয়ে যাই। আর আমি সবসময় করুন পরিনতির গল্পই লিখেছি এবার একটু নির্মল সুখের গল্প লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করে দেখলাম। তবে লেখার পর আমারও খুব হাসি পেয়েছে।
দোয়া করি রুপম একদিন মন্ত্রী হোক।
১৬| ১৫ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো
+++!
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, ধন্যবাদ
১৭| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মন ভালো করা গল্প। হাসলাম, কিঞ্চিৎ আবেগিত হলাম।
পোস্টে প্লাস।
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই গল্পে যে প্লাস পাওয়া যেতে পারে সেটা দেখেই খুসি হলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৮| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
তাসজিদ বলেছেন: গল্পে কেয়া র এত পদধ্বনি। সন্দেহবাদী সন্দেহ করে কান্দারি ভাইএর জীবনে কি.....................কোন...........................নারী ............। আছে ...........................। যাহার নাম........................।
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই শূন্য স্থান গুলোতে কি হবে ? আর একটু সহজ করে দেন। নাহলে পরীক্ষায় ফেল করতে হবে।
১৯| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখালেখি বহুত কষ্টের কাজ ! যে লেখে সে বোঝে ! তবে সব শেষে এই কষ্টটাই সবচেয়ে আপন হয়েই থাকে।
না ভাই বিরক্ত হমু ক্যান ! সামু ব্লগে আইসা আপনার পোষ্ট পড়তে পারুম না আপনে ব্যস্ত হইয়া গেলে এই কথা শুইন্যাই তো হৃদয় ফাডি যাতি চায়
যখন যা মনে আসবে লিখে রাখবেন । না হলে ওই মুহূর্তের ওই ভাবটা হারিয়ে যাবে !
ভালো থাকবেন কাণ্ডারি ভাই , আমাদের সাথেই থাকেন ।
১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জীবন সুখ দুঃখের তরঙ্গ। তাই জীবনের এই বয়ে চলার সাথেই চলতে চলতে একসময় থেমে যেতে হয়। আবার নতুন করে তরঙ্গ জন্ম নিলে ফিরে আসা হয়।
এখন এমন হয়ে গেছে আপনারা সবাই আমার নিজের পরিবারের মতই। তাই আপনাদের ছেরে যাবার প্রশ্নই আসেনা।
জীবন হোক সুন্দর স্বপ্নময় এই কামনা রইল।
২০| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিলেট রেল স্টেশনটাআমার খুব পরিচিত। সিলেটে জনতা ব্যাংকের ফরেনএক্স চেন্জ করপোরেট শাথায় সিনিয়র অফিসার তথাএক্সিউউটিভ অফিসার হিসেবে চাকুরী করেছি।তখণ প্রতি সপ্তাহে সেখানে যেতাম। পোস্টে ভাল লাগা।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে ভাই আপনি তখন ছিলেন জানলে গল্পের কাহিনী অন্যরকম হত।
২১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ফিল গুড লেখা। ভালো লাগলো।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হাসান ভাই মাথায় প্রেমের গল্প ছাড়া কিছু আসছেনা। এটা খুব খারাপ লক্ষণ।
২২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩০
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: তাসজিদ বলেছেন: গল্পে কেয়া র এত পদধ্বনি। সন্দেহবাদী সন্দেহ করে কান্দারি ভাইএর জীবনে কি.....................কোন...........................নারী ............। আছে .......................
বেশ বেশ বেশ!!
কিন্ত এতো ইজিলি রাজকন্যা ছিনিয়ে নিলো!! কেমনে কি!! ??? বড় কেয়ার রোল টা ঠিক ক্লিয়ার না আমার কাছে!
এমনিতেই কম বুঝি!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রাজকন্যা স্বেচ্ছায় ভাগার জন্য তৈরি হয়ে বসেই ছিল। বড় কেয়াইত পরিকল্পনার মধ্যে ছিল। ঈশরে এত কিছু গল্প ভাইঙ্গা কইয়া দিলে কেমনে কি ?
২৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পড়ে ভাল লাগছে
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পড়ছেন।
২৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্প পড়ে আমার একটা গান মনে পড়ছে
You fill up my sense
like a night in forest
Like the mountains in springtime
Like a walk in the rain
Like a storm in the desert
Like a sleepy blue ocean
You fill up my sense
Come fill me again.
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
You fill up my sense
Come fill me again.
হুম বুঝলাম।
২৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: সবাই ভাল বলছে। আর আমি বলি এত দৌড় পারানো ঠিক না। পাঠকেরে একটু থামতে দিবেন না। পড়তে পড়তে জিরাইতে দিবেন না, এইটা কেমন কথা। গল্প পড়া শুরু করলাম মানে- গেট সেট গো!
কী বিপদের কথা! শেষ সীমা না আসা পর্যন্ত থামা থামি নাই- এতই গতিশীল। এতে পাঠক কিছু বুঝনের আগেই গল্প ফুরাইয়া যায়। আমি তো একটু একটু কইরা গল্প পড়তে চাই। একটু পড়মু। একটু ভাবমু। আরেকটু এদিক ওদিক তাকাবু। তার মানে আয়েস কইরা গল্প পড়তে চাই।
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একেবারেই এমেচার হাতে লেখা গল্প হলে পাঠকের মনে অপূর্ণতা থাকবেই। তবে এভাবে মন্তব্য পেলেইনা একদিন পাকা লেখক হতে পারব নিজের ভুল গুলো দেখে অনেক কিছু শিখতে পারব।
ধন্যবাদ ভাই।
২৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
~মাইনাচ~ বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: সিন্ডিকেটেড গল্পে মাইনাচ
সব মিছে কথা, আমে গল্পে আনাচে কানাচেও নেই
৯ম মাইনাচ
১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হায় হায় ভাই আপনের জীবনেও কি কেয়া নামের কেউ আছে নাকি ?
২৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
বোকামন বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
শিরোনাম দেখে ইচ্ছে ছিল মন্তব্যে লিখবো- গল্পের নাম ভালো লাগলো না”
কিন্তু পুরো পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে নামটি যথার্থই দিয়েছেন :-)
বেশ উপভোগ করলাম পুরো লেখাটি। RIDERS ON THE STORM আমারো বেশ ভালোলাগা একটি গান !! শুনছি...
আজ ধন্যবাদ বা কৃতজ্ঞতা জানবো না, আবদার করছি একটা-
যদি উত্তরে আপনর খুব প্রিয় একটি গান(যেকোন ভাষার) বুড়ো মানুষটার সাথে শেয়ার করতেন.............
১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
Self Control
Laura Branigan
Oh, the night is my world
City light painted girl
In the day nothing matters
It's the night time that flatters
In the night, no control
Through the wall something's breaking
Wearing white as you're walkin'
Down the street of my soul
You take my self, you take my self control
You got me livin' only for the night
Before the morning comes, the story's told
You take my self, you take my self control
Another night, another day goes by
I never stop myself to wonder why
You help me to forget to play my role
You take my self, you take my self control
I, I live among the creatures of the night
I haven't got the will to try and fight
Against a new tomorrow, so I guess I'll just believe it
That tomorrow never comes
A safe night, I'm living in the forest of my dream
I know the night is not as it would seem
I must believe in something, so I'll make myself
believe it
That this night will never go
Oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh
Oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh
Oh, the night is my world
City light painted girl
In the day nothing matters
It's the night time that flatters
I, I live among the creatures of the night
I haven't got the will to try and fight
Against a new tomorrow, so I guess I'll just believe
it
That tomorrow never knows
A safe night, I'm living in the forest of a dream
I know the night is not as it would seem
I must believe in something, so I'll make myself
believe it
That this night will never go
Oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh, oh-oh-oh
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control
You take my self, you take my self control ...
২৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: ++++++++++++++++++
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওরে এত্ত প্লাস !!! ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: পড়লাম । খুব ভাল লিখেছেন ।
১২তম ভাল লাগা ।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুসি হলাম ভাল লেগেছে জেনে। ভালো থাকবেন।
৩০| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: কয়েকবার পড়তে এসেও পড়া হয়নি। প্লটটা বাস্তব নাকি? ভালো লাগলো পড়তে। "প্রেয়সী রেসকিউ সার্ভিস" নামে একটা সার্ভিস খোলা যায় না? আমি আছি ভলেন্টিয়ার হিসেবে।
১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাহ দারুন বলছেন ভ্রাতা "প্রেয়সী রেসকিউ সার্ভিস" এই নামে একটি সিনেমা হইলে দারুন হয়। আর সিনেমার নায়ক আপনিই হবেন।
প্লটের কথা গোপন থাকাই উত্তম
৩১| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
রোজেল০০৭ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
কেমন জানি মনে হলো,গল্পের ভিতরে ঢুকে পড়েছি,আর বের হতে ইচ্ছে করছে না।
+++
১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইয়া কি বিপদে ফেললেন। আচ্ছা ঠিকাছে আপনি যতক্ষণ ইচ্ছে থাকুন।
ভালোবাসা নিরন্তর।
৩২| ১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খারাপ নয়! চরিত্রগুলো কেমন যেন পরিচিত মনে হচ্ছে
১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিশ্বাস করেন ভাই চরিত্রগুলো সব কাল্পনিক। তবে আবার আপনি নন কিন্তু।
৩৩| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বাংলার হাসান বলেছেন: গল্পটা মিল না দিলে আরো বেশী সুন্দর হতে পারত মনে হয়।
১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এত বিরহ খুঁজেন কেন ? এত বিরহ ভাল না। মাঝে মাঝে সুখের গল্প পেতে হয়।
৩৪| ১৭ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: যখন তোমাকে পেয়েছি
অনন্ত প্রণয়ের ভিড়ে;
তুমি আর আমি
আজ একই সুখের নীড়ে
বন্দী দুজনে।
১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
Girl ya gotta love your man
Girl ya gotta love your man
Take him by the hand
Make him understand
The world on you depends
Our life will never end
Gotta love your man, yeah
Yeah!
Riders on the storm
Riders on the storm
৩৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৯
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন:
এতো কেয়া কেন কান্ডারী ভাইয়া?????
আর কোন নাম নেই কেন??
মাইনাস
১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেয়াময়ি কেন্দ্রিক সবকিছু তাই আর কোন নাম নাই। এভাবে মাইনাস দিতে পারলেন
৩৬| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: লেখার আবেগটুকু ভাল লেগেছে। সুখের গল্প বলা চলে। RIDERS ON THE STORM গানটা কই পাব? শুনতে চাই।
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ব্যান্ডের নাম ডোরস শিল্পী জিম মরিসন। আমি লিঙ্ক পেলে আপনাকে দিয়ে যাব। অন্যথায় কিনে নিতে পারেন সবগুলো গানই অসাধারন। কৃতজ্ঞতা ভাই।
৩৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আমারে কি পাগলে পাইছে যে মন্ত্রী হইতে যামু ??
পার্লামেন্টের যে অবস্থা !!
আমি সামুতেই ভালো আছি । সামুতেই না হয় মন্ত্রী থাকি ।
২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার লগে সামুতে থাইকা আমি কোন পদ কেন পাইলাম না অন্তত উজির না হোক সামান্য প্রজাও কি হইতে পারিনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২২
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: +