নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শখ যখন ডাকটিকেট সংগ্রহ

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭





পোস্টটি উৎসর্গ করলাম আমার মা কে। আমার মা আমাকে ডাকটিকেট সংগ্রহের প্রতি উৎসাহিত করে একটি ডাকটিকেট সংগ্রহের অ্যালবাম কিনে দিয়েছিলেন। সেই থেকে আমার ডাকটিকেট সংগ্রহ শুরু হয়।







ডাকটিকেট সংগ্রহ একটি প্রাচীন বিনোদন ও শিক্ষামূলক শখ হিসেবে বিশ্ব জুড়ে স্বীকৃত। ডাকটিকেট একখন্ড কাগজ যা ডাক মাসুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। নানা বর্নের এই ডাকটিকেট গুলোতে ফুটে ওঠে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্য,সাংস্কৃতি, বরেন্য ব্যক্তিত্ব, ইত্যাদি বিষয় ফুটে ওঠে। মোট কথা সেই দেশের পরিচয় তুলে ধরে। প্রতিটি দেশের ডাক ব্যবস্থায় ডাকটিকেটের ব্যবহার আছে। তাই প্রতি বছর প্রচুর পরিমান ডাকটিকেট প্রকাশ পায়। বিশেষ বিশেষ দিনকে স্বরন করে রাখার জন্য ডাকটিকেট প্রকাশ করে থাকে ডাক বিভাগ গুলো। ডাকটিকেট গুলো সাধারনত চারকোনা বা বক্স আকৃতির হয়ে থাকে। তবে ত্রিকোনাকার,গোলাকার,স্টার আকৃতির, সহ বিভিন্ন আকৃতির ডাকটিকেট পাওয়া যায়। ডাকটিকেট গুলো সাধারনত কাগজের তৈরী হয়ে থাকে। কিন্তু কাঠের ফাইবার,সিনথেটিক কাপড় ইত্যাদির ডাকটিকেট ও পাওয়া যায়। অনেক ডাকটিকেটের উপর বিভিন্ন মনিষীর ছবি ছাপা থাকে।ডাকটিকেটের ওপর করা স্টাডিকে ফিলাটেলি বলে। ডিজাইন প্রডাকশন সবকিছুই এর অন্তর্ভুক্ত। ফিলাটেলি বা ডাকটিকেট সংগ্রহ করে একদিকে যেমন পাওয়া যায় নির্মল আনন্দ, তৃপ্তি তেমনি তা খুলে দেয় জ্ঞানের দুয়ার। সঠিক উপায়ে ডাকটিকেট শুধু জ্ঞান বাড়ায় না, এটি হয়ে উঠতে পারে একটি উত্তম বিনিয়োগ। ডাকটিকেটের দাম কখনো কমে না, বরং দিন দিন বাড়তেই থাকে। ফলে আজ যে দামে ডাকটিকেট কেনা হলো, পরে তা যদি দুর্লভ বা দুষ্প্রাপ্য হয়ে যায়, তাহলে তার দাম বেড়ে যায় অনেকখানি, ডাকটিকেট হয়ে ওঠে দুর্মূল্য।



ডাকটিকেটের শ্রেণীবিভাগঃ




• সাধারন ডাকটিকেট

• স্মারক ডাকটিকেট

• সরকারী ডাকটিকেট



অতীত কথাঃ




খৃষ্টপূর্ব ৩২২ অব্দে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকাল থেকে সংবাদ আদান-প্রদানের ব্যবস্থা চালু হয়৷ চন্দ্রগুপ্তের সময় কতকগুলি শিৰিত পায়রা একস্থান থেকে অন্যস্থানে সংবাদ বহন করে নিয়ে যেত৷ চন্দ্রগুপ্তের পৌত্র অশোক রাজা হয়েও এই ব্যবস্থা চালু রেখেছিলেন৷ শের শাহ রাজা হয়ে এবং বাংলাদেশ থেকে সুদূর পাঞ্জাব পর্যনত্ম প্রায় ২ হাজার মাইল রাস্তা প্রস্তুত করে যোগাযোগের পথ সুগম করেন৷ শের শাহের সময় ঘোড়ায় করে ডাক প্রেরণের সুব্যাবস্থা করা হয়েছিল৷



আবিষ্কারঃ



বৃটেনের রোল্যান্ড হিলকে ডাকটিকেটের জনক বলা হয়। ১৮৩৭ সালের কথা, সে সময় প্রেরককে নয় প্রাপককেই ডাক মাশুল দিতে হত। চিঠির পাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ডাক মাশুল নির্ধারিত হত। প্রাপক অনেক সময় বিভিন্ন টালবাহানা করে ডাক মাশুল দিতে চাইতো না। এসব অসুবিধা দূর করতে রোল্যান্ড হিল ডাক বিভাগের সংস্কারে বিভিন্ন প্রস্তাব আনেন, যার অন্যতম ছিল ডাকটিকেটের প্রচলন। ১৮৪০ সালে তাঁর প্রস্তাবানুসারেই প্রাপকের পরিবর্তে প্রেরক কর্তৃক ডাকমাশুল দেবার রীতি প্রবর্তন করা হয়। ওজনের ভিত্তিতে ডাক মাশুল দেবার পদ্ধতিও এ সময় চালু করা হয়।



ডাকটিকেটের জন্মঃ




পৃথিবীতে ডাকটিকেটের প্রথম জন্ম ইংল্যান্ডে, ১৮৪০ সালে৷ অবশ্য ইংল্যান্ডে এর বহু পূর্ব থেকেই চিঠিপত্র আদান-প্রদানের ব্যবস্থা ছিল৷ অষ্টম হেনরীর রাজত্বকালে ডাক ব্যবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও সাধারণ লোকের কোনোও সুবিধা হয়নি৷ কারণ তখন রাজার কর্মচারীরা ব্যতীত সাধারণ লোকের চিঠিপত্র আদান-প্রদানের কোনোও সুযোগ ছিলো না৷ প্রথম জেমস ইংল্যান্ডের রাজা হলে পর জনসাধারণকেও পত্রবিনিময়ের সুযোগ দিয়েছিলেন৷ জেমস চিঠিপত্র প্রেরণের সুব্যবস্থার জন্য একজন পোস্টমাস্টার জেনারেল নিযুক্ত করেছিলেন এবং দূরত্ব অনুসারে পত্রের জন্য মাশুলের হার নির্দিষ্ট করে দিয়েছিলেন৷ এরপর ইংল্যান্ডে ঘোড়ায় করে ডাক প্রেরণের ব্যবস্থা তুলে দিয়ে ১৭৮৪ সাল থেকে সশস্ত্র প্রহরী প্রহরাধীনে ঘোড়ার গাড়ি করে ডাক প্রেরণের ব্যবস্থা করা হয়৷ এই ব্যবস্থা প্রবর্তন হওয়ায় ইংল্যান্ডের জনসাধারণ বিশেষ উপকৃত হয়েছিলেন এবং সেজন্যই ইংল্যান্ডে বহুদিন এই প্রথা চালু ছিলো৷









ডাকটিকেট মুদ্রণঃ




মহারাণী ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালে ইংল্যান্ডের কোনো এক স্কুলের শিৰক মিঃ রোল্যান্ড হিলের পরামর্শ অনুসারে ডাকটিকেট মুদ্রণ করা হয় এবং ১৮৪০ সালের ৬ই মে ইংল্যান্ডেই প্রথম ডাকটিকেট বিক্রি শুরু হয়৷ টিকেটে ইংল্যান্ডেশ্বরীর প্রতিকৃতি মুদ্রিত ছিল৷ এই টিকেটের নক্সা করেছিলেন শিল্পী হেনরী ক্যরবুল্ড এবং মুদ্রণ কার্য করেছিলেন মিঃ জ্যাকব পরকিনস৷



প্রথমে দু’রকম টিকেট বের করা হয়েছিল৷ একটা কাল রং-এর এক পেনি দামের আর একটা নীল রং-এর দু’পেনি দামের৷ ডাকটিকেট সংগ্রাহকদের কাছে এই এক পেনির টিকেটটা ‘পেনি বস্নাক’ নামে বিশেষ পরিচিত৷ ১৯৪০ সালে ইংল্যান্ডের ডাকটিকেটের শতবর্ষ পূর্ণ হওয়ায় ইংল্যান্ড ৬টি স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করেছিল৷



উপ-মহাদেশে প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশঃ




মহারাণী ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালে সিন্ধু প্রদেশের ডেওয়াকে উপ-মহাদেশের মধ্যে সর্বপ্রথম ডাকটিকেট বের হয় ১৮৫২ সালের ১লা জুলাই তারিখে৷ তখন দু’পয়সা দামের লাল, সাদা ও নীল রং-এর তিন রকম ডাকটিকেট ছাপা হয়েছিল৷ ১৮৫৫ থেকে ১৯২৬ সাল পর্যন্ত উপ-মহাদেশের সকল ডাকটিকেটই ছাপা হতো ইংল্যান্ডের বিখ্যাত ডাকটিকেট মুদ্রাকর ভি-লা-রম্ন কোম্পানিতে৷



বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেটঃ




স্বধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন অর্থাৎ ১৯৭১ সালের জুলাই মাসের ২৯ তারিখ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশিত হয়। এ সময় ৮টি ডাকটিকেট প্রকাশের মধ্যদিয়েবাংলাদেশের ডাকটিকেট ছাপানো শুরু করে। ডাকটিকেট গুলো প্রকাশিত হয় লন্ডনের ফরম্যাট ইন্টারন্যাশ্নাল সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস থেকে। সে সময় মুদ্রিত ডাকটিকেট গুলোর মূল্যমান ছিল ১০পয়সা, ২০পয়সা, ৫০পয়সা, ১.০০রূপী, ২.০০রূপী, ৩.০০রূপী, ৫.০০রূপী, ১০.০০রূপীর। এই ডাকটিকেট গুলোর নকশা প্রনয়ন করেন বিমান মল্লিক।



বাংলাদেশের ডাকটিকেট প্রথম প্রকাশিত হয়, ১৯৭১ সালের ২৬শে জুলাই, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন অবস্থায়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের প্রতি বর্হিবিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ ও বিভিন্ন বন্ধুভাবাপন্ন দেশের সমর্থন লাভের উদ্দেশ্যে মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশে ডাকটিকেট প্রচলন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। অধ্যাপক-শিল্পী বিমান মল্লিক বাংলাদেশের প্রথম ৮টি ডাকটিকিটের নকশা করেন।









প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশের ইতিহাসঃ




ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য জন স্টোনহাউসের পরামর্শ অনুযায়ী ১৯৭১-এর এপ্রিলের শেষদিকে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ডাকটিকেট প্রকাশের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন সে অনুযায়ী স্টোনহাউস যুক্তরাজ্য প্রবাসী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি গ্রাফিক শিল্পী অধ্যাপক বিমান মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে এক প্রস্থ ডাকটিকেটের নকশা তৈরি করে দেওয়ার অনুরোধ করেন। বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নির্দেশ মতো বিমান মল্লিক ডাকটিকিটের সম্পূর্ণ পরিকল্পনা, নকশা তৈরির দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সংবাদপত্র, রেডিও ও টেলিভিশনের মাধ্যমে নিরাপরাধ বাঙালি জনসাধারণের ওপর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর অমানুষিক অত্যাচারের কাহিনী শিল্পীর অজ্ঞাত ছিল না। তাই সেই প্রস্তাব ও দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি পূর্ববঙ্গের বাঙালিদের স্বাধিকার সংগ্রামে সাধ্যমতো সাহায্যদানের সুযোগটি গ্রহণ করেন। বিমান মল্লিক অধ্যাপনার কাজে ব্যস্ত থাকা সত্ত্বেও মাত্র ছয় সপ্তাহের মধ্যে আটটি ডাকটিকিটের নকশা তৈরির কাজ সম্পন্ন করেন। বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এক স্মৃতিচারণে বলেছেন, 'এই ডাকটিকেট প্রকাশের ফলে মুজিবনগর সরকার যে বাংলাদেশ পরিচালনা করছে, এই ধারণা বিদেশে সমর্থন লাভ করে।'







ডাকটিকেটের একটিতে বাংলাদেশের মানচিত্র ছিল, অন্য একটিতে ছিল ব্যালটবাক্স। ব্যালটবাক্স গণতন্ত্রের প্রতীক। আরেকটি ছিল শিকল ভাঙার ছবি। এর দ্বারা ইঙ্গিত করা হয়েছে বাংলাদেশ পাকিস্তানের পরাধীনতা থেকে মুক্ত হয়েছে। একটি টিকিটে ছিল বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, আরেকটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যার চিত্র। ১৯৭১-এর ২৯শে জুলাই বাংলাদেশের প্রথম ৮টি ডাকটিকেট ও ফাস্ট ডে কাভার বিভিন্ন দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ উপলক্ষে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আটটি ডাকটিকেট বিশিষ্ট্য প্রতি সেটের মূল্য ছিল ২১ টাকা ৮০ পয়সা।









প্রথম আটটি ডাকটিকেটের মূল্যঃ




• ১০ পয়সা বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান।

• ২০ পয়সা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হত্যাকান্ড।

• ৫০ পয়সা সাড়ে সাত কোটি মানুষ।

• ১ টাকা ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফল।

• ২ টাকা ব্যালটবাক্স গণতন্ত্রের প্রতীক।

• ৩ টাকা ১০ এপ্রিল ১৯৭১ এ স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা।

• ৫ টাকা বঙ্গবদ্ধ শেখ মুজিবর রহনাম।

• ১০ টাকা বাংলাদেশকে সমর্থন করুন।









১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ পরবর্তী ডাকটিকেটঃ




• ১৯৭২ সালের বিজয় দিবসে প্রকাশিত ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন কে. জি. মুস্তফা।

• ১৯৭২ সালের স্বাধীনতা দিবসে প্রকাশিত প্রতীক ছিল সংগ্রামের প্রতীক হিসাবে আগুনের ফুলকি, যার ডিজাইনার নিতুন কুন্ডু।

• সাত বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশিত হয় ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২; ডিজাইনার ছিলেন আহমেদ এফ করিম।



আমার নিজস্ব সংগ্রহ থেকে কিছু ডাকটিকেটঃ



বাংলাদেশ











ভারত







সৌদি-আরব







বাহরাইন, জর্ডান, আরব-আমিরাত, সুদান







মিশর, থাইল্যান্ড







ফিলিপাইন্স







চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া







শ্রীলংকা







আমেরিকা, স্কটল্যান্ড







ইটালি, নরওয়ে, ইংল্যান্ড







কিউবা, ম্যাগিয়ার







অস্ট্রেলিয়া, ভিয়েতনাম, মঙ্গোলিয়া, আইরি, কলোম্বিয়া







পাকিস্তান







উইকিপিডিয়াতে ফিলাটেলি এবং ডাকটিকেট সংগ্রহ নিয়ে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। এমন দুটি পেজ হলোঃ



১। http://en.wikipedia.org/wiki/Philately এবং



২। http://en.wikipedia.org/wiki/Stamp_collecting



তবে এ সংক্রান্ত আরও ৪ টি সাইট হলোঃ



১। http://www.mediabd.com



সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ফিলাটেলির ওপর বিভিন্ন সংগঠন এবং ওয়েবসাইট গড়ে উঠেছে। এ সংগঠনটি ১৯৮৬ সাল থেকে ডাকটিকেট এবং ফিলাটেলি সংক্রান্ত বিভিন্ন সরঞ্জাম বেচাকেনা করে আসছে। ১৯৯৮ সাল থেকে তারা তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফিলাটেলি এবং বাংলাদেশের ডাকটিকেট বিশ্ব বাজারে তুলে ধরছে। বাংলাদেশ ডাকঘর থেকে প্রকাশিত বেশ কিছু ডাকটিকেট এবং ফার্স্ট ডে কভার তারা সংরক্ষণ করছে। প্রতিটি প্রকাশনীর ডিজাইনারসহ বেশ কিছু তথ্য সেখানে যুক্ত হয়েছে। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের মোট ৮১১টি দুর্লভ স্ট্যাম্প তাদের সংগ্রহে আছে। পে-পল অ্যাকাউন্ট বা অন্যান্য ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এখান থেকে ডাকটিকেট সরাসরি ক্রয় করার সুবিধা আছে।



২। http://www.stamps.net



ডাকটিকেটের মূল্যমান অটুট রাখতে সব সময় নজর দিতে হবে এর সংরক্ষণের ওপর। বাজারে অনেক দেশি-বিদেশি স্ট্যাম্প অ্যালবাম পাওয়া যায়। তাছাড়া ‘মাল্টি প্রটেক্টর’ ডাকটিকেটের স্থায়িত্ব বাড়ায়। ডাকটিকেট তুলতে চিমটা, আতশী কাচ ব্যবহার করতে হয়। এ সাইটটি ডাকটিকেট সংগ্রহ করা থেকে শুরু করে তা সংরক্ষণ এবং বিক্রয়ের যাবতীয় তথ্য দিয়ে সহায়তা করবে। বিভিন্ন অনলাইন স্ট্যাম্প ক্যাটেলগের মাধ্যমে জানা যাবে বিশ্বের ডাকটিকেটগুলোর ইতিহাস এবং আদ্যোপানন্ত। সে ক্ষেত্রে কিছু ডলার খরচ করতে হবে। এছাড়া এ সাইটে পাওয়া যাবে ডাকটিকেট সংগ্রাহকদের ক্লাব ও সোসাইটির ঠিকানা।



৩। http://www.bangladeshpost.gov.bd



এটি বাংলাদেশ পোস্ট অফিসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট। এ সাইটে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত স্মারক ডাকটিকেটসহ অন্যান্য ডাকটিকেট এবং উদ্বোধনী খাম সংরক্ষণ করা হয়েছে। ১৯৭১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ডাকটিকেটগুলো বছরওয়ারি বিন্যন্ত করা হয়েছে। পছন্দ হলে পরে ডাকঘরে গিয়ে নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে ডাকটিকেট সংগ্রহ করা যায়। জিপিওর কাউন্টার ফিলাটেলিক ব্যুরোতে সারা বছর ডাকটিকেট সরবরাহ করা হয়। শুরুতে বিনিময় প্রথায়, অর্থাৎ অদল-বদল করে বাড়িতে আসা চিঠিপত্রে থাকা ডাকটিকেট সংগ্রহ চললেও, সমৃদ্ধ সংগ্রহশালা গড়ে তুলতে কেনাবেচা করতেই হবে।



৪। http://www.myphilately.com



এ সাইটটি দেবে সারা বিশ্বের ডাকটিকেট সংগ্রাহকদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ। এখানে ফ্রি রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা আছে। নিজের সংগ্রহগুলো এখানে তুলে ধরা যাবে। ডাকটিকেট সংগ্রাহক অনেক বন্ধু জুটে যাবে এখানে। বাংলাদেশের ডাকটিকেটগুলো বহির্বিশ্বের কাছে তুলে ধরার মাধ্যমে একটি অনন্য ভূমিকাও রাখা যাবে।



মন্তব্য ৯৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৯৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

এহসান সাবির বলেছেন:
পোস্ট চমৎকার। +++++
ভালো লাগা বাটন কাজ করে না তরপরও ১ম ভালো লাগা।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভালো লাগা বাটনকে এত্তগুলা মাইনাচ। :D


লাইক দিয়ে কি হবে আপনার ভালো লেগেছে জেনেই আমি ধন্য।

২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম এক পোস্ট থেকে...........


দারুন পোস্ট !!!!


আরেকবার ভালোমতো পড়ি .....দাড়ান.....

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই দাড়ালাম পড়া শেষ হলে জানাবেন।


আপনার মন্তব্য সবসময় আমাকে প্রেরনা দেয় প্রিয় বর্ষণ।

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

বাংলার হাসান বলেছেন: তথ্য বহুল পোষ্ট।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ প্রিয় হাসান ভাই (বাংলার)

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল আপনার সংগ্রহের কথা জেনে...

আর হাংগেরী দেশটির অফিসিয়াল নেম ম্যাগায়ার নয়, মাগিয়ার

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

উচ্চারন গত পার্থক্য ভাই আর কিছুই নয়। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

রাত জাগা তারা বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক কিছু জানার সুযোগ হল।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ রাত জাগা তারা। শুভকামনা রইল।

৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

একজন আরমান বলেছেন:
কোন কথা হবে না। সোজা প্রিয়তে।

আমার বাবার ডাক টিকেট আর বিদেশি পয়সা জমানোর অনেক শখ ছিল। দাদার বিদেশে থাকা ও বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করার সুবাদে বাবা'র সংগ্রহে অনেক ধরনের পয়সা আর ডাক টিকেট ছিল যার মালিকানা কিছুদিন আমার কাছে ছিল, আর এখন তার মালিকানা আবিরের কাছে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমারটার মালিকানা এখন আমার ছোট বোনের কাছে। তোর মতই দেখি আমার অবস্থা।

৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

মহসিন০৮ বলেছেন: একসময় এটা আমার নেশা ছিল। কিন্তু ব্যস্ততার ভিড়ে এখন ভুলে যেতে বসেছি।

আপনাকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি http://www.ctgblog.com -এ

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমি আপনাদের গ্রুপের অংশ হতে পারলে ধন্য হব। ঘুরে এলাম আপনার সাইটে আর আপনাকে অনুসরন করছি।

৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আজকাল তো কিল্ক করে লাইক দেয়া জায় না ,তাই লিখে দিলাম লাইক এবং ++++++++++++++++++++ অনেক গুলি ।।


চমৎকার সংগ্রহ , আজকাল কার ছেলে মেয়ে রা মর্ম বঝে না ,নিজেদের মাঝে নতুন কয়েন বা স্ট্যাম্প এর ট্রেডিং , বছরে একদিন সবার গুলো নিয়ে প্রদর্শনী , এই সব ছেলে বেলা অনেক মিস করি ।


এই ধরনের একটা পোস্ট প্রিয় তে না নিয়ে উপায় থাকে না :)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কিছু কিছু মন্তব্য পেলে লাইক প্রয়োজন হয়না। আর বড় আপার মন্তব্য মানেই দোয়া। সেখানে লাইক খুব তুচ্ছ।

আজকালকার ছেলেমেয়েরা ফেসবুকে পড়ে থেকেই সময় পায়না। ওরা এসব করবে কোথা থেকে।

প্রিয়তে নিয়ে লজ্জায় ফেলে দেয়া হল আমাকে।

৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯

গোর্কি বলেছেন:
-একসময় আমারও খুব শখ ছিল।
-খুব ইতিবাচক শখ বলে মনে করি। সংগ্রহের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে জানার আগ্রহ জাগ্রত হয়।
-পোস্ট ভালো লেগেছে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আর কিছুদিন পর হয়ত ডাকটিকেট নামের কিছু যে আছে সেটাই মানুষ ভুলে যাবে। আর কারও একসময় ডাকটিকেট সংগ্রহের যে শখ থাকতে পারে মানুষ জানলে অবাক হবে; বলবে আরে আমরাতো ফেসবুকের স্ট্যাটাস সংগ্রহ করি। এটাই আমাদের শখ।

১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট । উপভোগ্য পোস্ট । খুভ ভাল লেগেছে ।পোস্টে ১ম প্লাস +++

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রথম প্লাস বড় ভাইয়ের কাছ থেকে পাওয়ার আনন্দটাই অন্যরকম।

শুভকামনা রইল ভাই।

১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:

কোন কথা হবে না। সোজা প্রিয়তে ;)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রিয় রিংকূ ভাই আপনার মন্তব্য জানা হলনা। :(

১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

খাটাস বলেছেন: অসাধারন পোস্ট, কিছুই জানতাম না। চোখ বন্ধ করে প্লাস সহ বক্সে।
ডাক টিকেট যে আমাদের ঐতিহ্যের কত বড় অংশ সে সম্পর্কে ধারণাই ছিল না। অনেক ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই আপনার সুন্দর মানসিকতা থেকে উদ্ভূত সুন্দর পোষ্টের জন্য। :) :)


( প্রথম আটটি ডাকটিকেটের মূল্যঃ এই সেকশনে ব্যালট বাক্স টিকিতের দাম দুই টাকা,- এটা বাদ পড়েছে। )

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় খাটাস পোস্টের বাদ পরে যাওয়া অংশটি দেখিয়ে দেয়ার জন্য। এডিট করে দিয়েছি।

আপনার মন্তব্যটি আমার খুব খুব ভালো লেগেছে। দোয়া করি আপনি যেন জীবনের প্রতিটি পথেই জয়ী হন।

১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: ছেলেবেলার কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন ভাই । চমৎকার পোস্ট । এতোগুলা লাইক !!! :) :)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পোস্টটি দেয়ার সময় আমি নিজেও ছোট বেলায় ফিরে গিয়েছিলাম।

অনেকগুলো লাইকের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভালো কালেকশন ছিলো এক সময়।পরে সব যেন কোথায় হারিয়ে ফেলেছি।সুন্দর পোস্ট

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অনেকদিন পর প্রিয় ব্লগারের মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম।

১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

পেন্সিল চোর বলেছেন: দারুন কালকেকসান ভাইয়া।প্রিয়তে নিলাম।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাইয়া আপনার প্রিয়তে স্থান দিয়ে আমার মন চুরি করে নিলেন।

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১

সায়েম মুন বলেছেন: ডাকটিকেট নিয়ে সুন্দর একটা পোস্ট। আপনার সংগ্রহ বিপুল। এক সময় এই শখটি অনেকেরই ছিল। যোগাযোগ মাধ্যম পরিবর্তন হওয়ায় বর্তমান সময়ে ডাকটিকেট সংগ্রহ শখটি মাঠে মারা যাওয়ার উপক্রম।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখন কেউ হয়ত চিঠি লেখেই না সবাই মোবাইল আর ফেসবুকের মাধ্যমেই তাদের যোগাযোগ সেরে নেয়। তাই হয়ত আগামীতে দেখা যাবে মানুষ শখের জন্য ফেসবুকের স্ট্যাটাস সংগ্রহ করছে।

ধন্যবাদ মুন ভাই।

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আজকাল এই শখে সৌখিন মানুষ খুব একটা দেখিনা! খুব ভাল পোষ্ট, ভাল লাগল।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখন যদিও আমারও আর শখ পূরণ করা হয়না তবে ছেলে দুটো বড় হলে ওদের মাঝে এই শখ ঢুকিয়ে দেয়ার ইচ্ছে আছে।

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

সুমন কর বলেছেন: আমিও আগে ডাকটিকিট সংগ্রহ করতাম। এখনও আছে কিন্তু সংগ্রহ আর করা হয়না। ভালো পোস্ট।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কখনও আপনার সংগ্রহ দেখার বাসনা রইল।

১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮

তাসজিদ বলেছেন: স্কুল লাইফে এ শখ ছিল। কালেকশনও ভাল ছিল।

কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এ শখ মিলিয়ে যায়।

আজকাল কার বাচ্চারা ত ডাকটিকেট বলে যে কোন বস্তু ছিল তাও হয়ত জানে না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


একটা সময় হয়ত মানুষ চিঠি বলে যে কিছু ছিলো সেটাও হয়ত ভুলে যাবে।

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আপনার সংগ্রহ তো অনেক সমৃদ্ধ ছিল , আমিও একবার কালেক্ট করা শুরু করেছিলাম , কিন্তু তারপর যে কি হল মনে নাই , মেবি হারিয়ে গিয়েছিল ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ডাকটিকেট সংগ্রহ অনেক ধৈর্য আর সাধনার কাজ। তাই একসময় অলসতা হয়ত চলে আসে। আপনার জন্য ব্যথিত হলাম।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: স্কুলে থাকতে আমিও ডাকটিকেট সংগ্রহ করতাম!

নাইস পোস্ট

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেই স্মৃতিগুলো খুব তাড়িয়ে বেড়ায়। ধন্যবাদ মাসুম ভাই।

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার সংগ্রহ দেখে হিংসায় জ্বলে যাচ্ছি । আমাদের ছোটবেলায় ঐ একটাই কমন শখ ছিল । একটা নতুন ডাকটিকেট পাবার জন্য চেষ্টা তদবিরের অন্ত ছিল না । অথচ আমার মেয়েরা ডাকটিকেট কি জিনিষ তা জানেও না ।

বালকবেলায় ফিরিয়ে নেয়া চমৎকার নস্টালজিক পোস্টে ভাললাগা

:) :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই চলেন আমাদের ছেলেমেয়েগুলোর মাঝে এই শখ ঢুকিয়ে দিয়ে তাদের সাথে আমরা আবার ছেলেমানুষ হয়ে উঠি।

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অথর্ব হইয়াই এই অবস্থা , আর যদি কামের হইতেন তাইলে ত ........

মাকে উৎসর্গ করছেন এটা খুব ভাল লাগল ।
খালাম্মাকে আমার সালাম পৌঁছে দিবেন ।
কোন কথা নাই ।্‌ সোজা প্রিয়তে ।
একসময় জমাইতাম , শখটা এখনও আছে । দেখি আবার নতুন করে শুরু করব ।
আপনি কি জমাচ্ছেন ?
ভাল থাকবেন ভাই ।
শুভকামনা ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


দোয়া রইল আপনার প্রতি।

নাহ এখন এগুলো আমার ছোট বোনের কাছে কিন্তু সে এগুলো শোকেসে তুলে রেখেছে। এত সময় কোথায় এখন আর ?

তবে আপনার প্রেরনা পেয়ে আবার শুরু করতে ইচ্ছে করছে।

২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: ভালো দিতে পারতেছি না। আর এত্ত ডাকটিকেট !!!! মাথা ঘুরায় আমার।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তুমি তাড়াতাড়ি এক গ্লাস স্যালাইন খেয়ে নাও। নতুবা পরে অসুস্থ হয়ে পরবে।

২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

আসফি আজাদ বলেছেন: শখটি এখনও আছে এবং ধরে রাখবার আশা করছি। ভালো লাগল। ধন্যবাদ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


স্যালুট ভাই। শুভ কামনা রইল।

২৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

মেহেরুন বলেছেন: বাহ! বাহ!!! দারুন :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হুম সত্যি দারুন।

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

প‌্যাপিলন বলেছেন: ৬২/৬৩ সালের কথা। ফার্মগেটে এখনকার ওভারব্রিজের পুর্বপাশে যে তেজগা বালিকা উচ্চবিদ্যালয় সেটা ছিল তেজগাঁও পলিটেকনিক বয়েজ স্কুল। স্কুলের সামনে এখনকার যে ফুটপাত সেটা ছিল বড় একটা খোলা ড্রেন। ড্রেনে একটি খাম ভাসছিল। হঠাত লাফ দিয়ে উঠল মামুন। খামের ওপর লাগানো ডাকটিকিটটি অচেনা লাগছে। আশে পাশে কোন লাঠি টাঠি না পেয়ে একপর্যায়ে হাটুপর্যন্ত নেমেই পড়ল............ :| :| :| ডাকটিকিটের এমনই নেশা.... মামুন ভাইয়ের কাছে এই গল্প অনেকবার শুনেছি। যদিও একাত্তরে তার সংগ্রহের সবটাই হারিয়ে গেছে...আবার নতুন করে শুরু করেছেন।

ডাকটিকিট সংগ্রহের নেশা নাই। আমার নেশা ছিল খেলোয়ারদের ভিউকার্ড আর খেলার পত্রিকা সংগ্রহ। সব হারিয়ে ফেলেছি...এখন শুধু স্মৃতি

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার স্মৃতিগুলো এভাবেই মনের মাঝে জমা থাকুক আজীবন।

আপনার কালেকশন হারিয়ে ফেলেছেন জেনে সত্যি মনটা খারাপ হয়ে গেলো।

২৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: কান্ডারী ভাইয়ের যথাযথ পোস্ট! কত তথ্য কত শ্রমে সাজিয়েছেন! আমাদের ছোটবেলায় ডাকটিকেট জমানোর নেশা ছিলো না, এমন খুঁজলে বোধ হয় পাওয়া যাবে না।

পোস্ট সেই ছেলেবেলার স্ট্যাম্পের মতই প্রিয় সংগ্রহে নিলাম!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় ৎঁৎঁৎঁ ভাই।

হুম এই একটি ব্যাপারে আমাদের প্রায় সকলের ছেলে বেলাটা বেশ রোমাঞ্চকর ছিলো। কিন্তু কোথায় যে হারিয়ে গেলো সেই দিন গুলো।

২৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: চমৎকার চমৎকার চমৎকার পোষ্ট!!

মুজিবনগর সরকার যে কি পরিমান দূরদর্শি ছিল ডাকটিকেটগুলো দেখলেই বুঝা যায়।

গ্রেট একটা কাজ করছেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় শান্তির দেবদূত সুন্দর এবং ভাবনামূলক একটি মন্তব্যের জন্য।

৩০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম। কিশোর বয়সে কি আবেগ নিয়েই না ডাকটিকেট সংগ্রহ করতাম।অনেক যত্নে ধরে রেখেছি সে আবেগ-সংগ্রহ। পোস্ট চমৎকার হয়েছে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা জানবেন। অথচ আজ সেসব শুধুই স্মৃতি হয়ে আছে আমাদের মাঝে।

৩১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

চমৎকার পোষ্ট ।

অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ তোকেও অসংখ্য ভ্রাতা।

৩২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ডাকটিকিট সংগ্রহ করতাম একসময়। তবে ঠিক নিজের আগ্রহে নয়, অন্যদের দেখাদেখি :)

আপনার সংগ্রহ দেখে হিংসিত হলাম (ছোটবেলার মতন :P )

তথ্যবহুল চমৎকার একটি পোস্ট। ভাল লাগল।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সেটাওবা কম আনন্দের ছিলোনা কি বলেন ?


এমন আমারও এক বন্ধু ছিলো আমার দেখেদেখি সংগ্রহ করত। দুই দিন পরেই দেখি তার শখ মিটে গেলো।

শুভ কামনা নিরন্তর।

৩৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: দুর্দান্ত তথ্যবহুল পোষ্ট ! অনেক সময় দিয়েছেন বুঝা যাচ্ছে ! আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা !

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তোর ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম অভি।

৩৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
দূর্লভ পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম।

শুভকামনা কান্ডারী ভাই...........

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চিরদিনের জন্য আমার কৃতজ্ঞতা রইল প্রিয় চিল ভাই।

৩৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পোস্ট কাণ্ডারি।

সোজা প্রিয়তে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কৃতজ্ঞতা সীমাহীন ভাই। শুভকামনা জানবেন।

৩৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: নিজ হাতেই বানিয়েছিলাম ডাকটিকিট এলবাম। গ্রামে থেকে ডাকটিকিট সংগ্রহ করা ছিলো অত্যন্ত কঠিন কর্ম। আপনার মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা রইলো।

“১৮৩৭ সালের কথা, সে সময় প্রেরককে নয় প্রাপককেই ডাক মাশুল দিতে হত। চিঠির পাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ডাক মাশুল নির্ধারিত হত।”

ডাকটিকিট নিয়ে আপনার পোস্টটি বেশ সমৃদ্ধ। সব তথ্যই দিয়েছেন।
নতুনদের জন্য তা অনেক উপকারে আসবে। আমার হাতুড়ে এলবাম এখন ছোটভাইয়ের দখলে!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাই ছোট ভাইকে বলবেন যেন সেসব হারিয়ে না যায়। একসময় এই ডাকটিকেটের মূল্য এমন হবে যে হয়ত সেগুলো নিলামে কেনার জন্য মানুষ যুদ্ধ করবে।

৩৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

অদৃশ্য বলেছেন:




কান্ডারী ভাই

দারুন পোষ্ট... অনেক তথ্যে ভরপুর লিখাটি পাঠে খুবই মজা পেয়েছি... সাথে ডাকটিকিটগুলোর ছবি এর সৌন্দর্য আরো অনেক বৃদ্ধি করলো...

আপনার সংগ্রহ দেখার মতো... মুগ্ধ হলাম

একসময় আমি নিজেও ডাকটিকিট সংগ্রহ করতাম... বিভিন্ন দেশের ১৫০ এর উপরে সংগ্রহ ছিলো... পরে আমার কাজিনকে তা দিয়ে দিই

শুভকামনা...

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার সংগ্রহ অনেক রিচ ছিলো। ঈশ! এখন যদি আপনার কাছে থাকত তাহলে শেয়ার করা যেতো।

৩৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩০

টুম্পা মনি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। অনেক কিছু জানলাম। শুভেচ্ছা কান্ডারী।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ প্রিয় টুম্পা মনি। ভালো থাকুন।

৩৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

শাহেদ খান বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট ! আমি প্রিয়তে রাখছি !

স্কুল লাইফে আমারও এই শখের কারণে প্রচুর ডাকটিকেট জমা আছে। বেশ ক'বছর হয়ে গেল আর ডাকটিকেট জমাই না। আজ আপনার পোস্ট আবার অতীতে নিয়ে গেল ! তবে এত ইতিহাস জানতাম না আমি। পোস্টে অনেক ভাল লাগা !

সবচেয়ে ভাল লাগল, আপনার সংগ্রহের অনেকগুলো ডাকটিকেট আমার সংগ্রহেও আছে ! মনে হচ্ছিল নিজের ফেলে আসা সেই স্ট্যাম্পগুলোই দেখছি ! এবার বাড়ি গেলে সেই স্ট্যাম্পের অ্যালবাম নিয়ে বসব। হয়তো শেয়ারও করব আপনার সাথে।

শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন সবসময়। :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাইয়া সত্যি আপনার সাথে শেয়ার করতে পারলে ভীষণ ভীষণ খুশি হব। অপেক্ষায় রইলাম আপনার জন্য।

৪০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০১

শাহেদ খান বলেছেন:

** একটু তথ্য-বিভ্রাট মনে হল:

'বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেট' শিরোনামে প্রথমে লিখলেন,

"১৯৭১ সালের জুলাই মাসের ২৯ তারিখ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকেট প্রকাশিত হয়।"

আবার ঠিক তার পরের প্যারাতেই লিখলেন,

"বাংলাদেশের ডাকটিকেট প্রথম প্রকাশিত হয়, ১৯৭১ সালের ২৬শে জুলাই"

কোনটা সঠিক ধরে নেব, নিশ্চিত করবেন? 8-|

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আমি নিজেও কিছুটা ভ্রান্তিতে থাকার কারণে হয়ত দুটি তথ্যই দিয়েছি। আমি দুই জায়গায় দুই রকম তথ্যই পেয়েছি। :(

৪১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

দারাশিকো বলেছেন: বাচ্চাবেলার কথা মনে করায়া দিলেন।
স্ট্যাম্পবুক কেনা সম্ভব ছিল না, নিজেরাই বানিয়ে নিয়েছিলাম। স্ট্যাম্প কিনেছি -ও। সেই স্ট্যাম্পবুক এখন কই কে জানে !

ফার্মগেটে বিমান অফিসের পাশে একটা দোকানে লেখা আছে - এখানে ডাকটিকিট ক্রয় বিক্রয় করা হয় - অনেকবার দেখেছি।

ভালো লাগল পোস্ট। স্পেশালী প্রথম ৮টি ডাকটিকিট সম্পর্কে :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বাচ্চাবেলায় ফিরে যেতে খুব মন চায় কিন্ত হয়ত এখন আর সেটা সম্ভব নয়। তবে এই ডাকটিকেট সংগ্রহের জন্য এখন অনেক ওয়েব সাইট হয়েছে সেগুলো বেশ কাজের।

কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। শুভকামনা নিরন্তর।

৪২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

সাহিদা আশরাফি বলেছেন: দারুন কালকেকসান ভাইয়া।প্রিয়তে নিলাম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার প্রিয়তে স্থান দিয়ে কৃতজ্ঞ করলেন। শুভ কামনা জানবেন।

৪৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: ডাকটিকেট.... কিছুটা নষ্টালজিক হয়ে গেলাম.. প্রাইমারী স্কুলে পড়ার সময় এত নেশা ছিল তখন... বাবাকে বলতাম কবে ডাক পিয়ন আসবে .. ডাকপিয়ন কাকুর চেহারাটাও অল্প অল্প ভাসছে চোখের সামনে...

ভালো লাগলো আপনার পোষ্ট,,,,

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার ছোট বেলার কাহিনী ও সংগ্রহ দেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

শেয়ার করলে খুশি হবো অনেক।

৪৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

ভিয়েনাস বলেছেন: ডাক টিকিট নিয়ে এতো কথা জানা ছিল না । আগে ডাক টিকিট সংগ্রহের নেশা কম বেশি সবার মাঝেই বিরাজ করত এখন এমন নেশা খুব একটা দেখা যায় না :(

নানা রকমন ডাক টিকেট দেখা হলো। সুন্দর পোস্ট :)

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ। আগের সেই সোনালী দিনগুলো মাঝে মাঝে খুব কাঁদায়।

৪৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

শূন্য পথিক বলেছেন: এত দিন পড়ি নাই কেন এই পোষ্ট? :(( :(( কিছুই জানতাম না... ধন্যবাদ।।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখন সময় নিয়ে পড়ে ফেলুন তাহলেই হল। আর পরীক্ষার রেজাল্ট পেয়ে মিস্টি খাওয়াতে ভুল করবেন না যেন আবার। শুভ কামনা রইল।

৪৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ছোটবেলায় জমাতাম । দেশের বাইরের কোন আত্মীয় তেমন ছিল না । বন্ধুদের সাথে বদলা বদলি করে আর টাকা জমিয়ে কিনেই চেষ্টা চালাতাম । পরে কাকে যেন দিয়ে দিয়েছিলাম ! পিচ্চি বয়সের কথা মনে করিয়ে দিলি রে ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পিচ্চি বেলাটা আসলেই অনেক মধুর ছিলো। :(

৪৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৬

উয়া উয়া ন চি রা বলেছেন: চট্টগ্রামে একসময় নিউ মার্কেট ,সেন্ট্রাল প্লাজা তে ডাকটিকিটের এ্যালবাম পাওয়া যেত। এখন কোথায় পাওয়া যাবে কেউ কি বলতে পারেন? আর দাম ই বা কেমন হতে পারে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.