নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূণ্যতা থেকে শূণ্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

আমি আঁধারে তামাশায় ঘেরা জীবন দেখেছি, আমার বুকের ভেতর শূন্যতা থেকে শূন্যরা এসে বাসা বেঁধেছে, আমি খুঁজেছি তোমাকে সেই আঁধারে আমার মনের যত রঙ্গলীলা; আজ সাঙ্গ হতেছে এই ভবের বাজারে।

কান্ডারি অথর্ব

আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।

কান্ডারি অথর্ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্যময় পার্বত্য যোদ্ধাদের দেশ নাগাল্যান্ড

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০









বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ভারতের ‘সেভেন-সিস্টারস' বা ‘সাতবোন' নামের যে সাতটি পাহাড়ি রাজ্য রয়েছে সেগুলো হলোঃ আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মনিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, অরুণাচল । তন্মধ্যে অপূর্ব নিসর্গ আর বিচিত্র সংস্কৃতির নাগা জনগোষ্ঠীর দেশ নাগাল্যান্ড।







উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রেক্ষাপটে নাগারাই প্রথম বিদ্রোহ করে। তারা ভারতীয় রাষ্ট্রে অঙ্গীভূত হতে অস্বীকার করে এবং ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। এরই আগে ১৯৪৭ সালের জুন মাসে নাগা ন্যাশনাল কাউন্সিল (এনএনসি) গঠিত হয়। এ সংগঠনটি নাগা জনগোষ্ঠীর একমাত্র প্রতিনিধিরূপেনাগা হিলে একটি গণভোট অনুষ্ঠানের জন্য ভারতের প্রতি দাবি জানায়। নিজেদের রাজনৈতিক ভাগ্য গণতান্ত্রিকভাবে বেছে নেয়ার লক্ষ্যে নাগাদের মতোই কাশ্মীরিরাও কাশ্মীর-উপত্যকায় গণভোটের দাবি জানিয়েছিল। জনগণের পক্ষ থেকে উত্থাপিত উভয় দাবিই ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার অগ্রাহ্য করে। নাগা প্রসঙ্গে লক্ষণীয় যে, যখন ভারত এ দাবি মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়, তখন এনএনসি-এর উদ্যোগে ১৯৫১ সালের মে মাসে নাগা জনপদে একটি স্বতঃস্ফূর্ত গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। এ গণভোটের মাধ্যমে নাগা স্বাধীনতার পক্ষে সম্পূর্ণ সমর্থন প্রকাশিত হয়। এখনও নাগারা সেই গণরায়ের পক্ষে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।







ভারতবর্ষ বৃটিশ শাসনে থাকলেও নাগারা প্রথম সভ্য জগতের খবর পেয়েছিল আমেরিকান-খৃস্টান মিশনারিদের কাছ থেকে। সেটা প্রায় দু'শ বছর আগের কথা। তারপর আলাদা অঙ্গরাজ্যরূপে ভারত ও পৃথিবীর বুকে নাগা অস্তিত্ব ঘোষিত হয়, নাগারা বিদ্রোহ করে সেটাও প্রায় ৪৫ বছর আগের ঘটনা। কিন্তু সাধারণ নাগারা এখনও তাদের চিরায়ত সমাজের কোটর ছেড়ে বেশি দূর এগিয়ে আসতে পারেনি। নাগারা নাগাল্যান্ডের বাইরে সহজে যেতে চায় না। বাইরের মানুষকেও সহজে গ্রহণ করতে চায় না। অতীতে এমনও দেখা গেছে যে, সর্বভারতীয় চাকরিতে (যেমন রেল, ডাক ও তার, আয়কর, জীবনবীমা ইত্যাদি) নিযুক্ত কোন নাগা নাগরিক নাগাল্যান্ডের বাইরে বদলি হলে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন। ভারতের বা বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বাঙালি, শিখ, গুজরাতি, তামিল, মারাঠিদের যেভাবে বসতি গড়ে তুলতে দেখা যায়-নাগা বা উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতবোন রাজ্যগুলোর কোন জনগোষ্ঠীর নাগরিকদের সেই তুলনায় দশমিক ভাগও সক্রিয় দেখা যায় না।







ইতিহাসও নাগাদের জন্য এক ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে রেখেছে। মানুষের মাথা শিকার করার বিশেষণটা যে নাগাদের পেছন ছাড়ছে না তারও একটি ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। নাগারা অর্ধশতাব্দী আগেও মানুষের মাথা শিকার করত এবং বীরত্ব প্রদর্শনের নিদর্শনস্বরূপ ‘ট্রফি' হিসাবে সেগুলোকে তাদের বসত-ঘরে টাঙিয়ে রাখত। এই বীরত্বব্যঞ্জক মস্তক শিকার এমন ব্যাপক ও ভয়াবহ হয়ে দাঁড়িয়েছিল যে, প্রতিটি গ্রাম বাধ্য হয়েছিল নিশ্চিদ্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে। খাড়া পর্বতশৃঙ্গে বসতি গড়ে, সেই বসতির চারপাশে উঁচু উঁচু পাথর সাজিয়ে প্রাচীর তুলে, সমস্ত লোকের আসা-যাওয়ার একটি মাত্র দরজা বানিয়ে, প্রতিটি গ্রাম হয়ে উঠেছিল এক-একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ। আর তার থেকেই জন্ম নিয়েছিল বিচ্ছিন্নতা। নাগারা মূলত একটাই উপজাতি এবং একই ভাষাগোষ্ঠীর লোক হওয়া সত্ত্বেও এই গ্রামবিচ্ছিন্নতার জন্যই বর্তমানে ৩০/৩৫টি উপজাতি এবং ভাষাগোষ্ঠীতে বিভক্ত। বিচ্ছিন্নতা এমনই স্তরে পৌঁছে গেছে যে, এক উপজাতি আরেক উপজাতির ভাষা পর্যন্ত বোঝে না। নাগাল্যান্ডের সরকারি ভাষা ইংরেজি। হিন্দি নয় ইংরেজি শেখাতেই সিংহভাগ নাগাদের আগ্রহ। হিন্দিশিখতে চাওয়া নাগার সংখ্যা নগণ্য-মুষ্টিমেয়-আঙুলে গোনা যায়।







ভারতের আসামের উত্তর কাছাড় জেলার সদর শহর হাফলং থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে জাটিঙ্গা অবস্থিত। আসামে শিলং পাহাড়ের পর শুরু হয় হাফলং পাহাড়ের সারি। স্থানীয় দিমাশি ভাষায় হাফলং শব্দের অর্থ হলো 'উইপোকার তৈরি করা ছোট পাহাড়'। তবে জাটিঙ্গা শব্দটি দিমাশি ভাষার নয়, শব্দটি জেমে-নাগা উপজাতির।







পৃথিবীর শোণিত সৌরভে চির ইতিহাস হয়েই রয়ে যায় এক বিপন্ন বিস্ময়। একদা কিছু নাগা পরিবার জুম চাষের জন্য জাটিঙ্গা আসে। একদিন তারা বুনো প্রাণীদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আগুন জ্বালালে দেখতে পায় আগুন লক্ষ্য করে ঝাঁক বেঁধে নেমে আসছে একই জাতের পাখি। তখন ওরা ভেবেছিল এটা শয়তানের কাজ। পর পর কয়েক রাত এ ঘটনার পুনরাবৃতি হলে নাগারা সেখান থেকে চলে যায়। আসামের জাটিঙ্গা গ্রামে প্রতি বছর আগস্ট থেকে অক্টেবর এর মাঝে ঘনঘোর অন্ধকারের রাতে মেঘাচ্ছন্ন আকাশে ঝির ঝির বৃষ্টি এবং কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় যখন বাতাস বয়ে চলে দক্ষিন পশ্চিম থেকে উত্তর পূর্ব দিকে তাপমাত্রা বিশ ডিগ্রী থেকে পঁচিশ ডিগ্রী সেলসিয়াস আদ্রতার পরিমান আসি থেকে নব্বই শতাংশ তখনই পাখিদের স্বেচ্ছামৃত্যু ঘটে। যদি কোন খোলা জায়গায় আগুন জলতে থাকে তাহলে সেখানে ঝাঁপিয়ে পরে ঝাঁকে ঝাঁকে। বিষয়টি যেন জাটিঙ্গার ঘন বন এবং পাহাড়ি ঝরনার মতই রহস্যাবৃত। এর কারন হতে পারে বিশেষ পরিবেশের যা সহজে অনুভব করা যায় না। বিজ্ঞানীদের মতে, বর্ষাকালে বৃষ্টির ফলে মাটির নীচে পানি জমে বলে চৌম্বক শক্তি জনিত হেরফেরের জন্য পাখির মাঝে অজ্ঞাত স্বেচ্ছামৃত্যুর স্পৃহা জন্মে।







জেমে-নাগা উপজাতিরা জাটিঙ্গা এলাকায় এখন আর বাস করে না। কারণ তাদের ধারণা জায়গাটা অস্বাস্থ্যকর। জাটিঙ্গায় বর্তমানে বাস করে জৈন্তা উপজাতির লোকেরা। পাখিদের এই আত্মাহুতির বিষয়টিকে তারা ঈশ্বরের দান বলে মনে করে! আসাম পর্যটন দপ্তর জাটিঙ্গায় একটি ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করেছে, যেটাতে উঠে রাতের বেলা পাখিদের আত্মহত্যা দেখা যায়। সারা বিশ্বের বহু পাখি বিশারদ জাটিঙ্গায় গিয়ে এই রহস্যময় ঘটনা পর্যবেক্ষণও করে এসেছেন। অনেকে অনেক রকম ব্যাখ্যাও দিয়েছেন। কিন্তু কোনোটিই সুস্পষ্ট নয় বলে রহস্য রহস্যই থেকে গেছে।







আসলে গ্রামটিতে পাখিরা আত্মহত্যা করে না বলে বলা উচিত তারা গ্রামবাসীর হাতে মারা পড়ে। বছরের এই সময়টাতে গ্রামবাসী নানা জাতের পাখির মাংসে ভূরিভোজ করে থাকে। আগস্ট থেকে নভেম্বর অর্থাত্‍ শরত্‍ ও হেমন্ত ঋতুতে রাতের বেলা গ্রামবাসীরা দলে দলে বেরিয়ে পড়ে। তাদের হাতে থাকে জ্বলন্ত মশাল, লণ্ঠন। বাঁশের লম্বা খুঁটি সাহায্যে মশাল বা লণ্ঠন উঁচিয়ে ধরে তারা আত্মহত্যাকারী পাখিদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। এই আলো লক্ষ্য করে কোথা থেকে যেন ঝাঁকে ঝাঁকে নানা জাতের পাখি এসে পড়তে থাকে। মাটিতে পড়ার পর পাখিগুলো আর ওড়ার চেষ্টা করে না। মাটিতে পড়ে থাকা পাখিগুলোকে গ্রামবাসী পিটিয়ে মেরে ফেলে এবং রান্না করে খায়। অনেকে পাখিগুলোকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছে, কিন্তু লাভ হয়নি। মাটিতে পড়া পাখিগুলোকে কেমন জুবুথুবু, ভীত দেখায়। কিছু খেতে দিলেও খায় না, দিনের পর দিন অভুক্ত থেকে পাখিগুলো অনাহারে মরে যায়। ভারতের প্রাণিবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন গবেষণা করেও এ ঘটনার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করতে সক্ষম হননি। ফলে জাটিঙ্গা আজও রহস্যে ঢাকা, পাখিদের আত্মহত্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে একটি বার্ষিক আশ্চর্যজনক ঘটনা।







‘হেড-হান্টিং' নাগা সমাজব্যবস্থায় এবং নাগা জনজীবনে একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। নিছক খেলাচ্ছলেও মস্তক শিকারে এরা দ্বিধা করতো না। দুই গ্রামের মধ্যবর্তী জঙ্গলের মধ্যে কোনও একটি জলাশয় সংলগ্ন-পার্শ্ববর্তী গ্রামের কেউ মাছ ধরতে এলে হয়তো অপর গ্রামের কেউ পেছন থেকে আক্রমণ করে তার মাথাটাই কেটে নিয়ে দৌড়ে চলে আসত। হতভাগ্য মৎস্য শিকারীর দেহ পড়ে থাকত জলাশয়ের ধারে আর কর্তিত মস্তক চলে যেত হত্যাকারী নাগা যুবকের ঘরে-শোভাবর্ধক ও বীরত্বব্যঞ্জক সুভেনির হিসাবে। মস্তক শিকারের এই অভ্যাস নাগারা পেছনে ফেলে এসেছে বহুকাল। কিন্তু অপবাদ ও দুর্নাম তাদের পিছু ছাড়েনি এখনও। তার একটি কারণ হলো শিক্ষিত শ্রেণীর উদ্যোগের অভাব।







নাগাদের অতীত নিয়ে কথা বললেই যেমন চলে আসে কর্তিত মস্তকের কথা তেমনিভাবে এদের বর্তমান নিয়ে কথা বললেই এসে যায় বিদ্রোহ, সন্ত্রাস, ইন্সার্জেন্সির কথা। আর সেই ইন্সার্জেন্সির পটভূমিকাতেও নাগাদের চিত্রিত করা হয় ভয়ঙ্কর হিংস্র মানব শ্রেণী রূপে। এরও কারণ রয়েছে। কাশ্মীর-পাঞ্জাব থেকে আসাম-মেঘালয় পর্যন্ত সর্বত্রই নিরস্ত্র জনগণের ওপর ফৌজি আক্রমণের প্রতিরোধস্বরূপ একমাত্র নাগা জনগোষ্ঠীই ভারতীয় সেনাবাহিনী বা আইন রক্ষাকারী বাহিনীকে নির্মম জবাব দিতে পেরেছে। কাশ্মীরের রাজপথে বা পাঞ্জাবের শহরগুলোতে ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং জনগণের ওপর সেনা হামলার প্রতিবাদে যখন কেবল মিছিল বা ইট-পাটকেলের ঘটনা ঘটছে তখন নাগারা তাদের দেশে এসে আক্রমণরত ভারতীয় সেনা বাহিনীর সদস্যদের ধরে নিয়ে গিয়ে কুচি কুচি করে কেটে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে।







অতি-আধুনিকতার জন্য ভারতের সবচেয়ে বেশি এইডস রোগীর বাস নাগাল্যান্ডে সবচেয়ে বেশি মদ্যশালা, নাইটক্লাব ও দেহ ব্যবসার ব্যবস্থাও রয়েছে সেখানে। বিদেশী পর্যটক ও ভারতীয় পর্যটক-যারা জীবন ও যৌবনের রোমাঞ্চ ও উত্তেজনাকে বেশ করে উপভোগ করতে চান, তারা হালে এক দৌড়ে চলে যাচ্ছে নাগাল্যান্ডের শহরগুলোতে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে নাগাদের একটি নতুন প্রজন্ম যারা শিকড় ছেড়ে সমতলীয় সংস্কৃতিকে আত্মস্থ করছে এবং নাগা সভ্যতা ও সংস্কৃতি বর্তমানে এভাবে ভারতের সমতলীয় আগ্রাসনের মুখে ধ্বংসোন্মুখ। ক্রমেই নানা অভ্যন্তরীণ প্রচলিত মূল্যবোধ বিলীয়মান হয়ে যাচ্ছে নাগা জীবন ও সমাজ থেকে।







নাগা সমাজ যত গ্রামবিচ্ছিন্ন ও নগরকেন্দ্রিক হয়ে উঠছে ততই ক্ষয়ে যাচ্ছে পুরাতন বহু মূল্যবোধ। হাল আমলে নগরসমাজের ওপর গ্রাম-পঞ্চায়েতের কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকছে না। নগর-শহরে জন্মানো এবং সেখানেই বেড়ে ওঠা নতুন প্রজন্মের দায় থাকছে না কোনও সামাজিক কর্তৃপক্ষের কাছে জবাবদিহি করার। শহরে আইনশৃক্মখলা রক্ষার দায়িত্বে আছে পুলিশ এবং প্রশাসন। নতুন প্রজন্ম জানে তাদের কীভাবে প্রভাবিত করা যায়। তাই পুলিশ-প্রশাসনকে কাঁচকলা দেখিয়ে এবং সনাতন সংস্কৃতিকে অবজ্ঞা করে নতুন প্রজন্ম ভাঙছে নাগা ট্র্যাডিশন। যদিও একদল এখনও ছুটছে স্বাধীনতার রক্তাক্ত আন্দোলনে। এদের দ্বারাই নির্ধারিত হবে নাগা সংস্কৃতির নতুন বিন্যাস। আর হেড-হান্টার বা পার্বত্য বিপ্লবী নাগাদের সম্পর্কে নতুন সংজ্ঞাটিও ঠিক করে দেবে এই অগ্রসর নতুন নাগা প্রজন্মই।







ব্যাপকভাবে নাগারা যখন অবগুণ্ঠন ছেড়ে নাগাল্যান্ডের বাইরে যাওয়ার মানসিকতা অর্জন করতে পারবে-তখনই তারা একটি জাতীয় চারিত্র প্রকাশ ও প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে। নচেৎ এই নিভৃতচারী জনগোষ্ঠী পৃথিবীর মানুষের কাছে থেকে যাবে অজানা ও রহস্যময় হেড-হান্টার। কিংবা সশস্ত্র বিপ্লববাদের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের রহস্যময় পার্বত্য যোদ্ধা।







ব্লগার মামুন রশিদ ভাইয়ের দেয়া কিছু তথ্যঃ




জাটিঙ্গায় বছরের নির্দিষ্ট সময়ে শত শত পাখির আত্মহত্যার রহস্য এখনো উন্মচিত হয়নি । ধারণা করা হয় কুয়াশা আবৃত পুরো উপত্যকায় পাখিরা দিকবিদিক হারিয়ে উড়তে থাকে, আর হঠাৎ আলোর দেখা পেলে ঝাঁপ দেয় । এই সুযোগে স্থানীয়রা তাদের শিকার করে মারে ।



বাঙ্গালী অধ্যুষিত কাচার জেলার একটি মহুকুমা হাফলং । এখানে মুলত ডিমাসা উপজাতির বাস । তাদের ভাষা বাংলার কাছাকাছি, মুনিপুরি-টিপরা ভাষার মত তারাও লেখায় বাংলা হরফ ব্যবহার করে । বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে তাদের নিবিড় যোগাযোগ আছে ।



তবে নাগারা খুবই উগ্র আর হিংস্র এক বর্বর জাতি । প্রতিপক্ষের মাথা কেটে নেয়ার রেওয়াজ তাদের এখনও আছে । বাঙালী-মনুপুরি আর কারবিআরলঙের অন্যান্য উপজাতিদের সাথে তারা এখনো রক্তক্ষয়ি দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ে ।



ব্রিটিশ আমলে সিলেট আসামে ছিল, সেই সুবাধে পুরো আসাম রাজ্য জুড়েই বাঙালীরা উপনিবেশ গড়েছিল । নাগাল্যান্ডের ডিমাপুর এখনো বাঙালী অধ্যুষিত শহর ।



ব্লগার সাইফুল আজীম ভাইয়ের দেয়া কিছু তথ্যঃ




ওদের কালচার নিয়ে ওরা কিছু বলেনা। একাকী থাকে প্রায়। ওদের কালচার মানেই ট্যাবু। আমাদের সমাজের বাইরে। ওরা নতুন জামাইকে কুকুরের বমি খাওয়ায়। এটাই রীতি।



নাগাল্যান্ডের আদিবাসীদের কারনে ওখানকার বাস্তুসংস্থান হুমকির মুখে যার করনে নানাবিধ প্রাণীর শিকার যা কিনা ওদের সংস্কৃতির অংশ তা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। তবে মনে হয়না কাজ হবে।



এরা সরকারী চাকরীতে নিজের এলাকা ছাড়া আর কোথাও পোস্টিং হলে জয়েনই করেনা। নাগাল্যান্ডবাসী অফিসারদের কাছে কুকুর খুব লোভনীয় ছিল। মাসে একবার তারা কুকুরের মাংস খেতই যার জোগান আসত ক্যাম্পাসের নেড়ি কুকুরের বংশ নাশের মাধ্যমে। প্রথমে তারা কয়েকদিন কুকুরকে ভালো খাওয়াত। পরে বিশেষ কায়দায় মাথায় আঘাত করে কুকুরকে মেরে নিজেরা মিলে ভোজ আয়োজন করত।







মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: অজানা রাজ্যের কথা জানলাম।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জানাতে পেরে আমিও অনেক খুশি ভাই।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

প্রান্তিক জন বলেছেন: দক্ষিণ-পূর্ব ভারত আমাকে রহস্যের চেয়ে রোমাঞ্চিত করে বেশি । তাদের সম্পর্কে শুধু জানতে নয়, চর্চা করতে ভাল লাগে । আপানার লেখা পড়লাম, ভাল লাগল । চর্চায় কালে লাগবে এমন অনেক কিছু জানলাম । তবে একটি জাতি শুধু ভেতর থেকেই জাগেনা বা জাগতে পারেনা । অনেক সময় বাহিরের প্রভাবও অনুঘটক হিসেবে কাজ করে । এবং সাম্রাজ্যবাদী দুনিয়ায় নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই অন্যের শাখের আটি বইতে হয় ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এমন দিক বিবেচনা করলে ভারতের এই রাজ্যটিতে আপনি যতই বাইরের অনুঘটক দিয়ে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করুন না কেন তারা চিরকাল নিজেদের ধ্যান ধারনার মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকবে। এই একটি রাজ্যে এত বড় আধুনিক একটি দেশের কোন প্রভাব এখনো পরেনি কারণ তারা সেগুলোকে গ্রহন করতে নারাজ।

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

প্রান্তিক জন বলেছেন: দক্ষিণ-পূর্ব ভারত আমাকে রহস্যের চেয়ে রোমাঞ্চিত করে বেশি । তাদের সম্পর্কে শুধু জানতে নয়, চর্চা করতে ভাল লাগে । আপানার লেখা পড়লাম, ভাল লাগল । চর্চায় কালে লাগবে এমন অনেক কিছু জানলাম । তবে একটি জাতি শুধু ভেতর থেকেই জাগেনা বা জাগতে পারেনা । অনেক সময় বাহিরের প্রভাবও অনুঘটক হিসেবে কাজ করে । এবং সাম্রাজ্যবাদী দুনিয়ায় নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই অন্যের শাখের আটি বইতে হয় ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই কিছু শেয়ার করতে পেরে। আপনার কাজে লাগলে ভীষণ খুশি হব।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার ইতিহাস জানলাম। ছবিগুলো সুন্দর। ধন্যবাদ ভাই চমৎকার পোস্টের জন্য।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় ভাই।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আসলেই চমৎকার পোষ্ট । ধন্যবাদ

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পোস্ট দেয়ার আগে বুঝতে পারিনি। কিন্তু ভাই আপনি কেন আপনার পোস্ট সরিয়ে নিলেন বুঝতে পারলাম না ?

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

মামুন রশিদ বলেছেন: নাগা জাতি নিয়ে চমৎকার তথ্য বহুল পোস্ট ।

জাটিঙ্গায় বছরের নির্দিষ্ট সময়ে শত শত পাখির আত্মহত্যার রহস্য এখনো উন্মচিত হয়নি । ধারণা করা হয় কুয়াশা আবৃত পুরো উপত্যকায় পাখিরা দিকবিদিক হারিয়ে উড়তে থাকে, আর হঠাৎ আলোর দেখা পেলে ঝাঁপ দেয় । এই সুযোগে স্থানীয়রা তাদের শিকার করে মারে ।

হাফলং জাটিঙ্গা-নাগা শব্দ জানা ছিল না । বাঙ্গালী অধ্যুষিত কাচার জেলার একটি মহুকুমা হাফলং । এখানে মুলত ডিমাসা উপজাতির বাস । তাদের ভাষা বাংলার কাছাকাছি, মুনিপুরি-টিপরা ভাষার মত তারাও লেখায় বাংলা হরফ ব্যবহার করে । বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতির সাথে তাদের নিবিড় যোগাযোগ আছে ।

তবে নাগারা খুবই উগ্র আর হিংস্র এক বর্বর জাতি । প্রতিপক্ষের মাথা কেটে নেয়ার রেওয়াজ তাদের এখনও আছে । বাঙালী-মনুপুরি আর কারবিআরলঙের অন্যান্য উপজাতিদের সাথে তারা এখনো রক্তক্ষয়ি দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ে ।

ব্রিটিশ আমলে সিলেট আসামে ছিল, সেই সুবাধে পুরো আসাম রাজ্য জুড়েই বাঙালীরা উপনিবেশ গড়েছিল । নাগাল্যান্ডের ডিমাপুর এখনো বাঙালী অধ্যুষিত শহর ।


চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ কান্ডারী+++

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার মন্তব্যটি আমার পোস্টের অলংকার হয়ে রইল প্রিয় মামুন ভাই।

ভালোবাসা সীমাহীন।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ চমৎকার।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তাও যে বেশ বলেছেন :)

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

সুমন কর বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট, ভালো লাগল।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সুমন ভাই আপনার ভালো লাগায় আমার আনন্দ। শুভ কামনা রইল। শুভ রাত্রী।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০

গোর্কি বলেছেন:
-ভারতের এ রাজ্যটি সম্পর্কে কিছুটা ধারণা ছিল।
-ছবিসহ বিস্তারিত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিছু জানা কিছু অজানা মিলিয়ে চেষ্টা করেছি পোস্টে তুলে ধরতে।
তবু কিছু হয়ত বাকি রয়েছে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: রহস্যময় পার্বত্য যোদ্ধাদের দেশ নাগাল্যান্ড চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ দুঃস্বপ্০০৭। শুভ রাত্রী। ভালো থাকুন সবসময়।

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: অনেক অজানা ইতিহাস জানলাম ভাইয়া

তথ্য বহুল পোস্টে +++++

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাই আপনি কেমন আছেন ? হয়ত ব্যাস্ততার কারণে আপনি ব্লগে এখন কিছুটা অনিয়মিত হয়েছেন। কিন্তু ভাই ভীষণ মিস করি আপনাকে।

১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নাগাল্যান্ড কথন ভাল হয়েছে । তবে নাগাল্যান্ড কে রাষ্ট্র বললে মানমোহন সিং চরম গোস্বা হবে। ওটা ভারতের অঙ্গ রাজ্য। একবার তাইওয়ানের প্রশাসক ইউরোপের কোন কান্ট্রিতে নিজেদের স্বাধীনতার কথা ঘোষণার খায়েস করার সঙ্গে সঙ্গে চীন মিশাইল এটাক করেছিল ।চীনের হুমকিতে সব ঠান্ডা । নাগল্যান্ড রাজ্য হবার পারে। পেস্টে ২য়+। এখানে কমেন্ট করার জন্য লগইন হওয়া ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বড় ভাই আপনার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা জানা নেই।

নাগাল্যান্ডের জনগণ নিজেরাই ভিন্ন দেশ হিসেবে মনে করে নিজেদেরকে। সেখানে মনমোহন সিং কিছু মনে করলেও ওদের কিছু যায় আসেনা। তবে হ্যাঁ তিনি চাইলে সীমান্তে ড্রোন হামলা করতে পারেন নাগা হেড হান্টারদের উপরে।

১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

আহসান২২ বলেছেন: শুধু নাগাল্যান্ড না মিজোরাম, মণিপুর, হায়দারাবাদ, কাশ্মীর এই স্টেটগুলো কখনো ভারতের সাথে থাকতে চায় নি। নিজেদের স্বাধীনতা দাবি করেছে। কিন্তু ভাঁড়াত জোর জবরদস্তি করে দখল করেছে।
এমনকি স্বাধীন সিকিমও দখল করেছে তারা ১৯৭৪ সালে। তখন কোথায় ছিলো আম্রিকা, কোথায় ছিলো জাতিসংঘ!
মুসলিম কান্ট্রি কিছু করতে গেলেই দোষ।
#আপনার পোস্টে আরো কিছু যেমন নাগাদের সংস্কৃতি আরো বলা যেত। তবে পোস্টে প্লাস।
মিজোরাম নিয়ে একটা দিয়েন। অনেক সুন্দর জায়গা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এটাকে সিরিজ করার একটি ইচ্ছে আছে। আশা করি মিজোরাম নিয়ে একটি পোস্ট সময় পেলে দিব।

অনুপ্রেরনা দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।

ভারত অনেক গুলো প্রদেশ একরকম দখল করেই রেখেছে জোড় করে এবং দেখবেন প্রত্যেকটিতেই যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থা বিরাজ করছে।

১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম!

খুব ভালো একটা পোস্ট!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় মাসুম ভাই। আপনার মন্তব্য সবসময় আমাকে প্রেরনা যোগায়।

১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২

রাখালছেলে বলেছেন: মাথা নষ্ট পোষ্ট। এটাকে যদি প্লাস না দেই কেমনে হয় ... :P

আরও জানতে চাই

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাই মাথা নষ্ট করার জন্য দুঃখিত। :P

আপনার মন্তব্য আমাকে আরও কিছু জানানোর জন্য উৎসাহিত করল ভাই।

১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
নাগাল্যান্ড শুনলেই নাগা সন্ন্যাসীদের কথাও মনে পড়ে।
যদিও দুইটা দুই বিষয়। এবং নাগারা এখানেই থাকেন না।

পোস্ট পড়ার আগে মন্তব্য।
সামু যেন কখন মন্তব্যে বাঁধা দেওয়া শুরু করে।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অবশেষে সামুর বাঁধা পেরিয়ে মন্তব্যের জবাব আজ দিতে পারছি বলে খুশি লাগছে খুব।

নাগা সন্ন্যাসীদের ক্ষেত্রে নাগা শব্দের অর্থ হল নগ্ন সন্ন্যাসী। হ্যাঁ ঠিক বলেছেন এই দুটি কে মিলিয়ে ফেলার কোন অবকাশ নেই।

কেমন আছেন ?

১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪০

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ওইখানের বাঙালিদের প্রতি জানার আগ্রহ হচ্ছে । পোস্টে ++ রইল

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞ। যদি আরও কিছু জানতে পারি তবে অবশ্যই শেয়ার করব।

১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট কান্ডারী ভাই।

খুব তথ্যময় এরকম লেখা ব্লগপাঠ সার্থক করে।

শুভরাত্রি।।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রিয় চিল ভাই খুশি হলাম এবং খুব ভালো লাগছে যে ভালো কিছু শেয়ার করতে পেরেছি জেনে।

১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

সাইফুল আজীম বলেছেন: এদের কালচার কেমন যেন। আমার ক্যাম্পাসেে কয়েকজন আছে। তাদের কাছে শুনেছি এদের কাহিনী।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপনার কাছ থেকে ওদের কালচার সম্পর্কে জানার আগ্রহ রইল ভাই। জানালে খুশি হব।

২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আরো ডিটেইল্স চেয়েছিলাম মনে মনে... নাগাদের সম্পর্কে আমার জানা ছিল কিছুটা ভারতে পড়ার সময় নাগা সহপাঠির মাধ্যমে.. ইচ্ছে ছিল একবার ঘুরে আসব তার আমন্ত্রনে.. বিভিন্ন কারনে যাওয়া হয়নি.. তবে ইচ্ছে আছে যাব একদিন..

শুভকামনা আপনার জন্য.. পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ.. ভালোথাকুন সবসময়...

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ডিটেইলস দিতে পারিনি ভাই দুঃখিত। আসলে এর বেশি তথ্য আমি নিজেই পাইনি।

তবে আপনি যদি আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতেন খুশি হতাম। শুভ রাত্রি।

২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
খুব চমৎকার পোস্ট হৈসে কান্ডারী ||

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনেক খুশি হলাম প্রিয় মুন। শুভকামনা নিরন্তর।

২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১২

দাম বলেছেন: প্রিয়তে

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

খুশি হলাম দাম ভাই। ভালো থাকবেন।

২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নাগা ল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবি দেখে বেশ ভালো লাগলো। কিন্তু পাখিদের আত্মহত্যাটা জানি কেমন লাগলো, গ্রামবাসীরা আবার পিটিয়ে মারে পাখি গুলোকে ! ভালো লেগেছে পড়তে এই নাগা ল্যান্ডের কথা। বিসি এস পরীক্ষা আর ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার জন্য সেই কবে " সেভেন সিস্টার্সের"কথা পড়ছিলাম, আজকে আপনার পোস্ট পড়তে গিয়ে মনে আসলো।

সুপ্রভাত ভাই

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আফসোস বি সি এস ডিগ্রীটা নেয়া হলনা। :(

শুভ রাত্রি আপু।

২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

অপরাজিতা হিমু বলেছেন:
অসাম.... অসাধারন.......... ভাল লাগল

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা নেই।

২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট। তিনটি পোস্ট এর কম্বো পড়লাম মনে হচ্ছে ।

কিছু প্রশ্ন ছিলঃ
০১।
মেহেদী আরজান কে?

০২।
আপনার কি মনে হয় নাগারা স্বাধীন হতে পারবে?

০৩।
নাগারা কি পুরোপুরি ভারতীয়দের কন্ট্রোলে?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

তোর ১ নং প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে তিনি একসময়ের দেশের একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার ফিচার লেখক ও কবি।

২ নং প্রশ্নের উত্তর আসলে ধারনা করার মত নয়। স্বাধীনতা খুব সহজেই আসেনা। অর্জন করে নিতে হয়। সেইদিক বিবেচনা করলে ব্যাপারটা এত সহজ নয়।

৩ নং না নাগার ভারতের কন্ট্রোলের বাইরেই থেকেছে সবসময়।

২৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

অসাধারণ পোষ্ট।

+++++
অজানা অনেক কিছু জানতে পারলাম।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ শোভন। ভালো থাকিস।

২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

সোমহেপি বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট।


পাখিরা কেনো আত্বহত্যা করে? ওরা কি বিরহী খুব?


১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


হয়ত মানুষের ব্যাঞ্জনা ওদেরকে বাধ্য করে মৃত্যুর পথ বেছে নিতে।

কৃতজ্ঞতা জানবেন। শুভ কামনা রইল।

২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: চমৎকার লাগলো।

বাংলাদেশীরা এভারেস্টে না উঠে এসব আনএক্সপ্লোর্ড জায়গাগুলো ঘুরে বেড়ালে আরো ভাল হতো

+++++++++

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চমৎকার কথা বলেছেন। আমাদের সত্যি অনেক কিছু অজানা রয়ে গেছে।

প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

সায়েম মুন বলেছেন: পোস্টে অনেক ভাললাগা রইলো।
সেভেন সিস্টার্স এর আসামটা পেলেই আমাদের দেশটা অনেক সম্পদশালী আর বড় হয়ে যেত।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এই আসাম কিন্তু আমাদের হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু কি এক অশুভ ছায়ার কারণে যে আসামটা আমাদের হাত ছাড়া হয়ে গেলো ভেবে পাইনা।

৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
নাগাল্যান্ড বা তার অধিবাসীদের সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই ছিলনা।
নতুন অনেক কিছুই জানলাম কান্ডারি ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টের জন্য।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

জেনে ভালো লাগছে যে ভালো কিছু শেয়ার করতে পারলাম।

৩১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট- ছবি, বর্ণনা আর তথ্য সব মিলিয়ে।

হেড-হান্টিং পাখিদের আত্মহত্যা সত্যিই খুব রহস্যময় ঘটনা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

রহস্যের খোঁজে সবসময় উন্মুখ হয়ে থাকি। সেই শখ থেকেই এই পোস্ট। শুভ কামনা রইল ।

৩২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বরাবরের মতই কাণ্ডারীর দারুণ পোস্ট।

জানলাম অনেক কিছু। শুভকামনা কাণ্ডারী।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় লেখক।

৩৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: অজানা অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় তন্দ্রা আপনাকেও।

৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট !

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ অভি তোকে

৩৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৪

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: অসাধারন +

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় প্রিন্স হেক্টর

৩৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মানুষের মাথার ট্রফি! কি ভয়ংকর!!
অসাধারন লিখেছেন, নাগাল্যান্ড নিয়ে এত ডিটেইল আগে কোন লেখায় পাইনি, জানাও ছিল না।
ঠিকই বলেছেন, নতুন প্রজন্মমে গন্ডি ছেড়ে বের হয়ে আসতে হবে, বিশ্বের দরবারে নিজেরদের তুলে ধরতে হবে, তবেই না সবাই জানতে পারবে তাদের সম্পর্কে।

ভারতের সবচেয়ে এইডস রোগী নাগাল্যান্ডে! অবাক হলাম! নাইটক্লাব, মদ্যশালা, নাইটক্লাব ও দেহ ব্যবসা এইইগুলো মনে হল নাগাল্যান্ডবাসিকে ভুলিয়ে রাখার জন্য শাষক শ্রেণীর চাল!

ভেবেছিলাম পাখির রহস্য মৃত্যুর কোন সমাধান থাকবে শেষে, পেলাম না। অতৃপ্তিট থেকে গেল।

অনেক খাটাখাটুনি ও গবেষণার পোষ্ট। শুভেচ্ছা ও শুভকামান রইল।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এই সেভেন সিস্টার নিয়ে সাতটি পর্ব করার ইচ্ছে আছে। আশা করি আগামীতে আরও ভালো কিছু পোস্ট নিয়ে হাজির হতে পারব।

পাখিদের রহস্য এখনও রহস্য রয়ে গেছে বিধায় আমিও যতটা জানতে পেরেছি শুধু ততটাই তুলে ধরেছি।

সত্যি মানুষের মাথার ট্রফি বিষয়টি ভয়ংকর। তবে হতে পারে নাইটক্লাব ও দেহ ব্যবসা নাগাল্যান্ডবাসিকে ভুলিয়ে রাখার জন্য শাষক শ্রেণীর চাল! সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেবার মত নয়।

৩৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

অদৃশ্য বলেছেন:




কান্ডারী ভাই

দুর্দান্ত পোষ্ট... দুর্দান্ত লিখার সাথে এর সুন্দর্য আরো বৃদ্ধি করলো সাথের ছবিগুলো...

পাঠ করছিলাম আর মুগ্ধ হচ্ছিলাম... অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম লিখাটিতে...

শুভকামনা রইলো...

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। যতটুকু স্টাডি করে জানতে পেরেছি ততটুকু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

আপনার মন্তব্য আমার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলল ।

৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: জাটিঙ্গা' কাহিনী নিয়ে আমার কাছে একটা রিসার্চ পেপার আছে!
প্রকৃতির সব রহস্য কি আর মানুষ ভেদ করতে পারে, মনে হয় না! জাটিঙ্গা'র পাখিদের বিষয়টাকেও আমার কাছে এমনই একটি অমিমাংসিত রহস্য বলে মনে হয়!

বাই দ্যা ওয়ে, আজকে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতে দেখলাম থাইল্যান্ডের একটা খামারের হাতিরা শুর দিয়ে দারুন সব ছবি আঁকছে!!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আপু জাটিঙ্গা নিয়ে আমি ২০০৯ অথবা ২০১০ সালের দিকে কিছুটা রিসার্চ টাইপের করেছিলাম। আপনার রিসার্চ পড়ার আগ্রহ রইল।

প্রকৃতিতে এমন অনেক কিছুই ঘটে যা আমাদের অবাক করে মনে হয় যেন রহস্য ময়। তবে আল্লাহই ভালো জানেন এসবের আসল রহস্য কি ?
এখানেই লুকিয়ে আছে আমাদের জন্য শিক্ষা।

৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

টুম্পা মনি বলেছেন: ওয়াও! জাস্ট অসাম। প্রিয়তে নিলাম।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ আপু। প্রিয়তে নিয়ে কৃতজ্ঞ করলেন।

৪০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কত অজানারে পোস্ট ।।
অসাধারন এক কথায় ...

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া। দেখিবার সাধ জাগে। শুভ দুপুর আপা।

৪১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: +++++

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় ফারজুল আরেফিন ভাই।

৪২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮

এম এম ইসলাম বলেছেন: অজানা অনেক কিছুই জানলাম। মন্ডু কাটার অভ্যাস কি পুরোপুরি ত্যাগ করেছে নাকি এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে মন্ডুপাত ঘটে?

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এখনও কিছু কিছু ক্ষেত্রে মন্ডুপাত ঘটে বলেই আমি জানি।

ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। তাদের এই আদি অভ্যাস তাদের সংস্কৃতির একটি অংশ হিসেবেই মিশে আছে।

৪৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৩

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সংস্কৃতির উপর সংস্কৃতির আগ্রাসন,
পাহাড়ের উপর সমতলের,
মতবাদের উপর মতবাদের এবং স্থানের উপর কালের-

চলতেই তো থাকবে ভাই। উপায় রইল না। চলতেই থাকবে।
প্রিয়তে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

চমৎকার বলেছেন লিসানি ভাই। অল্প কথায় পুরো সারাংশ বলে দিয়েছেন। প্রিয়তে স্থান দিয়ে আমাকে ঋণী করলেন।

৪৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

বাংলার হাসান বলেছেন: পৃথিবীর মুক্তিকামী জাতিসস্তা স্বাধিকারে যারা বিশ্বাসী তাদের এই প্রশ্নে কি করা উচিত?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কোন প্রশ্নে হাসান ভাই ?

৪৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ভাই... :)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাই।

৪৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩২

সাইফুল আজীম বলেছেন: ওদের কালচার নিয়ে ওরা কিছু বলেনা। একাকী থাকে প্রায়। তবে শুনেছি ওদের কালচার মানেই ট্যাবু। আমাদের সমাজের বাইরে। একটা উদাহরন দেই যে ওরা নাকি নতুন জামাইকে কুকুরের বমি খাওয়ায়। এটাই রীতি। ব্যাপারটা নাগাল্যান্ড নিবাসীর রুমমেটের কাছে শোনা। এটা শুনে ওদের নিয়ে জানার আগ্রহ কিছুটা নাই হয়ে গেছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

B:-) B:-) B:-) B:-) ভাই সাংঘাতিক একটি তথ্য দিলেন। আমার এই বিষয় নিয়ে কিছুই জানা ছিলোনা। অনেক ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।

৪৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

সাইফুল আজীম বলেছেন: ভাই, আরো কিছু জানলে জানাবো।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভীষণ খুশি হবো ভাই।

৪৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬

সাইফুল আজীম বলেছেন: আজ জানলাম বলতে পারেন দেখলাম একটা প্রেজেন্টেশনে যে নাগাল্যান্ডের আদিবাসীদের কারনে ওখানকার বাস্তুসংস্থান হুমকির মুখে যার করনে নানাবিধ প্রাণীর শিকার যা কিনা ওদের সংস্কৃতির অংশ তা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। তবে মনে হয়না কাজ হবে।

আমার এক ব্যাচমেট ফরেস্ট অফিসার ছিলেন। ওনার ব্যাচে থাকা নাগাল্যান্ডবাসী অফিসারদের কাছে কুকুর খুব লোভনীয় ছিল। মাসে একবার তারা কুকুরের মাংস খেতই যার জোগান আসত ক্যাম্পাসের নেড়ি কুকুরের বংশ নাশের মাধ্যমে। প্রথমে তারা কয়েকদিন কুকুরকে ভালো খাওয়াত। পরে বিশেষ কায়দায় মাথায় আঘাত করে কুকুরকে মেরে নিজেরা মিলে ভোজ আয়োজন করত।

এরা সরকারী চাকরীতে নিজের এলাকা ছাড়া আর কোথাও পোস্টিং হলে জয়েনই করেনা। তথ্যটা নাগাল্যান্ডববাসীর কাছে শোনা। কথা খুবই কম হয় তার সাথে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভাই আপনার মন্তব্যগুলো আমি মূল পোস্টের সাথে যুক্ত করব। আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ রইলাম।

৪৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

সাইফুল আজীম বলেছেন: দিতে পারেন। সোর্স অথেনটিক

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ আজীম ভাই।

৫০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: সাইফুল আজীম এর তথ্যগুলো যোগ করে দিস । প্রিয়তে ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অবশ্যই দেবো অপেক্ষা করছি আরও কিছু তথ্য যদি দেন তার জন্য। একসাথে এডিট করব।

৫১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১২

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
কত কিছুই দেখা হোলনা। খুব ভাল পোস্ট।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



অনেক কিছুই এখনও দেখা বাকিরে ভাই :(

৫২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: রিয়েলি ইন্টারেস্টিং টপিক। ভালো লাগলো পোস্ট ।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া আমি । অনেক খুশি হলাম।

৫৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

সংগ্রামী মন বলেছেন: keep going,we i am with u

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ধন্যবাদ, ভাল থাকুন সবসময়।

৫৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

খসরুল আলম বলেছেন: এইটা নাগাল্যানড এ?

৫৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছে আছে, তাই শোকেসে রাখলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.