![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
প্রাণীদের মধ্যে কেবলমাত্র মানব শিশুই অন্যের ওপর নির্ভর করে বড় হয়। তার লালন পালনের দায়িত্বে কারও না কারও থাকতেই হয়। নিজের বিপদের সম্ভাবনা সে অনুভব করতে পারে না। শিশু নতুন কিছু দেখছে তার আকর্ষণে সে দ্রুত ছুটছে। শিশু নতুন কিছু করে দেখাতে চাইছে। যেমন, কারও সাহায্য ছাড়া গড়িয়ে যাওয়া, হামাগুড়ি দেওয়া, হাঁটা, আরোহণ করা, দুই আঙুলে খুঁটে জিনিস কুড়িয়ে মুখে পুরে দেওয়া। জ্বলন্ত আগুনকেও তার ছুঁয়ে দেখার কৌতূহল, যে কোনো অখাদ্য মুখে দিয়ে স্বাদ গ্রহণ করার আগ্রহ তাকে তাড়িয়ে বেড়ায়। কোনো ধরনের পূর্বাভাস ছাড়াই একটি শিশু দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। অনধিক পাঁচ বছর বয়সী শিশুকে নিরাপত্তা দেওয়ার ক্ষেত্রটি বিশাল।
বিশেষ সতর্কতাঃ
* শিশুরা ঘরের ছিটকিনি, হ্যাচবল যাতে নাগাল না পায় বা ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করতে না পারে সেদিকেও দৃষ্টি রাখা উচিত।
* খেয়াল রাখতে হবে শিশুরা যেন ঘরের ভিতরে, গাড়িতে, লিফটে বা অন্য কোথাও লক না হয়ে যায়।
* শিশুর ঘরের আসবাবগুলো যেন খুব বেশি উঁচু না হয়। হাঁটতে শেখা শিশু যেন সহজেই বিছানায় ওঠানামা করতে পারে, এমনটি হওয়া উচিত।
* ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করার সময় খেয়াল করুন বাচ্চা দরজা-জানালার চিপায়/ফাঁকে হাত/পা ডুকিয়ে রেখেছে কিনা।
* টেবিল ফ্যান বা প্যাডেস্টাল ফ্যান ব্যবহার করলে ফ্যানের blade guard এর উপর নেট লাগান যাতে বাচ্চারা কাঠি জাতীয় কিছু প্রবেশ করাতে না পারে। ফ্যানটি শক্তভাবে বেঁধে রাখুন। তা না হলে ঝাঁকুনি দিলে তা বাচ্চার শরীরের উপর পড়তে পারে।
* শিশুর বিছানায় কখনোই অতিরিক্ত বালিশ, লেপ ও কম্বল জড়ো করে রাখবেন না। খেলার ছলে কিংবা ঘুমের মধ্যেও শিশু এসবের নিচে চাপা পড়তে পারে।
* মুখে ঢুকে যেতে পারে এমন খেলনা বাচ্চাদের নাগাল থেকে দূরে রাখুন। মার্বেল, কয়েন এমন কোনো শক্ত পদার্থ শিশু যেন হাতের কাছে না পায়।
* যে কোনো ধরনের ওষুধ, কাঁচি, ব্লেড, সুচ, আলপিন জাতীয় ধারালো জিনিস শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
* ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি, ব্যবহারিক আসবাব শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। ঘরে বৈদ্যুতিক তার যত্রতত্র যেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* ড্রেসিং টেবিলের ওপর খোলা জায়গায় বডি স্প্রে, লোশন, হেয়ার স্প্রের মতো কসমেটিক আইটেম সাজিয়ে রাখবেন না। শিশু না বুঝে স্প্রে করে চোখেমুখে দিয়ে ফেলতে পারে।
* কাচের শোপিস, ধারালো তৈজসপত্র শিশু থেকে দূরে রাখুন।
* সম্ভব হলে শিশুদের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো একজনকে সার্বক্ষণিক রাখতে চেষ্টা করুন।
* নবজাতক যখন ঘুমায়, তাকে পিঠের ওপর শুইয়ে থাকার ব্যবস্থা নেওয়া। কিছুটা শক্ত বিছানা। দুই দিকে ছোট্ট বালিশ দেওয়া, যেন উল্টে না যায়।
* ছোট্ট শিশুকে ভালোভাবে ধরবেন যাতে সে মাটিতে না পড়ে যায়।
* এক বছরের কম বয়সী শিশু ও ছোট্ট বাচ্চাদের সঙ্গে বেশি বিপজ্জনক খেলা খেলবেন না। জোরে জোরে তার হাত ধরে টান দেবেন না বা হাত ধরে বাঁকানো উচিত না।
* ছোট বস্তু যেমন পিন, বোতাম, ক্লিপ, পয়সা, মটরদানা ইত্যাদি ছোট্ট শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন। ফুটো হয়ে যাওয়া বেলুন সে গিলে ফেলতে পারে এবং তাতে শ্বাসরোধ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
* শিশু যখন এক থেকে তিন বছরের তখন তারা ছোটখাটো নির্দেশ মানতে পারে। তাদের বারবার শিক্ষা দিন, যাতে তারা কোনো কিছু কানে বা নাকে ঢুকিয়ে না দেয়।
* যত ধরনের তার আছে তা শিশুর নাগাল থেকে দূরে সরিয়ে রাখুন, যেমন ফোনের তার, কাপড়চোপড়ের ফিতে, ইলেকট্রিক তার।
* ইলেকট্রিক প্লাগের পয়েন্টগুলো ট্যাপ দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে দিন, অথবা শিশু যাতে নাগাল না পায় সে রকম উচ্চতায় স্থাপন করুন।
* পলিথিন ব্যাগ শিশুর নাগালে রাখা নিষিদ্ধ। ওর ভেতরে শিশুর মুখ ঢেকে গেলে শ্বাসরোধ হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে। গিলে ফেললে একই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
* শিশু যা কিছু স্পর্শ করতে বা খেতে চায়, আগেভাগেই তার তাপমাত্রা দেখে নিন।
* শিশুকে কাছে নেওয়ার সময় আপনার হাতে থাকা গরম চা, খাবার বা পানীয় সতর্কতার সঙ্গে দূরে রাখুন।
* ওষুধ বা বিষদ্রব্য যেন শিশুর নাগাল থেকে দূরে থাকে। শিশুর নাগালে না আসার মতো উঁচু স্থানে তা রাখা চাই।
* শিশু যেন সরাসরি সিঁড়িপথ বেয়ে উঠে যেতে না পারে। কীভাবে নিরাপদে ওঠানামা করতে হবে তা তাকে শিখিয়ে দিন।
* শিশুকে গাছে আরোহণ বা সাঁতার শেখানো কার্যক্রম বড়দের তত্ত্বাবধানে করা উচিত।
* শিশু যাতে পানিতে না ডোবে সে জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।
কীটপতঙ্গের সংক্রমণে সতর্কতাঃ
* বাজারে আমরা সাধারণত কীটপতঙ্গ মারার যেসব স্প্রে কিনে থাকি, সেসব স্প্রের কৌটার গায়ে লেখা থাকে ‘বাচ্চাদের হাতের নাগালের বাইরে রাখুন’। নিয়মটা বড়দের অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
* বাচ্চারা ঘরে থাকা অবস্থায় কখনোই কীটনাশক স্প্রে করা উচিত নয়। তাদের ঘর থেকে বাইরে সরিয়ে দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘরের চার কোনায় ওপরের দিকে স্প্রে করতে হবে। স্প্রে করার ৫-১০ মিনিট পর দরজা-জানালা খুলে দিয়ে বাচ্চাদের ঘরে প্রবেশ করাতে হবে।
* মশা মারার বৈদ্যুতিক ব্যাট ব্যবহার করলেও দরজা-জানালা বন্ধ করে বাচ্চাদের সরিয়ে তারপর করতে হবে। তারপর দরজা-জানালা খুলে দিতে হবে।
* মশা মারার ব্যাট দিয়ে অনেক সময় বাচ্চারা দুষ্টুমি করে। তা থেকে বিপদ ঘটতে পারে। তাই অবশ্যই ব্যাটটি এমন স্থানে রাখতে হবে, যেন বাচ্চারা এটা দিয়ে খেলা না করতে পারে।
* মেঝেতে আমরা অনেক সময় ইঁদুর কিংবা তেলাপোকা মারার জন্য কীটনাশক বা গুটি দিয়ে থাকি; বাচ্চারা হামাগুড়ি দিয়ে এসব জায়গায় গিয়ে ওষুধ হাতে নিয়ে মুখে দিয়ে ফেলতে পারে। তাই অত্যন্ত সতর্কভাবে রাতে এসব কীটনাশক মেঝেতে দিয়ে সকালে বাচ্চারা ঘুম থেকে ওঠার আগেই তাড়াতাড়ি সরিয়ে ফেলতে হবে এবং মেঝেটা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। কীটনাশক যদি শক্ত কাগজে করে দেওয়া হয়, তবে সেই কাগজও ফেলে দিন।
* অনেক সময় আমরা মেঝেতে চক ব্যবহার করে থাকি তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর মারার জন্য। যে স্থানে চক দেওয়া হবে, ভোরে মেঝের সেসব স্থান ভালো করে ক্লিনার দিয়ে মুছে ফেলতে হবে।
* অনেক সময় তরল কীটনাশক বাজার থেকে কিনে এনে বিভিন্ন ধরনের বোতলে, ঢেলে রাখা হয়। বাচ্চারা সেসব না বুঝে মুখে দিতে পারে। তাই বোতলগুলো শিশুর হাতের নাগালের বাইরে রাখতে হবে এবং অবশ্যই বোতলের ওপর ‘বিষ’ লেখা লেবেল দিতে হবে।
* ঘরের কোনায় মৃত কীটপতঙ্গের যে অঙ্গগুলো পড়ে থাকে, সেগুলো থেকে বাচ্চাদের পেটের পীড়া হতে পারে। তাই এসব পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।
* খাবার সব সময় ঢেকে রাখতে হবে, যেন কীটপতঙ্গ খাবারের ওপর হাঁটতে না পারে।
* অনেক সময় পিঁপড়া দমনের জন্য যেসব গুঁড়া ব্যবহার করা হয়, তাতে ডিডিটি থাকে। বাচ্চারা না বুঝে যদি এসব গুঁড়া ওষুধ মুখে দিয়ে ফেলে, তাহলে ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে, ছোট বাচ্চাদের জন্য এটা অত্যন্ত মারাত্মক।
* মশা মারার জন্য পাউডার বা স্প্রে কোনোটাই ব্যবহার না করে নেট ব্যবহার করা ভালো। ঘরের যেসব জায়গা দিয়ে মশা ঢুকতে পারে, সেসব জায়গায় নেট ব্যবহার করা যেতে পারে।
* ঘরদোর সব সময় পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে, যেন পোকামাকড়ের জন্ম না হয়।
* বহুতল ভবনের সিঁড়ি বা বারান্দার কোনো জায়গায় অব্যবহূত জিনিস, উচ্ছিষ্ট ময়লা কিংবা পানি যেন জমে না থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
* মশা মারার জন্য ঘরে কয়েল ব্যবহার না করাই ভালো। যদিও করেন, তবে বাচ্চাদের জন্য আলাদা মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন। তা না হলে যেসব বাচ্চার হাঁপানির সমস্যা আছে, তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে।
* যেকোনো ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করলে তা ব্যবহারের পর পর পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। বিশেষ করে মেঝে পরিষ্কারের সময় মাঝেমধ্যে পানিতে তরল জীবাণুনাশক ব্যবহার করা যেতে পারে।
রান্নাঘরের সতর্কতাঃ
* রান্নাঘরের আগুন বা গ্যাসের চুলা, স্টোভ, ইস্ত্রি, মোমবাতি এসব থেকে শিশুকে সর্বদা নিরাপদ দূরত্বে রাখুন।
* শিশুকে শিক্ষা দিন, যেন সে দেশলাইয়ের বাক্স নিয়ে না খেলে।
* ছুরি, কাঁচি, বঁটি ইত্যাদি ধারালো কোনো দ্রব্য শিশুর নাগালে যেন না থাকে।
* বঁটিতে কাজ করতে করতে যদি উঠে যান, তবে বঁটি শুইয়ে রেখে যাবেন।
* যেকোনো বিষাক্ত জিনিস শিশুর নজরের বাইরে যেন থাকে। প্রয়োজনে কোন ক্যাবিনেটে সেফটি লক লাগান। আর সেখানেই রাখুন।
* রান্নাঘরের গ্যাস ঠিকমতো বন্ধ রাখুন। প্রয়োজনে রান্নাঘরে ফায়ার এঙ্টিংগুইশার রাখুন।
বাথরুমের সতর্কতাঃ
* বাথরুমের মেঝে গোসলের পরই পরিষ্কার করে রাখুন। বাথরুম পরিষ্কারের ক্লিনিং সামগ্রী ব্যবহারের পর ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। কাপড় দিয়ে মুছে রাখুন। নয়তো বাথরুমে পিছলে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
* বাথরুমের ম্যাট বা পাপোশ যেন নন স্লিপ হয়।
* বাথরুমের সাবান, শ্যাম্পু ও তেল শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। এগুলো মুখে দেওয়ার প্রবণতা যেমন থাকে তেমনি ফেলে দিয়ে পা পিছলে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
* ছোট বাচ্চাদের কখনোই বাথরুমে একলা রেখে আসবেন না।
* বাচ্চাকে গিজারের পানিতে গোসল করানোর আগে সব সময় নিজে হাত দিয়ে পানি পরীক্ষা করে নেবেন।
* বাথরুমে মেডিসিন ক্যাবিনেট থাকলে তা তালা দিয়ে রাখুন।
* গোসলখানা, রান্নাঘরের দরজা কাজ শেষে সব সময় বন্ধ রাখুন।
(সংগৃহীত)
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ বোকামন। একটু অসতর্কতা বড় রকমের দুর্ঘটনার জন্য যথেষ্ট।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট। আমার ভাগ্নের জন্য সবগুলো ফলো করতে হয়।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার ভাগ্নের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৭
এহসান সাবির বলেছেন: খুব উপকারী পোস্ট... সবারই শিশুর ব্যাপারে সতকর্ থাকা উচিত। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর পোস্টের জন্য।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সাবির ভাই কথায় আছে চোর পালালে বুদ্ধি বারে আমার অবস্থা অনেকটা তেমনই বোধ করি।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
মদন বলেছেন: সোজা প্রিয়তে
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাবা-মা হলেই হবেনা মদন ভাই, সারাক্ষণ সচেতন থাকতে হবে।
৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৪
নূর আদনান বলেছেন: খুব ভাল কাজ করসেন, প্রিয়তে..
ধন্যবাদ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুধু সচেতনতার জন্য পয়েন্টগুলো সংগ্রহ করেছি ভাই।
৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট।
যাদের ঘরে শিশু আছে তাদের কাজে লাগবে।
ইহা একটি প্রক্সি কমেন্ট।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যার ঘরে শিশু নেই সেও কিন্তু অন্যকে সচেতন করতে পারে যার শিশু আছে।
৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: রাইয়ানের জন্য অনেক দোয়া কান্ডারী ভাই ,ইনশাল্লাহ খুব দ্রুত সে সুস্থ হয়ে উঠবে !
পোষ্ট চমৎকার !
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মানুষ ঠেকে শেখে, আমিও তাই শিখলাম নিজের ছেলের এক্সিডেন্টে।
ভালো থাকিস অভি সবসময়।
৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব দরকারি এবং বেশ ডিটেইলড একটা চমৎকার পোস্ট। আর একটা জিনিস মনে পরলো তা হলো, খেয়াল রাখতে হবে শিশুরা যেন ঘরের ভিতরে, গাড়িতে, লিফটে বা অন্য কোথাও লক না হয়ে যায়।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু আপনার পরামর্শটা পোস্টে যুক্ত করে দিয়েছি। ধন্যবাদ অনেক অনেক।
৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৮
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: বাচ্চারা ঘরের ছিটকিনি, হ্যাচবল যাতে নাগাল না পায় বা ভেতর থেকে দরজা বন্ধ করতে না পারে সেদিকেও দৃষ্টি রাখা উচিত।
আমার বড় ছেলে (বয়স তখন তিন/সাড়ে তিন) একবার ঘরের ভেতর থেকে দরজার হ্যাচবল লাগিয়ে দিয়েছিল। আমরা ছিলাম সেই রুমেরভ বাইরে। ব্যাটা লাগানোর সময় নাগাল পেয়েছিল খুলবার সময় আর নাগাল পাচ্ছিলো না। তারপর জানালা দিয়ে তাকে বলা হলো চেয়ার টেনে দরজার কাছে নিতে, সেই চেয়ারে উঠতেও তাকে কত রকম নির্দেশনা দিতে হয়েছিল। শেষে ব্যাটা কাজটা করে নিজেকে মুক্ত করতে পেরেছিল।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জুলিয়ান ভাই আপনার পরামর্শটা পোস্টে যুক্ত করে দিয়েছি। গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক তুলে ধরেছেন।
১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: খুব উপকারি পোস্ট। পোস্টে +++++++
ভাইয়া কেমন আছেন? দেখিনা যে আপনাকে?
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নিয়ম হলো আলহামদুলিল্লাহ বলার যে কোন অবস্থায় কিন্তু আমি আসলে ভালো নেই। আজ অফিসে এসেছি তাই ব্লগে সময় দিচ্ছি।
১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
অপরাজিত একজন বলেছেন: সতর্কতামূলক পোস্ট খুব কাজে লাগবে অনেকের
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটু অসতর্কতা বড় রকমের দুর্ঘটনার জন্য যথেষ্ট। তাই সচেতন থাকাটা ভীষণ জরুরী।
১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: খুবই দরকারি পোস্ট ।
এটাই হলো রিয়েল ব্লগিং । লেখক তার নিজের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে পাঠককে সতর্ক করার জন্য যখন পোস্ট লিখেন ।
আপনার সোনামনিটার জন্য অনেক দোয়া আর শুভকামনা ।
যদিও লেখক লেখার তথ্যগুলো সংগৃহিত বলেছেন, গুরুত্ব বিবেচনায় পোস্ট স্টিকি করার জন্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মামুন ভাই দোয়া করবেন। আমি জানি আপনিওত বাবা তাই আমার কষ্টটা বুঝতে পারছেন।
ভুল থেকে শিক্ষা নিলাম এখন তাই চাই যেন সবাই সতর্ক থাকে এবং এমন কোন দুর্ঘটনা যেন কারও সাথে না ঘটে।
ধন্যবাদ মামুন ভাপোস্ট স্টিকি করার দরকার নেই। সবার জানা থাকলেই হলো।
১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রাইয়ানের জন্য দোয়া থাকলো । আর আসলেই সতর্ক থাকা উচিৎ ছোট্ট শিশুদের নিরাপত্তা ও সুস্থতার জন্য।চমৎকার পোস্ট ।দরকারী পোস্ট।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেলিম ভাই মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পরেছিলাম। চাই যেন আমার মত আর কারও সাথে এমন না হয়।
১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: কিছুদিন আগে আমার বাসার দেড় বছরের এক পিচ্চি(সেজ ভাইয়ের মেয়ে) তার দাদির শাড়ী ধরে ঝুলতে ঝুলতে এক তলা ছাদ থেকে লাফ দিল! আমি তখন ঘরে, শুনে পাগল হয়ে বের হয়ে আসলাম, হাসপাতালে নিলাম, ডাক্তার থেকে শুরু করে সবাইকে অবাক খুশী করে সে পুরো সুস্থ! এর পর থেকে ওর নাম টারজান! গল্পটা মূল বিষয় না, বিষয় হচ্ছে দূর্ঘটনা- বাচ্চাদেরকে চোখে চোখে রাখতে হবে, বিপদের সম্ভবনা বুঝে সেটা থেকে সাবধান থাকতে হবে। পোস্টে আপনার চিন্তা ও লেখাগুলো ে ক্ষেত্রে ভালো সহায়ক হবে আশা করি! পোস্টে ++++++++++++++++++++++++
শুভকামনা রইলো কান্ডারী ভাই!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর বলেছেন ইফতি ভাই। শতভাগ সহমত।
বিষয় হচ্ছে দূর্ঘটনা- বাচ্চাদেরকে চোখে চোখে রাখতে হবে, বিপদের সম্ভবনা বুঝে সেটা থেকে সাবধান থাকতে হবে।
১৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
আমি ইহতিব বলেছেন: উপকারী পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
আপনার ছেলের কি হয়েছিলো জানিনা, বাবুটা ভালো হয়ে উঠুক দ্রুত সেই দোয়া করি।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেদিন সকালবেলা অফিসে আসবো বলে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে রেডি হচ্ছিলাম। আমার স্ত্রী চা বানিয়ে আনলে আমি বললাম চা টা আমার সামনে রেখে যাও। আমার স্ত্রী চায়ের মগটি আমার সামনে ড্রেসিং টেবিলের উপরে রেখে গেলো। পেছনেই একটু দূরে বসে মেঝেতে ছেলেটি খেলছিলো। পেছন থেকে এক মুহূর্তের মধ্যে দৌড়ে এসে চায়ের মগটি হাতে তুলে নিয়ে ব্যালেন্স রাখতে না পেরে পুরোটা ওর মুখের উপর ঢেলে দিতেই...........
এখন চিকিৎসা চলছে। ডাক্তার বলেছেন ভয়ের কিছু নেই আপাতত। তবে দীর্ঘ সময় লাগবে।
দোয়া করবেন আপু।
১৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
গোর্কি বলেছেন:
পারিবারিক জীবনে প্রত্যেক সদস্যের পরস্পরের প্রতি আদর-ভালোবাসা-শ্রদ্ধা-স্নেহ, দায়িত্ব-কর্তব্য নতুন করে ভাবা ও প্রতিপালনের জন্য প্রেরণা ও তাগিদ। শিশু মনস্তত্ত্বিক বিষয়ক একটি অতি প্রয়োজনীয় এবং সচেতনমূলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ জানুন। পরিবার সমেত সুস্থ এবং ভাল থাকুন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শিশুদের নিরাপত্তায় বাবা-মাদের অনেক বেশি সচেতন থাকটা জরুরী।
১৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। কান্ডারী ভাই ফোন দিয়েছিলাম ধরেন নি । বাবু কেমন আছে। টেনশন কইরেন না। থিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই সরি হয়ত কোন কারণে ফোন কল মিস করেছি, পরেও মোবাইলে আর খেয়াল করি নাই। ক্ষমা করবেন। এখন দোয়াই কাম্য ভাই।
১৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা যেন আর এমন মুছিবতে না ফেলে এই দোয়া থাকলো।সপরিবারে সুখে থাকুন কান্ডারী।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা সেলিম ভাই। শুভ কামনা নিরন্তর।
১৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
অদৃশ্য বলেছেন:
কান্ডারী ভাই
দারুন এবং দারুন পোষ্ট
যদিও খেয়াল করে দেখেছি অনেক সাবধানতার পরেও বাচ্চারা হুটহাট দূর্ঘটনার স্বীকার হয়ে থাকে... এই খেয়াল রাখাটা মোটেও সহজ কথা নয়... তারপরেও আমাদের চেষ্টার কো ত্রুটি রাখা চলবে না...
কিছুদিন আগে আমার ভাতিজা ( ২বছর + ) টেবিলের উপর রাখা এককাপ অতিগরম চা হাতবাড়িয়ে নিতে গিয়ে সবটা তার গাল ও ঘাড়ের উপর ফেলে... পরের দৃশ্যগুলো খুবই কষ্টদায়ক ছিলো... এখন সে ভালো আছে আর শরীরে কোন দাগও নেই... এমন আরও অনেক ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে আশপাশে...
আপনার ছেলের কথাটা মন্তব্যের জবাব দেখে জানতে পারলাম... আমি বুঝতে পারছি কতোটা ভয়াবহ ছিলো ব্যপারটা... তাড়াতাড়ি সেরে উঠুক এই প্রার্থনা রইলো...
শুভকামনা...
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
উফফফ !!! ভাই ভীষণ কষ্টকর একটি পরিস্থিতি শিশু এবং শিশুর বাবা-মার জন্য।
অনেক সাবধানতার পরেও বাচ্চারা হুটহাট দূর্ঘটনার স্বীকার হয়ে থাকে... এই খেয়াল রাখাটা মোটেও সহজ কথা নয়... তারপরেও আমাদের চেষ্টার কোন ত্রুটি রাখা চলবে না... সহমত।
২০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
একজন আরমান বলেছেন:
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: রাইয়ানের জন্য অনেক দোয়া কান্ডারী ভাই ,ইনশাল্লাহ খুব দ্রুত সে সুস্থ হয়ে উঠবে !
পোষ্ট চমৎকার !
বেশি দুশ্চিন্তা করবেন না ভাইয়া।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরমান ভাইরে তারপরেও দুশ্চিন্তা এসেই যায়।
২১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু আমরা যারা বাবা-মা আছি তাদের আসলে সন্তানদের ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন থাকাটা জরুরী। নতুবা সামান্যতম অসেচতনতাই ঘটিয়ে দিতে পারে মারাত্মক অঘটন।
২২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ভালো একটা লেখা। ধন্যবাদ আপনাকে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হাসান ভাই আমরা যারা বাবা-মা আছি তাদের আসলে সন্তানদের ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন থাকাটা জরুরী। নতুবা সামান্যতম অসেচতনতাই ঘটিয়ে দিতে পারে মারাত্মক অঘটন।
২৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: প্রথমটা দেখেই নিজের কথা মনে পড়ে গেলো ! এমন কাণ্ড বেশ কয়েকবারই ঘটিয়েছি আমি । যাই হুক, অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা লিখা। শুভেচ্ছা জানবেন ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। অনধিক পাঁচ বছর বয়সী শিশুকে নিরাপত্তা দেওয়ার ক্ষেত্রটি বিশাল।
২৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমরা আসলে ঠেকেই শিখি কোনও না কোনও কিছু। দোয়া করি আপনার বাবু তাড়াতাড়ি সুস্থ হোক। আর শিশুদের ত্বক এমনিতেও খুব সেন্সেটিভ।
আমিও চেষ্টা করি সাবধানে থাকতে বাবুইয়ের ব্যাপারে। অনেক মায়েদের দেখেছি বাচ্চা ঘরের মাঝে খেলছে কিন্তু মা নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে। যা আমাকে সবসময়ই ভীত করতো। বাবুই কে ঘুম না পারিয়ে আমি নিজে কখনো ঘুমাতে পারিনি, হোক সেটা দিনে বা রাতে। বাথরুমে বালতিতে পানি পুরো পুরি ভরে রাখতাম না ভয়ে। মোট কথা ও সজাগ আর আমি ঘুমাচ্ছি সেটা করতাম না। ইভেন আমি নিজে শাওয়ারে গেলেও দরজাটা খোলাই রাখতাম। তাছাড়া লোডশেডিং ও একটা ব্যাপার, এই চিন্তা করে হাতের নাগালে টর্চ কিংবা চার্জার লাইট রাখা উচিত। অনেক সময় বাচ্চা এক রুমে থাকে হয়তো পড়াশুনায় ব্যস্ত কিংবা খেলাধুলায়, সে অবস্থায় ইলেক্ট্রিসিটি যাওয়ার সাথে সাথে যাতে অন্ধকারে বাচ্চা ভয় না পায় সেজন্য বাচ্চাকেই দেখিয়ে দেয়া প্রয়োজন লোডশেডিং এ ভয় না পেয়ে কীভাবে টর্চ খুঁজে পাওয়া যাবে।
একটা ঘটনা শেয়ার করি। বাবুইয়ের বয়স তখন চার পুরা হয়নি। দেশের বাইরে থাকতাম। ঐ দেশে বিভিন্ন খেলনা পাওয়া যেতো যা খাবারের কোনও আইটেমের মাঝে সারপ্রাইজ হিসাবে গিফট হিসাবে দিতো দোকান থেকে বা খেলনা কোম্পানি থেকে। উদাহরণ দেই -- Kinder Joy এর ডিম আকৃতি যে চকলেট এখন দেখা যায়, যার ভেতরে খেলনা থাকে সারপ্রাইজ হিসাবে।
ঐ ঘটনাটা দুপুরের। আমি জোহরের নামাজে দাঁড়িয়েছি, বাবুই ঘরে খাটে বসে খেলছিল। তখন একটা জনপ্রিয় গাড়ির কার্টুন এসেছিলো কার রেসিং নামের। ঐ গাড়ির আদলে একটা প্লাস্টিকের খেলনা সেই কিন্ডার জয়ের ডিমে পেয়েছিল। ও সেটা দিয়ে খেলতে খেলতে ছোট গাড়ি টা ওর নাক দিয়ে ঢুকিয়ে দিয়েছিলো। সেটা আটকে এমন অবস্থা হয়ে গেছে যে ও আর বের করতে পারেনি। ও বলছিল-- আম্মু আমার নাকে গাড়ি ঢুকে গেছে। আমিও নামাজ রেখে উঠতে পারছিলাম। এর পরের অবস্থা আমার জন্য কেমন ছিল বোঝাতে পারবো না। ওর আব্বুকে ফোন দিয়ে অফিস থেকে আনালাম। হসপিটালে নেবার পর জানালো আমাদের ওখানকার ডকুমেন্ট দিতে, ঐ তাড়াহুড়াতে তো কাগজপত্রও নেয়ার কথা মনে ছিল না। যাই হোক অবশেষে সে গাড়ি বের করা গিয়েছিল, তবে মা বাবা হিসাবে আমাদের জানে পানি ছিল না।
পদে পদে অনেক কিছু শিখতে হচ্ছে এখনো।
সুন্দর পোস্ট । শুভকামনা ভাই।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অপর্ণা দিদি আপনার অভিজ্ঞতার কথা জেনে ভালো হলো এবং অনুভব করতে পারছি সেই সময়ে আপনাদের উপর দিয়ে কি ঝড় বয়ে গেছে।
সবসময় আমি ও আমার স্ত্রী সতর্ক থাকি। তারপরেও ভাগ্যে থাকলে আসলে এমন অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আমাদের জীবনে ঘটে যায়। ভাগ্যের উপরত আর আমাদের কারও হাত নেই।
শুভ কামনা রইল।
২৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
নীল-দর্পণ বলেছেন: পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো কলেজের-ই কোন একটা ক্লাস বুঝি করছি (চাইল ডেভেলাপমেন্টের ছাত্রী কিনা)
কাজের পোষ্ট
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাহলেত আপনি আরও বিস্তারিত বিষয়টি নিয়ে লিখতে পারবেন। আশা করি লিখবেন।
২৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: অনেক দরকারি বিষয় নিয়ে লিখেছেন, ভাই! শিশুদের জন্য আমাদের আরও দায়িত্ব আছে। পরিপূর্ণ একটি লেখা।
শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় কান্ডারী অথর্ব
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই। খুঁজে খুঁজে যা সংগ্রহ করতে পেরেছি নিজের মত করে গুছিয়ে নিয়েছি শুধু মাত্র।
২৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
অদিতি মৃণ্ময়ী বলেছেন: দুরকারি এবং উপকারি পোষ্ট
+
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেউ উপক্রিত হলেই শান্তনা পাবো। ভালো থাকুন সবসময়।
২৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
কয়েস সামী বলেছেন: দারুন কাজে লাগবে। ভাবছি প্রিন্ট করে বাসার সবাইকে পড়তে দেব। বাট ফন্ট সাপোর্ট করছে না।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওয়ার্ড ফাইলে কপি করে নিয়ে ফন্ট চেঞ্জ করে দেখতে পারেন হয়ত ফন্ট সাপোর্ট করতেও পারে।
ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৭
একজন আরমান বলেছেন:
জানি। কিন্তু আপনি পরিবারের মাথা। আপনি দুশ্চিন্তায় থাকলে বাকিরা আরও ভেঙ্গে পড়বে। তাই বললাম বেশি দুশ্চিন্তা কইরেন না। ইনশাআল্লাহ্ সব ঠিক হয়ে যাবে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরমান অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা বলেছিস। অবশ্যই চেষ্টা থাকবে যেন এমনটাই থাকতে পারি।
৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমত্কার পোস্ট। নতুন হওয়া বাবা মায়েদের কাজে লাগবে।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুধু নতুন বাবা মা কেন ভাই, পুরানো বাবা - মাদের বিশেষ করে যাদের শিশুর বয়স ৫ কিংবা ৬ পেরুইনি তাদেরও কাজে লাগবে।
শুভকামনা জানবেন।
৩১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: বিশেষ কি আর বলবো? যে কষ্ট থেকে এই লেখা বের হলো সেই কষ্ট যেন পোহাতে না হয় কোনো বাবা-মা'কে এই প্রত্যাশাই রইলো। আশা করি অন্ততঃ ব্লগের সকলে সতর্ক হবেন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অন্তত ব্লগে যেন সকলে সতর্ক হয় সেই প্রত্যাশা থেকেই আসলে এই পোস্ট দিয়েছি।
৩২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫১
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: আল্লাহ যেন ছেলের কষ্ট কমিয়ে দেন । তোরা ভেঙ্গে পড়িস না প্লিজ ! ভাবীকে সাহস দিস । আল্লাহ ভরসা ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এখন আল্লাহর উপরই ভরসা। আমিন।
৩৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক দরকারি পোস্ট।কাজে লাগবে। সুতরাং সোজা প্রিয়তে
আপনার ছেলের জন্য শুভ কামনা রইলো ব্রো।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাবা - মাদের বিশেষ করে যাদের শিশুর বয়স ৫ কিংবা ৬ পেরুইনি তাদের জন্য সতর্ক থাকাটা অনেক জরুরী।
৩৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৬
বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: best post of all people.
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ, খুঁজে খুঁজে যা সংগ্রহ করতে পেরেছি নিজের মত করে গুছিয়ে নিয়ে লিখেছি শুধু মাত্র।
৩৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: উপকারী পোস্ট!
শুভ কামনা
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেউ উপক্রিত হলেই শান্তনা পাবো।
৩৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: খুব কাজের পোস্ট
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক সাবধানতার পরেও বাচ্চারা হুটহাট দূর্ঘটনার স্বীকার হয়ে থাকে... এই খেয়াল রাখাটা মোটেও সহজ কথা নয়... তারপরেও আমাদের চেষ্টার কোন ত্রুটি রাখা চলবে না...
৩৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক ভাল ও দরকারি একটা পোষ্ট। আপনার ছেলের এক্সিডেন্টের ব্যাপটা এই মাত্র কমেন্ট থেকে জানলাম! ইস! খারাপ লাগছে। দোয়া করি ভাতিজা জলদি সুস্থ হয়ে উঠুক।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনাদের সকলের দোয়ায় যেন রহমত নাযিল হয়, তেমনটাই কামনা করি। আমিন।
৩৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৭
শোশমিতা বলেছেন: অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট!
আপনার ছেলের এক্সিডেন্টের ঘটনা শুনে খারাপ লাগছে আবার ভয় ও হচ্ছে আমার বাবু ৭মাস নুতুন নুতুন সব কিছু শিখছে সব সময় চোখে চোখে রাখতে হয়। একটু চোখের আরাল হলেই একটা না একটা করে। একা বাসায় ভয় লাগে কখন না কোন দূর্ঘটনা ঘটে
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই বয়সে শিশুদের নিয়ে আসলেই অনেক দুশ্চিন্তা পোহাতে হয়। সারাক্ষণই চোখে চোখে রাখতে হয়। একটু চোখের আড়াল হলেই ঘটে যেতে পারে মারাত্মক কোন দুর্ঘটনা। তাই সবসময় সতর্ক থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
৩৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০৬
দি সুফি বলেছেন: খুবই দরকারি পোষ্ট। ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে
অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ সুফি ভাই, কেউ উপক্রিত হলেই শান্তনা পাবো। শুভ কামনা রইল।
৪০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৬
দি সুফি বলেছেন: দোয়া করি আল্লাহ যেন আপনার ছেলেকে দ্রুত সুস্থ্য করে দেয়
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিন।
৪১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
গোকুল নাগ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট........ধন্যবাদ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ গোকুল নাগ । ভালো থাকবেন সব সময়।
৪২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
অচিন্ত্য বলেছেন:
চমৎকার এবং দরকারী একটি পোস্ট। ধন্যবাদ।
একটা প্রাসঙ্গিক বিষয় শেয়ার করতে চাচ্ছি। কিছুদিন আগে এক সহকর্মী বললেন তিনি তার শিশু পুত্রকে তার ফোন নাম্বারটি মুখস্ত করিয়েছেন এবং প্রতি সপ্তাহে খেলাচ্ছলে সেটি ঝালিয়ে নেন।
ভাল থাকুন
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করেছেন। অবশ্যই বাবা-মাদের উচিত তাদের ফোন নাম্বারটি তার শিশুকে শেখানো।
শুভ কামনা জানবেন।
৪৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
সপন সআথই বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট.
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ সপন সআথই । ভালো থাকবেন সব সময়।
৪৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
শাহেদ খান বলেছেন: সুন্দর এবং উপকারী পোস্ট ! +++
সমস্যাটা হল - ব্যাচেলর মানুষ, ব্যাচেলর কোয়ার্টারে থাকি। ধারে-কাছে বাচ্চা-কাচ্চা নেই কারও। এসব পড়ার পর ব্যাপারগুলো অ্যাপ্লাই করে দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে !
অনেক অনেক শুভকামনা, কান্ডারি !
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় শাহেদ ভাই ব্যাচেলর তাতে কি ? ভবিষ্যতে নিশ্চয় বিবাহিত হবেন, বাচ্চা কাচ্চা হবে তখন না হয় এপ্লাই করবেন। এখন সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন।
৪৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুন বলেছেন: আহা কান্ডারী কত সতর্ক থাকলাম তারপর ও বেহুলার লোহার বাসর ঘরে কতবার যে সাপের প্রবেশ।
সতর্কতামুলক পোষ্ট কাজে লাগবে অনেকের।
+
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুপ্রিয় জুন আপু কিন্তু কোন ওঝাতে যে এখন সাপের বিষ নামাবো সেটাই ভাবছি।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৪৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৯
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
কাণ্ডারি ভাইয়ের পোস্ট মানে আলাদা কিছু;
এ পোস্ট টা খুব ভালভাবে পড়তে হবে!!
থ্যাংকস ফর দা পোস্ট!!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
.......আর সোনালী ডানার চিল ভাই মানেই হলো দুর্দান্ত এবং মুগ্ধকর সব কবিতা যার জন্য চাতকের মত অপেক্ষায় থাকি।
৪৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: কিছু পয়েন্ট চেনা চেনা লাগে। তারপরও অনেকের উপকারে আসার মত একটি পোস্ট।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বলেই দিয়েছি সংগ্রহীত তাই চেনা চেনা লাগবেই ভাই। ধন্যবাদ তারপরেও যদি কারও উপকারে আসে এই কারণে পোস্ট দেয়া।
৪৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৭
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
দরকারি পোস্ট, ঘরে ছোট বাচ্চা আছে এমন ফ্যামিলির মানুষের পড়ে রাখা উচিত।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অবশ্যই শুধু মাত্র এমন একটি ভাবনা থেকেই এই পোস্ট দেয়া। ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
৪৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: বুকমার্কড
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
৫০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
সরকার আলী বলেছেন: ভাগ্নে 'রাইয়ান' এর আশু সুস্থতা কামনা করছি।
১। ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করার সময় খেয়াল করুন বাচ্চা দরজা-জানালার চিপায়/ফাঁকে হাত/পা ডুকিয়ে রেখেছে কিনা।
২। টেবিল ফ্যান বা প্যাডেস্টাল ফ্যান ব্যবহার করলে ফ্যানের blade guard এর উপর নেট লাগান যাতে বাচ্চারা কাঠি জাতীয় কিছু প্রবেশ করাতে না পারে। ফ্যানটি শক্তভাবে বেঁধে রাখুন। তা না হলে ঝাঁকুনি দিলে তা বাচ্চার শরীরের উপর পড়তে পারে।
একবার আমার বড় ভাই দরজা বন্ধ করার সময় তার ছোট ছেলের হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি পুরাটা থেতলে যায়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। আপনার ভাতিজার ঘটনা শুনে মনে হলো এই বিষয়েও সতর্ক থাকা উচিত।
আর আপনার দেয়া পয়েন্ট দুটো পোস্টে এড করে দিলাম।
কৃতজ্ঞতা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
বোকামন বলেছেন:
উপকারী পোস্ট !
কৃতজ্ঞতা জানাই ।।
+