![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
হাকিম মাস্টার স্কুলের শিক্ষকতা ছেড়ে দিয়ে বসলেন একটি ছোট্ট বইয়ের স্টল নিয়ে। শিক্ষক হিসেবে তিনি পুরোপুরি সার্থক দেখেই লোকে তাকে হাকিম মাস্টার বলে ডাকে। যদিও তার আসল নাম হাকিম জোয়ারদার। ছোট বেলা থেকেই বইয়ের প্রতি অসম্ভব নেশা ছিলো তার। এটাকে আসলে দোকান বলা যাবেনা। নীলক্ষেতের ফুটপাতে যেমন বই বিক্রেতারা বসে থাকেন, সেরকম দুই ফিট বাই আড়াই ফিট একটি স্টল নিয়ে বসলেন হাকিম মাস্টার। কিন্তু নিজের সব শ্রম তিনি ঢেলে দিচ্ছেন তার বইয়ের দোকানের জন্য। প্রত্যেক লোকের জীবনেই হয়ত এমন একজন নারী আসে, যাকে দেখেই মনে হয়, হ্যাঁ, এই হলো আমার যোগ্য সঙ্গিনী, এর সাথেই আমার জীবন কাটাতে হবে। হাকিম মাস্টারের জীবনে সেই নারী হলো মিথিলা। মিথিলাও স্কুলে শিক্ষকতা করে কিন্তু তার সবচেয়ে বড় গুন হলো খুব ভালো ছবি আঁকে মেয়েটি। কিন্তু সেসব ছবি শুধুই নিজের মনের তাগিদে আঁকা কখনও তার মাঝে ছবি আঁকা নিয়ে পেশাদারিত্ব মনোভাব দেখা যায়নি। মিথিলা কেবল সুন্দরীই না, খুবই জ্ঞানপিপাসু। হাকিম মাস্টারের জন্য যাকে আদর্শ বললেও কম বলা হবে।
দুপুর বেলাটা মিথিলা ঘরে একাই থাকে। মিথিলা জানালার পাশে বসে থাকে বিকেলের অপেক্ষায়। আকাশে উড়ে চলা পাখিগুলো সবটাই তার চেনা হয়ে গেছে। ঐযে সাদা রঙের যে পাখিটা উড়ে গিয়ে নিরুদ্দেশ হলো ওটার নাম স্বপ্ন। আর ওইতো কালো রঙের যে পাখিটা উড়ে আসছে ওটার নাম মিথিলা রেখেছে শূন্য। কিন্তু অনেক দিন ধরে দেখেও মেঘগুলোকে আজও তার চেনা হলোনা। মেঘের মতোই যদি মিথিলার জীবনটা রূপ বদলাত তাহলে কতইনা রঙিন হতো তার জীবন। ভাবতে ভাবতে উদাস দৃষ্টি নিয়ে ফুটপাথে জমে ওঠা হকারদের দিকে তাকায় সে। কত দিন ভেবেছে মাঝের যে বুড়ো মতো লোকটা টি-শার্ট নিয়ে বসেছে তার কাছ থেকে ওই বাদামী রঙের শার্টটা কিনে আনবে। এমন একটি টি-শার্ট শফিকের পরার খুব শখ ছিলো। মোবাইলে রিং বাজছে। কিন্তু উঠে গিয়ে ফোন কল রিসিভ করতে ইচ্ছে করছেনা। ফোন রিসিভ করলেই হয়ত তার স্কুলের কোন ছাত্র বলবে আচ্ছা ম্যাডাম সোনার তরী কবিতায় কবি যেন কী বোঝাতে চেয়েছেন বলেছিলেন ?
অথচ ক্লাসে কতবার মিথিলা পড়িয়েছে যে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার সোনার তরী কবিতায় নিঃসঙ্গ কৃষকের ট্র্যাজেডি বর্ণনার অন্তরালে নিজের সৃষ্টিশীল সত্তার ট্র্যাজেডিকেই ব্যক্ত করেছেন। কৃষক হচ্ছে কবি নিজে অথবা সমগ্র মানব, সোনার ধান হচ্ছে কর্ম ফসল আর সোনার তরী হচ্ছে মহাকাল। কৃষক যেমন তার সব সোনার ধান নিয়ে সোনার তরীতে উঠে বসতে চায় তেমনি সব মানুষই চায় তার সৃষ্টিকর্মের সঙ্গে সঙ্গে যেন সেও সবার মনে বেঁচে থাকে। কিন্তু নিষ্ঠুর মহাকাল মানুষের সৃষ্টিকর্মকে এক যুগ থেকে আরেক যুগে বহন করে নিয়ে গেলেও ব্যক্তিসত্তাকে ফেলে যায়। একলা মানুষ শূন্য নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকে মহাকালের গর্ভে বিলীন হওয়ার জন্য। অথচ এই সহজ কথাগুলো ছাত্ররা বুঝতে পারেনা হাজার বার বোঝালেও। তারপর ফোন করে বিরক্ত করে মিথিলাকে আরেকবার বুঝিয়ে দেয়ার জন্য। সেও ধৈর্য নিয়ে ফোনে বুঝিয়ে দেয় কখনও শিপ্লুকে, কখনও হারুনকে, কখনও বুঝিয়ে দিতে হয় মহসিনকে। কে জানে এখন আবার কাকে বুঝিয়ে দিতে হবে ! ফোন রিসিভ করতেই ভারী কণ্ঠের আওয়াজ।
-মিথিলা বলছেন?
-জী বলছি।
-স্লামুয়ালাইকুম ম্যাডাম, আমি থানা থেকে ওসি সোবহান বলছি। আপনাকে কষ্ট করে একটু থানায় একবার আসতে হবে।
-কেন বলুনতো হঠাত করে আমাকে থানায় প্রয়োজন হলো ?
-জী ম্যাডাম, আমরা আসলে একটি মানিব্যাগ আর সানগ্লাস পেয়েছি। আপনি আসুন এলেই জানতে পারবেন।
-মানিব্যাগ আর সানগ্লাস পাওয়ার সাথে আমার কি সম্পর্ক আমিত কিছুই বুঝতে পারছিনা।
-আপনারা বছর খানেক আগে শফিক নামের এক ব্যাক্তির নিখোঁজ হওয়ার জন্য থানায় একটি রিপোর্ট লিখিয়েছিলেন, মনে পরেছে?
-হ্যাঁ হ্যাঁ মিথিলার কণ্ঠে উৎকণ্ঠা; আমি আসছি এখনই, আপনারা আমার শফিককে খুঁজে পেয়েছেন ?
ফোন কেটে দিয়ে মিথিলা থানার পথে রওনা হয়। পথে নেমে এসে একটি রিক্সা ঠিক করে তাতে উঠে বসে। একটা সময় কত স্বপ্ন যে সে দেখেছে। রিক্সায় শফিক পাশে বসে থাকবে তার হাত ধরে। তারপর দুজনে মিলে রোদের মধ্যে ঘুরবে। বিকেল হলে কোথাও বসে দুজনে মিলে ফুচকা আর রং চা খাবে। শফিকের রং চা খুব পছন্দ আর সাথে যদি আদা, লংকা আর লেবু পাতা থাকে তাহলেত কথাই নেই। মিথিলার স্কুলের সামনে একটি দোকানে এমন রং চা পাওয়া যায়। কতবার ভেবেছে শফিক এলে এখানে ওকে নিয়ে এসে দুজনে মিলে প্রতিদিন চা খাবে !
শফিকের সাথে মিথিলার পরিচয় হয় ওর এক চাচাত বোনের বিয়েতে। সেই থেকে প্রেমের সূচনা। শফিক ঢাকায় থাকে। একটি ছোট খাটো বায়িং হাউস আছে তার। মিথিলা সিরাজগঞ্জে থাকে। এখানে একটি স্কুলে টিচার হিসেবে আছে। যত স্বপ্ন, ভালোবাসার যত কথা তার সবটাই হতো ফোনে ফোনে। মাসে হয়ত একবার শফিক ছুটি নিয়ে একদিনের জন্য সিরাজগঞ্জ আসত মিথিলার সাথে দেখা করতে। কিন্তু খুব বেশি সময় নিয়ে তারা দেখা করতে পারতনা। পাছে কেউ দেখে ফেললে মিথিলার জন্য ব্যাপারটা খারাপ কিছু হতে পারে ভেবেই লুকিয়ে লুকিয়ে দুজনকে ঘুরতে হতো। কিন্তু ছোট শহরে এভাবে লুকিয়ে ঘুরাটা খুব একটা সম্ভব হতোনা। অবশেষে তাদের বিয়ে ঠিক হয় পারিবারিক ভাবেই।
-মিথিলা তুমি কিন্তু মোটেও হাতে মেহেদী আঁকবেনা। আমি ওগুলো একদম পছন্দ করিনা।
-আচ্ছা বাবা ঠিক আছে। কিন্তু বিয়েতে এটাই নিয়ম মেয়েরা হাতে মেহেদী আঁকে। মেয়েদের জীবনে এই একটি সময়ইত আসে। তুমি কি চাওনা তোমার মিথিলা তোমার ঘরে সুন্দর করে বউ সেজে আসুক ?
-তা কেন চাইব না।
-তাহলে লক্ষ্মী ছেলের মত এখন শান্ত হও। আর শোন এখন অনেক রাত হয়েছে ঘুমিয়ে পর। কাল কিন্তু অনেক ভোরে রওনা হয়ে যাবে তোমরা। না হলে দেরী হয়ে যাবে এত দূরের পথ আসতে।
-আরেকটু কথা বলি ?
-না, মোটেই না। এখন আমি ঘুমাবো। কাল অনেক ধকল পোহাতে হবে। এই একটি দিনের জন্য কত অপেক্ষা করে থেকেছি। কাল থেকে দেখব কত কথা তুমি আমাকে বলতে পার। ঘরে এলে দেখবে আমাকে ভুলেই গেছো। তখন আর আমাকে ভালো লাগবেনা তোমার। আমার সাথে হয়ত কথা বলার ব্যাকুলতাও তোমার এমন থাকবেনা।
-মোটেও না। আমার ভালোবাসা দিন দিন শুধু বাড়বে। তুমি দেখো, আমি তোমাকে অনেক আদর করব।
-আচ্ছা ! দেখা যাবে ? এখন আমাকে ঘুমাতে দাও প্লীজ লক্ষী!
-হুম ঘুমাও তাহলে !
সকাল থেকেই বাড়িতে আনন্দের ধুম পরেছে। উঠোনে প্যান্ডেল টাঙ্গানো হয়েছে। বাবুর্চিরা রান্না করতে ব্যাস্ত। পার্লার থেকে মিথিলা বউ সেজে এসেছে। গোলাপি বেনারশি শাড়িতে মিথিলাকে মনে হচ্ছে যেন সদ্য ফোঁটা একটি তাজা গোলাপ ফুল। ধীরে ধীরে মেহমানরা আসতে শুরু করেছে। একদল এসে খেয়েও ফেলেছে। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বর যাত্রী আসার কোন লক্ষন দেখা যাচ্ছেনা। কয়েকবার ফোন করাও হয়ে গেছে এর মধ্যে। প্রতিবারই শফিকদের বাসা থেকে বলা হচ্ছে এইত চলে আসবে তারা। হ্যাঁ শফিকদের বাড়ি থেকে কয়েকজন এসেছিলেন। তাও গভীর রাতে। যখন মিথিলাদের পুরো বাড়িতে চলছে শোকের মাতম যেন কিছুক্ষণ আগেই মারাত্মক কোন ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে সব কিছু।
শফিক রাতে বাড়িতে ঝগড়া করে বের হয়ে চলে যাওয়ার পর থেকে কোথাও খোঁজ করে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছেনা। একেবারে নিরুদ্দেশ হয়ে গেছে। দুই পরিবার থেকেই থানায় ডায়েরী করা হয়েছে। পত্রিকায় ছবি সহ হারানো বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোথাও কোন খোঁজ নেই শফিকের। একটি জলজ্যান্ত মানুষের এভাবে বিয়ের দিন হঠাত করে উধাও হয়ে পরাটা কেউ স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিতে পারেনি। তার উপর প্রেমের বিয়ে। এমন নয় যে ছেলের অমতে বিয়ে দেয়া হচ্ছিল। বরং শফিকের চাপেই বিয়ের আয়োজন করা হয়েছিলো। সেই দিন থেকে আজ প্রায় বছর কেটে গেলো কিন্তু শফিকের আজও কোন সন্ধান নেই। সে আর ফিরে আসেনি। একটা সময় সবাই ধরেই নিলো হয়ত সে আর বেঁচে নেই অথবা বেঁচে থাকলেও আর কোন দিন হয়ত ফিরে আসবেনা। আর ফিরে এলেও এমন একটি ছেলের সাথে মিথিলার কোন সম্পর্ক আর হতে পারেনা।
কিন্তু জীবন থেমে থাকতে পারেনা। অন্তত সমাজে চলতে হলে বুকের ভেতর অনেক কিছু চাঁপা দিয়ে বাস্তবতাকে মেনে নেয়ার নামইত জীবন। জীবনের যাপিত ব্যাঞ্জনা। তারপর মিথিলাকে মানসিক ভাবে ভেঙে পরার হাত থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসেন হাকিম মাস্টার। মিথিলা নতুন করে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। তবু বুকের ভেতর কোথায় যেন শফিকের প্রতি একটু খানি ভালোবাসা রয়েই যায়। ভালোবাসার মৃত্যু নেই। হয়ত লুকিয়ে রাখা যায় কাউকে খুশি করতে; কান্না চেপে রাখার মাঝেই সত্যিকারের কল্যান নিহিত থাকে বলেই। মিথিলাও তার পরিবারের দিকটা ভেবেই বিয়ে করে সংসার নামক ব্যাঞ্জনাকে গ্রহন করে। কিন্তু সে ভুল করেনি। স্বামীর কাছ থেকে যা পেয়েছে বরং বিনিময়ে সে তার কিছুই দিতে পারেনি।
থানায় বসে ওসি সোবহান খুব আয়েশ করে সিগারেট টানছে। লোকটার ভেতর সামান্য সৌজন্যতা বোধটুকু নেই। মিথিলাকে সে একবারের জন্যও বসতে বলার প্রয়োজন মনে করলনা। নিজের মনে সিগারেট টেনেই যাচ্ছে। যেন মিথিলাকে সে ডেকেই এনেছে তার সিগারেট টানার এই ঐতিহাসিক দৃশ্য দেখাবে বলেই।
-স্লমুয়ালাইকুম ভাই। আপনি আমাকে ফোন দিয়েছিলেন।
-ও হ্যাঁ ! আপনি মিসেস মিথিলা ?
-জী।
-এই দেখুনত মানিব্যাগ আর সানগ্লাসটি চেনেন কিনা ?
মিথিলা মানিব্যাগটি হাতে নিয়ে খুলে দেখে শফিকের কিছু ভিজিটিং কার্ড রয়েছে তাতে। ভিজিটিং কার্ডে শফিকের ছবি রয়েছে। মানিব্যাগে রাখা নিজের ছবি দেখতে পেয়ে দুচোখের কোনে অশ্রু নেমে আসে। কান্না জড়ানো কণ্ঠে মিথিলা জানতে চায় শফিক কোথায়?
ওসি সোবহান তাকে জানায় যে তারা কিছুদিন ধরে হায়দার নামের এক সন্ত্রাসীর খোঁজ করে আসছিলো। অসংখ্য খুনের মামলা রয়েছে তার নামে। শেষটায় চাঁদাবাজি করতে যেয়ে খুন করে বসে আশরাফ নামের এক বিশিষ্ট শিল্পপতীকে। সেই খুনের তদন্ত করতে যেয়ে হায়দারের বাসা থেকে এই মানিব্যাগ আর সানগ্লাসটি তারা উদ্ধার করে। কিন্তু হায়দারকে ধরা সম্ভব হয়নি। সে তাদের আসার খবর পেয়ে আগেই পালিয়ে যায়। মিথিলা শফিকের মানিব্যাগটি বুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে। থানার ভেতর চার দেয়ালে সেই কান্নার শব্দ প্রতিদ্ধনি হয়ে ফিরে আসছে। সেই শব্দ এতটাই হৃদয় গ্রাহী যে ওসি সোবহানও তার ভেতর কান্না অনুভব করল। সেই কান্না সৌজন্যতা মূলক নয়। দুই আঙ্গুলের ভাঁজে রাখা সিগারেট পুড়ে ছাই হয়ে গেছে কিন্তু ধোঁয়াগুলো যেন শূন্যতায় কান্নার রং ছুঁয়ে ভালোবাসা পূর্ণ জোছনার ছবি আঁকছে।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটু পরিষ্কার করলে ভাল হত মিসিংটা ঠিক কি বলে আপনার মনে হচ্ছে।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কৃষক যেমন তার সব সোনার ধান নিয়ে সোনার তরীতে উঠে বসতে চায় তেমনি সব মানুষই চায় তার সৃষ্টিকর্মের সঙ্গে সঙ্গে যেন সেও সবার মনে বেঁচে থাকে।
সুন্দর বেশ কিছু চমৎকার কথা পেলাম। কান্ডারী অথর্ব সুন্দর লিখেছেণ।কথা সাহিত্যিক হয়ে ওঠছেন যে ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইন্নালিল্লাহ.... সেলিম ভাই এই দোয়া কইরেন না ভাই। আমারে অথর্ব থাকতে দেন। লিখি নিজের মনে যা আসে। এর বেশি কিছু হওয়ার ইচ্ছে নেই ভাই।
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পুরোই প্লাসের রেল লাইন দেখছি
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
আহসান জামান বলেছেন:
পড়তে ভালো লাগছে, সুন্দর লেখাকৌশল। ধন্যবাদ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পড়তে ভাল লেগেছে জেনে সাহস পেলাম ভবিষ্যতে সহজ ভাষায় কিছু লেখার জন্য। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
এহসান সাবির বলেছেন: হুম...!!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আগেই বলছিলাম আমারে দিয়ে হবেনা। এখন বুঝেন ট্র্যাক চেঞ্জ করলে যে হোচট খেতে হয়।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
জুবায়দুল ইসলাম রোকন বলেছেন: শেষ হইয়াও হইলো না শেষ....
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি নিজেও ভাই এই গল্পের শেষ জানিনা।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫২
মিমা বলেছেন: আপনারা আমার শফিককে খুঁজে পেয়েছেন ?
ভালোবাসার সত্যি মৃত্যু নেই।
লেখায় ভালোলাগা রইলো কান্ডারি ভাই। তবে একটু দ্রুত শেষ হয়ে গেলো কি? কিংবা হয়ত অংশগুলো সাজানোর ক্রমে একটু অসঙ্গতি আছে। তবে লেখা ক্ষুরধার হয়েছে, বিশেষ করে সোনার তরীর বর্ণনা। প্রাঞ্জল বর্ণনায় মুগ্ধ!
ভালো থাকুন কান্ডারি অর্থব। শুভকামনা রইলো অনেক।
শুভ রাত্রি।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দ্রুতই শেষ হয়ে গেছে সত্যি। সাজানোর অসঙ্গতিও রয়েছে। ছোট গল্প লেখার চেষ্টা করছি। জনিনা ছোট গল্প হলো কিনা ? ভুল ত্রুটি গুলো ধরিয়ে দিলে এই অধমের জন্য ছোট গল্প লেখা শেখা হয়ে যাবে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা চমৎকার একটি মন্তব্যের জন্য। ভীষণ অনুপ্রাণিত হোলাম। মন্তব্যে লাইক।
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লিখেছেন।আপনি তো অসাধারণ লিখেন গল্প কিংবা কবিতা বা অন্য কিছু ।চমৎকার ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
না সেলিম ভাই আপনাদের লাই পেয়ে পেয়ে মাথায় উঠেছি। তাই অখাদ্য কিছু প্রকাশ করার সাহস পাই।
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে কান্ডারী ভাই !
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্প না বলে গপও বলতে পারিস।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
উদাস কিশোর বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
উদাস কিশোর কেন আপনি উদাস জানতে পারি কি ? জীবন খুব সংক্ষিপ্ত উদাস না থেকে দুঃখগুলোকেও উপভোগ করুন।
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
অনিকেত রহমান বলেছেন: গল্পের শুরু থেকে শেষ অবধি বর্ণানা ভঙ্গি ভালো লেগেছে।। গল্পটিও অনেক ভাল ছিল।।
ভালো লাগা রইল।।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় অনিকেত রহমান। শুভ রাত্রি।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: অনেক ভাল লাগ্লো ভাইয়া!!
পুরোই গল্পের ভেতরে ঢুকে গিয়েছিলাম!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বটবৃক্ষ তোর সাথে নো টক এট অল। তুই আগে খুব চমৎকার সব কবিতা দিতি এখন দেস না। তোর কবিতার অপেক্ষায় থাকি অথচ তুই কি সব পোস্ট দিস।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
উদাস কিশোর বলেছেন: দুঃখ গুলোকে উপভোগ করতেই আজ উদাস ।
যদি জানতে চান কেন উদাস ?
তবে বলবো ,হয়তো প্রকৃতী চায়নি আমি চন্চল হয়ে থাকি । আর সুখের রাজ্যে স্বপ্ন বুনি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রকৃতি অনেক সময় অনেক কিছু চায়না তবু আমাদের উদাস থাকলে চলবে না। সুখের রাজ্যে স্বপ্ন আমিও বুনিরে ভাই। স্বপ্নগুলো সত্যি হোক এই কামনা করি।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৯
উদাস কিশোর বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি ভাই !
এখন আর নিজের জন্য বেঁচে নেই , বেঁচে আছি প্রিয় মুখ গুলোর জন্য । যা হোউক , শুভকামনা আপনার জন্য
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় মুখগুলোর জন্য এভাবেই বেঁচে থাকুন, শুভ কামনা রইল।
১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২০
বুকের মধ্যে বায়ান্নটা মেহগনি কাঠের আলমারি বলেছেন:
মিথিলাকে আমি চিনি ...
গল্পতো জীবনেরই অংশ ... তাই চিনি এমন কাউকে ...
অথবা এমনই সবাইকে ...
+++++++++++++++++++++++++
অনেকগুলো প্লাস ...
শুভ কামনা!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যদি মিথিলার সাথে কখনও দেখা হয় বলবেন খুব জানার ইচ্ছে এখন সে কেমন আছে। অনেকগুলো শুভ কামনা প্রিয় কবির জন্য।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৩
এহসান সাবির বলেছেন: লাইক দিয়ে গেলাম....!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা জানবেন সাবির ভাই।
১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
সব মানুষই চায় তার সৃষ্টিকর্মের সঙ্গে সঙ্গে যেন সেও সবার মনে বেঁচে থাকে। কিন্তু নিষ্ঠুর মহাকাল মানুষের সৃষ্টিকর্মকে এক যুগ থেকে আরেক যুগে বহন করে নিয়ে গেলেও ব্যক্তিসত্তাকে ফেলে যায়।
অনেক ভালোলাগা..।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় স্বপ্নচারী গ্রানমা। শুভ সকাল।
১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
হেডস্যার বলেছেন:
কিন্তু জীবন থেমে থাকতে পারেনা। অন্তত সমাজে চলতে হলে বুকের ভেতর অনেক কিছু চাঁপা দিয়ে বাস্তবতাকে মেনে নেয়ার নামইত জীবন।
খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পেয়ে অনেক ভাল লাগল হেডস্যার। ভাল থাকুন সবসময় ভালোবাসা নিয়ে জীবনের প্রতিটি চলার পথে এই কামনা রইল।
১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: অনেক দিন পর গল্প পড়লাম কান্ডারী ভাই। ভালো লাগলো। আপনার লেখা সত্যিই অসাধারণ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লজ্জা দিয়েন না ভাই। ঢাকায় এলে অনেক গল্প হবে আপনার সাথে।
২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আমার কাছে দারুণ লেগেছে । কিছু দুর্দান্ত মুহূর্ত তৈরি হয়েছে গল্পে যা ছোটগল্পের জন্য অনবদ্য । শুরুতে হাকিম মাস্টারের চিত্রটা অসাধারণ এঁকেছেন যদিও পরে তাকে খুজে পাওয়া যায়নি । আমার পাঠক মন বলছে, মিথিলার থানায় যাবার সময় হাকিম মাস্টারকে সাথে করে নিয়ে যেতে পারত । আর পাঠকের নিজের মত ভাবতে পারার অনেক স্পেস আছে গল্পে ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই ধরনের গল্প আমি কখনও লিখি নাই। আমাকে সাবির ভাই বলল চেষ্টা করে দেখতে। তাই কিছুটা চেষ্টা করলাম। মিথিলা অবশ্যই তার স্বামীর সাথেই থানায় যেতে পারত আবার ভেবেছি মিথিলা হয়ত সংকোচ বোধ থেকেই একাই থানায় গিয়েছে তার প্রেমিকের সন্ধানে। আসলে বিবাহিত জীবনে পুরানো প্রেমিকের সন্ধান হয়ত একাই করতে হয় আবার যদি মিথিলা তার স্বামীকে নিয়ে যেত তাহলে তার স্বচ্ছতাকে প্রকাশ করা যেত। ধন্যবাদ মামুন ভাই। আপনার পরামর্শ অনুযায়ী আগামী থেকে লেখার চেষ্টা করব।
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: ওহ, আরেকটা কথা বলা হয়নি, উপড়ি পাওনা হিসেবে সোনার তরী কবিতার ব্যাখ্যাটা অসাধারণ হয়েছে ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
প্যাপিলন বলেছেন: হাকিম মাস্টারকে চিত্রণ সাথে সোনার তরীর বিশ্লেষণিক যোগসুত্র সুন্দর একটা গল্পের সুচনা করলেও খুব কমন প্লটে গল্প শেষ হয়েছে। পাঠক হিসেবে আমার প্রত্যাশা এমন একটি প্লটে গল্প তৈরি যা নিয়ে আগে কখনো পড়িনি। এটা একান্তই আমার অনুভুতি। শুভ কামনা রইলো
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। নেক্সট টাইম অবশ্যই চেষ্টা করব পরিপূর্ণ প্রত্যাশা পূরণের। সম্পূর্ণ নতুন কোন প্লটে কিছু লেখার চেষ্টা করব। পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: গল্পটা কয়েকবার খুটিয়ে খুটিয়ে পড়লাম। শেষটা এসে কেমন যেন ধরতে পারছি না। কি হলো শফিকের ? হায়দারের শিল্পপতি খুনের সাথে শফিকের কি সম্পর্ক আরেকটু খুলে বলতে।
যাই হোক এমনি অনেক অনেক ভালোলাগলো।
ঘরে এলে দেখবে আমাকে ভুলেই গেছো। তখন আর আমাকে ভালো লাগবেনা তোমার। আমার সাথে হয়ত কথা বলার ব্যাকুলতাও তোমার এমন থাকবেনা। এই বাক্যটা খুবই বাস্তব ।
+
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শফিকের সাথে শিল্পপতির খুনের কোন সম্পর্ক নেই কিন্তু ওই একই সন্ত্রাসীর হাতে ঠিক একই কারণে শফিকের নিরুদ্দেশ হওয়ার কারণ লুকিয়ে রয়েছে। পুলিশ হয়ত সন্ত্রাসীটাকে ধরতে পারলে রহস্যটা প্রকাশ পেত।
বাস্তব জীবন থেকেইত গপের জন্ম হয় আপু। আপনার প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা রইল।
২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
এয়ী বলেছেন: খুব ভালো লাগল!!!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেটা আপনার চোখের ইশারাই বলে দিচ্ছে। ধন্যবাদ ভাল থাকুন সবসময়।
২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্পটা শেষ হয়ে গেল কেন??
আর একটু পড়তে চেয়েছিলাম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমারে ক্ষমা করে দেয়া যায়না এর বেশি কিছু মাথায় আসছিলোনা।
২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
জেরিফ বলেছেন: খুব খারাপ ,সব সময় হারানোর ব্যাথা , এমনি অনেক কষ্টে আছি তার উপর এধরনের লেখা । :'( :'(
কেন যে গল্পে কখনো হ্যাপি এন্ডিং হয় না :/
লিখেছেন অসাধারন +++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জীবনটাইত দুঃখে নিমজ্জিত সেখানে হ্যাপি এন্ডিং কোথায় খুঁজে পাব জেরিফ। প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ ভ্রাতা।
২৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
মাষ্টার আর মিথিলাকে দেখিতে মন চাহে!
বর্ণনা ভালো লাগিতেছিল। কিন্তু কোথাও কোথাও আর কিছু যোগ হইলে বেশ হইতো।
যাহাই হোক গল্প যে ভালো লাগিয়াছে তাতেই খুশি। আমার মতো পাঠকদের জন্য এমন গল্প আরো লিখুন
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সিরাজগঞ্জ জেলায় গেলে হয়ত তাদের খুঁজে পাওয়া গেলেও যেতে পারে। দেখি যদি সন্ধান পাই তাহলে জানাব। পরামর্শ গ্রহণ করলাম। চেষ্টা করব পরবর্তীতে আরও ভাল কিছু আপনাদের মন মত উপহার দেয়ার। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
সুমন কর বলেছেন: কৃষক হচ্ছে কবি নিজে অথবা সমগ্র মানব, সোনার ধান হচ্ছে কর্ম ফসল আর সোনার তরী হচ্ছে মহাকাল। কৃষক যেমন তার সব সোনার ধান নিয়ে সোনার তরীতে উঠে বসতে চায় তেমনি সব মানুষই চায় তার সৃষ্টিকর্মের সঙ্গে সঙ্গে যেন সেও সবার মনে বেঁচে থাকে। ........
গল্প দারুণ লাগল। অনেকগুলো ++++
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এতগুলো প্লাসের জন্য অনেকগুলো ভালোবাসা প্রিয় সুমন ভাই।
২৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
মন্নুবেগ বলেছেন: কষ্টের লেখনি গুলো কষ্টদায়ক হলেও তা বেশী হৃদয় স্পর্শ করে যায় ।
দারুন লিখেছেন । অনেক শুভকামনা ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ মন্নুবেগ। কষ্টের পরেইত সুখের আগমন।
৩০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: যায় না ভাইয়া।
সত্যি বলব?
গল্পে কিছু একটা মিসিং ভাইয়া। জ্বলে উঠার আগেই মনে হল নিভে গেছে। শুরুটা বেশ ছিল , খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ছিলাম কিন্তু এভাবে হুট করে শেষ হয়ে যাবে এটা একদম আশা করিনি। আপনার কাছ থেকে এমনটা আশা করিনা। আমার মত ক্ষুদ্র কেউ লিখলে মেনে নেয়া যেত।
কিছু মনে করেননিতো??
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মনে করার কি আছে আপু। আর আমি আপনাদের চেয়েও অনেক ক্ষুদ্র। আপনারা আমার লেখা কষ্ট করে পড়েন এটা আপনাদের উদারতা আর আমার মত মানুষের জন্য অনেক বেশি পাওয়া। গতানুগতিক ধারা থেকে বের হয়ে আসতে চেয়েই এই অবস্থা। পরের গল্পের জন্য অপেক্ষা করুন এটা ছোট খাটো পরীক্ষামূলক একটি লেখা ছিলো আশা করি সামনের গল্পে আপনার প্রত্যাশা পূরণ হবে।
৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: হ । রেললাইন ভালু পাই
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এমন গল্পে রেল লাইন পাওয়াটা ভাগ্যের ব্যাপার আমার মত অথর্বের জন্য।
৩২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মিথিলার জন্য বড় কষ্ট লাগল।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মিথিলার জীবন সুখের হোক এই কামনা রইল।
৩৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
তূর্য হাসান বলেছেন: গল্পে বেশ কিছু ফাঁক ফোকড় রয়ে গেছে। একটা ঘটনার সঙ্গে আরেকটা ঘটনা যেন ঠিক মেলেনি। ইচ্ছে করলেই ফাঁকগুলো পূরণ করে দ্বিতীয় অংশ লিখে ফেলতে পারেন। লেখা পড়লেই বোঝা যায় সে ক্ষমতা আপনার আছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ফাঁক ফোকড় রয়ে গেছে কারণ লেখার সময় ওভাবেই লিখতে চেয়েছি কিন্তু ঘটনা একটাই কাজেই কোথায় মিল খুঁজে পেলেন না ঠিক বুঝলাম না। তবে আপনার পরামর্শ গ্রহণ করলাম। ভবিষ্যতে ছোট গল্প লিখতে সহজ হবে। আসলে ছোট গল্পের সংজ্ঞাটা রপ্ত করা বেশ কঠিন কাজ।
৩৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: বেশি হইলে রাইখা দে । পরের পোস্টে অ্যাড করে নিস ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিষয়টা আপেক্ষিক।
৩৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫
মামুনূর রহমান বলেছেন: সবার মত কিছু মিসিং আছে মনে হলেও শফিকের বিষয়ে অস্পষ্টতাটা বেশ ভালো লেগেছে। সবমিলিয়ে ভালোই লাগলো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মিসিং.... সত্যি কিছু একটা মিসিং। আমিও এমনটাই অনুভব করি। শফিকের ফিরে আসার প্রতীক্ষায় ....
৩৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
একজন আরমান বলেছেন:
প্রাঞ্জল গল্প !
এরকমভাবে ফিরে না আসাটাই কাম্য !
বলেছিলেন নতুন কিছু করবেন নতুন বছরে, কিন্তু এখনও সেই পুরনো আপনি !
যাই হোক
শুভকামনা !
৩৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: দারুণ লিখেছেন।প্লাস দিলাম। তবে, শেষের দিকে যে লিখেছেন 'মাস্টার মিথিলাকে যা দিয়েছে...' এই সম্পর্কিত কিছু লাইন যদি লিখতেন তাহলে লেখাটা আরো পূর্ণতা পেত
৩৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আ্মার কাছে খুব ভালো লেগেছে!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৯
কালোপরী বলেছেন: কি যেন মিসিং বলে মনে হল ...