![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
ডাউনলোড লিংকঃ সারেং বৌ
ইউ-টিউব ডাউনলোড লিংকঃ The Survivors
IMDB রেটিং – ৮.০
আমার রেটিং – ১০
...এই না পথ ধইরা, আমি কত না গেছি চইলা ...দারুন জ্বালা দিবানিশি অন্তরে অন্তরে... বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে কান্দে রইয়া রইয়া... হইয়া আমি দেশান্তরী দেশ বিদেশে ভিড়াই তরীরে... নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে, বন্দরে বন্দরে...
সারেং বৌ বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী জনপদের বিশ্বস্ত চিত্র। জনজীবনের সর্বস্তরে, দেশ বিদেশের নানা নগর বন্দরের নানা হিসেবের রূপক সারেং বৌ নবিতনের জীবন সংগ্রামের চরিত্রটি আমাদের আশাবাদী করে তোলে। জীবনের অন্তর্নিহিত তাগিদ, স্থবিরতা এবং অবক্ষয়ের বাঁধ ভেঙ্গে সৃষ্টির উৎসকে এখানে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংগ্রাম পরিচালিত হয়েছে গ্রামের এক শ্রেণীর সুবিধাভোগী মানুষের নারী লোলুপতার প্রতিরোধে, তাদের ষড়যন্ত্রের ফলে সৃষ্ট আর্থিক দৈন্যের বিরুদ্ধে, তার স্বামীর প্রতি কল্পিত অবিশ্বস্ততার রটনার প্রত্যাখ্যানে। নবিতন তার নিজের অস্তিত্ব ও সম্মানরক্ষায় প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে নিরন্তর একজন যুদ্ধরত নারী, পরিণামে তার মুখে বিজয়ীনির গৌরব।
শহীদুল্লা কায়সার মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহ চিত্র নিজে প্রত্যক্ষ করে তা ইতিহাসে বিধৃত করতে চেয়েছেন। কিন্তু অবশেষে তিনি নিজেই ইতিহাসে পরিণত হয়েছেন। আইয়ুব খান তাকে জেলে পাঠিয়েছিলো। তিনি তিন পর্যায়ে মোট আট বছর জেলে বন্দি জীবন কাটিয়েছেন এবং জেল জীবনের এই দীর্ঘ সময়ে তিনি সাহিত্য চর্চা করেছেন নিবিষ্টমনে। তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বসেই লিখেছেন সারেং বৌ নামের বিখ্যাত এই উপন্যাসটি। এই উপন্যাসটির জন্য তাঁকে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হয়।
শহীদুল্লাহ কায়সার রচিত পাঠকপ্রিয় এই উপন্যাসটি নিয়ে ১৯৭৮ সালে প্রখ্যাত চলচিত্রকার আবদুল্লাহ আল মামুন, এ বি এম প্রোডাকশনের প্রযোজনায় সারেং বৌ চলচিত্রটি নির্মাণ করেন। এই চলচিত্রটি ওই সময় ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। এতে কদম সারেংয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন ফারুক এবং তার স্ত্রী নবীতন চরিত্রটি রূপায়ণ করেন কবরী। এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র মোড়লের ভূমিকায় ছিলেন আরিফুল হক ও মন্টু চাচা ভূমিকায় ছিলেন গোলাম মোস্তফা ।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন সংস্হায় নির্মিত এই চলচিত্রটিতে সংগীত রচনা করেন মুকুল চৌধুরী, আলম খানের সুর ও সংগীত পরিচালনায় আবদুল জব্বার এর কণ্ঠে গাওয়া ওরে নীল দরিয়া আমায় দেরে দে ছাড়িয়া গানটি এখনো সমান জনপ্রিয় হয়ে আছে। এছাড়া কবে হবে দেখা তোমার সনে এই গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন রথিন্দ্রনাথ রায়। চিত্রগ্রাহক হিসেবে ছিলেন রফিকুল বারী চৌধুরী ও সম্পাদক হিসেবে ছিলেন আমিনুল হক মিন্টু। শ্রেষ্ঠাংশে আরও ছিলেন জহিরুল হক, বিলকিস, বুলবুল ইসলাম, ডলি চৌধুরী, আবদুল কাদের, সূজা খন্দকার, দারাশিকো, হাসান ইমাম প্রমুখ।
চলচিত্রের মিষ্টি মেয়ে খ্যাত কবরীর অভিনয় এতটাই নিখুঁত ছিলো যে, মনে হয়েছে সারেং বৌ যেন স্বয়ং তিনি নিজেই। তার হাসি বা কান্না, সুখ কিংবা দুঃখ মনে রেখাপাত করতে পেরেছে। নির্মাতা চলচিত্রটিতে তাকে অন্তর্ভুক্ত করে মোটেও ভুল করেননি এটা তিনি তার অভিনয় দিয়ে নিশ্চিত করতে পেরেছেন। আর তাইত সারেং বৌর নবীতন চরিত্রের জন্য ১৯৭৮ সালে কবরী পেয়েছেন সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় চলচিত্র পুরষ্কার।
এছাড়া ফারুক ও আরিফুল হক দুর্দান্ত অভিনয় প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন পুরো চলচিত্রটি জুড়েই। চিত্র গ্রহন এবং আবহ সংগীত ছিলো সেই সময়ের তুলনায় অনেক আধুনিক ও বাস্তব সম্মত। ক্লোজ শট কিংবা ডিটেইলিং নিখুঁত ভাবে করা হয়েছে যা প্রমান করে নির্মাতা আবদুল্লাহ আল মামুনের গুনী সৃষ্টিকর্মকে। তিনি তার এই চলচিত্রটিতে যেমন নিজের প্রতিভা আর শক্তির পরিচয় দিয়েছেন তেমনি নিজের অপরিমেয় ক্ষমতার প্রমাণ রেখেছেন তাঁর নির্দেশনায়। যে কারণে আজও সারেং বৌয়ের গ্রহণযোগ্যতা এতটুকু পরিমান ম্লান হয়ে যায়নি।
পুরো চলচিত্রটিকে মোট তিনটি অংশে ভাগ করা যাক। প্রথম অংশে, কদম সারেং (ফারুক) জাহাজে কাজ করে অনেক দিন পর ফিরে আসে নিজ বাড়িতে, তারপর ভালোবেসে বিয়ে করে নবিতনকে (কবরী)।
সে সৎ বলে সহকর্মীদের মত বাড়ি ও দালান করতে পারেনি। স্ত্রীকে নিয়ে আর্থিক কষ্টের মধ্যেও সে সুখে থাকে। বিয়ের কিছু দিন পরে সে আবার চলে যায় জাহাজের কাজে। অপেক্ষায় দিন কাটে নবিতনের। কদম মাঝে মাঝেই নবিতনের কাছে চিঠি ও টাকা পাঠায়। কিন্তু গ্রামের প্রভাবশালী মোড়ল (আরিফুল হক) ডাক পিয়নকে হাত করে সেইসব চিঠি ও টাকা নিয়ে নেয়, যাতে করে নবিতনের সংসারে অভাব চলে আসে। আর এই অভাবের সুযোগে প্রকৃতির বিরুদ্ধতায় সারেং যখন দীর্ঘদিন নিখোঁজ তখন যুবতী নবিতনকে লোলুপ সমাজপতি তার লালসার শিকার বানাতে চায়। গ্রামের মোড়লের ষড়যন্ত্রে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা শুরু হয়, দূরত্ব স্থান করে নেয় ভালোবাসার জায়গায়। দাম্পত্য আদর্শনিষ্ঠ বলে নবিতন সবকিছুকে পরাজিত করতে পারে। নবিতন নিজে গায়ে খেঁটে ঢেঁকিতে ধান বেঁনে কোন মতে সংসার চালায়।
চলচিত্রটির দ্বিতীয় অংশে দেখা যায় যে, কদমকে মন্টু চাচা (গোলাম মোস্তফা) পকেটে অবৈধ মাল পুরে দিলে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যায়, সাজার মেয়াদ শেষ হলে সে ফিরে আসে নিজ গ্রামে। ততক্ষনে চক্রান্তকারী মোড়ল কদমের চাচাতো ভাইয়ের সাথে নবিতনের বিয়ে ঠিক করে, কিন্তু কদম ফিরে আসাতে সব ঠান্ডা হয়ে যায়, খুশিতে বুক ভরে ওঠে নবিতনের। ফিরে আসে কদম, আবার ভালোবাসে নবিতন, ভালোবাসে কদম। কিন্তু সাগর পাড়ের জীবনে ছন্দপতন ঘটায় জলোচ্ছ্বাস, ছন্দ ফেরাতে চায় নবিতন। এভাবে নানা ঘটনায় অতিবাহিত হতে থাকে কিছুদিন।
চলচিত্রটির শেষ পর্যায়ে এসে, হঠাৎ একদিন তীব্র বাতাস গণগণে শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পরে উপকূলীয় অঞ্চলের সব মানুষ। ঘূর্নিঝড় ও জলোচ্ছাসে শুরু হয় উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন সংগ্রামের তড়িগড়ি। দীর্ঘ ঘূর্নিঝড় ও জলোচ্ছাসের পর সব কিছু থমেথমে অবস্হা, চারিদিকে শুধু লাশ আর লাশ মানুষ, পশু, পাখি কাররই রক্ষা হয়নি এই দুর্যোগে দুর্ভোগে। কদম সারেংয়ের শরীরের বেশির ভাগই কাদামাটি ও বালির ভিতরে আটকে গেছে আর পানি পানি করে কাতরাচ্ছে, এদিকে নবিতনও একই অবস্হা থেকে উঠে খুঁজছে আপনজনদের। হঠাৎ শুনতে পেলো কেউ পানি খেতে চাইছে, কাছে গিয়ে দেখলো তার স্বামী। সাগরের বুকে কদম তখন চরম মাত্রায় তৃষ্ণার্ত। হাতে করে পানি এনে খাওয়ানোর চেষ্টা করে না পেরে, কদমকেই টেনে নিয়ে গেল পানির কাছে, পানি মুখেদিতেই মুখ থেকে বের করে দিচ্ছে কদম, কারন খুঁজতে নবিতন নিজেই একটু পানি মুখে দিয়ে দেখলো এতো নোনাপানি। স্বামীকে বাচানোর কোন উপায় না দেখে মাতৃত্বকে জাগিয়ে স্বামীকে দুধের শিশুর মতো বুকে জড়িয়ে নবিতন নিজ স্তনদয় থেকে দুধ পান করায়। স্বামী কদম চোখ মেলে দেখে চমকে উঠে বলে, “নবিতন তুই আমারে পর কইরা দিলি”, নবিতন তখন জবাবে বলে, “না, জীবন বাচানো ফরজ”। এ অবস্থায় ধর্মীয় বিধি লংঘন করে স্বামীকে বাঁচাতে নবিতনের নতুন স্নেহময়ী রূপ কদমকে বাঁচিয়ে তোলে। এখানে সব সংস্কার তুচ্ছ করে মানুষকে জয়ী দেখানো হয়েছে।
আবহমান বাংলাদেশের একান্ত আপনজন তার কাহিনী, আমার, আপনার, সবার... এই কাহিনীর এখানেই শুরু, চলো আমরা আবার নতুন করে জীবন শুরু করি।
ওরে নীল দরিয়া
আমায় দেরে দে ছাড়িয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।
কাছের মানুষ দুরে থুইয়া,
মরি আমি ধড়-ফড়াইয়া,রে।
দারুন জ্বালা দিবানিশি।।
অন্তরে অন্তরে।
আমার এত সাধের মন বধূয়া
হায়রে কি জানি কি করে।
ওরে সাম্পানের নাইয়া,
আমায় দেরে দে ভিড়াইয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।
ওরে সাম্পানের নাইয়া।
হইয়া আমি দেশান্তরী
দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী,রে।
নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে।।
বন্দরে বন্দরে।
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে
সারেঙ বাড়ির ঘরে।
এই না পথ ধইরা
আমি কত না গেছি চইলা।
একলা ঘরে মন মন বধূয়া
আমার রইছে পন্থ চাইয়া।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছবিটা অনেক দিন পর দেখে আমিও সেই সোনালি অতীতে হারিয়ে গেছি ভাই।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
সুমন কর বলেছেন: ছোট বেলায় দেখেছি। অনেক সুন্দর ছবি। কিন্তু এখন সিনেমা হলে যা ছবি হয়, আমার দেখার অযোগ্য।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুমন ভাই এখনও যে একদমই ভালো ছবি হয়না তা কিন্তু নয়। মাঝে পরিস্থিতি ভয়ানক আকার ধারন করলেও বর্তমান ছবিগুলো তুলনামূলক অনেক ভালো হচ্ছে।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
তারছেড়া লিমন বলেছেন: আবার দেখতে মন চায়.......
কাছের মানুষ দুরে থুইয়া,
মরি আমি ধড়-ফড়াইয়া,রে।
দারুন জ্বালা দিবানিশি।।
অন্তরে অন্তরে।
আমার এত সাধের মন বধূয়া
হায়রে কি জানি কি করে।
ওরে সাম্পানের নাইয়া,
আমায় দেরে দে ভিড়াইয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছবিটা আসলেই বার বার দেখার মতই একটা ছবি।
হইয়া আমি দেশান্তরী
দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী,রে।
নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে।।
বন্দরে বন্দরে।
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে
সারেঙ বাড়ির ঘরে।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অত্যন্ত ভালো একটা মুভি
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুধু ভালো বললে কম বলা হয়ে যাবে। বাংলাদেশের চলচিত্রের ইতিহাসের অন্যতম সেরা একটি চলচিত্র।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
পথহারা নাবিক বলেছেন: জাহাজে এই ছবির গান যে কতবার গেয়েছি হিসাব নাই!! ধন্যবাদ আপনাকে!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জাহাজের জীবন যাপন করার খুব শখ রয়েছে কিন্তু আফসোস সেটা সম্ভব নয়
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট। অনেক প্রিয় একটা ছবি।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ সুপ্রিয় খেয়া ঘাট। আমারও খুব পছন্দের একটি ছবি। বেশ কয়েকবার দেখেছি আর গানটা প্রায়ই গুনগুন করে গাই।
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২
অনিকেত রহমান বলেছেন: প্রিয় একটা মুভির সুন্দর একটা পোষ্ট।।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। শুভ সকাল।
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৬
সায়েম মুন বলেছেন: এই ছবির নাম শুনলে নীল দরিয়া শিরোনামের আত্মাফাটা গানটার কথা মনে পড়ে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই গানটাকে পুরো চলচিত্রটির সারসংক্ষেপ বলা যেতে পারে।
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪০
অদিব বলেছেন: অনেক ছোটবেলায় দেখেছি টিভিতে! মনে নেই ভালো মত! আবার দেখতে হবে! দারুন পোস্ট!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অবশ্যই আবার দেখে ফেলুন।
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২১
ভিয়েনাস বলেছেন: দারুন একটা কালজয়ী মুভি।গানটাও অসাধরণ।
আপনার পোস্টের মাধ্যমে মুভিটা আবার দেখা হয়ে গেলো।
সুন্দর পোস্ট
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা জানবেন, শুভেচ্ছা রাশি রাশি।
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চমৎকার ! একদম কমপ্লিট পোস্ট!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ মাসুম ভাই। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হোলাম।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
জুন বলেছেন: এক সময়ের সাড়া জাগানো ছবিটি দেখার আগেই উপন্যাসটি পড়েছিলাম। তখনই মনকে দোলা দিয়ে গিয়েছিল সারেংদের জীবনযাত্রা। টিভিতে দেখেছিলাম মনে হয় সাদা কালো ছিল, কবরী আর ফারুকের অভিনয় অসাধারন আর গানটা তো কালজয়ী কান্ডারী। সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
+
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই ছবিটা আমার খুব পছন্দের একটা ছবি তাই সেদিন আবারও দেখতে যেয়ে মনে হলো ছবিটা নিয়ে লিখেই ফেলি। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যে খুশি হোলাম।
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: খুব ভালো। +++।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে
সারেঙ বাড়ির ঘরে।
শরৎ ভাই আপনার প্লাস পেয়ে খুব অনুপ্রাণিত হোলাম।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
ইখতামিন বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট
+++++++++++++
গান শোন হলেও বই (আগে মুভিরে নাকি বই কইতো) দেখিনি। দেখতে হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বইটা আসলেই চির সবুজ একটা বই।
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
ইখতামিন বলেছেন:
দেখেছি ঠিকই
নামটা মনে থাকেনি..
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাইত বলি না দেখার কথাত না
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নীল দরিয়া গানটা তো একটা মাইল ফলক। সময়ের তুলনায় আধুনিক। সারেং বৌ ....অসাধারণ মুভি। আর পোস্টও চমৎকার তথ্যবহুল। ভাল লাগলো কান্ডারী ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার মনে হয় আজ হতে কয়েক যুগ পরে দেখলেও এর আধুনিকতা বজায় থাকবে। ধন্যবাদ মন্তব্যে সেলিম ভাই।
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১১
মামুন রশিদ বলেছেন: নাইস পোস্ট কান্ডারি । কক্সবাজার থেকে ফেরার পথে ছিলাম, তাই পোস্ট পড়তে দেরি হলো । বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালী সময়ের ছবি নিয়ে আলোচনা চলতে থাকুক ।
আমার নিজস্ব পছন্দ নিয়ে একটা রেটিং করেছিলাম, বাংলাদেশের সিনেমাঃ সর্বকালের সেরা দশ । সেখানে 'সারেং বউ' ছিল ছয় নাম্বার সেরা বাংলা ছবি ।
'ওরে নীল দরিয়া' গানটি বাংলা ছবির সেরা দশ গানে সব সময় থাকবে ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই ভাল খুব ভাল একা একাই বেড়ান। আমরাত আর ভাই না চাইলেও পাই না। যাই হোক আপনার ওই পোস্ট আমার সংগ্রহে রাখা আছে মামুন ভাই। কৃতজ্ঞতা পাশে থেকে অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য।
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নীল দরিয়া গানটা আমাদের সবার জানা।বন্ধুরা মিলে কোন ভ্রমনে গেলে এই গান গাওয়াটা খুব কমন ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছিলো।
হইয়া আমি দেশান্তরী
দেশ-বিদেশে ভিড়াই তরী,রে।
নোঙর ফেলি ঘাটে ঘাটে।।
বন্দরে বন্দরে।
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে
সারেঙ বাড়ির ঘরে।
সব পথিকের মনের আকুতি এর চেয়ে ভালভাবে ফুটিয়ে তুলার মত গান আর আছে কী না সন্দেহ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কোথাও ভ্রমণে বের হলেই এই গানটা অটো কণ্ঠে চলে আসে। একটা ম্যাজিক কাজ করে এই গানটাতে।
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৮
পেন্সিল চোর বলেছেন: জটিল পোস্ট ভাই।
দেখি নাই তয় দেখার আগ্রহ জাগল...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পেন্সিল চোর ভাই কোথায় থাকেন ? হঠাৎ হঠাৎ দেখি কেন ? আপনারে কত মিস করি জানেন ?
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক দিন আগের কথা মনে পড়ে। মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। শুভ সকাল।
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্ট । এইরকম পুরানো কিন্তু অসাধারন সব ছবি নিয়ে সিরিজ করার প্রস্তাব উত্থাপন করলাম !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় ব্লগারের দেয়া প্রস্তাব সানন্দে গ্রহণ করলাম।
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: আজও পুরোপুরি দেখা হল না। মাস্টারপিস, সন্দেহ নেই।
শুভেচ্ছা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একদিন সময় নিয়ে একসাথে পুরোটা দেখে ফেলুন। সময়গুলো নষ্ট হবেনা।
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: চমৎকার সিনেমা নিয়ে দারুন পোস্ট
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে প্রিয় একজন ঘূণপোকা ।
২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ছোটবেলার কথা মনে করায়ে দিলেন।
আহা।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আদনান ভাই উপরে বলে গেছেন সিরিজ করতে, এখন আপনাদের সাহস পেলে আরও কিছু ছোট বেলার সিনেমা নিয়ে লিখব।
২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ওহ! বাংলা চলচিত্র একসময় কি সুদিন কাটিয়েছে! একটি গৌরবময় ইতিহাসের উত্তরাধিকারী আমরা আজ পতন দেখছি শুধু!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই দেশের অনেক গৌরবময় ইতিহাসেরই শুধু আমরা এখন পতন দেখছি নাজিম ভাই। এটা আমাদের ব্যর্থতা যে আমাদের বিরুদ্ধে এসব ষড়যন্ত্র আমরা বুঝেও কিছু করিনা।
২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
এহসান সাবির বলেছেন: আমার রেটিংও– ১০
দারুন একটা পোস্ট।
সিনেমা এবং আপনার রিভিউ দুটোই মাস্টারপিস।
আমার মনের নোঙর পইড়া আছে হায়রে
সারেঙ বাড়ির ঘরে.........!!
ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্টের জন্য।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই জন্য আমি চিরদিন আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব সাবির ভাই। আপনার অনুপ্রেরণা আমাকে চির ঋণী করছে।
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ব্লগাররা ক্রমাগতভাবে নতুন নতুন টপিকে দক্ষ হয়ে উঠছে, বিকশিত হচ্ছে এই বিষয়টা আনন্দ দেয় খুব। কোয়ালিটির কোন বিকল্প নেই কখনো হবেও না।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুপ্রিয় শরৎ ভাই আপনার এই মন্তব্যের পর আমার লেখালিখির প্রতি দায়িত্বটা অনেক বেশি পরিমান বেড়ে গেলো। খুব খুব চেষ্টা করব সামনের দিনগুলোতে আপনার এই কথাগুলো মেনে চলতে। বাকিটা আপনাদের দোয়া থাকলে হয়ত সামনের দিনগুলোতে আপনাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী আমার চলার পথ সুগম হবে আর যদি না পারি তাহলে অবশ্যই সেটা হবে আমার জন্য চরম ব্যর্থতা আর হতাশা মূলক।
২৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
উদাস কিশোর বলেছেন: তারছেড়া লিমন বলেছেন: আবার দেখতে মন চায়.......
কাছের মানুষ দুরে থুইয়া,
মরি আমি ধড়-ফড়াইয়া,রে।
দারুন জ্বালা দিবানিশি।।
অন্তরে অন্তরে।
আমার এত সাধের মন বধূয়া
হায়রে কি জানি কি করে।
ওরে সাম্পানের নাইয়া,
আমায় দেরে দে ভিড়াইয়া।
বন্দী হইয়া মনোয়া পাখি, হায়রে
কান্দে রইয়া রইয়া।
.
প্রিয়তে থাকলো । কয়েকটা দেখা নাই
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয়তে রাখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
উদাস কিশোর বলেছেন: ভুল কমেন্ট কইরা বসলাম
লিখবো ,মূভি টা দেখা নাই
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দেখে ফেলুন ভালো কিছু সময় কাটবে।
৩০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০১
শাহেদ খান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !
ভাবতে অবাক লাগে, একটা দেশের চলচ্চিত্র-শিল্প এতটা উপরে থেকেও মাত্র দুই দশকে এতটা অধঃপতন কিভাবে হয়েছিল...
আবার জেগে উঠছে, উঠবে - এই প্রত্যাশা রাখি। নিজেদের ক্লাসিক উপন্যাসগুলো থেকে চলচ্চিত্র বানালে, আমাদের কখনও অন্যদেশের কিছু নকল করা লাগতো না বলে বিশ্বাস করি...
পোস্টে অনেক ভাল লাগা কান্ডারি।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুধু সিনেমা নয় নাটক, গান সবকিছুতেই আমরা সমৃদ্ধশালী ছিলাম কিন্তু ভাবতে খারাপ লাগে দেশের সংস্কৃতি ধ্বংস করে দিয়ে বিদেশ থেকে চলছে সিনেমা আমদানী করার ষড়যন্ত্র।
সোনালী দিন আবার ফিরে আসুক এই প্রত্যাশা রইল।
৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
টুম্পা মনি বলেছেন: ওয়াওওওওওও!!!!!!! অনেক ভালো পোষ্ট। আমার খুব প্রিয় একটা মুভি নিয়ে লিখেছেন।
অনেক দিন পর আপনার পোষ্ট পড়ে খুব ভালো লাগছে।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ অসংখ্য আপু। অনেকদিন পর ভালো লাগার মত কিছু একটা পোস্ট দিতে পেরে আমার নিজেরও খুব ভালো লেগেছে।
৩২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট, কাণ্ডারি!
অফলাইনে পড়েছিলাম- কিন্তু মনে হচ্ছে এমন লেখায় ধন্যবাদ জানিয়ে না গেলে অপরাধ হবে। আরো অনেক বিষয়ে লিখুন, আপনার ফিচারগুলোর মান সবসময় যেন এমন চমৎকার থাকে, এবং সমৃদ্ধ করতে পারেন ব্লগকে- এই কামনা রইল।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রথমেই একটি অভিযোগ আপনার বিরুদ্ধে। আপনাকে এখন আর আগের মত ব্লগে পাইনা কেন ?
আর অপরাধের কথা যদি বলেন ভাই বিশ্বাস করেন আমি মন্তব্য পাওয়ার চেয়ে আপনাদের এইযে একটু ভালোবাসা পাই এটা নিয়েই ভীষণ খুশি। এটাই আমার জন্য যথেষ্ট। জানিনা ভবিষ্যতে আপনাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারব কিনা তবে কথা দিচ্ছি, যে ভালোবাসা পেলাম বিনিময়ে আমার সবটা দিয়ে চেষ্টা করব আপনাদের এই ভালোবাসা ধরে রাখতে।
৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কাজের চাপে বিরক্ত হয়ে ব্লগ থেকে হাফ অবসর নিয়ে নিয়েছি! এখন ক'দিন পরপর এসে ঢুঁ মেরে যাব।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তবে ভাই একেবারেই ডুব দিয়েন না। আপনাকে খুব মিস করি।
৩৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৭
অন্তরন্তর বলেছেন:
কতবার যে সারেং বৌ দেখেছি। আহা। সেই দিনগুলো।
নস্টালজিক করে দিলেন কাণ্ডারি ভাই।
শুভ কামনা।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিও এবার নতুন করে দেখার সময় নস্টালজিক হয়ে পরেছিলাম ভাই।
মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন।
৩৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৬
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: নীল দরিয়ার গানটা চমৎকার ! মুভিটাও অসাধারণ। আর রিভিউও চমৎকার হয়েছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ মিলন ভাই। ভাল থাকুন সবসময়।
৩৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোমহেপি বলেছেন: আমি ছবিটা দেখি নাই।
আপনার লেখা রথেকে কিছুটা জানা হল।
ধন্যবাদ আপনাকে
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনুরোধ করব ছবিটা দেখে ফেলুন। ভালো লাগবে নিশ্চিত। শুভেচ্ছা রইল।
৩৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩১
যুবায়ের বলেছেন: অসাধারন একটি মুভির কথা মনে করিয়ে দিলেন
এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি কান্ডারী ভাইকে।
সিনেমাটি রুপালী পর্দায় দেখেছিলাম তাও বছর ১২-১৫ হবে।
সিনেমার কাহিণী আজো মনে গেঁথে আছে কিছুটা….
আসলে একটা সময় ছিল যখন আমাদের বাংলা সিনেমার স্বর্ণোজ্জল যুগ ছিল।
নব দম্পত্তির সাথে শ্যলক-শ্যলিকারা সিনেমা দেখতে প্রেক্ষাগৃহি গিয়ে সিনেমা দেখতো।
প্রচুর লোকজন সিনেমাকে একটি সবোচ্চ বিনোদনের স্হানে রেখেছিল।
কিন্তু বেশ কবছর ধরে বাংলা সিনেমার অশ্লিলতা মানুষকে পরিবার পরিজনকে নিয়ে
সিনেমা দেখা থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করেছে।
আগের সময়ের মত পরিচালক, প্রযোজক হয়তো আজ নেই তাই সিনেমার এই বেহাল অবস্হা!!..
তারপরও মাঝে মধ্য দু-চারটি ছবি মানুষের মধ্য সাড়া ফেলে দিচ্ছে।
বাংলা চলচিত্রের সমৃদ্ধ কামনা করছি যেন ভালো কাহিনী নিয়ে সুন্দর ছবি নির্মান করা হয়
যাতে করে মানুষ আবার সিনেমামুখী হয় র্নিমল বিনোদনের জন্য….
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই। একটা সময় সিনেমা হলে যাওয়া ছিল নেশার মত। অনেক সিনেমা দেখে খারাপ কোনটা বিচার করতাম আর এখন হলে যাওয়ার আগে বিচার করি কোনটা দেখব। অনেক হল বন্ধও হয়ে গেছে। হ্যাঁ সিনেপ্লেক্স হয়েছে ছোট পরিসরে কিন্তু হলে যেয়ে সিনেমা দেখার মজাই ভিন্ন। কিন্তু যাদের ষড়যন্ত্রের কারণে বাংলা সিনেমা ধ্বংসের মুখে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার কি আমরা হতে পেরেছি ?
৩৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
লিরিকস বলেছেন: +
০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++
৩৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
রাজিব বলেছেন: ২০০৬ সালের প্রায় ১০ মাস আমি বিদেশে ছিলাম। প্রায় প্রতিদিন ওরে নীল দরিয়া গানটি শুনতাম। কখনো সাগর দেখিনি (প্লেন থেকে ছাড়া) কিন্তু এ গানটি খুব দেশের কথা মনে করিয়ে দিত।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এখনও কি বিদেশেই আছেন ?
গানটিতে দেশের মায়া ছড়িয়ে আছে বলেই এত ভাল লাগে।
শুভ কামনা রইল ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা!

কি সোনালি দিন ছিল!
কি দারুন ছবি হতো। জীবন ছুয়ে যাওয়া।
নষ্টালজিক কইরা দিলেন