![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
বাঁশের মাচাটায় পা রাখতেই মচ মচ করে উঠল। অনেক দিনের পুরান জীর্ণ এই মাচাটিই গুহার ভেতরে প্রবেশ করার একমাত্র সিড়ি। শায়লাকে নিয়ে উঠার পরই মাচাটা কড়াত করে ভেঙে পরল। মাচাটা ভেঙে যাওয়াতে পলাশের মনে খুব আনন্দ হলো। হাসতে হাসতে সে ঘুটঘুটে অন্ধকার গুহার ভেতর সিগারেট ধরাল।
কি আশ্চর্য মানুষ তুমি বলত? মাচাটা ভেঙে গেল আর তুমি দিব্যি হাসছ! তুমি না হয় ছেলে মানুষ, লাফ দিয়ে নেমে যেতে পারবে কিন্তু আমি কিভাবে নামব একবার ভেবেছ? তার উপর শাড়ি পরে রয়েছি। শাড়ি পরে এভাবে উঁচু থেকে লাফ দিয়ে নিচে নামা আমার পক্ষে অসম্ভব!
শায়লার এমন উদ্বিগ্নতা দেখে পলাশের হাসি আরও বেড়ে যায়। অন্ধকারে জলন্ত সিগারেটের ক্ষীণ আগুন আর ধোঁয়ায় পলাশকে দেখে মনে হলো যেন গুহার ভেতর কোন অশুর হাসছে। এই হাসির সাথে শায়লা পরিচিত নয়। যে মানুষটিকে এতদিন ধরে সে চেনে, ভালোবেসে আসছে; আজ এই অন্ধকার গুহায় সম্পূর্ণ অচেনা কোন অশরীরী মনে হলো পলাশকে তার কাছে।
টর্চের আলো পরতেই গুহার দেয়ালে খোঁদাই করে আঁকা চিত্রকর্মগুলো স্পষ্ট হয়ে উঠল। আদিম যুগের মানুষের এমন শৈল্পিক নৈপুণ্যতা দেখে বেশ অবাক হতে হলো। চিত্রকর্মগুলো দেখতে দেখতে হঠাৎ দেয়ালে আঁকা একটি নারী মূর্তি দিকে চোখ পরল। একটি গোলাকার বেদীর উপর সেই নারী মূর্তিটি শুয়ে আছে আর তাকে গলায় ছুরি চালিয়ে জবাই করছে একটি পুরুষ মূর্তি। হঠাৎ কিছু বুঝে উঠার আগেই পেছন থেকে শায়লার ঘাড়ে ছুরি দিয়ে আঘাত করল পলাশ। শায়লা চিৎকার করে মাটিতে লুটিয়ে পরল। মুহূর্তের মধ্যে রক্তে ভেসে গেল পুরো গুহার মেঝে।
গল্পের এই পর্যন্ত লেখার পর প্যাকেটের শেষ সিগারেটটা ধরালাম। এই মুহূর্তে পুরো গল্পটা লেখা শেষ করা সম্ভব নয়। কিছুক্ষণ বাইরে থেকে হাটাহাটি করে আসা যাক। তাছাড়া রাতের জন্য সিগারেট নেই। মনার দোকান থেকে সিগারেট কিনে, সাথে এক কাপ চা পান করে এসে বাকি গল্পটা লেখা শেষ করা যাবে।
রাত এগারোটার পরে মনার ছোট এই টং দোকানটিতে সাধারনত আমি ছাড়া আর কাউকে তেমন চা পান করতে দেখা যায় না। দোকানে কোন কাস্টমার না থাকলেও গভীর রাত পর্যন্ত দোকান খোলা রাখে মনা। হয়ত আমার মত নিশাচর এই মানুষটির প্রতি অত্যাধিক পরিমান ভালোবাসা আছে বলেই তার এই নিরন্তর চা পরিবেশনা মূলক সেবা প্রদানের ব্যবস্থা। কিন্তু আজ এখন রাত প্রায় বারোটা বেজে গেছে কিন্তু এখনও দোকানে এত লোক বসে থাকতে দেখে বেশ কৌতূহল হলো। কিন্তু লোকগুলোকে দেখে সাধারন কোন মানুষ বলে মনে হচ্ছেনা। প্রত্যেকের মুখের আকৃতি শিয়ালের মত কিন্তু শরীরের বাকি অংশ মানুষের। দোকানে ঝুলানো ব্যানার দেখে সেই কৌতূহল ভয়ে পরিনত হতে বেশি সময় নিলনা যখন ব্যানারের লেখা পড়লাম। লেখা রয়েছে এখানে সুলভ মূল্যে রক্ত পাওয়া যায়। আমি মনাকে কিছু বলার আগেই সে আমাকে এক কাপ রক্ত এগিয়ে দিল।
লন মামা রক্ত পান করেন। টাকা দেওন লাগবনা। আপনার লইগ্যা একদম ফ্রি। দারুণ মজা পাইবেন; একদম মানুষের খাঁটি রক্ত। কোন ভেজাল নাই। আপনেত জানেনই মামা এই মনা কখনও ভেজালের কারবার করেনা।
সবাইকে দেখছি বেশ তৃপ্তি নিয়েই রক্ত পান করছে। আমিও আর কোন রকম কথা না বাড়িয়ে এক নিঃশ্বাসে এক কাপ রক্ত পান করে একটা সিগারেট ধরালাম। গল্পটি ফিরে গিয়ে লেখা শেষ করার কোন ইচ্ছেই এখন আর করছেনা। সিগারেট ধরিয়ে প্রতিদিনের মত হাটতে শুরু করলাম। রাস্তায় ডাস্টবিনের পাশে কালো রঙের তিনটি কুকুর বসে ছিল। কিন্তু অন্যান্য রাতের মত কাছে এসে চিৎকার চ্যাঁচামেচি না করে বরং হঠাৎ আমাকে দেখা মাত্রই আজ কুকুর তিনটির যেন কি হলো! সবগুলো ভয়ে দৌড়ে পালাল। আমি ফিরে এলাম মনার দোকানে।
আশ্চর্য এখনও ভিড় লেগেই আছে ! রক্তের যে এত চাহিদা থাকতে পারে এতদিন বুঝিনাই। আগে জানলে চাকরী ছেড়ে দিয়ে রক্তের ব্যবসা করলেই পারতাম। বেশ লাভজনক ব্যবসা বলেই মনে হচ্ছে। আমি নিজেও আরও এক কাপ রক্ত পান করে আর একটা সিগারেট ধরালাম। নাহ! সত্যি অমৃত এক সুধা এই রক্ত। যতই সময় যাচ্ছে মানুষের ভিড় ততই বেড়ে চলেছে। বসে বসে বেশ কয়েক কাপ রক্ত পান করে ফেললাম এরই মাঝে। মনার উচ্ছ্বাস দেখার মত। সারাজীবন চা বেঁচে যত না রোজগার করেছে আজ এই এক রাতেই রক্ত বেঁচে ব্যবসার রমরমা অবস্থা তার। ভাবছি আজ থেকে আর চাকরীই করব না। মনার সাথে বসে রক্ত বিক্রি করব। চাকরী না করে বরং অল্প কিছু পূঁজি খাটালে মাস দুইয়েকের মধ্যেই আমি বড় লোক হয়ে যেতে পারব। তাতে ক্ষতিত নেই।
যেমন ভাবনা তেমন কর্ম। অবশেষে চাকরীর কপালে লাথি দিয়ে মনার দোকানের পার্টনার হয়ে গেলাম। মনাও বেজায় খুশি হলো আমাকে পার্টনার হিসেবে পেয়ে। তার একার পক্ষে আসলে দোকান চালানো সম্ভব হয়ে উঠছিলনা, সাথে নগদ কিছু টাকা পেয়ে দোকানটাও বড় করে দেয়া হয়ে গেল। আমার কাজ হলো প্রতিদিন মানুষের খাঁটি রক্ত জোগাড় করা আর মনার কাজ হলো বসে বসে কাপে করে রক্ত পরিবেশন করান। দিন দিন মানুষের রক্তের চাহিদা বেড়েই চলেছে। চাহিদা অনুযায়ী পার্সেল সিস্টেম চালু করলাম। আরও একটি ব্যানার ঝুলিয়ে দিলাম। তাতে লিখে দিলাম এখন হতে সুলভ মূল্যে রক্ত লিটার বোতলেও পাওয়া যাবে।
রক্তের চাহিদা যতই বাড়ছে সেই সাথে বাড়ছে রক্ত জোগাড় করতে যেয়ে মৃত মানুষের পরিমান। শহর থেকে কয়েক কিলো দূরে একটা আদি গুহা আছে। এতলাশ গুম করার জন্য খুবই ভাল একটা জায়গা পাওয়া গেল বটে কিন্তু ঝামেলা হলো পুলিশ নিয়ে। অবশ্য টাকার কাছে পুলিশ যে কোন ঝামেলা নয়, তার ব্যবস্থা খুব ভাল ভাবেই করা গেল।
ক্রমেই টাকার নেশায় পেয়ে বসল আমাকে। যে টাকা আমি একাই এখন রোজগার করতে পারি সেখানে মনার মত পার্টনার রাখার কি দরকার ? তাই পথের কাঁটাটা সরিয়ে দিলাম। একদিন পার্সেল করে দিলাম মনারই রক্ত। এবার পুরো ব্যবসার একচ্ছত্র আধিপত্য শুধু আমার !
মামা! ও মামা ! কি ভাবতাছেন ? লন চা লন। চাত ঠাণ্ডা হইয়া যাইতাছে। মনার ডাকে চৈতন্য ফিরে পেলাম। চায়ের কাপের ভেতর পিঁপড়া ভাসছে। মনা পিঁপড়া সহই চা বানিয়ে ফেলেছে। যে ডিব্বায় সে চিনি রেখেছে সেখানে অসংখ্য পিঁপড়া ঘোরাঘুরি করছে।
মনা চিনি কি ঢেকে রাখা যায় না ? তাহলেত এভাবে চিনিতে আর পিঁপড়া ধরেনা, তাইনা !
মামা কোন কিছুই ঢাইকা রাখনের লইগ্যা দুনিয়াতে পয়দা হয়নাই। সবাইরি সবকিছুর অধিকার আছে। চিনির অধিকার আছে যেমন, ঠিক তেমন অধিকার আছে পিঁপড়ারও। এখন পিঁপড়ায় যদি চিনি খাইতে পছন্দ করে তাইলে এগুলারে বাঁধা দেওয়া ঠিক না। যার যার কর্মের ফল সে সে ভোগ করবই। এইখানে বাঁধা দেওয়নের কিছু নাই। পিঁপড়ায় চিনি খাইব আবার চিনির লোভে যেইসব পিঁপড়া ঘোরাঘুরি করতাছে ওইগুলা মরব গরম চায়ের কাপে এইটাই জগতের নিয়ম। অহন মরা পিঁপড়া ওয়ালা চা আপনে খাইবেন, নাকি খাইবেন না সেইটা আপনের ব্যাপার। মামা, মামীর কি আর কোন খোঁজ খবর পাইছেন? কত দিন হইয়া গেল অহনও পুলিশ কিছুই করতে পারলনা, কি আশ্চর্য!
না, জানিনা ! মনার প্রশ্নের উত্তরটা ইচ্ছে করেই এড়িয়ে গেলাম। এক প্যাকেট সিগারেট দে।
মামা আর এক কাপ চা দিমু ?
না।
মনার দোকান থেকে সিগারেট ধরিয়ে চলে এলাম। সিগারেট টানছি আর হাটছি। এতক্ষন রাস্তায় ডাস্টবিনের পাশে কালো রঙের তিনটি কুকুর বসে ছিল। কিন্তু আমাকে দেখা মাত্রই কুকুর তিনটির যেন কি হলো! সবগুলো লেজ নাড়িয়ে দৌড়ে পালাল। আজকে মিথিলার সাথে একবার দেখা করতে যেতে হবে। অমন সুন্দরী একটি মেয়েকে বিয়ে না করলে আর কিছুতেই মন ভরছেনা।
তোমাতে, এখন আমার ভীষণ অরুচি;
নাভিতে ফোটেনা তোমার পদ্মরাগ বেগুনী,
নিভু নিভু নিয়নে শ্যাওলা জাগা জল নূপুর,
শিশুদের মত করে কাঁদে;
শব্দহীন চোখের হায়ারোগ্লিফিকে।
সহস্রাব্দের প্রিয়তমারা বড্ড বেশি আধুনিক,
এক মুঠো ভাতের জন্য নয়; পাথরে খোচিত
প্যাগান মূর্তিদের মত নগ্ন শারীরিক,
ওরা পবিত্রতা খোঁজে শরীরের অব্যয়ে;
অন্তিম ক্রুসেডের অতিপ্রাকৃত সাধকে।
উৎসর্গঃ সুপ্রিয় ব্লগার এহসান সাবির
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তনিমা।
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৪
জেরিফ বলেছেন: মামা, মামীর কি আর কোন খোঁজ খবর পাইছেন? কত দিন হইয়া গেল অহনও পুলিশ কিছুই করতে পারলনা, কি আশ্চর্য!
আজকে মিথিলার সাথে একবার দেখা করতে যেতে হবে। অমন সুন্দরী একটি মেয়েকে বিয়ে না করলে আর কিছুতেই মন ভরছেনা।
বিষয় টা বুঝলাম না
ভালো লাগলো , যদিও হরর আমার পছন্দ না তবুও ভালো লেগেছে ,
ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্পের মূল টুইস্টত এখানেই লুকিয়ে আছে। মাথাটা একটু খাটালেই মনে হয় বিষয়টা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ফিরে এলাম এখন আমার আইস টি কোথায় ?
কেমন ছিলা এত দিন ?
৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: রক্ত খাবো !
পোষ্টে প্লাস !
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রক্ত যদি খেতে চাস তবে আমার দোকানে চলে আয় !
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪১
এহসান সাবির বলেছেন: পুরাই সাইকো.........!!!
যার যার কর্মের ফল সে সে ভোগ করবই..... সত্য কথা.... সেই জন্য উৎসর্গঃ এহসান সাবির কে......!! তাই না???
ভালোলাগা।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আবার জিগায় !
ভাইরে সাবির পুলাটা একদম ফাউল, খালি পেইন দেয় .......
থেঙ্কু ! থেঙ্কু !!
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।
ব্লগে এত অনিয়মিত কেন ? আগের মতো নিয়মিত হবেন আশা করি। ব্লগে ডেডিকেটেড , পুরনো ও ভালো ব্লগাররা নিয়মিত থাকলে খুব ভালো লাগে।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সামু আমার ঘর বাড়ি। এর থিকা দূরে থাকন যায় না। তবে ব্যাক্তিগত কর্ম জীবনে বেশ ঝামেলায় থাকার কারণে কিছুটা অনিয়মিত তবে নিয়মিত হয়ে যাব খুব শীঘ্রই। দোয়া করবেন।
কেমন ছিলেন ? আপনাদের অনেক মিস করি।
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:০৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: বাপরে মনা তো দেখছি ব্যাপক ফিলোসফার!
লেখকের হঠাৎ রক্তনিয়ে এমন দিবা স্বপ্নের ব্যাপারটা ক্লিয়ার হইলো না। কিছুটা খাপছাড়া মনে হয়েছে, তবে গল্পে আবাহটা সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। আরও ভালো হওয়ার সুযোগ ছিল, সব মিলিয়ে মুটামুটি ভালো বলা যায়। শুভেচ্ছা রইল কান্ডারি ভাই।
মাঝে মনে হয় অনেক দিন ব্লগে ছিলেন না। আবার শুরু করুন বিপুল উদ্যোমে। শুভেচ্ছা রইল।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মনার কাছ থেকে আরও কত যে অদ্ভুত দর্শন শিখছি জীবনে সেসব অতুলনীয়।
সবই রক্তের নেশা ভাইরে..... খুবই খারাপ নেশা। সারা দুনিয়া যখন রক্তের বন্যায় ভেসে যায় তখন দিবা স্বপ্নে রক্ত ছাড়া একজন লেখক আর কিবা ভাবতে পারে ! দিন দিন মানুষগুলো সব রক্তের নেশায় সাইকো হয়ে যাচ্ছে।
আপনার পরামর্শ মাথায় থাকল। নেক্সট টাইম লেখায় কাজে লাগবে। অনেক দিন ছিলাম না আবার কবে থেকে নিয়মিত হতে পারব সেটা বলতে পারছিনা বেশ ঝামেলায় রয়েছি। মাঝে আপনাকেও বেশ অনেক দিন মিস করেছি।
শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা রইল।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১০
শান্তির দেবদূত বলেছেন: এখানে প্রথম প্যারায় লেখকের গল্পের খুনের কাহিনী, বউ নিখোজ হওয়া আর মিথিলার সাথে সংযোগটার ব্যাপারেই বলতে চেয়েছি, আরেকটু বিস্তারিত লেখলে আমার মত নাদানদের সুবিধা হইত। হা হা হা।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি আরও ভাবলাম খুব শট কাট গল্পটা শেষ করি। আগে জানলে আর একটু নাইলে বড়ই লিখতাম ভাই।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩২
ভাঙ্গা কলমের আঁচড় বলেছেন: অদ্ভুদ লাগলো, ঘোর আছে লেখাটায়
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় কবির কাছে অদ্ভুত আর ঘোর লাগা শব্দ দুটি পেয়ে অনেক ভাল লাগল। রক্তের নেশা কেটে যাক পৃথিবী থেকে এটাই কাম্য।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৭
থার্ড-আম্পায়ার বলেছেন: বই মেলায় ইভটিজিং করার কারনে আপনারে নাকি পুলিশ ধইরা জেলে ঢুকাইছে?ভাই আপনার না বউ আছে?বই মেলাতে গিয়েও লুইচ্ছামি?কষ্ট পাইছি ভাই।তা কত দিন জেলে ছিলেন?
হ্যাপি কাম ব্যাক।রিয়াল লাইফ কিন্তু ব্লগ না।সেখানে ফাউল করলেই কট।নেক্সট টাইম লুইচ্ছামি কইরেন না।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বেজন্মা হলেও অনেকের কর্ম ভাল হয় কিন্তু আপনার কর্মকাণ্ড দেখে খুব খারাপ লাগল আপনার জন্য। যাই হোক দোয়া করি আপনার সার্বিক মঙ্গলের জন্য।
১০| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:৩২
সুমন কর বলেছেন: গল্পের শুরুটা বেশ ছিল। ভৌতিক গল্প পুরোটা পাবো ভেবেছিলাম। কিন্তু মনে হয়, শেষে অসম্পূর্ণ রয়ে গেল ! দুম করে শেষ। পরে সময় পেলে, বিস্তারিত লিখতে পারেন।
তবে গল্পে বক্তব্যগুলো দারুণ উপভোগ করেছি।
ভালো থাকবেন।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই ধরনের গল্পগুলো বিস্তারিত হলে গল্পের মজাটাই নষ্ট হয়ে যায়। রহস্যে ঘেরা গল্পের একটা ভিন্নতা আছে। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: আজকে মিথিলার সাথে একবার দেখা করতে যেতে হবে। অমন সুন্দরী একটি মেয়েকে বিয়ে না করলে আর কিছুতেই মন ভরছেনা।
বুঝাই যাচ্ছে, এই লোভ পলাশকে রক্তপিপাসু করে ফেলেছে । তার স্ত্রীর ফিরে না আসার রহস্যও এই লাইনেই লুকিয়ে আছে ।
কাঁটা দিয়ে গেল একজনের রক্তচোষা ভাম্পায়ার হয়ে উঠার গল্প পড়ে । এভাবেই সমাজে ভ্যাম্পায়ার তৈরি হয় ।
দারুণ গল্পে ভালোলাগা +
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ মামুন ভাই। অনেক ভাল লাগল আপনার কাছ থেকে এমন মন্তব্য পেয়ে। মনোযোগী পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৩২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভালো লাগল সাথে কবিতাও্।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৫৫
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো লেগেছে, তবে ভয়ও পেয়েছি গল্প পড়ে। আজকে জানতে পারলাম আমার বাংলা শব্দের ভান্ডার কত অপূর্ণ!! কত শব্দই আমি জানি না।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমারও অনেক শব্দ জানা নেই তাইত নিত্য নতুন শব্দ আবিষ্কারের চেষ্টা কেমন আছেন ভাইজান ?
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২৮
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: কি সুন্দর + মার্কা পোস্ট দেখা গেল!
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কিন্তু + মার্কা নিয়ে শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে জয় লাভ করতে পারবত
১৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: বাপ্রে, মনে হইতাছিল যেন এক্সট্রিম মেটাল গানের মিউজিক ভিডিও দেখছি। গল্পটা শর্টকাট-ই ভালো হয়েছে, এগিয়েছে দ্রুত।
কবিতাটা ভালো ছিল, তবে সেটা কোন প্রসঙ্গে এল ধরতে পারছি না।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাহলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী কোন মেটাল গানে এই গল্পটা ব্যবহার করে দেখতে পারেন খুব খুশি হব। আর কবিতাটা আসলে বোনাস গল্পের সাথে এর তেমন কোন মিল নেই।
১৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
একলা ফড়িং বলেছেন: সাইকো গল্প আমার একদম পছন্দ না, যদিও এটা পড়তে গিয়ে একটানে পরে ফেললাম! অদ্ভুত!! গল্পটা আরেকটু বড় হলে আরও ভালো লাগত, ঝটপট শেষ হয়ে যাওয়ায় মনে হচ্ছিল আরও কিছু বাকি রয়ে গেল!
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্পটা ইচ্ছে করেই আর বড় করিনি। গল্পটাতে চেয়েছি কিছু রহস্য রেখে দেয়ার জন্য। দিন দিন যেভাবে মানুষ সাইকো হয়ে পরছে তাতে করে আমি নিজেও তার প্রভাব থেকে মুক্ত হতে পারছিনা কিছুতেই।
১৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
তাসজিদ বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো।
এক্ষেত্রে লোভী যারা তারা শাস্তি পাবে তাই বুঝিয়েছেন।
কিন্তু বাস্তবে পিপড়া শুধু চিনিই খায়, গরম চা তে তাদের অস্তিত্ব খুজে পাবেন না
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই আমি এমন অনেক টং দোকানে চায়ে পিঁপড়া ভাসতে দেখেছি। সেই বাস্তবতা থেকেই গল্পের এই অংশটুকু লেখা। লোভীরা শাস্তি পেলেও বাস্তবতা অন্যরকম বড় নির্মম।
১৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালো বললে কম হয়ে যায়! -এক কথায় অসাধারণ...
সংগ্রহে থাকলো...
পরবর্তী সংকলনে অবশ্যই রাখব...
শুভেচ্ছা রইলো...
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেটা আমার মত অখাদ্য টাইপ লেখকের জন্য অনেক বড় পাওয়া হবে। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: একটা প্লাস দিয়ে গেলাম আপাতত , ৫ নম্বরটাই
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপাতত কেন বলছেন এটা আমার সৌভাগ্য যে আমিও গল্প লিখে প্লাস পেয়েছি।
২০| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৯
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
খুন নিয়ে গল্প লিখছিলেন লেখক, হঠাৎ চা খেতে গিয়ে রক্তের স্বপ্ন দেখা শুরু করলেন, ভাবলাম বুঝি রুপকের আড়ালে কিছু বলতে চাইছেন। গল্পের প্লট পরিষ্কার বুঝিনি।
একটু বোধহয় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন, সময় করে আমার গতমাসে লেখা গল্পটা পড়ে যাবেন, আপনাকে উৎসর্গ করে লিখেছিলাম।
ভাল থাকুন প্রিয় কান্ডারি।
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই অফিসিয়াল কাজে এতটা ব্যস্ত হয়ে পড়তে হয়েছে যে শুধু ব্লগ কেন কোথাও সময় দিতে পারছিনা এক অফিস ছাড়া। যাই হোক আপনার গল্পটা এই মাত্র পড়ে এসেছি। আপনার কাছে কৃতজ্ঞ রইলাম।
মানুষ মানুষকে হত্যা করে পরিতৃপ্ত হয়। এক একটা হত্যার কারন ও ধরন ভিন্ন হলেও পরিনতি রক্তের প্রদাহ। তেমন কিছুই বোঝাতে চেষ্টা করেছি। মানুষের মাঝে রক্ত পানের যেন এক নেশা কাজ করে।
ভাল থাকুন সবসময় প্রিয় নাজিম ভাই।
২১| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: ভালো লাগা রইল ।।
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই, মন্তব্যে অনেক অনুপ্রাণিত হলাম।
২২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্টে ও উৎসর্গে ভাললাগা ।
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেলিম ভাই আপনার জন্য সবসময় আমার দোয়া রইল।
২৩| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। ভয়াবহ!!!!!! সাইকো মুভি হলে কেমন হবে ভাবছি!
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার নৈশব্দের জলছবি বইটি পেয়েছি কিন্তু সেখানে আপনার অটোগ্রাফ পেলে আরও ভাল লাগত। যাই হোক শুভ কামনা সবসময়ের জন্য।
২৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা অসংখ্য ধন্যবাদ। আমারও অটোগ্রাফ দিতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু কি করব বলুন! আজ মেডিসিন এক্সাম দিয়ে আসলাম। ৬তারিখ গাইনী। এদিকে বইমেলা শেষ।
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওকে এইবার আপনার বই সংগ্রহ করেছি অটোগ্রাফ ছাড়া এর পরেরবার যখন বই বের করবেন তখন অটোগ্রাফ নিয়ে নেয়া যাবে। শুভ কামনা রইল আপনার এক্সামের জন্য।
২৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভীষণ খুশি হলাম সুপ্রিয় কবি।
২৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:০৭
জুন বলেছেন: বাপরে প্রথমেই খুন, তারপর চা এর বদলে রক্ত
যদিও জেরিফের মত হরর আমার পছন্দ না তবুও লেখার স্টাইল ভালো লেগেছে কান্ডারি।
+
ছিলা কই এতদিন !!
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপু কাজের ব্যাস্ততায় একদম সময় করে উঠতে পারছিনা। নিশ্চয় ভাল আছেন ? যেহেতু হরর আপনাদের পছন্দ নয় তাই চেষ্টা করব হরর আর না লেখার জন্যই। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ লিখেছেন, খুব ভাল লাগল।
০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন প্রিয় ব্লগার।
২৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পটা ভালো লেগেছে প্লাস প্রচ্ছদটাও বেশ সুন্দর হয়েছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ কা_ভা ভাই। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল।
২৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
অদৃশ্য বলেছেন:
গল্পটা চমৎকার ( কবিতা ছাড়া )... তবে গল্পের শেষে যে কবিতাটি লিখলেন তা যেন গল্পটাকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গ্যাছে... এখন লিখাটি অত্যন্ত চমৎকার...
দারুন হয়েছে...
কান্ডারী ভাইয়ের জন্য
শুভকামনা...
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার মন্তব্য সবসময় আমাকে অনুপ্রাণিত করে প্রিয় অদৃশ্য। শুভকামনা নিরন্তর।
৩০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বেশ, বেশ !
কবিতাটা চমৎকার হৈসে ||
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ মুন ভাই।
৩১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
একজন আরমান বলেছেন:
যাক এতদিন পরে এসেও আপনার গল্প আমার মাথায় ঢুকছে এই অনেক। থিমটা ভালো লাগছে। তবে আরও একটু বড় করতে পারতেন মনে হয়। কবিতাটা খাসা হইছে।
মামা কোন কিছুই ঢাইকা রাখনের লইগ্যা দুনিয়াতে পয়দা হয়নাই। সবাইরি সবকিছুর অধিকার আছে। এই লাইন দুইটা চরম লাগছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরেকটু বড় করা যেত কিন্তু ধৈর্য ছিল না তাছাড়া ভেবেছি থাকনা কিছুটা রহস্য। অনেক দিন পর কবিতা লিখলাম। ভাল থাকিস সবসময় নতুন জীবনে।
৩২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৭
গোর্কি বলেছেন:
ছোট গল্প হিসেবে পারফেক্ট লেগেছে। মামুন ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে সুর মিলিয়ে গেলাম। পঠনে ভাললাগা জানাই।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় ব্লগারের কাছে এমন উৎসাহ পেয়ে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।
৩৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২০
আরিফ রুবেল বলেছেন: আপনে দেখি ঝানু মাল, পাঠক হিসেবে ভালোই ঘুরলাম আপনার গল্পে, তবে শেষটা দারুন !
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
থেঙ্কু থেঙ্কু ভাই গল্পে ঘুরে যাওয়ার জন্য তবে ভাই মাল শব্দটা কেমন যেন হয়ে গেল না ?
৩৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৪
আরিফ রুবেল বলেছেন: মাল শব্দের ব্যবহারে মনঃকষ্ট দিয়ে থাকলে দুঃখিত।
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে না ভাই আমরা আমরাইত
৩৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
ভিটামিন সি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ...ভাই ভালো আছি। আপনি এবং আপনারা ভালো আছেন তো? আমি আপনার থেকে বয়সে অনেক ছোট; তাই আপনি বিশেষ করে আপনিই আমাকে তুমি করে বলবেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছোট বড়র কিছু নাই। ব্লগে সবাই আমরা ভাই আর বন্ধু। আপনি অথবা তুমি কোন ফ্যাক্টর না।
৩৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:২৭
রাসেলহাসান বলেছেন: ব্যাপক রক্তানুভুতি পাইলাম!
চারিদিকে এতো রক্ত ক্যা রে?
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রাসেল ভাই আছেন কেমন ? খুব মিসাইসি এতদিন ।
৩৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৫৫
অনাহূত বলেছেন:
চমৎকার গল্প উইদ এসহান ভাইয়ের কবিতা।
ভালো লাগলো রক্তানুভূতি। অদ্ভুত অনুভূতি।
০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইয়া কবিতাটা আমার লেখা। পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:২৮
রাসেলহাসান বলেছেন: এইতো ভাই না মরে কোনরকম বেঁচে আছি।
আপনি ভালো তো??
০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইত ভাই আমিও মরে যাওয়ার আগে বেঁচে আছি।
৩৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: শেষ লাইনে বুঝেছি, গল্পের সবটুকু। যাক গল্প বোঝার ক্ষমতা আছে বলে মনে হচ্ছে।
ভাল লেগেছে গল্প।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এখন পিঁপড়ায় যদি চিনি খাইতে পছন্দ করে তাইলে এগুলারে বাঁধা দেওয়া ঠিক না। যার যার কর্মের ফল সে সে ভোগ করবই। এইখানে বাঁধা দেওয়নের কিছু নাই। পিঁপড়ায় চিনি খাইব আবার চিনির লোভে যেইসব পিঁপড়া ঘোরাঘুরি করতাছে ওইগুলা মরব গরম চায়ের কাপে এইটাই জগতের নিয়ম। +++++++++++++