![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
ঢাকা স্টেডিয়ামে আবাহনী আর মোহামেডানের মধ্যে খেলা হবে। সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা। বাড়িতে বাড়িতে আবাহনী আর মোহামেডানের পতাকা উড়ছে। মোড়ের চায়ের দোকানে তর্ক জমে উঠেছে। এরই মাঝে পলাশ এলো মোহামেডানের জার্সি গায়ে দিয়ে। এক কথায় দুই কথায় ঝগড়া বেধে গেল শফিকের সাথে। শফিক আবাহনীর অন্ধ সমর্থক। ঝগড়ার এক পর্যায় শফিক পলাশের গালে একটা চড় মেরে বসল। ব্যাস আর যায় কোথায়? মারামারি বেধে গেল। সেই মারামারি ঠেকানোতো দূরের কথা বরং নিজেদের মধ্যে দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে তুমুল মারামারি শুরু হয়ে গেল। খবর পেয়ে একদল চলে এলো লাঠি হাতে করে। শুরু হল ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। প্রায় ঘন্টা খানেক সময় জুড়ে চলল এই মারামারি। দুইজন মিলে ধরে পলাশের বাম পা লাঠি দিয়ে মেরে ভেঙে দিল। পলাশ মাটিতে শুয়ে কাতরাতে লাগল। অবস্থার ভয়াবহতা দেখে যে যার মত দৌড়ে পালিয়ে গেল। পলাশকে ধরে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলো। প্রতিশোধের আগুন জ্বলতে শুরু করল মোহামেডানের বাকি সমর্থকদের মধ্যে। আবাহনীদের এর উচিত জবাব দেয়া লাগবেই।
পরদিন খেলা শেষে মোহামেডান হেরে যাওয়াতে বিষণ্ণ হয়ে এলাকার মাঠের এক কোনায় বসে রইল পারভেজ ও জিতু। ওদের দেখেই নাচতে নাচতে গাইতে গাইতে এগিয়ে এলো শফিক সহ আরও কয়েকজন আবাহনীর সমর্থক। এমনিতেই মোহামেডানের হেরে যাওয়ার গ্লানি তার উপর গতকালের ঘটনার প্রতিশোধের আগুন জ্বলছিল। সে আগুন যেন রূপ নিল ভয়ংকর অগ্ন্যূৎপাতে। ওরা শফিকদের সেই অপমান মুখ বুঝে সহ্য করে চলে এলো সেখান থেকে। শফিকরা তাতে করে আরও মজা পেয়ে গেল। ওদের এই চলে যাওয়া নিয়ে উপহাস করতে থাকল। মাঠের পাশেই একটা সেলুন ছিল। সেলুন থেকে জিতু একটা ক্ষুর হাতে করে দৌড়ে শফিকের পেট বরাবর চিড়ে দিল। ভয়াবহ এক দৃশ্য। জিতু পালিয়ে গেল। শফিকের পেটে সেলাই দেয়া হলো। মাস খানেক ভোগার পর সে সুস্থ হয়ে উঠল। পলাশের পায়ের অবস্থা পুরোপুরি ঠিক হয়ে এলো। জিতুও খবর পেয়ে চলে এলো।
এরপর বহুবার মোহামেডান আর আবাহনীর মধ্যে খেলা হয়েছে। কিন্তু আর কখনও শফিক অথবা পলাশকে এই নিয়ে কোনরূপ তর্ক করতে দেখা যায়নি। তবে ওদের দুজনের মধ্যে এখন শুধু দেশের ফুটবল নিয়ে করুণা হয়। আর করুণা হয় যারা ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়ে তাদের নিয়ে। মাঝে মাঝে শফিক পলাশের কাঁধে হাত রেখে বাড়িতে বাড়িতে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার পতাকার ভিড়ে খুঁজে ফেরে আবাহনী কিংবা মোহামেডানের পতাকা। আর দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে সিগারেটে একটা টান দিয়ে জিতু শফিকের দিকে এগিয়ে দিয়ে বলে, দোস্ত চল বাংলাদেশ আজকে ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে। খেলাটা দেখা উচিত আমাদের।
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটা সময় আমরা স্বপ্ন দেখতাম বাংলাদেশ ফুটবলে বিশ্বকাপ খেলবে কিন্তু এখন সব দুঃস্বপ্ন। এই দায় নিশ্চয় বাফুফে এড়াতে পারবেনা।
২| ২২ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৫:৫৯
রাজিব বলেছেন: ফুটবলের সেই সোনালি দিনগুলো হারিয়ে গেছে কারণ ফুটবল ছিল ঢাকা কেন্দ্রিক। ১৯৮০ এর দশকে ফুটবলের যে উন্মাদনা দেখেছি তা ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের জয়ের পর আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যায়। যখন সময় ছিল তখন জাতীয় লিগ চালু করা দরকার ছিল।
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লীগ পর্যায়ের খেলা এখনও হয় তবে বাফুফে আর ক্রিকেট বোর্ডকে এমনভাবে দুর্নীতি গ্রাস করে নিয়েছে যে এখন মনে হয় ক্রিকেট থেকেও নাম কাটা যাবে। একসময় কাবাডি কিংবা হকিতেও বাংলাদেশ অনেক সুনাম অর্জন করেছিল এখনতো সেগুলোর নামও শোনা যায় না।
৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৬:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আবাহনী মোহামেডান খেলা নি য়ে উন্মাদনা ছিল সেগুলো প্রায়ই ঝগড়ায় গড়াতো।সেরকমটা এখন আর হয় না ।
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এখনও ঝগড়া হয় তবে সেটা ভিনদেশী খেলা নিয়ে।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের অবস্থা হয়েছে না ঘরকা, না ঘাটকা। ক্রিকেটের গুঁতোয় ফুটবল হারিয়ে গেল, কিন্তু এখন ক্রিকেটের অবস্থা লেজে গোবরে। না হলো ফুটবল, না হলো ক্রিকেট।
ধন্যবাদ, কাণ্ডারি অথর্ব।
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শনির কবলে পরেছি আমরা। এই শনি দূর না করা পর্যন্ত আমাদের মুক্তি নেই।
৫| ২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪১
মিনুল বলেছেন: আমাদের ফুটবল তো মৃতই বলা চলে আর ক্রিকেট জীবিত থেকেও মৃত! কোনটির যে কবে সুদিন আসবে?
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অবশ্যই সুদিন আসবে। আগে দুর্নীতিবাজগুলাকে ওপেন ফায়ার স্কোয়াডে নিয়ে গিয়ে কানে ধরে দাড় করিয়ে রাখতে হবে।
৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আর ষাটের দশকে আজাদ স্পোর্টিং মোহামেডান ওয়ান্ডারার্স দের খেলা ছিল নির্মল নির্দোষ আনন্দ, ঘোড়ায় চড়ে পুলিশ নবী চৌধুরীর পিটানো.. কলতাবাজারের দুইদল সাপোর্টার বংশালের রায়সাবাজারের সাপোর্টার...এদের মধ্যে হুংকার আবার সকালে একসাথে চা গুলতানী..। হারিয়ে গেছে সব। ধন্যবাদ
২২ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দাও ফিরিয়ে সেই হারানো ঐতিহ্য... ফিরিয়ে নাও এই নষ্ট হয়ে যাওয়া ঘূনে ধরা বর্তমান।
৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: হুম, আবাহনী-মোহামেডানের সেই উত্তেজনাকর ফুটবলের দিন আর নাই । তবু আশায় বুক বাঁধি, একদিন আবার ফিরবে সেই দিন ।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমিও আপনার মতো আশাবাদী মামুন ভাই।
৮| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: বাংলাদেশের ফুটবল আগের অবস্থা আর ফিরতে পাববে না।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেন নয়, এখনতো সুযোগ সুবিধাও অনেক।
৯| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আহ!! সে দিন ছিল একখান। এখন আগের দিন নাই...............
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম ! দিনগুলো মোর সোনার খাঁচায় বন্দী।
১০| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
আহসানের ব্লগ বলেছেন:
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
১১| ২২ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আবাহনী-মোহামেডান নিয়ে আমাদের বাসায় খুব হইচই হতো একটা সময়। আমার বাবা মোহামেডান আর মা আবাহনীর সমর্থক। তাই ওদের সব খেলার দিনই বাসায় একটা মারামারির পরিবেশ তৈরি হতো।
তবে সে বহুকাল আগের কথা। আমার ছোট ভাইটা আবাহনী-মোহামেডান চিনেই না।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এখন নিশ্চয় ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা নিয়ে মারামারি হয়
ওদের কি দোষ বলেন ?
১২| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭
ডি মুন বলেছেন: এরই মাঝে পলাশ এলো মোহামেডানের জার্সি গায়ে দিয়ে। এক কথায় দুই কথায় ঝগড়া বেধে গেল শফিকের সাথে।
এইখানটায় একটু ঝগড়া করার ডেমো এড করা গেলে আরো শক্ত হতো গল্পের ভিত।
কনডেন্সড লেখা। তবে আরো বিস্তারিত হলে চমৎকার হতো।
গল্পে ভালো লাগা রইলো; আবাহনী আর মহামেডান- এর কথা আবার সবাইকে মনে করিয়ে দেবার জন্য।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ইদানীং মাথা একদম কাজ করে না। এই লেখাটা তারই প্রতিফলন। লেখায় মনোযোগ আনতে পারিনা।
দোয়া করিসরে ভাই যেন লেখায় আবার ফিরতে পারি।
১৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: এখন আর মারামারি হয় না। আমরা বাসার সবাই ব্রাজিল।
প্রতি ওয়ার্ল্ডকাপ মৌসুমে এখন বাসার ছাদে একই ডান্ডায় ২টা পতাকা ঝুলে। উপরে বাংলাদেশ আর তার নিচে ব্রাজিল।
২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি ব্রাজিলের সমর্থক হলেও বাসায় আর্জেন্টিনার সমর্থক আছে। তাই আমার বাসায় আবার চিত্র কিছুটা ভিন্ন।
১৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আহারে! আপনার জন্য সমবেদনা। আর্জেন্টিনার সমর্থকদের সাথে থাকার কষ্ট আমি বুঝি।
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দোয়া কইরেন ব্রাজিল যেন সন্মানটা রাখে।
১৫| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: আহারে ছোটবেলার সেই হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দিলেন।আমি ছিলাম মোহামেডানের সাপোর্টার।আবাহনী-মোহামেডানের খেলার দিন সে কী উন্মাদনা!স্কুলে তুমুল বিতর্ক;অনেক সময় টিচাররাও যোগ দিতেন। প্রিয় খেলোয়াড়দের ভিউকার্ড থাকতো বইয়ের ভিতর।সাব্বির, কায়সার হামিদ...আরও কতো প্রিয় খেলোয়াড়!হেরে গেলে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দিতাম।আর জিতলে রহমতগঞ্জের কসাইরা(মোহামেডানের গোঁড়া সাপোর্টার) কম দামে গরুর মাংস বেচতো।সেই দিনগুলি আর হয়তো ফিরে আসবে না
।কেমন আছেন কান্ডারি ভাই?
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইরে আমিও মোহামেডানের সমর্থক ছিলাম। আমার একটা মোহামেডানের সাদা কালো জার্সি ছিল। আর জুয়েল ভাইয়ের বাসা ছিল আমাদের এলাকাতেই। উনার সাথে কত যে খেলছি তার হিসাব নাই।
এখনতো শেখ জামাল আর শেখ রাসেল দলের দখলে বাংলাদেশ ফুটবল। তাও বেশিরভাগই বিদেশী খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত দল। এই সব দলের খেলা দেখলে মনে হয় এরা ফুটবল না কুতকুত খেলে।
ভাল আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন ?
১৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ওই দিনগুলি দেখার সৌভাগ্য হয়নি
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আহারে ভাই !!! আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা
১৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩২
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আর করুনা হয় যারা ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়ে তাদের নিয়ে। মাঝে মাঝে শফিক পলাশের কাঁধে হাত রেখে বাড়িতে বাড়িতে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার পতাকার ভিড়ে খুঁজে ফেরে আবাহনী কিংবা মোহামেডানের পতাকা।
ছুঁয়ে গেল লেখাটা এবং মনে পরে গেল সেই পুরনো দিনগুলির কথা !
ভালো থাকুন । ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই । কেমন আছেন ?
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আবহাওয়াটা খুব ভাল। উপভোগ করছি ভাই।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল। আপনি কেমন আছেন ভাই ?
১৮| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:০২
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ছাগলের তিন নাম্বার হয়ে কয়দিন থাকতে হবে।
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যতদিন ছয় নাম্বার হতে না পারা যাবে।
১৯| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৭
দুঃখ বিলাস বলেছেন: ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার পতাকার ভিড়ে খুঁজে ফেরে আবাহনী কিংবা মোহামেডানের পতাকা।
ভালো লিখেছেন।
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আবাহনী আর মোহামেডানের পতাকা দূরে থাক দেশের পতাকাই খুঁজে পাওয়া যায় না।
২০| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভুল করে আবারও পড়ে গেলাম পোস্ট টা
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই জন্য আপনারে কফি খাওনের দাওয়াত দিলাম। চইলা আইসেন।
২১| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:৩৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
বাংলাদেশ ফুটবলের পুরানো দিন যেমন ফিরবে না আমিও বাংলাদেশ কোন খেলা খেলুক তা দেখতে চাই না।
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাংলাদেশ তাইলে কি করবে ?
২২| ২৩ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৫৫
যুবায়ের বলেছেন: ভাই আবেগ থাকলে কি হবে?
ফুটবলারদেরতো বেগ নেই!
আমার কাছে কল্পনা বিলাস!
বিশ্বকাপ এলে বাঙালী ফুটবল প্রিয়
হয়ে যায়। পাড়া মহল্লার খালি জায়গাতে
ফুটবল চলে কিছুদিন। আর গ্রামের লোকেরা
ইরি ধান কাটা জমিতে ফুটবল নিয়ে মেতে ওঠে
কিছুদিন পর সব শেষ! তাই আর সপ্ন দেখতে চাইনা।
যে জাতী প্রতিপক্খের ১০৫ রান চেজ করতে ৫৫ রানে হেরে যায়! সেইজাতী খেলবে ফুটবল! ক্রিকেটেই দুর্শা কাটেনা....
২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঠিকই বলছেন স্বপ্ন দেখে আর কি হবে ! আমাদের আসলে লুডু খেলায় নাম লেখানো উচিত
২৩| ২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
মুদ্দাকির বলেছেন: খুব ছোট বেলার কথা, আমি মোহাম্মাডানের সাপোর্ট করতাম, কিছু না বুঝেই, তখন কোন খেলোয়ার কোন দলে খেলছে? বা খেলবে? দল বদল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে খুব মাতা মাতি করতে দেখেছি বড়দের, মনে হত আবোহানী, মোহাম্মাডান, ব্রাদার্স ইউনিয়ন এই তিন দলের ৩ *২০= ৬০ জন প্লেয়েরের নাম ছিল সবার মুখে মুখে , আর আজকে আমি জাতীয় দলের ক্যাপ্টেনের নামও জানি না !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তখন সাদা কালো আর নীল ফ্ল্যাগে ছেয়ে যেত ঢাকা ............।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে ভাই তখন রহমতগঞ্জ কিংবা ফরাশগঞ্জের মতো দলের খেলাগুলো ছিল উপভোগ করার মতো। এখন শেখ জামাল আর শেখ রাসেলের খেলা দেখলে মনে হয় তারা ফুটবল না কাবাডি খেলে।
২৪| ২৩ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
বাংলাদেশের মানুষ বিনোদনের জন্য সাপ লুডু খেলবে। জাতীয় খেলা কাবাড়িতে বাংলাদেশ এখন তৃতীয়। সকুলে ছত্রের সংখ্যাও তিনজন।
এসকল খেলার পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ করে কোন লাভ নাই। এদের পিছনে নষ্ট করা টাকা দিয়ে বছর বছর পদ্মা সেতু বানানো যাবে।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তাহলে আবেদন করি সাপ লুডু খেলার জন্য আমাদের জাতীয় স্টেডিয়াম উন্মুক্ত করে দেয়া হোক
২৫| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লিখেছেন !
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্যি ???
২৬| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
এহসান সাবির বলেছেন: আরো ভাইরে..................!!
এসব পোস্ট পড়লে প্রথমে মন খারাপ হয়, পরে হয় মেজাজ খারাপ......!!
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সবসময় মেজাজ ঠিক থাকবে এমনটা প্রত্যাশা করা কিন্তু উচিত নয়। মেজাজ কখনও ভাল থাকবে আবার কখনও খারাপ এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। এখন হতে মেজাজ খারাপ হলে রিলাক্সিন খেয়ে রিলাক্স হবেন।
২৭| ২৪ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ফুটবলকে শুটবল বানিয়ে ফেলেছি আমরা।
আমার শুধুই মনে হয়, ফুটবলের সোনালি দিনের সাথে বাঙালির সমৃদ্ধির দিনগুলোও হারিয়ে গেছে...
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আসলেই ভাই আমরা এখন ফুটবলকে শুটবল বানিয়ে ফেলেছি
২৮| ২৫ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:৩০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: চোখে ভাসে এনায়েতের বুলেট সট।যাকে ঢাক্কা দিয়ে বল থেকে সরানো যেতো না। মেজর হাফিজের দুরদমনীয় ষ্টাইক আর সালাউদ্দিনের বাবড়ী চুল বাতাসে খেলিয়ে ড্রিবলিং করা গোল। অনিমেশের(ভুল হলে শুধরে দেবেন) বাইসাইকেল কিক। আজ আর নেই। সেই উন্মাদনাও শেষ।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেন কায়সার হামিদ, কানন, জুয়েল রানা, মুন্না এরাও ছিল সব অসাধারন ফুটবল নৈপুণ্যের অধিকারী।
২৯| ২৬ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
আরজু পনি বলেছেন:
আমার ভাই মোহামেডানের জয়ের জন্য মসজিদে নামায পড়ে দোয়া করতো...
........
আমার এক ছোটবোন আপনার লেখার গুণমুগ্ধ। আপনাকে জানানোর সুযোগ না থাকায় আমাকে বলতে বলেছে ।
নেটে এলে আপনাকে ও অনলাইনে খুঁজে সবসময়।
একটু অংশ তুলে দিলাম এখানে
Tomar kase amar request, Jodi somvob hoy onake amr hoe ektu dhonnobad Janie dio and bolo jeno uni evabei lekha chalie jaan. Onar lekha pore ami edaning office r kaje faki dissi .
ভালো থাকবেন ।
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমার এক বন্ধু ছিল সেতো নফল রোজা পর্যন্ত রেখে ফেলতো... !!!
আপু আপনি কোন দলের পক্ষে ছিলেন ?
আপনার ছোটবোনের জন্য কৃষ্ণচূড়া ফুলের শুভেচ্ছা রইল। আপনার কাছ থেকে সবসময় উৎসাহ, নির্দেশনা পেয়েছি। এখন আবার আপনার ছোট বোনের কাছ থেকে পেলাম অনুপ্রেরণা। খুব ভাল লাগছে আপু।
আপনার জন্য শুভেচ্ছা শতত।
৩০| ২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ব্লগার মাঈনউদ্দিন মইনুল এর মন্তব্যে ঝাঁঝাঁ সহমত, টবলকে শুটবল বানিয়ে ফেলেছি আমরা।
আমার শুধুই মনে হয়, ফুটবলের সোনালি দিনের সাথে বাঙালির সমৃদ্ধির দিনগুলোও হারিয়ে গেছে...
দারুণ একটা পোস্ট , যদিও ব্যস্ততা আর সাময়িক অনুপস্থিতির জন্য দেখতে দেরী হলো ...
আপনার পোস্টের কাহিনীটার আড়ালে লুকানো বক্তব্য আমার কাছে নিজের কথার অনুরণন ই মনে হয়েছে,
আর করুণা হয় যারা ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনা নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়ে তাদের নিয়ে। মাঝে মাঝে শফিক পলাশের কাঁধে হাত রেখে বাড়িতে বাড়িতে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনার পতাকার ভিড়ে খুঁজে ফেরে আবাহনী কিংবা মোহামেডানের পতাকা। আর দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে সিগারেটে একটা টান দিয়ে জিতু শফিকের দিকে এগিয়ে দিয়ে বলে, দোস্ত চল বাংলাদেশ আজকে ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে খেলবে। খেলাটা দেখা উচিত আমাদের
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আসলে ভাই অল্প কথায় চেয়েছি মনের কথাগুলো তুলে ধরতে। বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে একসময় গর্ব হতো এখন শুধুই হতাশা।
৩১| ২৮ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালোলাগা দিয়ে মার্ক করলাম ...
৫ম প্লাস ...
ভালো কথা আপনার ব্লগ লিংক টা আমার ব্লগে যোগ করে নিতে চাই...
কি বলেন??
০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এটা কি বলেন ভাই! এতো আমার জন্য গর্বের বিষয়। আপনার ব্লগে স্থান পেলে ধন্য হব। কৃতজ্ঞতা ভাই।
৩২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
রোদেলা বলেছেন: ছোট বেলা থেকেই এই উত্তেজনার সাথে পরিচিত,ভালো লাগলো।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনি কোন দল করতেন আপু ?
৩৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৩
লিরিকস বলেছেন: +
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++
৩৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার স্মৃতি আরেকটু উসকে দিতে নেন..
সেইসময়কার ক্রেজকে ধারন করার প্রমাণ
সিনেমায় আবাহনি মোহামেডান নিয়ে গান...
সূচরিতা আর জাফরইকবালের ...
জয় আবাহনি, জয় মোহামেডান
কেউ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান।।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খাইছে ভাই এই এপিক জিনিস কই পাইলেন? ডাউনলোড করে রেখে দিলাম। পরে যদি আবার হারায় যায়।
আহ গানটা শুনে মনটা ভরে গেল।
আপনারে অনেক অনেক ধইন্যা ভাই গানটা শেয়ার করার জন্য।
৩৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ফেসবুকে ব্রাজিল আর্জেন্টিনা নিয়ে বাড়াবাড়ি দেখে মেজাজ খারাপ করে এসে আবার আপনার এই পোস্টটা পড়ে গেলাম। ইচ্ছা হচ্ছিল ওই মানুষগুলোকে ঘাড় ধরে নিয়ে এসে এই পোস্টটা পড়াই।
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওদের আর দোষ দিয়ে লাভ কি বলুন ! আমাদের জাতীয় ফুটবল যখন আমাদের স্বপ্ন কেড়ে নিয়েছে তখন মানুষ বেঁচে আছে বিশ্বকাপ নিয়ে।
৩৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ফা হিম বলেছেন: সেই দিন আর কবে আসবে? আদৌ আসবে কি??
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
তীলে তীলে হারিয়ে গেছেতো তাই হুট করে ফিরবেনা। তবে স্বপ্ন দেখতে দোষ নেই।
৩৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সেই উন্মাদনা আজ কোথায়?
০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
উন্মাদনা এখন রিয়েল আর বার্সায় হারিয়ে গেছে।
৩৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ফুটবল শুটবল
কি দরিদ্র দশা আমাদের ফুটবলের। আমার বিল্ডিং এ একসময়ের ফুটবলার মহসিন থাকে। আমি অনেক পরে একজন বলার পরে চিনেছি। মন খারাপ লাগে এইভেবে জনপ্রিয় ফুটবল কে আমাদের দেশের প্লেয়ার রা একটা সন্মানজনক অবস্থায় নিতে পারবে আদৌ।
বেশ লাগল আপনার পোস্ট টি। ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল। ভাল থাকুন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একটা সময় কিন্তু আমাদের দেশের ফুটবলাররা দেশের ফুটবলকে বেশ জনপ্রিয় করেছিলেন। তারপর কি যে হলো চারিদিকে যেন গ্রহণ লাগা শুরু হলো। এখনও সম্ভব ফুটবলকে আরও ভাল অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। দরকার শুধু দুর্নীতি মুক্ত সঠিক পদক্ষেপ।
এমন অনেক মহসিন এখন এভাবেই জীবন যাপন করছেন ব্যর্থতার গ্লানি নিয়ে। তাদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভেচ্ছা জানবেন আপু।
৩৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: দেশের মমত্ববোধে দারুণ লেখা
পোস্টে +
০৩ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রক্তে যে ঋণের বোঝা আছে তার বিনিময়ে এখনও দেশের জন্য কিছুই করতে পারিনি। বন্ধু খুব আফসোস হয়।
৪০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
প্যাপিলন বলেছেন: নস্টালজিক.......লীগ শেষ পর্যায়ে চলে আসলে চাঁদা তুলে মোহামেডানের ব্যানার টানাতাম। অতীতট বর্তমানে আর কখনোই ফিরে আসবেনা
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আরে ভাই আসেন হাত মেলাই আমিও ডাই হার্ট মোহামেডান করি। আহারে ভাই আগের দিনগুলোর কথা মনে হলে খুব খারাপ লাগে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:৫৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কেমন করেই যেন বাংলাদেশের ফুটবলের সেই সোনালি দিনগুলো হারিয়ে গেল। একটা সময় ঢাকা লীগের খেলোয়াড়রা কলকাতায় খেলতে যেত। আর এখন বাইরের খেলোয়াড় ছাড়া আমাদের লীগ চলে না।