![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মৃত্যুর পর তোমরা আমাকে খুজোনা আমার মৃত্যু ভূমির ‘পর। সেখানে তোমরা আমাকে পাবেনা খুঁজে; আমি লুকিয়ে রবো লোক চক্ষুর অন্তরালে; কিছু না পাওয়ার ব্যথাতুর বেদনার, শকুনেরা আমাকে ছিঁড়ে খাবে; রক্ত আর ভস্মীভূত দহনের জ্বালায়; সীমাহীন এক যন্ত্রণার আঁধার, আমি হতে রবো কাতর।
তোমাকে শেষবার খুব কাছ থেকে দেখেছিলাম ফেরী পারাপারে,
কিছু একটা ছিলো সেদিন তোমার চোখের মায়ায়,
হয়তো নদীর স্রোত ধারায় বিষণ্ণ বিকেলের কোলাহল;
খুঁজে ফিরছিলো কচুরিপানার ভীরে মেঠো ফুল।
তারপর কতকাল ধরে আমি খুঁজে ফিরেছি তোমাকে;
কখনও শীতলক্ষ্যা, কখনোবা মেঘনার তীরে,
কখনোবা জেলা হাসপাতালের করিডোরে,
যেখানে দাঁড়িয়ে তুমি সূর্যস্নাত হতে।
রোগীদের আর্তনাদ তোমাকে বেঁচে থাকার সাহস যোগাত,
নরক যন্ত্রণায় কাতর রাত্রিগুলো কখনোবা হয়ে যেতো;
জোছনায় রূপকথার অলীক সহবাস কোনো,
প্রেশক্রিপশনে লেখা হিজিবিজি ওষুধের নামের ভীরে;
যখন আমি ক্লান্ত,
ভোরের প্রহসনে নিজেকে কতইনা অসহায় বলে মনে হতো।
শেষবার তোমাকে খুঁজেছিলাম আমার প্রিয়ার শব যাত্রায়;
মাটির স্পর্শ আমাকে খুব করে কাঁদতে শিখিয়েছিলো,
বিষণ্ণ সময়ের দ্রাঘীমা জুড়ে;
আমি সযত্নে আমার পুকুর সাজিয়ে রেখেছি,
আজও সেই কচুরিপানা ফুলে।
*******
কালীবাজারের শেষ মোড়টায় ছিলো মৌবন অলংকার হাউস,
মনে পড়ে যাকে তুমি দিদি বলে ডাকতে ?
সেই মৌবন দাস রানী এখনও আছেন,
আধুনিক কারুকাজে কত-শত নাকের নোলক আর নূপুরের সাঁজে রমণীরা হাসে,
শুধু তুমি নেই মালতী !
তুমি নেই তাই;
রেললাইন ধরে জমেছে আজ শাক-সবজির বাজার,
তুমি নেই তাই;
নদীপথে ওপারে আজ আর যাওয়া হয়ে ওঠেনা আমার।
মালতী, বলতে পারো কি ?
কতটা মৃত্যু পেরুলে নদীটা আকাশ হবে !
শকুনের ডানায় চড়ে ভেসে বেড়াবে স্বপ্ন,
রক্তজবার গর্ভাশয়ে জন্ম নেবে পাঞ্চালী।
যুধিষ্ঠিরের মুঠো হাতে আজো নীলপদ্ম ফোঁটে,
নির্লজ্জ জোছনার ভাঁজে জেগে ওঠে কাশবন;
রোদের পথ ধরে হেটে চলে যায় ছায়ামানবী,
তারপর একসময়-
নরক প্রভাতের আগেই হারিয়ে যায় শূণ্যতায়।
কচুরিপানার থোকায় থোকায় জলজ শব্দ বিষণ্ণতার সুর তোলে,
পচা পাটের গন্ধে হলুদ সন্ধ্যা-
ধীরে ধীরে বিমূর্ত বধূ বেশে ক্লান্ত হয়ে ফেরে;
দূর পবনের বেশ্যালয়ে,
যেখানে লাল বেনারসি শাড়িটা পড়ে আছে অযত্নে-অবহেলায়।
*******
বিকেলে তোমার চোখে পাখি হয়ে উড়ে যেতে না পারার চঞ্চলতা দেখলাম,
দেখলাম খোঁপার বাঁধনে জড়িয়ে থাকা নিষ্প্রাণ জড় পদার্থ এক;
সোনালী প্রজাপতি-
তারে আমি ধরতে চেয়েও ধরতে পারিনি;
সেটা আমারই লাজুক সরলতা।
কুহেলিকা,
তোমার পুকুরে রাজহাঁসের ক্লান্ত অবসর যাপন দেখলাম,
আমাকে এক ছটাক ছুঁয়ে দেয়ার এমন কপটতা;
মেনে নেয়া যায়না,
মেনে নিতে পারিনা বলেই,
অপেক্ষায় তোমার, বণিক মন আমার;
উদাস হয়ে পথ হেটে চলে-
কোমল ঘাসের গোধূলি মায়ায়।
চেয়ে দেখ কেমন করে কুয়াশা তার লজ্জার আবরণ খুলে বেহায়া সেজেছে;
অপার্থিব অভিসারে।
শুধু তোমাকেই শোনাতে চাই কতটা নির্ঘুম রাত আমি স্বপ্ন কুড়িয়েছি;
নোলকের উষ্ণ শ্বাস পাওয়ার আশায়,
যেখানে আমার অজস্র কথা জমে আছে-
তোমাকে বলার।
তুমি সেই অস্থির মেঘের মতো,
যার জানালার ফাঁকে সাতার কাটে অলকা নন্দিনী চাঁদ।
তুমি সেই প্রবীণ গণিকা বধু,
যার নগ্ন পায়ে কুর্নিশ করে বেঁচে থাকে পাললিক বাউল সাধক।
পারিনি তার সুরে সুর মেলাতে,
পারিনি ঈশ্বর বিমুখ মূর্তি হতে,
তোমার জন্য যতটা সম্ভব পেরেছি;
তৃষ্ণার্ত পর্ণমোচী এক উদ্ভিদ হতে।
আমাকে তুমি ক্ষমা করে দিও...
*******
ভালোবাসার এখনই নিখাদ সময়;
একটু উষ্ণতার জন্য আকুতি নয়,
নিঃসঙ্গতায় কুয়াশার চুম্বন চাই,
চাই চোখের অবাধ্যতায় বেহায়া হতে।
ধীরে ধীরে আরও ধীরে;
শীতের কাছে সুখের পরশ খুঁজে ফিরি।
নদীর চলার বাকে গুমড়ে উঠার এখনই সময়;
এক বিন্দু শিশিরের জন্য হাহাকার নয়,
ভেজা ঘাসের শোদা গন্ধ চাই,
চাই ঠোঁটের কম্পনে শীতার্ত হতে।
ধীরে ধীরে আরও ধীরে;
রাতের কাছে দহনের গ্রহণ খুঁজে ফিরি।
*******
জল সাতারু আমি এক নিভৃতচারী দাস তোমার,
ডোবা-নালায় জমে থাকা কচুরিপানার আবেশে জড়াতে চাইনি বলে;
কুয়াশায় শ্যাওলার পিচ্ছিল প্রলেপে সিক্ত হয়েছি,
প্রভু তোমার মোহে বাদামী মখমলে রক্তের নাব্যতা মেপেছি।
এসো জড়তা ভুলে জলের গহীনে,
যেখানে জেগে থাকে সরীসৃপ মন আমার;
যুগল চাঁদ হাসে মিহি পরশে তোমার,
ভুলে থাকতে চাই;
তবু ভুলতে পারিনা তোমায়,
হয়ত আমাকে চাও না ঘৃণায়,
তবু দাসত্বের শেকলে এই অর্ঘ আমার,
তোমার বেদীতে।
শিরোনামহীন এই পাঁচটি কবিতা উৎসর্গ করছি শ্রদ্ধেয় ও প্রিয় ব্লগার আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় ভাইকে যার অনুপ্রেরণায় এখনও মাঝে মাঝে টুকটাক কবিতা লেখা হয়ে উঠে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ইমতিয়াজ ভাই।
২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০১
ডরোথী সুমী বলেছেন: ভাল লেগেছে। কচুরি পানার ফুলের সৌন্দর্যের কোন তুলনা নেই। ভীষণ ভাল লাগে। ধন্যবাদ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এই ফুলটার প্রতি আমারও খুব ভালো লাগা কাজ করে।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯
তাশমিন নূর বলেছেন: দ্বিতীয় কবিতাংশটি অথবা কবিতাটি খুব ভালো লেগেছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য।
শুভেচ্ছা শতত।
৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: কবিতাটি ভাল লেগেছে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা ঢাকাবাসী ভাই।
৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
ইমিনা বলেছেন: সবগুলো কবিতাই সুন্দর। সবগুলো কবিতাই সুন্দর। সবগুলো কবিতাই সুন্দর।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম। মুগ্ধতা রেখে গেলাম। মুগ্ধতা রেখে গেলাম।।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
খুব ভাল লাগল আপনার ভাল লেগেছে জেনে।
শুভকামনা নিরন্তর।
৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
ডট কম ০০৯ বলেছেন: কবিতা পড়ে কারো চোখে চোখ রাখতে ইচ্ছে হচ্ছে যদি কবির ভাবনাগুলো তার চোখে দেখতে পাই।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেই চোখে যদি হারিয়েও যান ক্ষতি নেই তাতে।
৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সুমন কর বলেছেন: শিরোনামহীন পাঁচটি কবিতাই চমৎকার লেগেছে। বেশ পরিণত। শক্ত। গভীর।
উৎসর্গ যথার্থ হয়েছে।
৩য় ভাল লাগা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ সুমন ভাই। আপনার মন্তব্য সব সময় খুব উৎসাহ যোগায়।
৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
আলম দীপ্র বলেছেন: অসাধারণ ! সবগুলিই ভালো লেগেছে !
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য আলম দীপ্র।
৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: শেষবার তোমাকে খুঁজেছিলাম আমার প্রিয়ার শব যাত্রায়;
মাটির স্পর্শ আমাকে খুব করে কাঁদতে শিখিয়েছিলো,
বিষণ্ণ সময়ের দ্রাঘীমা জুড়ে;
আমি সযত্নে আমার পুকুর সাজিয়ে রেখেছি,
আজও সেই কচুরিপানা ফুলে।
বিকেলে তোমার চোখে পাখি হয়ে উড়ে যেতে না পারার চঞ্চলতা দেখলাম,
দেখলাম খোঁপার বাঁধনে জড়িয়ে থাকা নিষ্প্রাণ জড় পদার্থ এক;
সোনালী প্রজাপতি-
তারে আমি ধরতে চেয়েও ধরতে পারিনি;
সেটা আমারই লাজুক সরলতা।
পারিনি তার সুরে সুর মেলাতে,
পারিনি ঈশ্বর বিমুখ মূর্তি হতে,
তোমার জন্য যতটা সম্ভব পেরেছি;
তৃষ্ণার্ত পর্ণমোচী এক উদ্ভিদ হতে।
আমাকে তুমি ক্ষমা করে দিও...
কবিতা আমি ব্যাখ্যা করতে পারি না ভ্রাতা, এ এক অন্য অনুভূতি। ব্যাখ্যা করলে আমার তৃপ্তিতে পরিমাণ কমে যায় মনে হয়। এক কথায় ক্লাসিক সব লাইন ++++++++++++++++
অনেক শুভকামনা
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভ্রাতা ব্যাখ্যা করাটাই সব কিছু নয়। আপনার ভালো লেগেছে জেনেই খুব খুশি হলোমা। এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া।
প্লাসের জন্য কৃতজ্ঞতা।
শুভেচ্ছা শতত।
১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আমি সযত্নে আমার পুকুর সাজিয়ে রেখেছি,
আজও সেই কচুরিপানা ফুলে।
কবিতায় ভালোলাগা, উৎসর্গ চমৎকার!
ভালোলাগা জানবেন ভ্রাতা!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা সব সময়ের জন্য ভাই।
শুভকামনা রইল।
১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫২
হামিদ আহসান বলেছেন: ভাল লেগেছে কবিতা ................................
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ হামিদ ভাই। খুব উৎসাহিত হোলাম।
১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সবগুলো কবিতাই অসাধারন লাগলো ।+++++
চমৎকার উৎস্বর্গ ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই প্লাসের জন্য।
শুভকামনা সব সময়ের জন্য।
১৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সেলিম ভাই আপনার কাছ থেকে ভালো লাগা পেয়ে সত্যি খুব আনন্দিত।
১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯
আবু শাকিল বলেছেন: শিরোনামহীন কবিতায় চমৎকার ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।
শুভেচ্ছা জানবেন কাণ্ডারি ভাই
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা শাকিল ভাই।
খুব অনুপ্রাণিত হোলাম।
শুভকামনা সব সময়ের জন্য।
১৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: পাঁচমিশালী কবিতা পড়ে অনুভুতিও পাঁচমিশালী হয়ে গেছে। তাই আলাদা করার কষ্ট হতে বিরত থাকলাম। তবে প্রথম কবিতায় দুঃখবোধটা বেশী অনুভূত হল। প্রাঞ্জল ভাষার মাঝেও চমৎকার কিছু উপমা আর রূপকের ব্যবহারে মুগ্ধ হয়েছি। মিশ্র অনুভূতি জাগানো পাঁচ কবিতা ভালো লিখেছেন কাণ্ডারি অথর্ব।
পাঠক হিসাবে বলবো একটা করে কবিতা দিলেই ভালো হতো। কবির সাথে তখন অনুভূতি শেয়ার করা সহজ হতো।
আপনার কবিতা লেখার অনুপ্রেরণাদাতা সহব্লগার আশরাফুল ইসলাম দুর্জয়কে আন্তরিক অভিনন্দন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার এই মন্তব্যটা আমাকে সামনে আরও ভাল কিছু লেখার জন্য খুব উৎসাহ যোগাবে।
ভাই একসাথে পাঁচটি কবিতা দেয়ার পেছনে আসলে কারণ হলো পোস্টের সংখ্যা বাড়াতে না চাওয়া।
কৃতজ্ঞতা রইল সব সময়ের জন্য।
শুভেচ্ছা শতত।
১৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার লাগল সবগুলোই।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইডি।
ভাল থাকুন সর্বদা।
১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো কবিতাগুলো। শুভকামনা রইলো।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ধন্যবাদ জানবেন।
শুভেচ্ছা শতত।
১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার লিখা কান্ডারী ভাই...
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
ও শুভকামনা...
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ভাই।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল।
১৯| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:২১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক কাণ্ডারি ভাইয়া।
২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
টু ইউ মাচ থ্যাংক্স মেনশন নট।
২০| ২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক কাণ্ডারি ভাইয়া।
২৫ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
লেখক বলেছেন: টু ইউ মাচ থ্যাংক্স মেনশন নট।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: প্রথম লাইক