নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে ....

সত্যান্বেসী

কলকাতা হাই কোর্টের উকিল

সত্যান্বেসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুফি অধিবিদ্যা : ওহাদাতুল ওজুদ বা আল্লা আর জগতের অভিন্নতা

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪



ওহাদাতুল ওজুদ একটা ভীষণ জরুরি সুফি কনসেপ্ট | সুফিবাদের একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ইটা | এর অর্থ হলো আল্লা আর জগতের অভিন্নতা | এই একটি ব্যাপার নিয়ে মুসলিম দুনিয়ায় অনেক বিতর্ক হয়েছে | বিতর্কের বিষয় হলো: আল্লা আর জগত এক না আলাদা | আমি গোড়া থেকে সমস্ত বিষয় খুলে বলছি |

আবির্ভাব

ওহাদাতুল ওজুদের তত্বটা প্রথম বলেছিলেন হুসেন ইবন আলী নাম এক ব্যক্তি | তিনি একটা বই লিখেছিলেন মিরাত উল আরিফিন | এই বইটা তার ছেলের প্রশ্নের উত্তরে তিনি লিখেছিলেন | প্রশ্নটা হলো সুরা আল ফাতিহার ব্যাখ্যা | এই বইতেই তিনি প্রথম ওহাদাতুল ওজুদের তত্বটা বিশদে লিখেছিলেন | এরপর অতিন্দ্রিযবাদী লেখক আবু সায়িদ মুবারক মাখজুমি তাঁর বই তোহফা মুরসালা-তে এই বিষয়টা বলেছিলেন | একজন আন্দুলুসিয়ান সুফি সাধক ইবন সবিন তার লেখায় এই কথাটা ব্যবহার করেছিলেন | কিন্তু যে সুফি সাধক সবচেয়ে গভীরভাবে এই তত্ব আলোচনা করেছেন তিনি হলেন আর কেউ নন , ইবন আরবী | তিনিই ওজুদ শব্দটিকে আল্লা অর্থে ব্যবহার করেছেন |তিনি বলতে চেয়েছেন যে ওজুদ বা সত্তা শুধু আল্লার আছে | তিনি আরো একটা টার্ম ব্যবহার করেছিলেন: “আল্লা ছাড়া আর সব বস্তু” | তিনি বলেছিলেন যে জগতের বস্তুসকল আল্লা থেকে ওজুদ বা সত্তা ধার করেছে যেভাবে পৃথিবী সূর্যের আলো ধার করে | তিনি তার তানজিহ তে আরো বলেন যে জগতের বস্তুসকলের কোনো অস্তিত্ব নেই আল্লা ছাড়া | তসবির দিক থেকে তিনি বলেন যে সমস্ত বস্তু সত্তা বা ওজুদের প্রকাশ ছাড়া কিছু নয় |

দৃষ্টিকোণ

কি ধরনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে আল্লা আর জগতের অভিন্নতা বোঝা যায় ? সৃষ্টিকে তার ভেতরের অংশ থেকে দেখলে বোঝা যায় | একে বলে বাতেনি দৃষ্টি | কিন্তু বাহ্য অংশ থেকে দেখলে বোঝা যায় না |একে বলে জাহেরী দৃষ্টি | বাহ্য দৃষ্টিতে আল্লা আর জগত আলাদা | কিন্তু অভ্যন্তর দৃষ্টিতে বা পরম দৃষ্টিতে আল্লা আর জগত এক ও অভিন্ন | আমাদের হিন্দু ধর্মে একে বলে তত্ব দৃষ্টি |

দর্শন

ইবন আরাবী বলেছেন যে ওজুদ বা সত্তাই হলো একমাত্র বাস্তব যা থেকে বাকি বাস্তবগুলি এসেছে | বাহ্য দুনিয়া হলো আল্লার এক ছায়ামাত্র | আল্লা একাই হলো সর্বব্যাপী চিরন্তন এক সত্য | যা কিছু বাহ্য বস্তু সবই আল্লার ছায়া বা তাজাল্লি মাত্র , আল্লা থেকে পৃথক নয় | ইবন আরাবির নিজের ভাষায় এই তত্বের সারাংশ হলো : “সেই আল্লার জয় হোক যে সবকিছুর মূল হয়ে সবকিছু সৃষ্টি করেছে |” ওজুদ বা সত্তাকে এক বলার অর্থই হলো সমস্ত জীবেরএকতা ঘোষনা | সত্তা অসীম (মুতলাক) ও অখন্ড | আর সত্তা ব্যতীত যাহাই আছে তা বিভিন্ন এবং সীমিত (মুকায়্য়াদ) |

আল্লার অনন্তত্ব

আল্লা অসীম | কিন্তু তিনি সমস্ত সসীম বস্তুকে ধারণ করেন | অন্যভাবে বলতে গেলে তিনি সীমাহীন সীমা | পরম দৃষ্টিতে ওজুদ হলো আল্লার অসীম বাস্তবতা বা অস্তিত্ব (ওজিব আল ওজুদ ) | এই অর্থে ওজুদ হলো আল্লার এসেন্স (জাত আল হক)| এইটাই একমাত্র বাস্তবতা |স্থুল দৃষ্টিতে ওজুদ হলো আল্লা ছাড়া সমস্ত বস্তুর এসেন্স (মাসিবা আল্লা)| ইবন আরাবী এভাবেই বিশ্বকে বর্ণনা করেছেন |

সুফিদের সৃষ্টিতত্ব

সুফিদের মতে সৃষ্টির বহু ধাপ আছে | ইবন আরাবী নিষ্ক্রমণ বলেছেন | তাঁর মতে তিনটি ধাপে সৃষ্টি হয়েছে : ১] মহাপবিত্র নিষ্ক্রমণ ২] পবিত্র নিষ্ক্রমণ আর ৩] চলমান নিষ্ক্রমণ | আল্লার নাম এবং গুনই এই বিশ্ব আর মুলতত্বের মধ্যেকার যোগসূত্র |

সুফি শিক্ষক যারা এই তত্ব প্রচার করেছিলেন

এই তত্ব প্রচার করেছিলেন কুন্যাবী, জন্ডি, তিলিমসনি, কেশারী, জামি ইত্যাদি সুফি শিক্ষকরা |বিখ্যাত স্কলার মুহিবুল্লাহ ইলাহাবাদী এই তত্বের খুব জোরদার সমর্থক ছিলেন | সচল সার্মাস্ত আর বুল্লেহ শাহ নাম দুই সুফি কবিও এই মতের সমর্থক ছিলেন | এই মত হাম্মাহ উস্ত বা তিনি একজন দর্শনের সাথেও যুক্ত ছিল | এই দর্শন দক্ষিন এশিয়ায় খুব জনপ্রিয় ছিল |

তাশকিক বা স্তরিকরণ

এই মতটি ওহাদাতুল ওজুদের সাদ্রিয়ান ব্যাখ্যার সাথে জড়িত | এই মত অনুযায়ী জগত আর সত্তা বা আল্লা এক : এর মানে হলো আল্লা এক কিন্তু তিনি বহিঃপ্রকাশের বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত হয়েছেন | এই মত অনুযায়ী সৃষ্টির বিভিন্ন স্তরভেদ রয়েছে ফার্স থেকে আরশ পর্যন্ত | এদের একটা সাংগঠনিক স্ট্রাকচার রয়েছে | কিন্তু সমস্ত সৃষ্টির সত্তা এক ও তার উত্স আল্লা | এই স্তরগুলি আসলে শক্তিসামর্থের তারতম্যের ফলে তৈরী হয়েছে | পুরো দুনিয়াটা এক সত্তার বিভিন্ন বহিঃপ্রকাশের শক্তির তারতম্য ছাড়া আর কিছুই নয় | এদের মধ্যে ফেরেশতাদের মধ্যে ওজুদের বা আল্লার বহিঃপ্রকাশ বেশি আর ধুলোর মধ্যে কম |

সমালোচনা

মুসলিমরা বারে বারে সুফি অধিবিদ্যার সমালোচনা করেছে | আন্দালুসে সুফি অধিবিদ্যা ব্লাসফেমি বলে পরিচিত | এখানকার মুসলিমরা আশারীয় মত মেনে চলে | সুফিদের মধ্যে থেকেও সমালোচনা ছিল | আহমেদ সিরহিন্দী এর সমালোচনা করে বলেন যে জগত মিথ্যা আর আল্লা সত্য ইটা ঠিক নয় | কারণ পরম তত্ব আল্লা থেকেই জগতের উত্পত্তি হয়েছে ইত্যাদি |
কিন্তু এর বিরুদ্ধে যে অভিযোগটা খুব বিখ্যাত তা হলো এটা বহু ঈশ্বরবাদের স্রষ্টা যা ইসলামের সুন্নার বিরোধী | এর জবাব আমি পরে দেব |

সমালোচনার উত্তর

পীর মেহের আলী বলেন যে জগত সত্য নয় কেবল আল্লা সত্য | একমাত্র সত্য | আর বাকি সব ঝুঠ হ্যায় | সৈযদ ওয়াহিদ আশরাফ-ও এই মতের সমর্থক ছিলেন |

ওহাদাত আশ শুহুদ বা আপাত বাদ

ওহাদাত আল ওজুদের যারা সমালোচক তারাই এই মতবাদটা এনেছে | এর অর্থ হলো এই যে জগত আর আল্লার মধ্যে যে ঐক্য বা অভিন্নতা দেখা যায় তা আসলে আপাতদৃষ্টিতে দেখা যায় অর্থাত তা মানুষের মনের কল্পনায় আছে , বাস্তবে নেই | এই মতবাদ ভারতে খুব জনপ্রিয় হয়েছিল | আহমেদ সিরহিন্দিও এর সমর্থক ছিলেন |

আল ওজুদ আল মুনবাসিত : দুই মতের সমন্বয়


দুই পরস্পর বিরোধী মত ওহাদাত আল ওজুদ আর ওহাদাত আশ শুহুদের মধ্যে সমন্বয় করে এই মত | এর বক্তব্য হলো দুই পরস্পর বিরোধী মতের বিরোধটা হলো ভাষাগত অস্বচ্ছতা | যদি সব উপমাগুলো সরিয়ে ফেলা যায় তাহলে দুই মতের মিল হয় | নিজের দুই বই লামহাত আর সাতাত-এ এই মত প্রকাশ করেন শাহ ওলিউল্লাহ দেহলভী |
তিনি আরো বলেন যে এই দুনিয়ার একটা আত্মা আছে | তাকে জগদাত্মা বলা যায় | তাকেই শুধুমাত্র জানা যায় | এই জগদাত্মা থেকে পরম আল্লাহ পর্যন্ত কেউই যেতে পারে না বা জানতে পারে না | এই জগদাত্মাকেই আল ওজুদ আল মুনবাসিত বলে | ওই যতটা সম্ভব সমন্বয় সম্ভব |

ওহাদাত আল মাকসুদ বা ঐক্যের উদ্দেশ্য

সুলতান বাহু এই মতবাদ প্রচার করেন | তিনি বলেছেন এই জগত ও আল্লার একতার উদ্দেশ্য হলো আল্লাতে ফানা হয়ে যাওয়া বা চিরকালের মত মিশে যাওয়া | তিনি এর বেশি কিছু বলেননি |
সংক্ষেপে এই হলো ওহাদাতুল ওজুদ আর তার সাথে জড়িত বিভিন্ন মতবাদ |

লেখকের মতামত

এই ওহাদাতুল ওজুদ হলো হিন্দু ধর্মের “ব্রম্ভ সত্য জগত মিথ্যা” মতবাদের ইসলামিক ভার্সন | এটাকে অনেকে সমালোচনা করেছেন | আমি সেইসব সমালোচনার উত্তর আমার মত করে দেব |

প্রথম সমালোচনা হলো এটা নাকি বহু ইশ্বরবাদের স্রষ্টা | আদপেই তা নয় | এক আল্লা জগতে বহু রূপে প্রকাশ পাচ্ছেন : এই তো মত | যেমন আপনার তিনটে বিভিন্ন নামে ফেসবুক আইডি থাকলে সেটা তিনটে বিভিন্ন ব্যক্তির হয়ে যাচ্ছে না বরং একটাই ব্যক্তির হচ্ছে, তেমনি এক আল্লাহ জগতে বিভিন্ন রূপে প্রকাশ পেলেও সেই রূপগুলো বিভিন্ন ঈশ্বরের হচ্ছে না বরং একটা ঈশ্বরেরই হচ্ছে | এটা কি করে বহু ঈশ্বরবাদ হয় ? কাদের কাছে হয় ? শুধু তাদের কাছেই হয় যারা এই তত্ব জানে না |

দ্বিতীয় হলো ওহাদাত আশ শুহুদ যা বলে আল্লাহ আর জগতের ঐক্য শুধু মানুষের কল্পনায় আছে বাস্তবে নেই | এটাও সত্যি নয় | কারণ সৃষ্টির শুরুতে একমাত্র আল্লা ছিলেন | আর কিছুই ছিল না | তিনি কিভাবে জগত সৃষ্টি করবেন যখন কিছুই ছিল না ? তিনি পঞ্চ মহাভূত উত্পন্ন করে তা থেকে জগত সৃষ্টি করেছেন যদি বলা যায় তাহলে প্রশ্ন হয় যে এই পঞ্চ মহাভূত তৈরির উপকরণ কোথা থেকে এলো ? এভাবে এক অনন্ত পশ্চাদপসরণ দোষ তৈরী হয় | সুতরাং বুঝতে হবে যে আল্লাহ নিজেই ওই পঞ্চ মহাভূত হয়ে জগত হয়েছেন | শুধু এই একভাবে একটা একক সত্তা কোনো কিছু হতে পারে | মূর্খদের বোঝানোর জন্য আল্লা জগত সৃষ্টি করেছেন এই কথা বলা হয়ে থাকে | কিন্তু কথাটার মধ্যেকার লজিকাল ফ্যালাসির দিকটা কেউ দেখে না | সুফিরা দেখে আর ইবন আরাবিরা দেখে | আমিও দেখি | সুতরাং আল্লা ও জগতের ঐক্য বাস্তবে আছে | ওহাদাত আশ শুহুদ ভুল |

পঞ্চ মহাভূতও একবারে সৃষ্টি হয় নি | বরং ধাপে ধাপে সৃষ্টি হয়েছে | আকাশ হচ্ছে আল্লার স্বরূপ | কারণ ইটা অবিনাশী | এই আকাশ থেকে প্রথমে বায়ু এলো | বায়ু থেকে এলো আগুন | আগুন থেকে এলো পানি | পানি থেকে এলো পৃথিবী | তাহলে বুঝায় যাচ্ছে এইগুলি রূপান্তর ব্যতীত কিছুই নয় | আকাশরুপি আল্লা এইভাবেই জগত হয়েছেন |

অনেকে বলবেন আল্লাহ বললেন আর জগত সৃষ্টি হয়ে গেল | সেটাও সম্ভব নয় | কারণ বলতে গেলে শরীর প্রয়োজন | সেই সময় আল্লা কেবল আকাশ ছিলেন | আকাশ কখনো কথা বলতে পারে না |

অনেকে বলবেন যে আল্লাহ ভাবলেন আর জগত সৃষ্টি হয়ে গেল | এটাও ঠিক নয় | এরকমটা শুধুই মনে হয়ে থাকে | মনে মনে আমরা যা ভাবি তা ততক্ষনাত সৃষ্টি হয় | আল্লা যদি ভেবে জগত সৃষ্টি করেন তাহলে জগত আল্লার কল্পনা ছাড়া আর কি ? আর কল্পনা শুধু মনে থাকে আর মন ব্যক্তির সাথে অভিন্ন | আমি আর আমার মন দুটি পৃথক বস্তু তো নয় |তাহলে আল্লা আর জগত পৃথক কেন হবে ?

তৃতীয়ত জগতের আত্মা বা আল ওজুদ আল মুনবাসিতও ভুল | জগতের আত্মা আর পরমাত্মায় ভেদ নেই | দুটো আত্মা নয় আত্মা একটাই হয় | আত্মা যদি দুটো হয় তাহলে কি সমস্যা হয় ? আমরা আগেই দেখেছি যে এক আল্লা জগতে রুপান্তরিত হয়েছেন | এখন তিনি যদি তাঁকে ছাড়া আরেকটা আত্মা সৃষ্টি করেই থাকেন তাহলে সেই জগদাত্মা আল্লার রূপান্তর ছাড়া আর কি ? ফলত তিনি ছাড়া আর কোন বস্তু আছে যা দিয়ে তাঁর থেকে পৃথক আত্মা নির্মান করা যাবে ?

সুতরাং এই আল ওজুদ আল মুনবাসিত তত্বও মিথ্যা |

তবে একটা বিষয়ের সাথে আমি একমত যে ওহাদাত আল মাকসুদ বা ঐক্যের উদ্দেশ্য একটাই : ফানা হয়ে যাওয়া | শুধু আল্লা আর জগতের একত্বের মধ্য দিয়েই তা সম্ভব | তার চেয়ে আসুন পীর মেহের আলীর সাথে গলা মিলিয়ে বলি : এক আল্লায় সত্য আর বাকি সব ঝুট হ্যায় |

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

মুক্তমনা মানব বলেছেন: এল ইউনিভার্স ট্রুথ আর আল্লাহ্‌ ঝুট হ্যায়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

সত্যান্বেসী বলেছেন: না ভাই আল্লা ঝুটা নয় | বরং আল্লার নামে জিহাদ করে যারা নিরীহ লোকেদের হত্যা করে তারা ঝুটা | এইসব ঘৃণ্য জঘন্য জিহাদিদের জন্য রয়েছে সমস্ত মানবজাতির ঘৃনা আর আল্লার ক্রোধ যা তাদের অনন্তকাল নরকে জ্বালাবে | এইসব ঘৃণ্য লোকেরাই আল্লার মুখে চুনকালি দেয় | এরাই ঝুটা |

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩১

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পোস্টটা পড়ে মনে হল অনেক অসাধারণ ব্লগারও আছেন এই সামু ব্লগে ।
অতি গভীর দার্শনিক একটা বিষয় নিয়ে এমন সহজ ভাবে লিখবার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা........।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

সত্যান্বেসী বলেছেন: ওই যা একটু লেখালিখি করি | আপনাদের যে ভালো লেগেছে এটাই আমার কাছে যথেষ্ট |

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬

মরুবিজয় বলেছেন: পড়লাম - ভাল্লাগলো - ধন্যবাদ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.