নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার গান গাই

আমি তোমাদের গান গাই

এ,আর রানা

স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলার

এ,আর রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৪

না এটা গ্রামিন ফোনের কোন বিজ্ঞাপন নয়,শুধু কথায় নয় কাজেও প্রমান দিলেন এই অনন্ত জলিল।যাকে নিয়ে সত্যিই কত তামাসার ঝড় উঠেছিল সামাজিক মাধ্যমগুলাতে।।আলিম আল রাজির লিখা এই অনন্ত ভাইয়ের প্রতি ভালবাসা আর কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ ।রাজির সাথে সুর মিলিয়ে আমিও বলতে চাই সেলুট তোমায় ভাই,যাহা তুমি করেছ তার সত্যিই কোন উপমা নাই।মানুষগুলো এমন হবে এটাই তো মানুষের রুপ।সমাজের কত বিত্ত্যবানই তো আছে,যাদের অর্থ ব্যয়ের কোন মাত্রা নাই।কত প্রান অকালেই ঝরে যায় ওই অর্থহীনতায়।



অনন্ত জলীল কেবল চলচ্চিত্রের নায়ক নন বাস্তবেও নায়ক ...



বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকাকে আমরা কখনো মানুষের পাশে দাড়াতে দেখিনা। তিনি শ্যুটিং নিয়েই ব্যাস্ত থাকেন। আমাদের নেত্রী ২০০ কোটি টাকা দিয়ে মৃত্যু কেনাবেচা করেন। সদ্য পাখনা গজানো সেলিব্রেটি কন্যা ভিক্ষুকদের ছবি দিয়ে ফেইসবুকে জোক্স করেন। আরেক প্লাস্টিক কন্যা রানা প্লাজার নিচে হাজার মানুষকে রেখে ইমরান হাশমী টাইমস পালন করেন।



মিছিলের বাইরে দাঁড়িয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করে যান একজন। তিনি এম এ জলীল অনন্ত। স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে। কিছুটা একঘুয়েমী নিয়েই চেষ্টা করে যান বাংলাদেশের সিনেমাকে আন্তর্যাতিক অংগনে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।

সিনেমার বাইরেও তিনি আরেক নায়ক। নিজের টাকায় এতিমখানা চালান, বৃদ্ধাশ্রম চালান তিনি। অভিনেতা আনোয়ার হোসেনের জন্য সবার আগে কেঁদে উঠে তার মন। তিনি আনোয়ার হোসেনের পাশে দাঁড়ান।



ফেইসবুকে কিছু ছেলেমেয়ে যখন ক্যান্সারে আক্রান্ত আমাদের ভাই আনহাফকে বাঁচানোর জন্য চিৎকার করে তখন সেই চিৎকার গিয়ে পৌছায় অনন্ত জলীলের কানে। তিনি ছুটে আসেন আনহাফের কাছে, আনহাফকে বাঁচাতে।

আর কারো কানে গিয়ে পৌছায়না সে চিৎকার। রুপালী পর্দার মানুষগুলো পর্দার ওপাশেই থেকে যান। এ পাশে আর আসেন না।



প্রিয় অনন্ত জলীল,

আপনাকে অনেকবার পঁচানোর চেষ্টা করেছি। কখনো অজ্ঞানে, কখনো সজ্ঞানে।

সেই ধৃষ্ঠতার পূনরাবৃতি না করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো এখন থেকে।

ভালো থাকুন। শ্রদ্ধা ….. ! ! !



ছবিটা দেখতে এই লিংকটিতে যান ছবিটা দেখতে এখানে যান







মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২২

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: কপি/পেস্ট না করলেই কি নয়???

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৩

এ,আর রানা বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই,আপনি হয়তো নাপড়েই মন্তব্য করে ফেলেছেন,তবুও ধন্যবাদ।ভালকিছু কপি পেস্ট হলে দূষের কিছু নাই।আর যার লিখা তা পরকাশ আছে,আমার চোখে ভাল লাগলো য়াই পোস্টটি শেয়ার করলাম মাত্র।ভাই আমরা এখানেই ভুল করি হয়তো কোন কিছু না বুঝেই মন্তব্য করে বসি।আবারো আপনাকে ধন্যবাদ। ।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

হেডস্যার বলেছেন:
ভালো কাজ প্রশংসার দাবি রাখে।

ইসলাম এমনভাবে দান করতে নির্দেশ দিছে যাতে এক হাতে দান করলে অন্য হাত ও জানতে না পারে।

আর অনন্ত সাহেব আনোয়ার হোসেনের জন্য দান করে আবার সেইটা মিডিয়াতে প্রকাশ করতে গেছেন। পরে আনোয়ার হোসেনের পরিবার সেইটা ফিরিয়ে নেয়ার অনুরোধ জানাইছিলো।

স্বার্থ ছাড়া কেউ কারো পাশে দাঁড়ায় না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

এ,আর রানা বলেছেন: ইসলাম এর নিতি মানে কয়জন বলেন।ইসলাম বলেছেন তোমরা তোমাদের প্রতিবেশির খবর রাখ,যেমন পার তাদের কষ্টের ভাগ নাও।ভাই ইসলাম হচ্ছে শান্তির ছায়া যারা ইহার সঠিক নিতিতে নিজেকে ব্যবহার করবে তারাই শ্রেষ্ঠ মানব।আপনার কথা ঠিক আর এইটুকুই তো সবাই করেনা।যদি ইহাতে তার কোন সার্থ থেকেই থাকে তবুও ওই টুকুতেও একটি প্রান ত বেচে গেল।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

হেডস্যার বলেছেন:
যদি ইহাতে তার কোন সার্থ থেকেই থাকে তবুও ওই টুকুতেও একটি প্রান ত বেচে গেল।

নিশ্চই নিশ্চই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.