নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয়? কবি নই, গল্পকার নই, আবার গবেষক, পর্যটকও নই... সামুর খুব সাধারন এক পাঠিকা আমি। ও.. আর একটা পরিচয় আছে।ব্লগের কোথায় যেন পড়ছিলাম, \"সকল ব্লগারই ফেসবুকার কিন্তু সকল ফেসবুকার ব্লগার নয়।\" এই মতে আমিই একমাত্র ব্লগার যে কিনা ফেসবুকার নই।

অন্তঃপুরবাসিনী

অন্তঃপুরবাসিনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার দেখা ব্রিটিশ আমলের একটি ভবন (যশোর কালেক্টরেট ভবন)

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯



ব্রিটিশ ভারতের প্রথম জেলা যশোর।একে একটি জেলা হিসাবে ঘোষণা করা হয় ১৭৮১ সালে।এর অধীনে ছিল খুলনা,ফরিদপুর,পাবনা,নদীয়া ও চব্বিশ পরগনা জেলার বেশিরভাগ এলাকা। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি রাজস্ব সংগ্রহ ও ঔপনিবেশিক শাসন বজায় রাখার জন্য প্রশাসনিক সংস্কারের দিকে গুরুত্ত্ব দেয়।১৭৮৬ সালের ৪ঠা এপ্রিল মি. টিলম্যান হেঙ্কেল যশোর কালেক্টরেট প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন। তৎকালীন সরকারের কর্তা ব্যক্তিরা তার প্রস্তাবে সাড়া দিলে ১৭৮৬ সালে যশোর কালেক্টরেট এর যাত্রা শুরু হয়। মি. টিলম্যানকে যশোর জেলার জেলার প্রথম কালেক্টর নিযুক্ত করা হয়।মুড়লির একটি পুরাতন কুঠিবাড়িতে তিনি তাঁর কার্যক্রম শুরু করেন।১৭৯৩ সালে মুড়লি থেকে কসবায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয় সরিয়ে আনা হয়।১৮০১ সালে যশোর জেলার প্রথম কালেক্টরেট ভবন বর্তমানের স্থানে গড়ে তোলা হয়।১৮৮৫ সালে বর্তমান ভবনটির একতালা নির্মাণ করা হয়।৩৬০ দরজার এই ভবন ছিল তৎকালীন বাংলার দীর্ঘতম ভবন।


সব দিকেই লোক চলাচল সমান।সব দিকেই দরজা। কোনটা সামনের দিক বের করতে গিয়ে দেখলাম ভবনের এই দিকে জাতীয় পতাকা উড়ছো।তাই এই দিকটাকেই আমি সামনের দিক বলব।আবার এ দিকটা শহর সংলগ্নও।ছবিটা উপরতলা থেকে তোলা।


ভবনের পশ্চিম দিক।


দক্ষিন দিক। এই দিকে দাপ্তরিক কাজের জন্য লোকজন বেশি যাতায়ত করে। এর বিপরীত দিকে সুন্দর একটা পুকুর আছে।


পুকুরপাড়।


যশোর জেলার মানচিত্র


দুইতালায় ওঠার সিড়ি।


দুইতালার বারান্দা। এত্ত লম্বা বারান্দা আগে দেখিনি আমি। B:-)


বিল্ডিংটার সামনে বসার জন্য পার্ক।ছবিটা দুইতলা থেকে তোলা।


পূর্বদিক। বিশ্রি বাজে অবস্থা। :( এরকম একটা ভবনের একটা দিক, এরকম দেখে মনটা খারাপ হয়ে যায়।

প্রথম ছবিটা নেট থেকে নেয়া।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

বিজন রয় বলেছেন: কার্জন হলেন মতো।
+++

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৬

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: হুম। ধন্যবাদ আপনাকে। :)

২| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবিগুলো দেখে আমাদের দেশের ইতিহাস ঐতিহ্যের কথা মনে পড়ে গেল।

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৮

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার ঐতিহাসিক ভবন দর্শনের কাহিনী ও ছবি।
+

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৩

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। :)

৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: কালেক্টরেট অফিসে বেশ কয়েকবার যাওয়া আছে। সত্যিই জায়গাটা অনেক সুন্দর! আর আপনার ছবিগুলোও খুব ভাল হয়েছে! শুভ কামনা জানবেন!

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২১

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানবেন। :)
জায়গাটা আপনার চেনা জেনে ভালো লাগল।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

আরজু পনি বলেছেন:

ছবি তোলার ধরণটা খুব পছন্দ হয়েছে ।

দেখতে খুব ভালো লাগছে।

আগে একজন ছিলেন গৃহবন্দিনী নামে...আপনার নিক দেখলে উনার নিকের কথা মনে পড়ে যায়।

শুভেচ্ছা রইল।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।আমার ব্লগে স্বাগতম!
আমার নিকের কথা অন্য একদিন বলব।:)

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৬

সুমন কর বলেছেন: অনেকটাই কার্জন হলের মতো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভয়ে ছিলাম এটাও পচা পোষ্ট বলেন কিনা! :| আসলে আমি লেখালেখি বা এখানে ও নতুন।ওই পোষ্টটাতে আর একটু খুলে বললে আমার শিখতে/বুঝতে সুবিধা হত।

৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৪

নেফার সেটি বলেছেন: আমাদের যশোর ♥ :)

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: যশোরের কথা শুনতে কেমন লাগলো?

৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: যশোরের ইতিহাস জানা হলো।

ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে।

অবশ্য পূর্বদিকের ছবিটা দেখে খারাপ লেগেছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১১

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: পূর্বদিকটায় পরিচ্ছনতার জন্য সরকার দৃষ্টি দিতে পারে।
আপনাকে ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ার জন্য। :)

৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অসাধারন সুন্দর স্হাপত্য। আমাদের দেশের আনাচে কানাচে এমন অনেক নিদর্শন রক্ষানাবেক্ষনের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে সোনারগাঁ। কিন্তু সরকারের পর্যাপ্ত উদ্দোগ দেখি না এগুলো রক্ষনাবেক্ষনের জন্য।

আপনাকে ধন্যবাদ যশোর কালেক্টরেট ভবনের এই সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। :)

১০| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কতো কিছু যে দেখার বাকী রয়ে গেছে এখনো, জানিনা কবে সব কিছু দেখা শেষ হবে।..........ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমার ব্লগে স্বাগতম। এ ভবনটিও দেখতে পারেন। :)

১১| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: চা দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। :)

১২| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !

আমার জন্মস্থান যশোর ! :)

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: নিজের জম্ম স্থানের খারাপ পোষ্ট দেখলেও চমৎকার লাগে। :D
যশোরের কোথায় জানার ইচ্ছা রইল।

আমার ব্লগে স্বাগতম। :)

১৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কি সুন্দর আগের সেই ভবন।

কি নিখুঁত কাজ।

শেষের ছবিটা দেখে দুঃখ পেয়েছি :(

১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: হ্যাঁ আপু অনেক সুন্দরই।
আমিই ভালোভাবে তুলে ধরতে পারিনি।
আপু এটা আসলে একটা সরকারি অফিস।
ফৌজদারি মামলা গুলোও এখানে নিস্পত্তি করা হয়।
এরকম নিদর্শন গুলো রক্ষনাবেক্ষনের জন্য সরকারের যথাযথ পদক্ষেপ কামনা করি।

ধন্যবাদ আপু। :)

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫১

ফেরদৌস প্রামানিক বলেছেন: লেখা ও ছবি, দুটোই ভালো লেগেছে। সেই সাথে ইতিহাসটাও কিছু জানা হল !

১২ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:০৬

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ যশোর কালেক্টরেট ভবনের এই সৌন্দর্য তুলে ধরার জন্য।
ভবনটি সম্ভবত জেলা জজ আদালত হিসেবে আছে এখন।

১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।

হ্যাঁ জেলা জজ আদালত।

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগলো।

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:০০

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:২০

দিয়া আলম বলেছেন: তুমি কি আমাকে ভুলে গেলা আপু? :(

ছবি কথায় মুগ্ধতা আপু

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:২৯

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: না না!! একদম ভুলিনি।
আমি আরো অপেক্ষায় আছি। আজকে তোমার নতুন পোষ্টের জন্য।

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮

দিয়া আলম বলেছেন: এই আডি তে লেখা যাবেনা আপু, আমাদের বাসায় একটা বান্দর আছে দেখতে হুবহু আমাদের মত তার জন্য এখানে আর কিছু বলা যাবেনা আপু। নতুন আইডি করে তোমাকে বলে দেবো, তবে আমার মন অনেক ভালো আজ দুদিন ধরে :)

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: মন অনেক ভালো? আজকে যে তোমার রংহীন রবিবার =p~ ;)

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭

দিয়া আলম বলেছেন: নাহ আজকে রং সহ শনিবার আপু, এর বেশি কিছু বলতে পারছিনা :P তবে মনটা একটু আগে খারাপ ছিলো আম্মু বলে এত বেহায়া মেয়ে আমি পেটে ধরলাম কিভাবে আমি জানিনা :(

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আহারে! :(

অবশেষে বেহায়া উপাধি!! :D =p~ =p~ =p~

২০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫

জুন বলেছেন: যশোর আমার অনেক পরিচিত । বাইরে থেকে দেখেছি এই ভবনকে । আজ আপনার চোখে সবটুকু দেখা হলো অন্তপুরবাসিনী । সুন্দর ছবি ব্লগ।
+

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২০

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে আনন্দিত।:)
অনেক ধন্যবাদ আপু।:)

২১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০২

খোলা মনের কথা বলেছেন: ছবিটি দেখেই মনের ভিতর ধক করে উঠলো। আমি যশোরের সন্তান তাই এমন হল মনে হয়। আপনার বাসা কি যশোরে???

যাইহোক পোষ্টটি সুন্দর হয়েছে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৪

অন্তঃপুরবাসিনী বলেছেন: ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ার জন্য।

ব্লগে আমি ছাড়াও দেখছি অনেক যশোরের সন্তান আছেন। :)
আমাদের যশোর অনেক বড় কিনা। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.