![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথা না রাখার স্বদেশে; আর কথার কন্টক বেঁধাতে চাইনা। তাই কথার রাজ্যে কথার ফেরি করে ফিরি রোজ। হা-পিতেশ করতে গিয়েও ঠেকে যাই। হয়তো জীবনটা এমনই কেউ হারে কেউ জেতে।ভালবাসার সংবৃতি নেই বলে আহত হই; তবুও পড়ে থাকি নুড়ি’র মতো যদি মুক্তো ভেবে কেউ হাতে তোলে; যদি ওঁচলা ভেবে কেউ ছুড়ে ফেলে তবুও তেমনি থাকি, যেমনি আছি এখনো। কারও সংবেদ্য না হতে পারি নৈবেদ্য হতে দোষ কি!!\nযোগাযোগ: facebook.com/aru.sokal
নগর তিলোত্তমা রয়েছে সুবর্ণ নগরের গনিকালয়েও।
মেহেদী তার হাতেও উঠে। সানাই সেও শুনে তবে সেটা কোন আয়োজনের জন্য নয়। এই ঘরানার থার্ডক্লাস টাইপের মেকাপ বক্সও থাকে তার পার্সে। অভিনয়ে মন জয় করবার জন্য নয়, সেটা বিনিময়ের জন্য। দুরন্ত কিশোরীর মতো সে ও শিস মারতে জানে। তফাৎ এই যা, ‘ঘরনী’ লেবেল আঁটা আর তিলোত্তমারা লেবেল বিহীন। ছিপি না খোলা পর্যন্ত বোতলের স্বাদ অনুভব করা যায়না। কৌমার্য হাতে নিয়ে উড়নচণ্ডী! অনেকে ছিপি খোলবার আগেই বিবসন হয়ে যায়। তিলোত্তমাদের তাতে কোন ভ্রুকুটি নেই, নরাধম কে উত্তম-মাধ্যম দেবার ইচ্ছেটুকু তারা বেঁধে রেখে দিয়েছে মধ্যমায়।
‘ঘরনী’ যদি নক্ষত্রের মতো হাজার ইচ্ছের পাতা মনে পুষে বিভাবসু হয়, বিমুখ গনিকা তবে বিভাবরী। সে নিজেকে বিরজা ভাবতে পারেনা, কেননা তা হতে নেই। লক্ষনাক্রান্ত রঙটা যেন শুধু ঘরনীর একার। লৌকিকতায় হয়তো নগর তিলোত্তমা’রা কখনই সামিল হয়না। তবুও বেঁচে থাকার জন্য তস্কর হয় ক্ষণে ক্ষণে। উনিশ কুঁড়ির কৌমার্য হরণকারিনীও বলা যায় খানিকটা।
যুগ চলে যায়। গলি বদলায়। রয়ে যায় এই নগর তিলোত্তমা, যাদেরকে জন্ম দিই আমাদের মতোই কেউ কেউ। যাদেরকে এড়িয়ে চলি। আমাদের মতোই কিছু পামর! আবার শিস বাজাই তিলোত্তমাদের জন্য।
___________________________________________
রচনাকাল:
০২/০১/২০১৪
সুসং নগর।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
প্রিয় পাঠক
লেখাটি যদি নিত্যান্তই আপনার কাছে পদ্য মনে হয় তাহা হ ই লে আমার কিছু বলিবার নাই
তবে আমার মনে হইলো ইহা খানিকটা গদ্য।
ভালো থাকিনে ভ্রাতা
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: কিছু শব্দের সাথে মিথ জড়িত, তাই পাঠোদ্ধারে কিছুটা ব্যর্থ । তবে পড়তে খুব আরাম পেয়েছি । দারুণ মুক্তগদ্য!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: ভ্রাতা বুঝিতে পারিয়াছে তবে সময় করিয়া সরল ভার্সনে প্রকাশিত করিবার চেষ্টা করিব। তবে একটু ভালো করিয়া পড়িলে কিন্তু বের করা একেবারেই সহজ।
ভ্রাতা ভালো থাকিবেন
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: যুগ চলে যায়। গলি বদলায়। রয়ে যায় এই নগর তিলোত্তমা, যাদেরকে জন্ম দিই আমাদের মতোই কেউ কেউ। যাদেরকে এড়িয়ে চলি। আমাদের মতোই কিছু পামর! আবার শিস বাজাই তিলোত্তমাদের জন্য।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ধন্যবাদনম ভ্রাতা
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ধন্যবাদনম ভ্রাতা
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সুখপাঠ্য!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
শুভেচ্ছা অভিকবি
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মুক্তগদ্যের মাঝে মাঝে মুক্তোর মত কিছু শব্দ পেলাম। চোখ কাড়ল।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
ধন্যবাদনম,
প্রফেসর
আপনার মুখে ফুল চন্দন দিতে ইচ্ছে করিতেছে কিন্তুক এখন নেই। কাছে পেলে একদিন দিয়ে দেব
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল হয়েছে ।+
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ধন্যবাদ কবি
৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
মশিকুর বলেছেন:
সত্যিই অসাধারন! যুগে যুগে একই ঘটনা চলমান। কোনটি গ্রহনযোগ্য, কোনটি বর্জনের জন্যই তৈরি। তবে প্রায়ই গ্রহনযোগ্যের চেয়ে বর্জনীয়টিই বেশী আকর্ষণীয় হয়।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
তবুও আমাদের পথ চেয়ে থাকা
ভালো থাকুন
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের লেখাগুলো আমার বেশ ভালো লাগে। আপনারটাও বেশ ভালো লেগেছে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩২
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: পদ্য, পদ্যাকারে দেয়ার দরকার ছিল।