![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্পর্স করতে চাই তাকে কিন্তু কিছুতেই পারিনা,তবুও আসায় আছি তার পথ চেয়ে।
নেতৃত্ব না ‘পূজার আসন’? বিএনপির ভেতরেই কি এক নতুন ‘ফেরাউন’ উঠে আসছে?
সম্প্রতি কওমি ভিশনের একটি পোস্টার সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সেখানে উঠে এসেছে বিএনপি-সংশ্লিষ্ট কিছু ভয়ঙ্কর মন্তব্য ও অস্বাভাবিক চর্চা, যা দলটির আদর্শ, নৈতিকতা এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের প্রশ্নে বড় এক সংকেত বহন করে।
পোস্টারে যেসব কথা উঠে এসেছে তা অবাক করার মতো:
1. “তারেকের পায়ে সিজদা করতে হবে” – এ দাবি এসেছে এক বিএনপি নেতার মুখে। এটি শুধু রাজনৈতিক আদর্শবর্জিত মন্তব্যই নয়, বরং ইসলাম ও সভ্য রাজনীতির বিরুদ্ধেও ভয়ানক অপমান।
2. “লীগ নয়, এখন তাদের প্রধান প্রতিপক্ষ জুলাই বিপ্লবীরা” – এই বক্তব্য ইঙ্গিত দেয়, বিএনপি এখন নিজেরা নিজেদের ভেতরেই বিপক্ষ খুঁজে নিচ্ছে। বিরুদ্ধচিন্তার মানুষ বা গোষ্ঠীকে শত্রুতে পরিণত করার প্রবণতা বাড়ছে।
3. চরমোনাই পীরের মতো সম্মানিত আলেমকে নিয়েও আক্রমণাত্মক ভাষা – বিএনপির একজন নেতা আলেমদের প্রতি অশ্রাব্য মন্তব্য করেছেন। প্রশ্ন ওঠে, ইসলামের নাম ভাঙিয়ে রাজনীতি করে আবার ইসলামিক ব্যক্তিত্বদের অপমান কেন?
4. বিএনপির সমালোচনা করলেই “অযু করতে হবে -ওলামা দল – বিএনপির ভেতরের কেউ কথা বললেই তাকে “ওলামাদলের অযোগ্য নেতা” বলে দোষারোপ করা হচ্ছে। এটা রাজনৈতিক ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি, মতভিন্নতাকে দমন করার নোংরা কৌশল।
---
কী ঘটছে আসলে বিএনপির অভ্যন্তরে?
এত কিছু মিলিয়ে মনে হচ্ছে বিএনপিতে এখন দুই ধরনের রাজনীতি চলছে:
1. অন্ধ আনুগত্যভিত্তিক রাজনীতি, যেখানে প্রশ্ন তোলা মানেই ‘বিশ্বাসঘাতকতা’।
2. চাটুকারিতার প্রতিযোগিতা, যেখানে সত্য বলাও হয়ে যাচ্ছে অপরাধ।
এভাবে কোনো রাজনৈতিক দল টিকে থাকতে পারে না। এই ধরনের মানসিকতা দলকে গণমানুষের দল নয়, বরং একটি ফেরাউনতান্ত্রিক উপাসনাগারে পরিণত করছে।
---
⚠️ এই উগ্র আচরণ রাজনীতিতে কী বার্তা দিচ্ছে?
একটি দলের অভ্যন্তরে যদি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা না থাকে, সেখানে সত্য ও গণতন্ত্রের জায়গা কীভাবে থাকবে?
চরমোনাই পীর বা আলেম সমাজের প্রতি অবজ্ঞা শুধু ইসলামবিরোধী নয়, বরং সমাজে বিভেদ সৃষ্টির ইঙ্গিতও।
দলীয় সমালোচনা মানেই যদি “অযোগ্যতা” হয়, তাহলে আত্মশুদ্ধির পথ রুদ্ধ হয়ে যায়।
---
বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ:
1. আদর্শ ও নৈতিকতার ভিত্তিতে দলে শুদ্ধি আনতে হবে।
2. অথবা এই ব্যক্তিপূজা ও চাটুকারিতার রাজনীতিতে হারিয়ে গিয়ে ধ্বংসের পথে হাঁটতে হবে।
---
কওমি ভিশনের মতো প্ল্যাটফর্ম এই সত্যগুলো সামনে এনে এক সাহসী কাজ করেছে। রাজনীতিতে যদি সত্যের জায়গা না থাকে, তাহলে সেখানে কোনোদিনই জনগণের আস্থা তৈরি হবে না।
---
আর্টিকেল লিখেছেন: [ মাহমূদ হাবীব ]
পোস্টার ও সূত্র: কওমী ভিশন
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩০
স্পর্শ বলেছেন: জনাব আপনাকে অসংখ্য মোবারকবাদ।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:০৬
কামাল১৮ বলেছেন: সুস্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যারাই নির্বাচিত হয়ে আসবে সেই দলকেই মেনে নেয়ার নাম গনতন্ত্র। এর কোন বিকল্প নাই।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
স্পর্শ বলেছেন: আপনার বক্তব্যটি গণতন্ত্রের মূলনীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। তবে শুধুমাত্র নির্বাচনের ফল মেনে নেওয়াই যথেষ্ট নয়—নির্বাচনের স্বচ্ছতা, ভোটাধিকার নিশ্চিতকরণ, অবাধ প্রতিযোগিতা এবং রাষ্ট্রীয় শক্তির নিরপেক্ষ ব্যবহারের নিশ্চয়তা থাকলেই কেবল তা প্রকৃত গণতন্ত্র হতে পারে। অন্যথায় ফল মেনে নেওয়ার অর্থ হতে পারে একটি অন্যায় প্রক্রিয়াকে বৈধতা দেওয়া।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩
রানার ব্লগ বলেছেন: চর্মনাইয়ের ওই চিহ্নিত হজ্বের টাকা মেরে খাওয়া বাটপার সম্মানিত শির্ষ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। কি দিনকাল আসলো । ওই লোক কে তো ওয়াক্ত গুনে জুতাপেটা করা উচিৎ ।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩
স্পর্শ বলেছেন: ইসলামী আদর্শে চরিত্র হনু প্রয়োজন, অপমান নয়
প্রথমেই স্মরণ করিয়ে দিতে চাই — ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় সংযম, ন্যায় ও সম্মান।
কাউকে অপমান করা, গালি দেওয়া কিংবা “ওয়াক্ত গুনে জুতাপেটা করা উচিৎ” বলা কখনোই একজন দ্বীনদার মানুষের ভাষা হতে পারে না।
➡️ যদি কেউ সত্যিই অপরাধ করে থাকে, তা প্রমাণ সাপেক্ষ এবং আদালতের বিষয়।
➡️ কিন্তু কোনো দ্বীনের মানুষ বা আলেম সম্পর্কে এমন ভাষা ব্যবহার করা নিজের চরিত্রের দেউলিয়াপনার প্রমাণ।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলামী আদর্শে চরিত্র হনু প্রয়োজন, অপমান নয়
প্রথমেই স্মরণ করিয়ে দিতে চাই — ইসলাম আমাদের শিক্ষা দেয় সংযম, ন্যায় ও সম্মান।
কাউকে অপমান করা, গালি দেওয়া কিংবা “ওয়াক্ত গুনে জুতাপেটা করা উচিৎ” বলা কখনোই একজন দ্বীনদার মানুষের ভাষা হতে পারে না।
➡️ যদি কেউ সত্যিই অপরাধ করে থাকে, তা প্রমাণ সাপেক্ষ এবং আদালতের বিষয়।
➡️ কিন্তু কোনো দ্বীনের মানুষ বা আলেম সম্পর্কে এমন ভাষা ব্যবহার করা নিজের চরিত্রের দেউলিয়াপনার প্রমাণ।
ভন্ডের প্রাথমিক ও বেসিক রুপ কি জানেন? মাত্রাতিরিক্ত মহতপ্রানরুপে নিজেকে প্রমান করা ।
চোর কে চোর বলতে ধর্ম বাধা দেয় নাই উলটা চোর কে সাধু সাজাতে ধর্ম পাহাড়ের মত বাধা দিয়েছে ।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬
স্পর্শ বলেছেন: ধর্ম কখনো চোরকে সাধু বানাতে বলেনি — ধর্ম বলে, অন্যায়কে অন্যায় বলতে, তবে সেটা ন্যায়, ধৈর্য ও শালীনতার সাথে। নিজের মহত্ব দেখাতে গিয়ে অন্যের চরিত্রহননই আসল ভণ্ডামি।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো শালা ভালো না।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬
স্পর্শ বলেছেন: “সবাইকে খারাপ বলার আগে আয়নায় নিজেকে একবার দেখে নিও। হয়তো সেখানেই সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে।”
---
অথবা এভাবে ভাবি:
“সব মানুষ একরকম নয়। কেউ কষ্ট দেয়, কেউ পাশে থাকে। সবার জন্য দরজা বন্ধ করে দিলে ভালো মানুষগুলোও আর আসতে পারবে না।”
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: দু'টো দলের সমর্থকই বদমাইশ। এরা রাজনীতি করে পকেট ভরার জন্য, জনগণের তথা দেশের উন্নয়নের জন্য নয়।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০০
স্পর্শ বলেছেন: “সবাইকে এক পাল্লায় মাপলে ভালোদের অন্যায়ভাবে দোষী করা হয়। সমস্যাটা ব্যক্তি-স্বার্থে রাজনীতি করা লোকদের, দল নয় — দেশপ্রেমিকরাও আছে।”
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জামাত, জাপা-- কোনো শালাই ভালো না।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০২
স্পর্শ বলেছেন: “সব শালা খারাপ বললে, ভালো মানুষগুলোকেও দমিয়ে দেওয়া হয়। দোষ ব্যক্তির, পুরো দল নয়— সমালোচনা হোক যুক্তিভিত্তিক, গালিমুখর নয়।”
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: “সবাইকে এক পাল্লায় মাপলে ভালোদের অন্যায়ভাবে দোষী করা হয়। সমস্যাটা ব্যক্তি-স্বার্থে রাজনীতি করা লোকদের, দল নয় — দেশপ্রেমিকরাও আছে।”
সুন্দর বলেছেন তবে কথা হলো দেশপ্রেমিকের তুলনায় এখানে পকেটপ্রেমীর প্রভাব বেশী। এসব দলের বিভিন্ন জনসমাবেশে গিয়ে আমি দেখেছি, দিনমজুর, চাঁদাবাজ, মাস্তান ও স্বার্থান্বেষী পাতিনেতাদের আধিক্য অনেক বেশী। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ যারা সথ্যিকার অর্থেই সুন্দর একটা দেশ চায় তাদের ততটা অংশগ্রহণ আমি কখনোই দেখিনি। ক'দিন আগেও আমি এমনি একটা দলের সমাবেশে গিয়ে সেটা আবারও বুঝতে পেরেছি। দল কোন ব্যক্তি-সত্ত্বা নয়, দলের মানুষই দলের প্রাণ। সমর্থকদের দিয়েই দলের মূল্যায়ন হয়। আওয়ামী লীগের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস থাকলেও তাদের এইসব নেতা-পাতিনেতারাই দলের সর্বনাশ করেছে, সাধারণ সমর্থকরা নয়। ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০১
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধর্ম কখনো চোরকে সাধু বানাতে বলেনি — ধর্ম বলে, অন্যায়কে অন্যায় বলতে, তবে সেটা ন্যায়, ধৈর্য ও শালীনতার সাথে। নিজের মহত্ব দেখাতে গিয়ে অন্যের চরিত্রহননই আসল ভণ্ডামি।
হাসাইলেন । আমি আমার জীবতদশায় কোথাও নিজেকে মহৎ বলে প্রচার প্রসার করি নাই । এখনো করি না ।
চর্মনাইয়ের চরিত্র হরন করা লাগে না । যার চোখের চর্ম নাই তার চরিত্র হরন করবে কার এতো দুঃসাহস ।
জাহাজে কইরা উনি আবার বেহেশতের ব্যবসা শুরু করছেন। ওনার পাক দাদাজানের জাহাজ আছে
জামাত বেচে টিকেট চর্মনাই বেচে জাহাজ !!
কি বিচির এই দেশ !!!!
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
স্পর্শ বলেছেন: "একজন নাগরিক হিসেবে সমাজ ও রাজনীতির অসঙ্গতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ক্ষোভ যদি বিদ্রূপ, বিদ্বেষ বা অবমাননার রূপ নেয়, তাহলে তা আর গঠনমূলক থাকে না—বরং ভাঙনের ভাষা হয়ে ওঠে। চরমোনাই পীর কিংবা যেকোনো ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের অবস্থান, মতাদর্শ বা কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন তোলা, মতবিরোধ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে এই অধিকার প্রয়োগে আমাদের দায়িত্বশীলতা বজায় রাখা জরুরি।
বিশ্বাস ও ধর্মকে ঘিরে যাঁরা মানুষের পাশে দাঁড়ান, তাঁদের কার্যক্রম যাচাই করা দরকার—কিন্তু তা যেন হয় যুক্তি ও তথ্যের আলোকে, অশ্লীল বা বিদ্রূপাত্মক শব্দে নয়। ধর্মীয় মূল্যবোধ, ঐতিহ্য কিংবা নেতৃত্বের প্রশ্নে যদি আমাদের দ্বিমত থাকে, তা আমরা সম্মানজনক ভাষায় তুলে ধরতে পারি। কারণ ভাষার মার্জিত ব্যবহারই একজন মানুষের মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও সচেতনতার পরিচয় দেয়।
এ দেশের রাজনীতিতে অনেকেই নিজেদের স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার করেছে বা করছে—এটি নিয়ে আলোচনা দরকার, গবেষণা দরকার। কিন্তু আলোচনা যদি কটাক্ষে পরিণত হয়, তাহলে তা গঠনমূলক পরিবর্তনের জায়গা তৈরি না করে বিদ্বেষ ও বিভাজনের বিস্তার ঘটায়। আমরা যদি সত্যিকার অর্থে চাই দেশ এগিয়ে যাক, তাহলে আমাদের ভাষা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মনোভাব—সবকিছুতেই চাই ভারসাম্য। আর এজন্য দরকার আলোচনা, বিতর্ক এবং পর্যালোচনার একটি শালীন ও সহনশীল সংস্কৃতি।
চরমোনাই হোক, জামায়াত হোক কিংবা আওয়ামী লীগ-বিএনপি—সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। কিন্তু সেটি যেন হয় যুক্তি, শালীনতা ও নৈতিক শক্তির মাধ্যমে—অপমান বা ব্যক্তিগত আক্রমণের মাধ্যমে নয়। দেশ গড়ার দায়িত্ব সবার, সেই দায়িত্ব পালন করতে হলে আমাদের ভেতরের ভাষা ও মননকেও গঠনমূলক করে তুলতে হবে।"
১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: সুষ্ঠু নির্বাচন বলতে আপনি কি বুঝেছেন।
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১
স্পর্শ বলেছেন: "সুষ্ঠু নির্বাচন" মানে শুধু ভোটগ্রহণের দিনটি নয়। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া যেখানে অন্তর্ভুক্ত থাকে:
✅ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড — প্রতিটি রাজনৈতিক দল ও প্রার্থী যেন সমান সুযোগ পায় প্রচার ও সংগঠনের।
✅ নিরপেক্ষ প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন — যারা কোনো পক্ষের হয়ে কাজ না করে কেবল জনগণের স্বার্থ রক্ষা করবে।
✅ প্রার্থীদের নিরাপত্তা ও গণমাধ্যমে সমান সুযোগ — যাতে কেউ ভয়ভীতির মধ্যে না পড়ে এবং মিডিয়ায় পক্ষপাত দেখা না দেয়।
✅ ভোটারদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা — ভোটার যেন নির্ভয়ে, বাধাহীনভাবে, নিজের পছন্দে ভোট দিতে পারে।
✅ ভোট-পরবর্তী স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা — যাতে কেউ ফলাফল নিয়ে প্রশ্ন তুললে তার তদন্ত হয় এবং সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসে।
সুতরাং, সুষ্ঠু নির্বাচন মানে শুধু "ভোট হয়েছে" বললেই হয় না, বরং নির্বাচনটি "নির্ভরযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক, এবং জনগণের প্রকৃত রায়" প্রতিফলিত করছে কি না—তা-ই আসল বিষয়।
আপনি কী বোঝেন সুষ্ঠু নির্বাচন বলতে? আসুন, মতবিনিময় হোক যুক্তি আর শালীনতায়।
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১:১৫
ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ সবকিছু খুব সরলীকরণ করে ফেলে। কারো কোন অর্জন এদের চোখে পড়েনা!এই একটি কারনই যথেষ্ট প্রকৃত দেশপ্রেমিক মানুষ রাজনীতি করতে পারে না । এদের যাচাই বাছাই করার কোন মানদণ্ড নেই । হুজুগে ভোট দিয়ে সাংসদ নির্বাচিত করে । কাজেই কারো ভালো করার আগ্রহ থাকে না ।
১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:২৬
স্পর্শ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব সুন্দর বলেছেন।
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন, সেটা জানতে।
১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: "একজন নাগরিক হিসেবে সমাজ ও রাজনীতির অসঙ্গতির বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করাটা স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ক্ষোভ যদি বিদ্রূপ, বিদ্বেষ বা অবমাননার রূপ নেয়, তাহলে তা আর গঠনমূলক থাকে না—বরং ভাঙনের ভাষা হয়ে ওঠে। চরমোনাই পীর কিংবা যেকোনো ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের অবস্থান, মতাদর্শ বা কার্যকলাপ নিয়ে প্রশ্ন তোলা, মতবিরোধ করা গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে এই অধিকার প্রয়োগে আমাদের দায়িত্বশীলতা বজায় রাখা জরুরি।
বিশ্বাস ও ধর্মকে ঘিরে যাঁরা মানুষের পাশে দাঁড়ান, তাঁদের কার্যক্রম যাচাই করা দরকার—কিন্তু তা যেন হয় যুক্তি ও তথ্যের আলোকে, অশ্লীল বা বিদ্রূপাত্মক শব্দে নয়। ধর্মীয় মূল্যবোধ, ঐতিহ্য কিংবা নেতৃত্বের প্রশ্নে যদি আমাদের দ্বিমত থাকে, তা আমরা সম্মানজনক ভাষায় তুলে ধরতে পারি। কারণ ভাষার মার্জিত ব্যবহারই একজন মানুষের মূল্যবোধ, সংস্কৃতি ও সচেতনতার পরিচয় দেয়।
এ দেশের রাজনীতিতে অনেকেই নিজেদের স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার করেছে বা করছে—এটি নিয়ে আলোচনা দরকার, গবেষণা দরকার। কিন্তু আলোচনা যদি কটাক্ষে পরিণত হয়, তাহলে তা গঠনমূলক পরিবর্তনের জায়গা তৈরি না করে বিদ্বেষ ও বিভাজনের বিস্তার ঘটায়। আমরা যদি সত্যিকার অর্থে চাই দেশ এগিয়ে যাক, তাহলে আমাদের ভাষা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মনোভাব—সবকিছুতেই চাই ভারসাম্য। আর এজন্য দরকার আলোচনা, বিতর্ক এবং পর্যালোচনার একটি শালীন ও সহনশীল সংস্কৃতি।
চরমোনাই হোক, জামায়াত হোক কিংবা আওয়ামী লীগ-বিএনপি—সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। কিন্তু সেটি যেন হয় যুক্তি, শালীনতা ও নৈতিক শক্তির মাধ্যমে—অপমান বা ব্যক্তিগত আক্রমণের মাধ্যমে নয়। দেশ গড়ার দায়িত্ব সবার, সেই দায়িত্ব পালন করতে হলে আমাদের ভেতরের ভাষা ও মননকেও গঠনমূলক করে তুলতে হবে।"
এআই দিয়ে উত্তর না লিখে নিজে উত্তর দিলে ভাও হত ।
১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার দেয়া সবগুলো সর্ত মেনে নির্বাচনকেই এক কথায় সুস্ঠু নির্বাচন বলে।সেখানে কোন গলদ থাকবেনা।অংশগ্রহনে স্বাধীনতা থাকবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০২৫ ভোর ৫:১১
Akasher tara বলেছেন: সুন্দর আর্টিকেল।আসলে বিম্পি এবং আম্লিক বিষাক্ত একটি গাছের দুটি ডাল মাত্র,জনগন আজ না বুঝলেও কাল ঠিকই বুঝতে পারবে।