নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপার্থিব অপূর্নতা

"অপার্থিব অপূর্নতা শব্দটা আমার বিশেষ প্রিয়। আভিধানিক ভাবে কী অর্থ তা ঠিক জানা না থাকলেও আমি আমার মত একটা ব্যখ্যা বানিয়ে নিয়েছি বৈকি। অপার্থিব অনূভূতির ক্ষেত্রে আমার মন-এ হয় যে, আমরা সব সময় অপূর্নতা বয়ে বেড়াই।

আশফাক সফল

তেমন কোন স্বপ্ন নিয়ে আমার এই ব্লগ যাত্রা শুরু নয়, বেশ খানিকটা হুজুগ আর অন্যদের দেখাদেখি শুরু করা। কোন বিশেষ কেউ নয়, আমজনতার একজন ব্লগার হিসাবে নিজেকে দেখতে চাই।

আশফাক সফল › বিস্তারিত পোস্টঃ

উন্নয়নের রাখাল ও বাঘ : বাঘ থেকে বটবৃক্ষ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

(ইহা একটি কল্পনাপ্রসূত কাহিনী, কোন বাস্তব ঘটনা বা ব্যক্তির সাথে সাদৃশ্য কাকতাল মাত্র)



বেশতো কাটছিল সেই বছর গুলো। নিঃসঙ্গ বাঘিনীর পার করে দেয়ে গোটা কুড়ি বসন্ত। মৃত বাঘের সমাধিতে রুটিন করে ফি বছরে যাওয়া আসা আর সন্তানদের লালন-পালন। গর্ভজাত সন্তান দুটি রাজপুত্র হলেও অনুসারিদের কেও সময় দিয়ে হয়। সব মিলিয়ে দশটি বছর আগের কথাগুল বেশ মনে পরছে। কিন্তু সময়ের পরিহাস কি নির্মম, নিজের প্রান সখা যে কিনা বন্দিশালাতে নিজে বন্দিনী হয়ের রাজ নন্দিনীর ন্যায় নিজ হাতে রান্না করে খাইয়েছে, সেই প্রানসখা আজ বড়ই দূরে, কখনো বা মনে হয় তার জন্যই হয়তবা প্রিয় সন্তানেরা আজ দূরে।



নিজেকে সবসময় মেলে রেখাছিল মতা বৃক্ষের মত, যার বিশাল ছায়াতটে এক সময় ছিলে বিশাল এক তৃণভূমি, আজ যেন নিজে সেই তৃণভূমিতে অবাঞ্ছিত। প্রাণসখার উপঢৌকনে পসার চারপাশে, বালু, ইট আরো কতকি। প্রাচীর ঘেরার ধামাডোল বাঝে চারপাশে।



তড়িৎ ভাবনায় আসে, "আমিতো সেই মহাতরু যে কিনা আশ্রয় দিয়েছিল ভিনদেশের আদর্শে বিশ্বাসীদের, শতকরা দশ আনার হিসাবে শিখিয়েছিলাম পুত্রদের, হাজার ছাত্রকে করেছি অনুশারি, সেই আমি কী বিস্ত্বত ছায়াতট নই?"



সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি হয়না "আজ থেকে আমি হব বটবৃক্ষ, আমার দপ্তরেই হবে আমার পাদবেদী"

বেশতো কাটছিল সেই বছর গুলো। নিঃসঙ্গ বাঘিনীর পার করে দেয়ে গোটা কুড়ি বসন্ত। মৃত বাঘের সমাধিতে রুটিন করে ফি বছরে যাওয়া আসা আর সন্তানদের লালন-পালন। গর্ভজাত সন্তান দুটি রাজপুত্র হলেও অনুসারিদের কেও সময় দিয়ে হয়। সব মিলিয়ে দশটি বছর আগের কথাগুল বেশ মনে পরছে। কিন্তু সময়ের পরিহাস কি নির্মম, নিজের প্রান সখা যে কিনা বন্দিশালাতে নিজে বন্দিনী হয়ের রাজ নন্দিনীর ন্যায় নিজ হাতে রান্না করে খাইয়েছে, সেই প্রানসখা আজ বড়ই দূরে, কখনো বা মনে হয় তার জন্যই হয়তবা প্রিয় সন্তানেরা আজ দূরে।



নিজেকে সবসময় মেলে রেখাছিল মতা বৃক্ষের মত, যার বিশাল ছায়াতটে এক সময় ছিলে বিশাল এক তৃণভূমি, আজ যেন নিজে সেই তৃণভূমিতে অবাঞ্ছিত। প্রাণসখার উপঢৌকনে পসার চারপাশে, বালু, ইট আরো কতকি। প্রাচীর ঘেরার ধামাডোল বাঝে চারপাশে।



তড়িৎ ভাবনায় আসে, "আমিতো সেই মহাতরু যে কিনা আশ্রয় দিয়েছিল ভিনদেশের আদর্শে বিশ্বাসীদের, শতকরা দশ আনার হিসাবে শিখিয়েছিলাম পুত্রদের, হাজার ছাত্রকে করেছি অনুশারি, সেই আমি কী বিস্ত্বত ছায়াতট নই?"



সিদ্ধান্ত নিতে আর দেরি হয়না "আজ থেকে আমি হব বটবৃক্ষ, আমার দপ্তরেই হবে আমার পাদবেদী"

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.