![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ রিতু নিলয়ের বিয়ের তৃতীয় দিন। সবাইকে দাওয়াতের বদৌলতে খালাতো ভাই হাশেম ও এক প্রকার সুযোগ পেল বিয়ের অনুষ্ঠানে এটেন্ড করার। হাশেম জাওয়ার সময় তার ছোট্ট কালের সহযোদ্ধা রাজু কেও নিতে ভুললো না
রাজু হাশেম জাওয়ার পর তো বেজায় খুশি আয়োজন দেখে। আরও বেশি খুশি হল রিতুকে দেখে। একের মা***। সুদখোরের চেয়েও বেশি খুশি হলো যখন জানতে পারল রিতুর একটা বড় অবিবাহিত বোন আছে। হাশেম নিলয়ের বয়সে বড়। তাই হাশেমের ধারণা রিতুর বড় বোন আখিঁ তার প্রোপার্টি। মানে বেয়াইন নামের অধিকার আছে আর কি
অনুষ্ঠান শেষে বাড়িতে আসার আগে নিলয় কে পটিয়ে আখিঁর নাম্বার টা নিতে ভুলল না হাসেম। কিন্তুু নাম্বার নেয়ার সময় রাজু ছিল পাশে। হাশেম সেই দিকে মনোনিবেশ না করেই ভুলের সাতকরা পুর্ন করল। রাজুর আবার ব্রেন শার্প। কোন কিছু একবার শুনলেই ক্যাচ। তাই ই হল। আখিঁর সিটিসেল নাম্বারটা ব্রেনের থলিতে করে বাসায় প্রবেশ
রাজু বাসায় এসেই টের পেল তার খালাতো ভাই তাদের বাসায়। ভাই আবার সিটিসেল নাম্বারের অধিকারী। পচিঁশ পয়সা মিনিট। এক মুহুর্ত দেরি না করে নাম্বার টা মাথায় থাকতে থাকতে হাশেমের আগে ভাগেই ইমন পরিচয়ে ফোন দিল আখিঁকে। বিশ মিনিট কথা না বলতেই এক প্রকার আকিজ সিমেন্টর কঙ্ক্রীট জোর লাগিয়েই ফেলল। আখিঁ এবার ডিগ্রীতে পড়ে
অন্যপ্রান্তে হাশেম অনেক কষ্টে মিলন কে পটিয়ে তার সিটিসেল নাম্বারটা কিনতে সফল হল তিনশ টাকায়। টাকা রিচার্জ করে ফোন দিল আখিঁ কে। ইমন নামের রাজুর পামপট্টি এমন ভাবে কাজ করেছে যা হাশেমকে ইগ্নোরের মাধ্যমেই প্রমাণিত। তবুও হাশেম হার মানা পাব্লিক না। পটাতেই হবে
.. এক মাস পরের কথা
রাজুর সাথে সাথে হাশেমও আখিঁকে পটাতে সক্ষম হয়েছে। আজ আখিঁর প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা। দুপুর একটায় শেষ। প্র্যাকটিক্যাল শেষে হাশেমের সাথে আখিঁর বিকাল দুইটা আর রাজু নামের ইমনের সাথে বিকাল চার টায় বোরকা পড়ে দেখা করার কথা
সকাল এগারো টা। রাজু আর হাশেম মনের মতো করে নিজেদেরকে সাজাচ্ছে। আখিঁর প্রাক্টিক্যাল চলছে। সবাই বিকেল হওয়ার অপেক্ষায় ...
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: তারপর ..?