নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফেরারী

পাহাড়ের ছেলে

বাংলা চলচিত্র শিল্পকে বাচাতে এগিয়ে আসুন।

পাহাড়ের ছেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাহাড়ে চাঁদাবাজিঃ নেপথ্যে কারা? ( ২য় কিস্তি)

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৮

চাঁদা আদায়ের প্রধান প্রধান খাতগুলোঃ

একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র মতে, প্রতিবছর প্রাথমিক শিক্ষকদের কাছ থেকে ১ হাজার টাকা, সরকারি আধা সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের মাসে ৫শ টাকা, এনজিওগুলোর কাজের উপর শতকরা ১০ পার্সেন্ট, ঠিকাদারী কাজের উপর ১২%, মোবাইল কোম্পানিগুলো থেকে বছরে ২ লাখ টাকা করে, প্রতি ইটের ভাটা থেকে বছরে ১ লাখ, কাঠ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ঘনফুটে ৩০ টাকাসহ বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থার কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে উপজাতিয় সন্ত্রাসী সংঘটন জে এস এস,ইউপিডিএফ, ও জে এস এস সংস্কার গ্রুপের সন্ত্রাসী রা।

এছাড়া ইউএনডিপিসহ বিভিন্ন দাতাদেশ ও সংস্থা তাদের কাজের একটা অংশ জেএসএস ও ইউপিডিএফ উভয়কে প্রদান করে। অনেকে বলছেন পাহাড়ে ইউএনডিপি আছে বলে আঞ্চলিক দলগুলো এখনো টিকে আছে।পার্বত্য জেলা পরিষদ ও পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড থেকে সাধারণ ঠিকাদাররা দিনের পর দিন অফিসের বারান্দায় ঘুরে কাজ না পেলেও জেএসএস ও ইউপিডিএফের জন্য বছরে কমপক্ষে ৪/৫টি কাজ রাখা হয়।

এছাড়া চাঁদাবাজির কারণে পাহাড়ে কাঠ ব্যবসা বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্গম এলাকায় চাঁদাবাজি আর জীবনের ভয়ে পারমিট করতে বন বিভাগের কর্মকর্ত কর্মচারীরা যেতে চান না।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির একজন কর্মকর্তা জানান, উপজাতীয় কাঠ ব্যবসায়ী সমিতি নামে একটি সংগঠনকে প্রতি গাড়িতে ১ হাজার টাকা করে দিতে হয়, এর বাইরে পাস মার্কা, খাড়া মার্কা করতে সেখানকার কয়েকটি গ্রুপ করতে চাঁদা দিতে হয় তাই আমরা এখন ব্যবসা গুটিয়ে নিচ্ছি। এত চাঁদা দিয়ে ব্যবসা করা যায় না।

এছাড়াও খাগড়াছড়ি জেলার রামগড়, মাটিরাঙ্গা, খাগড়াছড়ি সদর, লক্ষীছড়ি, মহালছড়ি, দীঘিনালা এবং পানছড়ি উপজেলার বিভিন্ন ট্রানজিট পয়েন্টে চাঁদা আদায় করা হয়।

বান্দরবান জেলার রুমা, থানচি, নাইক্ষ্যংছড়ি, আলীকদমের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদা আদায় করা হয়। তবে বান্দরবানে রয়েছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নবাদী লিবারেশন আর্মীসহ কয়েকটি সংগঠন


>>> চলবে

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.