![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখা হলো কেতকীফুল। ভালোবাসি তাই।
এই কৃতজ্ঞতা আর ক্রোধের অভিশাপে মাধুরীর কলেজে পড়ার ইচ্ছাও পুড়ে যায়। সেই থেকে আর মাধুরী কলেজে যায়নি কোনোদিনও। এমনকি লেখাপড়াও ছেড়ে দেয়।
আরও আশ্চর্যের বিষয়: বাবা হারা মেয়ে অনিন্দ্যসুন্দরী মাধুরীর কলেজে যাওয়ার দায় আর এলাকার বিশ-ত্রিশ ঘর সনাতন ধর্মাবলম্বীও নিতে ইচ্ছা প্রকাশ করে না। সব শেষে মাধুরীর বাবার যুগ যুগের বন্ধু ও তারই স্কুলের বাংলার শিক্ষক সিরাজুল ইসলামও বাড়িতে এসে তাকে কলেজে যাওয়ার বিষয়ে জোর আশ্বাস দেন। কিন্তু এতো ঘটনার পরও মাধুরী আর ভরসাই পায় না। অতি বিমর্ষ কণ্ঠে মাধুরীর মা সিরাজুল ইসলাম স্যারকে বলেন, সিরাজ ভাই, আমাদের আপনি ক্ষমা করবেন। অনেক আগেই আমাদের একটি বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারতো। ভগবান রক্ষা করেছেন। আমরা অনেক ভেবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, মাধুরী আর কলেজেই যাবে না।
================================================================================
রচনা:
ডিসেম্বর ২০০৬,
মিলন্তিকা,
ঠাকুরপাড়া,
কুমিল্লা।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৪
জসীম অসীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখা গুলো অনেক আগের নাকি? এখন পোষ্ট দিচ্ছেন?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭
জসীম অসীম বলেছেন: ঠিক, লেখাগুলো অনেক বছর আগেরই। কখনো কখনো পোস্ট দেওয়া হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
সুন্দর।