![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#আজ সোমবার ১৩মার্চ ২০১৭; দৈনিক প্রথম আলোর ৫ পৃষ্ঠার প্রথম কলাম এ “ভরণ পোষণের কেউ না থাকলে বাল্যবিবাহ?” শিরোনামে বলা হয়েছে- “বিশেষ পরিস্থিতিতে” অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলেমেয়ের বিয়ের অনুমতি আইনের “বিশেষ পরিস্থিতির” সংজ্ঞা ঠিক হলো। সেই সংজ্ঞার একটি দিক হলো অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েটির ভরণপোষণের উপযুক্ত নিকট আত্মীয় কেউ না থাকলে সে ক্ষেত্রে আদালত তার বিশেষ বিয়ের এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারেন।
#মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে “বাল্যবিবাহ নিরোধ বিধিমালা” খসড়া বিধি উপস্থাপনের সময় উপস্থিত নারী অধিকারকর্মীদের কেউই বিধিমালার এই বিষয়ে একমত হননি। তাঁদের দাবি-অপ্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়ের কাছের আত্মীয় কেউ না থাকলে তাকে যেকোন বয়সে বিয়ে দেয়া সমধান নয়। তারা আরো দাবি করেন; এই শিশুদের দায়িত্ব নেবে সরকার।
#আমার_মত
আমরা দেখেছি-যারা নারী অধিকারের কথা বলে, তারা অসহায় নারীদের গৃহ পরিচারিকা করে রাখে। আর এই গৃহ পরিচারিকাকে নির্যাতন করে নারীরাই।গৃহ পরিচারিকা হয়ে নিজের সতীত্ব হরানোর ঘটনাও প্রতিনিয়ত পত্র-পত্রিকার মা্ধ্যমে আমরা অবগত হচ্ছি।
#অসুবিধা
এই অসহায় নারী( ভরণপোষনের নিকট আত্মীয় নেই) রা যদি বাল্য বিবাহে আবদ্ধ হয়, তাঁরা (নারী অধিকার কর্মী ) গৃহ পরিচারিকা হিসেবে রাখার মতো কাউকে পাবে না।তখন সংসারের সব কাজ কর্ম নিজেদের পালন করতে হবে।মূলত অসহায় নারীদের তাঁরা দাসী করে রাখতে চাই।
#সুবিধা
অসহায় এই নারীদের বিবাহ হলে-তাঁরা একটি পরিবার পাবে। বন্ধু হিসেবে পাবে স্বামীকে। সুখ-দুঃখের পাবে অংশীদার।
যা মূলত নারী অধিকারকর্মীরা চাই না।
নারী অধিকারের নামে বাড়াবাড়ি করে নারীদের অধিকার খর্ব করছে এই নারী অধিকারকর্মীরাই, নারীদের আত্ম-সম্মান হনন করছে মূলত এই ডিজিটাল নারীরাই।
#মন্তব্য: বিশেষ ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহ দেয়ার পক্ষে।
©somewhere in net ltd.