![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
বন্ধুগণ, হতাশ হবেন না। বাংলাদেশ একটি পরিবর্তনের দিকে যাচ্ছে। শুধু কিছু সময়ের অপেক্ষা মাত্র। আপনারা ধর্য্য ধরুন। বাংলাদেশে অনেক মেধা। রাজনীতিবিদদের এই দেশ কাড়াকাড়ির সময় আমাদের গুরুত্বপূর্ণ মেধাগুলো বসে নেই। তারা যার যার অবস্থান থেকে চেষ্টা করছেন। আপনারা জেনে আনন্দিত হবেন আমাদের অনেক মেধা দেশের বাইরেও অবস্থানরত অবস্থায় ভালো অবস্থানে এবং প্রচন্ড প্রভাব ও ক্ষমতার অধিকারী। তবে তাদের বেশীরভাগই প্রচারবিমুখ। তারা এই পরিস্থিতিতে বসে নেই। এই বাংলাদেশের অনেক সামরিক ও বেসামরিক মানুষ ইউ.এন. এর কাজ করে। আমার বাংলার এই দূর্দিনে তারা সবাই চিন্তিত ও কিছু একটা প্রচেষ্টা এখন বাস্তবায়নের অপেক্ষা।
সত্যি বলতে কি বাংলাদেশ একদম হঠাৎ করে কোনো প্রকার বড় ধরনের আলামত ছাড়া এমন হয়ে যাবে তা অনেকেই কল্পনা করে নি। সব কিছুর জন্য আপাতত বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের অতিরিক্ত দম্ভ ও কিছু কিছু বিষয়ে একমত না হতে পারার ব্যাপারটিকে দায়ী করা যায়। কোনো কিছুই অতিরিক্ত ভালো নয়।
বাংলাদেশ অনেক বন্ধু রাষ্ট্রের জন্য একটি বিজনেস জোন। বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন অনেক টাকা মুনাফা করে নেয়। এই আকস্মিক অচল অবস্থার সময় তাদের ব্যাবসার প্রচুর ক্ষতি হচ্ছে। তাঁরাও উদ্দিগ্ন। তারাও আমাদের নিয়ে ভাবছে। তাদের প্রোডাক্ট ও ইনভেস্টমেন্টের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবছে। কোন ধরনের সরকার আসা উচিৎ এটা এই মূহুর্তে কোনো জাতীয় ইস্যু না। কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলের হাতে দেশ বন্দি থাকবে এমন কোনো কথা নেই। দেশে এই মূহুর্তে মিডিয়া কন্ট্রোল চলছে। সাবেক লেঃ জেনারেল হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ স্যারের যে ভিডিও ফুটেজটি আমরা দেখতে পাচ্ছি তা একটি মোবাইল ফোনে তোলা। কাজী জাফর সাহেবকে সাময়িক ভাবে আলাদা করে খালেদার কছে পাঠানো হয়েছিলো। এটা একটি কৌশল। যাই হোক, বাংলাদেশ থেকে যদি রাজনীতিবিদ ও টকশোর বক্তাদের রপ্তানী করা যেতো তাহলে বিশ্বে বুদ্ধিজীবী রপ্তানিতে বাংলাদেশ ফাস্ট হতো। এই টকশোতে যাদের দেখা যেতো তাদের মধ্যে অল্প সংখ্যক লোক বাদে বাকী সবাই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের আজ্ঞাবহ চামচা টাইপের লোক জন। এরা করাপটেড।
বন্ধুগণ!!! এখন শুধু মাত্র কিছু সময়ের ব্যাপার। সব কিছু সমন্বয় করতে একটু সময় লাগছে। দয়া করে আপনারা ভাববেন না বাংলদেশের জনগন অনেক বেশী অসহায়। শুধু মুষ্টিমিয় কিছু মানুষের একক স্বার্থের জন্য জনগনদের জিম্মি করা হয়েছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবেই। এগিয়ে যেতে বাধ্য। ধন্যবাদ!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: এটা কি আরেকটা ১-১১