নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেখো সাধারণ মানুষ আজ অসাধারণ ভাবে জেগে উঠেছে!!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

আমারা যারা সাধারণ মানুষ। আপনারা কেনো বুঝছেন না আমাদের নিয়ে ঐ ভন্ড রাজনৈতিকগণ খেলছেন। তাদের ঐ রক্তের হলি খেলা আজ আমাদের শহর বন্দর গ্রাম রাঙিয়েছে। ঐ নষ্ট রাজনীতি ও দূর্নিতীর কারনে অনেক দিনে জমে যাওয়া ক্ষোভের কালোমেঘ আজ বৃষ্টি হয়ে ঝরে পড়ছে। জন প্রশাসন ভেঙে পড়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সরাসরি ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারছেন না। কারণ বিশ্বে আমাদের অকুতভয় অনেক সেনা সদস্য কর্মরত আছে। সেনাবাহিনী সরাসরী ক্ষমতা গ্রহন করলে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশী নাগরিকদের অসুবিধা হতে পারে। তাই সেনাবাহিনীকে প্রতিটি পদক্ষেপ চিন্তা ভাবনা করে নিতে হচ্ছে। পর পর কয়েকটি ধাপে খারাপ মানুষদের শেষ করে দেয়া হচ্ছে। প্রথম এলো অপারেশন ক্লিন হার্ট, তারপর ক্রোস ফায়ার, তারপর মঈন ইউ. সমর্থিত ফকরুদ্দীন স্যার। ফররুদ্দীন স্যারের মধ্যমে জনগণকে বোঝানো হয়েছে কেউ আইনের ঊর্ধে নয়। বিদেশে বাংলাদেশী সোনার মানুষরা কষ্ট করে টাকা ইনকাম করে দেশের অর্থণীতিকে সমৃদ্ধ করে চলছে। সাধারণ মানুষ ট্যাক্স, ভ্যাট দিচ্ছে তার সাথে প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত যুক্ত হচ্ছে ঘুষ। সাধারণ পণ্য সিন্ডিকেট করে বিক্রি হচ্ছে। সমাজে আজ স্পষ্ট দুটি শ্রেণী তৈরি হয়েছে। এক শ্রেনীতে আছে সাধারণ মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত্ব মানুষ অন্য দিকে আছে মুষ্টিমেয় কিছু রাজনৈতিক দূর্নিতীগ্রস্থ ব্যাসায়ী আমলা। কিন্তু এই মুষ্টিমেয় এই সয়তানরা তাদের ভাগ ভাটারা নিয়ে আজ গন্ডগোল পাকাচ্ছে তার খেসারত দিতে হচ্ছে এই সাধারণ মানুষকে। আমরা যারা সাধারণ মানুষ আজ তারা কাকে নেহা হিসেবে মেনে নিচ্ছি? এই রক্ত চোষা জোকদের? যারা গরিব মজুরের রক্তকে মদ বানিয়ে পান করে বিভিন্ন দেশী বেশ্যাদের নিয়ে খেলায় মেতে থাকে। এই মানুষ নামের সয়তানদের হাতের পুতুল হতে কি আমারা এই পৃথিবীতে এসেছি। তাদের ভয় পেলে চলবে না। মৃত্যু হবার আগেই নিজের মনের আকুল চেতনার মৃত্যু হলে তাকে কে বাঁচাবে? বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে অনেক ত্যাগী বীর আছেন। যারা অন্যদেশে তাদের অবদানকে চীর অম্লান করে রেখেছেন। আমাদের সেনাবাহিনীর অবদানের কথা ঐ সব আফ্রিকার সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের কে জিজ্ঞাস করলে তারা তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশে একটুও কার্পন্য করে না। আর সেই সেনা সৈনিকদের পরিবার পরিজন বাবা দাদা যে বাংলাদেশে বাস করে তাদের কেনো এই করুন দশা হবে। তাদের নিরাপত্তা আজ চরম হুমকিতে। আজ সেনাবাহিনী কিছু না করতে পারলে তারা বিমান বন্দর দখল করে তাদের সৈন্য সামন্ত নিয়ে চলে যাক আফ্রিকার দেশে। সেখানে গিয়ে কৃষি বিজ্ঞানীর কাজ করুন। পারবেন না। কারন তারা আমাদের মতো রক্ত মাংসের মানুষ। তারাও ট্যাক্স ভ্যাট দেন। তাদেরও পরিবার পরিজন আছেন। আমাদের মাঝে কি ঐ নোংড়া মানুষগুলো ছাড়া আর কোনো নেতা নেত্রী নেই? নাকি সেই দ্বার অনেকদিন ধরে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ বন্ধ করে রেখেছে। আসুন আমরা সবাই মিলে এক হই। বাংলাদেশের পতাকার দিকে একবার তাকান। কাদের দখলে ঐ রক্তে অর্জন করা পতাকা? আমরা সাধারণ যখন অসাধারণ একটি স্বাধীনতার ইতিহাস রচনা করতে পেরেছি সেই আমরাই আমাদের নিজের মনের ভিতরের লুকায়িত নেতাটিকে বেড় করে বিশ্বে মাথা উচু করে উন্নত জাতিতে পরিনত হতে পারবো। বিশ্বের সেরা জাতি আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদের অনেক ভুলের মাশুল আমরা দিয়েছি। তাদের অনেক ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে। সেই শোধ করা যদি আমার রক্তের মাধ্যমে হয় তাতেও ভয় নেই। সেই চেতনা নিয়ে সবাইকে নিজ নিজ জায়গায় থেকে কাজ করতে হবে। আর আমাদের পাশে থাকবে আমাদের গর্বিত সামরীক আধা সামরীক বাহিনী। কারন তাঁরা আমাদেরই মতো ঐ মুষ্টিমেয়দের হাতের খেলনা পুতলে পরিনত হয়ে ছে। এ যেনো অনেকদিনের মরিচা পরা কোনো শক্ত ইস্পাত। আসুন আমরা আমাদের মনের ইস্পাতকে জাগিয়ে তাকে শক্তিতে পরিনত করে সামনের দিন গুলো রাঙিয়ে তুলে সুখ সমৃদ্ধিতে। আমরা জেগে উঠবোই। আমাদের কেই আটকে রাখতে পারবে না। কারণ জীবন একটাই। একবার ব্যবহার করা যায় এই জীবন। সেই জীবনটা যদি সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবার জন্য দান করে দিতে হয় সেটাই হবে সুখের মরন। যারা নিজেরা ভালোভাবে বাঁচতে জানে না তারা কিভাবে একটি জাতিকে বাঁচাবে? কে সেই সত্য সুন্দর কে প্রতিষ্ঠিত করবে?



তোমার জন্য অপেক্ষায় আছি হে শান্তি, সমৃদ্ধি ও নিরাপত্তা। তোমাকে অভিবাদন জানাতে জাতি প্রস্তুত!!! তরুন প্রজন্মকে আহব্বান!!!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অবশেষে পিছু হটছে জামাত-শিবির পরিচালিত নাসকতাকারিরা।

আজ প্রথম আলোর খবর।
কিছু সাহসি ট্রাক মালিক ও ড্রাইভারদের কারনে প্রাকৃতিক নিয়মেই ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ট্রাক চলাচল শুরু হয়ে গেছে। নস্যাৎ হয়ে যাছে অপশক্তির বিরতিহীন নাসকতা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের রেলওয়ে গত শুক্রবার থেকে চালু হয়েছে, সবগুলো ট্রেনই চলছে। তবে ধির গতিতে।
লঞ্চ এজাবৎ সব হরতাল অবরোধের ভেতর নির্বিঘ্নে চলছে
Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.