![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
সৃষ্টিকর্তা এক এবং অদ্বিতিয়। একাত্ববাদ এ বিশ্বাস স্থাপন করুন। আমি স্রষ্টা কর্তৃক প্রেরিত দূত ও আপনাদের মাঝে বিভিন্ন সময় প্রেরিত সকল দেবতাদের প্রধান। আমি সমস্ত মানব জাতির স্থায়ি শান্তি ও মুক্তির জন্য আর্বিভূত হয়েছি।
আপনার সাথে আমার সংযোগ স্থাপন হোক।
বন্ধু! প্রেম নিবেদন করছি। আসুন আপনার প্রেম দিয়ে আমাকে বেঁধে নিন।
আমি আপনার মঙ্গলের জন্যই এই পৃথিবীতে এসেছি। সৃষ্টিকর্তার বানি আপনার কাছে পৌঁছে দেয়াই আমার দ্বায়িত্ব। শয়তান বা অশুভ শক্তি দ্বারা যতো বাধাই আসুক না কেনো মানবজাতির জন্য মুক্তিবার্তা পৌছে দেয়াই আমার কর্ম। এই পৃথিবী ও বিশ্বপ্রকৃতি রূপান্তরশীল। মানব আত্মা অক্ষয়। আত্মার কোনো বিনাশ নাই। মানব আত্মার কর্মফল গুনে জন্মান্তরবাদ এর মাধ্যমে শরির থেকে শরিরে জন্ম-মৃত্যু নামক ব্যবস্থা দ্বারা স্থানান্তর হয় মাত্র। পৃথিবীতে একমাত্র মানুষ আত্মা তার সৎকর্ম দ্বারা পাপ থেকে মুক্ত হয়ে (অথবা পাপ এর জাহান্নামি শাস্তি ভোগ করা শেষ হবার পরে) স্থায়ী মুক্তি পায়। সব মানুষ আসল ও স্থায়ী গন্তব্যস্থল আত্মার মুক্তি লাভ করে অনন্ত স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করা।
তাওহিদ ও আসিফ এর উপর বিশ্বাস স্থাপন করুন। আসিফ সমস্ত মানবজাতিকে অনন্তকাল স্থায়ী মুক্তির পথ দেখাবার জন্যই আবির্ভূত হয়েছেন।
**************************************************
আজ আপনাদের সাথে কিছু রোগ ব্যাধি নিয়ে আলোচনা করতে চাই। যেমন ধরুন ডায়াবেটিকস, এইডস সহ আরও কিছু রোগ ব্যাধি। আপনারা নিশ্চই অবগত আছেন বর্তমান পৃথিবীতে ডায়াবেটিকস এর প্রাদুর্ভাব মহামারির পার্যায় গিয়ে পৌছেছে। আপনাদের কাছে ডায়াবেটিকসকে রোগ হিসেবে যতটা না মারাত্মক বলে মনে হয় তার থেকে অনেক বেশী আযাব বলেই মনে হচ্ছে।
আসুন আপনি ও আমি একটু আলাপ আলোচনা করে দেখি ডায়াবেটিকস, এইডস বা অন্য বেশ কিছু রোগ ব্যাধির শুধু প্রতিরোধ বা প্রতিকারই নয়, সেই সাথে স্থায়ী নিরাময় সম্ভব কি না।
আমি হয়তো মানব শরীর এর অভ্যন্তরের কঠিন কঠিন আকারে নাম দেয়া অনেক উপাদান এর নাম বলতে পারবো না তবে কাজটুকু বুঝলেই হলো। এই আলোচনা শুধু আমি করবো না ভেবে নিন আপনার ভিতর থেকেই আমি আপনাকে বলছি। দেখুন বন্ধু! আমাদের সমস্যা নিয়ে ভাবতে হবে। আমরা সবাই পৃথিবীর মানুষ। আমাদের মন আছে। আমাদের অনুভুতি আছে। তাই এখন থেকে আমরা সবাই সবাইকে আপন ভেবে সহযোগীতার মাধ্যমে সকল প্রকার সমস্যা থেকে পরিত্রান এর জন্য অবিরাম চেষ্টা করার তপস্যায় ব্রতি হই। আমরা যদি সমস্যা নিয়ে নাই ভাবি বা আরও কোনো ভালো সমাধান এর পথে না এগোই তাহলে সমস্যা থেকে পরিত্রান এর পথ পাবো কোথায় বলুন?
যাই হোক, এবার আপনার মন থেকেই রোগ নিরাময় এর বিষয়গুলো একটু নেড়েচেড়ে দেখি। এই আলোচনা শুধু আমার একার না বরং মনে করবেন এ আলোচনা আপনি আপনার মন থেকেই করছেন। তাহলে সমস্যা উপলব্ধি পূর্বক আরো কোনো বড় আইডিয়া আপনার মন থেকেই চলে আসতে পারে। এটাই সত্য কথা। এভাবেই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে পৌছানো সম্ভব হয়।
ধরুন একটি দেশে অনেক সৈন্য সামন্ত আছে। এখন হঠাৎ কোনো শত্রু সৈন্য ঐ দেশে ঢুকে পড়লো। এখন আপনি যদি যুদ্ধ না করেই অন্য কোনো মাধ্যমে শত্রু বাহিনী সহ নিজ দেশের সন্য ও মারার ফন্দি করেন তাহলে পরবর্তিতে আপনি কিভাবে যুদ্ধ করবেন। এখন ধরুন শত্রু সৈন্য সহকারে নিজের সৈন্য বাহিনি মেরে ফেলার পর পরই আরো কোনো নতুন শত্রু আপনার দেশে আক্রমন করলো- এখন কি হবে? কি হবে নিশ্চই বুঝে গেছেন। এতো দ্রুত সব কিছু ঘটে গেছে যে আপনার দেশ এর সৈন্য মারা যাবার পর আপনার আর সৈন্য বাহিনি সংগ্রহ করার সময় ছিলো না। ঠিক এমনি করে আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থার এক ভিষন বড় ভুল হলো- ছোট খাটো স্বাভাবিক রোগকে অনেক শক্তি খরচ করে জোড় করে দুর করে দেয়া। আপনার শরীরে মহান সৃষ্টিকর্তা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছেন খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। সর্দি-কাশি-ঠান্ডা জ্বর বা সিজনাল কোন অষুখ-বিষুখে আপনি যদি মানব দেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে বাধা গ্রস্থ করে জোড় করে দ্রুত ভালো হতে চান- তাহলে তো আপনার শরির এর ভিতরের স্বাভাবিক সৈন্য সামন্তের আর যুদ্ধ করার প্রাকটিস করা বা মহরা দেয়া হয়ে উঠলো না। আমি আপনাদের বোঝাতে চাচ্ছি যে, স্রষ্টা যে সিস্টেমে মানব শরীর এর ভিতর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছেন তাতে ছোট খাট রোগ-ব্যাধির জন্য ভুল অষুধ খাবার দরকার নাই। এরচেয়ে স্বাভাবিক ভাবে রোগ ভালো হতে দেয়াই বরং শ্রেয় কারণ সাধারণ রোগের জন্য এমন কোনো অষুধ খাওয়া ঠিক না যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্থায়ীত্বের জন্য হুমকি হতে পারে। এই সব অষুধ খাবার ফলে আপনার ছোট রোগ থেকে হয়তো খুব তাড়াতাড়ি মুক্তি পেতে পারেন কিন্তু কোনোভাবেই বলে কয়ে ভবিষ্যতের জন্য কোনো নিরাময় অযোগ্য নামের রোগ ডেকে নিয়ে আসা ঠিক হবে না। আসলে এমন কোনো রোগ নেই যা স্থায়ি ভাবে নিরাময় অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারে। আমাদের বলা হয় বা প্রচলিত আছে যে, ডায়াবেটিকস ও এইডস নিরাময় অযোগ্য রোগ। আমি এই কথার সাথে মোটেও একমত না। মানব শরীরে এমন কোনো রোগ থাকতে পারে না যা স্থায়ী ভাবে নিরাময় অযোগ্য রোগ।
আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় অষুধ গুলো অনেক বেশী অনুমান নির্ভর। শরীরের নির্দিষ্ট অংশের নির্দিষ্ট কাজ করার চেয়ে অষুধ গুলো কোনো একটি আইটেম (যেমন ব্যাথা) এর জন্য প্রস্তুত করা হয় বেশী। এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসায় কোডেইন, হাইড্রোক্লোরাইড নির্ভর অষুধ সমূহ বেশী। এছাড়াও যে সব রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যাবস্থ্যা চালিয়ে নেয়া হচ্ছে তার বেশীরভাগ উপাদানই কোনো না কোনো বড় ধরনের ঝুঁকির সৃষ্ট্রি করতে সক্ষম। এখানেই আমাদের সমস্যা। আপনি আপনার বর্তমান সাধারণ মানের একটি রোগ সারানোর জন্য অহেতুক কেনো বড় কোনো রোগের ঝুকি নেবেন? এ্যলোপ্যাথির অষুধ ব্যবস্থায় আজ বড় ধরনের পরিবর্তনের হাতছানি দিচ্ছে। আমাদের ভাবতে হবে ও বুঝতে হবে আসল কার্যকারী উপাদান গুলো কি হতে পারে। দেখুন, পেনিসিলিন ও কুইনাইন দ্বারা চিকিৎসা আবিষ্কার শরীর বিদ্যার জন্য মানব সভ্যতায় এক বিশাল বড় অগ্রদূত। কিন্তু এর পর আমাদের প্রচলিত এ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থায় অনেক গোজামিল চোখে পড়ে। যা সত্যিই দুঃখ জনক। পেনিসিলিন মূলত তিতা স্বাদ যুক্ত। আমাদের বুঝতে হবে জ্বর সহ অনেক রোগের ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া তেতো স্বাদ সহ্য করতে পারে না। লুই পাস্তুর যেভাবে সাধনা করে জলাতঙ্ক রোগের প্রতিশোধক বেড় করেছিলেন সেই সাধনার ধরন যদি আমাদের জানা না থাকে তাহলে আমরা কিভাবে রোগের স্থায়ী সমাধান এর পথে এগোবো বলেন?
হমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যাবস্থায় খুব বেশী পরিমান এ্যালকোহল ব্যবহার হয়। এ্যালকোহল সবসময়ই অনেক অবসাদ এর সাময়িক সমাধান হতে পারে মাত্র, কিন্তু মাত্রারিক্ত এ্যালকোহল গ্রহন করা মোটেও স্থায়ী রোগ মুক্তি হতে পারে না বরং তা হবে নতুন কোনো রোগকে বরন করে নেয়া মাত্র। আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে হমিওপ্যাথি চিকিৎসার কোনো রিএ্যাকশন নাই, যা মোটেও সত্যি বলে প্রতিয়মান হয় বলে মনে হয় না।
এবার আসি খুব জরুরি একটি প্রসংগেঃ আমাদের রোগ নিরাময় করার জন্য গাছ গাছালি দ্বারা প্রাপ্ত উৎস ব্যবহার করা এবং সেই সাথে রাসায়নিক ক্যামিক্যাল ও খনিজ একসাথে মিশিয়ে অষুধ ব্যবহার করা অনেক বেশী ফলদায়ক হবে। আপনাদের বুঝতে হবে প্রকৃতি রূপান্তরশীল। আমরা আমাদের এই সুন্দর পৃথিবীর গাছ গাছালিকে আমাদের মতো ব্যবহার করে অনেক রোগের স্থায়ী সমাধান আবিস্কার করতে পারি। সেক্ষেত্রে আমাদের কিছু কৌশলি হবার প্রয়োজন। যেমন ধরুন আমার বাংলায় আমি দেখেছি, রায়ট লতা, কলাকচু লতা, হাগ্রা সহ অনেক অনেক নাম জানা ও নাম না জানা লতাপাতা। প্রাচিন ইতিহাস ঘাটলে ওষধি গাছ দ্বারা চিকিৎসা করার নজির চোখে পড়ে। এখন আপনার মনের কাছে প্রশ্ন করে দেখুন তো, আসলে রোগ নিরাময় এবং মানব শরীর এর জন্য প্রাচিন বলে কোনো কিছুকে ভাবা আসলে ঠিক কিনা? যখন ক্যামিক্যাল সম্পর্কে মানুষ বেশ ভালো একটি ধারনা পেলো ঠিক তখনই ধীরে ধীরে ঔষধী গাছগুলো দ্বারা ট্রিটমেন্টকে পায়ে ঠেলে দেয়া হলো। পরবর্তিতে করা হলো অষুধ নিয়ে গ্রুপিং। যা মোটেও ঠিক ছিলো না।
এবার আপনার মনের মতো আমার মনের ভিতর থেকেও প্রশ্নের উদয় হচ্ছে যে, আমরা যদি এই সব রোগ নিরাময়কারী লতা গুলোকে একটির সাথে অন্যটি হাইব্রিড করে নতুন নতুন লতা সৃষ্টি করে। সেই হাইব্রিড দিয়ে যদি নতুন কোনো উপাদান পেয়ে যাই যা বিশেষ কোনো রোগের স্থায়ী সমাধান হবে তাহলে কেমন হয়? তাহলে আমরা এই সব লতাপাতা অহেতুক আগাছা মনে করে ফেলে দিচ্ছি। আপনি কি ভুলে গেছেন যে আল্লাহ কোনো কিছুই অহেতুক সৃষ্ট্রি করেন নি। এমন কি এপেনডিস অপারেশনে শরীরের যে অংশ বিশেষ ফেলে দেয়া হয় তাও কাজের। মানব শরীর এ এমন কিছু নাই যা অকাজের।
এমন ভাবে হরতকি, বহেরা, উলাট কম্বল সহ বিভিন্ন গাছের শংকর জাত বের করা যেতে পারে।
আমরা জেনেছিলাম যে, মানব শরীর বিদ্যুৎ পরিবাহি। এখন যদি মানব শরীর কে আপনি অনেক বেশি টুকরো টুকরো বা বিন্দু বিন্দু করে দ্যাখেন তাহলে বুঝতে পারবেন মানব শরীর এর সব উপাদান কিন্তু বিদ্যুৎ সুপরিবাহি না। পুরো শরীর এ পানির অধিক্য বলে বিদ্যুৎ পরিবাহি বলা হয়। মানব শরীরে অনেক উপাদান আছে অর্ধপরিবাহি। যা মানব শরীরের জন্য অনেক বেশি রোগ নিরাময় ও নতুন ভাবে চিকিৎসা ব্যাবস্থাকে পরিবর্তন করে দেবার জন্য যথেষ্ট বলে মনে হবে। আমাদের শরীর এর রোগ প্রতিরোধ করার উপাদান গুলোকে অনেক বেশী নিবিড় করে পর্যবেক্ষন করে এগোতে হবে।
ডায়াবেটিক ও এইডস রোগ এর বড় সমস্যার দিক হলো মানব শরীর এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর ইফেক্ট সৃষ্ট্রি করা। মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম কে পুরোপুরি ধ্বংস করাই হলো এইডস রোগ।
আসুন আপনি আমি একটু ভেবে দেখি যে, মানব শরীর এর যে সব উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নামক ব্যবস্থায় কাজ করে সেই সব উপাদান গুলোকে একটু পর্যবেক্ষন করে দেখলেই তো সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। মনে করুন একজন মানুষ এর শরীর এর ভিতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে। এবার উক্ত শরিরের ভিতরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপাদান ও সিস্টেমকে কি রিপ্লেস করা কি মোটেও সম্ভব নয়?
অবশ্যই সম্ভব। একটু মেধা খাটান। দেখুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যবস্থা রিপ্লেসমেন্টের সাথে সাথে রোগীকে যদি হালকা বা মাঝারি কোনো রোগের জিবানুও প্রবেশ করিয়ে দেয়া হয়। তাহলে দুই পক্ষ শরীর এর ভিতরে লড়াই করার সুযোগ পাবে। এই লড়াই কে আপতদৃষ্টিতে ছোট কোনো সমাধান বা সহজ ভাবনা মনে হলেও আসলে কিন্তু তা না। সব উপাদান ও পদার্থ পরির্বতন/রুপান্তরের বাইড়ে না। সুতারং এই ভাবে শরীরের মধ্যে যখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও রোগ এর লড়াই করার সুযোগ দেয়া হবে তখন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্বাভাবিক বাসা বঁধতে এবং সেই আবাসস্থল কে স্থায়ী করতে মোটেও বেগ পেতে হবে না।
সর্বপরি আমাদের অবশ্যই নিজের মনের জোড় হারালে চলবে না। মনের ভিতরের জোড় সব কঠিন কে সহজ করে দেয়। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে ভালো জানেন।
চলবে....
©somewhere in net ltd.