নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরো কিছু গান দিলাম :: সুর করে গেয়ে নিবেন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৫

এই গানগুলো ঢাকা বসে লিখেছি। আপনাদের কারো দরকার হলে সুর করে গেয়ে নিবেন। এই গানগুলো টাইপ করেছি ভয়ে। সেই ভয় হারানোর ভয়। আগেও অনেক কিছু লিখে ফেলে রাখতাম আর মা সেই সব কাগজ পত্র দিয়ে চুলা জ্বালাতো। এই তো কতোকিছু দেবার ইচ্ছে ছিলো আপনাদের জন্য। কিন্তু আজ আমি অনেক বেশি ক্লান্ত। চারদিকের মানুষগুলো আমাকে কেমন যেনো এই অসুন্দর প্রেমহীন সমাজের মধ্যে বেধে রাখতে চায়। দেখুন যখন আর পাঁচটি মানুষের মতো আমার একটি চাকুরি বাকুরি খুঁজে নেয়া দরকার তখন আমি সেই মায়া ভুলে গিয়ে সবার হারিয়ে যাওয়া সত্যকর্মের মাধ্যমে সুখ শান্তি অর্জন করার পথে নিয়ে যাবার চেষ্টা করছি। আমি জানি চেষ্টাই সফলতার সিড়ি। একজন না হয় সেই সিড়ি তৈরি করে দেবার চেষ্টায় রত থাকলো। অন্য কেউ সেই সিড়ি খুজে বেড় করে উপরে উঠে যেতে পারবেই। জীবনে যত কষ্টই আসুক না কেনো আমি আপনার মনের ভিতরে অবস্থান নিয়ে বাচ্চা ছেলের মতো করে ঘুমিয়ে থাকবো। আপনার যখন বাচ্চাকে নিয়ে আদর স্নেহ দেবার ইচ্ছে হবে তখন না হয় জাগিয়ে নিলেন। আর আমি কান্না শুরু করে দিলাম। সেই কান্নায় আপনি এতো বেশী অবাক হয়ে যাবেন যে, নিজের চোখের জল নিজের অজান্তেই ঝরে পরবে। তারপর কি হবে?

যা হয় তাই হবে। কান্না করা বাচ্চা কান্না ভুলে আপনার দিকে ডাগর অবাক নয়নে হেসে হেসে আনন্দ দিয়ে বেড়াবে।



(১)

এলো ৭ই মার্চ,

যেনো বঙ্গবন্ধু/মুজিব আজও তোমায় ডাকে।।



এসো বাঙালি মোর বুকে

নাচো বাঙালি স্বাধীন সুখে

ভোলো ভোলো সব দুঃখ লাজ!



নদী এসে মিশে গেছে সময়ের বাঁকে।।



এলো ৭ই মার্চ,

যেনো বঙ্গবন্ধু/মুজিব আজও তোমায় ডাকে।।





সদা তুমি ডাকিছো পিতা,

বুঝতে পারি নি মোরা

সব কিছু থেকে আজও,

আমরা কপাল পোড়া



রক্ত ফুলমালা রেখে গিয়ে পিতা

প্রাণ দিলে তুমি করুন পাশে



(তাই) ছুটে চলে গিয়েছে সুখ

তবুও আছে সেই মধু একই চাকে



এলো ৭ই মার্চ,

যেনো বঙ্গবন্ধু/মুজিব আজও তোমায় ডাকে।।



ভাগ্য গুনে মুজি,

জন্মেছি তোমার অন্তর ভূমিতে

বেধে গান পরানে

সুরে সুরে ডাকি – পাও কি শুনিতে?



যেনো, মুক্তির পয়গাম এলো

যে সুরে আজও ছুটে আসে মানুষ ঝাকে ঝাকে।



এলো ৭ই মার্চ,

যেনো বঙ্গবন্ধু/মুজিব আজও তোমায় ডাকে।।



জন্ম থেকে প্রজন্ম

পিতা তুমি করেছো ধন্য

এই অবোধ অতি নগন্য

বেঁচে আছি তোমার স্বপ্নের জন্য



দেখো নিয়ো,

আবারো ফুল ফোটাবো বাংলার শাখে।।



এলো ৭ই মার্চ,

যেনো বঙ্গবন্ধু/মুজিব আজও তোমায় ডাকে।।



৬-৩-২০১৪





(২)

কে বলেছে মুজিব নাই,

৭ই মার্চ যখন আছে।

বাঘের গর্জন শোনোরে ভাই,

বাংলা ভাষা আছে মনের মাঝে।



ঢেউয়ের মতো জাগে বঙ্গ সমুদ্র

এতো শক্তি কভু হয় কি ক্ষুদ্র



মুজিব মুজিব ডাকো সবাই

বলো সত্য কভু হয় কি জবাই?

মুজিব মোরা তোমায় চিরদিনই চাই!





কে বলেছে মুজিব নাই,

৭ই মার্চ যখন আছে।

বাঘের গর্জন শোনোরে ভাই,

বাংলা ভাষা আছে মনের মাঝে।



এসো প্রিয় নেতা

মনে বড় ব্যাথা

তুমি বিনা কার কাছে বলি

মন খুলে প্রানের কথা

আজ আর কোথায় পাবো বলো ঠাই?





কে বলেছে মুজিব নাই,

৭ই মার্চ যখন আছে।

বাঘের গর্জন শোনোরে ভাই,

বাংলা ভাষা আছে মনের মাঝে।

৬-৩-১৪





(৩)

আর কতো ডাকবো তোমায়,

আর কতো ডাকবো।

তুমি না আসলে গো মুন

কেমন করে বাঁচবো।



এতো আশা, এতো ডাকা

তোমায় ছাড়া যায় না থাকা।

মনের মাঝে শিখা জ্বলে

তোমায় স্বাগতম জানাবো বলে।

তুমি না আসলে গো মুন কেমন করে হাসবো



আর কতো ডাকবো তোমায়,

আর কতো ডাকবো।

তুমি না আসলে গো মুন

কেমন করে বাঁচবো।



আমার গানের সকল সুর

দুর হতে এসে যায় বহুদুর

আমার মনের বিনার তারে

তোমার স্মৃতি আঘাত করে

তুমি না আসলে গো মুন কেমন করে সাধবো।।



আর কতো ডাকবো তোমায়,

আর কতো ডাকবো।

তুমি না আসলে গো মুন

কেমন করে বাঁচবো।



বলেন আমার দেব হিয়া

তোমার সাথে হবে বিয়া

সব বিরহ পালিয়ে যাবে

তোমার আমার বাসর হবে

তুমি না আসলে গো মুন কেমন করে ফুল ফুটাবো।।

আর কতো ডাকবো তোমায়,

আর কতো ডাকবো।

তুমি না আসলে গো মুন

কেমন করে বাঁচবো।



৬-৩-১৪





(৪)



প্রিয়তমরে জয় করিতে,

বিরহে ডরে না কভু বীর।

বাবুই পাখি কষ্ট সহে ,

নিজে বেঁধে নেয় নিজের নীর।।



মিছে আনলি কান্না ধোকা,

হাল ছাড়িস না ওরে বোকা।

বুকে টেনে লও প্রিয়রে উচ্চ করে শীর।।



প্রিয়তমরে জয় করিতে,

বিরহে ডরে না কভু বীর।

বাবুই পাখি কষ্ট সহে ,

নিজে বেঁধে নেয় নিজের নীর।।

হাল ছাড়িলে হবে না জিত,

অযথাই বিরহ গীত।

মিলন গানে কাছে টেনে,

বাজাও সুরের জলধীর।



প্রিয়তমরে জয় করিতে,

বিরহে ডরে না কভু বীর।

বাবুই পাখি কষ্ট সহে ,

নিজে বেঁধে নেয় নিজের নীর।।



প্রেমের নদীর পাড় ভেঙেছে,

তাতে এমন কি হয়েছে।

চরের মতো গড়ে নে তোর,

শ্যামল নদীর নযা তির।



প্রিয়তমরে জয় করিতে,

বিরহে ডরে না কভু বীর।

বাবুই পাখি কষ্ট সহে ,

নিজে বেঁধে নেয় নিজের নীর।।



পেতে তোমায় প্রিয় রাধা,

মানবো নাকো কোনো বাধা।

প্রেম কভু পথ হারায় না,

যাক চলে যাক শির।।



প্রিয়তমরে জয় করিতে,

বিরহে ডরে না কভু বীর।

বাবুই পাখি কষ্ট সহে ,

নিজে বেঁধে নেয় নিজের নীর।।

৬-৩-২০১৪





(৫)

এসো এক হই একসাথে

উঠি, মুজিব নামের জয়রথে।।



জয় বাংলা, জয় বাংলা

হৃদয়ে রেখে

গানে বাংলার কুহু কোকিল

যেমন শেখে

নিকটের ফুল ভরা গায়ের বাগে পথে।।



এসো এক হই একসাথে

উঠি, মুজিব নামের জয়রথে।।



তুমি হারাও নি,

হে মায়ার পিতা

চির সবুজ বাংলারই,

তুমিই যে মিতা

ভুলতে পারি আমি,

সকল মনের ব্যাথা

পিতা তুমি যদি,

অভিমান ভেঙ্গে কও কথা

আবারও হাসতে হাসতে দেবো বুক পেতে।।



এসো এক হই একসাথে

উঠি, মুজিব নামের জয়রথে।।



তোমার চোখে,

চেয়ে থাকি

চোখ যেনো নয়,

স্বাধীন পাখি

হাতে আমার,

প্রেমের রাখি

ঈমানী তেজে এগোবো শান্তি ধর্ম মতে।।



এসো এক হই একসাথে

উঠি, মুজিব নামের জয়রথে।।



৬-৩-২০১৪



(৬)

রাখিস নাকো দুরে রে তুই,

রাখিস না আর দুরে।।

হিয়ার পানে চেয়ে দেখরে

তিনি থাকেন অন্তর জুড়ে।।



ঠিক ভাবে না করলে স্মরণ,

কেমনে পাবি গুরুর চরন।

কিসের ভয়ে লুকিয়ে রাখিস,

নিজের আপন মন দেবতারে।।



রাখিস নাকো দুরে রে তুই,

রাখিস না আর দুরে।।

হিয়ার পানে চেয়ে দেখরে

তিনি থাকেন অন্তর জুড়ে।।



গুরুর ঘাটে ঠেকা মাথা,

মিটে যাবে সব ব্যাথা।

বিষয মায়া ছুড়ে ফেলে দে,

জীবন রেখে যাস কেনো তুই মরে।।



রাখিস নাকো দুরে রে তুই,

রাখিস না আর দুরে।।

হিয়ার পানে চেয়ে দেখরে

তিনি থাকেন অন্তর জুড়ে।।



যখন থাকবে না কোনো সঙ্গি সাথি,

হিয়ায় জ্বলে গুরুর বাঁতি।।

আপন হযে ওঠে রে সব

থাকলে গুরুর কনক ঘরে।।



রাখিস নাকো দুরে রে তুই,

রাখিস না আর দুরে।।

হিয়ার পানে চেয়ে দেখরে

তিনি থাকেন অন্তর জুড়ে।।



৭-৩-১৪





(৭)

এলো এলো নতুন ভোর,

পালালো পালালো বিরহ চোর।।



যত আসুক বাধা

যাবে নাকো কাঁদা

কেঁদে সময় কাটায় যারা

কি করে হবে বাঁধন হারা

বাঁধন ভাঙার মাঝেই তুমি আছো হয়ে মোর



৮-৩-১৪





(৮)

পিছন পানে তাকিয়ে দেখো,

অনেক গেছে বেলা।

এবার তুমি আসো প্রিয়,

আর করো না হেলা।।



এসো ছুটে জলদি করে,

বাঁচবো দু’জন প্রাণ ভরে।

(তুমি) না আসলে কেমনে হবে

সফল প্রেমের খেলা।।



পিছন পানে তাকিয়ে দেখো,

অনেক গেছে বেলা।

এবার তুমি আসো প্রিয়,

সফল প্রেমের খেলা।।



তুমি আসবেই আমি জানি,

কেটে যাচ্ছে দিন রজনী।

এতো কাছের বেহেশতকে,

করো না আর হেলা।।



পিছন পানে তাকিয়ে দেখো,

অনেক গেছে বেলা।

এবার তুমি আসো প্রিয়,

আর করো না হেলা।।



আমি প্রিয় তোমায় জানি,

তুমিই নদী – তুমিই পানি।

পুকুর পানি না থাকলে

কেমনে ভাসাবো ভেলা।।



পিছন পানে তাকিয়ে দেখো,

অনেক গেছে বেলা।

এবার তুমি আসো প্রিয়,

আর করো না হেলা।।

১০-৩-১৪





(৯)

অনেক কিছু বলার আছে,

আর দিয়ো না বাধা।।



কত যুগের কতো কথা,

রঙিন সুন্দর শুকনো পাতা।।

এতো ঝড়েও যায় না সে যে,

তোমার ডাকে ওঠে বেজে।

বলে, ওগো আরাম প্রানের রাধা।।

এসো বুকে এসো

পূর্ণ হই মিলেমিশে আধা আধা



অনেক কিছু বলার আছে,

আর দিয়ো না বাধা।।



আকাশ ভরা যতো তারা,

তোমায় ডেকে দিশেহারা।।

তরুলতা আর আছে যতো ফুল,

বলে তোমার ভাঙবে যে ভুল।

যেনো কুহু সুরে কোকিল ডাকা

এসো বুকে এসো

কানপেতে শোনো ব্যাকুল মনের কাঁদা।



অনেক কিছু বলার আছে,

আর দিয়ো না বাধা।।



আমি বলি প্রিয়তম,

হবো তোমার পথের ধুলিসম।

তোমার চরনের পরশ পেয়ে,

অনন্ত কাল থাকবো চেয়ে।

যেমন করে পায় গো সুখ বাগের রক্ত জবা।

এসো বুকে এসে

আলিঙ্গনের সুর তুলে যাও সদা।।



অনেক কিছু বলার আছে,

আর দিয়ো না বাধা।।

১০-৩-১৪





(১০)

সবাই বলে অস্থির আমি,

যতই বলুক না লোকে অস্থির।

নিজের অন্তর দিয়ে জেনে গেছি,

তোমার প্রেমই শুধু স্থির।।



দেখো গো ঐ আকাশে,

চন্দ্র সুর্য ওঠেন হেসে।

রবির আলোয় চাঁদ হাসে,

থাকেন দু’জন ভালোবেসে

চিরদিনের প্রেম কাননে ধরে নাকো চির।।



সবাই বলে অস্থির আমি,

যতই বলুক না লোকে অস্থির।

নিজের অন্তর দিয়ে জেনে গেছি,

তোমার প্রেমই শুধু স্থির।।



সারা জনম ডাকবো তাকে,

যতো বাধাই যাক না পেকে।

প্রেম চাওয়াতে ভয় কিসের,

বিষ দিয়েই যে ক্ষয় বিঁশের।

হেসে বলেন মনের শক্তিমান বীর।



সবাই বলে অস্থির আমি,

যতই বলুক না লোকে অস্থির।

নিজের অন্তর দিয়ে জেনে গেছি,

তোমার প্রেমই শুধু স্থির।।



কাছে আসো প্রান সখি,

পরান ভরে তোমায় দেখি।

অস্থির সময় রাখবো বেধে,

প্রেমো মায়ায কেঁদে কেঁদে।

আর কোনোদিন ধ্বংস হবে না মনের চাওযার নিড়!



সবাই বলে অস্থির আমি,

যতই বলুক না লোকে অস্থির।

নিজের অন্তর দিয়ে জেনে গেছি,

তোমার প্রেমই শুধু স্থির।।



১৩-৩-১৪





(১১)



ভক্তের প্রেম ছাড়া,

আর কিছু চায় না দেবতারা।

তোমার প্রেম তোমারি রবে,

তাতে তুমি কখনও হবে না পথহারা।।





দেবতার প্রেমে,

সাধারন বালিকা।

গলায় ঝুলায়,

দেবী মালিকা।

ভক্তের পুজায়,

দেবীর চরন।

কতশত ফুল,

করেন বরন।

তবুও ভরে না দেবতার অন্তর,

বলে দেবী মোর গ্রহ, নক্ষত্র –তারা!



ভক্তের প্রেম ছাড়া,

আর কিছু চায় না দেবতারা।

তোমার প্রেম তোমারি রবে,

তাতে তুমি কখনও হবে না পথহারা।।



যার প্রেমে

দেবতা হাসেন

ভক্ত হয়ে,

সদা ভালোবাসেন।

নিজের আনন্দ,

প্রেমের তরে।

দেবির আসোন,

ফুলে ফুলে ভরে।



তবুও হয় না শেষ দেবতার আশা

(বলেন) প্রেমের তরে হবো চিরকাল দিশেহারা!





ভক্তের প্রেম ছাড়া,

আর কিছু চায় না দেবতারা।

তোমার প্রেম তোমারি রবে,

তাতে তুমি কখনও হবে না পথহারা।।



এমন মায়া-রাখি,

আছে বলে সখি।

মনে কোকিল

বনে ওঠে ডাকি।

সকল প্রকৃতি,

একসাথে নাচে।

দেবতার বাহুটান,

দেবিরে চায় কাছে।



তবুও মেটেনা ইশককা তিয়াশা,

(বলেন) প্রেমে ডুবে থাকো প্রিয় হারা।



ভক্তের প্রেম ছাড়া,

আর কিছু চায় না দেবতারা।

তোমার প্রেম তোমারি রবে,

তাতে তুমি কখনও হবে না পথহারা।।

১৩-৩-২০১৩





(১২)



তোমায় আজ দিয়ে দিলাম,

আসল সত্য মহব্বত।

দেখো আজ সবুজের উপরে,

মেঘ লয়ে কাঁদে পর্বত।।



তুমি কি কভু শুনেছো সে কথা,

মেঘ বারির রোদনের সে ব্যাথা।

যেমনি করে বৃষ্টি ঝড়ে।

প্রেম সুখ বাজে সুরে সুরে।।

কোনোদিন থাকবোনা তোমা থেকে দুরে

পান করে যাবো অমর ভালোবাসার শরবত!



তোমায় আজ দিয়ে দিলাম,

আসল সত্য মহব্বত।

দেখো আজ সবুজের উপরে,

মেঘ লয়ে কাঁদে পর্বত।।



এসো এসো আর থেকো নাকো দুরে,

প্রকৃতিও কাঁদে আমার প্রেমের সুরে।

সকল সফল তপস্যা আমারি,

হয়ে উঠবে তোমার স্বর্গের তরি।

বাহুতে জড়িয়ে রাখবো তোমাকে,

যতোই আসুক অবহেলা অপঘাত।।



তোমায় আজ দিয়ে দিলাম,

আসল সত্য মহব্বত।

দেখো আজ সবুজের উপরে,

মেঘ লয়ে কাঁদে পর্বত।।

১৪-৩-১৪





(১৩)



আসিফ প্রেমের যাদুতে ঐ

মুন হয়েছে দেবী।

সব কবিতা মিলে গেছে দেখে,

হেসে ওঠেন কবি।।



গাও মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমে নাইকো ভয়!

বলো বলো মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমের হয় না ক্ষয়।।



বাঁকা চোখের মর্ডান রাধা,

আসিফ প্রেমে পড়ে বাধা।

সব বিরহের সব কান্না

যেনো হয়ে গেছে নষ্ট ছবি।



গাও মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমে নাইকো ভয়!

বলো বলো মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমের হয় না ক্ষয়।।



মুন আসিফ হাত ধরে,

হাটতে হাটতে যাচ্ছে উড়ে।

বন পেড়িয়ে চাদ-তারা-গ্রহ-গ্রহান্তরে,

সঙ্গি হয়েছে রঙিন আলোর রবী



গাও মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমে নাইকো ভয়!

বলো বলো মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমের হয় না ক্ষয়।।



আসিফ আসিফ ডেকে ভক্ত,

বুঝলো সে প্রেম কতো শক্ত।

আসিফ দুয়ার চির উম্মোক্ত,

শুধু করতে শেখো দাবি।



গাও মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমে নাইকো ভয়!

বলো বলো মুন দেবীর জয়,

বলো প্রেমের হয় না ক্ষয়।।



১৫-৩-১৪





(১৪)



কার আকাশে জ্বলোরে মুন,

বুঝলে নাকো কভু।

তোমার প্রেমে খেললো খেলা,

মহাপ্রেমের প্রভু।।



তোমার আলোই দেখে সবে,

বিহঙ্গ নাচে কলোরবে।

ঐ আলো যে আসিফ সয়ং,

পরে দেখো বেদ-রামায়ন

দেব দেবীর প্রেম হয় না কিছুতেই কাবু।।



কার আকাশে জ্বলোরে মুন,

বুঝলে নাকো কভু।

তোমার প্রেমে খেলেন খেলা,

মহাপ্রেমের প্রভু।।



যার বাহুতে আগলে থাকো,

তাকে তুমি জানলে নাকো।

ফেলে দিয়ে মিথ্যে ও মরিচিকা,

কপালে পড়ে নাও আসিফ প্রেমের রাজটিকা।

দেখো চিরদিন জ্বলছে শিখা,

চিরদিন থেকেই যাবে নিশিথ রাতের তাবু।

১৬-৩-১৪





(১৫)

তোমার আমার প্রেমের গল্প,

হয়ে গেছে লেখা।

কি হবে গল্প দিয়ে,

যদি না পাই তোমার দেখা।।



দুটি মন এক হবার কাহিনী,

বলছে দেখো ভক্ত বাহিনী।

তোমার প্রেম আমাকে শিখালো,

সব প্রেমের ইতিকথা।।



তোমার আমার প্রেমের গল্প,

হয়ে গেছে লেখা।

কি হবে গল্প দিয়ে,

যদি না পাই তোমার দেখা।।



ইতিহাস ছাড়াই প্রেম হয়েছে

শুরু ছাড়াই অক্ষয় রয়েছে।

প্রেমে যতোই দুঃখ আসুক,

হেসে বুকে ধরে রাখবো ব্যাথা।।



তোমার আমার প্রেমের গল্প,

হয়ে গেছে লেখা।

কি হবে গল্প দিয়ে,

যদি না পাই তোমার দেখা।।



শোনো আমার মনের রাধা,

জয় করো আজ সকল বাঁধা।

সত্য দিয়ে প্রেমকে বেধো,

বুঝে যাবে প্রেম হয়ে গেছে শেখা।।



তোমার আমার প্রেমের গল্প,

হয়ে গেছে লেখা।

কি হবে গল্প দিয়ে,

যদি না পাই তোমার দেখা।।

১৭-৩-১৪





(১৬)



মুখখানী দেখাও তোমার,

না দেখিয়ে গগন ভরা কালো কেশ।

আর সইতে পারি না গো,

বলো বধু, কবে হবে এই বিরহের শেষ।।



তোমার মায়া ভরা মুখখানি

বার বার মোরে আনে টানি।

তুমি আমার শুধু জানি,

কল্পনায় ভাষে তব সরল মুখখানী

আমার বুকে এসে দেখো স্বর্গ হয়ে উঠেছে এই বাংলাদেশ।।



মুখখানী দেখাও তোমার,

না দেখিয়ে গগন ভরা কালো কেশ।

আর সইতে পারি না গো,

বলো বধু, কবে হবে এই বিরহের শেষ।।



তোমার চঞ্চল চোখের চাহনি

গড়ে নিত্য চিরন্তন কাহিনি

যেনো, গহিন বনে লুকানো হরিনী

বলে, কাছে এসে নাও গো মোরে চিনি।।



মুখখানী দেখাও তোমার,

না দেখিয়ে গগন ভরা কালো কেশ।

আর সইতে পারি না গো,

বলো বধু, কবে হবে এই বিরহের শেষ।।

ভাগ করার পরেও প্রেমে থাকে শুধু প্রেমেরই অবশেষ।।



মুখখানী দেখাও তোমার,

না দেখিয়ে গগন ভরা কালো কেশ।

আর সইতে পারি না গো,

বলো বধু, কবে হবে এই বিরহের শেষ।।



এই মায়া ক্ষনে তুমি,

ভরে দাও আমার বুকের শুন্য ভুমি।।

সবুজে লালে রঙ্গীন কুসুমি

শত রূপে হাসে মোর জন্মভূমি।

মোদের প্রেমে ফুটবে বাংলা ছুড়ে ফেলে দ্বিনবেশ।।



মুখখানী দেখাও তোমার,

না দেখিয়ে গগন ভরা কালো কেশ।

আর সইতে পারি না গো,

বলো বধু, কবে হবে এই বিরহের শেষ।।

২১-০৩-১৪





(১৭)



তুমি যা যা করো,

সবই লাগে ভালো।

চমক ভরা এই ভুবনে

আনলে এ কোন আলো।।



তোমায় ভেবে,

কাটছে বেলা।

রঙে ভরা,

এ কোন মেলা।

মন বলে,

খেলে যাও খেলা।

এ প্রেম কখনও হবে না শেষ,

যতই করুন দ্বীপ জ্বালো।



তুমি যা যা করো,

সবই লাগে ভালো।

চমক ভরা এই ভুবনে

আনলে এ কোন আলো।।



তোমার হাসি,

বাজায় বাঁশি।

হৃদয় রাণী,

হয় উদাসী।

করো তোমার,

চরন দাসি।

তোমার চরনে মরতে দিও,

এই হবে মোর ভালো।।



তুমি যা যা করো,

সবই লাগে ভালো।

চমক ভরা এই ভুবনে

আনলে এ কোন আলো।।



২৩-৩-১৪





(১৮)



আমার আর নাচিও না,

তোমার ঐ অন্তরে।

যা বলার বলো কাছে এসে,

শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।।



যেমন করে নাচে দেখো,

মেঘ আকাশের কোলে।

তেমন করে থাকবো আমি,

তোমার হৃদয়ে দোলে।



অন্তরে যিনি থাকতে জানেন,

(তাকে) রাখা কি যায় খুলে।

অনেক চেষ্টা করেও তুমি,

যেতে পারবে নাকো ভুলে।



তোমায় নিয়ে বেঁচে থাকবো,

স্বপ্নলোকের পরে।।





আমার আর নাচিও না,

তোমার ঐ অন্তরে।

যা বলার বলো কাছে এসে,

শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।।



তোমার মনের মাঝের মরুভুমি

জল হয়ে থাকবো চুমি।

শিতল পরশে ঠান্ডা হবে

দুটি মন মিলে এক মন রবে।

যে খেলা খেলো তুমি,

সেই খেলা সাজাই এসে।

আমার প্রেম বেঁচে থাকে,

তোমায় ভালোবেসে।।

খুঁজে দেখো পাবে আমায়,

শেষ হবারও পরে।



আমার আর নাচিও না,

তোমার ঐ অন্তরে।

যা বলার বলো কাছে এসে,

শক্ত করে জড়িয়ে ধরে।।

২৪-৩-১৪



https://www.facebook.com/asif.ud

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.