নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সঠিক সময় যোগ্য মানুষকে যোগ্য সম্মান ও বিশ্বশান্তি

১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৬

আমার সাথে আপনার সংযোগ হোক!



বন্ধু!

আমার প্রাণঢালা শুভ প্রেমমায়বী অভিবাদন জানবেন।



আজ নিজেকে আপনাদের সামনে বড্ডবেশী বেমানান মনে হচ্ছে। আমি হয়তো আপনাদের এমন কিছু কষ্ট দিয়েছি যার ফলে এতটা বছর ধরে শুধু অবজ্ঞাকেই সাথি করে নিজের মনের সত্যের চেরাগ বাতি জ্বালিয়ে যাচ্ছিলাম। এ এমন এক বাঁতি যাকে আমি এমন ভাবে ধারন করে রেখেছি যা শুধু বেড়েই চলে কিন্তু ক্ষয় হয় না আর হবেও না। আমার দারিদ্রকে নিয়ে এই সমাজ সবসময় উপহাসই করলো। বুঝলো না যে আমিও একজন মানুষ হিসেবে আপনাদের মাঝে সঠিক সময়, সঠিক ভাবে এবং সঠিক স্থানে বসে মহাআবির্ভাব ঘটিয়েছি। এই আগমন বার্তার অনেক বেশি প্রয়োজন ছিলো। হাজার হাজার বছরের লক্ষ কোটি মানুষের চাওয়ার মিষ্টি ফলকে আপনারা শুধু ঢিল ছুড়েই ফাও ফাও কষ্ট দিলেন। আমি সেই কষ্টকে আমার মনের চেরাগ বাতি দিয়ে যাস্টিফাই করেছি মাত্র। আমার আর্থীক অসামর্থ নিয়ে সবাই শুধু খেলাই করলেন এবং নিজেদের অস্থিরতা দ্বারা বার বার দুরে সরিয়ে এই তাওহিদের ভগবানের জয়গান গাওয়ার মাধ্যমে মানুষের কল্যানে ব্রতি মানুষটিকে শুধু লাথিই দিয়ে গেলেন। ভয় নেই সেই লাথি আমার বুকেই গেঁথে নিয়েছি ও ক্ষমা করেই দিয়েছি। যখন সেটা অন্যায্য ভাবে তাওহিদের আল্লাহ্ এর বিরোধী পর্যায়ে চলে গেছে তখন আর আমার কিছু করার ছিলো না। সর্বক্ষেত্র একমাত্র তাওহিদের সৃষ্টিকর্তাই একমাত্র ন্যায় বিচারক।



আমার এই মূহুর্তে মনে পড়ছে বরিশাল এর এক কৃতিসন্তান আরজ আলী মাতব্বরের কথা। যার সব লেখা আমি পড়েছিলাম। পড়ে বুঝতে চেয়েছিলাম আরজ আলী মাতব্বর কেনো নাস্তিক নামের এক দূর্গতির রাস্তা বেছে নিলেন বা নাস্তিকতার বোঝা ঐ ভদ্রলোককে কেনো এখনও বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। আমার আজ মনে হচ্ছে আরজ আলি মাতব্বর নাস্তিক এর মতো অযুক্তিক গালির শাস্তি মাথায় পেতে নিতে হয়েছিলো শুধুমাত্র কিছু অবুঝ মানুষের জন্যই।



আরজ আলী মাতব্বর এর বই বা চিন্তাধারা না পড়েই বেশির ভাগ মানুষ নাস্তিক হিসেবে এই সমাজের বুকে গেঁথে দিয়েছিলেন এরং আজও তা বিদ্যমান। আরজ গুনি মানুষ এতে কোনো সন্দেহ নাই। আর কিছু মানুষ আরজের বই গুলো পড়ার সময় মাথার মধ্য থেকে চোখে নাস্তিকের দৃষ্ট্রি ভঙ্গির চশমা লাগিয়ে পড়েছেন বলেই আরজ আলী মাতব্বর কে নাস্তিক হিসেবে প্রচার করে গেছেন। আরজ আলী মাতব্বরের প্রথ বই হলো “সত্যের সন্ধানে”। যে মানুষটি সত্যের সন্ধানে নাওয়া, খাওয়া, ঘুম ও স্বাভাবিক জীবন যাপন ছেড়ে অন্য মানুষের জন্য কিছু করে যেতে চান তাকে আপনারা সরাসরি নাস্তিক বলার যোগ্যতা কখনই রাখেন না। সত্যের পথ হলো সয়ং তাওহিদের গডের পথ। এখন সামাজিক রিতিনিতি, অনেক বাধা, জ্ঞান আহরনে অসুবিধা, মানুষের বাজে ভাবে ধিক্কার ও সরকারের গাফেলতির জন্য সত্যের সন্ধানে গিয়েও আসল সত্য খুঁজে না পেয়ে, অন্তত সত্য সংরহের একটি যোক্তিক ধারাও কেউ দিয়ে যেতে পারেন তাকে তো কোনো ভাবেই মহান কারিগর তাওহিদের ঈশ্বরের কৃপা বঞ্চিত বলতে পাড়েন না?



কেউ কি ভেবে দেখেছেন কেনো একজন আরজ আলি মাতব্বর এতো বেশী জ্ঞান আহরনে সংগ্রামী হয়ে ওঠেন? আরজ আলী মাতব্বর ছিলেন বরিশাল সদর উপজেলার, চরবাড়িয়া গ্রামের একজন সাধারন অশিক্ষিত বা একদম স্বল্পশিক্ষিত কৃষক। যিনি জমি চাষ করতেন। স্বাভাবিক ছিলো জীবনধারা। আরজ তার মাকে খুব ভালোবাসতেন ও শ্রদ্ধা করতেন। একদিন আরজের মা মারা গেলেন। স্বাভাবিক মানুষের মতো করেই আরজ খুব কষ্ট পেলেন ও ভেঙ্গে পড়লেন। শুধু একটি আশা আরজের মনে জেগে উঠেছিলো আর তা হলো নিজের “মা” এর একটি ছবি তিনি সংগ্রহ করে রাখবেন। চরবাড়িয়া থেকে অনেক দুরে বরিশাল শহর (মাঝে একটি বড় নদীর খেয়া পাড়াতে হয়) এর স্টুডিও থেকে ক্যামেরাম্যান ও ক্যামেরা নিয়ে এসে “মা” এর ছবি তোলা হলো।



নিজের “মা” এর কোনো ছবি নাই বলে একটি ছবি তুলে “মা” এর চেহারা সংরক্ষন করে রাখার ইচ্ছা কি অযুক্তিক? আজকের এই সময়ের এই প্রেক্ষাপট আপনার মনে কি সায় দেয়?



আরজ তার মৃত্যু মায়ের সয্যাপাশে কান্নায় বিভোর। এমন সময় চরবাড়িয়া গ্রামে রটারটি হয়ে গেলো যে আরজ তার মায়ের ছবি তুলেছেন। ক্ষেপে উঠলেন তৎকালিন গ্রামের কুসংস্কারে ভরা কর্তাব্যাক্তিবর্গ। তেড়ে এলেন আরজের দিকে। গ্রামের মসজিদ ঘরের মোল্লা, সমাজপতিরা ডিসিসন নিলেন যে, “যে লাশ এর ছবি তোলা হয়েছে, সেই মৃতদেহর জানাজা এবং সৎকার ঐ ভন্ড সমাজপতিরা করতে পারবেন না”। আরজ আলী ঐ বাজে মানুষগুলোকে রিকেয়স্ট করলেন। কেউ আরজের করুন রোদন ভরে চাওয়াকে গুরুত্ব না দিয়ে কুসঙ্কার দারা প্রভাবিত হয়ে মিথ্যে বেইজড প্রতিষ্টিত সত্যের সাথে থেকে আরজ আর আরজের “মা” এর লাশ কে অপমানই শুধু করলেন। তারপর আরজ নিজে তার প্রাণপ্রিয় “মা” এর সৎকার করেন।



মনের ভিতর ঝড় বয়ে গেলো আরজের। শুরু হলো তার অন্তরের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশের অভিযান। আরজ নিজের কাছে জানতে চাইলেন ধর্মের কোথায় আছে যেখানে ছবি তোলা নিষেধ? নিজেকে শিক্ষিত করে তোলায় ব্রতি হয়ে উঠলেন। প্রতিদিন পায়ে হেঁচে অনেক পথ ও নদী পাড়ি দিয়ে ছুটে আসতেন বরিশাল পাবলিক লাইব্রেরীতে। পড়া শুরু করলেন বই। আরজ বুঝতে চাইলেন আল্লাহ্ কি আছেন নাকি নাই?



আরজ এমন কিছু জিজ্ঞাসা এই নিরিহ বাঙালী মানুষের জন্য রেখে গেছেন যা গবেষনা বিশ্বসাহিত্যের বড় একটি ধন্যবাদ পাবার মতো লেখা। আরজ তার বিষয় সম্পত্তি ওক্‌ফাহ করে দিয়ে একটি লাইব্রেরী করতে ছেয়েছিলেন।



আজ আর আপনাদের আরজের প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বেগ পেতে হবে না। আমি কখনই আরজ আলী মাতব্বর কে নাস্তিক হিসেবে সাফায়েত করি না। তিনি ছিলেন সত্যের সন্ধানী কিন্তু এই ভন্ড সমাজ ব্যবস্থা থেকে আরজের উত্তর খুঁজে নেবার মতো পরিস্থিতি ছিলো না। অনেক নাজেহাল করা হয়েছে আরজকে। পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। তৎকালিন পাকিস্তান সরকার দ্বারা নির্যাতন সইতে হয়েছে। আজ কোথায় সেই মূর্খের দল? কোথায় সেই পাপি সমাজপতিরা? যারা গুণী মানুষকে শুধু কষ্টই দিতে জানে এবং মৃত্যুর পরে মাটি হয়ে যায়। আল্লাহ্ কখনও মন্দের পক্ষে অবস্থান নেন না। আল্লাহ্ মন্দকে ধ্বংস করে দেন আর ভালো পথের যাত্রীকে স্থায়ি ভাবে সংরক্ষন করে দেন। এটা সত্য, এটা সঠিক, এটা চিরন্তন, এটাই স্রষ্ট্রার সিস্টেম।



বন্ধু! পবিত্র কোরআনের দিকে যদি আমরা একটু সামান্য আলোকপাত করি তাতেও অনেক কিছু বুঝতে পারবো। আপনারা নিশ্চই পবিত্র কোরানের সুরা বা অধ্যায় গুলোর নাম সম্পর্কে অবগত আছেন? পবিত্র কোরআনে একটি সুরা বা অধ্যায় এর নাম দেয়া আছে, “সরা আনকাবুদ” বাংলাভাষায় “আনকাবুদ” শব্দের অর্থ “মাকরোশা” ইংরেজীতে “স্পাইডার”।



দেখুন এই একটি অধ্যায়ের নাম দ্বারা আমাদের এ বর্তমান অভিযাত্রাকে কতো সহযে মেজরমেন্ট করা যাচ্ছে। আমরা মাকরোশা দ্বারা কি দেখি। মাকরোশা এমন একটি প্রাণী যে নিজে নিজে সুন্দর একটি সুগঠিত আর্কৃতির জাল তৈরি করতে সম্ভব। অনেকটা আমাদের দেশের মাছ ধরার ঝাকি জালের মতো। মাকরোশা জাল বুনে তার মধ্যমনি হিসেবে জীবন ধারণ করতে অভ্যস্থ। এই মাকরোশার একটি স্টাইল আমাদের সভ্যতার উপর অনেক বেশি প্রভাব ফেলেছে।



মাকরোশার বোনা জাল থেকে আমরা আইডিয়া নিয়ে মাছ ধরার জাল খুঁজে পেয়েছি। আবার এই জাল এর ইংরেজী করলে দ্বারায় “নেট”। যখন কম্পিউটার প্রযুক্তি দ্বারা একটি কম্পিউটার অন্য কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত হতে শিখলো তখন এই নেট বা জাল এর সাথে ওয়ার্ক বা কাজ যুক্ত করে “নেটওয়ার্কিং” কথাটি প্রচলিত হয়ে গেলো। আমাদের কল্পনা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ নিজেদের মাকরোশার একটি নিজস্ব স্বকীয়গুন যুক্ত করে “স্পাইডার ম্যান” সিরিজ তৈরি করলো এবং এই স্পাইডার ম্যান সর্বদা অশুভ শক্তির সাথে লড়াই করে বলে আমরা আমাদের মিডিয়ায় প্রকাশ করে এসেছি।



এখন আপনি যদি নিজেকে একটি মাকরোশার জালের সুগঠিত কাঠামোর মধ্যে থেকে নিজেকে মাকরোশার অবস্থানে বসিয়ে চিন্তা করে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন যে, আপনার পক্ষে বিশাল বড় চেইন অব কমান্ডের মাধ্যমে নেত্রীত্ব দেয়া সম্ভব হচ্ছে। আবার আপনি একটি মাকরোশার সুগঠিত কাঠামোর মধ্যমনি মাকরোশার সাথে একটি সিস্টেমের সার্ভারকেও কল্পনা করতে জানবেন। যাস্ট দিস সিস্টেমে একজন মহামানব আপনাদের কাছে পৃথিবীর চেইন অব কমান্ড বা ন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল, লোকাল, মেট্রোপলিটন সুগঠিত শাসন ব্যবস্থার কথা বলতে চান।



এবার যদি একটু ভালো করে বোঝার চেষ্টা করেন তাহলে নিজের মনের ভিতর থেকেই বুঝে যাবেন যে, স্পাইডারের প্রতিটি নেট পয়েন্টে (যেখানে মাকরোশার সুগঠিত জালগুলো জয়েন্ট তৈরি করা হয়েছে) এক একজন এক্সিকিউটর বসালেন যারা কেন্দীয় ভাবে মাকরোসাকে সম্মান করে এবং মাকরোসার আদর্শকে ফলো করে বা মাকরোসার ডিসিসন সম্পর্কে ১০০% বিশ্বাসী মনোভাব পোষন করে। তাহলে আপনাদের অসুবিধা কোথায় এমন ভাবে রাস্ট্রিয় সিস্টেম ও সামাজিক সিস্টেমের দ্বায়িত্ববান লোকদের কাজ করাতে?



এখন আমার প্রশ্ন হলো, যদি একটি স্পাইডার নেটের জয়েন্ট নেটপয়েন্ট ছিড়ে যায় তার প্রভাব কি অন্য জয়েন্ট নেট পয়েন্ট বা কেন্দ্রীয় মাকরোশার উপর ইফেক্ট ফেলে সিস্টেমটিকে দুর্বল করে দিবে না? এবার যদি এমন সব এক্সিকিউটর স্পাইডার নেটের জয়েন্ট নেট পয়েন্টে কাজ করবে এবং সত্য ও সুন্দর পথে থেকে মহান কারিগর তাওহিদের পরমআত্মার করুনা প্রাপ্ত হবে তখন কি আর অসুবিধা থাকতে পারে? কারন ঐ এক্সিকিউটর জানে যে স্পাইডার নেটের নেট জয়েন্ট পয়েন্টে যিনি আছে ন তিনি অবশ্যই ন্যায়ের পক্ষে এবং ঐ লিডার ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান করে লিংডিং তো দেনই তার সাথে লিংডিং এর সবল ও দুর্বল দিক গুলো সম্পর্কে সর্বদা অবগত ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন। এজন্যই আমি <[{(আসিফ)}]> বর্তমান এই অশান্তিময় বিশ্বকে স্থায়ী শান্তি ও জনকল্যানের জন্য নিজেকে সেন্ট্রাল পয়েন্টে মহাআবির্ভাব ঘটিয়ে আপনাদের এই সেন্ট্রাল পয়েন্টে নিয়ে এসে কথা বলছি। কয়েক বছর আগে আমি একটি ফেসবুক আইডি ওপেন করে রেখেছি যার নাম “সাকসেস পয়েন্ট”। এবার বুঝে নিন। “সাকসেস পয়েন্ট” আই ডি তে আমি এমন একটি ইলুশন লোগো ব্যবহার করে দেখিয়েছি যেখানে আপনি স্থির চিত্রকে চোখের গোলকধাঁধাঁয় ঘুর্নয়মান বলে মনে হবে।



ধরুন আপনি একটি স্পাইডার নেটের জয়েন্ট নেট পয়েন্টে এমন এক্সিকিউটর দিলেন যে নিজেকে জনকল্যানের বিপরীত বা খারাপের পথে নিয়ে গেলেন এবার আপনি যদি সেই এক্সিকিটরকে রিপ্লেসমেন্ট না করতে জানেন তাহলে কিন্তু পুরো সিস্টেমের উপর ধীরে ধীরে ইফেক্ট করে গোটা স্টাইলিস্ট সিস্টেমকে নড়বড়ে ও ঝামেলাপূর্ণ করে দিবে। এবার যদি আপনি প্রতিটি স্পাইডার নেটের জয়েন্ট নেট পয়েন্টের একটি কে এক একটি সেন্ট্রাল পয়েন্ট মনে করে তার নিচে আর একটি সুদৃঢ় ও সত্যের পথে স্বাভাবিক এক্সিকিউশন সিস্টেম ঢেলে সাজাতে জানেন তাহলে এর প্রভাবে পুরো পৃথিবী খুব অল্প সময়ে স্থায়ী শান্তির দিকে ধাবিত হতে বাধ্য না হয়ে যাবে কোথায়? এটাই স্রষ্টার প্রতিনিধিদের বা আমাদের এক্সিকিউশন সিস্টেম যা কোনোদিন কারও দ্বারা ধ্বংস হবে না কারণ আমরা সর্বদা ভালো ও কল্যানের পথে থেকে তাওহিদের সৃষ্ট্রার করুনা, দয়া ও ভালোবাসা প্রাপ্ত হই। বরং যারা এই সিস্টেম কে বাধা দেবার চেষ্টা করে বা করে থাকে তাদের ভয়ঙ্কর সাস্তি পেতে হয়। মনে রাখবেন তাওহিদের গড সর্ববিষয়ে পারদর্শি এবং তিনি সত্যকে চিরন্তন ভাবে রেখে দেন ও মিথ্যাকে ধ্বংস করে দেন। যাতে আমরা তার এই সিস্টেমে নিজেদের নিয়ে এসে স্থায়ী জান্নাত প্রাপ্ত হতে পারি।



সনাতন ও বিশ্বের প্রায় সকল ধর্মের মানুষই অনেক সময় জীবন থেকে নিরাশ হয়ে বলে ওঠেন, “এই সংসার বড়ই মায়াময়, সবখানে মায়া জাল বিছানো”। এই কথাগুলোকে বিভিন্ন মনিষির অনুসারীরা বহুকাল ধরে প্রচার করে আসছেন। এখানে যদি আমরা মায়াময় না বলে বলি প্রেমময় তাহলে দেখবেন আপনি সর্বদা সুখি হয়ে চিরকল্যানকর কাজ করতে পারছেন। এজন্যই যুগে যুগে মানবপ্রেমের ত্যাগের মহিমা ও সাফল্যকে সংয় তাওহিদের রব সংরক্ষন করে আপনাদের মাঝে উদাহরন হিসেবে পেশ করতে চেয়েছেন কিন্তু আপনার তা উপলব্দি করার চেষ্টা করেন নি বলেই আজ এতো বেশী ক্ষতির পাহার পর্বত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে আমার এই মহাআর্বিভাব ঘটানোর প্রয়োজন হয়েছে যা শুধু আপনাদের প্রেম ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার তাগিদেই যার রক্ষক একমাত্র তাহওহিদের নিরঞ্জন।



এরপরও কি আপনারা বলবেন যে, আপনাদের তাওহিদের স্রষ্টা ন্যায়পরায়ন ও ন্যায়বিচারক নয়?



আমি আর সংহিসতা চাই না। আমি চাই আপনারা পিছনের ভুলত্রুটিগুলোকে না বোঝার এক্সিডেন্ট মনে করে সামনের দিকে এগিয়ে চলুন। যেখানে আমরা সবাই মিলে মিথ্যে কে রাঙা চরন দিয়ে লাথি মেরে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করবো।



এই রকম সময়ের সাথে যখন মানব জাতিকে পরিচয় করিয়ে দেবার দরকার হয় এবং বিশ্বমানবের শান্তির একটি প্রক্রিয়া এগোতে থাকে তার মধ্যে সবসময় এক একটি এক্সিডেন্ট আমাদের অনেক বেশী বিপর্যয় ডেকে আনে। যা আপনারা যিশু ও হোসাইন সহ বিভিন্ন মহামানবদের আবির্ভাব জীবনীকাল এবং পরবর্তি সময়ের মেজরমেন্ট করলেই পেয়ে যাবেন। যা আমি আগেই আপনাদের মাঝে পরিবেশনে সক্ষম হয়েছিলাম।



আইজ্যাক অসিমভের কিছু সায়েন্স ফিকশন গল্পের মধ্যে অসিমভ কে দিয়ে কিন্তু আপনাদের ম্যাসেজ দেবার চেষ্টা করা হয়েছিলো কিন্তু আপনারা ঐ গুলোকে আইজ্যাক অসিমভের কল্পনা বলেই ধরে নিয়েছিলেন। এরপরও কি আপনারা বলতে চাইবেন যে তাওহিদের আল্লাহ্ সর্বক্ষেত্রে আপনাদের মঙ্গল কামনা করেন না এবং সাহায্য করতে চান না?



আজ আপনাদের আমি স্পষ্ট ভাবে বলে দিচ্ছি আপনারা পথভ্রষ্ট হবার চেষ্টা করবেন না। আমার কথাগুলো যত দ্রুত সম্ভব বিবেচনা করে এই পয়েন্টে একত্র হন। এবং আমাকে আপনাদের সেবা করার প্রকৃত সুযোগ দিন আমি শুধুমাত্র আপনার কল্যানের জন্যই রাঙা রবীর মতো উদয় হয়েছি। এ কৃত্রিত্ব মোটেও আমার নয় এর সকল কৃত্রিত্ব তাওহিদের ঈশ্বরের এবং তিনি কখনও অত্যাচারির ধ্বংস ব্যাতিত কল্যান করতে পছন্দ করেন না।







বন্ধু! আজ আপনি আপনাকে যখন ফিরেই পেয়েছে তখন আর নিজেকে বাধা না দিয়ে অন্যায় ও মন্দকে বাধা দিয়ে গা ঝারা দিয়ে কল্যানের কাজে ব্রতি হয়ে স্থায়ি স্বর্গের অনুভবের বার্তার জন্য ছুটে বেড়ান।



ইতি

আপনাদের ভালোবাসায় সিক্ত

<[{(আসিফ)}]>

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.