![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
আপনার সাথে আমার সংযোগ হোক!
প্রিয় বন্ধু!
বৈশাখের ঝড়বেগের ঝড়ো ঝড়ো ঝড় শান্তি সভ্যতার আমন্ত্রনের মঙ্গলবার্তার নমষ্কার জ্ঞাপন করছি। আমার প্রাণের দুলে ওঠা প্রেম আপনার প্রাণে গেঁথে যাক।
১৯৪১ইসায়ী সনের এমনি এক বৈশাখের প্রথম দিনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্ববাসীর জন্য তার শেষ লেখা “সভ্যতার সংকট” রেখে আনন্দলোকে গমন করেছিলেন। আমি মনে করি গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ধ্যানের শিবশক্তি দিয়ে আমাদের মাঝে যে “সভ্যতার সংকট” কথাগুলো রেখে গিয়েছিলেন তা দিয়েই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেলফ মেজরমেন্ট আমাদের সামনে আয়নার মতো ঝকঝকে হয়। তাই আমি সবাইকে আগে “সভ্যতার সংকট” এর কথাগুলো পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।
আজ ৭৩ বছর পর আমাকে যদি আপনারা বুঝতে পারেন বা বুঝতে চেষ্টা করেন তাহলে রবীন্দনাথ ঠাকুরকে আর মোটেও কল্পনা প্রবন, স্বপ্নবাজ, দুর্জেও কিংবা বাস্তব বহির্ভুত মনে হবে না। তারচেয়ে অনেক বেশী বাস্তববাদি ও আপন ইমানদার হয়ে তাওহিদের স্রষ্টার কৃপা বলেই বেশী মনে হবে। এখানেই আমাদের মানুষের লিংকিং স্পষ্ট ভাবে হাজির করার প্রয়োজন হয়। একজন ভালোমানুষ তার আপন কর্ম সম্বন্ধে সবসময় জ্ঞাত থাকে এবং তিনি জানেন যে তার শুরু পর যে শেষ থাকে সেখান থেকেই আর একজন শুরু করে দেন। সেই একক একাকি যে মানুষের অন্তরে থেকেও পরম একাকি ধ্যান সাধন করেন তার রক্ষক একমাত্র তাওহিদের শিব।
বন্ধু! এই ৭৩ বছরে আমরা অনেক কিছু পেয়েছি। যা পেয়েছি তার থেকে অনেক বেশি হারিয়েছি। আবার যা হারিয়েছিলাম তা আবার মহাপাবার এক রাস্তায় আমরা এখন দৌড়ে বেড়াচ্ছি এবং তা যথার্থ অর্থেই আনন্দ চিত্ত্বে শান্তির পয়গামই শুধু নয় বরং শান্তি ভোগ করার মধ্য দিয়েই। ১৯৪০ইসায়ী সালে রবিন্দ্রনাথ যখন অসুস্থ তখন তিনি ক্যালকাটা যাবার পথে স্টিমার থামিয়ে ঝালকাঠীর সুগন্ধা নদীর মাঝ নদীতে বসে একটি বিদ্যালয়ের নাম করন করেন “উদ্বোধন”। আমি সেই উদ্বোধন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আমার মাধ্যমিক লেখাপড়া করেছিলাম। এটা আমাদের লিংকিং যার রক্ষক একমাত্র তাওহিদের নিরঞ্জন।
আজ আমার বলতে বাঁধা নেই যে, বাঙালিজাতি যদি একবারও রবীন্দ্রনাথকে কবি না ভেবে গুরুদেব ভেবে তার বানীগুলোকে মিছে মায়া বা কবির কল্পনা না মনে করে গুরুবাণীর সত্যতা যাচাই করে চলতো তাহলে আমাদের জাতির এতো অল্পসময়ে এতো ক্ষতি হতো না। গুরুদেব কে ভালোবাসতে হয় বা ইনজয় করতে হয় বিশ্বাস দিয়ে। আমাদের বিশ্বাসের ভিতরে অন্য মিথ্যা বিশ্বাস প্রবেশ করিয়ে আসল বিশ্বাসকে বেড়ি পড়িয়ে রাখা হয়েছিলো। আজ আমরা সেই মিথ্যে বিশ্বাস কে জলাঞ্জলী দিয়ে সত্য ফুলের অঞ্জলী বিশ্বশান্তির পায়ে অর্ঘ্য করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার প্রত্যই হয়ে উঠেছি। এখানেই আমাদের মানুষ ও মানবতার জয়। এই জাতি এখন আর বলতে চায় না যে “আমরা পারি” বরং এই জাতি আজ বলবে যে “আমরা পেরেছি”। শান্তিকে প্রতিষ্ঠা করতে হয় নিজের ভিতরের সব জড়তা দূর করে সত্য ও সুন্দর দিয়ে মঙ্গলের অভিযাত্রার মধ্য দিয়ে। এটাই কৃয়েটরের ক্রিয়েট সিস্টেম। এভাবেই আপনাদের হাতে আমরা আপনারই বাদশাহি পয়গাম দিয়ে থাকি যাতে আপনাদের সকল জাস্টিফাই করার উচাটন মন চুপ মেরে থান্ডার হয়ে গিয়ে বলে, “আরে বন্ধু তুমি এতোকাল কোথায় ছিলে? আমি তোমাকে খুঁজিনি তারপরও তুমি তো সত্যি সত্যি চলে এসেছো। এ ও কি সম্ভব আর বলবো না এখন বলবো আমি মানুষ ও মানবতাকে ভালোবাসি”।
আমাদের বর্তমান বিশ্ব পলিটিক্স আজ সহজ হয়ে মানবতার সেবা ও চরম অগ্রগতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আজ আমরা সবাই বুঝতে পেরেছি আমরা সবাই একই মহানের তৈরি। আমাদের সবার কাছে থেকেই সেই তাওহিদের ঈশ্বর আমাদের সব সমাধান তো দিয়েই দেন সেই সাথে আবার আমাদের সবার মঙ্গলের জন্য প্রতিনিধি নির্বাচনকেও সহজ করে দেন।
বন্ধু! আমরা যখন ছোটবেলা বা বাল্যকালে ছিলাম তখন পলিটিক্যাল পারসনদের সাথে আমাদের পরিচয় পর্ব হতো কিছুটা পরে। আমি বলতে চাচ্ছি প্রাথমিক শিক্ষা বা মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহন করার সময় আমাদের কাছে সমসাময়িক পলিটিশিয়ানদের না চিনলেও তেমন অসুবিধা ছিলো না বা চেনার মতো এতো মিডিয়া ছিলো না। আজ এই একবিশ্বের সহয তথ্য বিনিময় কৌশলের উৎকর্ষতার দরুন এখন বাচ্চারা বা টিনেজার পলিটিশিয়ানদের না চিনতে চাইলেও পারবে না কারন সবখানে মিডিয়ায় এদের নিয়মিত দেখা যায়। আর এখানেই আমাদের দ্বায়িত্ববোধ অনেক বেশি হয়েছে বটে কিন্তু দুর্গম পথ আজ সহজ হয়ে গিয়েছে।
শিশুরা যা ছোটবেলায় দেখে, যা ছোটবেলায় বোঝে, যা ছোটবেলায় দেখে তার একটি মারাত্মক প্রভাব ঐ শিশু আত্মার সমস্ত জীবনে প্রভাব রেখে যায়। কখনও তা জান্তে কখনও তা অজান্তে। তাই আমাদের এইসব বর্তমান চিরন্তন পলিটিশিয়ানদের ভাষা ব্যবহারে মিথ্যা পরিহার করা একান্ত বাধ্যতামুলক বলে বিবেচিত হবে। আমাদের এই পলিটিশিয়ানদের মোটেও ইতিহাস বিকৃতি, বিশ্ব বা নিজ দেশের ঐতিহ্যের অবমাননা, ব্যাক্তি স্বাধীনতার পরিপন্থি বা কুরুচিপুর্ণ কথাকে পুরোপুরি ত্যাগ করতেই হবে।
আপনারা যদি ডেইলি সবপ্রকার মিডিয়ার স্পিস ব্যবহারে নিজের আসল মেধা যা মানবকল্যান ও বিশ্বমঙ্গলের জন্য প্রদান না করে , সহয ভাবে বলতে গেলে আপনাদের ভাষা বা স্পিস হতে হবে সুদুরপ্রসারী ও সুন্দর। মিডিয়াকেও খেয়াল রাখতে হবে পলিটিশিয়ান যে সব স্পিস নিজেদের দলাদলি, ব্যাক্তি স্বার্থ, সঠিক ইতিহাস পরিপন্থি বা মানুষের অকল্যানে যায় সেই সব দিয়ে মিডিয়াকে আর কুলশিত করা যাবে না। আজকের এই অসম্ভবের আগমন হলো মিডিয়ার সৌন্দর্যের পক্ষে। আপনার অন্তর থেকেই আজ আপনি তা অনুভব করতে শিখে গেছেন। মানুষ বেঁচে থাকে, মানুষ মারা যায়। আমরা মানুষকে বেঁচে থাকা অবস্থায়ই প্রকৃতপক্ষে তখনও বাঁচাতে সক্ষম হবো যখন আমরা ঐ মানুষের পজেটিভ এ্যাপেয়ারেন্স গুলোকে তুলে ধরতে সক্ষম হবো। আরো সহযে বললে একজন পলিটিশিয়ানের মিডিয়া উপস্থিতির ভাব এমন হতে হবে যে, ঐ পলিটিশিয়ানের কথা, কাজ, চলন, বলন ও স্টাইলে তাকে জনগনের সত্যিকার অর্থেই আপনজন বলে বোঝা যাবে। মানুষ এমন এক মারাত্বক শ্রেষ্ঠ সুন্দর প্রজাতি যারা নিজের মনের আঁধারকে কোনোভাবেই লুকিয়ে বেশিদিন সামনে এগোতে পারে না। শত চেষ্টায়ও তা সম্ভব হয় না। আপনি পলিটিশিয়ান হিসেবে তখনই সুন্দর হবেন যখন আপনার চিন্তাধারা ও মিডিয়ায় আপনার চিন্তাধারার রূপ সহয সুন্দর ভাবে পড়বে।
আমাদের সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের চাহিদার কথা ভাবতে হবে ও বুঝতে হবে। তার মানে এই নয় আপনি একটি শ্রেণীর মানুষের মধ্যে পরচর্চা করানোর জন্য চেষ্টা চালিয়ে নিজের ফায়দা হাসিল করার জন্য তৎপর থাকবেন। আপনাকে বুঝতে হবে এমন কিছু স্পিস থাকে যা সব মানুষের কাছেই গ্রহনযোগ্য বলে বিবেচিত হয়। হোক না তা অতি সহজ কথা তারপরও এই সহযেরই কখনও ক্ষয় হয় না।
আজ আব্রাহাম লিংকনের মৃত্যুদিবস। আব্রাহাম লিংকল বলেছিলেন, “দ্যা ডেমোক্রেসি ইজ ফর দ্যা পিপল, অব দ্যা পিপল এন্ড বাই দ্যা পিপল”। দেখুন কতো সহজ কথা আর তার প্রভাব কতো বেশী স্থায়ী ভাবে বিশ্বসমাজে প্রচলিত হয়ে গেছে। আমার প্রশ্ন হলো আব্রাহাম লিংকন এই “দ্যা ডেমোক্রেসি ইজ ফর দ্যা পিপল, অব দ্যা পিপল এন্ড বাই দ্যা পিপল” দিয়ে ডেমোক্রেসির সহজ রূপ তুলে দিয়েছেন তার মধ্যে এলেকশনের কথা কোথায়? আমি জানি আব্রাহাম লিংকট অনেক বেশী স্ট্রাগল করে, নিজের জীবনে অনেক এলেকশনে হেরে যাবার পরেও ইউ.এস.এ. এর প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন এবং এই প্রেসিডেন্সি এসেছিরো এলেকশনের মধ্যেই। কিন্তু একটি এলেকশন দিয়ে একজন যুগস্রষ্ট্রার আসল রূপ বা চিন্তা চেতনাকে মেজরমেন্ট করতে যাওয়া বোকামি ছাড়া কিছু না।
আজ এই পুরো বিশ্বকে একটি সহয ইউনিট ধরে এই পয়েন্টে আপনাদের আমি এজন্যই এক হতে বলেছি এবং এই কারনে বলেছি যে আমরা সবাই নিজেদের মধ্যের খারাপ রূপ কে পরিত্যাগ করে সত্যিকার অর্থে জনকল্যানে কাজ করবো। এবং নিজেকে যখন হারিয়ে ফালাবার মতো মনে হবে তখন অন্তত এটুকু ভরসা থাকবে যে একজন বন্ধু আমাদের আছে যার কাছে আমরা আমাদের নিজস্ব চিন্তাচেতনাকে শেয়ার করে নিতে পারি। এখানেই মানুষের মনের সান্তনা, সত্যিকারের প্রতিনিধিকে বেছে নেয়া এবং সেই সাথে তাওহিদের ঈশ্বরের সাহায্য কৃপার যথেষ্ট প্রয়োজন হয়ে ওঠে। তাতে আমরা সবাই সব জনমানুষকে নিয়ে প্রতিনিয়ত নিজেদের ছাড়িয়ে উর্দ্ধ থেকে উর্দ্ধে উঠে নিজেকে অনুভব করতে পারি এবং মানুষকেও একই মজা দিতে সক্ষম হই।
বন্ধু! আপনি পলিটিশিয়ান হয়ে যদি সারাজীবন যুদ্ধের কথা, বিরোধী দলের সমালোচনা, অন্য সাংস্কৃতির উপর বিরক্তি ভাব, অন্য দেশের ব্যাক্তি স্বাধীনতার উপরে হস্তক্ষেপ বা খুব সামান্য স্বার্থের জন্য অন্য মানুষের মনে আঘাত দিয়ে বেড়ান তাতে আপনি কাকে ছোট করছেন? ঐ সব নিরিহ মানুষদের নাকি নিজেকে? অবশ্যই নিজেকে। আপনার মনের ভিতর কালো ছায়া থাকলে তাকে লক্ষ কৌশল দ্বারাও ঢাকতে পারবেন না যদি না আপনি সত্য ও সুন্দরের সন্ধানী না হন। আপনি আপনাকে তাওহিদের বিশ্বাসের মধ্যে আবদ্ধ রেখে নিজের পূর্ণাঙ্গ স্বাধিনতাকে কাজে লাগাতে জানলে আপনার প্রতিটা কথাই এই সুন্দর পৃথিবীর সর্বকালের মানুষগুলোর জন্য কল্যান বয়ে নিয়ে আসবে তো বটেই সেই সাথে মানুষ আপনাকে সবসময় খুঁজে নেবে। আপনি যদি স্বর্গেও চলে যান মানুষ আপনাকে স্বর্গ থেকে টেনে নিয়ে এসে নিজের মনে আশ্রয় করে নিবে। এখানেই মানব জন্মের স্বার্থকতা। আমরা একজন পলিটিশিয়ান কিংবা একজন প্রেসিডেন্ট হবার জন্য উঠে পড়ে লাগি কিন্তু বুঝি না আমাকে একজন ভালোমানুষ হতে হবে। আমি যদি আমার এই বর্তমান ক্ষমতাকালের যে কোনো সময়ই নিজের মন্দগুনকে বাধা দিয়ে শুধু মানুষের ভালোদিকগুলো ফুটিয়ে তুলতে পারি তাহলে আমি একজন সফল রাস্ট্রনায়ক, মন্ত্রী, সিনেটর, সামরিক জান্তা, চ্যান্সেলর, গভর্ণর, রাজা, রানী বা রাষ্ট্রযন্ত্রের যে কোনো ছোট বড় চেইন অব কমান্ডে স্থায়ী অবদান রাখতে পারবোই।
বন্ধু! আমাদের এখন থেকে স্পিস/শিরনাম/বাণী/লিড নিউজ/ব্রিফিং সহ সবকিছুতেই এমন বাক্য ব্যবহার করা উচিত যার প্রভাব অনন্তকাল জুড়ে থেকে যাবে এবং মানুষকে মঙ্গল কাজের জন্য প্রভাবিত করবে। এই কাজ তখনই সম্ভব হবে যখন নিজের মনের অন্ধকার আমরা তাওহিদের ভগবনের প্রতি বিশ্বাস রেখে মানব মঙ্গলের আলো প্রজ্জ্বলিত করে ছড়িয়ে দিতে পারবো। তাতে নিজের মনতো আলোকিত হবেই আর সেই আলো গিয়ে সবকিছুকে ভালো করে দেবে। অবশ্যই আপনাকে স্রষ্ট্রার নিয়ম মেনে তার সিস্টেমে আসতে হবে নতুবা কতবড় অমঙ্গল হতে পারে- তা আপনারা আপনাদের এই সভ্যতার যুগে যুগে দেখেছেন।
প্রিয় বন্ধু! আপনি যখন বিশ্বমাতার সকল জনগনকে নিজের আপন প্রেমের জোড়ে আপন করে নিতে শিখবেন তখন আপনার কাছে কোনো বাধাই আর বাধা হবার মতো সাহোস পাবে না। এই মিথ্যে সাহস তখন আপনার মঙ্গলের হিম্মতের কাছে থর থর করে কেঁপে উঠে আপনাকে প্রণাম তো করবেই সেই সাথে আপনি আপনাকে আরো দূরের লক্ষ্যে নিয়ে যেতে সক্ষম হবেন। যা আমি আমার জীবন থেকে আপনাদের সামনে উদাহরন হবে করে দেখিয়েছি।
বন্ধু! আপনাকে ভুলে গেলে চলবে না, কাল যা স্বপ্ন ছিলো আজ তা বাস্তব হয়ে গেছে আবার আজ যে স্বপ্ন আপনি আঁকবেন কাল তা বাস্তব হয়ে আপনার কথাকেই স্মরন করিয়ে দেবে। কাল যা বাজে ছিলো আজ তাকে আমরা ভুলে গেছি এবং আজ যা বাজে হয়ে প্রভাব বিস্তার করবে কাল তা অন্যরা ভুলে যাবে। শুধু মাত্র নিকট অতিতের কিছু বাজে আমাদের তেড়ে বেড়ায় তারপরও আমরা সেই বাজে কে ভুলে থাকতে চাই। এই ভুলে থাকতে চাইতে চাইতে একসময় বাজে হারিয়ে গিয়ে শুধু কিছু বাজে উদাহরন এই নিখিল ধরায় থেকে যায়। মনে রাখবেন তাওহিদের সৃষ্ট্রিকর্তা মানবকল্যানকর কোনোকিছুকে বিনষ্ট হতে দেন না আর অকল্যানকরকে ধ্বংস করে দিয়ে শুধু কল্যানের শিক্ষাটাকেই বাঁচিয়ে রাখেন। এরপরও কি আপনারা বলতে চাইবেন যে তাওহিদের ঈশ্বর ন্যায় পরায়ন নয়?
এই সুন্দর পূর্ণিমাক্ষণে আমি আমার প্রাণদেবী প্রিয়তমা বধু মুন কে খুব বেশী মিস করছি। এই টান প্রেমের। এই টান আপন করে নেবার জন্য। এই টান মানুষের প্রেমের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার টান। আমি চাই আপনি আপনার কল্যানকর চাওয়াকে নিজপ্রেমের মতো করেই নিজের করে এই ধরনী সুন্দরের বুকে স্থায়ী ট্যাটু করে গেঁথে দিন।
ইতি
আপনার হৃদয়ের
<[{(আসিফ)}]>
©somewhere in net ltd.