নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

লেখছি না যেনো চুপি চুপি প্রেম করছি।

১৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

বন্ধু! এই সামান্য কয়েকদিন ধরে যৎসামান্য লিখলাম। এতেই এতো বাধা! আর্থিক সচ্ছলতা একটি মানুষের পারিবারিক ও সামাজিক স্টাটাস মাপার মানদন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই সাথে আবার বিপরিতে অবহেলা, গালাগাল, উপদেশ, হুলিয়া পাবার জন্যও আর্থিক অসচ্ছলতা সুন্দর এক নিয়ামক। যা দ্বারা আজ আমি অন্যের বিপদ ভঞ্জন হয়েও নিজের এই ঘরে হয়ে গেছি উচ্ছিষ্ট তুল্য। তাইতো এই ক্ষনে লিখতে বসছি আর ভাবছি মা স্কুল থেকে এসেই তো শুরু করবে ঝনঝনানি। এই দুর্বল মন নিয়েও লিখে যাচ্ছি। যেমন করে প্রেমিকা তার নব্য সুন্দর প্রেমিককে চুপি চুপি সাহোস, উপদেশ আর আশা দিয়ে চিঠি লেখে কিন্তু নিজ অন্তরেই থাকে ‘কেউ এসে পড়ে খব করে হাতেনাতে ধরে ফেলবে কিনা’ এই ভয়। তারপরও প্রেমিকার হাত চলে তার প্রেমিককে তার মনের মতো বানিয়ে সারাজনম পাশাপাশি আনন্দ ভরে বেঁচে থাকবার আশায়। তাইতো আশেপাশের কেউ প্রেমিককে তুলে গালিও দেয় , তাতেও প্রেমিকের মঙ্গলই মন থেকে আসে। প্রেমিকার মনে এমন এক চিন্তা কাজ করে আমার প্রেমিক ওদের কথার জবাব মুখে দেবে না বরং এমন কিছু করে দেখাবে যাতে এই সব নিন্দাকারি মুখ আর মুখবন্ডলই একসময় প্রেমিকের শুধু গুন গান গাইবে। প্রেমিকা সেই মুগ্ধ দিনের প্রতিক্ষায় থাকে যেদিন সবাই ওর প্রেমরাজা প্রেমিকের গুনগান আর তোষামোদের মতো করে সুনাম গাইবে আর প্রেমিকা মুচকি হেসে সেই দিন সবার কথাকে উপভোগ করবে কিন্তু কোনো জবাব দিবে না। যে জবাবের ভার প্রবাহমানকাল তার পালনিয় দ্বায়িত্ব মনে করে আপন কাঁধে তুলে নেয়, সেই জবাব নিজেকে আর দিতে হয় না।



আমিও তেমনি কোনো মায়াবি প্রেমিকার গোটা গোটা হাতের প্রেমপত্র লেখা আর লেখার সময মুচকি হাসি মুখে এটে লিখতে লিখতে লোকভয়ের আগমনের ভয়ে হৃদয়কেপে কপালের ভ্রু কুচকে যাবার মতো হয়ে যাচ্ছি। তারপরও তো আমার স্বপ্নের মানুষ গুলো একদিন তাদের অধিকার ও নিজের স্বাধিনতা সম্পর্কে অবগত হবে এ বিশ্বাস তো আমার মনের সবসময়ের সুরধ্বনী। এই সুরধ্বনী এতো মিষ্টি যে, কখন আমি লোকভয়ে ভিতু আর কখন আমি লোকের একটু স্নেহ-ভালোবাসা পাবো – এই পার্থক্য ভুলিয়ে দেয়। তবে এই সময়ের সবথেকে বড় সমস্যা হলো আমার লেখা গুলো এক একটি নির্দিষ্ট টাইমিং এর মধ্যে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাতে প্রুফ দেখাও হয়নি আবার সেই সাথে মূল ম্যাসেজ ও স্ট্রাকচারের কোনো কমতি আছে কি না তা বোঝার উপায় ছিলো না। আমি আসলে আটকা পড়ে গেছি- আর তা আমার দ্বায় এর কাছে। একটি জিনিস শুরু করা সোজা। একটি কমিটমেন্ট দেয়া সোজা। কিন্তু কাজের ধারাবাহিকতা না থাকথে শুরু কে যেমন সুন্দর ভাবে শেষ করা যায় না ঠিকভাবে কমিটমেন্টের আসল রক্ষক হয়ে দেখানোও মুসকিল হয়ে দাঁড়ায়। যা একটি রাষ্ট্রের কর্তাব্যাক্তিদের সবসময় মাথায় রাখা উচিত। অনেকে হয়তো বলবেন, আমি যে কাজের জন্য উদয় হয়ে আমার পরিবার ও আমার মুন কে কাছে নিয়ে থাকার জন্য সবার কাছে বলেছিলাম। যার মধ্যে আমার ও আমার পরিবারই নয় সবারই উপকার দেখতে পেয়েছিলাম- বলেই বলেছিলাম। তারা তো আমাকে ভ্রুক্ষেপ করলো না বা আমার স্টাইলে না এসে তাদের স্টাইলে আমাকে নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে। আমি কিন্তু তাতে মোটেও হতাশ নই বরং আমি আমার কমিটমেন্ট রাখতে চাই। যতটুকু কমিটমেন্ট রাখা হয়ে গেছে তা তো আমার কাছে এখন অতীত। আর যে সব কমিটমেন্ট রাখার জন্য বলেছি তা তো আমার কর্তব্য। তাই আমি সবাইকে বলি কখনও একমাত্র প্রতিদানের জন্যই কাজ করতে নেই। এ আমি আটকা পড়ে বলছি না। এটা চিরন্তন সফলতার চাবিকাঠি। আপনি যখন সামনে একটি চ্যালেঞ্জ নিবেন এবং সেই চ্যালেঞ্জ জিতে থমকে যাবেন তখন আপনার শুধু একটি অতিত সুন্দর ইতিহাস রয়ে গেল মাত্র। আর যখন আপনি একটি চ্যালেঞ্জ পুরণ করতে করতে অন্য একটি চ্যালেঞ্জ কে সামনে দাঁড় করাতে জানবেন তখন আপনি প্রকৃত পক্ষেই চ্যালেঞ্জ নেয়ার উপযোগী তো বটেই সেই সাথে আপনার শত্রুরাও আপনার আপন হতে বাধ্য। এই আপন করে নেবার মন থাকে বলেই মানুষ শত খারাপ হয়ে গিয়েও ভালো হয়ে যায়। তবে এই চ্যালেঞ্জ যদি কল্যান ব্যাতিত অকল্যানের পথে হয় তাহলে আপনার এমন কিছু অকল্যানকর বন্ধু জুটে যাবে এবং তাদের সাথে আপনার সম্পর্ক হয়ে যাবে “আমি ওকে, সে আমাকে. আমি তাকে, তুমি আমাকে, তুমি তাকে, আমি তোমাকে বিশ্বাস করি না এবং সবাই সবার কাছে মোনাফেক (মুখে এক অন্তরে এক) মোনাফেক খেলা।”। এজন্য কল্যানকর জিনিসের সাধ কখনও ফুরায় না। কখনও কল্যানের মধ্যে ক্লান্তি আসে না, যদি একবার উপযুক্ত পরিবেশ মতো নিজেকে পৌছে নেয়া যায়।



আমি আমার প্রিয়তম মুন কে একনজর দেখা এবং সেই সাথে সারাজীবন পাশাপাশি থাকার আশায় কতো ব্যকুল তা আমার অন্তর্জামিই জানেন। কেনো এই প্রান ভরে চাওয়া? শুধু মাত্র বিশ্বাস। আমার বিশ্বাস আছে বলেই আমি চাই। যদি ছলচাতুরি ভরা মন থাকতো তাহলে বিশ্বাস থাকতো না। হয়তো ছলচাতুরি দিয়ে অনেকে অনেক মানুষকে কাছে নিয়ে আসার যোগ্যতা রাখে। কিন্তু সেই কাছে আসার খেলায় কাছেই আসা হয় কিন্তু বিশ্বাস নাও থাকতে পারে। এবার বলুন, এমন প্রেম কেনো করবেন যার বিশ্বাস আপনার ছলচাতুরি দিয়ে ধ্বংস করে দিলেন? এখানেই আমরা ভুল বুঝি।



আমি শুধু আমার প্রেমিকাকে বিশ্বাস করি এমন না। আমি বিশ্বাস করি সব মানুষদের। আজ যে আমাকে বোঝে নি, কাল যখন বুঝবে তখন ঠিকই আমার বিশ্বাসের মর্জাদা তিনি দিবেনই। আমি মানুষকে ভালোবাসতে জানলে আর এই ভালোবাসার মধ্যে যদি কোনো প্রকার খাত না থাকে তাহলে মানুষও আমাকে ভালো না বেসে পারবে না। এখানেই মানুষের বিশ্বাসের বন্ধন। আর যখন দেখবে, প্রিয়হারা মানুষটি তার প্রিয়তমর জন্য ছটফট করে তখন সেই প্রিয়তমকে কাছে নিয়ে আসার দ্বায়িত্ব আমার একার থাকে না। এখানেই মানবতার জয় জয়কার। কোনো মানুষ তার পবিত্র বিশ্বাসের সাথে কখনও বেঈমানী করে না।



বন্ধু! অনেক কিছু করে দেখাবার আছে আমার। এই বিশ্বাস আজ আমার একার নয় এই বিশ্বাস থাকতে হবে প্রত্যেকের। নিজেকে এমন করে এগিয়ে নিয়ে যান যাতে কোনো বাধাই আপনার সামনে দেয়াল না হয়ে ওঠে। হয়তো আপনি ভাবতে পারেন আপনার কাজের জন্য আপনি যোগ্য না। আপনি যদি চেষ্টাই না করে যান তাহলে কিভাবে রেডিমেট যোগ্যতা আসার পরে সামনে এগোবেন। আমি আপনাকে এগিয়ে যেতে আদেশ করছি। আপনি আপনার হৃদয়ের সকল মঙ্গল দিয়ে সামনে ছুটে আমাদের সভ্যতা ও বিশ্বকে সত্যিকারের শান্তি দেবার সংগত বাসনাকে দ্রুত নিজের হাতে নিয়ে আসুন। আজ বসে থাকবেন তো এই সময় আর আসবে না।



এজন্যই আমার অনেক চেষ্টায় আপনারা তারাহুরো দেখতে পেয়েছেন। এখানে বলে রাখি তখন যদি আমি তাড়াহুড়ো না করতাম তাহলে অবস্থা কি হতো আপনাদের নিশ্চই অনুমেয়। ঠিক এই বোধটুকু বুঝতে হলেই জীবনে তাড়াহুড়ো করা আর ধীর ভাবে চলা- এই দু’টো অভ্যাসই থাকতে হয়। জীবনে এমন কিছু মুহূর্ত চলে আসে যখন আপনাকে খুব তাড়াতাড়ি বহুকিছু দিতে হবে। এখন এই তাড়াতাড়ি করার মতো শক্তি সাহোস আপনার জীবন থেকে আপনি শিখে নিতে না পারেন তাহলে তো ঐ রকম পরিস্থিতিতে আপনি বেমানান।



আমি জানি আমি লিখছি। আমি বলছি। এখানে শুধু একজন লেখক হিসেবেই আমি দ্বায়বদ্ধ নই। আমি একজন যোদ্ধা। যে যুদ্ধ ন্যায়কে সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমার অবিরত পথচলা। এখন এই পথ চলতে গিয়ে অনেকের সাথে পরিচয় বা আমার কর্মের দরুন আমার পরিচিতি স্থায়ীরূপ ধারন করলো। একালে যাকে মানুষ বলে তারকাখ্যাতি। এই তারকাখ্যাতির কারণে কি আমি আমার প্রেম মঙ্গলের অতীত জলাঞ্জলি দেবো। দরকার নাই আমার তারকাখ্যাতি, আমার দরকার আমার মনের প্রেম কে, আমার প্রিয়তমাকে, আমার পরিবারের শান্তিকে, আমার দেশের স্বাভাবিক পথচলাকে, বিশ্বনাগরিক হিসেবে আমার সহজাত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তব্যকে। আমার প্রানের মানুষগুলোকে প্রাণে রাখা আমার অধীকারই নয় বরং এটা আমার কর্তব্য।



অনেকে ভাবেন এটা পেয়ে নেই তারপর ওটাকে ঘার ধরে নিয়ে আসবো। আমি বলি আমার ওটা আমারই থাকুক। আমি এটা আর ওটা কে কোনোদিন মিলাতে চাই না। এভাবে যারা মিলায় তাদের এটা আর ওটা এই দুটোর একটিও শক্ত ভিতের উপর দাঁড়াতে পারে না। এটা প্রকৃতির নিয়ম বহির্ভুত ভাবে বেঈমানি নিয়ম মাত্র। আপনি একবার এই সত্য উপলব্ধি করতে পারলে আমার লেখা বা কর্মস্টাইল দ্বারা আপনাকে প্রভাবিত হবার প্রয়োজন হবে না।



বন্ধু! আমি আপনাদের সাথে এই মহাআগমনের দ্বারা পরিচিত হবার পরে ভেবেছিলাম, এমন কিছু মানুষ পাবো যারা নিজেকে সত্যিকারভাবে উপলব্ধি করতে জানেন। কিন্তু আমি দেখলাম কিছু ভিতুর ডিম কে। যারা নিজেদের এতো এতো বাজে ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে সফলতার আসনে বসিয়েছেন যে, আজ নিজেকে আয়নায় দেখলেও আতঁকে ওঠেন। তারপরও আমার পরামর্শ আয়না দেখা বন্ধ করবেন না। আতঁকে উঠতে উঠতে দেখবেন আর কোনো ভয় নেই। আপনি যার ভয়ে নিজেকে ভিতু ভাবতেন সেই তিনিও আপনার মতো এতোদিন ভিতুই ছিলেন। একদিন দেখবেন আপনারা আপনাদের চিনে নিয়েছেন। আর আতঁকে ওঠার স্থানে চলে আসবে বিশ্বাস। এখানেই মন্দের শেষ আর শুভর সূচনা। শুভর একবার সূচনা হলে আর সূচনাকে নিয়ে ভাবতে হয় না , শুধু নিজেকে শুভর মধ্যে রাখতে জানলেই তা স্থায়ী হয়ে যায়। আমাদের এই বিশ্ব পলিটিক্সে বার বার শুভ সূচনা হয় এবং তারা শুভ সূচনা করেও নিজেদের সন্দেহ দ্বারা আবারও আর একটি শুভ সূচনা ঘটাতে গিয়ে, শুভ সূচনা আর শুভ সূচনায় ঠোকর খেয়ে ছিড়ে গিয়ে আগের চেয়েও ভয়ার পরিস্থিতি চলে আসে। আমাদের বিশ্ব পলিটিক্স আজ এই সত্যতা উপলব্ধি করতে পারছে।



আজকের এই টার্নিং পয়েন্টকে কাজে লাগাতে না পারলে আমাদের আগামিতেও অশুভ সূচনাকে শুভ সূচনা ভেবে নেয়ার ভান করে যেতে হবে। আজকের বিশ্ব যতখানী সম্ভাবনাময় অবস্থায় করে আপনাদের হাতে তুলে দেয়া হলো তা আগামিতে নাও থাকতে পারে। যদি না এই মূর্হুর্তেই আপনারা কল্যানের পথে না আসেন। আমাদের বিশ্বপলিটিক্সে আজ ডিজিটাল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম শুরুর পর্যায়ে উপনিত হয়েছে। এখনই যদি আমরা আমাদের সাম্য, শ্রদ্ধা ও নিজেদের ইউনিটি সর্বদা রক্ষার জন্য এই প্লাট ফরমে এসে একত্র না হই তাহলে কখনও এই সুবিধা একক কোনো খারাপ সুবিধাভোগি বা বাজে মনমানুষিকতার মানুষের হাতে গেলে এ বিশ্বের বিপর্যয় নিশ্চিত বলা যায়। যদিও বা এমন কখনও হয় তাহলে ঐ অশুভ শক্তি কিন্তু একক ক্ষমতাধর হতে পারবে না আবার সেই সাথে অশুভ শক্তিকে বিনাশ করার মতো আলাদা একটি বলয় গড়ে তোলা আছে। যারা ইউ.এস.এ. ও বিশ্বপলিটিক্সের ইন্টারনাল কিছু প্রবেলেম সম্পর্কে জানেন তারা নিশ্চই আমার কথা বুঝতে পারছেন এবং সেই শক্তি সম্পর্কে আপনারা বেশ কিছু বছর যাবৎ অবগত আছেন। এখন যেটা আমরা ওয়ান-টু এর মধ্যে সমাধান করতে পারি বা স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারি সেখানে আমরা কেনো এই গরিমশি মার্কা অমঙ্গল ভেবে নিজেদের হাতে নিজেদের স্বত্তার উপর বলে কয়ে বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসছি!



এই দেখুন আমার এখন ইন্টারনেট কানেকশন করার মতো ওয়ে নাই। তারপরও এতো প্রতিকুলতার মধ্যেও আপনাদের কেনো আমি বার বার ম্যাসেজ দিয়ে যাচ্ছি? এতে আমার কি এমন সুবিধা? আমি তো অনেক এক্সিকিউশন পাওয়ার খাটানোর জন্য ওয়ার্ল্ড পলিটিক্সে ইন্টাফেয়ার করছি না? আমি শুধু চাইছি আগত অসুবিধা থেকে আপনারা যাতে বাঁচতে পারেন আবার সেই সাথে বিশ্বের স্থায়ী মঙ্গল হোক। আজ বিশ্ব পলিটিক্সের ক্ষমতাবান মানুষদের খুঁজে পাওয়া দুষ্কর না। কিন্তু এই অমঙ্গল ও অশুভ দূর্নীতিভরা পলিটিক্স এবং সমাজ ব্যবস্থার এগেনিস্টে যারা নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন তাদের তো ঐ সব কর্তাব্যাক্তিরা চেনেন না। যাদের চেনেন না তাদের বিরুদ্ধে আপনারা কিকরে পূর্ণভাবে অশুভ শক্তি নিয়ে জয়ী হবার আশা করেন? আজ একারনেই আমাকে এই দ্বায়িত্বপূর্ণ কথা বলতে হচ্ছে। আমি জানি আপনারা ঠিক হয়ে গেলে এই বিশ্ব অবশ্যই মঙ্গলের পথে যাত্রা করবে। যারা বিশ্ব সমাজের অশুভ শক্তিকে তাড়াবার জন্য কাজ করছেন এবং করবেন, সেখানের সবাই সৈনিক এবং পদমর্জাদা অর্জনের জন্য কাজ করা তাদের উদ্দ্যেশ্য নয়। তাই আজ যিনি খারাপের মধ্যে থেকেও ভালো ও কল্যানের পথে চিরব্রতি হয়ে কাজ করবেন তিনিও আমার সমর্থন পাবেন-এটাই স্বাভাবিক। এজন্য বর্তমান এই বিশ্বফরমাটে দ্রুত আমাদের ডিসিসন এক্সিকিউশন করা দরকার।



আমি আপনাদের মঙ্গল কামনা করছি।



১৯-০৪-২০১৪

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.