নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নরেন্দ্র মোদি কে চিঠি দিলাম

২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

প্রিয় নরেন্দ্র মোদি সাহেব,



আমার অন্তর ভরা প্রেম জানবেন। আপনার এই মহাবিজয়ের লিলায় আমার অন্তর দেবতার পক্ষ থেকে সম্মান-শ্রদ্ধা-শুভেচ্ছা-অভিনন্দন দিয়ে নমস্কার জ্ঞাপন করছি। আপনার চরনে আমার প্রনাম নিবেদন করছি।



বর্তমান বিশ্ব সুন্দর একটি পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, আর এই মহাপরিবর্তনে সমারহে আপনাকে আমরা ভারত মাতার নীল আকাশে সুর্যের মত জ্বল জ্বল করে জ্বলে উঠতে দেখেছি। মন প্রান দিয়ে কামনা করি এই সুর্যের তেজ শিতের সকালের নরম আলোর মতো অটুট থাকুক।



আপনার দু’জন প্রিয় ব্যক্তিত্ব স্বামী বিবেকানন্দ ও ইন্দ্রিরা গান্ধী দেখে আমার চোখে আপনাকে অনেক বেশি নরম-কোমল-সুন্দর বলে মনে হচ্ছে। একজন শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব কে হৃদয়ে ধারন করেই স্বামী বিবেকানন্দদের আবির্ভাব হয়। যার অন্তরে স্বামী বিবেকানন্দ সত্যিকার অর্থে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়, তিনি শত চেষ্টা করলেও ধর্মের নামে বাড়াবাড়ি করতে জানেন না। স্বামী বিবেকানন্দ সব সময় মানব সৃষ্ট খন্ডিত ঈশ্বরের বুকে লাথি মেরে আসল ধর্ম জ্ঞান কে আমাদের মাঝে তুলে দিতে চেষ্টা করে নিজেকে সবার অন্তরে প্রতিষ্ঠিত করে গিয়েছেন। আমি জানি আপনিও অখন্ডিত ও একেশ্বরের কাছে দায়বদ্ধ থেকে ভারত মাতা সহ পুরো বিশ্বের কল্যান করে যাবেন ঠিক যেভাবে আজ আপনি প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। আমি আরও ভালো করে জানি আপনি কংগ্রেসের ইন্দ্রিরা গান্ধি বা নেহেরু কন্যা ইন্দ্রিরা গান্ধি নয় বরং ব্যাক্তি ইন্দ্রিরা গান্ধীর দেশের মানুষের প্রতি আন্তরিক ধ্যানকর্ম দেখে তাঁর ভক্ত হয়ে নিজের সম্মান ও ব্যাক্তিত্ব আরও বড় করে প্রতিষ্ঠা করে দেখালেন।



১৯৭১ এ বাংলাদেশ স্বাধিন হবার পরে আমাদের বাঙালী জাতির জাতির পিতা দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ও ইন্দ্রিরা গন্ধি একমঞ্চে উঠেছিলেন। সেই ইতিহাস আমাদের আরও বেশি প্রানবন্ত হয়ে অন্তরের স্বাধীনতার চেতনাকে সবসময় উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর করে রাখে। সেই স্বাধীনতার সুন্দর প্রদিপ শিখা আমরা আপনাদের সাহায্য সহযোগীতায় অনেক সহজ করে পেয়েছিলাম। সেই স্মৃতি সদা অম্লান হয়ে ইতিহাসের কালির অক্ষরকে স্বর্ণাক্ষরে রুপান্তর করে দেয়।



আপনি জেনে দুঃখ পাবেন যে, আজও বাংলাদেশের কিছু দল বা গোষ্টি আমাদের জাতির পিতা দেবতা মুজিব কে স্বীকার করতে চায় না। জাতির পিতাকে অস্বীকার বা অসম্মান করে একটি রাষ্ট্রের কিভাবে কল্যানের কথা চিন্তা করা যায়? জাতির পিতাকে অস্বীকার করে নিজেদেরকে জনতার অন্তরে চিরস্মরনীয় করে রাখার মনবাসনা দৃষ্টতার সামিল। আপনি ভালোকরেই জানেন যে, জাতির পিতাকে অস্বীকার করলে জাতির পিতার ত্যাগ ছোট হয়ে যায় না বরং যারা জাতির পিতাকে সম্মান দিতে জানে না তারা কখনও সম্মানের দাবিদার হবার অধীকার রাখেন না। আপনাদের অন্তরে যেমন দেবতা মহত্মা গান্ধী ঠিক অমনি করে আমাদের অন্তরে দেবতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান অমর হয়ে আছেন।



আমার আজ ভাবতে ভালোলাগছে বাংলাদেশ ও ভারত নামক দুই সুন্দর জনমদুঃখি পোরাকপালী বোনের সুখের দিন অতি সন্নিকটে। আরও বেশি ভাবতে ভালো লাগছে যে, বাংলাদেশ ও ভারত নামধারী দু’বোনের সংসারে আজ এমন দু’টি সরকার প্রকাশিত হয়েছে যারা বিপুল জনসমর্থন নিয়ে রাস্ট্র ব্যাবস্থার দুরদৃষ্টি জ্ঞানে শাসন ভার দ্বায়িত্বের সাথে পালন করতে সক্ষম। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে আপনি আমি বলে কোনো কথা নেই। আজ বলতে হয়, আমরা তো সবাই সবার নিজেদের লোক। বন্ধুত্বের স্বম্পর্ক হয়তো চিরস্থায়ী নাও হতে পারে তাই বলে কি দু’বোনের রক্তের বাঁধন কি অস্বীকার করা যায়? আমরা তো একই জাতি-গোষ্টির মানুষ। একই কসমস ফুল বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে তাই বলে কি ওই বিভিন্ন কালারের ফুলগুলো কি এক জাতের ফুল নয়? আপনার আর আমার শুধু ভাষার ভিন্নতা তাছাড়া আমাদের অন্তর একই রকম সুন্দর।



আপনার গুজরাটের জন্মভূমির মাটিকে পবিত্র বানাতে দেবতা মহত্মা গান্ধী, কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নার মতো কালজয়ী মানুষদের আগমন ঘটেছিলো। আবার আমার প্রানের এই বাংলায় দেবতা শেখ মুজিবর রহমান ও সুবাস চন্দ্র বসুর মতো কালজয়ী মানুষদের আগমন ঘটেছিল। আজকের এই দিনের এই মুহূর্তে তাকিয়ে দেখুন এই সব দেশের কল্যান সাধকগন কিভাবে ইতিহাসে একই বইয়ের একই পৃষ্ঠায় কিংবা একই দেয়ালের অনেকগুলো পাশাপাশি ছবির মধ্যে একতাবদ্ধ হয়ে আছেন। সময় সুন্দর চিন্তাধারার মানুষগুলোকে সাথে করে নিয়ে চলতে পছন্দ করে। আজ আপনি ও আমাদের বাংলাদেশের বর্তমান সরকার প্রধান একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করে নিজ নিজ দেশ ও জাতির সেবার মাধ্যমে বিশ্বসেবা করতে পারেন তাহলে আমাদের এই মুহূর্তটিও ইতিহাসে স্থায়ী নাভোলা আসন দখল করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।



বাংলাদেশ ও ভারত দুই সহদরার জন্য কেনো কাটাতারের বেরার ব্যবস্থা করে রাখা হয়েছিলো তা আপনিও জানেন আমরাও জানি। দেখুন কত কুৎসিত লাগছে এই দৃশ্য যেখানে দু’বোনের বাড়ির মধ্যে সুচালো কাঁটাতারের বাধা দাঁড়িয়ে আছে! একবোন আর একবোন কে জল দিচ্ছে না। নিজেদের মধ্যে যদি এমন সম্পর্ক হয় তাহলে বাইড়ের মানুষ ছিঃ ছিঃ করে এবং সেই সাথে সুযোগ খুঁজে বেড়ায়। আমরা এই বিশ্বভারতীয় সহজ-সরল, নিরিহ-কোমল ও সদা হাস্যউজ্জল মানুষগুলো হাজার হাজার বছর শুধু প্রতারিতই হয়ে অগ্রগতি থেকে বহুদুরে চলে গিয়েছিলাম। আমরা নিজেদের দুর্বল ভাবতাম। সেই পুর্বপুরুষদের দুর্বলতা কি করে যেনো আমাদের মধ্যেও স্থান করে নেবার সুযোগ খুঁজছিলো ঠিক তখনই আমরা আমাদের চেতন খুঁজে পেয়েছি। এখন আপনি ও আমি স্পষ্ট ভাবে দেখতে পাচ্ছি যে আমাদের অবশ্যই বিশ্বাস-ভালোবাসার রাখি পরে একসাথে এগিয়ে যেতে হবে।



আপনি নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে, বাংলাদেশের বর্তমান মাননীয় প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা (আমার বড় বোন) যিনি আপনার দিদির মতোই। আজকের এই যুগে কেউ ছোট বড় নয়। আজকের এই যুগে আমরা একই সংসারে বাস করা ভাই বোনের মতো বড় আপন ভেবে নিজেদের মধ্যে একতা ধরে রাখবো। রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক এককথা আর নিজেদের সংসারের মধ্যে একতা ভিন্ন কথা। নিজেদের মধ্যে সম্পর্কে কোনো মেকি বা ফরমালেটি রাখতে হয় না। আপনি নিশ্চই অনুধাবন করতে পারছেন যে, বাংলাদেশ ও ভারত দুই বোনের সংসারের প্রধান প্রতিনিধি দুই ভাই বোন নিজেরা নিজেরা নিজেদের কাছে বলবে যে, “সকল ভুলবোঝাবুঝির অবসান হয়ে আজ আমরা একই সাথে থাকবো”। আমরা বড় হয়ে গেছি বলে না হয় দুই ঘরে বাস করতে হচ্ছে তারপরও আমাদের পুর্বপুরুষদের একটি ভাঙ্গা সামান্য খারাপ আবহাওয়ায় নড়বড়ে ঘর ছিলো, যেখানে তাঁরা একসাথে বাস করতো। আপনার এবং আমার আজ দুটো ভিন্ন সংসার হলেও আমরা কিন্তু একইরকম সরল ও স্বাভাবিক থেকেই একতাবদ্ধ ভাবে সব ধরনের সমস্যার সমাধান করতে পারি। যেখানে আন্তরিকতা থাকে সেখানে সমস্যা থাকতে পারে না। যেখানে সমস্যা থাকে বুঝতে হবে সেখানে আন্তরিকতার ঘাটতি আছে।



আপনার এবং আমাদের বর্তমান সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতি থাকতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি না। আমাদের মনে রাখতে হবে এই পরিবর্তিত বিশ্বে আমাদের মঙ্গল চিন্তাও সদা পরিবর্তনশীল। পুরাতন অনেক জঞ্জালে ভরা সম্পর্ককে আজকের এই নতুন দিনে এসে লোহার মরিচা হিসাবে চোখের সামনে ধরা পড়ে গেছে। আমাদের সম্পর্ক হবে ইস্পাতের মতো সুদৃঢ়। প্রয়োজনে ইস্পাতের উপর স্টেইনলেস স্টিলের প্রলেপ মেখে বিশ্বাসকে ঝকঝকে-তকতকে করে বিশ্বদরবারে প্রেজেন্ট করে যাবো। এই জন্মের বাঁধনকে আপনি ও আমি কখনও অস্বীকার করতে পারি না।



আপনি আমাদের একজন সুন্দর বাঙালীর মহাপ্রতিনিধি মমতা ব্যানার্জিকে রাগিয়ে টকটকে লাল বানিয়ে দিয়েছেন। সত্যি কথা বলতে কি, বাঙালীরা এমন এক জাতি যাদের কিছু না থাকলেও আত্মসম্মান অনেক বড়। নিজের ঘরে খাবার না থাকলেও মেহমানকে মেহমানদারি না করাতে পারলে বাঙালির সেই তেজে-রাঙা-দুঃখ চোখে মুখে ধরা দিয়ে লাল বর্ন ধারন করে। আমি আশা করছি মমতার মতো একজন খাঁটি বাঙালীর প্রয়োজনীতা আপনি নিজের অন্তর থেকে অনুধাবন করতে পারছেন। এই বাঙালী জাতি এত বেশি হিন্দু হিন্দু মুসলিম মুসলিম খেলা বোঝে না তারা শুধু বোঝে মান অভিমান ও প্রেম আবেগ। বাঙালীরা যেমন ভালোবেসে হাসতে হাসতে অবাঙ্গালীর জন্যও জীবন দিয়ে দেয় ঠিক সেই ভাবে একবার ক্ষেপে গেলে ঝড়ের মতো তিব্রবেগে গালাগাল করতে থাকে। এই কথার সত্যতা উপলব্ধি করতে পারবেন যদি এই দৃশ্য আপনি বাংলার প্রতিটি ঘরের প্রতিটি মা-সন্তানের সম্পর্কের মধ্যে দেখেন। বাংলার মায়েরা সন্তানদের যে পরিমান তিব্র অভিষাপ মুখে উচ্চারন করে তা যদি সত্যি সত্যি অভিশাপ হতো তাহলে আজ বাঙালী জাতির অস্তিত্ব থাকার কথা নয়। এটা বাংলা ও বিশ্বভারতিয় ধারা যে নিজের সংসারের মধ্যে চেচামেচি চিৎকার অভিষাপের কোলাহল হবে আবার এক মূহুর্তের মধ্যেই বিশেষ একটি অবাঞ্চিত সুন্দর হাস্যকর কথার টানে সবা হো-হো করে হেসে পেটে খির ধরিয়ে ফেলবে। আপনি আপনার পাশে মমতাময়ী মমতা ব্যানার্জিকে বোনের মতো করে রাখবেন বলে আমি আশাবাদি এবং এই পাশে রাখতে গিয়ে আরো গালাগাল খেতে হলে খাবেন। বোনের বকা ভাই খাবে আর ভাইয়ের ধমক বোন খাবে এখানেই তো বেঁচে থাকার মজা।



আমি আশা করছি আপনি আমাদের দেশে এসে আমাদের একাত্মার সত্যতা প্রমাণ করে যাবেন। বাংলাদেশের মানুষের অন্তরে ভারত বাস করে আবার ভারতের মানুষের অন্তরে বাংলাদেশ বাস করে। এই চির আপন সুন্দর একতাকে কোনো কিছু দিয়েই ধ্বংস করে ফেলা যাবে না।



আমি ব্যক্তিগত ভাবে আপনাকে একটি মিনতি করতে চাই আর তা হলো আপনি শ্বফথ গ্রহন করার পর থেকে আগামি পাঁচ বছর অর্থাৎ ১৮২৫ দিনের হিসাব করে রাখবেন। মানুষ মানুষের সেবা করার জন্য অনেক স্বপ্ন দেখে কিন্তু বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দেখা যায় অনেক মুল্যবান সময় বাজে কাজে নষ্ট হয়ে গিয়ে আসল কাজ বাস্তবায়ন করা আর হয়ে উঠে নি। মোঘল সম্রাট শাহজাহান ২২বছর সময় পেয়েছিলেন বলে বিশ্বের সবচেয়ে নিখুত স্থাপত্ব মমতাজমহল তৈরি করতে পেরেছিলেন। যদি সম্রাট শাহজাহান ঐ ২২বছরের মুল্যবান কর্মঘন্টার মধ্যে সন্তানদের আক্রোশের স্বীকার হয়ে বন্দি হয়ে যেতেন তাহলে আমরা আজকের মমতাজমহল দেখতে পেতাম না। এজন্যই আপনার প্রতি আমার মিনতি আপনার স্বপ্নকে আমাদের চোখের দৃষ্টির মধ্যে নিয়ে আসুন। ভগবানকে সকল হৃদয় দিয়ে বলছি, তিনি যেনো আপনার স্বপ্নকে পূর্নবাস্তবায়ন করার সময় ও সুযোগ দিয়ে দেয়।



আপনার ও আমার বড় একটি মিল হলো আমাদের দু’জনেরই কোনো বেষ্ট ফ্রেন্ড নেই। যার কোনো বেষ্ট ফ্রেন্ড থাকে না তিনি জাতকাল নির্বিশেষে সবাইকে নিজ অন্তরে ঠাই করে চিরবন্ধু বানিয়ে রাখতে জানে। এই সবকিছু থেকেও চরম একাকিত্ব অনুধাবন করার ক্ষমতাই আপনার আর আমার ভাব বিনিময় করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে- এটাই ভগবানের করুনা-কৃপা।



যে ভারতমাতার বুকে তেত্রিশ কোটিরও অধিক দেবতা এসেছিলেন, সেই ভারতমাতার উর্বর ভুমিতে আমাদের এই বর্তমান সময়কে দেবসময় জ্ঞান করে নিজেদের দেবতুল্য করে স্থাপন করা সময় এসেছে বলে আজ চোখের সামনে স্পষ্ট হয়ে ধরা পরছে। দেবলোক থেকে মহামঙ্গল এসে আপনার জীবনকে মঙ্গলে মঙ্গলে রাঙিয়ে দিক এই আশাবাদ ব্যক্ত করে আবারও আপনার পদধুলি নিয়ে এই চিঠির ইতি টানলাম।



বিনীত

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

বরিশাল, বাংলাদেশ।



[চিঠিটি ট্রান্সলেশন করে নরেন্দ্র মোদি সাহেবকে দ্রুত পৌছে দেবার জন্য যথাযথ মাধ্যমকে অনুরোধ জ্ঞাপন করছি]



https://www.facebook.com/asif.ud

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.