নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্ন প্রত্র ফাঁস না হওয়ার ব্যবস্থা গ্রহন

২৫ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

প্ররিক্ষা গ্রহনের আগেই প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া মোটেও গ্রহযোগ্য নয়। আমাদের বাচ্চারা আমাদের দেশের সম্ভাবনা। এই সব কর্মকান্ড হয় সিস্টেম গ্যাপের কারনে। আমাদের সিস্টেমের মধ্যে প্রচুর পরিমান গ্যাপ আছে বা ছিলো যা আমি নিয়মিত আলোচনা করে যাচ্ছি।



ঐ সব বিজি প্রেস কি করলো না করলো, কিছু বাজে নষ্ট, অসভ্য, বর্বর, দুর্নীতির মিস্তুরি শিক্ষক, প্রিন্সিপাল, হেডস্যার, শিক্ষা কর্মকর্তা-কর্মচারী, মন্ত্রী, প্রতি মন্ত্রী, উপ-মন্ত্রী, মাল্টি মন্ত্রী (যারা কুলাংগারদের চামচা বা নষ্ট হয়ে যাওয়া আমলা), মাইক্রো মিনিস্টার (যারা রাজনীতিক দলের দলিয় জোড়ে (নিজ গুন ও যোগ্যতার জোড়ে নয়) নিযোগ পাওয়া মন্ত্রী-এম.পি. দের ব্যক্তিগত সহকারী কি করলো বা না করলো, তা না হয় এখন একটু কমই বলি। কারা যোগসাজোস করেছিলো, কেনো করেছিলো, তা আপনারা জানেন বলেই আমি বুঝতে পারছি। যে ক্ষতি হবার তা হয়ে গেছে। ১৯৯২ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত যারা এস.এস.সি পরিক্ষায় কৃতকার্য হয়েছিলেন। তাঁদের বেশিরভাগ অংশই যে কতবড় দুর্ভাগা হয়ে এই সময়ে এসে দারুন দুঃখ কষ্টে জীবন জাপন করছে তা আমরা হারে হারে টের পাচ্ছি। নির্ধারিত ৫০০টি অবজেকটিভ প্রশ্ন থেকে করে ৫০টি অবজেকটিভ (নৈর্বত্তিক প্রশ্ন-উত্তর, একটি প্রশ্ন, আর (ক), (খ), (গ), (ঘ) নির্ধারিত চরটি উত্তর থেকে একটি সঠিক উত্তর সিল্টেক করে দেয়ার পদ্ধতি) প্রশ্ন আসতো। কে প্রকৃত মেরিট আর কে অমেরিটরিয়াস তা বোঝা দুস্কর হয়ে পড়েছিলো বলে মনে হলেও, এই আজাব বুঝতে পারা যেতো হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল ক্রোস করার রেজাল্ট প্রদানের দিন। এইসব কারনেই উক্ত বছরের বেশিরভাগ এস.এস.সি, এইস.এস.সি, বি.এ, বি.এ-অনার্স ছাগলরা কেউ সেলুনে, কেউ মাছের বাজারে, আবার কেউ টাই ঝুলিয়ে মুদির দোকানে ব্রাস কোম্পানির মার্কেটিং রিপ্রেজেন্টেটিভ হয়ে, এম.পি.ও. ভুক্তি বিদ্যালয়/মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রীদের চোখ মেরে চলা বাজে মানুষিকার শিক্ষক পেষা সহ আরও অনেক অনেক আর্থিক কষ্টে ভুগে মরার আগেই মরে গিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এই দ্বায় ভার কার? নিশ্চই আমার দেশের এই সাধারন ঘরের সরল মায়ের সুন্দর সন্তান গুলোর নয়। শিক্ষিত নামের ছ থেকে আসুন আমরা প্রশ্নপত্র ফাঁস সমাধানের চিন্তা-ভাবনা করে দেখি কি সমাধান পাওয়া যেতে পারে।



ভারতবর্ষের শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্বলতা দিয়েই শুরু হয়ে ছিলো। তারপরও আমাদের এই মায়ের পদধুলী নিয়ে এই দেশের মাটির সন্তানরাই সব চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করে দেখিয়ে ছেড়েছে। নজরুল-রবিন্দ্র-আশরাফ সহ অনেক গুনিজনদের সার্টিফিকেটের দিকে চরম অনিহাই এর বড় প্রমান। আমাদের প্রধান সার্টিফিকেট আমরা বাঙালী। এই সার্টিফিকেট আমাদের পুর্বপুরুষরা আমাদের জন্য রেখে গিয়েছেন। আমরা সব সমস্যার সমাধান নিজেরাই করতে শিখে গেছি। আমাদের উপর এতো এতো কুট কৌশল চাপানো হয়েছিলো বলেই খোদা আমাদের বুকে এসে পাগল-মাতাল-ডিজিটাল-ধ্রুপদি সহ মাল্টি মিউজিকে নিত্যদিন খেলা করতে করতে সব কিছুর সমাধান করে দিতে বেড়াচ্ছেন। এই বাঙালীকে নিয়ে আর কোনো পঙ্গু এক্সপৃমেন্ট করতে দেয়া হবে না। আমরা কি ব্যাঙ, যে বাংলাদেশকে তোমরা বায়লজি ক্লাসের প্রাকটিক্যাল (ব্যবহারিক) ক্লাস রুম ভেবে চলছো?



যদি আমাদের তোমরা সত্যি সত্যি ব্যাঙ বলে জ্ঞান করে থাকো। তাহলে মোনে রেখো ব্যাঙ উভচর প্রানী। ব্যাঙ যেমন জলে থাকে আবার স্থলেও থাকে। এবার বাঙালী ব্যাঙের পাঙ্খাও তোমরা দেখতে পাবে। জলে-স্থলে-আকাশে আমাদের একসাথে সমসময়ে দেখতে পাবে। তাকিয়ে দেখো বাংলার নৌ-বাহিনি, স্থল পদাতিক ও অন্যান্য স্বজ্জিত সুন্দর বাহিনি, বিমান বাহিনির দিকে। এরা যেমন শান্তি প্রতিষ্ঠা ও বাঙালীর নিরাপত্তার খাতিরে কোনো আপোষ করতে আজ থেকে ভুলে গেছে। একজন বাঙালীর হাত থেকে কোথাও পালাবার মতো পথ খুঁজতে খুঁজতে তোমাদের মুল্যবান জীবনের মুল্যবান সময় নষ্ট করতে চেও না। সাবধান।



প্রতিটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট সেবা সহ তথ্য প্রযুক্তির সুবিধা নেয়ার জন্য কম্পিউটার নিশ্চিত করা মাত্র ১ থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যেই সম্ভব বলে আমি মনে করি। পরিক্ষা গ্রহন করার নির্ধারিত সময়ের ঠিক ১ থেকে ২ ঘন্টা আগে প্রশ্নপত্র প্রনয়ন করা হবে। পরিক্ষা গ্রহনের আধাঘন্টা আগে পরীক্ষার প্রশ্ন প্রিন্ট করা হবে। এবং এই প্রিন্ট হবে স্ব স্ব পরীক্ষাকেন্দ্রে বসেই। এইসব ক,খ,গ,ঘ সেট, আলু, পটল, লাউ টাইপ করে কি লাভ হয়েছে তা আমরা আজ ঘামে ভেজা জামার কলারের উপর চুপচুপে রুমাল তুলে ধরা আধখাওয়া স্যান্টেল ছেড়া দুঃখি ছেমরা-ছেমরিদের দিকে তাকালেই বুঝতে পারি। আর যারা ভালো স্টুডেন্ট হতে গিয়ে নিয়মিত মগজ ধোলাই ও মা বাবার বকাবকি খেতে খেতে চোখে চশমা নিতে হয়েছিলো তাদের দুঃখও এই বাঙালীরা বুঝে গেছে। কোন ছলনা করার চেষ্টা করো না।



আমাদের জাফর ইকবাল স্যারকে তোমরা গুরুত্ব দিচ্ছ না কেনো? ব্যাচারা আর কিছু পারুক না পারুক বলতে তো পারছে। যারা সব বুঝে কিছু বলতেও পারছে না তাদের দুঃখও তোমাদের বুঝতে হবে। না বুঝতে চাইলে বুঝিয়ে দিতে বাধ্য করা হবে। আমরা যেমন শিশু শ্রনীর বই দাঁত দিয়ে চাবিয়ে খেতে খেতে পড়তে শিখেছিলাম, আবার সময় এলে নয় বরং নিজেদের মতো সময় তৈরি করে নিয়ে শয়তানের শয়তানি বুদ্ধি ভরা ঘিলু কালো কড়াইতে তেল দিয়ে ভেজে খেয়ে ফেলতেও জানি। প্রয়োজনে শয়তানের ঘিলু-মজগ ভেজে নিজেরা খাবো না। এক শয়তানের ঘিলু-মগজ-ব্রেন ভেজে অন্য শয়তাদের খাওয়াবো। শয়তানের বিষ শয়তানের পেটে গেলে শয়তান ভালো হয়ে যায়। মাইনাসে মাইনাসে প্লাস হয় আবার বিষে বিষের ক্ষয় হয়। ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে প্রশ্নপত্র ফাঁস নামের দুর্গতি এসেছিলো তা আমরা ইন্টারনেট দিয়েই সমাধান করে আমাদের সমস্যা মিটিয়ে ছাড়বো- ইনসাআল্লাহ্।



যে যে সম্মানিত শিক্ষকগন নির্দিষ্ট বিষয়ের প্রশ্নপত্র করার জন্য নির্ধারিত হবে তাঁরা পরীক্ষার কমপক্ষে ২ দিন আগে কমপক্ষে ২০টি প্রশ্নপত্র (একটি বিষয়ের কমপক্ষে ২০টি প্রশ্ন হবে) উক্ত বিষয়ের হেডপ্রশ্নকারকের কাছে জমা দিয়ে দিবেন। হেডপ্রশ্নকারক স্যার পরীক্ষা গ্রহনের ঠিক ৫/৬ ঘন্টা আগে প্রশ্নগুলো থেকে যাচাই পুর্বক মূল প্রশ্নপত্র প্রনয়ন করে প্রতিটা পরীক্ষাকেন্দ্রে ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রনয়ন করবেন। সব বোর্ডের প্রশ্নপত্র একই হবে কিন্তু পরিক্ষার প্রশ্ন প্রনয়ন হবে একই স্থান থেকে বা একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্র থেকে। আমরা আজ পুরো প্রস্তত হয়ে নিজেদের ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত আছি। প্রয়োজনে প্রশ্নপত্র প্রনয়নের মুল কেন্দ্র বিন্দু হবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অথবা গনভবন অথবা বঙ্গভবনে বসে। আমাদের দায়িত্ব নিতে জানতে হবে। আমরা যদি আগামির প্রধানমন্ত্রী/সৎ কর্মকর্তা/রাস্ট্রপতি/মন্ত্রী/শিক্ষক/প্রসাশন/বাহিনি/সত্য-ধর্ম-উপদেশ-দাতাদের ঠিক ভাবে তুলে নিয়ে আসতে না জানি তা হলে কি হবে এই সংসদ ভবন দিয়ে? মার্কিন দেশের লুই কান সাহেব যদি এতো সুন্দর সংসদ ভবনের ডিজাইন আমাদের উপহার দিতে পারেন। আমরা বাঙালীরা কেনো মার্কিনিদের আর একটি সুন্দর টাস্টার্চু অব লিবার্টি দিতে পারবো না? বর্তমান পৃথিবী হলো মানুষের উপহার বিনিময়ের পৃথিবী। আমাদের জাতিয় স্মৃতি সৌধ শুধ আমাদেরই গর্ব না- মইনুল হোসেনের ডিজাইন করা এই বিশ্বসুন্দর স্থাপত্ত পুরো বিশ্বের সম্পদ হিসেবে তুলে ধরা হবে। আমরা মার্কিন নাগরিকদের দুঃখ বুঝি। এতো বড় বিল্ডিং টুইন টাওয়ার ধ্বসে পড়েছিলো, সেখানে আজ একটি স্মরন কেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। আমারও মার্কিনিদের দুঃখের সাথে সমব্যাথি হয়ে তাঁদের ঐ টুইন টাওয়ারের স্মৃতিময় স্থানেই একটি স্মৃতি সৌধ উপহার দিতে চাই। সেই স্মৃতি সৌধ হবে আমাদের এই দেশের জাতিয় স্মৃতি সৌধের অবিকল রূপ। আমরা জানি সব মানুষের রক্ত লাল রঙের। সব শহীদের রক্ত লাল। আমাদের লাল রক্ত ঝড়ার স্মৃতিময় স্থাপত্ত দিয়ে আমরা মার্কিনিদের সেবা করতে চাই। আমার দেশের সাধারন মানুষের ঘাম রক্ত ঝরানো হালাল রোজগারের পয়সা দিয়েই আমরা মার্কিনিদের দুঃখের সাথি হতে চাই। আমরা সব দুঃখিদের দুঃখে সাথি হয়ে থাকবো। তাঁদের সুখে আমাদের কাছে না ডাকলেও আমরা কেনো তাদের দুঃখকে নিজের অন্তরের সত্যিকারের প্রেরনা হিসেবে নিতে জানবো না?

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর সবচাইতে দুর্ণীতিবাজ অকর্মন্য অশিক্ষিত অযোগ্য মন্ত্রীসভার দেশ হলো বাং//। এদের কাছ থেকে ভাল কিছু আশা করাই ভুল।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ব‌লতে পারেন একজন মানুষ কত বার ভুল করেন? মানুষ ইচ্ছে করলেও বার বার ভুল করতে জানে না। একদিন না একদিন আমি এসে সব ঠিক করে দিয়ে যাই।

২| ২৫ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কম্পোজ করা ২০ সেট প্রশ্ন একটি ডিস্কে সংরক্ষন করা হবে যা একটি মাত্র ব্যাক্তির কাছে থাকবে ।
পরীক্ষার দিন নির্দিষ্ট প্রশ্নপত্র সকাল আটটায় অফসিয়াল ইমেইলে স্কুলে, কলেজে পাঠিয়ে দিতে হবে।
স্কুল এলাকায় বাজারের সবচেয়ে বড় ফটকপি প্রতিষ্ঠান কে ঠিকাদারি দিতে হবে স্কুলের ভেতরে মেশিন এনে প্রিন্ট করতে। ১০০০ কপি ছাপাতে ১ ঘন্টার বেশী লাগবে না।

এই কমেন্টটি করেছিলাম অন্য একটি পোষ্টে কএক সপ্তাহ আগে।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫২

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: দেখলেন আপনার আর আমার আইডিয়ার কতো বেশি মিল। আমাদের নিঃসংকোচে নিজেদের মেলে ধরতে জানতে হবে। আমাদের এই মিল ধরে না রাখলে মিলবন্ধন হবে কি করে?


আমরা গড়িব আমাদের মতো করে নবসমাজ। (নজরুল)

৩| ২৫ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ইসপাত কঠিন বলেছেন: ১৯৯৭ সালে প্রশ্ন ব্যাংক (৫০০ প্রশ্ন) ছিলো না।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৪১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ১৯৯৭ সালে সর্বশেষ ৫০০ প্রশ্নের প্রশ্ন ব্যাংকে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিলো ক্যাজুয়াল নামের বিড়াট একদল শিক্ষার্থীর জন্য। যাদের বেশিরভাগই অংকে ও ইংরেজীতে ডাব্বা মেরেছিলেন। মনে করুন মনে পড়ে যাবে।

৪| ২৬ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:১৮

ইসপাত কঠিন বলেছেন: আমি ৯৭ তে এসএসসি পাস করেছি। আমি খুব ভালো করেই জানি আমার সময় প্রশ্ন ব্যাংক ছিলো কি না। এটা যতটুকু মনে পড়ে ৯৫ তে শেষ হয়েছে। আমরা আফসোস করতাম আগে মানুষ কি আরামসে পাস করতো বলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.