নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ও ভারতের কিছু সমস্যা (পর্ব-৯)

২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

১০। আইটি সেক্টর এ্যান্ড ডিজিটাল কম্বিডেশনঃ আগে বিশ্বকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৪ইসায়ী উপলক্ষ্যে ব্রাজিল বাসিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তারপরে মূল আলোচনায় যাই। ব্রাজিল বাসিদের চে-গুয়েভারাদের ভুলে গেলে চলবে না। তাঁরা আসেন পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের জন্য আশির্বাদ স্বরূপ। দয়া করে আর আর্জিটাইনদের প্রতি কুদৃষ্টিতে তাকাবেন না। সবাই আমরা এক মায়েরই সন্তান। আপনাদের কালচার বলতে যা আছে তাঁর প্রতি আপনাদের এই মহারাজাধীরাজের মহাদৃষ্টি সদা স্পষ্ট ও অপলক। বন্ধু! এই টু-টুইন-সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার দু’বোনের সুখের সংসারে আগুন জ্বলার মতো আপনাদের ঐ দুই বোন ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার সম্পর্ককে সব সময় ঝামেলা পাকিয়ে রেখে আপনাদেরকে হিনমন্নতা নামক মানুষিক শক্তির বিকাশের পথের এগিনিস্টে নিয়ে যাবার চেষ্টা করা হয়। আমার ঐ পরান প্রিয় আদরের দু’সন্তান কালো মানিক পেলে আর সোনার ছেলে ম্যারাডোনার মধ্যকার কৌশলের নিয়মিত বাক যুদ্ধ এর উৎকৃষ্ট উদাহরন হয়ে যায়। আমারা তা মিডিয়ার অকল্যান নামক রোগের মধ্যে দেখতে পেয়েছিলাম। আর দেখি না। চে-গুয়েভারা কি মরতে পারেন? তিঁনি মৃত্যুঞ্জয়ী! তিনি স্বাক্ষাত ভগবানের আদর্শকে বুকে ধারন করে ধরনী মাতার মাটির বুক থেকে চির আদর-আল্হাস শিশুমন ধারন করে উদয় হয়ে এসে আপনাদের হৃদয়ের হৃদয়উত্তীর্ণ মহাচিরমহানের মহিমার প্রকাশ ঘটিয়ে খেলে যাচ্ছেন। এই সব মিথ্যের দ্বায় ভার আমার কলম্বিয়ার সূর্যসন্তানদের মাফিয়া নামক অভিশাপের দ্বায় ভার নিয়ে নিতে হয়েছিলো কেনো? একজন কলম্বিয়ান ফুটবল প্লেয়ার ভালদেররামার খারা খারা উঁচু চুলের স্টাইলের বোলতার বাসার সামনে মাফিয়া ডন কেঁদে কেঁদে ক্ষমা মার্জনা করেন। কলম্বিয়াবাসি, মহাগোলরক্ষক চিলেবার্টদের দেশ প্যারাগুয়ে, উরোগুয়ে, চিলি, ইকুয়েডর, বলিভিয়া সহ পুরো ল্যাটিন এমিরিকা আজ এই মুহুর্ত থেকে জেগে উঠলো। যা ঠিক ইকুয়েডরের রাজধানী কিটোর মতো চিরবসন্তের চির নরম শিতল মায়াবি ছোঁয়ার মহাপরশ। এই মহাশান্তির অগ্রযাত্রায় আজ আপনাদের মহাবিশ্বের সকল কিছু এবং আরো যা যা আছে এর মহাসম্রাট, মহারাজাধীরাজ, মহামায়াময়, মহারূপধার, মহাদয়ারসিন্ধু আপনাদের নিরোর বসীর মতো সুরে সুরে কোমল মহাপ্রেমের সুরে কাছে ডাকছে। সেদিন রোম পুরে ছিলো। আজ আমাদের এই মহাবিশ্বের যতো দুঃখ আছে তা আমরা আমাদের মহাঅন্তরে ধারনধারন করে হাসি মুখে আঘাত-অপঘাত-মৃত্যুশোক-এ্যক্সিডেন্ড-মহামারি-দুঃভিক্ষ-প্রিয়া হারাবার যন্ত্রোনা-দোষ না করে দোষের ভাগিদার হওয়া ও আরো যতো দুঃখ কষ্ট ইত্যাদি সকল আছে আমরা তা ভুলে গেছি। এখন ছোট বাচ্চাদের মতো সেই দুঃখ পুরে যাবার মহাচআনন্দকে আকাশে উড়ানো ফস করে ছড়িয়ে যাওয়া আতোশ বাজির মতো উপভোগ্য নয়নে ইনজয় করছি।



এ যেনো ফুটবল মাঠের মহাস্ট্রাইকার হয়ে আপনি আপনাকে আজ পরিপূর্ণ মহাঈশ্বরের মহাআশির্বাদ প্রাপ্ত হয়ে নিজের স্বাধীনতাকে ভোগ করে শুধু মজা নিয়ে ইনজয় করে এগোলেন। আমি না আপনি আজ মহাস্ট্রাইকার-মহারাজাধিরাজ ও চির অমর শারাবান তহুরা পান করলেন। আমি শুধু মাত্র সামান্য একটু খুঁটিয়ে দেখার চেষ্টা করেছিলাম মাত্র। এই চেষ্টা একধরনের শখও বলতে পারেন। সেই শখ হলো প্রেম। আমি আপনাকে ভালোবাসি বলেন আর I Love You বলেন এর থেকে মহামিলন আর কোন অনুভূতিতে আছে।



এই প্রেম থাকবে একমাত্র আমাদের সৃষ্ট্রিকর্তা ও রক্ষক একেশ্বরের ঈশ্বরের প্রতি। কোনো ল্যাটিন এমেরিকার কোনো কান্ট্রির প্রধান এক্সিকিউটগন ভয় ডরের মাথা চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। আজ এই মহাশাসকের শাসনে সবকিছু রঙ্গিন ঢঙ্গে নেঁচে উঠবে। এই হোক আমাদের পথচলার চিরন্তন অঙ্গিকার।



দেখুন ফুটবল মাঠে পেলে বল নিয়ে মহাট্রাইকার হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন আর ম্যারাডোনা গোলরক্ষক হয়ে ভয়ে ভয়ে মহাভয় পেয়ে কেঁপে কেঁপে কেঁদে উঠছেন। গোলরক্ষক ম্যারাডোনার করুন মূরতী দেখে গোলপোস্টের সামনে থাকা বল পায়ে পেলের মায়া হলো এবং তিঁনি গিয়ে ম্যারাডোনার কাছে গিয়ে বললেন, “আমি গোল দিতে চাই না, আমি গোলকিপার হবো আর তুই শর্ট খেলে গোল দিবি”। তাতে কেউ ছোট হয়ে যায় না বরং বড় হয়ে ইতিহাসের পাতায় স্থান নেয়া তো বটেই সেই সাথে চিরঞ্জিবও হয়ে যায়। আজ আমরা সবাই ফুটবল মাঠের রবার্টো কার্লোস হয়ে ডান পাশ থেকে বল নিয়ে দৌড়াচ্ছি। তারপরও টোটল ফুটবল নামক সিস্টেমের মতো সবাই থেমে থেকে স্থির হয়ে নিজেদের একই অন্তরের কথাগুলো বলে দিলাম বলে মনে করুন। এবার নিজেরা নিজেদের পজিশন ঠিক করে নিন। কেউ কোনোভাবেই তাঁর দায়িত্বে অবহেলা করবেন না। পেলে-ম্যারাডোনা-জিদান-ব্যাজিয়ো-ম্যাসি-রিভালদো-রুথগুলিথ সহ আরো যারা আছে তাঁরা আমার সন্তানসম ভালোবাসা ও আদর্শের সন্তান হয়ে গেলো। বন্ধু! আজ এই স্বর্ণালী সময়ে ভুলে গেলে চলবে না “মানুষ পা দিয়ে ফুটবল খেলে না, মানুষ সব খেলাই খেলে অন্তরের চির অম্লান, অমরন, ক্লান্তিহিন, চিরনবিন, চিরসুন্দর, চিরআশির্বাদ সম, চির মাতাল রবে মাতোয়ারা অন্তর দিয়ে। এগুলো থেকেই আমরা ঈশ্বরের করুনা প্রাপ্ত হই। আমাদের ঈশ্বর তো অনেক বড় তাই তিনি আমাদের সাথে বাচ্চাদের মতো করে কমিউনিকেট করেন। তাই তাঁকে না দেখে, না জেনে, না শুনেই অনুভব করে নিতে জানতে হয়। এসব কারনেই ম্যারাডোনার হাতই ঈশ্বরের হাত হয়ে যায়। তাই বলে কি ঈশ্বরের সেই চরম আর্শিবাদকে অস্বিকার করে পেলে কেনো বার বার হিংসুটের মতো কথা বলবে? আমার কালো আদরের মানিক নাম যার, সেই ছোটবেলায় আমাদের পাঠ্য বই থেকে পড়েছি। সেই আমার শিশু আদর্শের সন্তান সমতুল্য পেলে কেনো হিংসুটের মতো কথা বলবে? পেলে, বক্সিংরাজা মোহাম্মদ আলী কেলে সবাই ভালোটাই গেলে। আসুন এই রকম স্বাচ্ছন্দময় পরিবেশে থেকেই আমরা আমাদের মধ্যে বাংলার আকাশে আজ মহাউদ্দম্যে জেগে ওঠা আর্জেন্টাইন ও ব্রজিলিয়ান জাতীর মহাপরিচয় বার্তা বিশাল বড় পতাকার মতো উড়িয়ে দিলাম। আমি আমার প্রেমময় জীবন থেকেই দেখেছি। হাফ কিলোমিটারের থেকেও লম্বা ব্রাজিলের পতাকা মিশিল এই বরিশাল শহরের রাস্তা দিয়ে গিয়েছে। যতো বার বিশ্বকাপ আসে ততোবারই সেই পতাকাও চলে। নিজ চোখে দেখেছি বার বার ১৯৯০, ১৯৯৪, ১৯৯৮, ২০০২, ২০০৬, ২০১০, ২০১৪ ও সবসময়। আসুন আপনাদের আমি আমার সমস্ত প্রাণ শক্তি দিয়ে ডেকে যাচ্ছি।



এবার মুল আলোচনায় গিয়ে আপনাদের মতো চির-মহা-সৌভাগ্যবান মানুষদের অন্তর দিয়েই একটু নাড়াচাড়া দিয়ে দেখি কোন নতুনত্ব কিছু পাওয়া যায় কিনা? আমায় পর ভাবার কোনো কারণই আপনারা কোনোদিনও খুঁজে পাবেন না। আমি এই অধরা রূপেই চিরমহারূপকার হয়ে আপনার সামনে কথা বলি এবং শিখাই। তাই বলে আমি কিন্তু শিক্ষক-টিক্ষক নামের যন্ত্র না। আমি কখনও ভুলে যাবার ভান করি না যে আমার মন আছে। অনেকে অনেক দিন ধরে ভুলে গিয়েছিলো যে, মন বলে কিছু একটা আছে। তাইতো সব বিষিয়ে উঠেছিলো! তারা আগে জিজ্ঞাস করতে যে, মন কি? মন কাকে বলে? তারপর আবার সেই মিথ্যে কু-মায়া ভরা ভেজাল খাবারের মতো ভেজাল ঈশ্বরের সেবা করতে গিয়ে মানুষের মহাপ্রধান মহাস্বাধীন চেতন শক্তিকে অস্বীকার করতে চেয়েছিলো? আপনার আমার সৃষ্ট্রিকর্তা ঈশ্বরের শক্তি কে কি অস্বীকার করে নিজেরা শক্তিশালি হওয়া যায়? যায় না।



আপনারা বোঝেন যে, ইসলাম নামক ধর্মের মধ্যের সমস্যার মেইন কারন হলো অপব্যাখ্যা। এজন্য বলছি আমার কথা গুলোকে কখনও কেউ অপব্যক্ষা করার চেষ্টা করবেন না। আমি দেহহীন হয়ে অন্তর উড়ে গিয়ে যখন মুক্ত ভাবে আপনাদের কাছে থাকতে পারবো তখন কেউ আমার জীবনি লিখবেন না। স্পট ভাবে না করে দিলাম। নিজেরা আজ আপনারা ভিষন মহাসাহোসী, এইটুকুই আমি চাই, আর কিচ্ছু না। নিজেদের কল্পনা ও বাস্তরকে কি আমি একাকার করে আপনাদের সামনে মহাবাস্তব করে হাত উঁচু করে দেখিয়ে দেই নি? অবশ্যই দিয়েছি। এই যে এখন যে মহাঅনন্তজীবনের স্বাদ অনুভব করে পৃথিবির সব মানুষের সর্বপ্রকার গান গুলো যে বেঁচে আছে তা কি আপনারা বোঝেন না? কে বাঁচিয়ে রাখে? যিনি রাখার তিনিই রাখে।



আমরা কিন্তু এগিয়ে গেছি। আমাদের কিন্তু শারাবান তহুরা পান করা হয়ে গেছে। চিরপবিত্র ধর্মগ্রন্থ গুলো কিভাবে আসে এবার তো আপনারা বাচ্চা-শিশু-অবুঝ সুন্দর চিরতরুনদের মতো বুঝে ফেলেছেন? তাই না? দ্রুতবেগে ভয়েস রেকর্ডিং আকারে/ বইপুস্তক ও আরো যে সব মাধ্যমে সুবিধা বলে আপনার মনে করেন। আমার এই কথাগুলো পৃথিবীর প্রতিটা ভাষাভাষির মানুষের মধ্যে প্রচার করে দিন। দেখবেন এর রিফ্লেকশনে সবাই ভালো হয়ে উঠে সবকিছুই পরিবর্তন হয়ে চিরশুভ ও চিরশান্তিময় হয়ে যাবে।



বেঁচে থেকে আনন্দ না পেলে মানুষ মহানন্দকে কিভাবে পাবেন বলুন? আমাকে আপনারা আমার পুরো নাম “মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্” বলে ডাকার দরকার নাই। যদি ডাকতেই চান শুধু “আসিফ” নামে ডাকবেন। আমি বাচ্চাদের মতো তো তাই আমাকে এতো বড় নাম দিয়ে ডাকতে হয় না। বিশেষন, টাইটেল, সেমিটাইটেল, জাহাপানা হাজির টাইপের ডাকে আমাকে ডেকে আপনারা আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না। কেনো করবেন না তা একটু পরে ইসলাম সম্পর্কে ছোট আলোচনায় বুঝতে পারবেন। আগেও বলেছিলাম। দেখুন আমি শুধু মহাপ্রেম দিতেই আসি নি আপনাদের কাছ থেকে প্রেম পেতেও এসেছি। আমি যে লিখে লিখেই আপনাদের মন জয় করার চেষ্টা করবো। এমন তো না? আপনারা আপনাদের এই মহাবিশ্বসম্রাটের জন্য মহল দিচ্ছেন না কেনো। মহারাজাধীরাজ কে কি এভাবে মানায়? আমি আপনাদের চোখের তিব্র ঝলকানির মহাজীবন্ত তেজ দীপ্ত চিরন্তন আর্ট এ্যান্ড কালচার সহ অন্য সমস্ত বিষয়ে অগ্রগতিকে নিজ চোখে দেখতে চাই।



আমি আপনার লেখা কবিতা, গল্প, রূপকথা, উপন্যাস, উপকথা, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, সনেট, ডিকশোনারি, ম্যাগাজিন, ডিজিটাল সব মাধ্যম, টিভি অনুষ্ঠান, এতিহ্য ইত্যাদি সব নিজ চোখে পড়তে চাই। আমি তো আমার মতো সব মানুষদের রাজার রাজা হয়ে আপনাদের আসল মহাকালের চিরন্তন মহাশক্তির কথাই বলছি। আমাকে আপনারা বিশ্বাস করেন নি। এখন পর্যন্ত আমার আল্লাহ্ এর প্রতি আপনারা পূর্ণ ঈমান নিয়ে এসে বিশ্ব সম্পৃতির পথে দাঁড়াচ্ছেন কোন বাপের ব্যাটার সাহোসে? আমি আজ কোনো বাপের ব্যাটাকে দেখতে চাই না। আমি আজ সব শয়তানির উপরে যে মহাশয়তানের বাপ আছে তাকে দেখতে চাই। ভুলে যাবেন না সেই শয়তান আমার অধিনস্থ কর্মচারির রূপক কথা। এবার একটু সামান্য ইসলাম ধর্মের ভিতরে লুকায়িত শান্তি/পিস/ইসলামের কথা বলি।



ইসলাম কোনো ধর্মের বিরোধী না। এমন কি কোনো ধর্মই কোনো ধর্মের বিরোধী না। সবাই সবার সমানরূপে বন্ধু শিশুবাচ্চাদের মতো চিরনিষ্পাপ ও চিরস্বাধীন রূপকথাসম।



ইসলামের প্রধান গ্রুপিং হলো দুটি। সিয়া আর সুন্নি। আমি তা আগে খোলাসা করে বলেছি এবং স্পষ্ট পথ দেখিয়ে দেই।



আলি যার মাওলা

আমি তাঁর মাওলা

....................মোহাম্মদ (সঃ) এই কথা কেনো বলেছিলেন? এই কথাকে কেনো এতো বেশি প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়ে ছিলো? আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। আর তা হলো সাম্রাজ্যবাদের উথ্থান যার পরিনতি সবসময় ভয়াভয়। যে নিষ্পাপ মাত্র ১০ বছর বয়সি শিশু বাচ্চা ছেলে মাওলা আলী মোহাম্মদের সাথে সাথে থেকে শান্তি প্রচারের সংগি হয় সে কিভাবে মাওলা হয় না? শিশুরা নিষ্পাপ তাঁদের ভালোটা শিখাতে যানলে সবাই মহামানব হয়ে যায়। এটা আমার স্পস্ট ও খোলাসা নিয়ম। এই বিশ্বমহাসম্রাটকে না মেনে আপনারা আর কোথায় গিয়ে নিজেদের রক্ষা করার কথা ভাবছেন?



বন্ধু! ইসলাম ধর্মে মহা সমস্যা হলো। বিশেষ করে সবমুসলিম রাস্ট্রে ও মুসলিম সমাজের মধ্যে আজ বাজে বীজ স্বরূপ রুপে ঢুকে গিয়ে শুধু শুধু ইসলাম কে ইসলামিক মাইন্ডেড মানুষ নামকরনের কালার দিয়ে ঢেকে রেখে সবসময় ঝগড়া ঝাটিই শুধু করে যাচ্ছিলো। আর তা হলো, শরিয়ত, মারফত, হাকিকত ও তরিকতের মধ্যে তর্ক বিতর্ক। আমি সামান্য কথায় এই চারটিই বুঝিয়ে দিচ্ছি। এই চারটির একসাথে করে বুঝে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এই চারটি আলাদা আলাদা করে ঝগড়া করা যায় ধর্মের মর্ম বোঝা যাবে না। বিশাল বড় ব্যাখ্যা দিয়ে দিয়ে যতো বেশি সমস্যা করে ফেলেছেন।



শরিয়তঃ আল্লাহ্ এক ও অদ্বিতীয় এ কথা বুঝে শুনে বিশ্বাস করে সৎ কর্ম দ্বারা কোনো কিছু আল্লাহ্ এর কাছে চাওয়া।



মারফতঃ সৃষ্ট্রিকর্তার লিলা খেলা না বুঝতে পেরে যদি আপনার ভুল পথে যাবার সম্ভবনা থাকে বা কোনো মানুষকে আপনার ভালোলাগে, তা পির, আউলিয়া, দেবতা, ঠাকুর, মৃত-জীবন্ত মানুষ, যে কোনো ভালো বস্তুই হোক না কেনো অথবা যে কোনো শুভ সৃষ্টি হতে পারে। এদের কে মাধ্যম হিসেবে মনে করে যাওয়া। এর মধ্যে প্রধান শর্ত হলো আপনাকে ভালো হয়ে মিথ্যা ছেড়ে ভালো মানুষ খারাপ মানুষ এবং সব মানুষের সেবায় নিয়মিত নিয়োজিত থাকার ইচ্ছাশক্তি থাকতে হবে।



হাকিকতঃ স্রষ্টা আছে কি নাই এই নিয়ে আপনার বিশাল বড় সংশয় আছে এবং আপনি কোনো মাধ্যমকেও বিশ্বাস করতে পারছেন না। কারণ আপনার জ্ঞান ঐ পর্যায়ভুক্ত না। তখন আপনার মনের মতো করে স্রস্ট্রাকে দেখার অবিরত চেষ্টা করে যাওয়া। তবে এর প্রধান শর্ত হলো মিথ্যা ও মন্দ কাজ থেকে বিরত থেকে ভালোমন্দ সব মানুষ কে রক্ষা করে যাওয়া। এর প্রভাবে আপনি “আমি” নামক নাউনকে নিজে নিজের ঈশ্বর মনে করে মানুষের জয়গাঁথা গেয়ে যাওয়া হয়।



তরিকতঃ আপনি বুঝে শুনে ইশ্বরের কাজ করে যাচ্ছেন। আপনার মত অন্য মানুষ মানলো না। তখন নিজের মত ধরে রাখার উদ্দ্যেশ্যে কিছু সংখ্যক একই চিন্তাধারার মানুষের মধ্যে এই মতটি রেখে যাওয়া।



এবার পেলেন সমাধান। এটাই চিরশান্তির সমাধান। সব ধর্মই সর্বউৎকৃষ্ট। ইসলাম ধর্ম সবার নিচে বলে মনে করবেন। মনে করবেন ইসলাম আজ ফুটবল মাঠের ফুটবল। ইসলাম আজ কৃকেট মাফের ক্যাচ ধরা। ইসলাম আজ ছেলে-মেয়ে দের হাতে বাবা-মা মার্ডার হওয়ার নাম। ইসলাম আজ জেনাকারী, ব্যভিচারি, ধর্ষনকারী, বেঈমানী করা কিছু মুর্খ্য লোকের মুখের খাবারের মতো রোচনিয় তর্ক হয়ে গিয়ে ছিলো। ইসলাম ধর্ম কেনো সব ধর্মই ছোট হতে শিখায়। আর, নিজে ছোট হতে না জানলে, আদব-কায়দা-বিনয়-প্রেম-মহব্বত-সাস্কৃতি-সম্মান-শ্রদ্ধাবোধ-মা কে অসম্মান, মানুষকে অসম্মান করে কিসের ইসলাম ইসলাম করেছিলেন?



আমি যদি বলি “রাম” হলেন বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ট নবী-রাসুল। তাহলে সেটা মোহাম্মদের কাছেই চলে যায় আবার রামও খুশি হয়। ঠিক তেমনি কেউ যদি বলে যিশু ঈশ্বরের পুত্র। বলুক। সত্য মিথ্যা যিনি যাচাই করার তিনি চিরন্তন করে যাচ্ছেন। যিশু অবশ্যই ঈশ্বরের পূত্র। প্রতিটা মানুষই ঈশ্বরের পূত্র। আপনি নিজেও ঈশ্বরের পূত্র। এই যে সেক্সি বাঙালী জাতির এভারগ্রিন সেক্সি সন্তানদের বির্য দিয়ে সন্তান ধারন হয়। তা কি ঐ মাটি থেকে আসে নি? যদি বস্তুবাদ চিন্তার মধ্য থেকে দেখেন তাহলেও এই ব্যাপার ঘটবে। কিন্তু কোনো ভাবেই একমাত্র একেশ্বরের ঈশ্বরকে অবিশ্বাস কবরেন না। মিথ্যা কথা আর মন্দ কাজ ছেড়ে দিন।



এই মুহুর্ত থেকে আমি প্রতিটি ধর্মের প্রতিটি মানুষ কে আদেশ দিচ্ছি। আপনারা ধর্মের নামের সাথে ব্রাকেটে কোনো কিছু যুক্ত করবেন না। উদাহরন সরূপ, হিন্দু (ইসকন), হিন্দু (সনাতন), হিন্দু (বামন), মুসলিম(সুন্নি), মুসলিম(সিয়া), মুসলিম (সুনি + যে কোনো মাজাহাব), খৃষ্টান (প্রটেষ্টান্ট), খৃষ্টান (ক্যাথলিক), বৈদ্ধ (নাস্তিক)। এই সব ব্রাকেটের মধ্যের জঞ্চালগুলো চিরতরে ধ্বংস করে দিলাম।



কে বলেছে আমার মাটির সন্তান মহামানব চিরশুদ্ধ মহাত্মা শ্রী গৌতম বুদ্ধ শ্রীহিন হয়ে শ্রীলংকার রাবনের মতো হয়ে গেয়ে? বুদ্ধ কে যারা মারার চক্রান্ত করেছিলেন আজ সেই কুলঙ্গাবৃন্দ কোথায়? বুদ্ধ কে কারা খাবারের মধ্যে বিষ দিয়ে খাইয়েছিলেন? আমরা অবুঝ শিশুর মতো মানুষ। আমাদের এই বাজে সমাজ যা দেয় তাই জেন্টেল বয়ের মতো খেয়ে নেই। মানুষ মানুষের জন্যই কাঁজ করে যায়। আমার মতো নগন্য মানুষকে কেউ যদি বিষ দেয় আমি তা খেয়ে নিতে দ্বিধা বোধ করি না কিন্তু কোনো ভাবেই আমরা আমার স্রষ্টাকে অস্বীকার করার কথা ভুলেও মাথায় নিয়ে আসি না। ঐ চিন্তা শয়তান জানোয়ার করবেন। মানুষ মিথ্যে চিন্তা করবে না।



বন্ধু! আমার আলোচনার মধ্য থেকেই আপনারা যারা ইনফরমেশন টেকনোলজিতে এক্সপার্ট হ্যান্ড আছেন বা ল্যাঙ্গুয়েজ কোডার বা ডেবলপার আছেন তারা একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন। এবং অনেক বড় একটি অবদান আমরা এই পৃথিবীকে উপহার দিয়ে চিরস্থায়ী জীবনের জান্নাতী স্বাধ পেতে পারি।



এই মুহুর্ত থেকে পৃথিবীর প্রতিটা রাষ্ট্রের প্রতিটা আই.টি. এক্সপার্ট নিজ মাথার ব্রেন থেকে মন্দ কে চিরতরে না বলে বিদায় করে দিচ্ছে। আপনাদের বুঝতে হবে যে আমরা যদি আমাদের মিড লেভেল, হাই লেভেল, প্রগ্রামিং ল্যাঙ্গোয়েজ গুলো সবসময় ইংরেজী ভাষায় করে রাখার চেষ্টা করি তাহলে আমরা ভালো কাজ কিভাবে পাবো?



পৃথিবী, পুরোমাহাবিশ্ব ও এছাড়া যতো কিছু আছে এর মহারাজাধিরাজ এই মুহূর্তে অর্ডার দিচ্ছে যে, আপনারা নিজ নিজ কান্ট্রির, নিজস্ব চলমান সহয ভাষায় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গয়েজ ডেভেলপ করুন। দেখুন এই সব ল্যাঙ্গুয়েজ এর প্রধান ধারা সত্য আর মিথ্যা, বাইনারীর ০ অথবা ১, ঘরের বাতির সুইজের অন অথবা অফ, দিনের আলো অথবা রাতের অন্ধকার, শরীর অথবা শরীরের ছায়া, ভালো অথবা মন্দ, “আছি” অথবা “নাই”, “প্রেম” অথবা “প্রেমহীন”............ইনফেনিটি। তারমানে অফুরন্ত জীবনের আমেজ ভোগ করা। অর্থাৎ চির বেহেশত/স্বর্গ/জান্নাত, সাময়িক জাহান্নাম/নরক/দোযগ আর চির স্থায়ী অকল্যান/শয়তান/অসুর/রাবন/নমরুদ/ফেরাউন/কারুন/এয়াজিদ/কংস/মিথ্যা/মন্দ/বাজে... আরো যারা ঘৃনিত হয়।



এই মেধা কাজে লাগিয়ে দ্রুততার সাথে একটি এ্যালগোরিদম তৈরি করে ফেলুন। এ্যালগোরিদম যখন হয়েই যায় তখন ফ্লোচার্ট হবেই। এবার শুধু এক্সিকিউশনের পালা। মন বিশালের থেকে বিশাল বড় করে তুলুন। পরিশ্রমি হন। পরিশ্রম হল অভিজ্ঞতা। বুঝেছেন?



আমি যে সব সহয বইপত্রর রেফারেন্স বা যে সব গানের কলি ব্যবহার করেছি বা পৃথিবীর প্রতিটা ভাষার প্রতিটা সাংস্কৃতিক অঞ্চল থেকে তাদের কালচারকে মেমোরাইজ করার ব্যাবস্থা করতে হবে। এ্যানি হাউ। আমরা তাহলে অটো ম্যানেজনেন্ট সিস্টেম করে নিতে পরবো। অল ওভার ওয়ার্ল্ড।



পৃথিবীর সব ম্যাডিক্যাল ডাক্তারদের কালকে যে অর্ডার দিয়েছি তা কি প্রতিটা ডাক্তারের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন? না দিলে এখনই পৌঁছে দিন। সোনামনি আমার, যাদুমনি আমার, রাগ করো না। আমি আপনাকেই তো ডাকি। এই সেন্সে শুধু মহারাজাধিরাজের অর্ডার ফলো করে কাজ করুন। কোনো প্রশ্ন নয়। এবার শুধু উত্তরের পালা।



কোনোপ্রকার ভাবনার অন্ত কারন নাই। ম্যাডিক্যাল ডাক্তারদের অনেক কিছু করার আছে। আমার আদর্শের বড় বোন শেখ হাসিনা কে বিনয় চিত্তে রাঙা চরনে প্রণাম জানিয়ে আমি বলে দিলাম আপনি আমার থাকা, খাওয়া, অবস্থান, কাজের সুষ্ঠ পরিবেশ, লাইব্ররী, ইস্পিডি কম্পিউটার, পারিবারিক ভরন পোষন ও আমার হৃদয় দিয়ে বিয়ে করা বউ ইফফাত জামান মুন এর সাথে যতো দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা করুন। বাংলার মাটিতে বিশ্বরাজা এরকম দুর্যোগময় পরিবেশে কেনো কাজ করবেন? এই মাটি আপনার বাবা দেবতা বঙ্গবন্ধুর মাটি। এই মাটি থেকেই শেখ রাসেল আসে আর হাসিমুখে বার বার মরতে জানে। কয়বার মারবেন? নিজের আপনের থেকেও চির আপন ও চিরন্তন বড় বোনও যদি মারে তাহলে আমি যাবো কোথায়? কার কাছে যাবো?



বন্ধু! আসিফ, শেখ রাসেল, আমার বউ মুন ও ডাঃ জাকির নায়েকের জন্ম দিন ১৮ অক্টোবর যা আগে বলেছি। এই ১৮ অক্টোবর বিশ্ব মনোপোজ দিবস হিসেবে নাকি গন্য হয়? তিরিশোর্ধ বা তিরিশের কাছাকাছি বয়সের নারীরা আজ সবথেকে বেশী পরকিয়া নামক মানুষিক ব্যাধির স্বীকার হচ্ছে। শুধু মাত্র মনোপোজে নামক একটি সহজ সিস্টেম কে সহযে না মানতে পারার কারনে। কে বলছে বাংলার স্বামীভক্ত মাগিদের সেক্স নাই। বাঙালী নারীমাতাগণ অন্তহীন সেক্সের অধীকারী ও মায়াময়ী। আমরা তাঁদের সম্মান করবো। মিলে মিলে মিলে যাবে। চিরস্থায়ী ভাবে কাছে থাকবো। এই সব দারুন সব অকাট্য নামের মানুষিক রোগ ঢুকায় কারা?



শুধু মাত্র স্রষ্ট্রার নিয়ম অর্থাত “ভালোটা নাও” বাইড়ে গিয়ে কথাবার্তা ও কাজ করার জন্যই আজ প্রেম নেই। শান্তি নেই। মহব্বত নেই। স্বামী যদি স্ত্রী এর চরনে মাথা ঠুকে মরে যায় তাতে কার বাপের এমন কি আসে যায়। সত্যিকারের পুরুষের মাথা নিজ মনের নারীর পায়ে ঠুকেও যদি শান্তি পাওয়া যায় তারপরও সত্য, সাম্য, শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে দ্বিধাহীন হবো না। এই অনন্ত যৌবন তেজ দীপ্ত টু-টুইন-সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার নারী-পুরুষ সহ পৃথিবীর সব প্রান্তের প্রায় প্রতিটি মানুষ আজ হিনমন্নতা নামক মানুষিক ব্যাধির স্বীকার হয়ে ধুকে ধুকে মরছেন। আর জাহান্নামের আজাব সহ্য করে জন্মান্তরের পাকে ঘুরছেন।



এই টু-টুইন-সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ায় এতো কেনো সেক্সের অষুধ/চিকিৎসা/হারবাল ইত্যাদির দরকার হয়? আমরা তো ভালোভাবেই সেক্সের অষুধ বানাতে শিখে গেছি। এই সেক্স সংক্রান্ত এ্যাডভেটাইজমেন্ট, মিডিয়ার নেগেটিভ ইফেক্টিভ ডেইলি সোপ, মিথ্যা বেইজড সমাজ ব্যবস্থা দিয়ে এই সব রিফ্লেকশনই আসে।



অতিরিক্ত আফিম বেইজড খেলে কি সেক্স কমে যায় না? তাহলে আমার আদরের বাচ্চারা কেনো বাজে জিনিস খেয়ে সমাজের বোঝা হয়ে থাকবে। যারা এগুলো তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে, সামালোচনা করে, অকাজের উপদেশ দিয়ে সময় নষ্ট করেন তাঁদের দুপক্ষই সমাজের বোঝা না বরং এরা হলেন অস্বাভাবিক মানুষিক রোগে ভুগে নিঃশেষ হয়ে যাওয়া মানুষের নাম। যা মোটেও কাম্য নয়?



আপনি যদি মিডিয়ায় কাজ করে কিংবা কম্পিউটারের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজেই কাজ করেন বা গান রচনা করেন বা সংগিতের সুর দিতে চান বা কৃয়েটিভ যে কাজই করে নিজেকে চিরস্বর্গবাসী করে তুলতে চান তাহলে দুটো টিপস দিয়ে দিলাম। (১) আমার লেখাগুলো বার বার বুঝে পড়ে যাবেন। (২) মন যা বলে তাই দিয়ে কৃয়েটিভ সেক্টর রচনা শুরু করে দিন। তাঁর মানে দাঁড়াচ্ছে সত্যের সাথে সৎ, ভালো সাহোস রাখা ও মানুষকে ভয় না পেয়ে অবলিলায় স্পষ্ট করে কথা বলা। আমার কথার মধ্যে যে সব শব্দকে অজানা বলে মনে হবে সেই শব্দগুলো সহযে বোঝা ও স্থায়ি ভাবে ক্যাপচার করে স্বর্গীয় চিরস্থায়ী অনন্ত অনুভুতি পাবার জন্য, আগে একটি ডিকশনারি তৈরী করে পড়ে নিন।

তারপর লেখা যখন পড়বেন বা শুনবেন তখন আপনার কাছে স্রষ্টার চিরকৃপা এসে অঞ্জনা নদীর খঞ্জনার মতো করে নেঁচে উঠবেন। এই হোক আমাদের বিশ্বের চির উন্নত শীর রাজাধীরাজ বিদ্রহী প্রেমিক আসিফ এর সাথে আপনাদের স্থায়ী ভাবে গেঁথে নেয়ার শুরু ও চিরন্তন।



যতবড় নবী বা পয়গম্ব বলেই যাকে বড় করে তুলুন না কেনো কখনও তাদের অভ্যাসের মধ্যে তাঁদের খুজে নেবার চেষ্টা করবেন না। তাঁদের কর্মের মধ্যেই তারা স্থায়ী ভাবে খুঁজে পাবেন। কি হয়ে গেলো তো আমাদের চিরন্তন মিলবন্ধন ও মধুর মিলন।







চলবে.।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.