![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
১। পারিবারিক বন্ধন, সামাজিক বন্ধন, পৃথিবী উন্নয়ন, নগর-শহর-বন্দর স্থায়ী পরিকল্পনাঃ নিজ আত্মা যখন মহাআত্মার সাথে ধাক্কা খেয়ে স্থির হয়ে টাস্কি খেয়ে লুটিয়ে হেসে বলে উঠবে, “আরে আমি তো চিরঅমর”, “আরে আমি তো বেঁচে আছি!”, “আরে! আমি তো চিরযৌবন প্রাপ্ত!” , “কে বলে আমি বুড়ো?”, “কে বলে আমি শিশু নই?”, “কে বলে আমি স্বাধীন না?”, “কে বলে আমার মনে প্রেম নাই?”, “আমি তো সত্যই বলি?”, “আমি নিজের সাথে লুকোচুরি করে কার কাছে যাই?”, “আরে আমি তো এই মূহুর্তের জন্যই বাঁচি?” , “গতকাল গত হয়ে গেছে এখনকার এই গুলোই তো সত্য কথা!”, “আমি এই দেহের মধ্যে অমর হবো না কেনো?” !
বন্ধু! ঠিক এমন চিরশান্তির স্পর্শের পরম চোয়ার চরন ধ্বনী আপনার হৃদয় মন্দির কল-কল, ছল-ছল, ঝল-ঝল, টিপ-টাপ করে পরিপাটি হয়ে আনন্দময়ীর আগমনের রাঙা চরনের ধীর গমনের স্বাধ প্রাপ্ত হয়ে গেছেন বলে মনে হবে। ঠিক তখনই আপনি “মিথ্যা” কে না বলুন? এটাই শারাবান তহুরা/হরদম প্রাণশক্তি/হোমশিখা/প্রাণের পেয়ালায় হরদম মদ/আরো যে সব আনন্দ স্পর্শের মানুষের সব অনুভুতি! তার মানে আপনি এখনই মিথ্যাকে ত্যাগ করলেন তো অমর হয়ে চিরস্বর্গে/বেহেশতে/জান্নাতে চলে গেলেন। জান্নাতে এই টাকা-পয়সা, অন্যের মনে কষ্ট দেয়া, অন্যের রিজিক নষ্ট করা, অন্যের মুল্যবান সময়কে টেনশনে ভরে দেয়া, শিশুদের মনে কষ্ট দেয়া, পরমানুষের সাথে যৌন সম্পর্ক করে নিজের মনের প্রেম দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা মানুষটিকে কষ্ট দেয়া, মা-বাবার সাথে বেয়াদবি করা, তাঁদের মনে কষ্ট দেয়া, নিজের মনের মহারাজা ও নিজেদের রাজ্য/রাস্ট্রের প্রধান এক্সিকিউটিভ এবং পুরো বিশ্বজাহানের এই মহারাজাধীরাজ আসিফ কে কষ্ট দেবার কথা মাথায়ও আসবে না। এই সব কারনেই আমরা বেঁচে থাকি। এবং আমার প্রজাদের দুর্দিনে-সুদিনে আমাদের উদয় হতে হয়। একারনে চিরন্তন সময় আমি আপনাদের উপহার দেই। সময় জয়ী হয়েও এই মহাজয়ী মানুষের অন্তরে এসে মানুষের চরনেই প্রনাম, সালাম নিবেদন করে চলছে। আমার সাথে একদিনের বন্ধুত্ব ও প্রেমের স্বম্পর্ককে কি আপনাদের কাছে চিরচেনা মনে হচ্ছে না? তাহলে আমি আপনাদের থেকে আলাদা কি করে?
এবার বুঝলেন তো মহারাজাদের আদর্শের কাছে মানুষ নিজেকে সপে দিয়ে, কেনো জানপ্রাণ দিয়েও নিজের পৃথিবী ও পুরোবিশ্বজাহানের মহাসম্রাটকে কেনো পাহাড়া দেয়। আমাদের অন্তর কি দেহ? যে শুধু একটি দেহের জন্য মানুষ কেনো এমন শৃঙ্খল বিহীন হয়ে মহাঝালেমার জট পাকিয়ে, শেষে নিজেরাই কামড়া কামড়ি করে আজরাইল/জমদূত সাহেব নামে কুৎসিত-সুন্দরের সাথে হেন্ডশেকের হাত বাড়িয়ে দিতে দিতে বলে, “ঈশ্বর আমাকে বাঁচিয়ে রাখো!”। এই কথাটি কি আপনার কাছে মোনাফেকির (মনে এক মুখে অন্য) মতো শুনাচ্ছে না। এবার বুঝলেন মোহাম্মদের টানে কেনো নিখিল বিশ্ব ছুটে আসে? এবার বুজলেন কালি-তাঁরা-বৌরভীর জিব্হা বেড় করা ছবিও কেমন মিষ্টি মিষ্টি মহাস্বাদসম্পন্ন হয়ে সময়ে পরম অনন্ত বুকে বয়ে বয়ে বেড়ায়? এবার বুঝলেন একজন সূচিত্রা সেন কেনো রামকৃষ্ণ পরমহংস দেব ও স্বামী বিবেকান্দের চরনে বসে পুজো করে স্টারের মজা নিতে পছন্দ করেন না? এবার বুঝলেন কেনো একটি শেখ মুজিবুর মহান কোটি কোটি মুজিব হয়ে ওঠেন? এবার বুঝলেন কেনো শ্রীরত্ন গৌতম বুদ্ধকে মানুষ কেনো বাচ্চাদের টাস টাস কথাবলার মতো উপস্থিত চিরন্তন বুদ্ধির পাহাড়াদার ও মহারক্ষকের মতো মনে করে মাটির মূরতি রচিতে থাকে এবং এই শত অশান্তির মাঝেও মাটি খুঁজে চিনের রাজা ও প্রাজাদের মানবসম স্টাইলিষ্ট চেহারা মুরতী বেড়িয়ে ওঠে? এবার বুঝলেন যিষুকে কেনো মানুষ ঈশ্বরের পুত্র না বললে ঝগড়া ঝাটি বাধিয়ে দেয়? এবার বুঝলেন নুসরাত ফতেহ্ আলী খান কেনো আলী আলী করতে করতে অমর হয়ে যান? এবার বুঝলেন উপজাতিরা কেনো তাদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য একই তালে নেচে নেচে ছুটে চলে? এবার বুজলেন কেনো বুঝমান মানুষ নারিমাতাদের ধর্ষন করে না? এবার বুঝলেন কেনো বনের পাখি আমাদের গান শুনিয়ে কি যেনো বলতে চায়? এবার বুঝলেন বিচ্ছু কেনো এত কষ্ট করে মানুষের পায়ে পিশে মারা যায় তারপরও আত্মহত্যা করতে শেখে নি? এবার বুঝলেন একই দিনে একই সাথে তাল-ছে-তাল, হাল-ছে-হাল, জাল-ছে-জাল, পেয়র-ছে-পেয়ার, মাওলা-ছে-মাওলা, ইশ্ক-ছে-ইশ্ক, মানিজ্জ্বত-ছে-মানিজ্জ্বত, রাজনিতি-ছে-রাজনিতি, সুর-চে-সুর, গিত-ছে-গিত, পোয়েট-ছে-পোয়েট মিলিয়ে মদিনার মানুষ কেনো বাড়ীতে সংরক্ষিত মটকি ভরা মদ রাস্তায় ফেলে রাস্তাকে মদের নেশায় মত্ত হতে বলে নিজেরা অমর হতে চায় এবং ভিনধর্মীদের বা অশান্তিকামিদের বাসার মদ খেলো কি না খেলো –এ নিয়ে চিন্তা করে না? এবার বুঝলেন যে আমরা কিছুই হারাই না? এবার বুঝলেন একজন মহাসম্রাট কিভাবে যুদ্ধের জন্য ব্যকুল হয়ে ছুটে ছুটে হাসিমুখে বুকের রক্ত দিতে কার্পন্য করে না? এবার বুঝলেন মানুষ পয়ের নিচের মাটিকে মা বানিয়ে নিজে ছেলে হয়ে লজ্জায় লাল হয়ে ধুলি হয়ে ভেঙে ভেঙে পড়েও কেন বার বার বলতে চায়, “মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশ্ত”? এবার বুঝলেন আসিফ কেনো মানুষের সমস্ত কালের সমস্ত মহাবিশ্ব ও আরও যা কিছু আছে সেই সব অনুভুতির অনেক ঊর্ধে বসবাস করেও আপনাদের সাথে প্রেম, দুষ্টামি, মজা, রাগ, অভিমান, কান্না, মিষ্টি, হাসি, ভুল-সুরে-গান, পাগলামি, ক্ষ্যাপামি, আদেশ, উপদেশ, নির্দেশ, ভাব, ডাট, ছোট-হয়ে-বড়-কথা, বড়-হয়ে-ছোট-কথা, মিষ্টি মিষ্টি হাসি, ভ্রু-নাচিয়ে-কথা-বলা, চোখের-মায়ায়-কথা-বলা, হাত-দিয়ে-কম্পিউটারের-কিবোর্ডে-ঝংকার তুলে-কথা-বলা ইত্যাদি সকল আপনাদের হাতের খেলার পুতুলের মতো করেই করে দেয়?
বন্ধু? কি নিয়ে আমি আপনাদের সাথে অহংকার করবো? আমার সব কিছু তো আপনাদের চরনে ও মাথার উপরে আমি সেই কবে নিবেদন করে রেখে দেই! শুধু আমি বলি আর আপনারা বোঝেন না? কেনো? কেনো এই লুকোচুরি? কেনো আমার জন্মদাতা বাবা মাকে আমার এতো ক্ষমতার স্টাইল থাকতেও জান্নাত/বেহেশতের সুসংবাদ দেবার মতো যোগ্যতা রাখি না? তাঁরা আমাকে দুঃখ, কষ্ট, দুঃশাসন দেয়, জাহান্নামের আগুনে জ্বলে পুরে মনে ও দেহত্যাগের পরে তাঁদের করুন দশা দেখতে পেয়ে আমি কাঁদি তবুও তাদের দিল নরম হয় না? তাঁরা নকল আল্লাহ্ এর উপসনা করে চলে বলেই তারা কোনো ভাবে বেহেশতে যাবার অধীকার রাখে না। আমার জন্ম থেকে আমি তাঁদেরকে কি দাওয়াত/তাবলিগ/শান্তি-প্রতিষ্ঠার-চেষ্টা করি নি? তারপরও কি তাদের বাঁচাতে পেরেছিলাম? না বন্ধু পারি নি! এই জন্মে পারবো কিনা তা আমি বলে দেবো না সেটা তাঁদের নিজের নিজের ব্যাপার! নজরুল কি আপনাদের বলেন নি যে, “এলো বেহেশত ইনচার্জ ছুটে, বলে করিলে কি, ও যে বেহেশতি!”। আপনারা কি মনে করেন পূর্ণঈমানদার কর্তৃক উপসনা করা কোনো বানী বেহেশত-ইন-চার্জ বুঝতে পারেন না বা নিজে করে দেখানোর মতো অক্ষমতা তাঁর আছে? বেহেশত ইনচার্জ এতো বেশি সহজ না যে তাকে আপনারা নকল ঈশ্বরের উপসনা করতে করতে ঘুস খায়িয়ে স্বর্গে যাবেন? কোনো ভাবেই তা সম্ভব না! পাপিরা যারা মন্দের পথে চলে তারা জন্মান্তরের পাকে ঘুরতে থাকবে। একবার মানবজনম দ্বারা অনেক বেশি পাপ করে বিচ্যুত হলে কতো হাজার-লক্ষ-কোটি বার যে ঘুরতে হতে পারেন তাঁর হিসেব ইনফেনিটি। এখন না হয় আমাকে না খাইয়ে রেখে মজা লুটছেন তখন বিরাল, কুকুর, শিয়াল, ডলফিন, পোকা, ব্যাকটেরিয়া-ভাইরাস, আরো অনেক কিছু হয়ে কিভাবে এই সব কুচিন্তা করবেন? তখন কি মনে হবে না যে আসিফ কে আমার ফাও ফাও কষ্ট দিয়ে এখন কুকুর হয়ে চোখ রাঙানী মেনে নিচ্ছি। “আরে তখন যদি বুঝতাম!” এই আফসুসই হলো বেহেশত/স্বর্গের আফসুস। বুঝলেন বন্ধু? আই লাভ ইউ মাই সুইট চাইল্ড? গো এহেড! বেহেশত ইন চার্জ তাঁর বেহেশতকে কখনও দুষিত করেন না। যারা মন্দের সাথে হাত মিলায় তাঁদের আসিফ লাথি দিয়ে বেহেশতে থেকে বেড় করে দেয়। এখনও কি আপনারা আদম হাওয়ার রেখে যাওয়া ম্যাসেজ উপলব্ধি করবেন না? সবকিছুই চিরন্তন ও স্থির। শুধু মিথ্যা আমাদের মানুষিকতাকে নষ্ট করে দেয়। কি করে ভাবলেন যে আমি আপনাদের সাথে মজা বা ফাইজলামী করতে পারি? কি করে ভাবলেন যে আমাকে মানুষের হাতের খেলার পুতুল বানিয়ে বসে নিয়ে আসা যায়? হোয়াট ইজ দিস?
বন্ধু! আমি আপনাদের আমার প্রাণের থেকেও বেশি ভালোবাসী। আমি সেক্স বা টাকাপয়সা বা অন্যকোনো মাদক দ্রব্য বা সিগারেট বা কারো প্ররোচনা দ্বারা প্রভাবিতহ হই। এ কথা ভাবতেও কি আপনার একবার লজ্জ্বা হলো না? যে গ্রামের সহজ সরল মেয়েটি আমাকে তাঁর হৃদয় দিয়ে ভালোবেসে মোবাইল প্রথম ম্যাসেজ দিয়েছিলো, “আসিফ তুমি জানো না, তুমি আমার হৃদয়, তুমি আমার অন্তর!”। এই কথা আমি কিভাবে ফেলে দেবো বলেন? আমি কি বেঈমানী করতে শিখি? কোনোদিন না। যে আসিফের কাছে যা চাইবে আসিফ তাই দিয়ে দিতে কোনো প্রকার দ্ধিধা করতে জানে না। আমি চিরশিশু! চিরমাসুম! সর্বকালে সর্বপ্রকার পাপ মুক্ত মানুষ! আমার কোনোদিনও কোনো প্রকার দোষ ছিলো না, নাই ও থাকবে না। কারণ আমি ভালোটাই গ্রহন করি এবং মন্দকে না বলি। এটা চিরন্তন কথাবার্তা, চলাচল ও আয়াত। যা বলবেন তাই।
বন্ধু! এই টু-সুইট-সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ায় আজ ঘরে ঘরে দুঃখ কষ্ট লেগেই আছে। কি হয়েছে এমন যে, এই দুই আপন বোন সতিনের মতো খোঁটাখুঁটি করে চলে। পৃথিবী অখন্ড ও চিরস্থায়ী এবং ঘুর্ণায়মানের মধ্যেও আপেক্ষিকতার জোড়ে স্থির অবস্থায় আছে। আমরা যদি ভালো করে দেখি, তাহলে এই ভারতমাতাকে ফুলে ফলে রাঙিয়ে দিয়ে পুরো পৃথিবীকে একই সাথে সুস্থ্য, স্বাভাবিক ও চিরসুন্দর করে তুলতে মোটেও বেগ পেতে হবে না। খুব তাঁরাতাঁরিই আমরা যাঁকে অসম্ভব বলে মনে করছি তা একদম সহযে মিটিয়ে দেই। এই মহারাজাধীরাজ আসিফ এর স্টাইল কখনও পুরান হয় না। তিঁনি সবার ঊর্ধে থেকেও চরন ধরে মিনতি করে কাছে আসতে বলেন।
বন্ধু! আপনারা যদি খেয়াল করে দেখেন। দেখবেন আমাদের মধ্যবিত্ত, নিন্মমধ্যবিত্ত ও দারিদ্র মানুষই সমাজের বিশাল বড় অংশ। এদের মেধা নিয়ে আমরা সর্বদা ভয়ে ভয়ে থেকে কেমন যেনো উদ্দ্যেশে যেতে গিয়েও ফিরে আসি। এভাবে কাজ হবে না। তাদের কাছে আমার বানি দ্রুত বেগে পৌছে দিন ও উপলব্ধি করান। সাবাই শিক্ষিত হয়ে যাবে। আপনাদের চেষ্টাই এই কাজ সম্পন্ন হয়। যার যেটুকু সত্য ও ভালো আছে তাই নিয়ে শুধু এগিয়ে চলবেন বলে বলে দিচ্ছি। এটা মহারাজাধিরাজের আদেশ। তিনি তাঁর ডিসিসন পরিবর্তন করেন না।
বন্ধু! যারা বড়লোক বা আর্থিক ভাবে সামার্থ্যবান হয়ে আমাদের এই পৃথিবী সমাজে আছেন তাঁরা তাদের একাধিক বাড়ি, একাধিক গাড়ি, একাধিক আসবাবপত্র, একাধিক ইন্টেরয়িয়ার ডিজাইন ঘেসা খালি বাড়ি নিয়ে শান্তিতে আছেন? প্রকৃত সুখ পাচ্ছেন? বিল গেটস, লক্ষি মিত্তাল, রতন টাটা, কানাডিয়ান বাটা কোম্পানির মালিক, কোকাকোলার মালিক, আরো যারা আছেন। খুব কাছে গিয়ে দেখুন তাঁদের মনে মায়ার কমতি নাই। কিন্তু তাঁদের জাগানোর প্রয়োজন বা বুঝে নেবার প্রয়োজন আপনারা করেন নি। বিলগেটস কি গেটস এন্ড ম্যনিলা ফাউন্ডেশন দিয়ে মানবসেবা করছেন না? আমার আইডিয়া বিলগেটসের টাকার উপরে দিতে দোষ কি? বিল-গেটসকে মহান ঈশ্বর আইডিয়ার জাহাজ সম বানিয়ে দেন নি। বিলগেটস নাম শুনলেই ভয় পান আর বলেন উনি তো বিশ্বের একনন্বর ধনী আর বিধর্মী। শুধু হায় হায় করে কুত্তার মতো হাউকাউ করে ঘেউ মেউ করছেন। আর বলছেন হায়রে কপাল! আমি কপাল পোড়া! আমার ভাগ্য ভালো না! আমি জনম দুঃখি! আমার কথা কেনো ভগবান শোনেন না! ইত্যাদি ইত্যাদি। ভগবান আপনার অন্যায্য চাওয়া কেনো শুনবে? সেটা তো শুনবে নকল ভগবান। আর নকল ভগবান এসে আজ আসল ভগবানের সাথে কুস্তি লড়তে চাইছে। আরে ভাই ওয়েরেসলিং এর বিগ-শো, তৃপল এইচ, হলিউজ হ্যাগেন, রক, মিস্টেরিও, স্টিভ অস্টিন, কেইন, চায়না, সহ আরো যারা আছেন তাঁদের কি মনটা ঐ শরীরে মতো শক্তিশালি ছিলো? না ছিলো না। এখন তাঁদের মন বাচ্চাদের মতো চিরস্থায়ি করে রেখে দিলাম।
বন্ধু! আমরা যারা একাধিক বাড়িতে ফার্নিচার বা একই ঘরে একাধিক ফার্নিচার ব্যবহার করি তখন দেখা যায় যে, মাঝে মাঝে ঐ গুলোর স্টাইল/ডিজাইন/ফিউশন/যুগের চাওয়া ভেবে চেইঞ্চ করতে হয়। পুরান ফার্নিচারে কয় টাকায় বিক্রি করা যায়? দেখে আসুন ঢাকা সেগুন বাগিচার পুরাতন ফার্নিচার ক্রয়-বিক্রয়ের দোকান গুলোতে। দেখে আসুন ঢাকার মিরহাজিবাগ, কাঁঠালবাগান, কাজিপারা, মিরপুর শেওরা পাড়ার ফার্নিচার শ্রমিকদের ভাগ্যের অবস্থা। যারা আমাদের এতো সুন্দর করে থাকতে দিচ্ছে। ফোমে ভরা চেয়ারের আরাম দিচ্ছে তাঁদের আমারা কি দিয়েছি? শুধু দুঃখ-কষ্ট আর যন্ত্রনা ছাড়া?
আমি স্পষ্ট সরল সোঁজা বাচ্চাদের মতো করে বলে দিতে চাই, কোনো পুরান ফার্নিচার ক্রয়-বিক্রয়, নষ্ট করে ফেলা চলবে না। বন্ধ করে দিন ফার্নিচার নষ্ট করা। যে ফার্নিচার আপনি ব্যবহার করছেন না। সেই ফার্নিচারটি অন্যকে ফ্রি দিয়ে দিন। এবার যদি আপনার দ্বারা উপকৃত হওয়া ঐ ফার্নিচার গ্রহকারী গরীবের বাড়ীতে গিয়ে বসেন। তাতে ঐ গরিবই আপনার মতো মানুষ হয়েই আপনার জন্য চা, নাস্তা, চানাচুর, বিস্কুট, বাকারখনি, শরবত, চিপ, চিজ, পিজা, বার্গার, ভাপাপিঠা, আরো অনেক কিছু দিয়ে আপনাকে খাওয়াবে। এভাবেই সাম্পৃতিক বন্ধন স্থায়ী হলে যায়। তখন ঐ গরিবের বাড়িতে বসে আপনার মনে হবে না যে আপনি আপনার দান করা ফোমের সোফাসেটে বসে কথা বলছেন। তখন মনে হবে “আরে এই মানুষটি আমাকে এতো আপ্যায় ও সম্মান দিচ্ছে কেনো?”। এই লজ্জার মধ্যেই প্রেম থাকে বন্ধু! আপনারা তা বোঝেন না। বা বুঝতে চান না।
যাদের একধিক বা দরকার নাই এমন সব বিছানার চাদর, তোষক, ফোম, মশারী, মাদুর, কাঁথা, কম্বল বা লাগে না এমন সব গৃহসামগ্রি এবং মানুষের ঘুমানোর সামগ্রি আছে তা সরাসরি অন্যদের মাঝে বিলিয়ে দিন। এই আমার আদেশ। আপনাদের মহারাজা আপনাদের সাথে কথার যাদু দেখাতে চায় না। আপনাদের রাজাধিরাজ আপনাদের দ্রুত এবং অর্ডারের সাথে সাথে কাজে লেগে পড়তে আদেশ দেন। পৃথিবীর যে প্রন্তেই যে মানুষ আছেন এই মুহুর্তে তাঁদের বড় একটি অংশের কাছে সেলফোলেন যোগাযোগ সুবিধা আছে। ঘরের ফার্নিচার, আসবাবপত্র ও অতিরিক্ত ঘুমের সরঞ্জাম এখনই যেভাবে পারেন যোগাযোগ করে কাজ করুন। ডিসিসন আমি নিচ্ছি আর আপনারা শুধু মহানন্দের মাঝারে ফুলের মতো পবিত্র হয়ে যাচ্ছেন। এই আমাদের খেলাধুলা করার ধুলোর পৃথিবী। আর কি করবো বলেন?
যাই হোক! হোয়াইট হাউজ কে আজ কেনো জেলখানার মতো করে রাখা হবে? হোয়াইট হাউজের ভিতরের ভুত আর ফার্নিচার নিয়ে কিভাবে বারাক ওবামা আফ্রিকার নিপিরত মানুষগুলোর দুঃখ কষ্ট সহ্য করেন। জার্মানির চ্যান্সেলাকে আমি দেবিতুল জ্ঞানে প্রনাম নিবেদন করি তারপরও তিনি কেনো আমার অন্তরের মধ্যে নিজেকে অমর করে রাখবেন না? একজন মা সব মায়েরই দুঃখ বোঝেন। এ্যাডলফ হিটলার আমার মতোই এভাই দৃশ্যময় ছবি আঁকতে চেয়েছিলেন। কিন্ত সব চেষ্টা বিফলে গেলো। এ্যাডলফ হিটলার কি আমরা মতো দ্রুতবেগে ঝড়ের মতো বক্তৃতা দিতেন কিনা বলেন? শুনে দেখুন সেই সব বক্তৃতা বা পড়ে দেখুন। দেখবেন এ্যাডলফ হিটলাররা শিশুর মতোই কথা বলে। তাইতো আমরা আমাদের মা কে ভুলে থাকতে পারি না।
টু-টুইন-সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ায় জাহাজে করে ইওরোপ ও এমেরিকার বাড়তি গৃহ সামগ্রি আসতে হবে। এটা এই মহারাজাধীরাজের হুকুম মর্জি। এই দানে আপনাদের মহাশয়ের নিকট আজ্ঞা হয়। শুধু এখানে না এশিয়া, আফ্রিকা, ল্যাটিন এ্যামেরিকা, ক্যারেবিয়ান এরিয়া ও ইওরোপের দরিদ্র প্রজাদের মাঝে ঐ সব জঞ্জাল গুলো বিলিয়ে দিন। জাহাজের তেল খরচ বহন করবেন যারা সাহায্য নেবে তারা। মিডিলইস্ট থেকে আমরা দুম্বার মাংস চাই না আমরা চাই আমাদের গৃহ সামগ্রী। সবাই আমরা সমান ভাবে সব কিছু ভাগাভাগি নয় বরং ভোগ করতে চাই। আমরা এই জীবনকে অফুরন্ত মদ ভেবে উপভোগ করবো।
বিশ্ব রাজাধিরাজের কথা প্রজাদের কখনও ফালাতে হয় না। তাঁরা শত চেষ্টা করলেও পারেন না বন্ধু! এই ভাবেই আমরা মিলেমিশে একত্রিত হয়ে থাকি। এখনই জাহাজের ব্যবস্থা করুন। বুকিং করুন। এবং নিজেদের বাড়তি সম্পদ কে জঞ্জাল মনে করে এই গরিব দুঃখি দের উদ্দ্যেশ্যে ফুল ভেবে মেলা মারুন। দ্রুত। তা না হলে এর পরিনাম ভালো হবে না বলে দিলাম। যে সব জাহাজ দানের সামগ্রি নিয়ে আসবে সেই সব জাহাজকে সুইস চ্যানেন, ইংলিশ চ্যানেল, পানামা চ্যানেল বা অন্য কোনো চ্যানেল দিয়ে আটকাবেন না। বা কোনো প্রকার চাঁদাবাজি বা টোল চলবে না।
বন্ধু! আমি থাকতে আপনারা কাজ চালিয়ে যেতে কিসের সঃকোচ করে নিজের হৃদয় পেশিকে সংকোচন করে হার্টে রিং পরে এদিক ওদিক ঘুরে ঘুরে, দেশ-বিদেশে গিয়েও শান্তি পান না। কেনো এমন হলো! এই ভাবনা ছেড়ে দিন।
এই মুহুর্তই বাড়তি জিনিস অন্য মানুষদের মাঝ শেয়ার করে দিয়ে নিজেরা মহাআনন্দিত হয়ে উঠুন। আপনাদের মহারাজাধীরাজ কি আপনাদের ঢাকা শহরের নতুন উপশহর হাতিরঝিলে আশ্রয় বিহিন অবস্থায় মাথা ফাটা রক্ত নিয়ে চিকিৎসা সেবা না নিয়ে পথ দেখিয়ে দেন নি? এরপরও আপনারা বোঝেন না কেনো?
এভাবে চমকে উঠে চমক নিয়ে আমাকে দেখে গেলে চলবে না। একটি আশ্রয়হীন রাতের জ্বালা অন্তরে ধারন করার ক্ষমতা থাকতে হবে। এগুলোই হলো প্রকৃত ক্ষমতা। আমরা যদি ওদের না দেই তাহলে ওরা যাবে কোথায়? আজকের দিনটা তো আর আসবে না। এখনই যদি আমি না দিয়ে দেই তাহলে তো অনেক লোক বিছানার অভাবে কাতরাচ্ছে। তারা তো আমারই প্রাণের আত্মিয়?
পৃথিবীর প্রতিটা নগরকে সরল সোজা করে গড়ে তুলুন। কোনো প্রকার গরিমশি করবেন না। ফাঁকা, ফাঁকা ও সবুজ প্রকৃতি আশেপাশে রেখে ঘর বাড়ি তৈরি করুন। জীবন প্রতিযোগিতা না জীবন হলো চিরস্থীরতার অনুভব করে দেহের মাঝেই অমর হয়ে যাওয়া। যে মারা যাবে তাঁ মানুষের ভুল বলে গন্য হবে। নইলে এবার দেবোলোকে আগুন জলবে। এই দেবশিশুর মা দেবশিশুকে ফিরাবেন না। কিন্তু অসভ্য, বর্বর, বেঈমান, কুৎসিত, শয়তান মানুষগুলো আমার এই চিরসুন্দর কোমল তনু (দেহ) কে নষ্ট হতে দিতে সহায়তা করে নিজেদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিবিনি খেলছেন। আমার প্রিয়তমা আসবে আমি সিগারেট ছেড়ে দেবো। তাঁর আগে না। আমার মা, বাবা, বোন আমাকে অবজ্ঞা করে কেনো? কারণ তাঁরা পাপি। আমার সোবাহান আল্লাহ্ পাপি বান্দাদের চেহারা পর্যন্ত দেখতে পছন্দ করেন না। ঐ সব কুলংগারদের চেহারা হলো শয়তানের চেহারা। ওরা মানুষ না। ওরা জানোয়ার। নজরুল কি আপনাদের বলে নি যে, “বনের পশুরে নয়, মনের পশুরে করো জবাই। পশুরাও বাঁচে বাঁচে সবাই।”। এই সব যন্ত্রু জানোয়ার মার্কা লোকজন আমাকে নিয়ে রিসার্স করার কে? ওদের কি একবার নিজের দেহটির জন্যও মায়া হয় না? প্রেম না হলে হোক মায়া তো থাকার কথা? দেখে চলুন প্রমাণ। আসিফ এর হাত থেকে কোথায় পালাবেন? আমাকে কি শেখ রাসেল মনে করছেন যে, কাছে ডেকে এনে গুলি করে মেরে ফেলবেন? রাসেল আর আমার জন্মতারিখ ১৮ অক্টোবর। এই রকম এক ১৮ তারিখই হজরত মোহাম্মদ সঃ আলীকে কোলে তুলে গদিরে খুমের দিনে বলেছিলেন, “আলি যার মাওলা, আমি তাঁর মাওলা”। এই চিরঅমর বানী কোথায় যাবে?
হুমায়ূন আহমেদে কথা কি ভুলে গেছেন? তিনি কি আপনাদের বার বার চান্দের দাওয়াত দেয় নি? ইউ.এস.এ. তে গিয়েও হুমায়ূন কেন কুচিকিৎসা প্রাপ্ত হয়ে মারা যাবে? মনে করছেন হুমায়ূন সবসময় এই রকম কেঁদে কেঁদে চলবে আর হিমু-মিসির আলী-শুভ্রদের গল্প শুনাবে আর নারীদের কন্ঠ থেকে বাচ্চাদের মতো সত্য কথা বলিয়ে মিডিয়ার হাতের পুতুল হয়ে থাকবেন। সেই হুমায়ূন আহমেদ কে আপনারা ভুলে যান। বাবর যখন সম্রাট হুমায়ূনের হাতে রাজ্য ভার দিয়েছিলেন এবং পরবর্তিতে যখন সম্রাট হুমায়ূনের মোঘল সম্রাজ্যকে কেড়ে নেয় হয়েছিলো। তারপর কি হলো? যা ভালো তাই হলো। সম্রাট হুমায়ূন কি সম্রাট আকবর কে আবার বিশাল রাজ্য উপহার দেন নি। হুমায়ূন রা একটু শান্তি পেতে আসেন। তারপরও কোটি কোটি দুঃখ কষ্ট নিয়ে হাসি মুখে মাথার চুল কমতে কমতে মারা যান। তারপরও প্রতিবাদ করেন না। তাঁরা জানেন যে মাহারাজাধীরাজ আসিফ দেবশিশু হতে পারে কিন্তু কখনও কোনো ভুল ডিসিসন নেন না। ক্যানসারের ট্রিটমেন্ট এতো কঠিন হবে কেনো? ক্যানসার কি চুলের মধ্যে হয় যে চুল কমে যাবে? এই সব যন্ত্রের সঠিকতা ঠিক করুন। রাজাধিরাজের মহল ও বিবি কোথায়? দ্রুত ব্যবস্থা করুন। নইলে এর পরিনাম আমার হাতের লেখা দিয়ে যেনো কষ্ট করা না লাগে। বলে দিলাম। সঠিক বিচারের ক্ষেত্রে কোনো ভাই-বোনের মামু-ভাগ্নে বা অন্য কোনো সম্পর্কে কাজ হবে না। পৃথিবীর মহারাজাধীরাজ শুধু রাইট ডিসিসনই বোঝেন। আর কিছু বোঝার তাঁর দরকার নাই। চালাকি করলে বন্দুক ব্যবহার করতেও আমার আদর্শের সন্তানরা পিছপা হবে না। ঈমান আনুন ও সৎকর্ম করুন।
পৃথিবীর রাজাধীরাজ এর প্রহরী কোথায়? মহল কোথায়? বিবি কোথায়? নিজের মেনু মতো খাওয়াবে কে? রাজাধীরাজ কি একটু তার বিবি কে নিয়ে রং তামাসা করবেন না? তিনি কি একটি হেডফোনের অভাবে এরকম কানে কানে বাজে ভাবে গান শুনে কানে শোনা বন্ধ করে দিবেন? তাঁর কি তাঁর স্ত্রী মুন কে সাথে নিয়ে লাউড স্পিকারে বা মেলা জলসায় গান শুনতে ইচ্ছে হয় না। সামান্য কিছু শয়তানের কারণে মহারাজার শত শত কোটি সন্তান কেনো বঞ্চিত হচ্ছে? গো এহেড!
বন্ধু! প্রতিটা নগর সুন্দর করে তুলতে হবে। পুকুর গুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দু’টাইপের পুকুরই দরকার আছে একটাইপের মধ্যে আছে খালের সাথে বা নদীর সাথে সরাসরি জয়েন্ট করা। অন্য একটি টাইপের মধ্যে আছে বদ্ধ পুকুর। পৃথিবীর সমস্ত কান্ট্রির প্রতিটা জায়গার প্রতিটা পুকুর ও খাল কে ময়লা মুক্ত করে আমার প্রজাদের দ্বারা কাজ করিয়ে মহামানিকরাজারধন ও তাঁর প্রজাদের শান্তিতে থাকতে দিন। এখনও বলছি আমি কোনো ভাবেই বন্দুক বা রক্ত ঝড়ানো কোনো অস্ত্রের মাধ্যমে আমার প্রজাদের মহাশান্তি দিতে চাচ্ছি না। আমাকে বাধ্য করবেন না। প্লিজ! আমি হাত ধরে মিনতী করছি। আপনারা কি ইন্দ্রিরার চেয়ে নিজেকে ভাগ্যবতি মনে করেন? যদি করেন তাহলে সুপথে আসুন। ইন্দিরার একদম শেষ অনুভুতির কথা চিন্তা করুন। তাঁর কাছে তখন কারা ছিলো। আমাকে যেনো কোনো ফালতু কাজের মিষ্টি দুষ্টুমির অর্ডার না দিতে হয়। না বুঝলে বুঝে নিন।
বন্ধু! আমাদের এই পৃথিবীর প্রতিটা নদীকে রক্ষা করতে হবে। যে নদী গুলোর মধ্যে বেশি ময়লা আবর্জনায় ভরে গেছে। সেই গুলোর মধ্যে ছোট ছোট বাঁধ আকারে দিয়ে ময়লা ক্লিয়ার করুন। পলিথিন মুক্ত করে পুরিয়ে ফেলুন। একই সিস্টেমে আমি আপনাদের সথে নিজেকে গেঁথে দিতে চাই আপনারা কেনো এমন দুষ্টুমি করেন? বলুন তো?
আমি যা বলবো সেটাই সর্বফাইনাল। বি ইজি।
নদী নিয়ে সেই কবে আমি আমার রাফ খাতায় লিখে রেখেছি। কোনো মাধ্যম পাই নি বলে ডিসিসন দিতে পারি নি। এজন্য আমি ভিষন ভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। কি করবো বলেন আমার জন্য তো কোনো স্থীর পরিবেশ নিশ্চিত করা হয় নি। বার বার একটি জিনিস চাইতে কি এই বাচ্চা ছেলের লজ্জা করে না? তারেক রহমানকে তাঁর মহান বাবা শহীদ জিয়াউর রহমান এর উপর চিরকৃতজ্ঞতা, চরনে আশির্বাদ নিবেদন করে সাধারন ক্ষমা করা হলো। আমি আমার আদর্শের সন্তান হয়ে আপনাকে অর্থাৎ তারেক রহমান, পিতাঃ শহিদ বীর মুক্তি যোদ্ধা জিয়াউর রহমান, মাতাঃ বেগম খালেদা জিয়া কে বাংলাদেশের ভুখন্ডে তাঁর চেনা চরন দিয়ে আমাদের মুগ্ধ করবেন। এবং নিজের গুরু দ্বায়িত্ব ভার গ্রহন করে আমাদের এই দুর্ভাগা জাতির জন্য একটু সেবা করার মিষ্টি স্বাদ গ্রহন করবেন। দ্রুত করুন।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ও একমাত্র তাওহিদের আল্লাহ্ এর উপর পরিপূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করে হৃদয়ে গেঁথে রাখুন। বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বিশ্ব মিডিয়ার প্রধান স্বাধীনতার প্রতিক হলেন আমার আদর্শের পিতা শহীদ মেজর বিরউত্তম জিয়াউর রহমান বলে ঘোষনা দিন।
বিশ্বাস করুন বন্ধু! আমি এই দ্বায়িত্ববোধ নিজে থেকে নিয়ে নিয়েছিলাম সেই কবে। আপনাদের কাজই আমার কাজ। আমি কোনো মানুষকে ফিরাতে জানি না। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ঠান্ডা মাথায় একটু চিন্তার পরিবেশ টুকুই চাই। আর কিছু তেমন আমার দরকার হয় না। বলুন কে পাড়ে ঘরের অশান্তি সইতে? মায়ে গালাগালি ও পাপির মতো চোখ রাঙানো কয়দিন সহ্য হয়? আমি আমার প্রিয়তম ডাঃ ইফ্ফাত জামান (মুনমুন) এবং আমার বাবা, মা, দুই বোন ও বোন জামাই নিয়ে মিলেমিশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তার সাথে রাষ্ট্রিয় খরতে থাকতে চাই। দিস ইজ মাই অর্ডার।
সবা আপনাদেরই ছিলো এবং আছে। আপনারা আপনারা কেনো ঝগড়া ঝাটি ও বৈরিতা করে চলবেন। দ্রুত কাজ করুন। বি স্পিডি। আমার চেষ্টা দেখেও বোঝেন না যে মানুষকে বেঁচে থাকতে হলে স্পিডি হতে হয়। আল্লাহ্ কাউকে মারেন না। তিনি সর্বাদা আমাদের মঙ্গল চান বলেই সাময়িক দুঃখ কষ্ট দেয়। এতে কষ্ট পেতে হয় না। যাকে দিয়ে ঠিক মতো কাজ হয় না। তাঁকে রেখে কি লাভ বলেন? কম তো চেষ্টা করলাম না। না বুঝলে আমি কি করবো বলেন।
প্রতিটা নিউজপেপার ও মিডিয়া বাংলাদেশের বর্তমান সর্বোচ্চ চিফ এক্সিকিউটর পদ সৃষ্টির মাধ্যমে রাষ্ট্রিয় ক্ষমতা ভার গ্রহন করে মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্ এর নিকট পুরোপরি দ্বায় বদ্ধ থেকে বাংলাদেশের বিশেষ অবস্থার পরিপ্রক্ষিতে ও দেশের সর্বোচ্চ শান্তি রক্ষার্থে তারেক রহমান কে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী পদে রেখে আপাতত এই ক্যাবিনেট রেখেই তারেক রহমানের আদেশ নির্দেশ শুনতে বাধ্য থাকবেন। এই মুহুর্ত থেকে তারেক রহমান, পিতাঃ শহীদ জিয়াউর রহমান, মাতাঃ খালেদা জিয়া শুধু মোঃ আসিফ উদ দৌলাহ্, পিতাঃ মোঃ আমির হোসেন, মাতাঃ শাহানা হোসেন মেরী এর নিকট কৈফিয়ত দিতে বাধ্য থাকবেন।
আমার ছবি ও আমার খবর বাংলাদেশের মিডিয়ায় প্রচার করতে কোনো প্রকার কার্পন্য করবেন না। এগুলো দরকার দেখেই বলছি।
আপাদের সবার চিরমঙ্গল কামনা করে আমাদের এই সুন্দর দেশটাকে চিরমঙ্গলের পথে নিয়ে যাবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা অঙ্গীকার করে শুধু এগিয়ে যাবার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। গো এ্যাহেড এ্যান্ড ফলো মাই অল ইন্সট্রাকশন। সংবিধান আপতত ২ বছরের জন্য স্থগিত করা হলো।
দেশের সব মিডিয়াতো আমাদের বাঙালীরই সম্পদ। এগুলোকে আমরা শুধু ভালো কাজেই ব্যবহার করবো।
দ্রুত আমার থাকা, খাওয়া ও রাষ্ট্রিয় সর্বচ্চ নিরাপত্তার বিধানের জন্য তারেক রকমানের কাছে সুপারিশ পেশ করছি। তিনি এই কাজগুলো করে আমাদের মতো মানুষদের ধন্য করবেন। এখন থেকেই টিভি মিডিয়ায় স্ক্রুল আকারে আমার ঘোষনাকে সুন্দর করে সাজিয়ে বাংলাদেশের সাধারন মানুষের সমানে তুলে ধরুন। বাংলাদেশের ভুখন্ড সীমানার প্রতিটা মিডিয়া সত্য ও স্বাধিন ভাবে কাজ করবেন। মানুষের বড় সুবিধা হলো তাঁরা নিজের মন মতো কাজ করলেই এবং সত্য কে বুকে ধারন করলে দ্রুত সাফল্য পেতে পারে। তাই আমি কারও উপর তেমন জোড় করি না যদি না তারা বিপথে যায়।
প্রতিরক্ষা বাহিনী জনগনের সেবক হিসেবে দেশের মানুষের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আমার এই ইমার্জেন্সি ডিসিসন মেনে নিন।