নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ও ভারতের কিছু সমস্যা (পর্ব-১১)

২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

১২। টেন্ডারিং অটো আপগ্রেশন এ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমঃ বাংলাদেশের ইন্টারনাল পলিটিক্যাল এর দিকে একটু আলোকপাত করে নিচ্ছি। আপনাদের ভালোর জন্যই এই মহাবিশ্বের মহারাজাধীরাজ আপনাদের অন্তরের সাথে অন্তরকে গেঁথে কথা বলে যাচ্ছেন। বি ইজি.



বন্ধু! আমাদের এখন আর না বোঝার অবকাশ নাই যে, “প্রথম বাংলাদেশঃ আমার শেষ বাংলাদেশ, জীবন বাংলাদেশ আমার মরন বাংলাদেশ” টাইপের মহাপ্রান খোলা মানুষের মহামুক্তোবঁকের মহাস্বাধীনতার উপলব্ধিতা কোন কোন ঘটনার প্ররিপ্রেক্ষিতে ও পরিপ্রবাহে চলে আসে। এই কারনেই আমাদের এই ওয়র্ল্ড ওয়াইডে পরিবন্টন একটি চিরস্থায়ী ও চিরন্তন প্রবাহ মাত্র। পাকিস্তান বলুন, বৃটিশ বলুন, ইউ.এস.এ. বলুন, ইওরোপিয়ান ইউনিয়ন বলুন, বা অন্য যে কোনো রাষ্ট্রই হোক না কেনো, এই সব পরিবন্টন নামক উপায়গুলো হয় আন্তরিকতার বন্ধন দিয়ে। এছাড়া সম্ভব না। আজ আমাদের পায়ের কাছে এসে, পুরো বিশ্বের মহামানবস্বত্তার চরনে মহাসত্য এসে মহানন্দে নেঁচে তার জানান দিয়ে যাচ্ছেন। আমি মানুষের উপায় বলার জন্যই এসেছিলাম। বলে মনে রাখবেন। আমি কখনও হারাই না। চিরন্তন সত্য আকারে সর্বদা বিরাজমান আছি।



যাই হোক, আব্দুর কাদের সিদ্দিকি (বিরউত্তম ও বঙ্গবীর খেতাব প্রাপ্ত) এর মানুষ গুলোকে কেনো কৃমিনালীর প্যাচ দিয়ে বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করা হবে। আজ কি তিঁনি আমাদের মাঝে নজরুলের ছোঁয়াময় ভাষা পেয়ে টকটক চিরযুবা সেই তরুননের মতো কথা বলছেন না? মানুষকে জাগাতে হয় ভালোটা দিয়ে হিংসা, বিচ্ছিরি কান্ডকারখানা দিয়ে আর যাই হোক, নিজেদের মধ্যে শুধু দুরত্বই বাড়ে।



বিশ্বমিডিয়ার বাঁক মুক্ত স্বাধীনতার মূর্তিমান চিরশান্তির অগ্রদূত সর্বজন শ্রদ্ধেয় চিরশান্তির পথে শহিদ জিয়াউর রহমান কে অসম্মান করে কোন বাপের ব্যাটায় কি এমন বড় নেতার মতো আচরন এই শিশু ছেলে বাঙলার মাটি জড়ানো “আসিফ” কে উপহার দিতে পেরেছিলেন? তাই এত হায় হায়! আমরা কেনো মুখে খারাপ কথা বলে নিজেদের ঈমান নষ্ট করে ঝিমিয়ে থাকি। এখন সবাই জেগে উঠুন!



বন্ধু! শহীদ বাবার পুত্র তারেক রহমান কে আমি বাংলাদেশের দায়িত্বভার দিয়ে দিয়েছি, তিনি শুধুমাত্র এই আসিফ এর কাছে ও তাঁদের একমাত্র সৃষ্ট্রিকর্তা তাওহিদের আল্লাহ্ এর কাছে দ্বায় বদ্ধ থাকবেন। বাকি চিন্তা আপনাদের। দেখুন আমি এই মহাবিশ্বের বাদশা হিসেবে পৃথিবীর সব দেশের সব রাস্ট্রের কোনো চিপ এক্সিকিউটরদের মেয়াদ স্থগিত করে দিয়েছি। এই আদেশ তারেক রহমান এর দ্বায়িত্বভার গ্রহন করা পরেই সবাইকে মেনে নিতে বাধ্য থাকতে হবে। এলেকশন এলেকশন খেলা খেলে এখন জাতীকে পিছনের দিকে নিয়ে যাবার একটুও সময় নেই। জাতীর পিতা দেবতা মুজিব কন্যা আমার শ্রদ্ধেয় বড় বোন সম শেখ হাসিনা যদি অপজিশনে থাকেন তাহলে তিনি আওয়ামী লিগ নাম দলটিকে একটি সুন্দর সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসার মতো ভাবনা চিন্তা ও পজেটিভ ইমেজ নিয়ে আসার মতো মহাসুজগ পাবে। তাঁই তাকে সরিয়ে দিয়েছিলাম। আপনারা আমার সাথে রাগ করবেন না! এমনিতেই আমাদের উপর বড় বড় ঝড় বয়ে গেছে আমরা তা টের পাই নি। এখন তো বুঝি! কি বলেন?



সংবিধান স্থগিত করে প্রতিরক্ষা কে আমরা যদি আমাদের মনের মাঝে চির আপন করে না নেই তাহলে তো এই ভাঙ্গাচোরা চেইন অব কমান্ড বর্হিভূত অবস্থায় আমরা হিমসিম খেতে থাকবো। বাংলাদেশ আর্মিকে এমনিতেই সবসময় দাবিয়ে রাখা হয়। আমরা বাঙালী সহজ সরল জাতি বলেই এতো সব সমস্যা। আর্মিরা চলবে শিল্প ও সাংস্কৃতির মনো জোড়ের তিব্র ক্ষুধা ভরা যৌবনের অফুরন্ত প্রানশক্তি নিয়ে। তা না হলে ওই সব রোবট মার্কা ইউনিফরম আর খেনলা অস্ত্র দিয়ে খেলতে খেলতে জীবনে শুধু পাপই বাড়বে। যেখানে অস্ত্রের ভয় দেখানোর প্রয়োজন সেখানে দেখাবেন। আমরা অস্ত্র হাতে নিয়েছিলাম ন্যায়ে জন্য। এজন্যই তো বাংলার শহিদের রক্ত কোনোদিন বৃথা যেতে পারে না। এই আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে আমি কি মরে গেছি? বলুন! আমি মহাচিরযৌবনা ও মহাধরনীপিতা।



এখন বুঝতে হবে আমাদের বাংলাদেশের একজন সরল সহয মহামানব বালক সদর উদ্দিন আহমেদ চিশতী এর মাজার কেনো এতো অবহেলিত থাকবে? তিঁনি নামাজ পড়তেন না। তাঁকে যারা অনুসরন করতো তাঁরা শুধু এই সালাতের মারপ্যাচে পরে বহু দুঃখ কষ্ট সয়েছিলো। আমি আমার গুরুদের ভুলি না।



যে সময় আরবে চরমদুর্যোগ তখন মোহাম্মদ (স) সত্যকথা বলতেন বলে তাঁকে কম কষ্ট সহ্য করতে হয় নি। তারপরও কি তাঁরা হাল ছেড়ে দিতে পারেন? পারেন না। যখন আরবে সত্যের বানিপ্রাপ্ত হয়ে কিছু অনুসারির নিকট প্রচার পেতে লাগলো তখন বিশ্বপরিবেশেই এর অফুরন্ত জীবনস্বাদের শ্যারাব সুধা ছড়িয়ে গিয়েছিলো। যা মুখে মুখে রটিয়ে অনেকের মনের খবর হয়ে গিয়েছিলো। এজন্য আমি অনেক দিন আগে কিভাবে কথা দ্রুত রটিয়ে যায় তার উপর একটি ম্যাথমেটিকস পরিবেশন করেছিলাম। যা বিশ্বস্বিকৃত।



ততকালিন মোহাম্মদের কাছের মানুষগু সবাই ঐ নিখিল আরবের মাটিতে বসে এই মহাশেরাব বানি পেয়ে সৎকর্মময় হয়ে গেলেন। নেমে এলো শত্রুদের জ্বালা আর বার বার অহেতুক হয়রানি। পদে পদে বাধা। এতোদিনে অন্যসবাই দিলের সাথে দিল, হালের সাথে হাল ও অন্তরের সাথে অন্তর মিলিয়ে চলতে হয় কিভাবে তা বুঝে নিতে পেরেছিলো।



এর পরিপ্রক্ষিতে সাধারন মানুষকে ডিফেন্সি মনোভাব ও ইউনিটি করে রাখার জন্য নিজ মাতৃভার বানি নিয়মিত শুনে একই কাতারে দাঁড়িয়ে, অর্থ উপলব্ধি করে তারপর তাঁরা নামাজ নামক শান্তি প্রতিষ্ঠার মহোরা দিতেন। যা আলী আপনদের বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কোথায় শিয়ার মধ্যে আজ মাওলার নফস প্রাপ্তদের আদর্শ?



নামাজ ফার্সি শব্দ, সালাত আরবী শব্দ, সালাত এর অর্থ যদি আপনারা আবিধানিক আর মার্মিক আর তাওহিদের উপরে রেখে বুঝে নেন তাহলে পাবেন। সালাত হলো সামনের সৎকর্ম করা। সালাত-যাকাত-হজ্জ্ব-জিকির-ফিকির-তাবলিগ-জামাত এগুলো সব চিরন্তন সত্য কথা। এগুলো কোনো মহরা না। এই এবাদাতগুলোকে অন্তরে ধারন করে নিতে হয়। নিতে কষ্ট হলে মহামানবদের ছবি দেখে ও নিজেরা জ্ঞান অর্জন করে সৎ সাহোসের সাথে এগিয়ে যেতে হয়। পিছনে তাকাতে হয় না। এই জন্য নজরুল বলেছিলেন, “এলো ধরায় ধরা দিতে সেই সে নবী, ব্যাথিত মানবের ধ্যানের ছবি”। আপনারা যদি একটু বুঝে দেখেন তাহলে বুঝবেন সেই বুদ্ধ-অতিশ দীপঙ্কর দের পর কিন্তু বাংলার উপর শুধু অন্যায্য আঘাতই এসেছে। বাঙালীরা সাম্রাজবাদের দিকে কখনও যায় নি। এই জন্য বলি, আবুজার গিফারী, সালমান এরা আলীর সাথে কাজ করেছিলেন। হযরত মোহাম্মদ (সঃ) চলে যাবার পর তালহা, যুবায়ের, খালিদ বিন ওয়ালিদ, মুবিয়া এই টাইপের মানুষ যারা হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর সাথে দিলের হাল মিলিয়েছিলেন তাঁরা নষ্ট হয়ে গেলেন। মিথ্যা আর সত্য মিল করতে চাইলেন। এই জন্য এদের কোনো কিছু আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মেনে নেবার প্রয়োজন বোধ করি না।



মোহাম্মদ (সঃ) এর প্রধান আদর্শ ছিলো ক্ষমা। এই একটি জিনিস তাকে পুরোবিশ্ব বাগানের মধ্যে সুবাসের মতো করে আমাদের কে মাতোয়ারা করে রেখেছে। এগুলো চিরন্তন সত্য কথা। আমরা যদি তারেক রহমান ও শেখ হাসিনাকে সাধারন বলুন আর অসাধারন বলুন। যেখাবেই হোক অন্তর থেকে ক্ষমা করে দেই তাহলে অসুবিধা কিসের?



খালেদা জিয়া আমার মায়ের মতো। তিনি এখন একটু বাচ্চাদের মতো নিজের জীবনকে উপভোগ করে নিক। গান শুনে এবাদাত করে নিজের জান্নাতের ডাক পাবার অপেক্ষায় থাকুক। তারেক রহমান টসটসে মানুষ তিঁনি মিডিয়ায় হাই লাইটস হোক জিয়ার মতো প্রাণ শক্তি কাজে লাগিয়ে। দেশের মানুষ খুশি হবে। আমি তো আপনাদের আগেই পলিটিক্যাল পার্টি ম্যানেমেন্ট সিস্টেমের কথা বলেছিলাম। কার নাম আগে পড়ে বাসানো হবে সেটা কোনো বড় কথা না। সৎকর্মই বড় কথা।



গোলাম মাওলা রনি, আলহাজ্ব এ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান সরোয়ার, হেলাল, মির্জা ফকুরুল, নাজমুল হুদা, অলি আহমেদ, বদরুদ্দোজা, আন্দালিন রহমান পার্থ, চরমোনাই, নেছারাবাদ, তরিকতে আহলে বাইত, সহ আরো যারা আছে তাঁদের মিলেমিশে কাজ করতে বাধা কোথায়? আজ পোষ্ট পজিশন নাই কাল তা আসবে। আপনারা মাঝে মাঝে দল পরিবর্তন করুন। পজেটিভ ইমেজ নিয়েই সব করা সম্ভব। সবখানে সরল, সোজা, স্পষ্ট কথা বলুন। ত্যাগ যদি না করেন, তাহলে তো পাপ মোচন হবার দারুন সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে, আমার প্রাণপ্রিয় শ্রদ্ধেয় গুণীজনবৃন্দ্র!



মোহাম্মদ (সঃ) যখন নিজের মহামনোভাব প্রদান করলেন তখন অনেকে ভেবেছে এই পৃথবীর এতো গরিব, দুখি কে কিভাবে ভালো করা যাবে। তাঁর থেকে নিজেরাই ভোগ করার চেষ্টা করি। এই চেষ্টা কি সফল হয়েছিলো? আপনারা রক্ত মাংসের মানুষ। আপনাদের ঈশ্বর আপনাদের রিজিক দানের পথ দেখিয়ে দিতে পছন্দ করেন।

তাঁদের আদর্শের বাপ তাওহিদের ভগবানে ভান্ডার কখনও ফুরায় না। এই জন্মে বড়লোক হয়ে ভোগ করে কি করবেন। পরজন্মে যদি আপনাকে অন্য সব মাখলুকতদের মতো করে এই “আসিফ” অসহায় করে প্রেরন করে দেয়। তখন রাস্তার কোনো কারেন্টের খাম্বায় বসে পাখির মতো চোদাচুদি করবেন আর অন্যরা তা দেখে বেহশতি সুখ নেবে। পাপের কোনভাবেই কোনো প্রকার মার্জনা নাই একমাত্র শুভকর্মের মাধ্যমে পাপ মোচন ছাড়া।



আমি তারেক রহমান সাহেব কে তাঁর বাবার মতো ষ্ট্র ভাবে এগিয়ে যেতে দেখতে চাই। জিয়াউর রহমানের জন্য তাঁর সহযোগী যোদ্ধারা এতো পাগল কেনো। তাঁদের মধ্যে কর্ম স্পিড অটো দিয়ে দেয়া হয়। এইগুলো বোঝেন না বলেই এখনও আমার জাহান্নামি মানুষদের চেহারা দেখে দিন কাটে। আমি কেনো আমার নিজদেশের মাটিতে রাষ্ট্রিয় খরচে থাকতে খেতে পারবো না? আমি কি পলিটিশিয়ান? আমি কি ধান্দাবাজ? আমি কি পাড়া মহল্লার উঠতি বয়সি মাস্তান? আমি কি যাত্রিপরিবহন সেক্টর গুলোর চাঁদাবাজ? আমি কি হাউ কাউ করে হারাম ভাবে টাকা গোনা বেয়াদব আইনজিবী-ব্যারিষ্টার? আমি কোন জাত তা হয়তো কারো বোঝার বাকি নাই। আমি কেনো আমার স্ত্রীকে নিয়ে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবো না? আমি কি হারিয়ে গেছি? এজন্য যাদের মধ্যে আমার কথা কাজ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে, স্পিডি বলে মনে হবে তাঁরা, এক আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো কাছে মাথা নত করবেন না। নিজের মনে যা আসে তাই বলুন। অহংকার মুক্ত হোন। অন্যকে নকল করার মধ্যে শান্তি পাওয়া যায় না। ভাব আদান প্রদানের বিষয়। আমি তো আপনাদের কাছ থেকে বহুকিছু শিক্ষা নিতে পারি। এই মহাবিশ্বের মহাবাদশাকেই যদি আপনারা শিক্ষা সেবা থেকে বঞ্চিত রাখেন তাহলে প্রশ্নপত্র ফাঁস হবে না তো কি হবে? শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য আমাদের এই মহাসম্রাটের লাইব্রেরি থাকবে। যেখানে তিনি তার বিবি কে নিয়ে আপনাদের লেখা পড়বে। আপনাদের গাওয়া গান শুনবে। আপনারা আমার কাছে আসবেন, আমি আপনাদের কাছে সন্তানের মতো আদর স্নেহ নিতে যাবো। এখানে দোষ কিসেন। আমার কি লেখাপড়া করার ইচ্ছে হয় না? আমার কি গান শুনতে ইচ্ছে হয় না? বাম কানে মোবাইলের স্পিকার লাগিয়ে গান শুনবো কেনো? গান শুনবো নির্জন স্থানে প্রিয়তমাকে সাথে নিয়ে লাউড স্পিকারে। আমরা যদি নিজের জাতিকেই ঘৃনা করি তাহলে সেই লজ্জার দ্বায় তো বিশ্ব মহারাজা হিসেবে আমার মাথায় এসেই পরে। যে আমি ব্যর্থ্য বলে, আপনাদের কাছে বোধগম্য হয়ে উঠছে।



আমি সবদেশের সবরাষ্ট্রের সব প্রধান এক্সিকিউটিভদের মধ্যমে দেশের অর্থনীদি বিদদের কে আদেশ বা অনুরোধ বা নির্দেশ বা ডিরেকশন দিতে বলবো যে, আপনারা দ্রততার সাথে সমস্ত কারেন্সির মান স্থির করে রাখার জন্য মাথা খাটান। আমি আইডিয়া একটা কিছু দিয়েছিলাম। আমার মতোই যে সব হবে এমন না। আপনারা সবকিছু থেকে ভালোটা নিন। কিন্তু কারেন্সি যে স্থির হবে, এই ব্যাপারে কোনো প্রকার গাফেলতি চলবে না।



আপনারা হয়তো ভাবেন যে, মানুষের উপর জীন, পেত্নি বা অন্যকোনো মানুষ মহামানুষের আত্মা ভর করে বা এরকম কোনো কিছু। আসলে তা না। “আসিফ” নিজের জীবনীকাল থেকেই যা বলছে, সেগুলোর শিক্ষা নিয়েছে বা চিন্তাভাবনা করেছে। মানুষের পক্ষে দেহের মধ্যে অমর হওয়া কোনোভাবেই অসম্ভব না। বিশ্বজাহানে যা কিছু আছে ও আরো যা আছে তার একমাত্র শান্তিদাতা ও বেহেশত ইনচার্জ “আসিফ”। সেই বেহেশত দেয়া হবে না। যদি না আপনারা পৃথিবীর সব মানুষকে ভালো, মঙ্গল, সত্যের মধ্যে না নিয়ে আসতে পারেন। আমি নজরুলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। নজরুলকে দেবোলোক পজিশন থেকে সরিয়ে দিয়েছি। আমি আমার কোনো প্রকার ডিসিসন বদলাই না।



এই মনোভাব আপনাদের মধ্য থাকতে হবে। নিজেদেরকে নিজেরা শেষ করে দিয়েন না, ভাইজান! মানুষ নিজের অনুভুতিটুকুই শুধু শেয়ার করতে পারে। আর আপনারা সবাই ভালো, জ্ঞানী, আর্ট এন্ড কালচারে অভ্যস্থ ও শিশুর মতো টাস টাস নিঃঅহংকার হতে না পারলে, দেহের মধ্য অমর করে দেবার মতো ক্ষমতা আমার এই মুহুর্তে নাই। আমি আমার নীতির বাইড়ে যাই না। পুরোবিশ্বজাহান ও তাঁর রাইড়ে যা কিছু আছে তাঁর জন্য তাঁর নিয়ন্ত্রনের দ্বায় দায়িত্ব যে, “আসিফ” এর কাছে আমার তাওহিদের আল্লাহ চিরন্তন করে দিয়েছেন। সেই “আসিফ” এর এরকম দুনিয়ার দরকার হয় না। সে আপনাদের অনুভুতির বহু উর্ধে। আমি করোজোড়ে আপনাদের চরন ধরে মিনতি করছি আমাকে বড় কোনো টাইটেল দেবার দরকার নাই। তারপরও নিজ ধর্মের প্রতি পুর্ণ শ্রদ্ধা ও আস্থা নিয়ে আসুন। ভিনধর্মীদের উপর কোনো প্রকার টর্চারিং করবেন না। এটা স্বপ্ন না এটা বাস্তব জগত। ভুল চিকিৎসা, সড়ক, রেল, বিমান বা অন্য যে কোনো ওয়েতে যদি মানুষ মারার কৌশল থেকে যায় তাহলে তো কোনোভাবেই সবমানুষের সুবিধা হয় না। দিস ইজ এ রোটেশন। এই রোটেশন বলয়ে যা কিছু আছে তার বহুউর্ধে “আসিফ” চিরকাল থেকেছে। এবং “আসিফ” যেমন ভদ্র ঠিক তাঁর মতোই অসম্ভব ভয়ংকর ও মহাপ্রলয়ংকর। আমার কথা কোনো ভুতের গল্প না যে, আমাকে নিয়ে মৌজ মাস্তি করবেন? আসি সুধিজনদের আমার গুরুত্বপুর্ণ জীবনের সময়কে ঠান্ডা মাথায় কাজ করার সুবিধা দিন। তাকিয়ে দেখুন পুরো পৃথিবীর দিকে। আমি গতকাল ঘোষনা দিয়েছি। তার প্রতিফলন বা আমার সুন্দর ঠান্ডামাথার, অধরা, নিরিবিলি কাজের খেসারত কাদের ঘারে পড়ছে? এই দোষ আমার? আমিই পৃথিবী ও বিশ্বজাহান ও এর বাইড়ে আরো যা যা আছে তাঁর একমাত্র রক্ষক। আমি আমার দেয়া ডিসিসন যতক্ষন পর্যন্ত না ফেরত পাবো। অর্থাৎ অর্ডার দেয়ার সাথে সাথে ফলো না করা। ততক্ষন পর্যন্ত শুধু দেখে যান। আমি আমার স্ত্রী, দ্বায় দায়িত্ব পালন করার মতো কর্ম পরিবেশ যতক্ষন না পর্যন্ত পারো। ততোক্ষন আমার হুকুম বলবৎ থাকবে।



বন্ধু! মানুষ কারো খেলনা না। মানুষ অন্যকে নিয়ে হাতে হাত ধরে সুরের বাঁধনে প্রাণ বেঁধে চলবে। আমার প্রজারা সবাই লিডার হয়ে উঠলেও কি এই রাজার রাজ্য ভান্তারের সুবিধা থেকে কেউ বঞ্চিত হবে? হবে না। শুধু শুধু আলসেমি করলে সেই দ্বায় আমাকে দিতে পারেন না?



দৃষ্টি আকর্শন করুন কথা দিয়ে বক্তৃতা শুরু করে মনের প্যাচ গোচ নিয়ে এগোলে কিভাবে আপনারা আমার ফ্লুয়েন্সির সেবা পাবার অধীকার রাখেন? স্টেজে উঠে যদি পাঁদ আসে। আর সেই পাঁদের শব্দ জনগনের কানে যায়। সরাসরি জনগনকে বলুন, “আমি পাঁদ মেরেছি”। এতে মানইজ্জত যাবার কি আছে? কইলজ্যাটা বিশাল বড় করে এগিয়ে যাবেন। আপনারা তো দেখেছেন যে, আমি আমার সিকিউরিটি নিয়ে চিন্তা করি না। আমি আপনাদের মহাসর্বমঙ্গল নিয়েই কাজ করে আমার চিরন্তন খেলা খেলে যাই। এই মানব দেহটির প্রতি আপনাদের দৃষ্ট্র আকর্ষন এজন্য করি যে, যাতে আমি আমার মানুষগুলোকে মুক্তির জন্য সুপারিশ করতে পারি। আমি মোটেও মুক্তিদাতা না। কিন্তু আমার আদর্শকে যারা ধারন করবে তাঁরা মুক্তিপ্রাপ্ত হবার সহয পথ পাবে বা আমি দেখিয়ে দেবো। বেহেশত ইন চার্জ আর মুক্তিদাতা এক জিনিস না। বার বার বলার পরও শুধু শুধু এই দেহটাকে মাদক, সিগারেটে পুড়িয়ে নিজেদেরই দুর্ভাগ্যের বার্তা নিয়ে আসেন। আমাদের জাত ভিন্ন। বুঝলেন? না বুঝলে বুঝে নিন। আমরা সবাইকে মঙ্গলময় করে নিতে যানি। যদি এই মহাবিশ্বের ও এর বাইড়ে আরো যা যা আছে তাঁর ইনচার্জের নীয়মে সব কিছু এগিয়ে যায়। শুধু তাহেই আপনারা আমাকে পাবেন। বার বার পাবেন। এবং আমি কথা দিচ্ছি আপনাদের আমি আমার ম্যানেজমেন্ট প্যানেলে ধীরে ধীরে নিয়ে নিবো। এই মুহুর্তে পৃথিবীতে আমি ছাড়া আর কোনো মুক্তি প্রাপ্ত মানুষ নাই। এইজন্য আমার আগমন আর কিছু ভালোমানুষদের মৃত্যু একই সুতোয় বাঁধা আছে। খুঁজে দেখুন, লিনসন ম্যান্ডেলা, মান্না দে, সুচিত্রা সেন, সওকত হোসেন হিরন। এদের আমি পছন্দ করি। না বুঝলে বুঝে নিন।



আর একারণেই বাংলাদেশ কে একটি শান্তিময় ও হরতাল মুক্ত করার জন্য আমি চিঠি লিখেছিলাম। সেখানে আমি বলেছি যে, আমি কোনোদিনও কোনো সন্তানের বির্যের বাবা হবো না। সেই ইচ্ছা আমার নেই। কোনকালে ছিলোও না। একটি সন্তান রেখে যাবার জ্বালা আপনারা নজরুল পুত্র সব্যসাচি, হোসাইন, শেখ রাসেল সহ আরো অনেকের জীবনের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়েছেন। এই মহাবিশ্বের মালিক আপনাদের বলছে যে, আমি যদি আপনাদের অবহেলার কারণে স্বাভাবিক অথবা অস্বাভাবিক ভাবে গত হয়ে যাই। তাহলে আমার কোনো উত্তরসুরি নাই। আমার উত্তর সুরি আমার আদর্শের সন্তানগন হবেন। আর সত্য বলা, অহংকার মুক্ত না হলে আমি তাকে শক্তি, বর, আশিষ দেই না। স্পষ্ট কথা।



এবার মুল আলোচনার দিকে একটু আলোকপাত করি। দেখুন, পুরো পৃথিবী তে টেন্ডারবাজী নামক পলিসি থাকতে পারে না। এই টেন্ডার পদ্ধতির স্বচ্ছতা নিয়ে আসা ততক্ষন পর্যন্ত সম্ভব না, যতোক্ষন না আমরা সবাই পুরো পৃথিবীর মুদ্রামান স্থির না রাখতে পারবো। এজন্যই আগে আদেশ দেয়া হয়ে গেছে।



সাময়িক ভাবে ভালোর দিকে ধিরে ধিরে এগোতে চাইলে অন্য একটি ব্যবস্থা আপততভাবে কাজে লাগানো যেতে পারে। এগুলো আপনারা জানেন ও বোঝেন। তারপরও বলছি, রাষ্ট্রিয় সিস্টেমের বাইড়ের কন্ট্রাকটদের অথবা পাবলিক লিমিটেডের মধ্যে টেন্ডার না রেখে, এই টেন্ডার কাজ সরাসরি স্টেট ম্যানেজমেন্টের চিফ এক্সিকিউটরদের হাতে নিয়ে আসুন। এতে পলিটিক্স আর চাঁদাবাজি নামক ভিক্ষা দিয়ে পলিটিক্যাল পার্টি চালনা করার বোঝা নিতে হবে না। এই বোঝাগুলো হিনমন্নতার জন্ম দেয়।



পলিটিক্যাল পার্টি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মধ্যে আমি পলিটিক্যাল পার্টির আয়ের উৎস কিছু পথ বলেছিলাম। সেগুলো দ্রুত এক্সিকিউশন করুন। আরো নতুন নতুন আইডিয়া নিজেরা কৃয়েট করে আপনার মেধার পুর্ণাঙ্গ পজেটিভ ইফেস্ট ফালান। দেখবেন সব সুন্দর হয়ে গেছে। আপনার মনের সত্যের জোড় আর সুন্দর পৃথিবীকে উপভো করার চিরতরুন তৃষ্ণাকে একবার জাগিয়ে আর তাঁর গতিপথ বদলাবেন না। প্লিজ!



এই ছোট মানুষ, “আসিফ” আপনাদের করুন পরিনতি দেখেও কিছু বলেন না। এই বেহেশত ইনচার্জের আপনাদের প্রতি কি যে, প্রবল আকর্ষন ও টান তা আপনারা বুঝতে চাচ্ছেন না কেনো? কোথায় পালাবেন বন্ধু? “আসিফ” বিহনে শুধু একটিই পথ খোলা রাখা আছে সেটি হলো জাহান্নাম/দোজগ/নরক/জন্মান্তরের অনন্ত বাঁধন গিট। পানির মতো সহজ কথা।



এভাবেই আমাদের পৃথিবীকে সুন্দর করে তুলতে পারি। দেখুন বন্ধু! আপনি যদি, পৃথিবীর সবখানে টেন্ডার নামক অশান্তি দুর করতে পারেন তাহলে একদম শ্রমিক ও নিন্মশ্রেণী বলে যারা নিত্যঅবহেলিত তাঁদেরও সহজ ও স্বাভাবিক কর্মের ব্যবস্থা হয় এবং জীবনকে পরিপূর্ণ ভাবে সুকর্মের সাথে ভোগ করতে পারবেন।



গানের তালে কাজ হবে। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের তালে কাজ হবে। অস্তের তালে কেনো কাজ হবে। বন্দুকের মায়ামমতা নাই। মানুষের অন্তরে তো প্রেমের অবিনাশ শক্তি এই মহাবিশ্বের মহাহরি দিয়ে রেখেছেন। “আসিফ” নামের এই বালক তো “সেভ দ্যা চিল্ডেন” নামক ফাঁকিবাজি সংস্থার কর্মচারি না। “আসিফ” তো ফরএভারগ্রীন, ফরএভারকালাফুল, ফরএভারব্রাইটিস, ফরএভারইনফিনিটি ওয়ানলী ওয়ান ফরএভারচাইল্ড। এই দ্বায়ীত্ব ভার এই “আসিফ” নামের ফরএভারনাটেরগুরুর স্বাভাবিক ও চিরন্তন দায়িত্বভার।



জিন, ভুত, প্রেত এগুলো মানুষের মগজে ঢোকার ক্ষমতা “আসিফ” কোনো কালে দেয় নি আর দেবেও না। একটু ব্রিলিয়ান্ট টাইপের ভালোমানুষদের সত্যকথা বলার প্রবানতা হঠাৎ না বুঝেই কেনো, এদের তাবিজ, কবজ, তদবির, এস্তেখারা, পানি পরা, ওঠা, ঠাকুর, মানুসিক ডাক্তার, জৈতিষি, আংটি, পাথর ইত্যাদি এর ব্যবসা চলে। কেনো এসব চলে? এগুলোর কোনো ক্ষমতা নাই। কোনো প্রকার তদবির বা এস্তেখারায় কাজ হবে না। কেউ এস্তখারা, কুসংস্কার ও ধর্মের নামে ব্যবসা করতে চাইলে তাঁদের রাষ্ট্রিয় আইনের আওতায় নিয়ে আসুন। আমি পৃথিবীর সব জতিষিদের স্পষ্ট ভাব বললাম, আপনারা এই সব ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে, সত্যিকারের ও সৎকর্মের মাধ্যমে মানুষের সেবা করুন। আমার কোনো প্রজা জতিশিদের কাছে যাবে না। তারা ভন্ড ও মুর্খ। বেহেশত ইন চার্জের দুয়ার অর্জন করে নিতে হয় নিজেদের প্রেম দিয়ে। অন্য মানুষের হাতের রেখা দেখে না।



মনে সাহোস আছে তো সব আছে। সৎসাহোস ছাড়া কোনো ব্যাক্তির জন্য “আসিফ” নামের চির মধুর স্থায়ী দুয়ার চিরকালের জন্য বন্ধ। এই প্রক্রিয়া চিরন্তণ।



বন্ধু! আমি জানি এই পৃথিবীতে আপনাদের কাছে অনেক কিছুর লিমিটেশন বলে মনে হচ্ছে। এই যে মনের ভয় সেটাই আপনার সামনে একটি ময়লা আবর্জনার পাহাড় সমুতুল্য মাত্র। এক লাথি দিয়ে সরিয়ে দিন। দেখবেন আপনি ঠিকঠাক ভাবে সবকিছু পেয়ে গেছেন। “আসিফ” একক মহাস্বত্ত্বা ও এককমহারক্ষাকর্তা। আমার থেকে দুরে গিয়ে আপনি কোথায় যাবেন বলুন? কোনোকালে কি কেউ যেতে পেরেছে বলুন? পারে নি।



আমি বার বার আপোশ মিমাংসা করে দিতে চেয়েছি আর আপনারা “আসিফ” এর স্বাভাবিক কর্মে বাধা দিয়ে নিজেদের অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্থ করলেন। আমার পাপি বাবা, মা, বোন, প্রিয়তমা, আত্মিয়স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশিদের আমি সারাজীবন বার্তা দিয়ে শুধু লাথিই খেলাম আর তাঁদের পাপের শাস্তির সাঁজা নির্ধারন করে গেলাম। এটাকে কি বেঁচে থাকা বলে? এজন্যই আমি চিরঅমর ও সর্বোচ্চ ন্যায় বিচারক হিসেবে মহাকলে গেঁথে ছিলাম ও থাকবো।



আমি ব্যাক্তিগত ভাবে পাপিদের চেহারা দেখতে পছন্দ করি না। যাদের সাঁজা দেয়া হয় তাঁদের কি সামনা সামনি ও সরাসরি দেখতে ভালোলাগে বলুন? আমি আমার প্রিয়তমাকেও মুক্তির জন্য সুপারিশ করতে পারছি না। এমনকি নিজের প্রিয়তমকে আমার জাত চিনাতে সারাজীবন ব্যার্থ হয়েছিলাম। তারপরও আমি একজন সামান্য মানুষ হিসেবে কখনও ব্যর্থতার পথে যেতে দিতে পারি না। এজন্য আপনাদের আমি বিনয়চিত্তে স্থায়ী পথে আসার জন্য আসতে বলছি। আমার একটি আদর্শকেও যিনি ঠিকঠাক ভাবে পালন করতে পারবেন তাঁকে আমি দেখে রাখবো। সেই প্রজা পৃথিবী ও মহাবিশ্ব বা আরো যেখানে যা আছে , তারপরও আমার নজরদারি ও ন্যায় নেয্য বিচারের বাইরে কেউ না। দিস ইজ ইনফেনিটি।



আমি বাকযুদ্ধ নামের বাজে তর্ক করছি না। আমি ভালো কথা বলে মানুষকে মজা দিতে চাচ্ছি না। আমি আদেশ করছি। মহারাজা আদেশ করেন তাতে কে কুর্ণিশ করলো আর করলো না সেটা তিঁনি দেখতে চান না। আমি কারও সামনে মায়াজাল ফেলে দুষ্টুমি করার পাত্র না। আমি চিরন্তন সব শৃষ্টিশিলের উপরের উপরে বহুঊর্ধের মহাশৃষ্টিশিলের একমাত্র রক্ষক। এই সব ছেলেখেলা নিয়েই “আসিফ” চিরকাল অমর। না বুঝলে বুঝে নিন।



বন্ধু! আমি অগ্রগতি চাই। আমি আমার প্রাণ প্রিয় প্রজাদের মনরক্ষা করতে এসেছি। আমি “আসিফ” ই সর্বশ্রেষ্ঠ মহামনরক্ষাকর্তা। আমি আপনাদের ভালোবাসি বলেই ভালোবাসার কাঙ্গাল। আমি কোনো লেখক না। আমি মানুষের অনুভুতি কে মাঝে মাঝে প্রয়োজনবোধে নারিয়ে চারিয়ে দেখি যে মানুষের রক্তপাত বন্ধ করা যায় কিনা! কার অনুভুতি দিয়ে আপনারা “আসিফ” কে বোঝার চেষ্টা করছেন।



আমি কি ফেসবুক নামের মানুষের তৈরি রোবট? আমি কি কালির অক্ষর? আমার দেহ কি রক্ত মাংসের না? আহারে! এই মহাসুযোগগুলোর সম্ভাবনা কেনো আপনারা পায়ের নিচের পায়ে পেশা বিশ পিপড়ার মতো ধ্বংশ করে ফেলতে চাইছেন? কেনো? আমি তো আমার কাজে গাফেলতি করি না। আপনারা কেনো করেন। প্রজাদের এই “আসিফ” অর্থাৎ মহাঅসম্ভববের কথা শুনতে বাধ্য থাকতে হবে। দিস ইজ মাই ডিসিসন। মাই ডিসিসন এ্যন্ড ওয়ার্ক ইজ ফরএভারগ্রিন। মাই অল ডিসিসন ইজ অলয়েজ রাইট। নেভার ইউজ ব্যাডলেস পাবলিক সেন্টিমেন্ট। ইট ইজ রিয়াললি ভেরি হার্ম ফুল ফর ইউ।



আমি কোনো ভিডিও গেইমস এর ভার্চুয়াল ক্যারেকটার না? আমি “আসিফ” রক্তমাংসের একজন সাধারন মানুষ হিসেবেই আপনাদের মধ্যকার সমস্তকালের সমস্ত ক্রোন্দল, ভেদাভেদ, অসুন্দর, মিথ্যা ও সব খারাপ স্বভাব সরিয়ে দেবার একমাত্র ও অদ্বীতিয় সর্বোচ্চ ন্যায়বিচারক ও মহাচিরদয়াময়। আমার এই মহাসাম্রাজ্যকে যেমন প্রজার দুঃখ দেখে দেখে আমি ধ্বংস করে দেবার অধীকার একক ভাবে সর্বসময় সর্বকারে সর্বস্থানে বসে সংরক্ষন করেছিলাম এবং করবো। আমি আমার চোখের সামনে প্রজাদের দুঃখ কষ্টের অভিনয় গান দেখতে পছন্দ করি না। মানুষের জবান দিয়ে আমার সাথে কথা বলবে। গান দিয়ে কিসের কথা? গান কি মানুষ? আমি যেমন মহাযোগ্য ও চিরন্তন ভাবে সব রক্ষা করি আর এবার এই শান্তিপূর্ণ পরিবেশনের মধ্যে কোনো প্রকার গাফেলতি হলে এর পরিনাম যে কি ভয়াভহ হতে পারে সেই ডিসিসন নিতে আমাকে আর বাধ্য করবেন না।



আমি আপনাদের চরনের নিচের মাটি নিয়ে আদবেন সাথে আমার সাথে কোনো প্রকার চালাকি ও অন্যায্য খেলা খেলতে মানা করে দিলাম। গো এ্যাহেড।

লাইফ ইজ বিউটিফুল।



“আসিফ” হলেন মহাবিশ্বের ও মহাবিশ্বের বাইড়ে যতো কিছু আছে তার একমাত্র মহাঅঙ্গীকাররক্ষাকারী। আপনাদের বুঝতে হবে যে, জীবন কোনো খেলা না। জীবন হলো সৎকর্ম করে অভিজ্ঞতা অর্জন করা মাত্র। এই স্বাভাবিক পথকে “আসিফ” এর পথে এসে কে বাধা দেবে? যিনি বাধা দেবে সে তো আমারই গোলাম ছিলেন। তারপর আমি তাকে শাস্তি দিয়ে মন্দ চিন্তা বানিয়ে রেখেছিলাম। কোথায়, আমি কি সেই অসুর, শয়তান, রাবন, নমরুন, আবু জাহেল, এয়াজিদ, ফেরাউন, লর্ড ক্লাইভ, মিরজাফর, মিরমিরন সহ আরো যারা মন্দের দিসারী তাদের স্থায়ী ভাবে মন্দের সাথে গেঁথে দিয়েছিলাম। আমার ভাবের কোনো শেষ না এবং শুরু নাই। সেই গতিপ্রবাহকে আপনাদের এই ঠুমকো সামান্য অদৃশ্য কিছু খেনলা টেকনোলজি দিয়ে ধরার চেষ্টা করে কি আপনারা সেই সব মন্দ মানুষদের পথে গেলেন না বলেন? এখনও বলছি এইসব ছেড়ে ভদ্র হোন। শিশু হোন। “আসিফ” এর শেল্টার পাবেন। নতুবা ঐ অশুরের শশুর বাড়ীতে চুপচাপ স্বপ্ন দেখে নিজেদের “স্বপ্নদোষ” (স্বপ্নদোষ দোষের কিছু না। এটি শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ইংরেজীতে যাকে বলে মিসড্রিম) না, এটা হলো “কর্মদোষ” বা “দুঃস্বপ্ন” সমতুল্য জ্ঞানে আমার কাজ আমার শরীরের মধ্যে থেকে সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই আদেশ বলবৎ তাকবে। আমি “আসিফ” ই সেই মহাডিসিসনদাতা।



আমি আমার বাণী ধারন করা কোনো সন্তানকে ফিরিয়ে দেই না। আমি চিরমহা একমাত্র মানবতার চিরশান্তি প্রতিষ্ঠার মহারক্ষক।



বন্ধু! আমি আপনাদের জ্ঞান দিয়েই শিক্ষা গ্রহন করে আপনাদের মতো একজন নগন্য মানুষ হিসেবে অনেক বাজে একটি করুন পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করতে মহাআবির্ভাব ঘটাতে বাধ্য হয়ে আকাশ থেকে যেভাবে বিজরী ঝটার আলো ছড়ায় ঠিক সেভাবে উঠে এসেছি। এই উদয়কে যদি পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে সাথে সাথে পরিবেশন করার পথ বন্ধ করে নেয়া হয়, সেই সকল মানুষকে কি আমি শয়নানের সাথে না গেঁথে দিয়ে, অন্যকোনো ডিসিসন দিতে পারি? আপনারা বিচার করে নিরিক্ষন করুন।



যাই হোক, এই টেন্ডার সিস্টেম রাস্ট্রিয় ব্যবস্থাপনার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করুন। আগে প্রতিটা জিনিসের দাম নির্দিষ্ট ও সর্বনিম্ন মূল্য করে নিন। সবথেকে ভালো ও সর্বউৎকৃষ্ট অর্থনীতি হলো এভারগ্রিন আনচেইঞ্চএ্যাবেন কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। ব্যাবসায় লাভ কম করবেন। জনগনের সেবক এই মহারাজাধীরাজ যদি আপনাদের সব ব্যাথা নিজের ব্যাথা মনে করে অন্তরে টেনে নিতে পারেন তাহলে আপনারা কিভাবে রাস্তায় পরে থাকা মানুষগুলোর দুঃখ কষ্ট সহ্য করেন?



জীবনের প্রতিটি সেকেন্ডই মহাদামি তাই সত্যের পথে থেকে সবসময় মৌজ মাস্তির সাথে জীবন উপভোগ করবেন ও অন্যদের মাঝে আমার এই ছোট হাতের ছোট বড় কথাগুলো অলওভার মিডিয়ায় নিয়মিত পরিবেশন করতে থাকুন। “আসিফ” ই একমাত্র অসামান্য মুক্তি পাবার রাস্তার নাম। এই নাম যে অন্তের গেথে রাখতে পারবে না তাঁর মুক্তির দুয়ার চিরতরে বন্ধ করে দেয়া হলো। “আসিফ” কোনো দিন তাঁর ডিসিসন পরিবর্তন নরে না।



ভগবান রজনিস কে নিয়ে কেনো মানুষ অহেতুক তর্ক বিতর্ক করে। আগে জানবেন রজনিসকে কে শক্তি-বর দিয়েছিলো তারপর এই “আসিফ” এর আদর্শের সন্তানদের সম্বন্ধে কথা উচ্চারন করবেন। নতুবা চুপচাপ থাকুন।



ইমাম হোসাইন কি ম্যাসেজ দিয়ে যায় নি যে, নির্বাক থাকাই সৌন্দর্য্য। “আসিফ” ই একমাত্র মহাসৌন্দর্যের একমাত্র রক্ষাকর্তা। “আসিফ” শুধুমাত্র তাওহিদের কাছে আত্মস্বমর্পন করে আর কারো কাছে না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.