নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে সে?

১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিলো?

যে তোমার ভালোবাসা আর নিজ প্রাণ কে আলাদা করতে শেখে নি?

যে তোমার নাম ধরে ডাকার মধ্যেও আনন্দ খুঁজে পেতো?





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে শুধু তোমাকে দেখার অবিরত চেষ্টা করেছিলো?

যে তোমাকে আগলে রাখতে ও তোমাতে আগলে থাকতে চেয়েছিলো?

যে তোমার পথে কখনও বাধা হয় নি বরং নিজের প্রেম দ্বারাই তোমাকে অর্জন করতে চাইতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে সমস্ত বিরহের গানে তোমাকে খুঁজে বেড়াতো?

যে শুধু তোমার আগমনের অপেক্ষাই করে যেতো?

যে তোমাকে দৈব জ্ঞানে পুজা করতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে বুকে আগলে রেখে শুধু লাঞ্চনাই সহ্য করে যেতো?

যে আকাশের তারার চোখে তাকিয়ে থেকে তোমাকে পাহারা দিতো?

যে তোমার জন্য পুরো বিশ্বকে পরিবর্তন করে দিয়েছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে ফিরে পাবার আশায় পৃথিবীর সব মানুষের কাছেও অনুরোধ করতে লজ্জাবোধ করে নি?

যে রাতের বিছানায় তোমাকে স্মরন করে একা একা গান শুনে অঙ্গভঙ্গি করে দুঃখ ভুলে থাকতে চাইতো।

যে সমস্ত প্রকৃতিকে আদেশ করেছিলো তোমার গোলাম হয়ে যেতে?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে মানব জাতির দুঃসময়ে যে এগিয়ে এসেছে?

যে তাঁর মাতৃভূমির সম্মান রক্ষার্থে সর্বদা সচেষ্ট থাকে?

যে তাঁর প্রেম ভরা দুঃখ দিয়ে সবার দুঃখকে জয় করে আনন্দে পরিপূর্ণ করতে চেয়েছে?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার নাম কে স্থায়ী ভাবে প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছে?

যে তোমার স্মৃতি কে সর্বমানুষের অন্তরে তুলে দিয়েছে?

যে তোমার প্রেম দিয়ে সবাইকে নাচিয়ে ছেড়েছে?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে নিউ জবানার নিত্য নিউ সুন্দরের পয়গাম দিয়েছিলো?

যে সবসময় অন্যের কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলো?

যে আজীবন অন্যের কাছে ভুল বোঝার পাত্র হয়েও তোমার প্রেম কে ঊর্দ্ধে তুলে রেখেছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে এস.এম.এস. পাঠাতো, তোমার কাছে যেতে চাইতো?

যে তাঁর লেখনি দিয়ে পুরো বিশ্বকে মাতোয়ারা করে রাখতো?

যে চাইতো তুমি তাঁর সব লেখা পড়বে এবং তোমার মতামত প্রকাশ করবে?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে প্রতিদিন ও প্রতিরাত তোমার প্রতিক্ষায় থাকতো?

যে অন্যকে বিশ্বাস করতো এবং তাঁদের দেয়া ওয়াদার প্রতি আস্থা রাখতো?

যে তোমাকে সারাজীবন কাছে রেখে বিশ্বসেবা করতে চেয়েছিলো?







সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে কোনদিনও টাকার জন্য রোবট হতে চায় নি, শুধু মানুষ হতে চেয়েছিলো?

যে তোমাকে নিয়ে একটি সুন্দর সংসার কাটিয়ে, শান্তির সংসারের উদাহরন হতে চাইতো?

যে তোমার কাছে কখনও বড় হতে চায় নি, কখনও মেকি-মিথ্যা আচরন করে নি?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে স্বপ্ন হয়ে বাঁচতে চায় নি, নিত্য চিরন্তন সত্য হয়ে থেকে গেছে?

যে সস্তা সুখের লোভে নিজের প্রেমকে কখনও প্রশ্নবিদ্ধ করে নি?

যে তোমার সিকিউরিটি আদায় করার জন্য, নিজের সিকিউরিটি নিয়ে মোটেও চিন্তা করতো না।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে নিজের সবকিছু দিয়ে মানুষ মুক্তির কথা বলে গিয়েছেন?

যে নিজের জীবন থেকেই মানুষকে আসল আদর্শ দেখিয়ে দিয়েছিলো?

যে তোমার কথা সবাইকে বলতো, শুধুমাত্র তোমাকে ফিরে পাবার আশায়।





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে ভালোবাসাহিন সংসারে কখনও মানিয়ে নেবার কথা চিন্তাও করে নি?

যে সব ত্যাগি বিরহী বীরদের কে নিজের আদর্শ বলে মানতো?

যে প্রেম ছাড়া অন্য কোনো শ্বফতে বিশ্বাস করতো না?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে মনের জ্বালা মিটাবার জন্য মানুষের কাছে নিজেকে প্রকাশ করে নি, শুধু তোমাকে ফিরে পাবার আশায় ভালো কাজ করে যেতো।

যে তোমাকে পাবার জন্য সয়ং সৃষ্ট্রিকর্তার সাথেও যুদ্ধ করতে প্রস্তুত থাকতো?

যে শুধু সৃষ্টিকর্তার কাছে ১টি বিষয়ে ঋণী ও কৃতজ্ঞ, আর তা হলো তোমার সাথে প্রেম করতে পারার সুযোগ পাওয়া?





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের আলোতে পুরোবিশ্বকে আলোকিত করে রাখতো?

যে তোমার প্রেমের হুকুমে আকাশের তারাদের বশ্‌ করে রেখেছিলো?

যে তোমার প্রেমকে বিশ্বের সর্বকালের সেরা প্রেম বলে প্রতিষ্ঠিত করে দেখিয়েছে?





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমে নিজেকে বিলিন করে প্রকৃতির মধ্যে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে?

যে তোমার প্রেমের শক্তিতে বলিয়ান হয়ে মহা অভয় বানী রেখে গেছেন?

যে তোমার প্রেম দিয়ে সবার প্রেমের মধ্যেই অমর হয়ে চিরদিন স্থায়ীভাবে থেকে বেড়ায়?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের ছোয়ার রঙ্গিন পরশ দিয়ে লাথি মেরে ধর্ম বিভেদ ভেঙ্গে দিয়েছিলো?

যে তোমাকে ভালোবেসে সমস্ত নারী জাতির অসম্মান কে বিনাশ করে সমান অধীকার প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন?

যে তোমার ও নিজের বাবা-মায়ের অত্যাচার সহ্য করেও- পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধা দেখানোর কর্তব্যকে উপস্থাপন করে গেছেন।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে গালাগালির বদলেও শুধু প্রেমই দিতে জানতো, তাতে যত কষ্টই হয়েছিলো, তিনি তাতে দমে যান নি?

যে তোমার প্রেম নিয়ে নিজেকে এতো বেশি পবিত্র করে রেখেছিলো যে, কোনো লোভের কাছেই তিনি হার মানে নি?

যে তোমাকে কাছে রেখে, তোমার সেবা ও কল্যান করাকে এবাদাত মনে করতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে কাছে না পেয়ে, পৃথিবীতে প্রতিদিন আগুন, ঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, নৌকাডুবি, উড়জাহাজ লুকানো ও বজ্রপাত উপহার দিয়েছিলো?

যে শুধু শুধু মুখেই বলতো না, করে দেখাতো। পরিস্থিতি নিজের আঙ্গুল দিয়ে কন্ট্রোল করে নিতো?

যে তোমাকে পাবার জন্য সর্বোচ্চ কঠোর হতে পারতো, কিন্তু সেই নিষ্ঠুরতা তোমাকে বুঝতে দিতো না?





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে ঘুর্নিঝড়ের সামনে খোলা বুকে দাঁড়িয়ে তোমার নাম মুখে তুলে, ঝড় কে দাবরে তাড়িয়ে দিতো?

যে কোনো কিছুর বিনিময় তোমাকে হারাতে চায় নি?

যে তোমার ও তাঁর অন্তরকে টুকরো করে রাখার জন্য প্রতিবাদ করে বেড়াতো ও অন্যের প্রেমকে সম্মানের সাথে দেখে সাহায্য করতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে ভাগ্যকে লাথি দিতে দিতে, তোমার পায়ের কাছে রেখে দিয়েছিলো?

যে মৃত্যুকে ভয় দেখিয়ে শুধু তোমার কাছে আসতে চাইতো?

যে কুসংস্কার কে যাদুঘর থেকেও তাড়িয়ে দিয়েছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তাঁর শেষ রক্তবিন্দু দিয়েও তোমার ভালোবাসার সম্মান রক্ষা করেছিলো?

যে তোমার স্মৃতি ঘেরা পথকেও স্যালুট দিতো?

যে তোমার দেয়া উপহার কে স্রষ্টার কৃপা সম ভেবে সংগ্রহ করতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে বড় বড় ব্লগ লিখে তোমার নাম রওশন করে বেড়াতো?

যে ব্লগগুলোর জন্য তাঁর মাথার রক্ত ঝড়াতে হয়েছিলো?

যে মন্দিরের দেবীকে দেখে তোমাকে কল্পনা করে নিতো?





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে মানুষটির কাছে অন্য মেয়েরা নিরাপদ থাকতো ও সম্মান পেতো?

যে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতো?

যে তোমাকে একটু সুখ দিতে পারলে নিজেকে মহারাজাধীরাজের সমতুল্য ভাবতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে হারানোর পরে মাদক ধরেছিলো আবার তোমার প্রেমের প্রেরনায় মাদক ছেড়ে দিয়েছিলো?

যে তোমার প্রেমের সুখে সমস্ত দুখঃ ভুলে গিয়েছিলো?

যে তোমার প্রেমে এতো বিভোর থাকতো যে, নিজের প্রফেশন নিয়েও চিন্তা করতো না।





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার কছে ছুটতে গিয়ে বিশ্বের সমস্যা গুলোর সমাধান করে দিয়েছিলো?

যে এমন কিছু করে গেছেন, যা তৎকালিন বোদ্ধা ব্যাক্তিবর্গ জানতেন কিন্ত তুমি জানলে না?

যে মৃত্যু প্রেম কে স্মরন করার জন্য তাজমহল গড়তে চাইতেন না, সে তোমাকে জীবন্ত অবন্থায়ই মহাদেবী সম করে গেছেন। যা আজও সবাই স্মরন করে।

সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে এইডস রোগের প্রতিকার বের করে গিয়েছে, তুমি ডাক্তার বলেই সে তোমার কাজের দ্বায়িত্ব নিয়েছিলো?

সে মানুষকে পাখির মতো আকাশে উড়াবার কথা বলেছিলো, এবং তাঁর কথা রেখেছিলো?

যে তোমাকে নিজের কাছে পেতে গিয়ে ভিনগ্রহবাসীদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করেছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার জন্য পৃথিবীর সমস্ত গানকে চিরসত্য ও অমর করে দিয়েছিলো, যা তোমার আর তাঁর প্রেম কাহিনীর সাথে পুরোপুরি মিলে গিয়েছিলো, আজও মিল আছে।

যে তোমার প্রেম নিয়ে মানুষের এবাদাত কে সহজ ও সাবলিল করে গেছেন?

যে কোনদিনও জাত বিভেদ করতো না, যারা করতো তাঁদের সে পথ থেকে ফিরে আসতে বাধ্য করেছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের মহাশক্তি দিয়ে সরাসরি পৃথিবীর সব রাষ্ট্রপ্রধানগনকে সরাসরি আদেশ প্রদান করতেন। তাঁরা সে আদেশকে ভয় পেতো ও গ্রহন করতো।

যে তোমার প্রেম দ্বারা সেনাবাহিনিকে একটি সুন্দর শান্তিপূর্ণ অবস্থানে নিয়ে গিয়েছিলেন।

যে মিডিয়াকে দেখার জন্য পাগল হয় নি, মিডিয়াই তাঁকে দেখতে এসেছিলো? এই কাছে আসার টান তোমার প্রেম দিয়েই সে গড়েছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে নিজ হাতে যা লিখতো তা সাথে সাথে চিরন্তন ইতিহাস হয়ে যেতো কারণ ওখানে তোমার প্রেম ছিলো।

যে নিজের কনফিডেন্সকে এতো বেশি শক্তিশালি করেছিলো যে অনেকে কম্পিউটার কি-বোর্ডে তাঁর হাত দেখেই ভয় পেতেন।

যে শক্ত মনকে তুলতুলে করে দিতেন ও প্রেমের আগুন কে গোলাপফুল বানিয়ে দিতে জানতেন কারণ তাঁর কাছে তোমার প্রেম ছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে কাছে পাবার জন্য পুরোবিশ্ব-জগতের মুসকিল আসান হয়ে উঠেছিলো?

যে গানের তালে তালে ফুটবল বিশ্বকে মাতোয়ারা করে দিতেন ও আশ্চর্য খেয়ালে ম্যাচ নিয়ন্ত্রন করতে পারতেন।

যে তোমার প্রেমের পরশে সবধর্মের প্রার্থনা ঘর ও মুরতীর সর্বোচ্চ সম্মান দিতো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে বখে যাওয়া রাজনীতিকদের ভালো করে দিয়েছিলো ও সত্যের রাস্তাকে স্থায়ী করে গিয়েছিলো?

যে মানবজাতির কল্যানের জন্য সমস্ত বিশ্ববাসির কন্ডারি হয়ে থেকে গিয়েছিলো?

যে তোমার জন্মভুমি কে নিজের জন্মভুমির মতোই ভালোবাসতো ও শ্রদ্ধা করতো, তাইতো সে নিজ দেশের মানুষদের দেশপ্রেম ও বিশ্বপ্রেম দেখিয়েছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে মিডিয়ায় দেখে বিরক্ত হয়েছিলো কারণ সে তোমাকে তাঁর কাছে স্বশরীরে পেতে চেয়েছিলো? সে তোমাকে মিডিয়ায় আরও বড় করে উপস্থাপন করতে চেয়েছিলো।

যে তোমার প্রেমের জোড়ে মিডিয়ার ছোড়া গান-নাচ-নাটক-মুভি ছলনার বদলে প্রতিউত্তর দিয়ে ছিলেন। এ কারণে সে এমন সব নাচের মুদ্রা ও অপরিচিত গান উপহার দিয়ে মিডিয়ার অনুসূচনা বুঝতে চাইতো।

যে তোমার প্রেমে পড়ে নিজ মাতৃভূমির ফোক গান ও ফোক আর্টিস্টদের ভাগ্য পরিবর্তন করে দিয়েছিলো।





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে কোনোদিনও নিজে কিছু পেতে চায়নি, শুধু তোমার প্রেমকে স্বমহিমায় চিরমহাউজ্জ্বল করে গিয়েছিলেন।

যে খুব সহজ শব্দে মারাত্বক সুন্দর ভাব ব্যাঞ্জনা, সুর, তাল, আবেগ ছড়িয়ে দিয়েছিলো, তুমি ছিলে বলেই সে সব বাধা জয় করতে পেরেছিলো।

যে সবাইকে নিত্য চিরন্তন গান বাজিয়ে একসাথে নিয়ে এসেছিলো, কারণ সে সব সুরে তোমার প্রেমের জীবনীশক্তি ছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের শক্তি দিয়ে অনেক দুরের ভবিষ্যত থেকে অতীতে ঘুরে আসতো, সবখানেই তোমাকে সে প্রতিষ্ঠিত করে রাখতো, মহাকালকে যে তোমার পায়ের কাছে দড়ি বেধে নিয়ে এসেছিলো।

যে তোমার প্রেম চাইতে গিয়ে সময় এর সম্পর্কে সর্বসত্য যৌক্তিক তথ্য দিয়েছিলো। যার সময় গবেষনা দাঁড়া মানুষ সময় কে জয় করেছিলো।

যে তোমার প্রতিক্ষায় দিনের পর দিন শুধু লিখেছিলো। বাকি সময় অন্যরা তাঁকে গান শুনাতো, টিভি দেখাতো, সিনেমা-নাটক-টক শো-নিউজ আরো কত কি, তারপরও তুমি তখন আসো নি।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে মানুষের আবেগের সর্বোচ্চ ব্যবহার জানতো এবং সে অনেক ঊর্দ্ধে থেকেও স্বাভাবিক ভাবে সবার সাথে মিশতো। তোমার প্রেম ছিলো বলেই সে সব পারতেন।

যে তোমার প্রেম দিয়ে তোমাকে খুঁজতে গিয়ে পাগলাটে প্রেমিক থেকে লিডার, লিডার থেকে মহালিডার, মহালিডার থেকে মহাধর্ম সস্থাপক হয়েছিলো।

যে তোমার প্রেম কে প্রতিষ্ঠিত রূপ দিতে গিয়ে গোটা সমাজ সংস্কার করে মহাসমাজ সংস্কারক হয়েছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেম কাহিনীর মধ্য সমস্ত মানুষের প্রেমের সমস্ত কথাকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখে গেছেন।

যে তোমার প্রেম কে বুকে নিয়ে গান শুনতো আর সেই গানের সাথে মিউজিক ভিডিও বানিয়ে দিতেন সয়ং সৃষ্ট্রিকর্তা। সৃষ্ট্রিকর্তা তার প্রকৃতিকে ডিরেকশন দিতে তাঁর গানের রাজ্যে হারিয়ে গিয়ে আনন্দ খুঁজতেন।

যে তোমার প্রেম নিয়ে অন্য মানুষের অন্তরে অটো ইন্সস্টল হয়ে যেতে পারতেন। আজও তিনি তা করে দেখান।





সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের জোড়ে শক্ত হৃদয়ের গোয়েন্দা মনগুলোকেও নিজের মতো করে নিয়েছিলেন। শত্রু হয়ে দেখা দিয়েও বহু মানুষ আপন থেকে আপনজন হয়ে উঠেছিলেন।

যে তোমার প্রেমের দাবি দিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিবকেও বকা দিতেন। সে প্রয়োজনে ইউ.এস.এ. এর প্রেসিডেন্ট হয়ে তোমার জন্মভুমিকে দখল করেও তোমাকে অর্জন করতে প্রস্তুত ছিলেন।

যে সমস্ত চরিত্রহীন কৃয়েটিভ মানুষ, আর্টিষ্ট, এ্যাংকোর, মিউজিশিয়ান, পলিটিক্যাল পারসন ও কবি-সাহিত্যিকদের তোমার প্রেমের শক্তি দ্বারা চরিত্রবান করে দিয়েছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে পথে যেতে যেতে দেখতেন, কোন নাম না জানা ধুলিমাখা গাছ, অনেক কষ্ট করে অচেনা সুন্দর ফুল ফুটিয়ে রাখতো। সে ফুল তোমার প্রেমের গিফট।

যে তোমাকে হারিয়ে গম্ভির হয়ে থাকতেন। তিনি এমন হাসি দিতে চান নি যা তুমি দেখবে না।

যে তোমার ফিরে আসার জন্য অনেক কথা না বলা অবস্থায় বহুদিন অন্তরে পুষে রেখেছিলেন।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে পথে চললে তোমার প্রেমের জোড়ে চেনা অচেনা কত যে পাখি তাঁকে গান শুনিয়ে যেতো, তারপরও তাঁর মন ভালো হতো না।

যে তোমার প্রেমের মধ্য থেকে শতকোটি অন্তরের আপনের থেকে আপন হয়ে উঠেছিলো। ১ জনকে পেতে গিয়ে পুরোবিশ্বকে আবিস্কার ও নিয়ন্ত্রন করা শিখেছিলো।

যে তোমার প্রেমের জোড়ে সবার ভুল বোঝার পাত্র হয়ে উঠেছিলো। তারপরও তোমার প্রেমের জোড়েই সেই ভুল বোঝাবুঝিকে ফুলের বাগান বানিয়ে সবাইকে উপহার দিয়েছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?

যে তোমাকে না দেখে দেখে অস্থির হয়ে উঠে নিজ দেশের রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ প্রধানের ক্ষমতা গ্রহন করার চেষ্টা করেছিলো। তোমার প্রেমের জোড়েই সে এসব করতে জানতেন।

যে তোমাকে পাবার জন্য পৃথিবীর মহারাজাধীরাজ হিসেবে নিজের দ্বায়িত্ব পালন করে যেতো।

যে তোমার প্রেমের মধ্য থেকেই পৃথিবীর সমস্ত যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটিয়েছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রমের জোড়ে মহাকাশ যান “ফ্লাইং সসার” তৈরি করার প্রযুক্তি দিয়েছিলো। আজ যা মানব জাতির গর্বের হাতিয়ার।

যে তোমার প্রেম শক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষের গর আয়ু কয়েকগুন বাড়িয়ে দিয়েছিলো ও মানুষকে চির অমর হবার পথে নিয়ে যাচ্ছিলো।

যে তোমার প্রেম দ্বারা আফ্রিকা সহ সমস্ত কালো মানুষদের সম্পূর্ণ অধীকার প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছে। তুমি তো শ্যাম-কালো তাই সে কালোদের কিভাবে ঘৃনা করতে পারতো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেম বুকে নিয়ে প্রতিবন্ধিদের সেরা সুযোগের কথা বলতেন। কারণ তোমাকে অনেকে বিনা দোষে প্রতিবন্ধি বলেছিলো। সে তা সহ্য করতে পারতো না। তাঁর খুব কষ্ট হতো।

যে তোমার প্রেমকে সম্মান দিতে গিয়ে, তুমি দুরে থাকা অবস্থায় নিজের জন্মদিন পালন করতো না। তারপরও সে ঐ দিন আনন্দে থাকতো কারণ ঐ দিন যে তোমারো জন্মদিন।

যে তোমার প্রেমে পরিপুর্ণ হওয়া মনটাকে কালির অক্ষরে এমন ভাবে মেলে ধরেছিলো, যা অন্যদের অন্তরের ভিতরে নতুন নতুন আনন্দ উপহার দিতো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে অহিংস পথ ধরেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ ক্ষমতা অর্জন করেছিলো। তোমার প্রেমের যাদু তাঁকে অহিংস করেছিলো।

যে তোমার প্রেমের শক্তি দ্বারা বৃদ্ধকেও তরুন বানাতো, তরুনদের শিশু বানিয়ে দেখিয়ে দিতো।

যে তোমার প্রেমের শক্তি দিয়ে মহাবিশ্বকে বশ করে রেখেছিলো। তারপরও মহাবিশ্ব তোমার কাছে কিছু না। মহাবিশ্ব ছেড়ে তিনি থাকতে পারেন কিন্তু তোমাকে ছেড়ে তিনি যাবে কোথায়?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের মধ্য দিয়ে তোমার গুনগান গাইতে গিয়ে অন্যদের আপনজন হয়ে যেতো। তারপরও তুমি তখন পর্যন্ত তাঁর কাছে এসেছিলে না।

যে তোমার প্রেমের জোড়ে সমস্ত নাট্য জগত, মিডিয়া জগত, রাজনীতি জগত, প্রসাশন জগত, সিনেমা জগত, গানের জগত, বুদ্ধিজিবি জগত, শিক্ষক জগত ও গোয়েন্দা জগত সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান জগতের মানুষগুলোর সহায়তায় তোমাকে কাছে নিয়ে এসেছিলো। সবাই তাঁকে সাহায্য করেছিলো।

যে তোমার প্রেমের অস্ত্র নিয়ে এমন সুন্দর ভঙ্গিমায় এগিয়ে এসেছিল, যা দেখে মাফিয়ারাও তোমাকে তাঁর কাছে ফিরিয়ে দেবার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিলো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে এমন ভাবে প্রেমের সহায়তা চেয়েছিলো, তাতে কেউ না করতে পারে নি। হরিজন-শীল-চামার-রিকশাওয়ালা-দর্জি-ফেরিওয়ালা-মুদিওয়ালা-মহাজন সহ সবাই তোমার আর তাঁর প্রেম সুন্দর সংসার দেখতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলো।

যে তোমার প্রেম দাঁড়া অন্য মানুষদের এমন ভাবে ধুয়ে মুছে পবিত্র করে দিয়েছিল যে, লোকগুলো নিজেদের হারানো প্রিয় মানুষটির কাছে ছুটে চলে যেতো।

যে তোমার প্রেমের শক্তি দিয়ে এমন ভয়ঙ্কর সুন্দর হিসেবে আসতো, যা দেখে ক্ষমতাধরগণ থর থর করে কেঁপে উঠে তোমার প্রেমের কাছে নিজেদের অপারগতা বুঝতে পারতো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের জোড়েই বিভিন্ন দেশের সম্মান সূচক নাগরিক হয়েছিলেন। তোমাকে পৃথিবীর সব রাষ্ট্রের মানুষগুলো নিজের দেশের আপনজনের মতোই মনে করেছিলো। তাইতো পুরো পৃথিবীটাই তাঁর কাছে শ্বসুরবাড়ীর মতো ছিলো।

যে তোমার প্রেম দিয়ে তোমাকে জয় করতে গিয়ে বিভিন্ন ন্যাশনাল-ইন্টারন্যাশনাল পদক-পুরঃস্কারে ভূষিত হয়েছিলো। তারপরও তুমিই ছিলে তার বড় পুরঃষ্কার।

যে তোমার প্রেমকে এতো উচ্চতায় নিয়ে রাখতে জানতো যে, বিভিন্ন দেশ তোমার সাথে তাঁকে দেখবার জন্য ব্যাকুল-আকুল হয়ে অপেক্ষায় থাকতো এবং সর্বোচ্চ প্রটোকল দিতো।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের ধনে ধন্য হয়ে বিশ্বমিডিয়ার পজেটিভ কন্ট্রোলার হয়ে গিয়েছিলো। সেই সাথে মিডিয়ার হটকেক তুমি আর সে হয়েছিলো।

যে তোমার প্রেমে ধন্য হয়ে এমন বড় বড় ধন্যবাদ পেতো যা কোনোদিনও আর কেউ পায় নি।

যে তোমার ভালোবাসাকে এমন ভাবে বুকে ও আদর্শে ধারন করে এমন ভাবে নিজেকে ও তোমাকে উপস্থাপন করে রেখেছিল, যা দিয়ে নাটক, সিনেমা, চিত্র, পুস্তক, স্থাপনা, ভষ্কর, গান সহ আরো কত কি যে তৈরি হয়েছিল যা আজও মানুষের চোখে-চোখে, কানে-কানে, মুখে-মুখে, অন্তরে-অন্তরে লেগে আছে। আরও কতো কি যে হবে তা কিভাবে সে তোমাকে জানিয়েছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের যাদুর পরশে মিথ্যা থেকে দুরে থাকতো। সত্য বলতো। সত্য ও মঙ্গলের মধ্যই নিজেকে তিনি প্রবাহিত করে রেখে ছিলেন। তোমার সে চাপাবাজি জানতো না। আর এমন স্বপ্ন তিনি দেখতেন না যা অধরা। তিনি জোড় করে হলেও নিজের ও অন্যদের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে দিতেন।

যে পশু-পাখি, কিট-পতঙ্গ, জংলি জানোয়ারদেরও সম্মান দিতেন। যাতে কেউ তোমার সম্মান নষ্ট না করতে পারে। যাতে তুমি রোগমুক্ত ও সুস্থ্য থাকো সেই আশাই তিনি করতেন।

যে তোমার প্রেম কাহিনিকে সবার সামনে তুলে ধরতে গিয়ে বার বার বাধার সম্মুখিন হতেন। তারপরও তোমাকে ভুলে থাকতে পারতেন না। সর্বঅবস্থায় তিনি অন্যদের আনন্দ ও সত্য উপলব্ধি করাতে জানতেন।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে মানুষকে তাঁদের প্রকৃত সর্বোচ্চ ফিলিংস, সর্বোচ্চ আত্মউপলব্ধি ও সর্বোচ্চ ক্ষমতার অনুভুতি দিয়েছিলেন। তাইতো অনেকে অনেক দিন ধরে তাঁর সাথে থেকে যেতেন। দুরে থেকেও পরম আপন ভেবে গ্রহন করতেন। আজও তা প্রবাহমান সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আছে। এসব তোমার ভালোবাসারই ফলাফল।

যে বাচ্চাদের প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতেন। তোমার প্রেমের সঠিক রূপায়নের স্বার্থে তিনি ও তোমার সংসারে কোনো সন্তান আনেন নি। সন্তান হারাবার জ্বালা বা বিনা দোষে বাচ্চাদের মেরে ফেলার প্রতিবাদ স্বরূপ তিনি তা করেছিলেন। যা তোমার প্রেমেই সম্ভব হয়েছিলো।

যে সমস্ত ভেজাল ও অন্তরের মোনাফেকির সাথে যুদ্ধ ঘোষনা করেছিলেন। যিনি সবাইকে সত্য পথ দেখিয়ে দিতেন। তোমার ভালোবাসা এজন্যই আজ সবাই তাঁকে সম্মান ও শ্রদ্ধা ভক্তি করছেন।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের জোড়ে সারা দুনিয়ার সন্ত্রাস দুর করে দিয়েছিলো? তোমার প্রেম এতো শক্তিশালি হয়েছিলো, যার সামনে পারমানবিক বোমাও লজ্জ্বায় মারা যেতো।

যে তোমাকে একটু দেখার জন্য পুরো বিশ্বকে নতুনের পথে নিয়ে যেতে চেয়েছিলো। সেই চিরসুন্দর সত্যি নতুনের সেদিন বিজয় হয়েছিলো।

যে তোমার প্রেমের রঙে পুরো পৃথিবীর প্রতিটা পলিটিক্যাল দলের মধ্যে সুন্দর আদর্শ চেতনার চর্চা করতে বাধ্য করেছিলো?



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেম ভক্তিতে এমন জনপ্রিয় হয়েছিলো যে, তোমাকে ও তাঁকে দেখার জন্য রাস্তায়-রাস্তায়, মাঠে-মাঠে, পথে-প্রান্তরে, দেশে-দেশে আনন্দ মিসিল জমে যেতো।

যে তোমার প্রেমের জোড়ে এমন হয়ে উঠেছিলো যে, সিনেমার হিরোদের কাছে তোমার-সে হিরো হয়ে উঠেছিল। যাদের সবাই দেখতে আসে তাঁরা তোমার প্রেমের মানুষটিকে দেখতে চাইতো।

যে তোমার প্রেমকে এমন সৌভাগ্যময় করেছিলো যে, ডেক্সটপ ওয়াপেপার, মোবাইল স্কৃন, টি-শার্ট, গেঞ্জি, বিলবোর্ড, গ্রেটিং কার্ডে তোমার ও তাঁর ছবি রাখা হয়। এই ছবি যারা রাখে তাঁদের বিপদ কেটে যায়।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমাকে পাবার পথে ফেসবুক ও ব্লগ ব্যবহার করে নিষেধ প্রাপ্ত হয়েছিলো? তারপরও তাঁর চেষ্টা অব্যাহত ছিলো। তোমার প্রেম মুগ্ধ তাঁর ফেসবুক স্টাটাস পাবার জন্য কোটি মানুষ অপেক্ষা করতো। আর তুমি তাঁর পাশে এসে, যখন একসাথে বসে স্টাটাস দিতো তখন সবাই তোমার ও তাঁর প্রেম ভরা জীবন থেকে শিক্ষা নিত। টুইটারে তোমার আর তাঁর টুইটের কোটি কোটি ফলোয়ার থাকতো।

যে তোমার প্রেম কে কাজে লাগিয়ে মানুষ দেহহীন হবার পরে, মানুষের স্মৃতি ও অনুভুতিকে ভার্চুয়াল ভাবে বাঁচিয়ে রাখার সফল চেষ্টা করেছিলো এবং সেই ব্রেন কে কৃত্তিম দেহ দেবার সফল চেষ্টা করেছিলো।

যে তোমার প্রেম শক্তির জোড়ে স্থায়ি ডিজিটাল শাসন প্রতিষ্টার সফল চেষ্টা করেছিলো। যে সিস্টেমে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করার উপায় বেড় হয়ে এসেছিলো। এখনও সেই সিস্টেমেই পৃথিবী চলবে।



সবাই আছে

শুধু একজন নেই।

কে সে?



যে তোমার প্রেমের দিব্যি দিয়ে আকাশের মেঘ দিয়ে তোমার নাম লিখতো, বিজরী শিখা দিয়ে তোমার নাম লিখতো?

যে তোমার সাথে এমন এক প্রেম করেছিলো যার মধ্যে পৃথিবীর সমস্ত প্রেম কাহিনির স্পষ্ট ছায়া ছিলো। আর এই প্রেমের শেষে মহামিলন ছিলো?

যে তোমার প্রেমে মুগ্ধ হয়ে যে সময় এই লেখা লিখছে, তখন অনেকে তাঁকে ভুল বোঝার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু তারপরও তিনি তাঁর বানী সত্য করে রেখে গিয়েছিলেন।



[বন্ধু! এই কথামালা চিরবাস্তব সত্য কথা। দয়া করে কবিতা/ফিকশন ভাববেন না। যদি কেউ নিজ গুনে ছন্দ খুঁজে আবৃত্তি করেন বা সুর মিলিয়ে কন্ঠে তোলেন। তাহলে আমি খুশি হবো।]



{ভেবে চিন্তে দেখলাম, পৃথিবীতে আমার প্রিয়ার সাথে প্রেম করা ছাড়া অন্য কোনো মুল্যবান কাজ আমার নাই!!!}

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.