নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়ার্ল্ড স্যানিটেশন সিস্টেম ও বিশ্বশান্তি

১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

এশিয়ার তুলনা মুলক গরিব রাস্ট্রগুলো, ল্যাটিন এমেরিকা ও আফ্রিকা মাহাদেশের সব মানুষের জন্য পুরোপুরি নিরাপদ স্যানিটেরি করা আজও সম্ভব হয় নি। একটু চেষ্টা করলেই আমার স্যানিটেশন তো সুন্দর করতে পারি সেই সাথে আমরা প্রয়োজনীয় জ্বালানির একটি অংশও ওখান থেকেই পেতে পারি।



আমাদের অভ্যাস হলো আলাদা আলাদা ট্যাকি বসিয়ে মানুষের মলকে মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া। মানুষের এই সহজাত ও প্রকৃতি প্রদত্ত সিস্টেম নিয়েও যদি আমরা স্বার্থপরতা দেখাই তার দ্বায়ভার কেউ না নিলেও আমি নিয়ে নিলাম।



আমাদের এই পৃথিবী নামক সুন্দর গ্রহটির নিরাপদ স্যানিটেশন করতে কতটা সময় লাগতে পারে? অবশ্যই তা খুব একটা বেশি সময় হবার কথা মোটেও যুক্তিযুক্ত নয়। মহামারি ও বিভিন্ন রোগ আমরা কিন্তু সহযে প্রতিরোধ না বরং স্থায়ী ভাবে দুরে সরিয়ে রাখতে পারছি।



এবার আসি জ্বালানি সংগ্রহ প্রসঙ্গে আলোচনায়, দেখুন আমাদের মল জমার ট্যাংকিকে ব্যাক্তিগত বা পারিবারিক না করলে ভালো হতে বাধ্য। রিং স্লাব এতো ছোট আকারে থাকা উচিত না। আমাদের এই মলের ট্যাংকি কমিউনিটি সিস্টেমে নিয়ে আসতে হবে। কয়েক শত বা কয়েক হাজার মানুষের মল এক জায়গায় জমা হবে। এবং সেই ট্যাংকি এমন ভাবে তৈরি করতে হবে যার সাথে বায়োগ্যাস প্লান্ট সিস্টেম যুক্ত থাকবে। নির্দিষ্ট পরিমান জ্বালানির একক নির্ধারন করে তা অনেক পরিবারের রান্নার জ্বালানি হিসেবে কাজে লাগানো যাবে। তাতে আমাদের রান্নার জ্বালানির জন্য প্রকৃতির সম্পদ গাছের উপর চাপ কম পড়বে। আমরা স্বার্থপরের মতো ভাবি বলেই সমাজের সত্যিকারের উন্নতি হয় না। আই.টি. সেক্টর নিয়ে আমরা কত কি মাথা গামাচ্ছি। তার থেকে কি আমাদের এই জ্বালানি ইস্যু ছোট বিষয়? অবশ্যই না। আগে আমাদের মানব জাতির মৌলিক বিষয় তারপর বিলাসিতা।



মানুষ বেঁচে না থাকলে আমরা বিলাস সামগ্রি দিয়ে কি করবো?



আমার এই প্রস্তাবে সবদেশের সরকার, দাতা সংস্থা ও নন গভমেন্ট অর্গানাইজেশন কে দ্রুত কাজ করার জন্য বলছি। আশাকরি আমরা এই কথার বাস্তবায়ন যত দ্রুত সম্ভব করতে পারবো।



কমোডে বসলেই মানুষ অন্য কিছু হয়ে যায় না। আপনি নিরাপদ ভাবে হাগু করতে পারছেন বলেই আপনি বড় কিছু হয়ে যান নি, আপনি অন্যকে যখন নিরাপদ ভাবে হাগু করার সুযোগ দিতে পারবেন তখন আপনি কিছু একটা হয়ে গেছেন। আর তা হলো একজন মানুষ হিসেবে অন্যদের সুখ দেয়া। আশাকরি আপনাদের পাশে আমাকে রাখবেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.