![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।
“বাংলাদেশ” এর নামের মতোই সুন্দর আরো দু’টো নাম “ইত্যাদি” ও “হৃদয়ে মাটি ও মানুষ”। এ দু’টো যে কোনো টিভি অনুষ্ঠান তা মনে হয় না। মনে হয় “ইত্যাদি” ও “হৃদয়ে মাটি ও মানুষ” নিজের খুব চেনা আত্মিয়।
আমি আমার অন্তরের অন্তর দিয়ে এই দুটি টিভি অনুষ্ঠানের কর্নধার সম্মানিত হানিফ সংকেত সাহেব ও সম্মানিত শাইখ সিরাজ সাহেব কে শ্রদ্ধা, প্রেম, ভক্তি ও প্রনাম জানাচ্ছি। আমি আজ তাঁদের একটু সমালোচনা করতে চাই। নিজেদের আপনজনদের সমালোচনা করা ভালো।
আমি ছেলে বেলা থেকেই এই দুটি অনুষ্ঠানের দর্শক। যখন বিটিভি কতৃক নির্মিত ইত্যাদি এবং মাটিও মানুষ প্রচার হতো তখন থেকেই আমি এই দুটি অনুষ্ঠানের সাথে পরিচিত হয়ে উঠেছিলাম।
“ইত্যাদি” ও “হৃদয়ে মাটি ও মানুষ” দু’টো অনুষ্ঠানের নাম আজ খুব বড় একটি ট্রেড নেইম হতে পারতো। দক্ষ ম্যানেজমেন্ট করা হয় নি তাই আজও স্পন্সরের পিছনে ঘুর ঘুর করতে হয়। বাংলাদেশের ম্যাক্সিমাম কৃয়েটিভ মানুষই তাদের ট্রেডাজাইশনের ব্যাপারে উদাসীন। হয় নি, তাতে কি হয়েছে? হবে না কে বলেছে?
তাঁরা দুজন শুধু শুধু নিজেদের বন্দি করতে শিখেছে। কেউ ইচ্ছে করে বন্দি থাকলে কার কি করার থাকে? কনফিডেন্স থাকা ভালো কিন্তু অতিচালাক ভালো না। বাংলার গুনিদের মাথায় দিনের পর দিন কাঁঠাল ভেঙ্গে খাওয়া হবে আর সাধারন মানুষ তা তাকিয়ে দেখতেও পারবে না। স্বাভাবিক চোখের উপর না হয় ধোকাবাজি করা যায়। হৃদয়ের প্রেমের চক্ষুকে কে অবরুদ্ধ করে রখবে বলুন?
বন্ধু! আগে আমাদের সামর্থ বুঝতে হবে। কৃয়েটিভিটির সবটুকু ঢেলে দিতে না জানলে সেই কৃয়েটিভিটির কোনো দাম নেই।
সেই ইত্যাদির প্রতিটি পর্বে পর্বে বহু আগে আমি যে সব আইডিয়া দেখেছিলাম। তা আজ প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু ঐ সব আইডিয়া বিদেশি মিডিয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ফরমাট হিসেবে আমাদের মিডিয়ার কাছেই বিক্রি করে যাচ্ছে। আমরা কেনো এই সব কাজে প্রফেশনাল হতে পারি না। আমরা কেনো একটি মজার সেগমেন্টকে আলাদা করে উপস্থাপন করতে পারি না। কোনো আইডিয়াই ছোট না। কিন্তু সম্মানিত হানিফ সংকেত সাহেবের ওভার ইন্টারলেজেন্সির জন্য তিনি নিজের অনুষ্ঠান কে ছোট করে ফেলেছেন। যার একটি ইত্যাদি’র মতো বৈচিত্রপূর্ণ অনুষ্ঠান আছে তিনি কেনো মিডিয়ায় এতো কম অনুষ্ঠান করবেন? ইত্যাদির যে সেগমেন্টগুলো জনপ্রিয় ছিলো তা দিয়েই এক একটি ইন্টারন্যাশনাল মানের অনুষ্ঠান করা সম্ভব? হানিফ সংকেত সহেব পাগলের সাথে ছাগল আর বংশের সাথে ধ্বংস মিসিয়ে কাব্যিক ঢংয়ে ইত্যাদি অনুষ্ঠান উপস্থাপন করেন। যে কাব্যিক ঢংয়ে পারে সে গম্ভির ও ওয়েটফুল ভাষায়ও পারার কথা। তিনি তার গুনকে একটি লিমিটেশনের বাইড়ে নিয়ে যেতে চাচ্ছিলেন না। যা দেবার ক্ষমতা আছে তিনি যদি না দেন – তাহলে তো ফাঁকা জায়গা দিয়ে বাজে কিছু ঢুকে পড়বেই। আজ ইত্যাদি বড় একটি উনুস্টিটিউট হতে পারতো। আজ ইত্যাদি এর ট্রেড নেইমের বলে বিড়াট বড় পরিসরে অনুষ্ঠান নির্মান ও এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষন দেয়া যেতো। দেখা যায় যে স্পন্সর ইত্যাদি এর স্পন্সরশিপের দ্বায়িত্ব নেয়, সেই নামটি ইত্যাদি নামটির সমপর্যায় তো দুরের কথা। ধারে কাছেও না। নাটক বা অপরিচিত হলে এক কথা। ইত্যাদি নাম নিয়ে কি আজ কোনো ইন্ডাষ্ট্রি করা যেতো না? ইত্যাদি নাম দিয়ে কোনো বিনোদন মুলক শিক্ষা চালু করা যেতো না? ইত্যাদি নাম দিয়ে কি কোনো প্লেয়িং/স্পটিং ক্লাব করা যেতো না? যার মালিকানা থাকতো সম্মানিত হানিফ সংকেত সাহেবের। আজ হৃদয়ে মাটি ও মানুষ বা মাটি ও মানুষ অনুষ্টান হিসেবেই কেনো থাকবে? শাইখ সিরাজ কি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ বা মাটি ও মানুষ নিয়ে এন.জি.ও. করার যোগ্যতা রাখতেন না?
তারা নিজেদের নিজেরাই বন্দি করে রেখেছে। তারা নিজেদের ঠকিয়েছে। আমার বিশ্বাস তাঁরা মাল্টি ম্যানেজমেন্ট করতে পারতেন। তারা একাধিক সি.ই.ও. নিয়ে একাধিক প্রতিষ্ঠান ডেভেলপ করতে পারতেন। আজ কোনো টাকার দোহাই চলবে না। আপনারা সুযোগ পেয়েছিলেন। কতো আবোল-তাবোল, বাজে, নষ্ট মানুষ হাজার হাজার কোটি লোন পেলেও এই সব গুনিদের টাকার দরকার হয় না। সরকারকে না বললে সরকার কেনো এসে আপনাদের সাথে দাঁড়াবে? এই দু’জন সম্মানিত মানুষ কেনো লোন পাবে না বা চাইবে না? তাঁদের হাতের ইনভেস্ট কি অলাভজনক হতে পারে? এদের ফেস ভ্যালুকে এরা অবহেলা করেছিলো। আমি নিজেকে বোঝাতে চাইতাম তাঁরা তাঁদের শক্তি সম্পর্কে অবগত। আজ এই সময়ে এসে তাঁদের ব্যার্থ বলেই মনে হচ্ছে। তাই বলে আমি আমার অন্তরের হাল ছাড়ছি না। যা করা হয় নি, আজ তা করা হবে। যা কোনোদিন বলা হয় নি, আজ তা বলা হবে। এতোদিন যা দেখানো হয় নি, আজ দেখানো হবে।
পলিটিশিয়ানরা মিডিয়ার মানুষদের নিয়ে শুধু খেলাই করতে জানে। কাজে অকাজে ইউজ করতে জানে। তাঁরা সত্যিকার অর্থেই টিভি মিডিয়াকে টিভি ইন্ডাস্ট্রি করে গড়ে দেবে কেনো? তাঁদের কাজ পলিটিক্স। মিডিয়া পারসনরা সরকারের সাথে সরাসরি কথা বলে নিজেদের লাভজনক প্রজেক্ট নিয়ে নিবেন। তাতে নতুন নতুন মানুষ উপরে ওঠার রাস্তা পাবে। ইত্যাদি কি আমাদের কম দিয়েছে? সেই তুলনায় ইত্যাদি নিজের জন্য কি করেছে? আমরা সাধারন মানুষ কোনো অনুষ্ঠানের প্রেমে পড়ে যাই। আমাদের কাছে ঐ অনুষ্ঠান ঐশ্বরিক বলে মনে হয়। তাই আমরাও আজ চিন্তা ভাবনা করি। আজ পত্র কাউকে দেখলাম না যারা ইত্যাদির সমালোচনা করে ইত্যাদির চিঠিপত্র বিভাবে/সেগমেন্টে কথা বলেছিলো। কৃয়েটিভ আইডিয়া নদীর মতো প্রবাহমান। কারও যদি ছোট্ট একটি নদী থাকে তখন সে আর তার নদীকে বড় করতে চায় না আর সমুদ্র তো বহু দুরের স্বপ্ন মাত্র। আইডিয়া দিয়ে আইডিয়া আসে। আর তেল দিয়ে মহাতেল আসে। সেই মহাতেল এতোবেশি পিচ্ছিল যে, তার ভিতরে অনেক মানুষ একসাথে আছাড় খেয়ে পরে যায়। আমাদের মিডিয়ার হয়েছে এই দশা। কি দিয়েছে রাজনিতিক দল বা সরকারে থাকা ব্যাক্তিবর্গ। ইত্যাদি ও মাটি ও মানুষের যে বয়স ঐ সমবয়সি বা তার থেকে ছোট ছোকরাও আজ রাজনিতি, কৃমিনালি, ভুয়া গার্মেন্ট, ভুয়া ব্যবসা ও অন্য অবৈধ পথে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে। ঐ তুলনায় নিজেদের যারা ব্রান্ড ম্যান করে মানুষের অন্তরে ঠাই নিয়েছেন তারা কি পেয়েছেন? বাটপারি না করতে পারা এই সমাজে দুর্বলতা? হাজার কোটিপতি গেলে কোটিপতির অভাব হবে না কিন্তু একজন কৃয়েটিভ মানুষকে হারিয়ে ফেললে কোথায় পাবো? মিডিয়াকে পঙ্গু করে ডেভেলপ করা যায় না।
আমি যদি আপনাদের প্রশ্ন করি, “বাংলাদেশে কোনো ইংরেজী ভাষার চ্যানেল নাই কেনো? কি উত্তর দিবেন?”
চ্যানেল আই (ইমপ্রেম), এটিএন মিডিয়া এরা যদি ইংরেজী চ্যানেলের অনুমুতি চায় বা লাইসেন্স চায় তাহলে তা কি দেশের জন্য ভালো ছাড়া খারাপ হবে? আরো যারা আছেন তারাও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। বিটিভিকে ঘিলুলেস করে রাখা হয়।
ইত্যাদি নামের একটি আলাদা চ্যানেল করে হানিফ সংকেত কে দিলে আমাদের বাঙালি দর্শকরা আরো বহুকিছু পেতো না। সেই সাথে স্টার জলসার ডেইলি সুপের হার্ডস্টোক কম হতো। স্টার জলসার দোষ নেই কিন্তু স্টার জলসায় যে সব ডেইলি সুপ প্রেজেন্ট করা যায়। তাকে কোনোভাবেই ডেইলি স্যুপ নামে ডাকা যায় না। ঐ ডেইলি স্যুপ সম্পর্কে এক লাইনে বলা যায় “এগুলো মানসিক রোগি তৈরি করার কারখানা”। মানসিক ডাক্তাররাও আজ ডেইলি স্যুপ দেখে মানুষিক রোগি হয়ে মহান ডাক্তারি কর্তব্য পালন করছে।
শাইখ সিরাজকে একটি আলাদা চ্যানেল দিয়ে তাতে যদি শুধু কৃষি ভিত্তিক অনুষ্ঠান প্রচার করতে দেয়া হতো, তাহলে কি মানুষের অমঙ্গল হতো? আমাদের কৃষি ভিত্তি টেলিস্ট্রেরিয়াল চ্যানেল দিলেও অসুবিধা কিসের? প্রয়োজনে ঐ চ্যানেলে কোনো প্রকার সংবাদ থাকবে না। এই সব সেক্টর গুলোয় কি বড় ধরনের কর্ম সংস্থান হতো না। আজ কতো বাটপার এন.জি.ওর মালিক হয়ে প্যারাডো গাড়িতে চলে। আর শুধু কৃষির জন্য মাটি ও মানুষ নামের এন.জি.ও থাকলে কার ক্ষতি হতো। যার চেয়ারম্যান থাকতেন সম্মানিত শাইখ সিরাজ সাহেব। কারণ তিনি ঐ সব ভালো বোঝেন। এমন একটি চ্যানেল আজ তৈরি করা হলে, ১সেকেন্ডও মানসম্মত অনুষ্ঠান নিয়ে ভাবতে হবে না। মাসের পর মাস চালানোর মতো অনুষ্ঠান হাতে আছে। যা পুনঃপ্রচার করারও দরকার হবে না। ঠিক তেমনি ইত্যাদি নামক টিভি চ্যানেল হলেও একই কথা প্রযোজ্য। লাইসেন্স দিতে দোষ কোথায়? তাঁদের কি অভিজ্ঞতা বা অন্য সব কিছু নাই।
ফাগুন অডিও ভিশনের অনুষ্ঠান ইত্যাদি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে প্রতিকি প্রতিবাদ হিসেবে কাসেম টিভি নামে টিটকারি করা হয়। আজ যে ইত্যাদি নিজে একটি উপকারি টিভি চ্যানেল হতে পারে- তা আপনারা বলেন না কেনো? সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়াজ উদ্দিনের ছেলে যদি ১০০% লোনে ইনভেস্টমেন্ট সুযোগ পায় তাহলে কনস্টাকটিভ ও জাতির উদ্দ্যেশ্যে কল্যাকর চ্যানেল প্রদানে ১০০% লোনে ইনভেস্টমেন্টের সুযোগ দিলে কার এমন কি ক্ষতি হবে? টিভি চ্যানেল কি কখনও মালমেটিরিয়াল নিয়ে পালিয়ে যাবে? তাঁদের নামের কি দাম নেই। “হানিফ সংকেত” ও “শাইখ সিরাজ” নেইম ভ্যালু কয়েকশ কোটি টাকা দিয়েও নির্ধারন করা যাবে না। তাহলে চ্যানেল দিতে দোষ কোথায়।
কৃয়েটিভ মানুষদের হায়ার ম্যানেজমেন্টের নামে আটকে রাখতে হয় না। তাঁদের ম্যানেজমেন্টের একদম উপরে রাখতে হয়। এতে কোনো প্রকার ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে না।
আমরা যদি এক বা একাধিক টিভি চ্যানেলকে ইংরেজী ভাষায় কাজ করার সুযোগ দেই। তাহলে আমরাও অনুষ্ঠান বিক্রি করতে পারবো। আমাদের ড্রামা সিরিজ, এন্টারটেইনমেন্ট বেইড শো, ফান শো, ফান গেইম, কুইজ সহ বহু কিছু ইংরেজীতে তৈরি করার মতো সুযোগ আছে।
আমি এই পৃথিবীর কৃয়েটিভ মানুষগুলোর সর্বোচ্চ অবস্থান দেখতে চাই। অবশ্যই তা তাঁদের মেধার ভিত্তিতে। একজন কৃয়েটিভ মানুষ যদি নিজের প্রতি হেয়লী হয়। তখন তাকে রাষ্ট্রের অন্য সব বোদ্ধা মানুষের দ্বারা সাহায্য দেয়ার মন মানুষিকতা থাকতে হয়। তা না হলে বয়স বাড়ে আর আফসোস ও বাড়ে।
আমি আজ এই পবিত্র রমজান মাসে ইফতারের মূহুর্তে বলছি। সরকারকেও বলছি আর হানিফ সংকেত ও শাইখ সিরাজকে বলছি। আপনাদের পা ধরে বসে রইলাম। ইত্যাদি ও মাটি ও মানুষ নামের দুটো চ্যানেল চালু না হওয়া পর্যন্ত পা ছাড়বো না। প্রধানমন্ত্রীর মন যতই শক্ত হোক পা কিন্তু নরম। ঐ নরম পা শক্ত করে চেপে ধরলে অনুমোদন না দিয়ে কোথায় যাবে? পা যখন ধরেছি ধরার মতোই ধরেছি। আমাদের প্রজন্মের দিকে তাকিয়ে হলেও আপনাদের এগিয়ে আসা উচিৎ। মনে করবেন নতুন কর্ম সংস্থানের জন্যই আমি আপনাদের পা ধরেছি।
কর্ম সংস্থানের প্রসংগ যখন এলো, তখন অন্য একটি ব্যাপারে একটু বলি, আমাদের মতো মফস্বলে যারা বাস করে। তাদের জন্য বর্তমানে অটোরিক্সা একটি প্রধান বাহন হয়ে উঠেছে। আমরা যদি মেয়েদেরকে অটোরিক্সা চালানোতে নিয়ে আসি। আর সেই সব যানে শুধু মহিলারা বাধ্যতামুলকভাবে চলবে। তাহলে দেখবেন অনেক ঘরের অশান্তি কমে যাবে। যৌতুক নামের অভিশাপ কমে যাবে। সহয কিস্তিতে এন.জি.ও. গুলো এগিয়ে আসতে পারে। ২৪ঘন্টার মধ্যে ১৬ ঘন্টা অটো চলে। সেই ১৬ ঘন্টাকে ৮ঘন্টা হিসেবে দুটো শিফট করা হয়। তাহলে একটি অটোযান দিয়ে দু’জন নারীর কর্মসংস্থান হবে।
এরকম ভাবে কারিগরি প্রশিক্ষণের মধ্যে নাপিত বা চুলকাটা শিখানো যায়, এই সেকসনে বিশাল সংখ্যক মানুষের কর্ম সংস্থান করা সম্ভব। বাংলাদেশে যে পরিমান সেলুন আছে তার তিনগুন সেলুন সংখ্যা বাড়লেও, সংসার চালানোর মতো আয় হবে। এরফলে নিন্মবিত্ত থেকে নিন্মমধ্যবিত্তের সংখ্যা বেড়ে যাবে। এরকম থোকা থোকা আইডিয়া দিয়েই দেশের অর্থনিতিক মুক্তি সম্ভব। সবার আইডিয়াই দামি।
প্রসংগে আসি, আজ পর্যন্ত ইত্যাদি কে কম সংখ্যক মিডিয়া বিমুখ অসাধারন গুনের সাধারন মানুষের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে? তাদের কি পুরষ্কার দেয়া হয়েছে? স্পন্সর কম্পানির প্যাক, গাছ, বই ইত্যাদি ইত্যাদি। আসল পুরষ্কার কোথায়? ইত্যাদি নাম অংকিত একটি করে এ্যাওয়ার্ড কাপ দিলে কয় টাকা লাগতো? ইত্যাদি ও হৃদয়ে মাটি ও মানুষ আলাদাভাবে এ্যাওয়ার্ড চালু করতে পারতেন। তানা করে তারা এ্যাওয়ার্ড গ্রহন করে অথবা অনেক ক্ষেত্রে এ্যাওয়ার্ড গ্রহন না করে নিজেদের সম্মানিত বোধ করে। চ্যানেল আই পুরষ্কার থাকলে ইত্যাদি ও হৃদয়ে মাটি ও মানুষ এ্যাওয়ার্ড/পদক কেনো থাকবে না? আমি খুব সহযে বলছি কৃয়েটিভ মানুষের সন্তান যে কৃয়েটিভ হবে এমন কোনো কথা নেই। তাই নিজেদের সন্তানের কথা ভেবে হলেও নিজের কৃয়েটিভিটি দ্বারা সুসংগঠিত একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করে যেতে হয়। মিডিয়া বিজনেস ভিন্ন জিনিস। সেখানে দির্ঘ প্লান করা সম্ভব হয়। নতুবা স্থায়ী ইন্টারন্যাশনাল প্যাটেন্ট লাইসেন্স পাওয়া ফরমাট নিজের করে রাখতে জানতে হয়। একজন ফজলে লোহানি হানিফ সংকেতের বাপের থেকেও বড়। এটাই নিয়ম। মানুষ তার আদর্শের বাহক রাখতে পছন্দ করে। এটা প্রকৃতির নিয়ম। এজন্য নিজের সন্তানদের মধ্যে নিজের আদর্শকে ঠুকিয়ে দেবার পরিবেশ রাখতে হয়।
আমরা নিজের দেশকেও গরিব ভাবি আর নিজেকেও গরিব ভাবি। যাদের মেধা আছে তারা কখনও গরিব হয় না। মেধা দিয়েই মানুষ সবকিছু অর্জন করে। আজ আমাদের মেধার দুয়ার খুলে দিতে হবে। একদম উজার করে দিতে জানতে হবে। মিডিয়া আর সরকার দুটো সম অবস্থানে থাকবে সেই সাথে বিরোধি দল ও অন্যান্য দলও ছুটে আসবে। পলিটিশিয়ানদের নেগেটিভ ডায়ালোগকে মিডিয়ায় স্কিপ করুন। গোপিস বন্ধ করুন। মিডিয়ায় যারা অনস্কৃনে কাজ করে তারা মানুষ। তাদের পারসোনাল লাইফ স্বাভাবিক ভাবে ড্রিল করার অধিকার আছে। যখন মুখ গোমরা করে বা গম্ভির হয়ে থাকার সময় তখনও যদি জোড় করে হাসতে হয়। তখন সেটা হাসি না, তখন সেটা আজাব হয়ে ওঠে।
আমাদের গুনি আছে। মেধা আছে। তারা আমাদের প্রজন্মের পর প্রজন্মের জন্য পথ তৈরি করে যাবেন। ওয়র্ল্ট ডিজনির পার্কে ঘুরে এসে মজা পেলেন আর বাসায় সন্তান টম এ্যান্ড জেরি দেখলেন। তাতে লাভ কার? যদি আইডিয়া দেখে আইডিয়া কৃয়েট করতে না পারেন, তাহলে জীবন বৃথা। আশাকরি ইত্যাদি এবং মাটি ও মানুষ একদিন ওয়াল্ট ডিজনির থেকেও বড় প্রতিষ্ঠান হবে। ডিজনি সাহেবের অর্থ করি ছিলো না কিন্তু স্বপ্ন ছিলো সেই সাথে চেষ্টা ছিলো। আমদের মানুষগুলো চেষ্টা করে কিন্ত আগে ভাবে না, ফলে সেই চেষ্টা হয়ে যায় ব্যার্থ চেষ্টা।
টক-শো’তে সারাদিন বক্তা-বোদ্ধারা বক বক করেন। গুনিদের মৃত্যুর পরে পদক দেয়া হতো। এখন একদম শেষ জীবন গুনে পদক দেয়া হয়। এতো দেরিতে পদক দিলে সেই পদক কি কবরে নিয়ে যাবে? পদক পেয়ে যদি সবাইকে দেখাতেই না পারে সেই পদকের দরকার নাই। এখন পর্যন্ত আমি দেখলাম না জীবন্ত কিংবদন্তিদের গুন নিয়ে কোনো আলোচনা অনুষ্ঠান বা কোনো টক-শো হয়েছে। গুনি মারা যাবে। শহিদ মিনারে লাস যাবে। এইতো। মৃত্যু মানুষকে নিয়েও প্রটোকল। মেধা বা চেতনা কখনও মরে না। নীতি মৃত্যুহীন।
গুনিদের মৃত্যুর পর বড় একটি ছবি লাগিয়ে, আলোচনার পর আলোচনা। ঐ আলোচনার কোনো দাম নেই যদি না তার জীবিত সময়ে সুযোগ থাকা স্বত্তেও দাম না দেয়া হয়।
আমি না হয় ব্লগে বললাম। তারপর জানাশোনা আছে। সামনা-সামনি না হোক মনে মনে। তাই হয়তো এই কথা পৌঁছে গেলো।
কিন্ত আজ যদি আমি না লিখে, এই কথাগুলোই কোনো টক-শোতে শুনতে পেলে বেশি খুশি হতাম। যেখানে হানিফ সংকেত বা শাইখ সিরাজ থাকতো না। কিন্তু স্টুডিও তে তাদের বিশাল বড় ছবি থাকতো। আর জারা টকশোতে কথা বলতো তাদের মন হতো অনেক বিশাল। সবাই বলে কে কার জন্য করে। এসব নিরাশামার্কা কথা ছেড়ে দিন।
মানুষের গুনগুলো নিয়ে আলোচনা করুন। মৃত্যুর পর আলোচনার অনেক সময় আছে। জিবিত থাকা জীবন কখন ফুরিয়ে যায় তার গ্যারান্টি নাই। এইজন্য নোবেল সাহেব তার উইলে জীবনীকালে নোবেল পুরষ্কার দেবার কথা বলে গেছেন। তারপরও নোবেল কমিটির অতি চালাকিতে অনেক সত্যিকারের গুনিরাও পুরষ্কার বঞ্চিত হয়েছেন। অসময়ে মরে গিয়ে নিশ্চিত নোবেল পায় নি। এভাবে চলে না।
উত্তম কুমার তার জীবনী কালে পুরষ্কার পায় নি। তাই বলে কি আমরা তাকে ভুলে যেতে পেরেছি। আসলে উত্তম কুমারের উদাহরন এই সময়ে এসে খাটে না। আজ আমরা স্বাধীন।
বাংলাদেশে স্বাধীনতা কথাটি উচ্চারন হলেই সবাই ভেবে নেয় ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের কথা বলা হচ্ছে। স্বাধীনতা সর্বদা চিরন্তন প্রবাহমান ঘটনা। আমাদের গুনিদের আগে স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে।
আশাকরি আমরা আমাদের ভালোটা বুঝতে পারবো। আপনাদের দীর্ঘায়ু ও কল্যান কামনা করছি। মহান আল্লাহ্ আপনাদের সহায় হোন।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ওনারা দুজন শুধু উপস্থাপক নয়। ওনারা প্লান মেকার ও নতুন নতুন আইডিয়ার প্রবক্তা।
আমাদের অবশ্যই মেধা কে সম্মান করলেই চলবে না। সরকার বা অন্য কোনো মাধ্যম থেকে পথ তৈরি করে দিতে হবে। প্রধানত বিপুল পরিমান অর্থ। অর্থ ছাড়া মেধার প্রকাশ কঠিন।
ইত্যাদি এর মতো একটি অনুষ্ঠান কেনো তাড়াহুড়া মার্কা হবে? যারা সারাদিন মেধা ঢালতে জানে তাদের কে আমরা কিভাবে ৩মাসে ১বার ঘন্টা খানেক সময়ের জন্য পেয়ে মুগ্ধ হই?
ডা: জাকির নায়ক একজন মডেল হয়ে আছেন। তিনি না হয় ইসলাম নিয়ে একাই কাজ করে চ্যানেল চালাচ্ছেন। সেখানে বিনোদন আর কৃষির শাখার অভাব নেই। এই দু'জন দুটি চ্যানেল নির্দিধায় চালাতে পারেন। টেলিস্টেরিয়াল কাম স্যাটেলাইট দিলে আমার দেশের মানুষ উপকৃত হবে।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দুটো অনুষ্ঠান খুব জনপ্রিয় এবং একই সাথে উপস্থাপকদ্বয়ও জনপ্রিয়।
ধন্যবাদ, ভাই আসিফ-উদ-দৌলাহ্।
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনার ধন্যবাদ আমি এই মুহূর্তে গ্রহন করতে পারছি না। যেদিন দুজনের দুটি নিজস্ব চ্যানেল "ইত্যাদি" ও "মাটি ও মানুষ" নিজ চোখে টিভিতে দেখবো। সেদিন সবার ধন্যবাদ গ্রহন করে নেবো। আমার জাতি সুখি হলে আমি সুখি।
জাতি সস্তা বিনোদন পেতে পেতে সস্তা হয়ে গেছে। ভালো অনুষ্ঠান দেখার মাধ্যমে জাতিকে দামি করার এই প্রস্তুতি আপনি আমি নিয়েছিলাম।
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: ভাইজান, ব্যাক্তিগত ভাবে এই ২জন মহান মানুষের সাথে পরিচয় আছে? বা তাদের সাথে চলাফেরা বা সময় কাটিয়েছেন কি? ১/২ ঘন্টা না ২/৩ মাস বা বছর??
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: এটা কোনো মুখ্য বিষয় না।
একজন সৃষ্টিশিল মানুষের ব্যক্তিগত জীবন তার সৃষ্টির মাধ্যমেই বোঝা যায়।
আমি আমার দেশের দুরদৃষ্টি কল্যান জ্ঞানে এই কাজ অবশ্যই সম্পন্ন করবো।
আপনারা আমার পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ!
ভালো কথা! আমি তাঁদের সাথে সময় না কাঁটালেও, তারা এসে আমার সাথে মাসের পর মাস সময় কাটিয়ে যাচ্ছে।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৭
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: মাসের পর মাস সময় কাটিয়ে যাচ্ছে আপনি সময় না কাটালেও!! অনেক উচু মাপের কথা।
ভাল অনেক ভাল, আছি আপনার পিছনে। ধন্যবাদ
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কতদিন আর এ জীবন : কতো আর এ মধু লগন। (সুবির সেন)
আমি আপনাদের সকলের পিছনে আছি। আপনারা ত্যাগী বীর। আপনারা এক্সিকিউশন করবেন। আপনাদের মধ্য থেকেই লিডার বেড় হয়ে আসবে। আমার এই একাকি পথে আপনাদের পেয়ে আমি মুগ্ধ। আপনারাও লিখবেন।
এভাবে সবার কৃয়েটিভিটি দিয়ে আমরা পৃথিবীকে মহাবিশ্বের রাজধানী বানিয়ে ফেলবো।
৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২০
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: একজন সামান্য মিডিয়া শ্রমিক হিসেবে যতটুকু সম্ভব হয় আপনার পিছনে আছি ভাইজান।
আপনি চমৎকার লেখেন ভাইজান। আপনার সব পোষ্ট কপি করে ল্যাপটপে নিয়ে রেখেছি, কাজের ফাঁকে পড়ে ফেলবো। মাত্র অফিস থেকে, ঈদের কোন ছুটি নাই। এই হলো সামান্য মিডিয়া শ্রমীকের জীবন।
অনেক ভালো থাকবেন।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০২
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনার আন্তরিকতায় আমার খুব ভালোলাগছে। যদি কোনোদিন সুযোগ হয় দেখা হবে। সামনা সামনি কথা হবে। জানেন বন্ধু! সকলের মধ্যে থেকেও আমি বড্ড একা।
আমাদের দেশটা পৃথিবীর আচল। আমি আপনাদের সামনের কাতারে দাঁড়াবার জন্য আসিনি। আমি আপনাদের ভালোবাসতে ও ভালোবাসা পেতে এসেছি। এই টিভি চ্যানেল সরকারের অনুমোদন দেয়া খুব বেশি প্রয়োজন। তা না হলে আমার কৃষকেরা কিভাবে আইডিয়া পাবে। যোগাযোগ করবে। তারা মধ্যবর্তি দালাল শ্রেণীর খপ্পর থেকে কিভাবে বাঁচবে বলুন।
সুষ্ঠ বিনোদনের জন্য এই মুহুর্তে হানিফ সংকেত স্যারের কোনো বিকল্প নাই। তিনি পারেন। তিনি সাধারন মানুষের সাথে খুব সহযে যোগাযোগ করতে পারেন।
আশা করি গড আমাদের সহায় হবেন। দোয়া রাখবেন। কৃতজ্ঞতা রইলো।
৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: আরে কি বলেন, পৃথিবীতে সবাই একা, আবার কেউ একা নয়। আর বন্ধু যেহেতু বলছেন দেখা হতেই হবে ইনসআল্লাহ্।
নিজেকে একা ভেবে কষ্ট পেয়ে লাভ কি বলেন? আমরা থাকতে আপনি একা এটা হতেই পারেনা। ভাল থাকবেন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০০
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনারা যদি স্বশরীরে আমার পাশে থাকতেন বুঝতেন আমি কতো একা। এই একাকিত্ব থেকেই আমি অনেক কিছু শিখেছি। কেউ যদি আমার মুনকে আমার কাছে এনে দেন। তিনি হবেন আমার শ্রেষ্ঠ বন্ধু।
বন্ধু প্রেমের মধ্যে কোনো সান্তনা থাকতে হয় না।
আমি জানি আপনারা আমার কাছে আছেন। তাইতো আমি জনমানুষের অধীকার ও সুন্দর বিনোদনের জন্য। সরকারের নিকট ইত্যাদি এবং মাটি ও মানুষ নামের দুটি টেলিস্টেরিয়াল কাম স্যাটেলাইট চ্যানেল অনুমোদন দেবার জন্য পায়ে ধরেছি।
আমি একা থাকি তাতে অসুবিধা নাই। আমার বাংলাদেশের মানুষ যাতে আনন্দে থাকতে পারে ও দুখঃ ভুলে থাকতে পারে সেটাই আমার পরম চাওয়া। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪০
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: বন্ধু, তোমার কথা শুনে খারপ লাগছে। তবুও বলি
''ভাবছো তুমি ভাবনা নিয়ে কোথায় যাবে?
ভয় পেয়ো না জীবন তোমায় পথ দেখাবে...''
আমরাতো তোমার সাথেই আছি। তুমি কোথায় থাকো জানতে পারি??
০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০৮
মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: বন্ধু গো! আর সইতে পারি না, বড় বিষ জ্বালা এই বুকে। তাই দেখিয়া, শুনিয়া, খেপিয়া গিয়াছি যাহা আসে কই মুখে। (নজরুল, আমার কৈফিয় কবিতা)
বিশ্বাস করুন বন্ধু আমার আর বঁচতে ইচ্ছে হয় না। এই পৃথিবীটা অনেক বেশি অসুন্দর হয়ে আছে। আমি প্রেমহীন হয়ে আমার মুন কে ছাড়া কি নিয়ে থাকবো?
আসিফ
সিইও/মালিক
মেরী কম্পিউটার্স
কাশিপুর বাজার, বরিশাল।
০১৭১৭ ০৪৪৯১৯
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
আরজু মুন জারিন বলেছেন: হানিফ সংকেত , শাইখ সিরাজ দুইজন ই ব্র্যান্ড নেম এর মত। তাদের নাম এ যে কোন অনুষ্ঠান চলার কথা। অবশ্য তাদের নাম এই অনুষ্ঠানের নাম এ চ্যানেল হতে পারে, তাই হওয়া উচিত। দুইজনে প্রতিভাবান উপস্থাপক। এ আমার ও মত আপনার মত। যথাযথ কতৃপক্ষের অবশ্য খেয়াল করা উচিত এ বিষয়ে।
আপনার পোস্ট টির জন্য অনেক ধন্যবাদ।অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য।