![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ।ইসলাম সব সময় পরিস্কার থাকার কথা বলেছে। মাহে রমাদানে রোজার মাসে দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকার ফলে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে। তাই অফিসে আসার আগে দাঁত ব্রাশ করতে পারেন । অধিকতর সতর্কতার জন্য জেল ব্যবহার না করে কম স্বাদের হুয়াইট পেষ্ট ব্যবহার করুন। রোজা ভঙ্গ হবার কারণ গুলার মধ্য স্বাদ গ্রহণ মাকরুহ হবে । যদিও এখানে উদ্দেশ্যটা স্বাদ গ্রহণ নয়। কেউ দাঁত ব্রাশ করার সময় পেষ্ট গিলে ফেলেছে এমন কখনো দেখা যায়নি।
যখন টুথ ব্রাশ বা পেষ্ট ছিল না তখনও নিম গাছের মেসওয়াক ব্যবহার জায়েজ ছিল এবং আছে। তার মানে আমাদের নবীজীও দাঁত পরিস্কার রাখার জন্য পথ বাতলে রেখেছেন। অর্থ্যাৎ মুখের দুর্গন্ধের জন্য যে সওয়াবের কথা বলা হয় সেটা সহী নয়। নিম গাছের ও এক ধরণের স্বাদ আছে। মুখের দুর্গন্ধের মাধ্যমে অন্য রোজাদার বিব্রত হয়। তাই মুখের দুর্গন্ধকে এভয়েড় করুন।
(আমি যতটা পড়েছি এবং জেনেছি সেখান থেকে আমার মতামত তুলে ধরেছি। বাকীটা নিজ নিজ বিবেচনা।)
ফেসবুক:[email protected]
২| ২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
নিজাম বলেছেন: এটা কী আপনার নিজস্ব মত? যে কোন বিষয়ে মতামত প্রকাশের জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়া প্রয়োজন। তাই দ্বীনের ব্যাপারে কোন মতামত দেবার অধিকার শুধুমাত্র হক্কানী আলেমগণের। আমি আলেমগণের কাছ থেকে যতদূর শুনেছি দিনের বেলায় পেস্ট ব্যবহার না করা উত্তম। সেহরী খাবার পরপর পেস্ট ব্যবহার করে এবং সারাদিন নামাজের আগে মেসওয়াক ব্যবহার করলে মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার কথা নয় (যদি না মুখে কোন অসুখ থাকে)। আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরস্কার দান করুন।
৩| ২৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আমি কখনও শুনিনি স্বাদযুক্ত পেস্ট ব্যবহার করা যাবে রোজা রাখা অবস্থায়। তরকারিতের লবণ হয়েছে কিনা শুধু সেই স্বাদ গ্রহণের অনুমতি আছে --যদি সেটা স্বামীর রাগ উদ্রেকের কারণ হয়। এই লবণের স্বাদ গ্রহণে নিশ্চয়--খাবারটি গলা দিয়ে নামানো হয়না।
৪| ২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৪
মুদ্দাকির বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: সহমত