![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিপাহী বিপ্লব বললে কেমন যেন আর্মি আর্মি শুনায় তাই তার সাথে জনতা মিশেল দিলে খাওয়ানো যায় পাবলিকরে। তাই এর নাম বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ঐ দিন কর্ণেল তাহের যার উপকার করেছিলেন মুক্ত করেছিলেন সে মেজর জিয়া তাহেরকে আর বাঁচিয়ে রাখার সুযোগ দেননি। জাসদের অন্য নেতাদেরকে (ইনু সহ) মাফ করে দিলেও কর্ণেল তাহেরকে মাফ করেননি। পৃথিবীর কোনো আদালতেই পঙ্গু ব্যক্তির ফাঁসি দেওয়ার কোনো আইন ঐদিন পর্যন্ত ছিল না। কর্ণেল তাহের হয়ত ইতিহাসের প্রথম ব্যক্তি ছিলেন, যাকে পঙ্গু হওয়া সত্ত্বেও ফাঁসির কাঠে ঝুলতে হয়েছিল। যে অপরাধের জন্য তাহেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল, সেই অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের কোনো বিধান ছিল না। সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ডের বিধান ছিল। যা প্রমাণ করে, এই বিচার ছিল সম্পূর্ণ একটি প্রহসন।
দ্বিতীয়ত, আমরা জানি যে আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনের বা আসামীর উকিলদের আসামীর পক্ষে কথা বলার অধিকার থাকে। এখানে আসামিদের আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়নি। দেওয়া হয়নি আত্মপক্ষ সমর্থনেরও সুযোগ। এমনকি সাক্ষীদের জেরা করারও সুযোগ দেওয়া হয়নি। সুতরাং বিচারের বিরুদ্ধে একটা প্রশ্ন থেকেই যায়।
বিপ্লব বা বুর্জোয়ার এমনই নীতি যে মই বেয়ে পাকা আম গাছে উঠবেন সেটা গাছের ডাল ধরার পর ছুড়ে ফেলে দিবেন। কারণ সে মই বেয়ে আরো অনেক লোক আম গাছে উঠে আম খেয়ে আপনার ভাগে ভাগ বসাতে পারে । এমনকি মই নিজেও উপকারের ভাগ চাইতে পারে ।
২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সময়ের প্রেক্ষাপটে হয়তো সিবিলিয়ানের সাথে ডিফেন্সের কখনো সংহতি হয় !
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৩১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তখন তাহেরকে ফাঁসি না দিলে আরেক তাহেরের জন্ম নিত...
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
আশমএরশাদ বলেছেন: Click This Link