![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজে ছোট্ট মানব। তাই কারো সাথে টক্কর দিতে চাইনা। ছোট পত্রিকায় কাজ করি তাইতো অপসাংবাদিকতা করতে পারিনা। নিজেকে, নিজের লেখাকে ছোট্ট হিসাবেই জাহির করতে চাই।
বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী রিতু ইসলাম(১৬) প্রেমের টানে অটোচালক তুর্য প্রামানিক(২৩) এর সাথে ঘর ছেড়েছিল। রিতুর মা-বাবা মেয়ের কোন হদিশ না পেয়ে থানা পুলিশের দারস্থ হয়। অবশেষে তাদের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের একটি বাসা হতে রবিবার শাজাহানপুর থানা পুলিশ তুর্য ও রিতুকে আটক করে
থানায় নিয়ে আসে।
জানাযায়, নওগাঁ সদর উপজেলার পাননওগাঁ গ্রামের আব্দুর রশিদের মেয়ে রিতু বগুড়া ক্যান্টন¤েœট পাবলিক কলেজের ছাত্রী। লেখা পড়ার সুবিধার্থে সে বগুড়া শহরের খান্দার আবাসিক এলাকায় থাকত। এখান থেকেই সে কলেজে যাতায়াত করত। এর মাখেই তার সাথে পরিচিত হয় বেটারী চালিত অটোরিক্সা চালক নওগাঁ সদর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের মুঞ্জু প্রামানিকের ছেলে তুর্য প্রামানিকের। তাদের এই পরিচয় দুজনের মধ্যেই গভীর সম্পর্ক গড়ে
তোলে। এক পর্যায়ে গত ৬ই জুন উভয়ই
কাউকে না জানিয়ে পার্শ্ববর্তী
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের এক
বাসায় বসবাস শুরু করে। রিতুর পরিবার
মেয়ের কোন খোঁজ না পেয়ে উদ্বিগ্ন
হতে থাকে। পরবর্তীতে তারা
জানতে পারে তাদের মেয়ে
পার্শ্ববর্তী জেলায় তুর্য নামে এক
ছেলের সাথে অবস্থান করছে। এ
ঘটনায় রিতুর মা নারী ও শিশু আইনে
শাজাহানপুর থানায় একটি মামলা
দায়ের করে। মামলার
পরিপ্রেক্ষিতে শাজাহাপুর থানা
পুলিশ রবিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ
জেলা থেকে রিতু ও তুর্য কে উদ্ধার
করে থানায় নিয়ে আসে।
মেয়ের মা নারী ও শিশু আইনে তুর্য ও
তার পরিবারের নামে অপহরণ মামলা
করলেও রিতু স্ব-ইচ্ছায় প্রেমের টানে
তুর্যের সাথে অবস্থান করছে বলে রিতু
জানায়।
এ ব্যপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শাজাহানপুর থানার উপ-
পরিদর্শক এনায়েত কবীর জানান, কলেজ ছাত্রী রিতুর মায়ের মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তুর্য ও রিতু কে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তুর্য ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে নারী ও
শিশু আইনে অপহরণ মামলা করেছে রিতুর মা। উদ্ধারকৃতরা বর্তমানে থানায় আছে। পরবর্তীতে আরো তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১১
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ খবর