নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেলানীকে আড়াল করতে চায় তারা
বার বার যখন সুসভ্যতার অহঙ্কারে স্ফীত বুকের সামনে
লাশ হয়ে কাটাতারে ঝুলে থাকে ফেলানী
তখন তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়
ঝুলে থাকা দেহ থেকে যখন টপ টপ করে রক্ত ঝড়ে
ভিজিয়ে দেয় তাদের নাক মুখ
তারা বিচলিত হয়।
ফেলানীর আত্মা যখন বিচার না পেয়ে প্রেতাত্মা হয়ে ঘুরে বেড়ায়
হানা দেয় প্রতিনিয়ত- তখন তারা চিতকার করে উঠে
ফেলানীর ঝুলে থাকা বিভতস্য লাশটা সরাও বলে
তারা দূরে থাকতে চায় ফেলানী থেকে
ভয় পায় মৃত ফেলানীকে
তাই আমি বলি, বার বার ফিরে এসো ফেলানী
ততক্ষণ শান্তি দিওনা তাদের যতক্ষণ তাদের সভ্য দাবির অহঙ্কার
ধুলোর সাথে মিশে না যায়।
তুমি বার বার আসবে, শতবার আসবে
তোমার রক্তমাখা নাক মুখ, ভিজে যাওয়া চুল দিয়ে তাদের নাকে মুখে আঘাত করে যাবে অনন্তর।
সভ্য দাবীদার সুশীল, কাল্পনিক দাগ দিয়ে দেওয়াল তোলা মানুষগুলোকে তুমি রেহাই দিও না।
তুমি পারবে, কারণ তুমি এখন অশরীরি
বার বার চোখের সামনে ঝুলে থাকবে
তোমার রক্তে ভেজা চুল দিয়ে আঘাত করবে বাতি নেভানো অন্ধকার বিছানায়।
কোন তখত তাউসের মালিকও যেন রেহাই না পায় তোমার হাত থেকে।
এরা সেই কুলাঙ্গার
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
উড়োজাহাজ বলেছেন: আমাদের সোচ্চার হওয়ায় কোন লাভ নাই রে ভাই। যারা সোচ্চার হওয়ার দরকার তারা চামচামীতে মত্ত। তাদের কাছে এটা কোন বিষয় নয়। এর চাইতে বড় বন্ধুত্ব (!), আসলে দাসত্ব।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আবেগময় ভাল লাগা।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
উড়োজাহাজ বলেছেন: কি আর করবো! আর কিছু যে নাই।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১
এম মশিউর বলেছেন: ফেলানী___ তোর জীবনের দামে চুপ মেরে থাকে দেশের সম্ভ্রম;
আমিও ওদের মত নির্লজ্জ জনগণ।
আমায় ক্ষমা করিস ফেলানী,
১৬ কোটি মানুষ তোকে বাঁচাতে পারি নি।
আবেগঘন কবিতায় আবেগ দিয়ে গেলাম।।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: